বছর বিশেক আগের কথা। সকাল সাতটা সাড়ে সাতটা হবে। আমি তাড়াহুড়ো করে বেরুচ্ছিলাম ভার্সিটিতে যাবার জন্য। ট্রেন ৮.১০মিনিটে। আগে বেরুলে সিট পাওয়া সহজ হবে। প্রতিদিনকার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ভ্রমনযুদ্ধ। সিট দখল হল দখলের মতো মারাত্বক আকার ধারন না করলেও, মৃদু হাতাহাতি নিয়মিত দৃশ্য হয়ে উঠছিল। তাই সকালটা তাড়াহুড়ো করে বেরুই। (more…)
ঘটনাটা সম্ভবতঃ ক্লাস ফোরে পড়ার সময়ে। আমাদের স্কুলে ছেলে-মেয়ে দুই সারিতে পাশাপাশি বসতো। মেয়েদের নীল ড্রেস, আমাদের সাদা। আমি একটু পিচ্চি ছিলাম সাইজে তাই মেয়েগুলোকে আমার চেয়ে বড় মনে হতো। দেখতে বড় হলেও কোন কারনে ধারনা জন্মে গিয়েছিল যে মেয়েরা দুর্বল, ছেলেরা সবল। (more…)
[০১] ইহা অলিআউলিয়াগণের স্থান। এইখানে যে বেয়াদপি করিবে তাহার তকদিরে পোকায় ধরিবে। সব্বনাশ, এ কোথায় এলাম! ভেতরে ভেতরে রোমগুলো খাড়া হয়ে উঠতে লাগলো। ভীষণ কৌতূহল নিয়ে বিশাল বোর্ডে অঙ্কিত লেখাগুলো অনুসরণ করতে লাগলাম। নিম্নলিখিত কারণগুলি চরম ও জঘন্য বেয়াদপি বলিয়া গন্য হইবে।... (more…)
প্রিয় সুমন, সেদিন বাতিঘর-এর সামনে দাঁড়িয়ে একান্ত আড্ডার ছলে প্রসঙ্গক্রমে আমার গ্রাম-জীবনের গল্প বলতে শুরু করেছিলাম। সেই স্মৃতিচারণ তোমার ভালো লেগেছিল। তুমি বলেছিলে : ‘এগুলি লিখছেন না কেন? এখন তো জানছি মাত্র আমরা তিনজন, আরো অনেকেই জানুক।’ আড্ডা থেকে বিদায় নেয়ার সময়েও তুমি বললে : ‘তাহলে আগামীকাল নৌকাবাইচ নিয়ে আপনার লেখাটা পাচ্ছি তো?’ তার পর থেকেই এখনও পর্যন্ত একটা তাড়না অনুভব করছি লেখার জন্য। কাগজ-কলম হাতে নিয়ে লিখতেও বসে গেলাম। (more…)
স্বাগতম।