বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ বরাবর দাবি করে আসছে যে ৫ আগস্ট ২০২৪-এর পর থেকে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের উপর আক্রমন করা হচ্ছে। আর বর্তমান সরকার তা প্রত্যাখ্যান করে বলছে যে, সংগঠনটি যাদের কথা বলছে তারা ধর্মীয় বা জাতিগত পরিচয়ের কারণে নয়, তাদের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার কারণে অপরাধের শিকার হচ্ছেন। এই প্রবন্ধে রাজনৈতিক বিশ্বাসের কারণে টার্গেট করা ব্যক্তির সঙ্গে যখন ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে টার্গেট করা ব্যক্তির তুলনা করা হয়েছে এবং সরকারের বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে কোথায় ঘাটতি রয়েছে, সেটি খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে।

বাংলাদেশের ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের প্রতিনিধিত্বকারী সংগঠন বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ গত ৩০ জানুয়ারি তারিখে এক সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেছে, ২০২৪ সালের ২১ আগস্ট থেকে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সারাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘু নির্যাতনের ১৭৪টি ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ২৩টি হত্যার ঘটনা ঘটেছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। এর পরপরই, বর্তমান ইউনূস সরকার তাদের প্রতিক্রিয়ায়, বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ গুজব ও ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে বলে অভিযোগ করে। তাদের দাবি, হত্যার শিকার ব্যক্তিদের কাউকেই তাদের ধর্মীয় পরিচয়ের কারণে হত্যা করা হয়নি, বরং এসব হত্যাকাণ্ডের পেছনে- রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা, জমি বিরোধ বা সাধারণ অপরাধ রয়েছে। দুঃখজনক বিষয় হলো, অভিযোগগুলোকে গুরুত্বের সাথে না নিয়ে, এমনকি কোনরকম তদন্ত ছাড়াই সরকারের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের প্রতিবেদনটি নাকচ করে দেওয়া হয়। যদিও বর্তমান ইউনূস সরকারের এই প্রতিক্রিয়ায় বিষ্মিত হওয়ার কোনও সুযোগ নেই, কেননা ২০২৪ সালের আগস্ট মাসে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের পর থেকে এখনও পর্যন্ত সরকারের এ ধরনের দ্বায়িত্বহীন আচরণে দেশবাসী অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছে। আর তাদের এ ধরনের দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা এটিই প্রমাণ করে যে, মানবাধিকার লঙ্ঘনের যে কোনও

অভিযোগের ক্ষেত্রেই তারা ‘প্রথমেই অস্বীকার ও খারিজ’ করার নীতি গ্রহণ করেছে। যা অত্যন্ত উদ্বেগের কারণ।      গত ডিসেম্বরে বর্তমান প্রেস সচিব বা আরও স্পষ্ট করে বললে,সরকারের ‘মুখপাত্র’, একইভাবে অভিযোগগুলোকে অস্বীকার করেছিলেন। উদ্বেগজনক হলেও সত্য, সরকারের এ ধরনের দায়িত্বহীন প্রতিক্রিয়ার কারণে বাংলাদেশের হিন্দু জনগোষ্ঠীকে ভারতের দালাল কিংবা দেশটির সহানুভূতি বা মনোযোগ আকর্ষণকারী হিসেবে চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়াতে কয়েকজন ইউটিউবারকে (যেমন টু সেন্ট পডকাস্ট), মদদ জুগিয়েছে। এই বাস্তবতায় বৃহৎ পরিসরে যে প্রশ্ন মনে উঁকি দেয় তা হলো, একটি অপরাধ সংঘটিত হওয়ার পর সেটি রাজনৈতিক নাকি ধর্ম-ভিত্তিক অপরাধ সেটি আসলে কীসের ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়? গত ৮ আগস্টের পর থেকেই বর্তমান ইউনূস সরকার ক্রমাগত যুক্তি দিয়ে যাচ্ছে, দেশের ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সংঘটিত অপরাধের বেশিরভাগই ঘটছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য। আর তাদের এই ঠুনকো যুক্তিতে মনে হয় যেন, রাজনৈতিক কারণে কাউকে হত্যা করা কোনও অপরাধের পর্যায়ে পড়ে না!   রাজনৈতিক ও ধর্মীয় পরিচয়ের কারণে কারও বিরুদ্ধে সংঘটিত অপরাধের পেছনের অনুপ্রেরণা ও উদ্দেশ্য প্রকৃতপক্ষে আলাদা, যদিও সেগুলো কখনো কখনো একটি অপরটিকে প্রভাবিত…

আমরা অবিলম্বে ব্লগারদের হত্যাকারীদের গ্রেফতারের ও সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানাচ্ছি, সেই সঙ্গে ‘ধর্মীয় অনুভূতি’র নামে যে-কোনো ধরণের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। আমরা আমাদের মুক্তচিন্তার চর্চা থেকে একটুও পিছু হটব না, মুক্তচিন্তার চর্চা অব্যাহত থাকবে, নিরন্তর চলবে।

গত কয়েকদিনের ঘটনাপ্রবাহের মধ্য দিয়ে আমাদের এখন মনে হচ্ছে, দেশের ব্লগার-লেখকরা শুধু জঙ্গি-উগ্রপন্থীদের দিক থেকে হত্যার শিকার নয়, সরকারি দলের একাংশ ও সরকারের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছ থেকেও প্রত্যাখানের শিকার হতে চলেছেন। গত সাড়ে পাঁচ মাসে চারজন ব্লগারকে একের পর এক খুন করা হয়েছে, যে তালিকার সর্বশেষ সংযোজন নীলাদ্রি চট্টোপাধ্যায় নিলয়। এর কোনোটির তদন্তের ক্ষেত্রেই অগ্রগতি হয়নি, বরং নিলয় হত্যাকাণ্ডের পর সংবাদ সম্মেলনে উল্টো ব্লগারদের উদ্দেশ্যে পুলিশের আইজিপি বলেছেন, ‘যাঁরা মুক্তমনা লেখক, তাঁদের কাছে অনুরোধ, আমরা যেন সীমা লঙ্ঘন না করি। এমন কিছু লেখা উচিত নয়, যেখানে কারো ধর্মীয় অনুভূতিতে, বিশ্বাসে আঘাত হানে।’ পাশাপাশি আওয়ামী ওলামা লীগ নামের একটি সংগঠনের পক্ষ থেকে দাবি তোলা হয়েছে, ‘ধর্ম অবমাননাকারীদের’ মৃত্যুদণ্ড প্রদানের বিধান রেখে আইন প্রণয়ন করতে হবে। এ পরিপ্রেক্ষিতে আমরা পরিষ্কার বলতে চাই, সরকারের কর্তাব্যক্তিরা শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করছেন এবং বিভিন্ন বিষয়ের মধ্যে তালগোল পাকানোর চেষ্টা চালাচ্ছেন। প্রথম কথা, ব্লগার নিলয়কে হত্যা করা হয়েছে দিনে দুপুরে বাসায় ঢুকে। অন্যান্য ব্লগারদের বাসায় ঢুকে না হলেও হত্যা করা হয়েছে উন্মুক্ত স্থানে, জনসমক্ষে; এমনকি লেখক-ব্লগার ড. অভিজিৎ রায়ের ক্ষেত্রে পুলিশ ঘটনাস্থলেই ছিল। নিলয় গত মে মাসে থানায় গিয়ে নিরাপত্তা চেয়ে জিডি করার চেষ্টা চালিয়েছেন। ব্যর্থ হয়ে তা নিয়ে ফেসবুকে বিস্তর মন্তব্য লিখেছেন। বেশ কয়েকটি ঘটনার ক্ষেত্রে দেখা গেছে, সরকার অনলাইনের সোশ্যাল মিডিয়াগুলোকে মনিটরিং করে থাকে এবং সরকার কিংবা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সম্পর্কে কোনো বিরূপ মন্তব্য করা হলে সঙ্গে সঙ্গে তা তাদের নজরদারির আওতায় নেয়। এটি অবিশ্বাস্য যে, নিলয়ের মন্তব্য তাদের চোখ এড়িয়ে গেছে। অথচ কোনো ধরণের আভ্যন্তরীন বিভাগীয় তদন্ত না করেই আইজিপি বলছেন, 'জিডি না নেয়ার অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি'। বোঝাই যাচ্ছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্তাব্যক্তিরা নিজেদের ব্যর্থতা ও কর্তব্যে-অবহেলা ঢাকার চেষ্টা চালাচ্ছেন। দ্বিতীয় কথা, দেশে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের বিরুদ্ধে যে আইন রয়েছে, সে সম্পর্কে শুধু ব্লগাররাই নন, অনেকেই সচেতন। কেননা ব্লগারদের পূর্বে থেকেই বিভিন্ন ব্যক্তিকে বিভিন্ন সময়ে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগার অজুহাতে হেনস্তা করার অপচেষ্টা চালানো হয়েছে। এটি একটি ঐতিহাসিক প্রসঙ্গ, যার শিকার হতে হয়েছে একসময় এমনকি আমাদের বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে। যদিও মানুষের ধর্মীয় অনুভূতি এত ঠুনকো নয় যে, তা…

  অভিযুক্ত যুদ্ধাপরাধীর ১৯৭১ সালের অপকর্ম নিয়ে পত্রিকায় প্রতিবেদন লিখবেন সাহসী সাংবাদিক। সেই লেখার কারণে আক্রমণের শিকার হবেন তিনি, তার অঙ্গহানি ঘটবে। সে অন্যায়ের না হবে তদন্ত, না হবে বিচার! দেশে পাঁচ পাঁচটা বছর ধরে যুদ্ধাপরাধের বিচার চলতে থাকবে। রাঘব বোয়াল রাজাকার থেকে শুরু করে অলিগলির ছিঁচকে রাজাকার দু'একজনেরও বিচার হবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে, রীতিমতো দেশ আর দুনিয়া কাঁপিয়ে। সেখানে কারও হবে ফাঁসী, কারও হবে জেল। কিন্তু সেই একজন চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীকে নিয়ে না আলোচনা হবে মিডিয়ায়, না খোলা হবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্তের কোনো ফাইল। এবং এমনটাই হতে থাকবে। কারণ, ততোদিনে সেই চিহ্নিত অভিযুক্ত যুদ্ধাপরাধীর এমনকি সামাজিক আত্মীয়তার বন্ধন তৈরী হয়ে গেছে রাজনৈতিক সরকারের কেন্দ্রীয় বলয়ের প্রভাবশালীদের সাথে! সেই খুঁটির জোরে রাজাকার সাহেব মহাসমারোহে ঢাক ঢোল পিটিয়ে দেশে আসবেন, পাঁচ তারা হোটেলে তার সম্বর্ধনা হবে, তাকে নিয়ে আলোচনা হবে, কিছু কুলাঙ্গার নির্বোধও জুটে যাবে তার গুনগান গাইবার! ১৪ বছর আগে সেই যে এক সাংবাদিক আক্রান্ত হয়েছিলেন - তার পর আর কিছু ঘটেনি, ঘটবে না। কারণ, তার উপর সব দায় চাপিয়ে দিয়ে আমরাও একটা পুরো জাতি ততোদিনে নাকে তেল দিয়ে ঘুমাতে চলে গেছি। সেই সাংবাদিককেই অগত্যা এবারও আবার কলম তুলে নিতে হবে, প্রতিবাদ করতে হবে। কারণ একটাও মানুষের মতো মানুষ নেই কোথাও প্রতিবাদ করবার মতো। লিখবার জন্য শুধু সেই সাংবাদিকের জীবনই আবার নতুন করে বিপন্ন হবে, সরাসরি জীবননাশের হুমকি ঝুলবে তার সামনে। যেন এর মাধ্যমে এই বার্তাটুকু সবার কাছে পৌঁছে দেয়া - প্রভাবশালী সরকারী আত্মীয় যে সব যুদ্ধাপরাধী - তাদের বিরুদ্ধে মুখ খোলার সাহস দেখিয়েছো - তাহলে তুমি তো মরবেই, তোমার পরিবারকেও বাঁচতে দেয়া হবে না। আর হুমকিদাতাদের স্রেফ মর্জির কারণে দৈবাত যদি এখনো বেঁচেও থাকো, তাহলেও মৃত্যুর খাঁড়া তোমার মাথার উপর ঝুলতে থাকবে সবসময় - সেটা নিয়েই জীবনযাপন করতে হবে তোমাকে এবং তোমাদের মতো আর সবাইকে! এসব যখন চলতে থাকবে তখন সামাজিক নেটওয়ার্কে, ফেসবুকে - আমাদের দিবারাত্র বকবক করার মতো বিষয়ের কোনো অভাব পড়বে না। শুধু এই ইস্যুতে কাজ করবার মতো সময় হবে না আমাদের বেশীর ভাগেরই। এখানে "আমরা" মানে তারা যারা নিজেদের তথাকথিত দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের সৈনিক ইত্যাদি বলে দাবী…

স্যার আমি গল্পটা শুরু করি। আপনে শুনতে শুনতে ঘুমায় পড়েন। চক্রবর্তীর এমন বলার কারণ আছে। বেশ ক’রাত ধরে সে দেখেছে আমার ঘুমের জন্য তার গল্প টনিকের মত কাজ করে। চক্রবর্তীর বয়স বিশের মত হবে। দিন পনের আগে ডি জি এফ আইর নিরাপদ গর্ত যেখানটায় আমাকে রাখা হয়েছে, সেখানে লাগোয়া খাটিয়াতে তাকে ফেলে দিয়ে যায়। তখন শেষ রাত। নিঃসাড় হয়ে সে পড়েছিল। সেলের বাইরের করিডোরে প্রহরীর পদশব্দ মৃদু হয়ে আসছিল, সেও হয়তো ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। বিরক্তিকর পায়চারিতে ঝিমুনিও হয়তো এসেছে তার। সেই ফাঁকে আমি ঐ যুবকের কপালে হাত রাখি। মে মাসের এই সময়টায় বেশ গরম পড়েছে। কিন্তু ছেলেটির শরীরতো ঠাণ্ডা। নাকের সামনে হাত রেখে বোঝার চেষ্টা করি ও বেঁচে আছে কিনা। শ্বাস-প্রশ্বাস বোঝা যায় কি যায়না। পাটের ছালায় জড়ানো তার শরীর। বুকের বাম দিকে কান পাতি। দূর থেকে ভেসে আসা ঘড়ীর কাটার মৃদু শব্দের মত বুকের শব্দ শুনে বুঝতে পারি জীবন প্রদীপ এখনও নিভে যায়নি। কিন্তু তার উত্তাপ বড় কম। গোটা শরীরকে উষ্ণ রাখতে তা বড় অপ্রতুল। ওর হাতের তালু, কপাল ও বুকে দ্রুত লয়ে হাত দিয়ে ঘষতে থাকি। এ সেলের অনেক উঁচু সিলিংএ ঝোলানো কম পাওয়ারের বাল্ব থেকে ধূষর আলো ওর মুখের উপর পড়েছে। পাণ্ডুর সে মুখে মৃত্যুর ছায়া। আমার হাতের, শরীরের সবটুকু উত্তাপ দিয়ে তাকে জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করি। অতি ধীরে সে চোখ মেলে। কি নাম তোমার? শুধোই তাকে। জবাব দেয় না। বোঝার চেষ্টা করে হয়তো। সময় নিয়ে বলি, কোন ভয় নেই। এই সেলে আমি ছাড়া আর কেউ নেই। আতঙ্ক হয়তো একটু কমে। ওর কানের খুব কাছে মুখ নিয়ে আবারও জিজ্ঞাসা করি, কি নাম তোমার? কি কর তুমি? আমাকে বলতে পার। আমিও তোমার মত বন্দী এখানে। আমি একজন শিক্ষক। এবারে তার মুখাবয়বে পরিবর্তন দেখি। আরও একটু বড় করে চোখ মেলে তাকায়। খুব মৃদু শব্দে নামটি বলে। অরুণ চক্রবর্তী। পুরনো এলিফেন্ট রোডে এক ফার্মেসীতে কাজ করতো। রামপুরা ব্রিজের ওপারের বস্তিতে ভাড়া ঘরে থাকত। গত সন্ধ্যায় ফার্মেসী থেকে তাকে উঠিয়ে নিয়ে এসেছে। সারা রাত ধরে বেদম পিটিয়েছে। বলে, আমি বোধ হয় আর বাঁচুম না স্যার। কি জানতে চায় তোমার কাছে? এবারে…

দেশটা কি মগের মুল্লুক হয়ে গেল? ১৯৭১ এর চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীরা আজকে বিচারপতিদের বাসায় আড়িপাতা যন্ত্র বসায়, ইমেইল একাউন্ট হ্যাক করে তথ্য চুরি করে, তারপর সেটা আবার দম্ভ ভরে প্রচার করে! বছর ঘোরে, পরিস্থিতি বদলায় না।

১৯ জানুয়ারী ২০১৪ Post by Rayhan Rashid. ৬ অক্টোবর ২০১৩ Post by Rayhan Rashid. ৯ ডিসেম্বর ২০১২ Post by Rayhan Rashid.

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.