তাই খোলা চোখ চেয়ে দেখুন বাংলাদেশে আজ ভালবাসার দিক থেকে আনন্দের দিক থেকে যৌনতার দিক থেকে উদযাপন ও অনুসঙ্গতার সবকিছু নির্মমতম নিষ্ঠুরতায় ধ্বস্ত [...]

ভালবাসার দিক থেকে আনন্দের দিক থেকে যৌনতার দিক থেকে মানুষের অর্থাৎ নারী পুরুষ বা অন্যান্য লিঙ্গের এক ধরনের পারস্পরিক দ্বৈরথ থাকেই - কিন্তু কখন সেটি অপরাধে রূপ নেয়, কখন সেটি জঙ্গিহানা হয়ে ওঠে তা যেসমাজ বোঝে না - সেসমাজ পুরুষতান্ত্রিক ক্ষমতার আগ্রাসনে নারী ও অন্যান্য লিঙ্গের কাপড় আর চালচলনের মান্দাতার কিছু বুলি ছাড়া আর কিছুই বোঝে না - আর তার শক্তি নিয়ে বিভিন্ন শ্রেণীর যৌন অপরাধী ও জঙ্গিরা সমাজে দাবড়ে বেড়াচ্ছে - এবং এই সামুহিক কুশিক্ষার প্রভাবেই বাংলাদেশের মতো রাষ্ট্র ও তার সরকারেরা অন্য ধর্মের উপাসনালয় ও জনপদ ভাঙলে, নারী ও অন্যান্য লিঙ্গের উপর অপরাধী ও জঙ্গি আক্রমণ হলে, নাস্তিক ব্লগার ও প্রগতিশীল মানুষের মাথা কুপিয়ে হযরতকে সমুন্নত করলে, উন্মুক্ত উৎসব ও সাংস্কৃতিক অবস্থানে ইসলামবাদী হামলা করলে তার বিচার করতে পারে না - এখানে রাষ্ট্র ও সরকার সমাজের সামুহিক কুশিক্ষাকে প্রণোদনা দেয় কারণ তার মধ্যে এটা জোরেশোরে কাজ করে যে এই সামুহিক কুশিক্ষার তোয়াজ করলেই সহজেই টিকে থাকে ক্ষমতা, রাষ্ট্র ও সরকার এটা বোঝে না সেই টিকে থাকার নির্লজ্জ ক্ষমতাকে সার্বক্ষণিক ব্যঙ্গ করে মানবতা। তাই খোলা চোখ চেয়ে দেখুন বাংলাদেশে আজ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও বহুবিভক্তির বহুরূপী বর্ণার্ঢ্যতা বিপর্যস্ত - তাই খোলা চোখ চেয়ে দেখুন বাংলাদেশে আজ ভালবাসার দিক থেকে আনন্দের দিক থেকে যৌনতার দিক থেকে উদযাপন ও অনুসঙ্গতার সবকিছু নির্মমতম নিষ্ঠুরতায় ধ্বস্ত।

যতদিন ছুটুমা-সোনাপিসে খালিশপুরের বাড়িতে ছিলেন, ১৪ ডিসেম্বর সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের ব্যানারে হাদিস পার্কে সারা রাত অনুষ্ঠান হত। এক রাত আমি ওই বাড়িতে ছিলাম, অনুষ্ঠান শেষে। এই রাত্রিদিন গুলি আমার জন্য রক্তের আখরে আঁকা। ছুটুমা বলতেন, ‘ওরা আসবে,’ — ‘ওরা দেখতে পাচ্ছে। তোর মনে হয় না?’ [. . .]

১ আমার পিসিদের তিনজনকে আমি ছোটবেলা থেকে আমি মা বলতে শিখেছি — রাঙামা, ফুলমা, ছুটুমা। সম্ভবত, তাঁদের জৈবিক অর্থে কোনো সন্তান ছিল না বলে, অন্য পিসিরা এবং আমার মাবাবা এই শিক্ষাটা দিয়েছিলেন। মার মতোই আমার পিসিরা, সবাই। মমতায় কাছে টেনেছিলেন তাই নয়, মানুষও করেছিলেন। যে যেভাবে পেরেছেন। প্রত্যেকের হাতেই দেয়ার মতো অজস্র সম্পদ ছিল যে! শেষের জন, মুক্তি মজুমদারের সান্নিধ্যে এসেছি অনেক ছোটবেলা থেকেই, তবে প্রবাস থেকে ফেরার পর সাড়ে দশ বছরের আমি থেকে পরিণত বয়েসি আমি পর্যন্ত আমার প্রত্যেক দিনই ইনি আমার চেতনার অংশীদার হয়ে রয়েছেন। ভালোবাসায়। ২ আসলে ছুটুমাই বোধ হয় আমাকে রবীন্দ্রনাথ, শান্তিনিকেতন চিনিয়েছেন, আর চিনিয়েছেন রবীন্দ্রনাথের গান, নতুন করে, নতুন আঙ্গিকে। আমার যৌবনকে করেছেন টালমাটাল, অপূর্ব। শান্তিনিকেতনের পরিবেশের আভা তাঁর জীবনে, তাঁর ব্যক্তিত্বে; এটা তাঁর খোলস নয়, তাঁর ধাতু। আবার বাংলাদেশের সচেতন, সাহসী, অসাম্প্রদায়িক পরিবেশের পরিষ্কার, স্বাস্থ্যকর সুবাস। আমি ওই সুবাসে আসক্ত হয়েছিলাম ছোটবেলায়, তাই ছুটুমার বাড়ি যেতে চাইতাম সুযোগ পেলেই। গেলেই বাবার আনা লংপ্লেতে ভারতীয় রাগসঙ্গীত, অথবা চিত্রাঙ্গদা, চণ্ডালিকা, অথবা নানা রঙের স্বাদের পুরনো রেকর্ড আমাকে শুনতে দিতেন। আমি সেই সব গান মন্ত্রের মতো বসে বসে শুনেছি, জয়নুল আবেদিন অথবা নন্দলাল বসুর স্কেচের বই হাতড়েছি। অদূরে ধানক্ষেত তখন সবুজ আভায় টুসটুস করছে। ‘আমার যায় বেলা বয়ে যায় বেলা কেমন বিনা কারণে’, শুনতে শুনতে সময় থমকে থেকেছে। সেসব দিনে ছুটুমার গলায় শুনেছি মায়াবী ব্যঞ্জনার গান, নিভৃতে, সেই গ্রামীণ বাংলাদেশের নির্জন, নিরালা সুস্বাদু পরিবেশে, ‘কী সুর বাজে আমার প্রাণে, আমিই জানি, মনই জানে’। উনি জেনেছেন, আমিও বোধ হয় জেনেছি তখন, সেই ছোটবেলাতেই। কেউ বাধা দেয়নি। বরং ছুটুমার কাছে গান শিখতে আসা প্রাণের মেলায় মিলতে আসা শিশু-কিশোর, তরুণ-তরুণীদের ভিড়ে আমিও মিশে গিয়েছি, শিখেছি এমন সব গান যা আমি আগে শুনিনি, ‘মোরা সত্যের 'পরে মন আজি করিব সমর্পণ’ অথবা ‘জাগো নির্মল নেত্রে রাত্রির পরপারে, জাগো অন্তরক্ষেত্রে মুক্তির অধিকারে’ — প্রবাসে চার বছর কাটিয়ে আসার পর গান, বাংলা ভাষা আর সুমধুর পরিবেশের এই বন্যা, আমার কৈশোরকে, যৌবনকে কোনো বিশাল স্বপ্নকল্পনার সঙ্গে যুক্ত করেছে। এর একটা কারণ বোধ হয় আমার জীবনের একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ে, অর্থাৎ আমার প্রাক-বয়ঃসন্ধির সময় থেকে শুরু…

শীতের সন্ধ্যা। হিম-হিম হাওয়া। টিএসসি পেরিয়ে হাঁটছি বইমেলার পথ ধরে। ফেব্রুয়ারি এলে সব পথ যে পথে গিয়ে মেলে, তা হলো বইমেলা প্রাঙ্গণ। হাঁটছি আর ভাবছি। আমাদের বইমেলার মতো এতো প্রাণময় বইমেলা পৃথিবীর আর কোথাও কি আছে? [...]

শীতের সন্ধ্যা। হিম-হিম হাওয়া। টিএসসি পেরিয়ে হাঁটছি বইমেলার পথ ধরে। ফেব্রুয়ারি এলে সব পথ যে পথে গিয়ে মেলে, তা হলো বইমেলা প্রাঙ্গণ। হাঁটছি আর ভাবছি। আমাদের বইমেলার মতো এতো প্রাণময় বইমেলা পৃথিবীর আর কোথাও কি আছে? পৃথিবীর আর কেউ কি আমাদের মতো এতো আবেগ নিয়ে বইমেলায় আসে! এতো ভালবাসা বুকে নিয়ে পৃথিবীতে আর কেউ কি নতুন বইয়ের ঘ্রাণ নেয়? এইসব ভাবতে ভাবতে এগিয়ে যাচ্ছি বইমেলার প্রবেশ তোরণের কাছে। একা। চারপাশে প্রচুর মানুষের ভিড়। কেউ প্রিয় মানুষটির হাত ধরে, কেউ দল বেঁধে এগুচ্ছে বইমেলার দিকে। এদের কাউকেই আমি চিনি না। কিন্তু কেন জানি তাদের সাথে এক ধরনের নৈকট্য অনুভব করছি। কেন? কারণ এই মুহূর্তে আমাদের সবার প্রাণে বাজছে বইমেলার সুর। আমরা সবাই একই নিমন্ত্রণে যাচ্ছি। বইয়ের নিমন্ত্রণে। একা হাঁটছি। তবু একাকিত্ব অনুভূত হচ্ছে না এক ফোঁটাও! বাংলা একাডেমির গেট পেরিয়ে ভেতরে ঢুকতেই কয়েক ফুলশিশু এগিয়ে আসে। তাদের হাতে নানা রঙের ফুল। মন ভরে যায়! এক তাড়া ফুল এগিয়ে দিয়ে একটি শিশু বলে, ফুল কিনবেন? আমি বললাম, ফুল তো লাগবে না। — কিনলেই লাগবে। — কীভাবে লাগবে? — কিনেন আফা, কিনেন। পাশের শিশুটি বলে ওঠে। আমি ফুলগুলোর দিকে না তাকিয়ে শিশুদের দিকে তাকিয়ে থাকি। ভাবি, ফাল্গুন আসতে আর কয়দিন বাকি? কেন জানি, ফাল্গুনের জন্য অপেক্ষাটা হঠাৎ তীব্র হয়ে ওঠে! মিষ্টি এই শিশুরা সবাই রঙিন পোশাক পরেছে আজ। তাদের চোখেমুখে আমি ফাগুনের ছোঁয়া দেখি। এতো সুন্দর! ব্যাগ থেকে ক্যামেরা বের করি। ক্লিক করতেই মহা খুশি ওরা। আনন্দে বিভিন্ন পোজ দেয়। আমিও একের পর এক ক্লিক করতে থাকি। ওরাও বুঝে গেছে, ওরা মডেল। ছবি তোলা শেষে সপ্রতিভ আবদার, এইবার টাকা দেন, নাইলে ফুল কিনেন। ফুল বেইচে ভাত খামু। ব্যাগ থেকে দশ টাকার একটি নোট বের করে দিলাম। বললাম, এটা নাও, ফুল লাগবে না। শিশুটি মলিন মুখে আমার হাতে ফুলের একটি তোড়া দিল। আমি বললাম, এই ফুলের দাম কি দশ টাকা? সে বললো, না, আরো বেশি, তবু দিলাম। আমি এবার আরো দুটি দশ টাকার নোট এগিয়ে দিয়ে বললাম, এবার হয়েছে? ফিক করে হেসে দিয়ে বললো, খুব হইসে! দশ টাকার তিনটি নোট হাতে নিয়ে এমনভাবে ছুট…

এ-কথা বলতে দ্বিধা নেই যে, পহেলা বৈশাখ আজ আমাদের ঐক্যের প্রতীক হিসাবে দাঁড়িয়েছে। পহেলা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ বাঙালি জাতির জীবনে এমন এক উৎসব যাতে কোনো ধর্মীয় প্রভাব নেই, একেবারে নিরেট খাঁটি সেকুলার উৎসব। এবং বাঙালি জাতিসত্তার একেবারে অন্তঃমূল থেকে উৎসারিত একটি প্রাণের উৎসব। [...]

এ-কথা বলতে দ্বিধা নেই যে, পহেলা বৈশাখ আজ আমাদের ঐক্যের প্রতীক হিসাবে দাঁড়িয়েছে। পহেলা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ বাঙালি জাতির জীবনে এমন এক উৎসব যাতে কোনো ধর্মীয় প্রভাব নেই, একেবারে নিরেট খাঁটি সেকুলার উৎসব। এবং বাঙালি জাতিসত্তার একেবারে অন্তঃমূল থেকে উৎসারিত একটি প্রাণের উৎসব। বাংলার হিন্দু, বাংলার বৌদ্ধ, বাংলার খ্রিষ্টান, বাংলার মুসলমান, এই দিনেই যেন সবাই একযোগে গেয়ে ওঠে, আমরা সবাই বাঙালি। এবং বাঙালি জাতির উপর যখন কোনো আঘাত আসে তখন এই পহেলা বৈশাখই আমাদের প্রেরণা যোগায় সেই অপশক্তিকে প্রতিহত করার জন্য। পৃথিবীর সমস্ত বাংলাভাষীদের কাছে এই উৎসব এখন একটি প্রাণের উৎসব। চীনাদের বসন্ত উৎসব তথা চীনা নববর্ষ যেমন চীনা জাতির সমস্ত মানুষকে একই আনন্দের জোয়ারে ভাসিয়ে দেয়, তেমনি ইরানিদের নওরোজে একইভাবে সমস্ত দেশে উৎসবের ফল্গুধারা বয়ে চলে। আবার বিভিন্ন জাতির নববর্ষ উদ্‌যাপনের মধ্যে নানা মিল খুঁজে পাওয়া যায়। যেমন চীনারা নববর্ষে ড্রাগন-নৃত্য সহযোগে মঙ্গল শোভাযাত্রা বের করে এবং পটকা ও বাজি পোড়ায়; এক্ষেত্রে তাদের ধারণা পটকার আওয়াজে অশুভ শক্তি দূরীভূত হবে। আরেকটি বিষয় খূব গুরুত্বপূ্র্ণ, তা হচ্ছে আমাদের চৈত্র সংক্রান্তির মেলা কিংবা বৈশাখী মেলার আদলে চীনেও টেম্পল ফেয়ার বা মন্দির-মেলা অনুষ্ঠিত হয়। আমাদের গ্রামে-গঞ্জে-শহরেও চৈত্র সংক্রান্তির যে-মেলা অনুষ্ঠিত হতো কিংবা এখনও হয়ে থাকে তাও মন্দির প্রাঙ্গণে বা বিভিন্ন কালীবাড়িতে হয়ে থাকে। যদিও আমাদের অনেক মেলা হারিয়ে গিয়েছে তবে বর্তমানে তার আবার একটি পুনর্জাগরণ ঘটেছে। জাতীয়ভাবে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় এবং সাংগঠনিক উদ্যোগে নানা জায়গায় বৈশাখী মেলা আয়োজিত হচ্ছে। চীনের মতো বাংলাদেশেও নববর্ষের মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রচলন আছে এবং ঐতিহাসিকভাবেই তা ছিল; তবে নানান ঘাত-প্রতিঘাতে এবং বাঙালি সংস্কৃতির উপর আঘাতের কারণে আমাদের অনেক আচার অনুষ্ঠানই হারিয়ে যেতে বসেছিল। গত শতাব্দীর নব্বইয়ের দশকে দেশব্যাপী চারুশিল্পীদের উদ্যোগে নতুন করে পহেলা বৈশাখের শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয় এবং তারপর থেকেই সারা দেশ জুড়ে আবার তা রেওয়াজে পরিণত হয়। আমাদের বাঙালি জাতির হাজার বছরের ঐতিহ্যে মিশে আসে এই পহেলা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ। তবে এই পহেলা বৈশাখ উদ্‌যাপনে অনেক ছন্দপতন ঘটেছে। পাকিস্তান আমলে ধর্মান্ধ গোষ্ঠী বাববার আঘাত হেনেছে বাঙালি সংস্কৃতির উপর এবং পৃথিবীর বুক থেকে ধর্মের নামে বাঙালি সংস্কৃতিকে মুছে ফেলার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। তবে বাঙালি জাতি সবসময়…

দর্শন, মহাকাব্য, জ্যামিতি ও থিয়েটারেরও আগে ছিল ক্রীড়ার সৌসাম্য।[...]

দর্শন, মহাকাব্য, জ্যামিতি ও থিয়েটারেরও আগে ছিল ক্রীড়ার সৌসাম্য। আমিও প্রবলভাবে ক্রীড়ার প্রতি শারীরিক গতি কৌশলের প্রতিযোগিতার প্রতি তীব্র মানসিক স্ফূর্তির প্রতি অনুপ্রেরণা বোধ করি। অপ্রতিরোধ্য কিন্তু স্বল্পায়ু গ্রিক সভ্যতার চেয়ে সুন্দর আর কিছু আছে বলে আমার মনে হয় না। আর অলিম্পিক সেই সভ্যতার এক অনন্য সংগঠন। আমি তার তন্নিষ্ট দর্শক। গণতন্ত্র শিল্পবিপ্লব বিশ্বযুদ্ধ সমাজতান্ত্রিকবিপ্লব ঠাণ্ডাযুদ্ধ বিশ্বায়ন অপ্রতিরোধ্য উৎপাদনের অলিম্পিক এবার দুর্যোগ অর্থনীতির অলিম্পিকের যুগে প্রবেশ করল, সেযুগের শুরু হল শিল্পবিপ্লবের চিমনিসঙ্কুল লন্ডন থেকে। সামনের অলিম্পিকগুলোর আয়োজনে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা গুরুত্ব পাবে, এই বিশাল অর্থযজ্ঞ দুর্যোগ অর্থনীতি কতটুকু সইতে পারবে, তাই ভাবতে হবে সবার আগে। এমনকি এই লন্ডন অলিম্পিক শেষ হলে ইংল্যান্ডকেও করতে হবে প্রচুর ঝুঁকির হিসাব কিতাব। কিন্তু আমরা কি উপভোগ করব না শারীরিক গতি কৌশলের প্রতিযোগিতার প্রতি তীব্র মানসিক স্ফূর্তি? অবশ্যই করব, নানাভাবে করব, আগামী কয়েকদিন আটকে থাকব স্পোর্টসের দার্শনিক মহাকাব্যিক জ্যামিতিক থিয়েট্রিক্যাল উদ্ভাসনের জগতে।

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.