মুক্তিযুদ্ধ একটি সেকুলার ধারণা, আত্ম-নিয়ন্ত্রণাধিকার একটা সেকুলার ধারনা, অর্থ নৈতিক স্থিতিশীলতা, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা সেকুলার চিন্তা থেকে বেরিয়ে এসেছে। সব মানুষের সাম্য একটি সেকুলার বাস্তববাদী ভাবনা। মূলতঃ যা জুলাইতে ঘটেছে, তা দেশে গত তিরিশ বছরে ধরে গড়ে ওঠা জঙ্গী তৎপরতার এক চরম ফলাফল।শিক্ষার্থীদের আড়ালে লুকিয়ে ইসলামী স্টেট কায়েমের স্বপ্ন দেখা চরম ইসলামিক গোষ্ঠী জামাত-শিবির, তাদের গুপ্ত সশস্ত্র জঙ্গী দল এবং তাদের রাজনৈতিক সহযাত্রী দল বি এনপি, কোটা আন্দোলনটিকে পাঁচ তারিখ পর্যন্ত নিয়ে গেছে। খুব সামান্য মার্জিনে ভীড়ের ভেতর লূকিয়ে থাকা জিহাদী জঙ্গীরা ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্পর্শ করতে পারে নি। একটি প্রশ্ন স্বতঃই মনে জাগছে, বত্রিশ নম্বর বাড়ি এদের এত ভীতির উৎস কেন? কারণ এই যে, এ বাড়ি স্বাধীন বাংলার সূতিকাগার। যেমন ১৯৭১ এ মায়ের জরায়ূতে বেয়নেট ঠুকে ঠুকে লক্ষ লক্ষ নারীকে হত্যা করা হয়েছিল, তেমনি ৫ ফেব্রুয়ারীর কালরাতে ধানমণ্ডির বত্রিশে, বাংলার জন্মের ঘরে হাতুড়ির ঠকঠক আওয়াজ সারারাত শোনা গেছে। বুলডোজার গর্জে এসে তার বুকের ওপর উঠে পড়েছিল। তারপর দেখা গেলো কিছু ইট কাঠ ও পাথর থেকে বত্রিশের প্রাণ মিশে গেলো বাংলার মাটিতে, দেশ-বিদেশে, স্বাধীন বাংলাকে ভালোবাসা প্রতিটি সন্তানের হৃদপিণ্ডে। বত্রিশের মাটির ঘ্রাণ ছড়িয়ে গেল বিশ্বময়। কাল এক অন্তহীন গাঢ় অমানিশা ছেয়ে ছিল বাংলাকে।

ধ্বংসপ্রাপ্ত ৩২ নম্বর

ধানমণ্ডির বত্রিশ নম্বর বাড়িটি শরিয়াবাদীদের আমরণ ভীতির উৎস । রাষ্ট্রীয় মদদে জঙ্গী হামলায় ধানমন্ডি ৩২-এ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জাদুঘরে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ এবং কালেমা লেখা সাদা পতাকা ওড়ানোর অত্যন্ত উদ্বেগজনক কর্মকাণ্ড স্পষ্টভাবে বুঝিয়ে দিয়েছে, সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো ছাত্র আন্দোলনের ছদ্মাবরণে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করেছে ও করছে। একটি প্রশ্ন স্বতঃই মনে জাগছে, বত্রিশ নম্বর বাড়ি জঙ্গীদের আমরণ ভীতির উৎস কেন? কারণ এই যে এ বাড়ি স্বাধীন বাংলার সূতিকাগার। মায়ের জরায়ূতে বেয়নেট ঠুকে ঠুকে কতো নারীকে হত্যা করা হয়েছে ১৯৭১ এ। ৫ ফেব্রুয়ারীর কালরাতে ধানমণ্ডির বত্রিশে, বাংলার জন্মের ঘরে হাতুড়ির ঠকঠক আওয়াজ সারারাত শোনা গেছে। বুলডোজার গর্জে এসে তার বুকের ওপর উঠে পড়েছিল। তারপর দেখা গেলো কিছু ইট কাঠ ও পাথর থেকে বত্রিশের প্রাণ মিশে গেলো বাংলার মাটিতে, দেশ-বিদেশে, স্বাধীন বাংলাকে ভালোবাসা প্রতিটি সন্তানের হৃদপিণ্ডে। বত্রিশের মাটির ঘ্রাণ ছড়িয়ে গেল বিশ্বময়। কাল এক অন্তহীন গাঢ় অমানিশা ছেয়ে ছিল বাংলাকে। ২০২৪ সালের জুলাই মাসে যে হামলা চোরগুপ্তা শুরু হয়েছিল, তার ধারাবাহিকতায় গত ৫ ফেব্রয়ারী ৩২ নম্বরে বুলডোজার নিয়ে হামলা, বাড়ি বাড়ি ঐ ভবনের

ইট খুলে নিয়ে যাওয়া এবং অগ্নিসংযোগ শেষে অনেক রাততক আগুন জ্বলছিল বত্রিশে, লক্ষ লক্ষ জনতার বুকে। এ আগুন জ্বলতে থাকুক। প্রধান উপদেষ্টার তরফ থেকে যমুনার টিভির ভাষ্য জানানো হয়েছে: জনগণ অত্যন্ত রেগে আছে তাই এমন ঘটেছে, আট অগাস্ট পর্যন্ত তো কিছু ঘটে নি। জনগণের ব্যক্তিগত সম্পত্তি লুট হচ্ছে, ভাঙ্গা হচ্ছে; রাষ্ট্রীয় সম্পদ বিনাশ করা হচ্ছে। একটা ক্ষমতাসীন সরকার থাকলে এটা হতে পারতো না। সুতরাং বাংলাদেশে বাস্তবে কোনো সরকার নেই। এই নৈরাজ্য ইউনুস সাহেবের প্রতিহিংসার নৈরাজ্য। তবে হিংসাটা আওয়ামী লীগ ও শেখ-হাসিনাকে করতে গিয়ে তিনি গোটা দেশের সেকুলার জনগনকে হিংসা দেখিয়ে চলেছেন। এবং যতদূর বোঝা যাচ্ছে, তিনি ও তার জঙ্গী অনুসারীরা চাইছে, জনগণ নেমে পড়ুক। তাহলে দেখানো সম্ভব বাংলাদেশে যা ঘটছে তা নিছক নিজেদের মধ্যে মারামারি। তখন সরকারকে বৈধ করে নিতে দেশবিদেশের তাবড় তাবড় নেতা এগিয়ে আসবে, ‘ সেভ ইউনুস’ ক্যাম্পেইন নিয়ে। এসব এখন সুদূরপরাহত! মুহাম্মাদ ইউনুসের ভাগ্য তাকে নিয়ে বড়ো হৃদয়বিদারক খেলা খেলিয়ে নিচ্ছে। তার এক সুপ্ত স্বপ্ন ছিলো হয়তো, মুজিবের মতো জাতির পিতা হবার। নোবেল পেয়েছেন না। জাতির পিতার…

এখনও তাড়াহুড়ার কিছু নেই। প্রস্তুতি নিতে হবে গভীরে গোপনে। প্রস্তুতির প্রথম পর্যায় হলো আদর্শিক অবস্থান শক্তিশালী করা। দ্বিতীয় পর্যায়টি হলো অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নেয়া, কেন এদের পুনরুত্থান হলো তা খতিয়ে দেখা। আর তৃতীয় পর্যায় হলো প্রতিরোধের। আসুন, শুরু করা যাক।

আজ ২০২৫ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি। ছয় মাস আগে সেনাসমর্থিত জঙ্গি গোষ্ঠির সংগঠিত সশস্ত্র হামলা থেকে নিজের জীবন বাঁচাতে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও তখনকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশত্যাগ করেছেন। আজ সন্ধ্যার পর তিনি দেশের ছাত্র সমাজের প্রতি অনলাইনে বক্তব্য রাখছেন। আর একই সময়ে সেনাসমর্থিত ওই জঙ্গি গোষ্ঠি ড. ইউনুসের অসাংবিধানিক সরকারের মদদে ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে আবারও ধ্বংসযজ্ঞ পরিচালনা করছে। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের হানাদার বাহিনী বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানের কারাগারে আটকে রেখেছিল। সারা বাংলাদেশে তারা যুদ্ধাপরাধ ও মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ সংঘটিত করছিল বিরতিহীনভাবে; কিন্তু বঙ্গবন্ধুর বাড়িটিতে তারা হামলা করেনি বা কোনো ধ্বংসযজ্ঞ পরিচালনা করেনি। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ও ২০২৫ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি সুপরিকল্পিতভাবে বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে হামলা করা হলো। ২০২৪ ও ২০২৫ সালের এই হামলাকারিরা ১৯৭১ সালের গণহত্যাকারি ও গণহত্যাকারিদের দোসরদের চেয়েও হিংস্র না হলেও অন্তত সমকক্ষ। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট এই জঙ্গি গোষ্ঠি ১৯৭১ সালের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে কোটা আন্দোলনের ছদ্মবেশে ছাত্রজনতাকে মিথ্যা বলে প্রতারিত করে ক্ষমতা দখল করে। ক্ষমতা দখলের আগে পরে তারা ব্যাপক অন্তর্ঘাত, নাশকতা

ও হত্যাযজ্ঞ চালায়। এই অব্যাহত অন্তর্ঘাত-নাশকতা-হত্যাযজ্ঞের ধারাবাহিতার অংশ হিসেবে পরিচালিত হলো বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে ৫ ফেব্রুয়ারির হামলা। মনে রাখা প্রয়োজন যে এই জঙ্গি গোষ্ঠি ১৯৭১ সালের সকল অর্জন ধ্বংস করে দেয়ার লক্ষ্যে ক্ষমতা দখল করেছে। তারা প্রকাশ্যে বলে রেখেছে প্রয়োজনে তাদের তথাকথিত বিপ্লবের দ্বিতীয় পর্যায় সংঘটিত করবে। তার অংশ হিসেবে তারা ছাত্র-যুব-রাজনীতিকদের পাশাপাশি ব্যাপক সংখ্যক পুলিশ হত্যা করেছে আর প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ সব পদ দখল করছে। এদের বিরুদ্ধে সাধারণ প্রচলিত রাজনৈতিক নীতি ও কৌশল কাজ করবে না। এরা খুনি। এদের হাতে খুন হওয়া যাবে না। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার ছয় মাসের মধ্যে বাঙালি জাতি রুখে দাঁড়ালেও ষড়যন্ত্রমূলক পাকিস্তান রাষ্ট্র ধ্বংস করতে তাদের সময় লেগেছিল আরো ২৩ বছর। সেজন্য এখনও তাড়াহুড়ার কিছু নেই। প্রস্তুতি নিতে হবে গভীরে গোপনে। প্রস্তুতির প্রথম পর্যায় হলো আদর্শিক অবস্থান শক্তিশালী করা। দ্বিতীয় পর্যায়টি হলো অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নেয়া, কেন এদের পুনরুত্থান হলো তা খতিয়ে দেখা। আর তৃতীয় পর্যায় হলো প্রতিরোধের। আসুন, শুরু করা যাক।

গতকাল হোলি আর্টিজান হত্যাকাণ্ডের এক বছর পূর্তি হল, গত বছরের পহেলা জুলাই (ঈদের কয়েকদিন আগে) পাঁচজন জঙ্গি রেস্তোরাটির অতিথিদের জিম্মি করে এবং দেশি বিদেশি মিলিয়ে বাইশ জনকে হত্যা করে [..]

গতকাল হোলি আর্টিজান হত্যাকাণ্ডের এক বছর পূর্তি হল, গত বছরের পহেলা জুলাই (ঈদের কয়েকদিন আগে) পাঁচজন জঙ্গি রেস্তোরাটির অতিথিদের জিম্মি করে এবং দেশি বিদেশি মিলিয়ে বাইশ জনকে হত্যা করে। এই হত্যাকাণ্ডটির নৃশংসতার মাত্রা দেশবাসীকে স্তম্ভিত করে দেয়। এই একই দলের জঙ্গিরা এর আগে প্রায় দেড় বছর ধরে নিয়মিতভাবে হত্যাকাণ্ড চালিয়ে আসছিল। সেসব হত্যাকাণ্ডের শিকার ছিলেন মূলত প্রগতিশীল ব্লগার, প্রকাশক, সমকামী এক্টিভিস্ট, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রমুখ। এই হত্যাকাণ্ডগুলোর পরপর সাধারণ লোকজন, বুদ্ধিজীবী এবং আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর রি-একশনে একটা কমন প্যাটার্ন লক্ষ্য করা গিয়েছিল। সমমনা অনলাইন এক্টিভিস্টরা এসব হত্যাকাণ্ডের পরে তীব্র নিন্দা জানিয়েছিলেন ঠিকই, রাস্তাঘাটেও নেমে এসেছিলেন, কিন্তু একই সাথে ফেসবুকে এবং অন্যান্য অনলাইন মাধ্যমে সাধারণ লোকজনের অসংখ্য মন্তব্যের মাঝে একটা প্রছন্ন সন্তুষ্টিও লক্ষ্য করা গিয়েছিল। নাস্তিকদের ধর্মকে আঘাত করে লেখা আর প্রকাশ্যে কেউকে চাপাতি দিয়ে খুন করার মধ্যে কোনটা বড় অপরাধ এটা নিয়ে ফেসবুকে নানা আলাপও জমে উঠেছিল। মানে ব্যাপারটা এমন যে অভিজিৎ রায় এবং অন্যান্য ব্লগাররা 'নাস্তিকতা পূর্ণ লেখা অনলাইনে দিয়ে প্রথম আঘাতটা করেন, এখন এই জঙ্গিরা পাল্টা আঘাত করছে, জঙ্গিদের খুন করাটা উচিত হয়নি, কিন্তু ধর্মকে আঘাত করে লিখলে কারো কারো মাথা গরম হয়ে খুনও করে ফেলতে পারে। মুল ধারার বুদ্ধিজীবীরাও এই হত্যাকাণ্ডগুলোর নিন্দা করেছেন বটে, তবে তাঁরা 'নিরাপত্তার অভাব' নিয়েই বেশী চিন্তিত ছিলেন বলে মনে হয়েছে, মানে অভিজিৎ রায় যে খুন হয়েছেন তার চেয়েও বড় চিন্তার বিষয় হচ্ছে কি করে পুলিশের এত কাছে খুন করে খুনিরা পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে, যেন অভিজিৎ রায় নির্জনে খুন হলে তাঁরা ততটা চিন্তিত হতেন না। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীও জঙ্গিদের গ্রেপ্তারের চাইতে নিহত ব্লগাররা তাঁদের লেখার মাধ্যমে কতখানি 'উস্কানি' দিয়েছেন এই নিয়ে গবেষণা করতেই বেশি ব্যস্ত ছিলেন, প্রতিটি খুনের পর পরই শোনা যাচ্ছিল তারা ব্লগারদের লেখা 'খতিয়ে দেখবেন'। এছাড়াও তখনো বেঁচে থাকা ব্লগারদের 'সীমা লঙ্ঘন' না করতে পুলিশ-কর্তা উপদেশ দিয়েছিলেন। অবশ্য নিহত ব্লগারদের লেখা খতিয়ে দেখে তারা কি সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন সেটা আমরা কখনো জানতে পারিনি। পুলিশ কর্তা একটা 'নাস্তিকতা পূর্ণ' লেখা সংশোধন করে অনলাইনে দিয়ে দিতে পারতেন, এতে ব্লগাররা কি করে সীমার ভেতরে থাকা যায় সে ব্যাপারে একটা নির্দেশনা পেতেন, সেটাও ঘটেনি। এই…

এখানে এই শেষ সাইটটার নাম দেখে আমার ভাবনা হয়, বাংলাদেশে প্রশাসনের কাজ নিয়ে প্রায়ই একটা মজার কথা বলা হয় 'ধরে আনতে বললে বেঁধে নিয়ে আসে', আমার মনে হতে থাকে 24banglanewsblog.wordpress.com বন্ধ করতে গিয়ে সব .wordpress.com সাইটই কি বন্ধ করে দিল? [...]

ওয়ার্ডপ্রেসে wordpress.comএ কয়েকটি ব্লগ আমি নিয়মিত পড়ি, এবং আমার নিজেরও একটি ব্যক্তিগত ব্লগ ওয়ার্ডপ্রেসের মাধ্যমে চলে, ৪ আগস্ট রাতে https://sandrp.wordpress.com/ পড়তে চাইলে আমি প্রথম খেয়াল করি আমি সাইটটিতে ঢুকতে পারছি না, আমি ভাবলাম কোনো ইন্টারনেট কানেকশন ঘটিত ঝামেলা, কিছুক্ষণ পর আমি https://imtiar.wordpress.com/ পড়তে গিয়ে যখন দেখলাম তাও পড়তে পারছি না তখন আমি আমার ব্যক্তিগত ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগটি পড়ার চেষ্টা করি - কিন্তু দেখা গেল আমি তাতেও ঢুকতে পারছি না। এবার আমার মনে হল ব্যাপারটা স্বাভাবিক নয়। আমি বিডিনিউজ২৪.কম-এ ঢুকলাম এবং একটি খবর খেয়াল করলাম। বাংলাদেশে নিউজ পোর্টালসহ ৩৫টি ওয়েবসাইট বন্ধ বিটিআরসির নির্দেশে ইন্টারনেট গেটওয়েগুলো ওয়েবলিংক আটকে দেওয়ায় বাংলাদেশে অনলাইন সংবাদ পোর্টাল শীর্ষনিউজ ও আমার দেশ দেখা যাচ্ছে না। এছাড়া আরও ৩৩টি ওয়েবসাইট বাংলাদেশে বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যার বেশিরভাগই অনলাইন নিউজ পোর্টাল। একাধিক ইন্টারনেট গেটওয়ে (আইআইজি) অপারেটর বৃহস্পতিবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। একটি আইআইজি প্রতিষ্ঠানের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, বিটিআরসির ‘নির্দেশনা পেয়ে’ তারা ৩৫টি ওয়েবলিংক ‘ব্লক’ করেছেন। বিটিআরসি চেয়ারম্যান শাহজাহান মাহমুদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের প্রশ্নে বলেন, “সরকারের নির্দেশে শীর্ষনিউজ বিডি ডটকম বন্ধ করা হয়েছে।” তবে কী কারণে বন্ধ করা হয়েছে, সে বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি তিনি। শীর্ষনিউজের সম্পাদক একরামুল হক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমাদের সাইট দেখা যাচ্ছে না। শুনতে পেয়েছি, বিটিআরসি আমাদের সাইট বন্ধ করে দিয়েছে। কিন্তু কেন বন্ধ করা হয়েছে, তা আমাদের জানানো হয়নি।” ইন্টারনেট গেটওয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো আমার দেশ বাংলাদেশে বন্ধের কথা জানালেও বিটিআরসি চেয়ারম্যান এ বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারেননি। তবে শীর্ষনিউজের পাশাপাশি আমার দেশের ওয়েবসাইটও বৃহস্পতিবার রাতে বাংলাদেশ থেকে খোলা যায়নি। ধর্মীয় উসকানি দেওয়ার অভিযোগ ওঠার পর সমালোচনার মুখে থাকা মুদ্রিত সংবাদপত্র আমার দেশের প্রকাশনার অনুমোদন কয়েক বছর আগে বাতিল করা হয়। এরপর এটি শুধু ইন্টারনেট সংবাদপত্র হিসেবে চলছিল। অন্য যে ওয়েবসাইট বাংলাদেশে বন্ধ করতে বলা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে- আরটিনিউজ২৪, হককথা, আমরা বিএনপি, রিয়েল-টাইম নিউজ, বিনেশন২৪, নেশন নিউজ বিডি, ভোরের আলাপ, বাংলাপোস্ট২৪, ডেইলি টাইমস২৪, মাইনিউজ বিডি, লাইভ খবর, রিখান, নেচারের ডাক, সিলেট ভয়েস২৪, সময় বাংলা, প্রথম-নিউজ, বাংলা লেটেস্ট নিউজ, বিডি মনিটর, বিডিআপডেট নিউজ২৪, নিউজ ডেইলি২৪বিডি, অন্যজগত২৪, দেশ-বিডি, ক্রাইমবিডিনিউজ২৪,…

সময় শুরু এখন [...]

টুইট করতে করতে অনেক সময় এমন কিছু গুচ্ছ টুইট হয়ে যায় যেগুলোকে পোস্টের রূপ সহজে দেয়া যায়। সেকাজটাই এখানে করা হল। আগে এরকম প্রচুর টুইট কালের গর্ভে হারিয়ে গেছে। এখন থেকে ভাবছি, এরকম টুইটগুলোকে ‘টুইট থেকে পোস্টে’ সিরিজে সংগ্রহ করে রাখব। এখন আমেরিকা যেসব #ব্লগার #হামব্লগার*-দের আশ্রয় দেবে যেসব #এক্টিভিস্ট #হামএক্টিভিস্ট-দের আশ্রয় দেবে ১/... * https://t.co/fiYupDwZeo— MasudKarimমাক (@urumurum) May 4, 2016 তাদেরকে ইউএস @StateDept অলিখিত আবশ্যিকতায় #বাংলাদেশ বিরোধী প্রচারণায় মদত দেবে তাতে কোনো সন্দেহের অবকাশ নেই। আমেরিকা এধরনের সুযোগ ২/...— MasudKarimমাক (@urumurum) May 4, 2016 কখনোই কোনো দেশের খাতিরেই ছাড়ে না, আর #বাংলাদেশ-এর ক্ষেত্রে তো তারা মুখিয়েই থাকে, কারণ তারা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় #FDI পার্টনার অথচ ৩/...— MasudKarimমাক (@urumurum) May 4, 2016 #বাংলাদেশ-এর জনগনের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ এখনো #১৯৭১মুক্তিযুদ্ধ-এ আমেরিকার সরকারের #বাংলাদেশ বিরোধী ভূমিকার জন্য এখনো #আমেরিকা-কে ৪/...— MasudKarimমাক (@urumurum) May 4, 2016 প্রধান #আন্তর্জাতিক শত্রু হিসেবেই দেখে, যদিও বাংলাদেশের সেইসব মানুষদের মধ্যে আমেরিকার সাধারণ মানুষদের প্রতি ও আমেরিকায় বসবাসের প্রতি ৫/...— MasudKarimমাক (@urumurum) May 4, 2016 একধরনের #আকর্ষণ সবসময়ের জন্যই পরিলক্ষিত হয়, এবং এটা #কেরিয়ার জীবনদর্শনের খুব সহজ নিয়মের অন্তর্গত তাই স্বাভাবিকভাবেই এতে দোষের কিছু ৬/...— MasudKarimমাক (@urumurum) May 4, 2016 নেই। কিন্তু সমস্যাটা হয় #বাংলাদেশ #ভারত কিংবা #চীন নয়, ভারত কিংবা চীনের আশ্রয়প্রার্থীদের নিয়ে #ইউএস @StateDeptএর ঘোঁট পাকানোর ৭/...— MasudKarimমাক (@urumurum) May 4, 2016 চেষ্টা বিরতিহীনভাবে অব্যাহত থাকলেও চীন ও ভারতের #সামরিক ও #রাজনৈতিক শক্তির বিবেচনায় আমেরিকাকে সবসময় #তৈলাক্তবাঁশ মডেলের বিদেশনীতির ৮/...— MasudKarimমাক (@urumurum) May 4, 2016 অনুসরনেই #সর্বক্ষণ লেগে থাকতে হয়। কিন্তু বাংলাদেশের এখনো পর্যন্ত না আছে সেই অর্থে #জনগণবাদী আঞ্চলিক সামরিকশক্তি না আছে শক্তমাটির উপর ৯/...— MasudKarimমাক (@urumurum) May 4, 2016 দাঁড়ানো ক্ষমতাধর আধিপত্যের #রাজনীতি, কাজেই #বাংলাদেশ-এর উপর আমেরিকার ক্ষমতার আধিপত্যের বাণিজ্যিক কূটকচাল #কৌটিল্যকথিত পথেই চলবে, এবং ১০/...— MasudKarimমাক (@urumurum) May 4, 2016 এভাবেই আমেরিকার এখনকার #সরকার তার আসন্ন সরকারের হাতে সব কলকাঠি তুলে দিতে যথারীতি #বদ্ধপরিকর, এবং তার পাশাপাশি আমাদের সরকার ও ১১/...— MasudKarimমাক (@urumurum) May 4, 2016 #রাষ্ট্রযন্ত্র-এর যেখানে যেখানে এখনই ঘুণের উপদ্রব বাড়াতে হবে তার কাজ পূর্ণোদ্যমে শুরু করে দিয়েছে ইউএস @StateDept। মূলত…

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.