সময় শুরু এখন [...]

টুইট করতে করতে অনেক সময় এমন কিছু গুচ্ছ টুইট হয়ে যায় যেগুলোকে পোস্টের রূপ সহজে দেয়া যায়। সেকাজটাই এখানে করা হল। আগে এরকম প্রচুর টুইট কালের গর্ভে হারিয়ে গেছে। এখন থেকে ভাবছি, এরকম টুইটগুলোকে ‘টুইট থেকে পোস্টে’ সিরিজে সংগ্রহ করে রাখব। এখন আমেরিকা যেসব #ব্লগার #হামব্লগার*-দের আশ্রয় দেবে যেসব #এক্টিভিস্ট #হামএক্টিভিস্ট-দের আশ্রয় দেবে ১/... * https://t.co/fiYupDwZeo— MasudKarimমাক (@urumurum) May 4, 2016 তাদেরকে ইউএস @StateDept অলিখিত আবশ্যিকতায় #বাংলাদেশ বিরোধী প্রচারণায় মদত দেবে তাতে কোনো সন্দেহের অবকাশ নেই। আমেরিকা এধরনের সুযোগ ২/...— MasudKarimমাক (@urumurum) May 4, 2016 কখনোই কোনো দেশের খাতিরেই ছাড়ে না, আর #বাংলাদেশ-এর ক্ষেত্রে তো তারা মুখিয়েই থাকে, কারণ তারা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় #FDI পার্টনার অথচ ৩/...— MasudKarimমাক (@urumurum) May 4, 2016 #বাংলাদেশ-এর জনগনের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ এখনো #১৯৭১মুক্তিযুদ্ধ-এ আমেরিকার সরকারের #বাংলাদেশ বিরোধী ভূমিকার জন্য এখনো #আমেরিকা-কে ৪/...— MasudKarimমাক (@urumurum) May 4, 2016 প্রধান #আন্তর্জাতিক শত্রু হিসেবেই দেখে, যদিও বাংলাদেশের সেইসব মানুষদের মধ্যে আমেরিকার সাধারণ মানুষদের প্রতি ও আমেরিকায় বসবাসের প্রতি ৫/...— MasudKarimমাক (@urumurum) May 4, 2016 একধরনের #আকর্ষণ সবসময়ের জন্যই পরিলক্ষিত হয়, এবং এটা #কেরিয়ার জীবনদর্শনের খুব সহজ নিয়মের অন্তর্গত তাই স্বাভাবিকভাবেই এতে দোষের কিছু ৬/...— MasudKarimমাক (@urumurum) May 4, 2016 নেই। কিন্তু সমস্যাটা হয় #বাংলাদেশ #ভারত কিংবা #চীন নয়, ভারত কিংবা চীনের আশ্রয়প্রার্থীদের নিয়ে #ইউএস @StateDeptএর ঘোঁট পাকানোর ৭/...— MasudKarimমাক (@urumurum) May 4, 2016 চেষ্টা বিরতিহীনভাবে অব্যাহত থাকলেও চীন ও ভারতের #সামরিক ও #রাজনৈতিক শক্তির বিবেচনায় আমেরিকাকে সবসময় #তৈলাক্তবাঁশ মডেলের বিদেশনীতির ৮/...— MasudKarimমাক (@urumurum) May 4, 2016 অনুসরনেই #সর্বক্ষণ লেগে থাকতে হয়। কিন্তু বাংলাদেশের এখনো পর্যন্ত না আছে সেই অর্থে #জনগণবাদী আঞ্চলিক সামরিকশক্তি না আছে শক্তমাটির উপর ৯/...— MasudKarimমাক (@urumurum) May 4, 2016 দাঁড়ানো ক্ষমতাধর আধিপত্যের #রাজনীতি, কাজেই #বাংলাদেশ-এর উপর আমেরিকার ক্ষমতার আধিপত্যের বাণিজ্যিক কূটকচাল #কৌটিল্যকথিত পথেই চলবে, এবং ১০/...— MasudKarimমাক (@urumurum) May 4, 2016 এভাবেই আমেরিকার এখনকার #সরকার তার আসন্ন সরকারের হাতে সব কলকাঠি তুলে দিতে যথারীতি #বদ্ধপরিকর, এবং তার পাশাপাশি আমাদের সরকার ও ১১/...— MasudKarimমাক (@urumurum) May 4, 2016 #রাষ্ট্রযন্ত্র-এর যেখানে যেখানে এখনই ঘুণের উপদ্রব বাড়াতে হবে তার কাজ পূর্ণোদ্যমে শুরু করে দিয়েছে ইউএস @StateDept। মূলত…

বর্তমান সময়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমসহ নানা খ্যাতিমান লোকদের বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধের বিচার ও জামাত নেতা কাদের মোল্লার ফাঁসি প্রসঙ্গে বিভ্রান্তি মূলক মতামতে সবাই বিস্মিত হলেও এটা অনাকাঙ্ক্ষিত নয়। এই বিষয়ে আমি একটি ছোট্ট ঘটনা আলোকপাত করে কিছু বলতে চাই। ২০০৭ সালে বাংলাদেশে ১/১১-এর পরে সেনা সমর্থিত অনির্বাচিত সরকারের প্রতি বাংলাদেশের প্রধান সারির গণমাধ্যমের সমর্থন দেখে মিডিয়া ও রাজনীতি বিষয়ে আমার আগ্রহ জন্মায়। Noam Chomsky'র বই Manufacturing Consent ও Media Control পড়ে আমি যথেষ্ট উপকৃত হই। পছন্দের মানুষ হিসেবে ব্যক্তিগত আগ্রহে Noam Chomski-এর সাথে ইমেইলে যোগাযোগ করি এবং তাঁকে তৎকালীন বাংলাদেশ পরিস্থিতি সম্পর্কে অবহিত করে আমি জানতে চাই আমাদের কিভাবে এই পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা উচিত। কয়েকবার কথোপকথনের পর তিনি আমাকে জানালেন, বাংলাদেশ বিষয়ে তাঁর খুব ভালো ধারণা নেই। এরপর তিনি আমাকে তাঁর চেনা কয়েকজন ব্যক্তির সাথে আলোচনা করতে বলেন, যাঁরা সবাই কম-বেশি ভারত ও পাকিস্তানের পিএইচডি-করা রাজনৈতিক তাত্ত্বিক এবং এই বিষয়ে জ্ঞান রাখেন। বেশির ভাগই ইউরোপ আমেরিকায় অধ্যাপনা, সাংবাদিকতা পেশার সাথে যুক্ত। আমি ভড়কে গিয়ে খুব বেশি দূর আলোচনা এগিয়ে নিয়ে যাইনি। আমার মানুষগুলো নিয়ে কোন আপত্তি নেই। তবে, একটি বিষয় আমাকে একটু ভাবিয়েছিল -- নোম চমস্কির মতো একজন মানুষ যিনি ইসরায়েল/প্যালেস্টাইন/আমেরিকা তথা আরব মুসলিম সমস্যা নিয়ে এতো সোচ্চার, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে মার্কিনীদের কট্টর সমালোচক, গণমাধ্যমের রাজনৈতিক চরিত্র বিষয়ে অনন্যসাধারণ গবেষক -- তিনি বা তাঁর মতো অনেকেই বাংলাদেশ রাষ্ট্রটির বিষয়ে জানতে পারেন বা জেনে থাকেন ভারত ও পাকিস্তানের কলম দিয়ে। অবশ্য রাজনীতিবিদ বা তাঁদের রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলোর ব্যাপারটা অন্যরকম। পাকিস্তানের ইস্যুতে ভারতের নানা দরদ আছে, যেহেতু তারা নিজেদের একধরনের জমজ ভাই হিসেবে দেখে। কিন্তু বাংলাদেশ ইস্যুতে তাদের উভয়ের আচরণটা সবসময় বৈমাত্রেয়। পাকিস্তান তো রীতিমতো বাংলাদেশকে অবাঞ্ছিত মনে করে। আমি খুব অবাক হয়েছিলাম, আমরা যে নেতাজী সুভাসচন্দ্র বসুকে জাতীয় নেতার সম্মান দিই ধর্ম-সম্প্রদায় নির্বিশেষে, তাঁরই ভাইয়ের (শরৎ বসু) নাতনী শর্মিলা বসু কি করে Dead Reckoning: Memories of the 1971 Bangladesh War (যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি প্রেস প্রকাশিত) বইটি লেখেন, যেখানে পাকিস্তানী শাসকদের বয়ান থেকে বাংলাদেশের যুদ্ধকে তিনি নানাভাবে ভুল ব্যাখা করেছেন? একারণে তিনি পশ্চিমা দেশগুলোতে বাহবা পেলেও ভারতে (কিছু অংশে) এবং আমাদের দেশে সমালোচিতও হয়েছেন। শোনা…

চেনা মানুষ অচেনা হয়ে উঠলে যে দুঃসহ কষ্ট আমরা পাই, চেনা মানুষের মুখোশ চিরে আরেক মানুষ বেরিয়ে পড়লে আমরা যেমন যন্ত্রণায় ছটফট করি — সেইরকম একটা অনুভূতি নিয়ে আমি নিশ্চিত পৃথিবীর সকল প্রান্তের বাঙালীরা আজকে রাতে এবং এরপর আরো অনেক রাতে ঘুমোতে যাবে। [...]

হা হন্ত তথাপি জন্ম-বিটপী ক্রোড়ে মনো ধাবতি... ১. চেনা মানুষ অচেনা হয়ে উঠলে যে দুঃসহ কষ্ট আমরা পাই, চেনা মানুষের মুখোশ চিরে আরেক মানুষ বেরিয়ে পড়লে আমরা যেমন যন্ত্রণায় ছটফট করি -- সেইরকম একটা অনুভূতি নিয়ে আমি নিশ্চিত পৃথিবীর সকল প্রান্তের বাঙালীরা আজকে রাতে এবং এরপর আরো অনেক রাতে ঘুমোতে যাবে। আমরা বাংলাদেশকে আর চিনতে পারছি না। অথচ, এই মৃতমানুষের কনভয়, এই জীবিতমানুষের শোকমিছিল এই মৃ্ত্যু উপত্যকাই আমার দেশ। দীর্ঘদিন তাই ছিল -- কেন ভুলে ছিলাম? কেন ভ্রমে ছিলাম? আমাদের চোখের সামনেই কি আমাদের ভাগ্যান্বেষণরত পরিচিত মানুষরা পত্রিকায় মৃতমানুষের সংখ্যা বাড়ায়নি? লঞ্চডুবি হয়ে, গুলি খেয়ে, প্রাকৃতিক দুর্যোগে মরে ফুলে পড়ে থেকেছে। সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়ে চিকিৎসার অভাবে সাহায্যের অভাবে কাতরে কাতরে মরে গেছে। আর একদল বোকা মানুষ একদল পাগল তাদের খালিহাতে এই মানুষগুলিকে বাঁচাবার চেষ্টায় নিজেদের প্রাণ দিয়েছে। কখনো আমরা তাদের নাম ভুলে গেছি। কখনো তাদের বীরশ্রেষ্ঠ ডেকেছি। দেয়ালে টাঙানো বীরশ্রেষ্ঠদের ছবি প্রণিধানযোগে দেখলেই আপনি বাংলাদেশের স্বরূপ দেখতে পাবেন -- এই মানুষগুলির কারো চেহারা/প্রফাইল ‘সিগনিফিক্যান্ট’ না, ঝাপসা মুখ, ভিড়ের একজনের মতো অভিব্যক্তি -- আমাদের ছোট্ট দেশটার ইনসিগনিফিক্যান্ট মানুষগুলিই আমাদের বীর। আমাদের নেতারা কোনোদিন বীর ছিল না, যোদ্ধা ছিল না, স্বার্থত্যাগী ছিল না। মানুষের মৃত্যু তাদের বিচলিত করেনি, মৃত্যু মানে হয় জয়ের তুরুপের তাস, অথবা পরাজয়ের ধ্বনি। আমাদের নেতারা কোনোদিন সামাজিক মানুষ যেমন করে কাছের মানুষের মৃত্যুকে গ্রহণ করে, যে বেদনায়, তা ধারণ করেনি। ফলে বাংলাদেশের শ্রমজীবি মানুষ অকাতরে মরবার খবরে কেবল সাধারণ মানুষই ছুটে যাবে -- নেতারা নানাভাবে নিজের পাপক্ষালনের চেষ্টা করবে (আগের দল ক্ষমতায় থাকতেও এমন ঘটেছে, যারা করেছে তারা আমাদের কেউ না) এবং রাষ্ট্রনায়ক/নায়িকা ভান করবেন তাঁরা এখনো তাঁদের দলের নেতা, দেশের দায় তাঁদের নেই -- এতে অবাক হবার কিছু নেই। তাহলে এমন যাতনা কেন? সাভারের গার্মেন্টসে যে মানুষগুলি এমন করে মরে গেল, তাদের নিরন্তর সংগ্রাম ছিল বেঁচে থাকার, জীবনের দিনগুলিকে অল্প দামে বেচে দিয়ে জীবনযাপনের জন্যে অসামান্য সেই সংগ্রাম।আমি জেনেছি, অনেক শ্রমিক উদ্ধার পেয়ে বিকলাঙ্গ-জীবন যাপনের চেয়ে সেই জগদ্দলের তলায় সমাধিস্থ হতে চেয়েছেন -- যেন কোনোভাবে তাঁদের মৃত্যু অন্ততঃ একটা আর্থিক মূল্য পায়। এই তো বাংলাদেশ। নেতানেত্রীরা…

সাভার ভবন-ধস এবং উদ্ধার সংক্রান্ত যে কোনো প্রাসঙ্গিক আপডেট এখানে মন্তব্যাকারে পোস্ট করুন। এই পোস্টটি সার্বক্ষণিকভাবে আপডেট হতে থাকবে। ধন্যবাদ।

সাভার ভবন-ধস এবং উদ্ধার সংক্রান্ত যে-কোনো প্রাসঙ্গিক আপডেট এখানে মন্তব্যাকারে পোস্ট করুন। এই পোস্টটি সার্বক্ষণিকভাবে আপডেট হতে থাকবে। ধন্যবাদ।

সিনেমা চর্চার মানুষ - তাই হয়তো পুরো পৃথিবীকে সিনেমা’র চোখ দিয়ে দেখতে ভালোবাসি। গত শতাব্দীর শেষদিক থেকে পৃথিবীর সিনেমা জগতের কর্মী, কলা-কুশলীরা একদিকে যেমন চলচ্চিত্র নির্মাণের মাধ্যমে মানুষকে বিনোদিত করেছেন, তেমনি পৃথিবীর অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যতের সমাজ বাস্তবতার অনেক দৃশ্যগত ধারনা, ভাবনা বা প্রশ্নের অভিজ্ঞতাও দিয়েছেন। বাস্তবতার ত্রিমাত্রিক জগতে কোন মানুষের পক্ষে অনেক কিছুর আস্বাদ নেয়ার সুযোগ না থাকলেও, সিনেমার জগতে মোটামুটি সবই পাওয়া যায়। প্রাগৈতিহাসিক সময় নির্ভর ছবি থেকে ভবিষ্যতের কল্পবিজ্ঞান - আমাদের অভিজ্ঞতার ভাণ্ডার পূরণে সিনেমার ভুমিকা অনেক। এমনকি কিছুক্ষেত্রে তো দিক-নির্দেশনাও পেয়ে যাই আমরা। তাই, আধুনিক বিশ্বের দার্শনিক, চিন্তাবিদ, লেখক, মনোবিজ্ঞানী, রাজনীতিবিদ, সমাজবিদ - যে কোনো মানুষের জন্য চলচ্চিত্র অনেক গুরুত্বপূর্ণ শিল্পমাধ্যম। তবে আজকের আলোচনা এই বিষয়ে নয় । আমি ভারতের সত্তর দশকে নির্মিত ‘শোলে’ (১৯৭৫) ছবিটির একটি বিশেষ দৃশ্য মনে করিয়ে দেবার চেষ্টা করবো। রমেশ সিপ্পি পরিচালিত এই ছবিটি নিয়ে আমাদের দেশে নতুন করে কিছু বলার নেই। আমরা জানি এর কাহিনী’র থিম বিশ্বের অনেক ছবি থেকে নেয়া । আমাদের দেশেও পরবর্তীতে এই ছবির অনুকরনে ‘দোস্ত-দুশমন’ নামে একটি ছবি নির্মিত হয়। কিন্তু অনেক কারণে ‘শোলে’ সারা ভারতে তো বটেই, সারা পৃথিবীর সিনেমা জগতে একটি উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে নিয়েছে । ‘শোলে’ ছবিতে ঠাকুর বলদেভ সিংহ ‘রামগর’ গ্রামের একজন জমিদার লোক। তিনি নিজে বিপদ মোকাবেলায় সাহসী একজন মানুষ বলে দেশ ও আইন রক্ষায় পুলিশে চাকরি করেন, টাকার জন্য নয়। একদা তিনি সাহসিকতার সাথে জনপদের মূর্তিমান আতঙ্ক ডাকু সর্দার গব্বর সিং’কে ধরে ফেলেন, জেলে পুরে দেন। কিন্তু ধূর্ত গব্বর সিং জেল থেকে পালিয়ে ঠাকুরের পুরো পরিবারকে (একমাত্র ছোট পুত্রবধূকে ছাড়া) হত্যা করে প্রতিশোধ নেয়। পরিবার হারিয়ে ক্রোধে উন্মত্ত ঠাকুর গব্বরকে ধরতে গিয়ে নিজেই ধরা পরে দুই হাত হারান। পরিনতি’র এক অসহায় জীবনেও তিনি গব্বর সিং-এর উপর প্রতিশোধ নেবার প্রতিজ্ঞা ছাড়েন না। এই কারণে তিনি ভাড়া করেন সাহসী বিপজ্জনক দুই তরুনকে - ভিরু এবং জয় । যারা ঠাকুরের ভাষায়, মুজরিম কিন্তু অমানুষ নয়। এরপর মারামারি, গোলাগুলি চলতে থাকলো ডাকু গব্বর সিং আর ঠাকুরের লোকের সাথে। আপাত অর্থে এই লড়াই কাহিনীতে সকলের শামিল হবার চক্রটা আমরা ধরি এই ভাবে - ঠাকুর…

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.