মানুষটা তাঁর যুগ ও বাস্তবতার অনেক আগেই জন্মেছেন। জার্মানির একটি গণিত-প্রেমিক, ইহুদি পরিবারে। আইনস্টাইনের প্রায় সমসাময়িক, এবং জীবন-বাস্তবতা প্রায় বিপরীত। আইনস্টাইন খ্যাতি ও সামাজিক পরিচিতির কড়া আলোয় এসেছেন। আর এই মানুষটি দশজনের চোখের আড়ালে, আঘাত ও অসম্মানের সঙ্গে পেছন থেকেই, তাঁর মত এক শান্ত, নির্লিপ্ত সংগ্রাম চালিয়ে গেছেন। [. . .]

মানুষটা তাঁর যুগ ও বাস্তবতার অনেক আগেই জন্মেছেন। জার্মানির একটি গণিত-প্রেমিক, ইহুদি পরিবারে। আইনস্টাইনের প্রায় সমসাময়িক, এবং জীবন-বাস্তবতা প্রায় বিপরীত। আইনস্টাইন খ্যাতি ও সামাজিক পরিচিতির কড়া আলোয় এসেছেন। আর এই মানুষটি দশজনের চোখের আড়ালে, আঘাত ও অসম্মানের সঙ্গে পেছন থেকেই, তাঁর মত এক শান্ত, নির্লিপ্ত সংগ্রাম চালিয়ে গেছেন। দুজনই জার্মান, ইহুদি, ও বিজ্ঞান-সাধক। আরো মিল তাঁদের গভীরে সমাজ ও মানুষের প্রতি অকুণ্ঠ আগ্রহে ও সহানুভবে, তাঁদের নিঃসীম উদারতায় ও সাদামাঠা জীবনযাপনে, এবং তাঁদের যৌথ বিজ্ঞান-সাধনায়। জার্মানিকে গণিত-সাধনার পাদ-পীঠ বলা হয়। জার্মানির গণিত-ইতিহাস প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী, এবং সেখানে বহু ইহুদির বলার মত অবদান আছে। জার্মান গণিতের কথা বললে গাউস, রীমান, ডেডিকেন্ট, ওয়ার্সত্রাস, মোবিয়াস, বেসেল, কুরান্ট, ক্রনেকার, হিলবার্ট, এমন অনেক নাম গণিত-ছাত্রের মনে হয়ত ধাক্কা দেবে। আর এই মানুষ তো গণিত নিয়েই তার পুরো জীবন কাটিয়ে গেছেন। তাঁর অভিনব আবিষ্কারে একের পর এক খুলে গেছে বিজ্ঞানের নানা দিকের দরজা। আশ্চর্য জটিল বিষয়ের নির্যাস ছেঁকে, তাদের মৌলিক, সরল ধর্মগুলি তুলে ধরেছেন অদ্ভুত সাবলীলতায়। জন্ম দিয়েছেন গণিতের আধুনিক রূপ, নতুন অবয়ব। স্থানকালের দিক থেকে নোয়েথার মোটামুটি একটি প্রতিকুল পরিবেশ বেছেই জন্মেছেন। জার্মানির তীব্র পুরুষতান্ত্রিক, সাম্প্রদায়িক পরিবেশে, তিনি ম্যাক্স নোয়েথারের কন্যা, এক জন উদার, প্রগতিশীল, সমাজবাদের আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাভাবাপন্ন মানুষ হিসেবে বিবর্তিত হয়েছেন। যেমন অনুমান করা যায়, এ সব কটি কারণেই তাঁর জীবনে বিপর্যয় এসেছে; অবমাননা, অসম্মান, জীবন-জোড়া আর্থিক সংকট, সংঘাত, সংগ্রাম। কিন্তু যাঁরা নোয়েথারকে চেনেন, তাঁরা তাঁর অস্তিত্বের প্রবল উজ্জ্বল দিকটিও জানেন। সব সংকুলতাকে প্রায় ধুলোর মত কাঁধ থেকে ঝেড়ে ফেলে তিনি ঝাঁপ দিয়েছেন জীবনের সব অবশ্য-কর্তব্য ইতিবাচক কাজের সমুদ্রে। সংসার ও সমাজের জটিল, নিষ্ঠুর কেন্দ্রে দাঁড়িয়ে শান্তির নীড়ের মত সরল বনস্পতি হয়ে উঠেছেন তাঁর আত্মীয়-পরিজন, বন্ধু ও ছাত্রদের কাছে। আঠের বছর বয়স্ক এমি তাঁর জীবনের মোড় পাল্টেছেন একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়ে: গতানুগতিক গৃহিণী বা ইস্কুলের শিক্ষক হতে নয়, তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনো উচ্চশিক্ষা পেতে চান। ১৯০৮ পর্যন্ত চালচিত্রটা এরকম: জার্মানিতে মহিলারা রাজনৈতিক জীবনে বা সভা-সমিতিতে যোগ দিতে পারেন না। চোদ্দ বা পনের বছর পর্যন্ত কথা বলার মত কিছু ইংরিজি বা ফরাসী, ধর্মশিক্ষা, গার্হস্থ্য-বিজ্ঞান ও শিশু-শিক্ষা, বড় জোর ইস্কুল শিক্ষক হবার তালিম ছাড়া কিছু পান না…

পঞ্চমীর চাঁদ তখনো ডুবে যায়নি। তার আলোয় প্রথম যা নজরে পড়লো তা একটি থ্রি নট থ্রি রাইফেলের নল। শীতের ঠাণ্ডা এখন স্বস্তিদায়ী। তারপরও নদীর খোলা হাওয়ায় একটু শীত অনুভব করি আমরা। আমরা যে নৌকাটিতে উঠেছি তা ঠিক সাম্পান নয়। যদিও নাফ নদীতে প্রায় সব নৌকাই ছই তোলা সাম্পান। এ নৌকাটি ছিপ নৌকার মত। লম্বা ও খোলা। তার দু’পাশে দু’জন করে চারজন যুবক বৈঠা নিয়ে বসেছিল। নৌকার পাটাতনে বিছানো ছিল রাইফেলটি। মোক্তারের নির্দেশে ঐ যুবকেরা আমাদের ব্যাকপ্যাকগুলো এমনভাবে গুছিয়ে রাখছিল যাতে নৌকার ভারসাম্য ঠিক থাকে। আমরা পনের জন যুত হয়ে বসেছি। নৌকা চলতে শুরু করেছে। সঁপাসপ বৈঠা পড়ছে। নাফ নদীর নোনা পানি কেটে নৌকা চলছে তীরবেগে। জামার সাইড পকেটে হাত ঢোকাল মোক্তার। তারপর বের করা হাত যখন মেলে ধরল, তখন চাঁদের আলোয় পাঁচটি বুলেট চকচক করে উঠল। আমরা চলেছি অজানা গন্তব্যে। মোক্তার আমাদের গাইড। সুঠাম চার যুবকের আটটি হাতের ছন্দময় আন্দোলনে নৌকা এগিয়ে চলেছে। সাম্পানের গতি মন্থর। আমাদের এপারে যেমন আছে ই পি আর ঠিক তেমনি ওপর পারে সীমান্তরক্ষী নাসাকা বাহিনী। দ্রুত গতির গানবোট আছে তাদের। ওদের দৃষ্টি এড়িয়ে ওপারে পৌঁছাতে হবে। এই নিশুথি রাতে লম্বা ছিপ নৌকা বেছে নেয়ার কারণটি বোঝা গেল। খোলা রাইফেল ও তাজা বুলেট কেন দেখালো মোক্তার? তা কি একথা বোঝাতে যে আমাদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। অস্ত্র আছে আমাদের সাথে। না কি আমাদের মনে ভয় সঞ্চার করা তার উদ্দেশ্য? টেকনাফ বাজারের পশ্চিমে পাহাড় পেরিয়ে মোক্তারের বাড়ি। আমাদের নিয়ে যাচ্ছে আরাকানে। চার যুবকের সাথে তার কথোপকথন আমরা সামান্যই বুঝতে পারি। তবে আমাদের সাথে যখন সে কথা বলে, তখন তা ভিন্ন। ঠিক চট্টগ্রামেরও নয়। পনের জনের এই দলে সাঈদ ভাই ও আমি চট্টগ্রামের ভাষা বেশ বুঝতে পারি। আমাদের স্কুল জীবনের একটা সময় কেটেছে মিরেশ্বরাই স্টেশনে। তবে মোক্তারের কথা অন্যেরাও বুঝতে পারে। মোক্তার বহু জায়গা ঘুরেছে। শুনেছে নানা ভাষা। সবার বোধগম্য করে কথা বলার কায়দাটি সে ভালই রপ্ত করেছে। আমরা যখন ওপারে পৌঁছেছি, তখন চাঁদ প্রায় ডুবে গেছে। আরও যুবকদের আমরা অপেক্ষমাণ দেখি। মোক্তারের নির্দেশে ওরা টপাটপ ব্যাকপ্যাকগুলো মাথায় উঠিয়ে নেয়। ওদের সাথে মোক্তারের স্বল্প বাক্যবিনিময় আমরা ধরতে পারি…

[আইসিএসএফ] – ‘প্রজন্ম সংলাপ’ ২য় পর্ব বিষয়ঃ “সাঈদীর চূড়ান্ত রায়: প্রতিক্রিয়া, পর্যালোচনা এবং করণীয়” প্রজন্ম সংলাপের এই পর্বে আলোকপাত করা হচ্ছে সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় – দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর বিচারের চূড়ান্ত রায় -এর উপর৷ ১৯৭১-এর আন্তর্জাতিক অপরাধের বিচারের দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করেছেন এমন দু’জন একটিভিস্ট এবং গবেষক এই পর্বের আলোচনায় অংশ নিয়েছেন। দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর বিচারের চূড়ান্ত রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আলোচকদ্বয় তাদের প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন; পর্যালোচনা এবং বিশ্লেষণ করেছেন বিচারের সামগ্রিক প্রক্রিয়া, জটিলতা, সাফল্য এবং ব্যার্থতাকে নিয়ে, এবং একই সাথে বলেছেন ভবিষ্যত করণীয় সম্পর্কে। প্রথম খন্ড দ্বিতীয় খন্ড তৃতীয় খন্ড আলোচনায় অংশ নিয়েছেন: – আসিফ মুনীর, শহীদ সন্তান, উন্নয়ন এবং সংস্কৃতি কর্মী – এম সানজীব হোসেন, পিএইচডি গবেষক, ওয়ারউইক বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাজ্য। সঞ্চালক: – ড. বিদিত লাল দে, প্রভাষক, ব্রুনেল, বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাজ্য। গবেষণা: – মাহবুব আজাদ – আরমান রশিদ – বিদিত লাল দে ভিডিও সম্পাদনা – স্যাম এবং শান্ত গ্রাফিক্স – স্যাম আবহ সঙ্গীত – ‘Dark Justice’ (by Grégoire Lourme) প্রচার সহযোগিতায় – মোঃ গোলাম মোস্তফা – রুম্মান মাহমুদ সার্বিক সহযোগিতায়: সচলায়তন নাগরিক ব্লগ আমার ব্লগ মুক্তাঙ্গন আমরা বন্ধু ই-বাংলাদেশ ক্যাডেট কলেজ ব্লগ জেনোসাইড আর্কাইভ বাতায়ন ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজ সার্বিক তত্ত্বাবধান – ড. আহমেদ জিয়াউদ্দিন – ড. রায়হান রশিদ প্রযোজনা: ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস স্ট্র্যাটেজি ফোরাম (আই সি এস এফ) www.icsforum.org ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস স্ট্র্যাটেজি ফোরাম (ICSF) সাইটে মূল পোস্ট লিন্ক।

প্রজন্ম সংলাপের এই পর্বে আলোকপাত করা হচ্ছে সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় – বাংলাদেশের ইতিহাস – মূলত মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের বিকৃত উপস্থাপনা। যদিও সাবেক মন্ত্রী এবং মুক্তিযুদ্ধের সহ প্রধান সেনাপতি এ কে খন্দকারের লিখিত সাম্প্রতিক বই ‘১৯৭১: ভেতরে বাইরে’ নিয়ে বিভিন্ন মহলে ক্ষোভ, হতাশা আর বিশ্ময় দেখা দিয়েছে, ইতিহাসের এই বিকৃতি, বঙ্গবন্ধু এবং মুক্তিযুদ্ধকে কলঙ্কিত বা হেয় করবার এই প্রচেষ্টা নতুন কিছু নয়। এ বিষয়ে কথা বলা হয়েছে দুই প্রজন্মের দুই শিক্ষাবিদ, গবেষক এবং রাজনৈতিক ভাষ্যকারের সাথে। প্রজন্ম সংলাপ: পর্ব ১: খন্ড-১ প্রজন্ম সংলাপ: পর্ব ১: খন্ড-২ প্রজন্ম সংলাপ: পর্ব ১: খন্ড-৩ প্রজন্ম সংলাপ: কি ও কেন? “প্রজন্ম সংলাপ” – আইসিএসএফ (International Crimes Strategy Forum) এর এই উদ্যোগ প্রজন্মের শ্বাস্বত সত্যান্বেষণের প্রচেষ্টাকে কন্ঠস্বর দেয়ার একটি ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা। আইসিএসএফ এর এই “প্রজন্ম সংলাপ”-এ তুলে ধরা হবে ১৯৭১ এর কথা, চলমান বিভিন্ন ঘটনাবলীর কথা, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের ঐতিহাসিক সংগ্রামের কথা, যুদ্ধাপরাধ এবং যুদ্ধাপরাধীদের কথা, দেশ আর বহির্বিশ্বের কথা, ত্যাগের কথা, ষড়যন্ত্রের কথা, আর সে সব রুখে দেয়া তরুণ প্রজন্মের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা স্বেচ্ছাসেবক, একটিভিস্ট, গবেষক, সংগঠকদের কাছ থেকে আমরা সেই কথাগুলোই সবাই মিলে শুনবো, যে কথাগুলো নানান সমীকরণ আর দলাদলিতে আমাদের আর শোনা হয়ে ওঠে না। আইসিএসএফ-এর এই উদ্যোগ প্রজন্মের কন্ঠস্বরকে, প্রজন্মের চিন্তাভাবনাকে, প্রজন্মের জিজ্ঞাসাকে পৌঁছে দিবে গণমানুষের কাছে। আইসিএসএফ ৭১-এর আন্তর্জাতিক অপরাধের বিচার এবং ১৯৭১ এরএর ভিক্টিমদের পক্ষে বিশেষজ্ঞ এবং এক্টিভিস্টদের নিয়ে একটি বৈশ্বিক নেটওয়ার্ক। আমরা মনে করি – মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় একটি ন্যায়বিচারভিত্তিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য ১৯৭১ সংঘটিত গণহত্যা, যুদ্ধারপরাধ, ও মানবতাবিরোধী অপরাধ বিচারের কোন বিকল্প নেই। একই সাথে এই বিচারকে এগিয়ে নিয়ে যাবার জন্য জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রাসঙ্গিক বিভিন্ন বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধিকল্পে প্রয়োজন সৃজনশীল গবেষণা, মুক্তবুদ্ধির চর্চা, সংলাপ এবং আলোচনার। এর পথ ধরেই আইসিএসএফ-এর আয়োজন এই “প্রজন্ম সংলাপ”। আলোচনায় অংশ নিয়েছেন: অধ্যাপক মোঃ আনোয়ার হোসেন (সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, এবং অধ্যাপক, প্রাণ রসায়ন এবং অনুপ্রাণ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়) ড. নাদির জুনাইদ (সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ এবং সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়) ইন্টারভিউ: নজরুল ইসলাম (ব্লগার, ঢাকা থেকে) সঞ্চালনায়: ড. বিদিত লাল দে (প্রভাষক, ব্রুনেল বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাজ্য)…

অনেক চেষ্টার পর ১৯৭৫ সালে রাজধানীর কেন্টনমেন্ট ওইসব বহিরাগত ভিলেনকে হত্যা করে এবং প্রেসিডেন্ট পরিবারকে তাদের ন্যায্য ভবনে ফিরিয়ে আনে [...]

টুইট করতে করতে অনেক সময় এমন কিছু গুচ্ছ টুইট হয়ে যায় যেগুলোকে পোস্টের রূপ সহজে দেয়া যায়। সেকাজটাই এখানে করা হল। আগে এরকম প্রচুর টুইট কালের গর্ভে হারিয়ে গেছে। এখন থেকে ভাবছি, এরকম টুইটগুলোকে ‘টুইট থেকে পোস্টে’ সিরিজে সংগ্রহ করে রাখব। আমি তো শুনেছি ১৯৭১ সালটা ১দিনের বছর ছিল সেদিন ১জন প্রেসিডেন্ট এসেছিল তার ১মলেডি তাকে কালুরঘাটে পাঠিয়ে জাতিকে বিশ্বে এক নতুন দেশের ঘোষণা ১/চ— MasudKarimমাক (@urumurum) September 8, 2014 দিতে বলেছিল, একেই ২৬শে মার্চ বলে, তারপরে ১৯৭২ আসে, সেবছর প্রতিকূল বছর ছিল, পশ্চিমবঙ্গ থেকে কিছু পাতি ভিলেন ও পাকিস্তান থেকে এক মস্ত ২/চ— MasudKarimমাক (@urumurum) September 8, 2014 ভিলেন এসে নতুন দেশটা দখল করে প্রেসিডেন্টকে কালুরঘাট থেকে রাজধানীর কেন্টনমেন্টে এনে ১মলেডি ও তার বাচ্চাকাচ্চাসহ বন্দী করে রাখে, অনেক ৩/চ— MasudKarimমাক (@urumurum) September 8, 2014 চেষ্টার পর ১৯৭৫ সালে রাজধানীর কেন্টনমেন্ট ওইসব বহিরাগত ভিলেনকে হত্যা করে এবং প্রেসিডেন্ট পরিবারকে তাদের ন্যায্য ভবনে ফিরিয়ে আনে, এভাবেই ৪/চ— MasudKarimমাক (@urumurum) September 8, 2014 বাংলাদেশের মুক্তি আসে এটাই বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস, কিন্তু ষড়যন্ত্রের কি শেষ আছে, মস্ত ভিলেনের দিল্লিবাসী মেয়ে এসে প্রেসিডেন্টকে ৫/চ— MasudKarimমাক (@urumurum) September 8, 2014 মেরে ফেলে ১৯৮১ সালে, এরপরের ইতিহাস তো সবার জানা, আজ জাতির প্রেসিডেন্ট নেই কিন্তু তার ১মলেডি ১মসন্তানেরা আছে, বাংলাদেশের ইতিহাস যেই ৬/চ— MasudKarimমাক (@urumurum) September 8, 2014 লিখবেন এই ৩জনের যেকোনো ২জনের সাথে কথা বলে লিখবেন - যতদিন এই ৩জনের ২জন বেঁচে থাকবে ততদিন বাংলাদেশের ইতিহাস থাকবে ৭/৭— MasudKarimমাক (@urumurum) September 8, 2014 আমি তো শুনেছি ১৯৭১ সালটা ১দিনের বছর ছিল সেদিন ১জন প্রেসিডেন্ট এসেছিল তার ১মলেডি তাকে কালুরঘাটে পাঠিয়ে জাতিকে বিশ্বে এক নতুন দেশের ঘোষণা দিতে বলেছিল, একেই ২৬শে মার্চ বলে, তারপরে ১৯৭২ আসে, সেবছর প্রতিকূল বছর ছিল, পশ্চিমবঙ্গ থেকে কিছু পাতি ভিলেন ও পাকিস্তান থেকে এক মস্ত ভিলেন এসে নতুন দেশটা দখল করে প্রেসিডেন্টকে কালুরঘাট থেকে রাজধানীর কেন্টনমেন্টে এনে ১মলেডি ও তার বাচ্চাকাচ্চাসহ বন্দী করে রাখে, অনেক চেষ্টার পর ১৯৭৫ সালে রাজধানীর কেন্টনমেন্ট ওইসব বহিরাগত ভিলেনকে হত্যা করে এবং প্রেসিডেন্ট পরিবারকে তাদের ন্যায্য ভবনে ফিরিয়ে আনে, এভাবেই বাংলাদেশের মুক্তি আসে এটাই বাংলাদেশের স্বাধীনতার…

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.