এই সময়ে ওয়েবসাইটে যোগাযোগের সবচেয়ে ইফেক্টিভ ও পপুলার মাধ্যম হচ্ছে ফেসবুক। অথচ এই মাধ্যমটিকেই প্রশাসনিকভাবেই হঠাৎই ব্লক করে দেয়া হল।[...]

এই সময়ে ওয়েবসাইটে যোগাযোগের সবচেয়ে ইফেক্টিভ ও পপুলার মাধ্যম হচ্ছে ফেসবুক। অথচ এই মাধ্যমটিকেই প্রশাসনিকভাবেই হঠাৎই ব্লক করে দেয়া হল। অতি সাধারণ একটা বিষয় হচ্ছে, মাথাব্যথার চিকিৎসা হিসাবে কখনও মুণ্ডুকর্তনকে সমর্থন করা যায় না। এখন কথা হচ্ছে, এই মাধ্যমে যদি এবনর্মাল কিছু ঘটে থাকে তাহলে কর্তৃপক্ষের উচিত তার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা। অথচ তা না করে একটি দরকারি মাধ্যমকে এভাবে জবাই করা কোনো উত্তম পন্থা হতে পারে না। কাজেই আমাদের একান্ত কামনা হচ্ছে, এই মাধ্যমটির উপর থেকে যেন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়।

প্রথিতযশাঃ সাংবাদিক,রাজনীতিবিদ, কলামিস্ট এবং মুক্তিযোদ্ধা নির্মল সেন অসুস্থ অবস্থায় ল্যাব এইড হাসপাতালে দিন কাটাচ্ছেন তা বোধ হয় সবাই সম্যকভাবে অবগত। ২০০৩ সালে ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে নির্মল সেন গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি হন। পরে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় সিঙ্গাপুরে। সে সময় ঘটনাক্রমে আমি নিজেই সিঙ্গাপুরে অবস্থান করেছিলাম। নিজের সাধ্যমত যতটুকু পারি নির্মল সেনের জন্য করার চেষ্টা করেছিলাম। প্রায় প্রতিদিনই দেখা করতে যেতাম মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে। খুব একটা যে কিছু করতে পেরেছিলাম তা নয়। ভেবেছিলাম দেশে ফেরার পর বোধ হয় তার স্বাস্থ্যের উন্নতি হবে। কিন্তু তা হয়নি। বাংলাদেশে আসার পর নির্মল সেনের অবস্থার ক্রম অবনতিই হয়েছে বলা যায়। বিপ্লব রহমান তার একটি পোস্টে আপডেট দিয়েছেন যে, নির্মল সেন তার দৃষ্টিশক্তি প্রায় হারাতে বসেছেন। তার হাত-পা অসাড় হয়ে আসছে। কথা অস্পষ্ট ও জড়ানো। ঘনিষ্টজন ছাড়া তার কথার মর্মার্থ উদ্ধার করা কঠিন। অর্থিক সঙ্গতি না থাকায় নির্মল সেন গত দুই মাস আগে ঢাকার নয়াপল্টনের বাসা ছেড়ে গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া তার গ্রামের বাড়ীতে অবস্থান করছিলেন । পরে তাঁর দুর্দশার খবর মিডিয়ায় প্রচারিত হলে চিকিৎসা সহায়তায় এগিয়ে আসে ল্যাব এইড কর্তৃপক্ষ। কিন্তু তার সার্বিক চিকিৎসা সুসম্পন্ন করার জন্য এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক বিষয়ের অর্থায়নের ব্যাপারটা রয়েই যাচ্ছে। এ ব্যাপারে মুক্তাঙ্গন ব্লগের লেখক এবং পাঠকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হচ্ছে। যারা নির্মল সেনের জন্য অর্থ সাহায্য করতে ইচ্ছুক, তারা নীচের দু্টো লিঙ্কের যে কোন একটির সাহায্য নিতে পারেন - Please Help Nirmal Sen আমার বন্ধু নির্মল সেন : স্বস্তিতে নেই বিনীত, অভিজিৎ

আসুন, প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দল-মত নির্বিশেষে অন্তত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের এই ইস্যুতে আমরা সকলে মনে-প্রাণে সক্রিয় হই [...]

মূল পোর্টাল: http://icsforum.org ফেসবুক পাতা: http://www.facebook.com/icsforum ইউটিউব চ্যানেল: http://www.youtube.com/icsforum টুইটারে আইসিএসএফ: http://www.twitter.com/icsforum মিডিয়া-আর্কাইভ: http://icsforum.org/mediarchive ই-লাইব্রেরী: http://icsforum.org/library ব্লগ: http://icsforum.org/blog International Crimes Strategy Forum (ICSF) স্বেচ্ছাসেবকদের উদ্যোগে গড়ে ওঠা বিভিন্ন সংগঠন ও সংগঠনবহির্ভূত কর্মী-সংগঠকদের একটি জোট, যার মূল লক্ষ্য যুদ্ধাপরাধীদের আসন্ন বিচারপ্রক্রিয়াকে সর্বতোভাবে সহায়তা করা, মূলত এ-লক্ষ্যে চালিত নাগরিক উদ্যোগগুলোকে সমন্বিত করার মাধ্যমে। আজ ১৯৭১-এর যুদ্ধাপরাধীরা শুধু দেশেই নয়, বিদেশের মাটিতেও সুপ্রতিষ্ঠিত। বিচারপ্রক্রিয়াকে ব্যাহত ও ব্যর্থ করতে তারাও সংকল্পবদ্ধ, কারণ এটা তাদের অস্তিত্বের প্রশ্ন। এর বিপরীতে আবেগঘন বক্তব্য কিংবা বিবৃতি প্রদানের বাইরে মূল বিচারকার্যকে সরাসরি সহায়তা করতে পারে, তেমন বিষয়গুলোতে আমরা ঠিক কতটুকু তৈরি রয়েছি? কিংবা কতটুকু সমন্বিত আমাদের নাগরিক পর্যায়ের উদ্যোগগুলো? যুদ্ধাপরাধীদের বিচার একটি জটিল ও বিস্তৃত প্রক্রিয়া। আর এটি এমনই একটি প্রক্রিয়া যে এককভাবে কোনো সরকারের পক্ষেই হয়তো এটি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা কঠিন, এমনকী হয়তো অসম্ভবও, যদি না এ-কর্মযজ্ঞে নাগরিক পর্যায়ের উদ্যোগগুলো উল্লেখ করার মতো সম্পূরক ভূমিকা পালন না করে। নাগরিক পর্যায়ে উদ্যোগগুলোর সমন্বয়ের উদ্দেশ্য মাথায় রেখে এই বিচারপ্রক্রিয়াকে ঘিরে কিছু মৌলিক বিষয়ে সমমনা সংগঠনগুলোর মধ্যে ঐকমত্য গড়ে তোলাকে এই কোয়ালিশন অত্যন্ত জরুরি মনে করে। লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য : সংক্ষেপে এই কোয়ালিশন এর মূল উদ্দেশ্যগুলো হল : ১। যুদ্ধাপরাধ সংশ্লিষ্ট প্রাপ্য তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও পর্যালোচনা করা । ২। যুদ্ধাপরাধ সংশ্লিষ্ট নির্দিষ্ট ইস্যুতে নুতন গবেষণা এবং নুতন তথ্যের খোঁজ করা। ৩। মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধাপরাধ বিষয়ে গণমানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করা। ৪। দেশি/বিদেশি সমমনা গোত্রের মানুষ/দলের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করা। ৫। দেশি/বিদেশি মিডিয়া ও বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিবর্গ/প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করা। ৬। বিচারপ্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করা এবং ৭। অভিজ্ঞ আইনবিদ প্যানেলের সহায়তায় তদন্ত, অভিযোগ আনয়ন এবং বিচার বিষয়ে কারিগরি পরামর্শ প্রদান করা। মূল্যবোধের জায়গাগুলি : যে মূল্যবোধগুলোকে এবং চিন্তাপদ্ধতিকে ভিত্তি ধরে এই নেটওয়ার্ক/কোয়ালিশন গড়ে তোলা হয়েছে, সেগুলো হল (পোর্টাল পাতা থেকে সরাসরি উদ্ধৃত করছি): Democracy. Human Rights. Justice. Rooted in non-elite, non-exclusive, collective and participatory premises, the attitudes (as well as qualities) that we seek to promote within and outside the coalition are: excellence, dedication, boldness and perfection. All forms of elitist and/or self-propagating tendencies are, therefore, resisted. We believe, this is the…

মুক্তচিন্তার ধারক ও বাহক "সংবাদ" পত্রিকার অনুসন্ধানী প্রতিবেদক রোজিনা ইসলাম নভেম্বরের ৮ তারিখে "বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধী, ১৯৭১ সালে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের অন্যতম নায়ক, আলবদর কমান্ডার আশরাফউজ্জামান খানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বিচার বিভাগের তদন্ত" শীর্ষক একটি গুরুত্বপূর্ণ ও সময়োপযোগী প্রতিবেদন প্রকাশ করেন। প্রতিবেদনটি নিউজ বাংলার নজরে আসার সাথে সাথে আমরা তা আমাদের পত্রিকার বাংলা ও ইংরেজী সাইটে পুন:প্রকাশ করি। এর প্রায় এক মাস পর গত ১১ই ডিসেম্বর আশরাফউজ্জামানের নিউইয়র্কস্থ আইনজীবীর কাছ থেকে আমরা একটি উকিল নোটিশ পাই। এই নোটিশে আমাদের পত্রিকা থেকে "যুদ্ধাপরাধী ও বুদ্ধিজীবী হত্যাকারী" হিসেবে উল্লেখকে মুছে দেওয়ার জন্য বলা হয়। প্রতিবেদনটি যেহেতু "সংবাদ" পত্রিকা কর্তৃক প্রকাশিত হয়েছে, তাই এতে যোগ বা সংশোধনের আমাদের কোন সুযোগ নেই। এ অবস্থায় আমরা ভার্জিনিয়ার একটি প্রথিতযশা আইনী সংস্থার সাথে যোগাযোগ করি এবং যথাবিহিত আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করি। একটি উকিল নোটিশের হুমকির সাথে আপোষ করার কোন সুযোগ আমাদের নেই। মুক্তিযুদ্ধের আটত্রিশতম বিজয় উৎসব উদযাপনের প্রাক্কালে আমরা যুদ্ধাপরাধীদের সাথে আপোষ-মীমাংসা করে বা নির্বিকার হয়ে বসে থাকতে পারি না। যেহেতু সংবাদটি মার্কিন সরকারের বিচার বিভাগ থেকে আশরাফউজ্জামানের যুদ্ধাপরাধ সংক্রান্ত তথ্যসম্বলিত ও প্রমাণাদির জন্য-তাই আমরা বিষয়টি ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশের মাননীয় রাষ্ট্রদূত আকরামুল কাদেরের দৃষ্টিগোচর করেছি এবং উকিল নোটিশের কপিটি ইতিমধ্যে বাংলাদেশ দূতাবাসে পাঠিয়েছি। মাননীয় রাষ্ট্রদূত এ ব্যাপারে আমাদের সর্বাত্মক সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন। একই সাথে প্রয়োজনীয় পরামর্শের জন্য ড: কামাল হোসেনের সাথে আমাদের আলাপ হয়। তিঁনি নিউজ বাংলা কর্তৃক গৃহীত পদক্ষেপগুলোকে "আশাব্যঞ্জক ও যথার্থ" বলে আখ্যায়িত করে প্রয়োজনীয় সহযোগিতার আশ্বাস দেন। এই আইনী নোটিশকে যুদ্ধাপরাধীদের আস্ফালন ও অত্যন্ত ন্যক্কারজনক ঘটনা বলে উল্লেখ করেন ডিসি মেট্রোতে বসবাসরত বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদ-এর কন্যা শারমিন আহমেদ। তিঁনি আমাদেরকে সাহস ও উৎসাহ দিয়ে বলেন এ ব্যাপারে নিউজ বাংলার পদক্ষেপ "দৃষ্টান্তমূলক"। তিঁনি যেভাবে আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন সে জন্য আমরা তার কাছে বিশেষভাবে কৃতজ্ঞ। এছাড়া, কানাডীয় মুসলিম কংগ্রেসের পরিচালক জনাব হাসান মাহমুদও আমাদের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করেন। সেক্যুলার বাংলাদেশ ফোরামের আন্তর্জাতিক সমন্বয়ক জনাব সাব্বির খান নিউজ বাংলার সাথে সংহতি প্রকাশ করেন। তিনি আমাদের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করে বার্তা পাঠিয়েছেন। এছাড়া, নতুন প্রজন্মের আইনজীবি ও পেশাজীবিদের সমন্বয়ে গঠিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে ওয়ার ক্রাইমস স্ট্র্যাটেজিক ফোরাম…

বাংলাদেশের সমুদ্রবক্ষের খনিজ সম্পদ বিদেশি কোম্পানীর হাতে তুলে দেয়ার প্রতিবাদ স্বরূপ গণস্বাক্ষর সংগ্রহ অভিযানের পাশাপাশি ইন্টারনেটেও স্বাক্ষর সংগ্রহ করা হচ্ছে। এ উদ্দেশ্যে তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ-বিদ্যুৎ ও বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির উদ্যোগে পিটিশনঅনলাইন.কম ওয়েবসাইটে ৭ দফা দাবী সম্বলিত একটি পিটিশন সেটআপ করা হয়েছে। স্বাক্ষর করতে এখানে ক্লিক করুন এই লিঙ্কটি ফেইসবুক, অন্যান্য ব্লগ ও ফোরামগুলোসহ ইন্টারনেটে যত বেশি সম্ভব ছড়িয়ে দিন।

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.