█ আসছে ২৮ এপ্রিল ২০১৩ বিকেল ৩টায় "আইসিটি সাপোর্ট ফোরাম" এর উদ্যোগে শহীদ আলতাব আলী পার্ক (লন্ডন) এ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তির মহাসমাবেশ সফল করুন। █ আইসিটি সাপোর্ট ফোরাম এর এই লিফলেটটি প্রচার করুন [..]

(যুক্তরাজ্য 'আইসিটি সাপোর্ট ফোরাম' এর লিফলেট) █ আসছে ২৮ এপ্রিল ২০১৩ বিকেল ৩টায় "আইসিটি সাপোর্ট ফোরাম" এর উদ্যোগে শহীদ আলতাব আলী পার্ক (লন্ডন) এ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তির মহাসমাবেশ সফল করুন। █ আইসিটি সাপোর্ট ফোরাম এর এই লিফলেটটি প্রচার করুন ঃ- ======================================= বন্ধুরা, যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে চলমান বিচার প্রক্রিয়াকে সমর্থন প্রদান এবং প্রবাসে তার সপক্ষে জনমত গঠনের উদ্দেশ্য নিয়ে আই সি টি সাপোর্ট ফোরাম গড়ে ওঠে। যুক্তরাজ্যে ৩৩টি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সংগঠন নিয়ে আমরা যাত্রা শুরু করি। এই ফোরামে বর্তমানে ৭৫ টি সংগঠন যুক্ত আছে। ২০০৮ সালের সাধারণ নির্বাচনে বাংলাদেশের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ ১৯৭১-এ সংঘটিত গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের পক্ষে জনমত দেয়। জনগণের এই দাবিকে ধারণ করে নির্বাচিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে দীর্ঘ বিচারহীনতার নিরসন এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ঐতিহাসিক এই বিচারকার্য শুরু করে। দেশের সাধারণ মানুষ, বিশেষত তরুণ প্রজন্ম শুরু থেকেই এই বিচারের প্রতি দৃষ্টি নিবদ্ধ রেখেছিলো অতন্দ্র প্রহরীর মতো। কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী কাদের মোল্লার রায়ে বেশির ভাগ অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ার পরও যখন উপযুক্ত শাস্তি দেয়া হলো না, তখন তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্বে দেশ এবং বিদেশের আপামর বাঙালি শাহবাগ গণজাগরণের পতাকাতলে একত্রিত হয়। মুক্তিযুদ্ধের ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠা, বিচারের ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠা, ১৯৭১ এর মূল চেতনা ফিরিয়ে আনা, এবং জামাত-শিবির এবং তাদের দোসরদের অর্থনৈতিক এবং সামাজিকভাবে বয়কট করার উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে গণমানুষের এই জাগরণ। অদৃশ্যপূর্ব এই প্রতিবাদে মিছিলের সারি কেবল দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হয়েছে এবং তা ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে গত ৪২ বছরেও কেউ দেখেনি। আপনারা লক্ষ করেছেন, এই বিচার শুরু হওয়ার পর থেকে গত কয়েক বছর দেশে এবং বিদেশে জামাত-শিবির চক্র, তাদের দেশি-বিদেশি ভাড়াটে বুদ্ধিজীবী, এবং প্রতিষ্ঠানগুলো ১৯৭১ সালে সংঘটিত গণহত্যার এই ন্যায়সংগত বিচারকে নস্যাৎ করার জন্য জঘন্য মিথ্যাচার চালিয়ে গেছে। তারা কেবল এই মিথ্যাচার-অপপ্রচার চালিয়েই ক্ষান্ত হয়নি। গেল বছরের অক্টোবর থেকে জামাত-শিবির চক্র পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা এবং সার্বভৌমত্ব নস্যাত করতে দেশের অভ্যন্তরে ব্যাপক নাশকতা শুরু করে। বিভিন্ন স্থানে সংঘটিত নাশকতামূলক এই সব কর্মকান্ড ছিলো অত্যন্ত পরিকল্পিত এবং বাংলাদেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। ঠিক যেভাবে তারা ১৯৭১ সালে তাদের কৃত গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধ,…

প্রজন্ম চত্বরে তারুণ্যের উত্থান এ দেশের বুর্জোয়া গণতান্ত্রিক বিপ্লবের অসমাপ্ত কাজগুলি এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে নতুন এক সম্ভাবনা তৈরি করেছিল। হেফাজতে ইসলামের ১৩ দফা দাবিভিত্তিক অপতৎপরতা তারই একটি প্রতিক্রিয়া -- আরো সুনির্দিষ্ট করে বলতে গেলে, গণতন্ত্রবিরোধী সামন্ত ও স্বৈরতান্ত্রিক সংস্কৃতির অবশেষের শেষ মরণকামড়। [...]

প্রজন্ম চত্বরে তারুণ্যের উত্থান এ দেশের বুর্জোয়া গণতান্ত্রিক বিপ্লবের অসমাপ্ত কাজগুলি এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে নতুন এক সম্ভাবনা তৈরি করেছিল। হেফাজতে ইসলামের ১৩ দফা দাবিভিত্তিক অপতৎপরতা তারই একটি প্রতিক্রিয়া -- আরো সুনির্দিষ্ট করে বলতে গেলে, গণতন্ত্রবিরোধী সামন্ত ও স্বৈরতান্ত্রিক সংস্কৃতির অবশেষের শেষ মরণকামড়। শাহবাগে তরুণরা সমবেত হয়েছে চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির ও ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবিতে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে তাদের দাবিতে সংযুক্ত হয়েছে, ব্লগারদের মুক্তির ও বাকস্বাধীনতার দাবি। এক কথায়, তরুণদের কণ্ঠে ধ্বনিত হচ্ছে এমন-এমন দাবি যার বাস্তবায়ন আসলে বুর্জোয়া-গণতন্ত্রীদেরই করতে হয় এবং যার বাস্তবায়ন না ঘটলে সামন্ত সংস্কৃতি ও স্বৈরতান্ত্রিকতার অবশেষ রাজনীতি-সমাজ-সংস্কৃতিকে বার বার আক্রান্ত করে থাকে। ১৯৭১ সালে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ বুর্জোয়া গণতান্ত্রিক বিপ্লবের অনেক কাজ সম্পন্ন করতে পারেনি (কেন পারেনি, সেটি ভিন্ন প্রসঙ্গ)। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা হয়নি, গণতান্ত্রিক শাসন বার বার ব্যাহত হয়েছে, নারীমুক্তি ঘটেনি, ব্যক্তি তার বাকস্বাধীনতা বা মত প্রকাশের স্বাধীনতা পায়নি। অনিবার্য কারণেই তরুণরা পূরণ করতে চায় অসম্পন্ন বুর্জোয়া গণতান্ত্রিক প্রত্যাশাসমূহ। তরুণদের এ আন্দোলনকে কি সরকার কি বিরোধী দল কেউই স্বাভাবিকভাবে নেয়নি, নেয়ার প্রশ্নই আসে না। কি সরকারি দল, কি বিরোধী দল উভয়েই বিশেষ করে এই পরিস্থিতিকে নিজেদের রাজনীতির স্বার্থে ব্যবহার করার চেষ্টা চালিয়েছে এবং তাদের ওই প্রচেষ্টার মধ্যে দিয়ে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে বাক ও ব্যক্তির স্বাধীনতাকে। হেফাজতে ইসলাম আওয়ামী লীগ ও বিএনপি উভয়ের কাছেই কাম্য হয়ে উঠেছিল, কেননা চিহ্নিত রাজনৈতিক অপশক্তি জামায়াতে ইসলামীকে দিয়ে তাদের কারো পক্ষেই সম্ভব হচ্ছিল না খেলা এগিয়ে নেয়া। তাদের দরকার হয়ে পড়েছিল অরাজনৈতিক নতুন এক মৌলবাদী শক্তি, যাদের অরাজনৈতিকতা সাময়িকভাবে হলেও একটি আস্থার জায়গা তৈরি করে সাধারণ ধর্মপ্রাণ মানুষদের বিভ্রান্ত করবে এবং বিভ্রান্তির ঘুর্ণাবর্তে মুক্তচিন্তা ও বাকস্বাধীনতাকে হত্যা করা যাবে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকেও মন্থর এবং চাই কি ছকবন্দিও করে ফেলা যাবে। এই খেলায় বিএনপির পুরোধা খালেদা জিয়া ও তার অনুসারীরা তরুণদের গায়ে সেঁটে দিয়েছেন ‘নাস্তিকতা’র ছাপ। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার যারা চাইছেন কিংবা যারা চাইছেন না তাদের মধ্যে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী যেমন আছেন, তেমনি এমন অনেকেও আছেন যারা ধর্ম ছাড়াই সামাজিক জীবনযাপনে অভ্যস্ত। মূল প্রশ্নটি এখানে নাস্তিক-আস্তিকের নয়, মূল প্রশ্ন ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার ও সুবিচার পাওয়ার। কিন্তু খালেদা জিয়া বিষয়টি আস্তিক-নাস্তিকের ইস্যুতে পরিণত করে আন্দোলনকারীদের সামাজিকভাবেই…

সাম্প্রতিক ঘটনাবলির আলোকে আইসিএসএফ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে যে, কিছু মৌলবাদী প্রতিক্রিয়াশীল অপশক্তি যুদ্ধাপরাধীদের বিচারপ্রক্রিয়ায় বিঘ্ন সাধনের উদ্দেশ্যে, এবং সামাজিক সম্প্রীতিপূর্ণ বাংলাদেশকে একটি সাম্প্রদায়িক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থী রাষ্ট্রে পরিণত করার লক্ষ্যে সোচ্চার ও তৎপর। ‘হেফাজতে ইসলাম’ নামের আড়ালে জামায়াত ইসলামী সহ এই দুষ্টচক্র সুপরিকল্পিতভাবে আমাদের মহান স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি ও নারী জাগরণের উন্মেষ রোধে কাজ করে যাচ্ছে। [...]

সাম্প্রতিক ঘটনাবলির আলোকে আইসিএসএফ গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে যে, কিছু মৌলবাদী প্রতিক্রিয়াশীল অপশক্তি যুদ্ধাপরাধীদের বিচারপ্রক্রিয়ায় বিঘ্ন সাধনের উদ্দেশ্যে, এবং সামাজিক সম্প্রীতিপূর্ণ বাংলাদেশকে একটি সাম্প্রদায়িক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থী রাষ্ট্রে পরিণত করার লক্ষ্যে সোচ্চার ও তৎপর। ‘হেফাজতে ইসলাম’ নামের আড়ালে জামায়াত ইসলামী সহ এই দুষ্টচক্র সুপরিকল্পিতভাবে আমাদের মহান স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি ও নারী জাগরণের উন্মেষ রোধে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা আরো লক্ষ করছি যে, সরকার এসব ধর্মীয় চরমপন্থী গোষ্ঠীকে সঠিকভাবে মোকাবিলায় ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে। আমরা হেজাফতে ইসলাম সহ এই জাতীয় দলগুলোর তথাকথিত লংমার্চ এবং হরতাল কর্মসূচির নামে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের প্রতিথযশা নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক ও শাহবাগ গণজাগরণমঞ্চে অবস্থানরত তরুণদের উপর সুপরিকল্পিত হামলা ও আক্রমণের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। এটি মুক্তবুদ্ধি, মুক্তচিন্তা এবং স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির বিরুদ্ধে নগ্ন আক্রমণ। আমরা মনে করি, বাংলাদেশের একটি ক্রান্তিকালীন সময়ে যখন আপামর জনসাধারণ ১৯৭১-এ সংঘটিত যাবতীয় মানবতাবিরোধী অপরাধ, যুদ্ধাপরাধ ও গণহত্যার বিচারের জন্য ঐক্যবদ্ধ, সেই সময়ে একটি চিহ্নিত মৌলবাদী গোষ্ঠীর প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ মদতে এ-ধরনের হিংসাত্মক আক্রমণ আমাদের আরো ঐক্যবদ্ধ ও সুসংহত করবে। আমরা জানি, এদেশের প্রগতিশীল আন্দোলনে ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিকাশে জনাব শাহরিয়ার কবির এবং অধ্যাপক মুনতাসীর মামুনের মতো ব্যক্তিবর্গের ভূমিকা অনন্যসাধারণ। শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশরত অবস্থায় ব্যক্তিগতভাবে তাঁদের উপর এবং ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সমাবেশের উপর হেফাজতে ইসলামের কর্মীদের আক্রমণ প্রমাণ করে যে উগ্র মৌলবাদী শক্তির কাছ থেকে আমরা কেউই নিরাপদ নই। এই আক্রমণ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর উপর বলেই আইসিএসএফ মনে করে। দ্বিতীয়ত, পেশাগত দায়িত্বে নিয়োজিত নারী সাংবাদিকদের উপর আক্রমণ আমাদের উদার, প্রগতিশীল, এবং গণতান্ত্রিক চেতনার পরিপন্থী। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশে এ-ধরনের মধ্যযুগীয় নৃশংসতা অনভিপ্রেত ও নিন্দনীয়। সাহসী সাংবাদিক নাদিয়া শারমিন সহ সকল সাংবাদিক ভাই ও বোনেরা বাংলাদেশে মুক্তভাবে তাঁদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে পারবেন, আইসিএসএফ এই প্রত্যাশা করে। এই ঘৃণ্য আক্রমণ চলতে দেওয়া নারীমুক্তি ও একটি সুষম সমাজের বিকাশে অন্তরায়। বাংলাদেশের নারীদের ভয়-ভীতি প্রদর্শন করে স্বাধীনতাবিরোধী মৌলবাদী চক্র এ-দেশকে একটি পশ্চাৎমুখী সমাজব্যবস্থার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে আমরা আশা করব আগামী দিনগুলিতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় পুরুষ ও নারীর সমঅধিকারের ভিত্তিতে একটি সুষম সমাজের বিনির্মাণে বাধা প্রদানকারী কুচক্রীদের ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করা হবে। সেইসঙ্গে আমরা ঘটনার সময়ে…

আলতাব আলী পার্কে আমি বা আমরা পৌঁছবার অনেক আগ থেকেই [...]

আলতাব আলী পার্কে আমি বা আমরা পৌঁছবার অনেক আগ থেকেই জামাতীরা-শিবির কর্মীরা যা কিছু 'আমাদিগের' হবার কথা (যেমন পার্ক চত্বর, শহীদ মিনারটির পাদদেশ, পার্কের ভিতরের পাকা রাস্তাটুকু) তার সবকিছুর দখল নেয়। আমি যতক্ষণে আমার কর্মক্ষেত্র থেকে অফেন্ডার-ম্যানেজমেন্ট ইউনিটের চোখ বাঁচিয়ে লন্ডনের ট্রেনে উঠে বসেছি, ততক্ষণে আমার বন্ধুরা ধাওয়া খেয়েছে পার্কে এসে, বিস্মিত চোখে দেখেছে বাংলাদেশের পতাকা (আমাদের চেয়ে শিবিরের হাতে পতাকা ছিল বেশি) দুলিয়ে শিবির পার্কের মাঝখানের রাস্তা আর টিলা দখল করে বসে আছে। ব্যানারে-ফেস্টুনে-প্ল্যাকার্ডে কোথাও কমতি রাখেনি শিবির। এমনকি একটু পরেই তারা যে বানের জলে ভেসে আসেনি এইরকম কিছু প্রবোধ নিজেদের দেবার উদ্দেশ্যেই হয়তো তারা আকাশে তুললো বৃটিশ পতাকা। আমাদের দিকের বেশিরভাগই কম বয়স্ক ছেলেমেয়েরা আর কিছু প্রৌঢ় মানুষ, আমরা বৃটিশ পতাকা তোলা দেখে হাসি চাপতে পারিনি, বলেছি- আর একটু ঝাঁকি দিলে এদের পকেট থেকে ফ্ল্যাগ 'পম গানা'ও বের হবে, যদি দরকার হয়! তারা তাদের প্ল্যাকার্ডে কোনোকিছুর দোহাই পাড়তে বাদ রাখেনি, 'স্টপ কিলিং ইন বাংলাদেশ', 'স্টপ স্টেট-টেররিজম', 'স্টপ কিলিং অফ ইনোসেন্ট চিলড্রেন', 'স্টপ র‍্যাব', 'স্টপ এন্টিমুসলিম টেররিজম ইন বাংলাদেশ' আর আছে বান্ধা বুলি- 'ফ্রিডম অফ স্পিচ' আর মানবাধিকারের দোহাই (সেটাতে পরে আসছি), সেটা এক ভাড়াটে শাদা লোককে বাইসাইকেলে চড়িয়ে সামনে ঝুলিয়ে দেয়া হয়েছে, কালচারাল মেল্টিং পটও হলো, হিউম্যান রাইটও হলো! আমাদেরকে পার্কের একপাশে অর্ধচন্দ্রাকার একটা জায়গায় গুঁজে রাখবার জন্যে পুলিশ অন্তবিহীন চেষ্টা করে যাচ্ছিল। এক পা সরলেই পিঠে থাবা- ভেতরে যাও, ভেতরে থাকো!" আমি গিলতে না পেরে খ্যাঁক করে উঠলাম- “আমাদের সরাচ্ছ কেন? ঐ লোকগুলিকে সরাও না কেন?" পুলিশ অম্লানবদনে বল্লো- “মহিলা, ভাল করে তাকিয়ে দেখো আমরা ওদেরও সরাচ্ছি, তোমরা পা পা করে এগিয়ে গিয়ে দূরত্ব কমিয়ে একটা মারপিট বাধাবে, তা হবে না।” একসময় শিবির থেকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু হলো, শুরু করেছিল 'চুর' / ssoor (উচ্চারণে) দিয়ে, এরপর 'মালে গনিমাত' দের সব এই দলে শ্লোগান দিতে দেখে তাদের আসল চরিত্র বেরিয়ে আসতে দেরি হলো না, মেয়ে দেখলেই বেশ্যা মনে হবার এই প্রোগ্রামিং সবক'টা শিবিরের মাথায় কি করে বসিয়ে দেয়া গেছে সেটা জানতে ইচ্ছা করে। এই ইনফ্রারেড চশমা তারা বাড়িতে গিয়েও চোখ থেকে খোলে কি না, তাও জানতে ইচ্ছা…

আইসিএসএফ @আইসিএসফোরাম [...]

#shahbagh 05 february at the very beginning it was a protest of handful of activists by the night it grown to some five thousands...— ICSF (@icsforum) February 7, 2013 #shahbagh 06 february protest gathers strength and some ten thousands protesters roared and demonstrted, no one really noticed when ...— ICSF (@icsforum) February 7, 2013 #shahbagh at the last minutes of 07 february became a mass of nearly one hundred thousands of people and are growing every moment.— ICSF (@icsforum) February 7, 2013 they say #SeventyOne is dead #LiberationWar is dead but #shahbagh say liberation war is revived and recharged. its immortal.— ICSF (@icsforum) February 7, 2013 #shahbagh night, waiting for the wave of grand rally at 08 february 2013. twitter.com/icsforum/statu…— ICSF (@icsforum) February 7, 2013 yep, thats it, that is the opinion of public from #shahbagh protest. twitter.com/icsforum/statu…— ICSF (@icsforum) February 7, 2013 #shahbagh grand rally starts with national anthem aamaar sonaar bangla.— ICSF (@icsforum) February 8, 2013 #shahbagh #শাহবাগ মহাসমাবেশ শুরু হয়েছে জাতীয় সঙ্গীতের সুরে সুরে ও জয় বাংলা স্লোগানে।— ICSF (@icsforum) February 8, 2013 #joybangla the immortal slogan of bangladesh in every minutes of #shahbag grand rally.— ICSF (@icsforum) February 8, 2013 as every corner of #bangladesh every corner of world #shahbag protest spreaded with same enthusiasm of #joybangla— ICSF (@icsforum) February 8, 2013 #BTV telecast directly the #shahbag grand rally.— ICSF (@icsforum) February 8, 2013 #ekattor #GTV #Channel24 #channeli telecast #shahbag grand rally also.— ICSF (@icsforum) February 8, 2013 #ProfJafarIqbal arrives at #shahbag grand rally.— ICSF (@icsforum) February 8, 2013 #DU vc #JU vc and some two others universite vc is in #shahbag grand rally stage.— ICSF (@icsforum) February 8, 2013 #deshtv #ekusheytv #maasranga #banglavision also telecasting directly #shahbag grand rally.— ICSF (@icsforum) February 8, 2013 #JagoBahe #KuntheSobai #FhanshiChai grand rally at #shahbag grand chorus.— ICSF (@icsforum) February 8, 2013 #shahbag grand rally wants #jamatshibir to be banned. listen #GoB to people at rally and everywhere.— ICSF…

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.