বাংলাদেশঃ জাতিসংঘের সার্বজনীন পর্যায়ক্রমিক পর্যালোচনার জন্য এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল কতৃক ইউপিআর ওয়ার্কিং গ্রুপের চতুর্থ অধিবেশন, ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তে নিবেদন। এই নিবেদনে, এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সার্বজনীন পর্যায়ক্রমিক পর্যালোচনার অধীনে তথ্য প্রস্তুতির জন্য সাধারণ নির্দেশনায় উল্লিখিত অনুচ্ছেদ খ, গ ও ঘ-এর অধীনে তথ্য প্রদান করে [...]

বাংলাদেশঃ জাতিসংঘের সার্বজনীন পর্যায়ক্রমিক পর্যালোচনার জন্য এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল কতৃক ইউপিআর ওয়ার্কিং গ্রুপের চতুর্থ অধিবেশন, ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তে  নিবেদন। এই নিবেদনে, এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সার্বজনীন পর্যায়ক্রমিক পর্যালোচনার অধীনে তথ্য প্রস্তুতির জন্য সাধারণ নির্দেশনায়  (General Guidelines for the Preparation of Information under the Universal Periodic Review) উল্লিখিত অনুচ্ছেদ খ, গ ও ঘ-এর অধীনে তথ্য প্রদান করেঃ •    মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে রক্ষাকবচগুলো এড়িয়ে যাওয়ার জন্য ২০০৭ সালের জানুয়ারি থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জরুরি আইন ব্যবহার সম্পর্কে অনুচ্ছেদ খ-এর অধীনে এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল উদ্বেগ তুলে ধরে৷ •    বিধিবহির্ভূতভাবে গ্রেপ্তার ও আটক রাখা, পক্ষপাতমূলক বিচার, এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য দায়মুক্তি সম্পর্কে অনুচ্ছেদ গ এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের উদ্বেগগুলোকে ফুটিয়ে তোলে৷ •    অনুচ্ছেদ ঘ-তে, এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সরকারের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বেশ কয়েকটি সুপারিশ পেশ করে৷ বিস্তারিত জানতে দেখুনঃ http://bangla.amnesty.org/bn/bangladesh-submission-to-the-un-universal-periodic-review

নির্যাতন ও অন্যান্য নিষ্ঠুর, অমানবিক বা অবমাননাকর আচরণ, যেমন দাসত্ব ও গণহত্যা, সবসময়ই ভুল৷ এই নীতি বহু বছর আগেই প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে, এবং আন্তর্জাতিক আইনে সন্নিবেশিত করা হয়েছে৷ মানবাধিকারের সার্বজনীন ঘোষণা-এর অনুচ্ছেদ ৫ অনুযায়ী সবার অধিকার রয়েছে নির্যাতন ও নিষ্ঠুর, অমানবিক বা অবমাননাকর আচরণ বা শাস্তির (‘অন্যান্য নিষ্ঠুর-আচরণ’) হাত থেকে মুক্ত থাকার৷ (more…)

মত প্রকাশ, সমাবেশ ও সংগঠন করার স্বাধীনতার উপর থেকে কিছু জরুরি নিষেধাজ্ঞা শিথিল করা সম্পর্কে বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সিদ্ধান্ত একটি ভালো পদক্ষেপ, এবং সুনির্দিষ্ট কার্যক্রমের মাধ্যমে একে অবশ্যই সমর্থন করা উচিত৷এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে সীমাবদ্ধ করে রাখা ২০০৭ সালের জরুরি ক্ষমতা আইনের ৫ ও ৬ নম্বর ধারা প্রত্যাহারের ফলে বাংলাদেশকে এই অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার আরো এক ধাপ কাছে নিয়ে আসা হয়েছে৷ (more…)

আমাদের দেশে সামাজিক মদ্যপান নিষিদ্ধ। দেশের বিশেষ কিছু ক্লাব, দেশজুড়ে স্বল্পসংখ্যক একজনআরেকজনেরমুখদেখতেনাপাওয়া লাইসেন্সধারী অন্ধকার বার এবং কয়েকটা বার লাইসেন্স পাওয়া হোটেল : মদ কেনা বেচা খাওয়া সব এই কয়েকটা জায়গা ছাড়া আর সবখানে বেআইনি। তাই লুকিয়ে চুরিয়ে মদ্যপানই আমাদের সংস্কৃতি। (more…)

মাত্র ছ’সপ্তাহ আগে বিডিআর এর সদর দপ্তর পিলখানায় হয়ে গেল এক ব্যতিক্রমধর্মী যৌথ সামরিক মহড়া। কি ছিল এই মহড়ার উদ্দেশ্য? এর সরাসরি উত্তর সাংবিধানিক অস্তিত্বহীন এই সরকার দেবে না। চলুন নিজেরাই এর উত্তর সন্ধান করে ফিরি [..]

মাত্র ছ’সপ্তাহ আগে বিডিআর এর সদর দপ্তর পিলখানায় হয়ে গেল এক ব্যতিক্রমধর্মী যৌথ সামরিক মহড়া। কি ছিল এই মহড়ার উদ্দেশ্য? এর সরাসরি উত্তর সাংবিধানিক অস্তিত্বহীন এই সরকার দেবে না। চলুন নিজেরাই এর উত্তর সন্ধান করে ফিরি। (more…)

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.