এসময়ে সবচেয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে রেন্টাল বিদ্যুৎ প্রকল্পগুলো নিয়ে, তেলের থেকে সব প্রাপ্তি যেন সরকার এদেরকে খাইয়ে না দেয় [...]

টুইট করতে করতে অনেক সময় এমন কিছু গুচ্ছ টুইট হয়ে যায় যেগুলোকে পোস্টের রূপ সহজে দেয়া যায়। সেকাজটাই এখানে করা হল। আগে এরকম প্রচুর টুইট কালের গর্ভে হারিয়ে গেছে। এখন থেকে ভাবছি, এরকম টুইটগুলোকে ‘টুইট থেকে পোস্টে’ সিরিজে সংগ্রহ করে রাখব। তেলের উৎপাদক বেড়েছে চাহিদা সামান্য বেড়েছে তেলের দাম তো কমবেই— MasudKarimমাক (@urumurum) January 7, 2015 উৎপাদকদের সর্বনাশ হলেও বাংলাদেশের মতো সরকারগুলোর এখন দাপটে থাকার সময় - এসময়ে সবচেয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে রেন্টাল বিদ্যুৎ প্রকল্পগুলো— MasudKarimমাক (@urumurum) January 7, 2015 নিয়ে, তেলের থেকে সব প্রাপ্তি যেন সরকার এদেরকে খাইয়ে না দেয়, মাঝারি ও বৃহৎ বিদ্যুৎ প্রকল্প গিয়ে রেন্টাল বন্ধ করার এমন ভাল সুযোগ আর আসবে— MasudKarimমাক (@urumurum) January 7, 2015 না - কিন্তু সরকার যদি অতি লোভে এগুলি থেকে সরে না এসে আরো রেন্টালে ডুবে যায় তাহলে কিন্তু সরকার তাড়াতে রাজনীতি লাগবে না - তেলনীতি দফারফা— MasudKarimমাক (@urumurum) January 7, 2015 দেবে, কাজেই লোভে পড়বেন না কৌশলী হয়ে বড় প্রকল্পের দিকে চলে যান, কোনো নীতিই তখন আপাতত সরকার তাড়াতে পারবে না।— MasudKarimমাক (@urumurum) January 7, 2015 তেলের উৎপাদক বেড়েছে চাহিদা সামান্য বেড়েছে তেলের দাম তো কমবেই – উৎপাদকদের সর্বনাশ হলেও বাংলাদেশের মতো সরকারগুলোর এখন দাপটে থাকার সময় – এসময়ে সবচেয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে রেন্টাল বিদ্যুৎ প্রকল্পগুলো নিয়ে, তেলের থেকে সব প্রাপ্তি যেন সরকার এদেরকে খাইয়ে না দেয়, মাঝারি ও বৃহৎ বিদ্যুৎ প্রকল্পে গিয়ে রেন্টাল বন্ধ করার এমন ভাল সুযোগ আর আসবে না – কিন্তু সরকার যদি অতি লোভে এগুলি থেকে সরে না এসে আরো রেন্টালে ডুবে যায় তাহলে কিন্তু সরকার তাড়াতে রাজনীতি লাগবে না – তেলনীতি দফারফা করে দেবে, কাজেই লোভে পড়বেন না কৌশলী হয়ে বড় প্রকল্পের দিকে চলে যান, কোনো নীতিই তখন আপাতত সরকার তাড়াতে পারবে না।

আজ ইউক্রেনে যা হচ্ছে আজ বাংলাদেশে যা হচ্ছে, আমাদের পরাসুশীলরা এটা খেয়াল করবেন আরো পরে — তারা সিরিয়া মিশর লিবিয়া খুঁজে মরবেন, কিন্তু পরে বুঝবেন, ইউক্রেনে আর বাংলাদেশের পরিস্থিতিতেই মিল বেশি [...]

আজ ইউক্রেনে যা হচ্ছে আজ বাংলাদেশে যা হচ্ছে, আমাদের পরাসুশীলরা এটা খেয়াল করবেন আরো পরে — তারা সিরিয়া মিশর লিবিয়া খুঁজে মরবেন, কিন্তু পরে বুঝবেন, ইউক্রেনে আর বাংলাদেশের পরিস্থিতিতেই মিল বেশি, উদীয়মান অর্থনীতিকে আয়ত্তে রাখতে ইইউ ইউএসএ তাদের সর্বস্ব শক্তি দিয়ে ভূরাজনৈতিক যুদ্ধবস্তু বানাতে চায় আমাদের। নতুন অর্থনৈতিক শক্তির চেয়ে আমরা যেন ঐতিহ্যবাহী অর্থনৈতিক শক্তির সাথে বেশি আদানপ্রদান করি এটাই তাদের লক্ষ্য। কিন্তু আমরা তো বুঝতে পারছি আমাদের আগামী আদানপ্রদান বাড়বে ভারত চীন রাশিয়া আফ্রিকা দক্ষিণ আমেরিকার সাথে — এই বুঝতে পারাকে চ্যালেঞ্জ করেছে ইইউ ইউএসএ তারা তাই আমাদের ভূরাজনৈতিক যুদ্ধবস্তু বানাতে সর্বোচ্চ অপতৎপরতায় লিপ্ত আছে ও থাকবে। আমরা উদীয়মান অর্থনীতি হিসেবে আমাদের আজকের আদানপ্রদানও চালাতে হবে আগামীর আদানপ্রদানও বাড়াতে হবে। আমাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে, এবং একটা গণদাবির জাগরণ ঘটাতে হবে, বিশ্বশক্তির কাছে আমাদের আওয়াজ পৌঁছে দিতে হবে আজ আমাদের মতো সবার জন্য — ভূরাজনৈতিক যুদ্ধবস্তু বানাবেন না কোনো দেশকে, তার পরিণতি হবে ভয়াবহ, বিশ্বজুড়ে নেমে আসবে নিষ্ঠুরতম দারিদ্র, কাজেই সাবধান ইইউ ইউএসএ — সাবধান ভারত চীন রাশিয়া।

জোসে ফার্নান্দেজকে আমাদের পক্ষে এত তাড়াতাড়ি ভুলে যাওয়া সম্ভব নয়। যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ও ব্যবসায়-সংক্রান্ত অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি তিনি। গত মে মাসের শেষদিকে বাংলাদেশ সফর করতে এসে এই ফার্নান্দেজ আমাদের জানিয়েছিলেন, দু দেশের মানে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যিক সম্পর্ক ক্রমেই জটিল হয়ে উঠছে।...

জোসে ফার্নান্দেজকে আমাদের পক্ষে এত তাড়াতাড়ি ভুলে যাওয়া সম্ভব নয়। যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ও ব্যবসায়-সংক্রান্ত অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি তিনি। গত মে মাসের শেষদিকে বাংলাদেশ সফর করতে এসে এই ফার্নান্দেজ আমাদের জানিয়েছিলেন, দু দেশের মানে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যিক সম্পর্ক ক্রমেই জটিল হয়ে উঠছে। তবে তার ওই কথা বোধহয় অনেকের মনে তত দাগ কাটেনি। কেননা প্রায় একই সময় বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি ওয়েন্ডি শেরম্যান -সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে নির্ধারিত বৈঠক বাতিল করে তিনি আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছিলেন। রাজনীতিবিষয়ক আর বাণিজ্যবিষয়ক দু জন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির প্রায় একই সময়ের সফরের মাত্র দু পক্ষের মাথায় গত ১৭ জুন বাংলাদেশের মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে টিকফার খসড়া চুক্তি অনুমোদন মিললেও এ দেশের গার্মেন্টস শিল্প জিএসপি সুবিধা বঞ্চিত হওয়ার মধ্যে দিয়ে বোঝা যাচ্ছে, ফার্নান্দেজ শুধু ইঙ্গিত নয়, বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যিক সম্পর্কের ভবিষ্যৎই নির্ধারণ করে গিয়েছেন। এখন কেঁদেকেট সাতকুল ভাসালেও বাংলাদেশের পক্ষে সম্ভব নয় সেই ভাগ্যরেখা থেকে বেরিয়ে আসা। এক অর্থে,গত কয়েক বছরে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের দ্বি-পক্ষীয় বাণিজ্যিক সম্পর্কের যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে। গত এক দশকের হিসেবে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ দ্বিগুণ হওয়ার ঘটনা তো আছেই-পাশাপাশি রয়েছে গত দু বছরেই এ বাণিজ্য ১১ শতাংশ বেড়ে যাওয়ার রেকর্ড। এরকম প্রেক্ষাপট থাকার পরও ফার্নান্দেজ গত ২৬ মে ঢাকা চেম্বার আয়োজিত বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি খাত ফোরামের বাণিজ্য ও বিনিয়োগবিষয়ক অধিবেশনের বক্তব্যে সম্পর্কজনিত জটিলতার কথা তুলেছিলেন। একই অধিবেশনে ঢাকা চেম্বারের পরিচালক মহিউদ্দিন মোনেম বলেছিলেন, ‘টিকফা চুক্তি স্বাক্ষর করা হলেই জিএসপি সুবিধা থাকবে-এরকম হলে চলবে না।’ নিশ্চয়ই মহিউদ্দিন মোনেমের বক্তব্যটি কথার কথা ছিল না। অনেকে মনে করেন, টিকফার সঙ্গে জিএসপি ইস্যুর কোনও সম্পর্ক নেই, ঠিক তেমনি সম্পর্ক নেই জিএসপির স্থগিতাদেশের সঙ্গে ওয়াশিংটন টাইমসে খালেদা জিয়ার অভিমত-নিবন্ধ লেখার। জিএসপি ইস্যুটি নিতান্তই শ্রম অধিকার ও কর্মপরিবেশের নিরাপত্তার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত এবং সে নিরিখেই গত সপ্তাহে বাংলাদেশে জিএসপি সুবিধা স্থগিত করা হয়েছে বলে মনে করেন তারা। বিষয়টি এরকম সহজ, সরল হলে ভালোই হতো। ‘বিশ্বে থাক সহজ সুখে, সরল আনন্দে’ রবীন্দ্রনাথ আমাদের এরকম পরামর্শই দিয়ে গেছেন। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেই ‘সহজ কথা যায় না লেখা সহজে’র মতোই সহজে কি সহজ থাকা সম্ভব? সহজে কি সব কিছু সহজ ভাবা সম্ভব? আপাতদৃষ্টিতে এরকমই মনে…

সমস্যা এখানে যে এদের বিরুদ্ধে জঙ্গি অর্থায়ন ও জামাতি ফান্ড সৃষ্টির সঙ্গত অভিযোগ উঠেছে।[...]

টুইট করতে করতে অনেক সময় এমন কিছু গুচ্ছ টুইট হয়ে যায় যেগুলোকে পোস্টের রূপ সহজে দেয়া যায়। সেকাজটাই এখানে করা হল। আগে এরকম প্রচুর টুইট কালের গর্ভে হারিয়ে গেছে। এখন থেকে ভাবছি, এরকম টুইটগুলোকে ‘টুইট থেকে পোস্টে’ সিরিজে সংগ্রহ করে রাখব। ইসলামি ব্যাংক সমূহ বা ইসলামি ব্যবসা সমূহ কোনো সমস্যা নয়, যেটুকু চাহিদা এরা বাজারে সৃষ্টি করেছে সেটা বাজারের নিয়ম অনুযায়ী বাড়বে +— masud karim (@urumurum) June 28, 2013 + বা কমবে। কিন্তু সমস্যা এখানে যে এদের বিরুদ্ধে জঙ্গি অর্থায়ন ও জামাতি ফান্ড সৃষ্টির সঙ্গত অভিযোগ উঠেছে। এখন এই অভিযোগের ভিত্তিতে +— masud karim (@urumurum) June 28, 2013 + ইসলামি ব্যাংক সমূহ জাতীয়করণ এবং ইসলামি ব্যবসা সমূহ বয়কট কোনো সমাধান নয়। আবুল বারাকাতের যে গবেষণা তার মূল স্পিরিট নিয়ে সরকারের +— masud karim (@urumurum) June 28, 2013 + অর্খনৈতিক কমিশন করা উচিত - একটা ব্যাংকের জন্য এবং একটা ব্যবসার জন্য, এই কমিশনের ক্ষমতা এমন হবে তারা এই ব্যাংক ও ব্যবসা সমূহের +— masud karim (@urumurum) June 28, 2013 + সব ধাপ ও আদানপ্রদান পরীক্ষানিরীক্ষা করতে পারবে এবং এই ব্যাংক ও ব্যবসা সমূহের জঙ্গি অর্থায়ন ও জামাতি ফান্ড সৃষ্টির প্রক্রিয়াগুলো +— masud karim (@urumurum) June 28, 2013 + তথ্যগতভাবে উপস্থাপন করবে। সেসাথে ইসলামি ব্যাংক সমূহ অন্যান্য ব্যাংকের চেয়ে অতিরিক্ত কোনো সুবিধা ভোগ করলে সেগুলোও চিহ্নিত করতে +— masud karim (@urumurum) June 28, 2013 + হবে। এখন কথা হচ্ছে সরকারের শেষ সময় এসে এটা সম্ভব কিনা, আলবৎ সম্ভব সরকারের হাতে এখনো যে কয়েক মাস হাতে আছে তাতে সরকার সহজেই এই +— masud karim (@urumurum) June 28, 2013 + কাজ শুরু করতে পারে। এবং এই কমিশনের কার্যক্রম শেষ না হওয়া পর্যন্ত এসব প্রতিষ্ঠানের শাখা উদ্বোধন বা অন্য কোনো অনুষ্ঠানে সরকারের বা +— masud karim (@urumurum) June 28, 2013 + সরকারি দলের কারো আমন্ত্রিত ও অনামন্ত্রিত উপস্থিতির উপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি কর যেতে পারে। এবং এই কমিশন গঠনের সাথে সাথে এসব +— masud karim (@urumurum) June 28, 2013 + প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে সরকারি আধাসরকারি কোনো প্রোগ্রামের জন্য পৃষ্টপোষকতা গ্রহণ সম্পূর্ণ বন্ধ ঘোষণা করতে হবে…

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.