নিচ্ছে দিচ্ছে করছে চাই [...]

একটু + নিচ্ছে একটু দিচ্ছে একটু × করছে একটু ÷ করছে, দেখি, কারো কোনো উদ্বেগ নেই। কিন্তু যখনই = অধিকার চাই তখনি তেড়ে আসে উগ্র আপত্তি।

মাসুদ করিম

লেখক। যদিও তার মৃত্যু হয়েছে। পাঠক। যেহেতু সে পুনর্জন্ম ঘটাতে পারে। সমালোচক। কারণ জীবন ধারন তাই করে তোলে আমাদের। আমার টুইট অনুসরণ করুন, আমার টুইট আমাকে বুঝতে অবদান রাখে। নিচের আইকনগুলো দিতে পারে আমার সাথে যোগাযোগের, আমাকে পাঠের ও আমাকে অনুসরণের একগুচ্ছ মাধ্যম।

৩ comments

  1. নুর নবী দুলাল - ৮ এপ্রিল ২০১১ (৫:৫২ পূর্বাহ্ণ)

    বড়ই জটিল!!!!
    এখন কি করতে হবে? চিন্তায় আছি…..?

  2. মাসুদ করিম - ৮ এপ্রিল ২০১১ (১২:৩৭ অপরাহ্ণ)

    জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি ২০১১ সংক্ষেপে নারীনীতি নিয়ে আমাদের দেশের কায়েমি মাদ্রাসাগুলোর (আমি এদেরকে এই নামে ডাকতে পছন্দ করি, কওমি বাংলায় উচ্চারণ করা যেমন কঠিন, তেমনি কায়েমিই ওদের চরিত্রকে বেশি প্রকাশ করে — যেরকম মাজারগুলোকে প্রার্থনার বাজার বলতেই আমি বেশি পছন্দ করি) কোন কোন ধারাগুলো নিয়ে তাদের আপত্তি তা ০৩ এপ্রিল ২০১১তে এক বিবৃতির মাধ্যমে জানিয়ে দিয়েছিল। আমি এখানে সেধারাগুলো লিপিবদ্ধ করে দিচ্ছি, তাদের এই ধারাগুলো বাদ দিলে আর নারীনীতি করার কিছু থাকে না — দাসীনীতিতে চলে যাওয়াই ভাল।
    এক. নারী উন্নয়ন জাতীয় উন্নয়নের অন্যতম পূর্বশর্ত। ( নারীনীতির ভুমিকার ২য় লাইন)
    দুই. আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে প্রায় সকল ফোরামে বাংলাদেশ সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছে এবং গুরুত্বপূর্ণ ও আন্তর্জাতিক সনদ ও দলিল সমূহে স্বাক্ষরের মাধ্যমে নারী উন্নয়নে বিশ্ব ভাবধারার সাথে সম্পৃক্ত হয়েছে। (ধারা ৪.১ নারীর প্রতি বৈষম্য বিলোপ সনদ)
    তিন. বাংলাদেশের সংবিধানের আলোকে রাষ্ট্রীয় ও গণজীবনের সকল ক্ষেত্রে নারী পুরুষের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা করা। (ধারা ১৬.১ জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতির লক্ষ্য)
    চার. নারী প্ররুষের বিদ্যমান বৈষম্য দূর করা। (ধারা ১৬.৮ জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতির লক্ষ্য)
    পাঁচ. রাজনীতি, প্রশাসন ও অন্যান্য কর্মক্ষেত্রে, আর্থ-সামাজিক কর্মকাণ্ড, শিক্ষা ও সংস্কৃতি ও ক্রীড়া এবং পারিবারিক জীবনের সর্বত্র নারী পুরুষের মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করা। ( ধারা ১৬.১২ জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতির লক্ষ্য)
    ছয়. মানবাধিকার ও মৌলিক স্বাধীনতার সকল ক্ষেত্রে, যেমন, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ইত্যাদি ক্ষেত্রে নারী ও পুরুষ যে সমঅধিকারী তার স্বীকৃতি স্বরূপ নারীর প্রতি সকল প্রকার বৈষম্য দূর করা। ( ধারা ১৭.১ নারীর মানবাধিকার এবং মৌলিক স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণ)
    সাত. বিদ্যমান সকল বৈষম্যমূলক আইন বিলোপ করা এবং আইন প্রণয়ন ও সংস্কারের লক্ষ্যে গঠিত কমিশন বা কমিটিতে নারী আইনজ্ঞদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা। ( ধারা ১৭.৪ নারীর মানবাধিকার এবং মৌলিক স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণ)
    আট. সম্পদ, কর্মসংস্থান, বাজার ও ব্যবসায় নারীকে সমান সুযোগ ও অংশীদারিত্ব দেয়া। (২৩.৫ জাতীয় অর্থনীতির সকল কর্মকাণ্ডে নারীর সক্রিয় ও সমঅধিকার নিশ্চিতকরণ)

  3. Pingback: ছোট্ট পোস্টে পাড়ি | মাসুদ করিম

Have your say

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.