ডা. বিনায়ক সেন একজন মানবাধিকার রক্ষাকর্মী ও চিকিৎসক, তিনি ছত্রিশগড়ের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করে থাকেন৷ পিপলস্ ইউনিয়ন অব সিভিল লিবার্টিজ- এর রাজ্য শাখার সাধারণ সম্পাদক হিসেবে, ডা. সেন প্রকাশ্যে সালওয়া জুদুমের সহিংস কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করেছেন, মানবাধিকার রক্ষাকর্মী ও অন্যান্যরা মনে করেন যে সালওয়া জুদুম নামক এই অসামরিক মিলিশীয়া বাহিনী রাষ্ট্রের পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত হয়৷ রাজ্য সরকার দাবি করে যে এই সহিংসতা হচ্ছে সশস্ত্র মাওবাদীদের বিরুদ্ধে ছত্রিশগড়ের আদিবাসীদের (আদি অধিবাসী) একটি স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিক্রিয়া৷ এখানে বিস্তারিত পড়ুন ও উদ্যোগ নিন
বাংলাদেশে মানবাধিকার কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপরাধের অভিযোগ এনে তাদেরকে চুপ করিয়ে দেয়ার একটি রীতি রয়েছে৷ কয়েক ডজন লোকের বিরুদ্ধে আদালতে এই ধরনের অভিযোগ আছে এবং তারা পুনরায় গ্রেপ্তার হওয়ার ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন৷ আকাশের জামিনের পক্ষে শুনানি করা একজন আইনজীবী অভিযোগ করেছেন যে র্যাবের প্ররোচনায় তাঁর বিরুদ্ধেও অপরাধের অভিযোগ এনে তাকে হয়রানি করা হয়৷ জাহাঙ্গীর আলম আকাশের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ আনা হয় - এই অভিযোগটি মিথ্যা এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে ব্যাপকভাবে ধারণা করা হয়৷ আকাশের মুক্তির পর, র্যাব কর্মকর্তারা জামিন অযোগ্য জরুরি বিধিমালা ব্যবহার করে তার জামিনের আদেশ প্রত্যাহারের চেষ্টা করেছিলেন৷ তিনি তার চাকরি হারিয়েছেন এবং গ্রেপ্তারের আশংকায় তার নিজ শহর রাজশাহীতে বসবাস করতে ভয় পাচ্ছেন৷ আরো পড়ুন ও উদ্যোগ নিন
এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সরকারগুলোকে আহ্বান জানিয়েছে মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষনাপত্রের ৬০ তম বার্ষিকীকে কার্যক্রম গ্রহণের একটি সময়ে পরিণত করার জন্য, শুধুমাত্র উদযাপন করার জন্য নয়৷ মানবাধিকারের সবর্জনীন ঘোষণাপত্রের ৬০তম বার্ষিকীর পটভূমিতে এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছে যে বিশ্ব বহুমুখী চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে যাচ্ছে [...]
এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সরকারগুলোকে আহ্বান জানিয়েছে মানবাধিকারের সার্বজনীন ঘোষনাপত্রের ৬০ তম বার্ষিকীকে কার্যক্রম গ্রহণের একটি সময়ে পরিণত করার জন্য, শুধুমাত্র উদযাপন করার জন্য নয়৷ মানবাধিকারের সবর্জনীন ঘোষণাপত্রের ৬০তম বার্ষিকীর পটভূমিতে এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছে যে বিশ্ব বহুমুখী চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে যাচ্ছে। দরিদ্র দেশগুলোর উপর বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব বিবেচনা করে, যা আরো লক্ষ লক্ষ ব্যক্তিকে দারিদ্রের মধ্যে নিপতিত করার ঝুঁকি সৃষ্টি করেছে, এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল অর্থনৈতিক ও সামাজিক অধিকারগুলোকে নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারের মত যতটা সম্ভব বলিষ্ঠভাবে সুরক্ষিত রাখার জন্য সরকারগুলোকে আহ্বান জানিয়েছে৷ আরো পড়ুন এখানে
বাংলাদেশঃ জাতিসংঘের সার্বজনীন পর্যায়ক্রমিক পর্যালোচনার জন্য এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল কতৃক ইউপিআর ওয়ার্কিং গ্রুপের চতুর্থ অধিবেশন, ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তে নিবেদন। এই নিবেদনে, এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সার্বজনীন পর্যায়ক্রমিক পর্যালোচনার অধীনে তথ্য প্রস্তুতির জন্য সাধারণ নির্দেশনায় উল্লিখিত অনুচ্ছেদ খ, গ ও ঘ-এর অধীনে তথ্য প্রদান করে [...]
বাংলাদেশঃ জাতিসংঘের সার্বজনীন পর্যায়ক্রমিক পর্যালোচনার জন্য এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল কতৃক ইউপিআর ওয়ার্কিং গ্রুপের চতুর্থ অধিবেশন, ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তে নিবেদন। এই নিবেদনে, এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সার্বজনীন পর্যায়ক্রমিক পর্যালোচনার অধীনে তথ্য প্রস্তুতির জন্য সাধারণ নির্দেশনায় (General Guidelines for the Preparation of Information under the Universal Periodic Review) উল্লিখিত অনুচ্ছেদ খ, গ ও ঘ-এর অধীনে তথ্য প্রদান করেঃ • মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে রক্ষাকবচগুলো এড়িয়ে যাওয়ার জন্য ২০০৭ সালের জানুয়ারি থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জরুরি আইন ব্যবহার সম্পর্কে অনুচ্ছেদ খ-এর অধীনে এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল উদ্বেগ তুলে ধরে৷ • বিধিবহির্ভূতভাবে গ্রেপ্তার ও আটক রাখা, পক্ষপাতমূলক বিচার, এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য দায়মুক্তি সম্পর্কে অনুচ্ছেদ গ এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের উদ্বেগগুলোকে ফুটিয়ে তোলে৷ • অনুচ্ছেদ ঘ-তে, এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সরকারের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বেশ কয়েকটি সুপারিশ পেশ করে৷ বিস্তারিত জানতে দেখুনঃ http://bangla.amnesty.org/bn/bangladesh-submission-to-the-un-universal-periodic-review
নির্যাতন ও অন্যান্য নিষ্ঠুর, অমানবিক বা অবমাননাকর আচরণ, যেমন দাসত্ব ও গণহত্যা, সবসময়ই ভুল৷ এই নীতি বহু বছর আগেই প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে, এবং আন্তর্জাতিক আইনে সন্নিবেশিত করা হয়েছে৷ মানবাধিকারের সার্বজনীন ঘোষণা-এর অনুচ্ছেদ ৫ অনুযায়ী সবার অধিকার রয়েছে নির্যাতন ও নিষ্ঠুর, অমানবিক বা অবমাননাকর আচরণ বা শাস্তির (‘অন্যান্য নিষ্ঠুর-আচরণ’) হাত থেকে মুক্ত থাকার৷ (more…)