বাংলাদেশে মানবাধিকার কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপরাধের অভিযোগ এনে তাদেরকে চুপ করিয়ে দেয়ার একটি রীতি রয়েছে৷ কয়েক ডজন লোকের বিরুদ্ধে আদালতে এই ধরনের অভিযোগ আছে এবং তারা পুনরায় গ্রেপ্তার হওয়ার ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন৷ আকাশের জামিনের পক্ষে শুনানি করা একজন আইনজীবী অভিযোগ করেছেন যে র্যাবের প্ররোচনায় তাঁর বিরুদ্ধেও অপরাধের অভিযোগ এনে তাকে হয়রানি করা হয়৷ জাহাঙ্গীর আলম আকাশের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ আনা হয় - এই অভিযোগটি মিথ্যা এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে ব্যাপকভাবে ধারণা করা হয়৷ আকাশের মুক্তির পর, র্যাব কর্মকর্তারা জামিন অযোগ্য জরুরি বিধিমালা ব্যবহার করে তার জামিনের আদেশ প্রত্যাহারের চেষ্টা করেছিলেন৷ তিনি তার চাকরি হারিয়েছেন এবং গ্রেপ্তারের আশংকায় তার নিজ শহর রাজশাহীতে বসবাস করতে ভয় পাচ্ছেন৷ আরো পড়ুন ও উদ্যোগ নিন
নির্যাতন ও অন্যান্য নিষ্ঠুর, অমানবিক বা অবমাননাকর আচরণ, যেমন দাসত্ব ও গণহত্যা, সবসময়ই ভুল৷ এই নীতি বহু বছর আগেই প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে, এবং আন্তর্জাতিক আইনে সন্নিবেশিত করা হয়েছে৷ মানবাধিকারের সার্বজনীন ঘোষণা-এর অনুচ্ছেদ ৫ অনুযায়ী সবার অধিকার রয়েছে নির্যাতন ও নিষ্ঠুর, অমানবিক বা অবমাননাকর আচরণ বা শাস্তির (‘অন্যান্য নিষ্ঠুর-আচরণ’) হাত থেকে মুক্ত থাকার৷ (more…)