উত্তরপশ্চিমে বাংলাদেশের সীমান্তের কাছে ভারতীয় মাওবাদীরা পৌঁছে গেছে। তারা এখন মুর্শিদাবাদ নদীয়া ও মালদায় ঘাঁটি গড়েছে।[...]

উত্তরপশ্চিমে বাংলাদেশের সীমান্তের কাছে ভারতীয় মাওবাদীরা পৌঁছে গেছে। তারা এখন মুর্শিদাবাদ নদীয়া ও মালদায় ঘাঁটি গড়েছে। এটা মাওবাদীদের কৌশলগত সম্প্রসারণ। সম্প্রতি মাওবাদীদের অপারেশনগুলো ভারত সরকার ও মিডিয়াকে ভাবাচ্ছে। এতদিন বলা হত তাদের অস্ত্রের উৎস ভারতের অস্ত্র বাজারেই সীমাবদ্ধ। এখন কিন্তু সরকার ও মিডিয়া উভয়েরই আঙ্গুল উঠেছে বাংলাদেশের অস্ত্রের কারবারিদের দিকে। ভারতীয় মিডিয়া এখন বলছে বাংলাদেশের উত্তরপশ্চিম সীমান্তে মাওবাদীরা এসে কিছু অস্ত্র এর মধ্যে কিনে নিয়ে গেছে এবং আরো অস্ত্রের বায়নানামা সম্পাদনের প্রয়োজনীয় বোঝাপড়া সেরে গেছেন এবং এখানকার অস্ত্রের কারবারিদের সাথে তাদের একটি গভীর সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। আর এই অঞ্চলের চরমপন্থিদের সাথেও মাওবাদীদের দুয়েকটি বৈঠকের কথাও মিডিয়া বলছে এবং কিছু সংবাদমাধ্যম এতটুকু পর্যন্ত বলছে যে ভারতীয় মাওবাদীরা বাংলাদেশে মাওবাদের সম্প্রসারণে ভূমিকা রাখতে চায়। ভারত সরকার শুধু বলেছে, মুর্শিদাবাদ নদীয়া ও মালদা তিন জেলায় যে বিস্তীর্ণ এলাকা আছে সীমান্তে, সেই সীমান্ত পথকেই অস্ত্রের চালানের কাজে ব্যবহার করতে চায় মাওবাদীরা। মাওবাদীদের কয়েকজন নেতা নাম বদল করে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী গ্রামগুলো ঘুরে গেছেন।আমরা তো বাংলাদেশে আমাদের অস্ত্র কারবারিদের সম্বন্ধে কিছুই জানি না। কিন্তু সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের অস্ত্র কারবারিদের নাম আছে। আগে বাংলাদেশের ইসলামি জঙ্গি, উলফা এবং ভারতের ইসলামি জঙ্গিদের সাথে এখানকার অস্ত্র ব্যবসায়ীদের ভয়ঙ্কর সম্পর্কের কথা আমরা অনেক শুনেছি। কিন্তু ঠিক কারা কারা এই অস্ত্র ব্যবসায়ের গডফাদার, তাদের সংখ্যাই বা কত, তার কোনো ধারণা আমরা আজো আমাদের সরকার বা মিডিয়ার কাছ থেকে পাইনি। এই ধরনের নাশকতার শক্তিধর চক্রের সমীক্ষা জানতে সরকার ও মিডিয়া ছাড়া উপায় নেই। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য আমাদের সব সরকার ও সব মিডিয়া এই বিষয়টিতে সবসময়ে অত্যন্ত রক্ষণশীল ভূমিকা পালন করছে। কিন্তু সময় হয়ে গেছে, এখনই সরকার ও মিডিয়াকে রক্ষণশীল ভূমিকা পরিত্যাগ করতে হবে না হয় বাংলাদেশের অস্ত্র ব্যবসায়ীদের সব গোপন আঁতাতগুলো ভয়ঙ্কর সব পদক্ষেপের দিকে এগিয়ে যাবে। যেদিকটি সরকার ও মিডিয়ার সবচেয়ে বেশি খেয়াল রাখা উচিত, তা হল, সর্বোচ্চ সতর্ক থাকা যেন মাওবাদী ও বাংলাদেশের অস্ত্র ব্যবসায়ীদের মধ্যে কোনোভাবেই গোপন আঁতাতটি শক্তিশালী না হয়ে ওঠে। কারণ এই আঁতাত যদি একবার দৃঢ় হয় তবে বাংলাদেশে মাওবাদী উগ্রপন্থা বিস্তারের হাজারটা সম্ভাবনাহীনতার কারণ থাকলেও এই উগ্রপন্থার সম্প্রসারণ ঘটবেই – এ ব্যাপারে আমি নিশ্চিত। কারণ আমার মতে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বুদ্ধিদীপ্ত উগ্রপন্থী এখন মাওবাদীরা – চূড়ান্ত সামরিক দক্ষতা ও গেরিলা আক্রমণ ঠেকানোর মতো সাঁড়াশি রণকৌশল জানা না থাকলে মাওবাদীদের কেউ ঠেকাতে পারবে না। আর বাংলাদেশের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলে এখন আর আদিবাসী বসতি তেমন না থাকলেও বাংলাদেশের দরিদ্রতম অঞ্চল এটি এবং বাংলাদেশের খনি সম্পদ যা আছে তাও এ অঞ্চলেই আছে। এবং আমরা সবাই জানি মাওবাদীরা এই দারিদ্র ও খনি যেখানে সেখানে তাদের উগ্রপন্থা বিস্তারে খুবই সফল। তাই আমাদের সরকার ও মিডিয়ার সময় এসেছে অস্ত্র ও অস্ত্র ব্যবসায়ের কালোবাজারটিকে নিয়ে আরো সতর্ক হওয়া ও প্রতিবেদন মনস্ক হওয়া। আর এটাও আমরা সবাই জানি আমাদের সরকার ও মিডিয়ার যত দেরী হয়ে যাবে ততই উগ্রপন্থীদের বন্দুকের নলের কাছে আমরা পৌঁছে যাব।

মাসুদ করিম

লেখক। যদিও তার মৃত্যু হয়েছে। পাঠক। যেহেতু সে পুনর্জন্ম ঘটাতে পারে। সমালোচক। কারণ জীবন ধারন তাই করে তোলে আমাদের। আমার টুইট অনুসরণ করুন, আমার টুইট আমাকে বুঝতে অবদান রাখে। নিচের আইকনগুলো দিতে পারে আমার সাথে যোগাযোগের, আমাকে পাঠের ও আমাকে অনুসরণের একগুচ্ছ মাধ্যম।

২৪ comments

  1. মোহাম্মদ মুনিম - ১৬ এপ্রিল ২০১০ (৫:০৮ পূর্বাহ্ণ)

    ভারতের নকশালদের আন্দোলনকে আন্দোলন না বলে এক ধরনের organized crime syndicate বলা যায়। তারা চাঁদাবাজির মাধ্যমে মোটামুটি ভাবে ১৫০০ কোটি টাকার একটা tax base তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা চাঁদার বিনিময়ে নিরাপত্তা পাচ্ছে, বেকার যুবক শ্রেণী কাজ পাচ্ছে (কাজ মানে নকশাল আন্দোলনের কর্মী হবার কাজ), এই নিরাপত্তা আর কাজ কোনটাই ভারতীয় সরকার দিতে পারেনি। খুব শীঘ্রি পারবে বলেও মনে হয় না। বোম্বে আর হায়দ্রাবাদে রাতারাতি কল সেন্টার বসিয়ে বিদেশী কাঁচা পয়সা এনে বাহবা কুড়ানো যত সহজ, গহিন বনাঞ্চলে শক্তিশালী অর্থনীতি চালু করা তত সহজ নয়।
    বিশ্বের অন্যান্য স্থানেও radical রাজনীতি কেন্দ্রিক এই জাতীয় syndicate আছে। আফ্রিকাতে যেমন আছে হীরক খনি কেন্দ্রিক বিদ্রোহী গ্রুপ, দক্ষিণ আমেরিকাতে যেমন আছে মাদক ব্যাবসা কেন্দ্রিক মাওবাদীরা, আফগানিস্তানে আছে পপি চাষ কেন্দ্রিক তালেবান। এদের রাজনীতি মুলধারার কেউ খাবে না, কিন্তু এরা থেকেই যাবে, যতদিন না কেন্দ্রীয় সরকার চলনসই আঞ্চলিক অর্থনীতি চালু করতে পারে। মাঝে মাঝে সেনা অভিযান চালিয়ে এই syndicate গুলোকে মোটামুটি মাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করা হয়। কিন্তু মুল equilibrium তাতে খুব একটা নষ্ট হয় না। শ্রীলঙ্কাতে তামিলরা আন্দোলনও তাই ছিলো, ইউরোপ আমেরিকায় থাকা প্রবাসী তামিলদের পাঠানো টাকাতে বেশ চলছিল বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন, শ্রীলঙ্কা সরকার ব্যাপক লবিয়িং করে বিদেশী source বন্ধ করে তারপর সেনা অভিযান চালিয়ে আন্দোলন সমূলে উৎপাটন করেছে।
    বাংলাদেশে তো দীর্ঘদিন ধরে সর্বহারার ঝামেলা ছিলোই। যে দেশে মোটামুটি কোটির উপরে বেকার যুবক আছে, তারা তো চরমপন্থী আন্দোলনে যাবেই, সেটা মার্ক্সবাদ, ইসলাম, একটা কিছু হলেই হল, একটা syndicate দাঁড়িয়ে গেলেই হলো, মাসে মাসে কয়েক হাজার টাকার বন্দোবস্ত হলে বাংলাদেশের অনেক যুবকই অস্ত্র হাতে নিবে, বা আত্মঘাতি বোমারু হয়ে যাবে। তবে বাংলাদেশ ছোট সমতল ভুমি হওয়াতে সেনা অভিযান চালিয়ে এইসব আন্দোলন নির্মূল করা খুব কঠিন হবার কথা নয়। কিন্তু সেনাবাহিনীর মধ্যেই আছে ডিজিএফআই নামের ভূত। ভারতকে মুশকিলে ফেলার মত নকশাল যদি দেশে থাকে, তবে এর চেয়ে ভাল তো কিছু হয় না। ‘দশ ট্রাক’ অস্ত্র এরাই নিজের হাতে পৌঁছে দিবে।

  2. বিনয়ভূষণ ধর - ১৭ এপ্রিল ২০১০ (১২:২৫ অপরাহ্ণ)

    @মাসুদ ভাই!
    আপনার মতো আমরাও খুব উদ্বেগের সাথে ব্যাপারটি খেয়াল করেছি। সন্ত্রাসের মাধ্যমে মাওবাদীদের যেভাবে বিস্তার ঘটেছে তা থেকে কিভাবে আমরা সবাই পরিত্রান পেতে পারি তা নিয়ে আমাদের সবার খুব গভীরভাবে চিন্তা-ভাবনা করা উচিত। কারণ আর যাই হোক মানুষ হত্যা আর সন্ত্রাস করে বর্তমান বিশ্বে অধিকার আদায়ের নামে অপ-রাজনীতি মানুষ এখন আর গ্রহন করেনা। মাওবাদীদের বিষয়টি নিয়ে গতকাল প্রথম আলো পত্রিকায় একটি চমৎকার কলাম লিখেছেন বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক ও কলাম লেখক জনাব হাসান ফেরদৌস। পড়ুন এখানে…

  3. মনজুরাউল - ২৩ এপ্রিল ২০১০ (৩:০৪ পূর্বাহ্ণ)

    যেদিকটি সরকার ও মিডিয়ার সবচেয়ে বেশি খেয়াল রাখা উচিত, তা হল, সর্বোচ্চ সতর্ক থাকা যেন মাওবাদী ও বাংলাদেশের অস্ত্র ব্যবসায়ীদের মধ্যে কোনোভাবেই গোপন আঁতাতটি শক্তিশালী না হয়ে ওঠে। কারণ এই আঁতাত যদি একবার দৃঢ় হয় তবে বাংলাদেশে মাওবাদী উগ্রপন্থা বিস্তারের হাজারটা সম্ভাবনাহীনতার কারণ থাকলেও এই উগ্রপন্থার সম্প্রসারণ ঘটবেই – এ ব্যাপারে আমি নিশ্চিত। কারণ আমার মতে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বুদ্ধিদীপ্ত উগ্রপন্থী এখন মাওবাদীরা – চূড়ান্ত সামরিক দক্ষতা ও গেরিলা আক্রমণ ঠেকানোর মতো সাঁড়াশি রণকৌশল জানা না থাকলে মাওবাদীদের কেউ ঠেকাতে পারবে না।

    লেখককে মনে হলো ভয় পেয়ে স্পোকসম্যানের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছেন!

    মোহাম্মদ মুনিম এর মন্তব্যে একাত্তরে ইন্দীরা গান্ধীর রাষ্ট্রীয় বিবৃতির গন্ধ পাওয়া গেল! ভাল। ভীত বা আতঙ্কিত হওয়া ভাল। তাতে করে অন্তত “organized crime syndicate” এর ভূত দেখা রদ হতে পারে।

    • ব্লাডি সিভিলিয়ান - ২৬ এপ্রিল ২০১০ (১২:১৭ অপরাহ্ণ)

      @ মনজুরাউল:

      এটা স্পোকসম্যানের দায়িত্ব কি? লেখকের মনোভাব প্রকাশ করামাত্রই কি তাঁকে কোন না কোনভাবে ট্যাগড হতেই হবে?

      মাওবাদীরা আপনার কাছে আদর্শবাদী, বুঝলাম। কিন্তু, এর অন্যদিকটা দেখার বা আলোচনা করার সম্ভাবনা একেবারে রদ করাটা কি শুধু ব্যঙ্গাত্মক মন্তব্যেই মুছবে?

  4. মাসুদ করিম - ১ মে ২০১০ (১১:৪৪ পূর্বাহ্ণ)

    ভারতের রিজার্ভ পুলিশের ভেতরেই আছে মাওবাদীদের কাছে অস্ত্র বিক্রির কারবারের লোকজন। পুলিশের পাঁচ সদস্যসহ অস্ত্র কারবারের সাথে জড়িত মোট ছয় জনকে প্রেপ্তার করেছে ভারতীয় বিশেষ টাস্ক ফোর্স। পড়ুন এখানে

  5. মাসুদ করিম - ৩ মে ২০১০ (১০:১৪ পূর্বাহ্ণ)

    বাংলাদেশের অস্ত্র কারবারিদের কাছ থেকে অস্ত্র কিনছে পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেস। এবং এই অস্ত্র কেনার স্বীকারোক্তি করেছেন তৃণমূলের শিশির অধিকারী, যিনি আবার ভারত সরকারের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। এই মর্মে গতকাল দিল্লির নতুন সাপ্তাহিক (এই সাপ্তাহিক পত্রিকাটি এম.জে আকবরের উদ্যোগ, একসঙ্গে প্রকাশিত হয় দিল্লি ও লন্ডন থেকে, এখনো কোনো ওয়েব সংস্করণ প্রকাশ করছে না, তবে শীঘ্রই এর ওয়েব সংস্করণ আসবে) ‘দি সানডে গার্ডিয়ান’ একটি স্টোরি প্রকাশ করে TMC minister gave money to buy arms। ওই পত্রিকার স্টোরির ভিত্তিতে আজকের গণশক্তি পত্রিকার প্রধান শিরোনাম ‘বাংলাদেশ থেকে অস্ত্র কিনছেন তৃণমূলের মন্ত্রী’। আমাদের অস্ত্র কারবারিরা উপমহাদেশে বারবার খবরের শিরোনাম হচ্ছেন, কিন্তু এদের বিরুদ্ধে সত্যিই কি কোনো ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে, বা আমরা কি সত্যিই আমাদের মিডিয়া থেকে এদের বিষয়ে জানতে পারছি? প্রসঙ্গত ‘ডেইলি স্টার’-এ প্রকাশিত কুমিল্লায় এক কালভার্ট এলাকায় ৭০০০ বুলেট পাওয়ার ঘটনাও উদ্বেগজনক।

  6. মাসুদ করিম - ২ জুন ২০১০ (১:১৮ পূর্বাহ্ণ)

    মাওবাদী ট্যাকল করার বিষয়ে ফিরদাউস আহমেদের এই লেখাটির প্রতিটি অক্ষর পড়া উচিত। বিশেষত মাওবাদী ঠেকাতে গিয়ে না ভারত তার ‘রেড ইন্ডিয়ান মুহূর্ত’-এর চোরাবালিতে তলিয়ে যায়, তাই জিডিপি সামান্য কয়েক ভাগ কম হলেও লেখক খনি নির্ভর অর্থনীতিতে বিরতি দিতে অনুরোধ করেছেন। হ্যাঁ, রেড ইন্ডিয়ান মুহূর্তের খপ্পরে যেন না পড়ে ভারত — এটা আমাদেরও আকাঙ্ক্ষা।

    “India cannot industrialise without displacing populations. While the displaced population should be compensated generously, swiftly and made stakeholders in industrialisation, it is unrealistic to talk of eliminating poverty without industrialisation and fast growth. If this proposition is considered valid, India is going to face the challenge of left-wing and secessionist insurgencies to fast growth through efficient and just governance and delivery of services to the common man. To ensure that a three-pronged approach is imperative – an effective civil armed force free from the parochial political influence, a just governance and a fast growing industrialisation cum urbanisation and poverty elimination programme” (from his article, “Wake Up Call” in Dainik Jagran (Hindi), dated 11 April 2010).

    Advancing years have not made a dent on his combative prose. However, Subrahmanyam’s argument is predicated on a very big ‘IF’. India could go down the route of fast growth ‘if’ it can ‘compensate generously’, provide ‘just governance’, ensure ‘delivery of services’ and undertake ‘poverty elimination’. Since the country’s past record does not instil confidence that it can do any of this adequately well, it bears questioning whether it should venture down the route of ‘displacing populations’ at all. In that case, would the country’s war in the central provinces – referred to as Operation Green Hunt and avidly denied by authorities – be the wrong war to fight?

    পুরো লেখাটি পড়ুন এখানে

  7. মাসুদ করিম - ২৭ আগস্ট ২০১০ (১০:৫৪ পূর্বাহ্ণ)

    আত্মসমর্পণ করল মাওবাদী শোভন, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের আত্মসমর্পণকারী মাওবাদীদের জন্য বিশেষ প্যাকেজ ঘোষণার পর শোভনই প্রথম আত্মসমর্পণকারী মাওবাদী। খবরটি পড়ুন এখানেএখানে

  8. মাসুদ করিম - ৩০ আগস্ট ২০১০ (৯:২৪ অপরাহ্ণ)

    একটি আবেদন
    সমগ্র দেশের গ্রামাঞ্চলে বাস্তবে এক দূর্বিষহ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। কেন্দ্রের গুদামে লক্ষ লক্ষ টন চাল, গম পচছে; তবুও সেগুলো অল্প দামে ‘নিয়ন্ত্রিত বিক্রয় সংস্থা’ মারফত গরীবদের বন্টন করা হচ্ছে না। গত দু-মাসে খাদ্যদ্রব্যের দাম ২০ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ওপর বেড়েছে পেট্রোপণ্যের দাম। কেন্দ্র ব্যস্ত আমেরিকা কে রিলিফ দিতে। ‘পরমাণু দায়বদ্ধতা বিল’ অনুমোদন করিয়ে, আমেরিকান বর্জ্য পদার্থগুলো আমাদের ঘাড়ে চাপাচ্ছে।

    সমগ্র দেশ জুড়ে চলছে প্রতিক্রিয়ার পুনরুত্থান। বাংলাতে ‘৭৮ সালের পর থেকে গ্রামাঞ্চলে জোতদার-জমিদার, মহাজন, এবং শহরাঞ্চলে বদবাবু, আমলা, মাস্তানরা যে সামাজিক কর্তৃত্ব হারিয়েছিল-তারা আজ গর্ত থেকে বেড়িয়ে তৃণমূল কংগ্রেস ও মূল কংগ্রেসের নেতৃত্বে হারানো জমি পুনোরূদ্ধারে নেমেছে। সি.পি.আই.-এম উচ্ছেদের নামে ইতিমধ্যে প্রায় ৬’হাজার বর্গাদার উচ্ছেদ করেছে ওরা। পূর্ব মেদিনীপুরে অধিকারী পরিবার তাদের খাস হয়ে যাওয়া জমিগুলো সব উদ্ধার করেছে পাট্টা পাওয়া কৃষকদের খুন করে। মাওবাদি নামক দলটি এদের হাতে খেলছে।

    দেরীতে হলেও গ্রামাঞ্চলের কৃষকেরা অর্জিত অধিকার রক্ষার দায়ে প্রতিরোধ সংগ্রামে নেমেছেন। পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, পুরুলিয়ার কৃষকরা গ্রামগুলো থেকে এই প্রতিক্রিয়ার শক্তিকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করছেন।

    এই প্রতিক্রিয়া বিরোধী, প্রতিরোধী কৃষক জনগণ আমাদের সমর্থন চান, সহযোগিতা কামনা করেন। আসুন, আমাদের নৈতিক-রাজনৈতিক সমর্থন দিয়ে শহরে গ্রামে গড়ে তুলি কৃষকদের প্রতিরোধ সংগ্রাম সহায়ক কমিটি। ওরা রক্ত দিচ্ছেন দেশটাকে প্রতিক্রিয়ার হাত থেকে বাঁচানোর জন্য। আসুন, আমরা উজাড় করে দিই আমাদের সমর্থন।

    আজিজুল হক

    ২৫ আগস্ট ২০১০-এর এই পোস্ট দিয়ে আজিজুল শুরু করেছেন তার ব্লগ। এখন থেকে আজিজুল হককে প্রিন্ট মিডিয়ার বাইরে ইন্টারনেটে পড়া যাবে : haqueazizul.blogspot.com

    আর এখানে পড়ুন তার ২৮ অগাস্ট ২০১০-এর ব্লগপোস্ট : একজন মাও-চিন্তাধারা অনুগামীর চোখে যুদ্ধবিরতি

  9. মাসুদ করিম - ২ আগস্ট ২০১১ (৯:৫২ পূর্বাহ্ণ)

    এবার বাংলাদেশের উত্তরপূর্বে আসামেও মাওবাদী তৎপরতার খবর পাওয়া যাচ্ছে। অসমীয়া পত্রিকা ও আসামের বাংলা পত্রিকায় এই ধরনের খবর এখন প্রতি সপ্তাহেই চোখে পড়ছে, কিন্তু এই পত্রিকাগুলোর লিন্ক শেয়ার করা যায় না। অবশ্য কিছু কিছু ব্লগে আসামে মাওবাদী তৎপরতা নিয়ে পোস্ট এবছরের প্রথম থেকেই দেখা যাচ্ছে। ফেব্রুয়ারি ২০১১-এর North East (India) Blog-এর একটি পোস্ট থেকে

    According to MHA ( Ministry of Home Affairs) Maoist has set up their own units in North East India as well which is a clear deviation from their earlier decision of supporting ‘nationalistic’ armed struggle by insurgents operating in Assam and North East India, reports Assam Tribune.

    The recent arrest of three youths ( Aditya Bora, Singh Raj Orang and Ashik Sabar) from Assam in a camp of the Maoist rebels in a jungle area bordering Orissa and Jharkhand exposed the fact that an Upper Assam Committee of the Maoists is already active in Assam.

    Since many dominant insurgent groups like ULFA had recently came forward for peace talks with Indian Government and UNLF chief under custody, Maoists must have thought of initiating formation of their own units for struggling for the rights of down-trodden in North East India.

    বিস্তারিত পড়ুন : Maoist in North East India : A fact now

    • মাসুদ করিম - ১৮ আগস্ট ২০১১ (৩:৫৩ অপরাহ্ণ)

      ভারতের মাওবাদী নেতা কিষাণজি ও অন্য নেতারা উত্তর-পূর্বের বিভিন্ন রাজ্যের বিচ্ছিন্নতাবাদী আঞ্চলিক সশস্ত্র শক্তিগুলোর সঙ্গে যোগসূত্র গড়ার গোপন চেষ্টা চালাচ্ছে। এনএনএস কলকাতার গতকালের বিশ্লেষণ। পড়ুন লিন্কটিতে গিয়ে ভারতের উত্তর-পূর্বে গণভিত্তি বাড়াতে তৎপর মাওবাদীরা এই শিরোনামের খবরটি।

      • মাসুদ করিম - ১০ ডিসেম্বর ২০১১ (২:২৫ অপরাহ্ণ)

        মাওবাদী নেতা কিষাণজিকে হত্যার পর উত্তর-পূর্বের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সাথে মাওবাদীদের আঁতাত ও তাতে চীনের সম্পৃক্ততা আরো পরিস্কার হচ্ছে।

        On 24 January 2010, CPI(Maoist) General Secretary Ganapathy wrote to Irengbam Chaoren, president of the outlawed Revolutionary People’s Front (RPF) of Manipur (PLA is the armed wing of the RPF). In the letter, Ganapathy informed the PLA that the Maoists have to call off the planned military training because of Operation Green Hunt. He also proposed a meeting for which he would send two Maoist Central Committee (MCC) members and said that the main agenda of the talks should be the formation of a Strategic United Front. The meeting took place on 18-20 March 2010, in which Kishenji was also present. TEHELKA has a copy of the minutes of that meeting.

        On 22 March 2010, Kishenji sent a letter to the PLA in which he floated the idea of forming a grand alliance to unite all rebel groups in which the Maoists would take the lead role. “We put one proposal regarding building a united front that will be strategic in nature comprising all the revolutionary, democratic and progressive forces of the Northeast. We also put the proposal of helping us by sending instructors for military and communication training and also sending 3-5 men for military and other training,” wrote Kishenji.

        In the first bilateral meeting, it was decided that the PLA would start a 12-14 month training camp for Maoists from September 2010. The PLA agreed to send two trainers each for military and communication training. The PLA also agreed to provide arms and communication devices to Maoists; all these were noted in the meeting’s minutes, in which Kishenji has been referred to as Kishan Da.

        Further meetings were held in Kolkata, Guwahati and Rourkela. According to NIA sources, a meeting for finalising the training schedule was held in Champai, Mizoram, which was attended by Kishenji. The sources confirmed that Dilip confessed that arms training did take place in the Saranda forest of Jharkhand on 11-20 November 2010, but it was cut short.

        TEHELKA has in its possession another secret letter that clarifies why the training was cut short. On 30 December 2010, Sagar, a top commander of the Maoist armed unit, sent a secret missive to the RPF general secretary. The letter reveals that while the Maoists could not start the training on time owing to massive operations against them by the Joint Forces, the PLA failed to send the high-frequency wireless communication devices on time.

        The letter is interesting if one reads between the lines. Sagar airs his disappointment over the fact that the PLA trainers left early, although the training was supposed to last three months. It becomes clear that the two outfits could not take the bonhomie further due to serious “hiccups” during the first phase of training.

        The PLA was given a contract of procuring Chinese-made rocket-propelled grenades, automatic rifles and high-end wireless sets. “We have found out that the PLAwas supposed to hand over high-frequency wireless sets before the training started, but they were able to send it only at a later date,” an NIA source said.

        Kishenji was trying to develop secret links with other rebel groups in the Northeast, including the United Liberation Front of Asom (ULFA) and the National Socialist Council of Nagaland (Issac-Muivah) or NSCN(IM). The latter’s chief arms procurer Anthony Shimray, who is in NIA custody, confessed that a huge cache of arms for the Maoists was purchased from a Chinese company. The consignment included automatic rifles, rocket launchers and grenades. TEHELKAwas informed by an insider from the anti-talk faction of ULFA that Kishenji was in touch with ULFA army chief Paresh Barua, who led him to Shimray.

        বিস্তারিত পড়ুন : Kishenji’s N-E Nexus Exposed

  10. মাসুদ করিম - ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ (৩:১৪ অপরাহ্ণ)

    ভারতের মাওবাদীদের কাছে বাইরের অস্ত্র, বিশেষ গেরিলা বাহিনী গড়ছে তারা, বাংলাদেশের সাতক্ষীরার সরিষাকঠি ও কুষ্টিয়ায় নিয়েছে প্রশিক্ষণ, সম্পৃক্ততায় নাম উঠেছে নেপাল শ্রীলন্কারও। পড়ুন এখানে : মাওবাদীদের হাতে বাইরের অস্ত্র ১/২মাওবাদীদের হাতে বাইরের অস্ত্র ২/২

  11. মাসুদ করিম - ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ (৬:৫০ অপরাহ্ণ)

    আসামে মাওবাদী তৎপরতা বৃদ্ধির কথা আবারো উঠল, এবার বললেন, ভারতের প্রাক্তন স্বরাষ্ট্র সচিব জি.কে পিল্লাই।

    The Maoists are beginning to threaten Assam, former central home secretary G.K. Pillai said here Monday.

    “The strategy of the Maoists is to fish in troubled waters and exploit any grievances or even perceived grievances. This has to be tackled politically at the grassroots level and not allowed to convert itself into an armed movement,” said Pillai.

    He was speaking at a seminar on ‘Sustaining peace in Northeast India: Changing dimensions’, organised by the Centre for Development and Peace Studies.

    Pillai urged political parties in Assam and NGOs to appreciate what the Maoists were planning to do and counter their propaganda at the grassroots level.

    Workers of political parties would have to counter the Maoist propaganda at the village level and educate people on the ill-effects of violence, he said.

    “The Maoists are fascist in character and have no faith in parliamentary democracy. They believe in an armed movement to capture political power. The subtle campaign of the Maoists to portray themselves as the champions of the underdogs and protectors of the deprived is but a part of their larger campaign to seize political power through armed struggle,” he said.

    Pillai urged the Assam government to nip Maoism in the bud by learning from the experiences of Andhra Pradesh, Chhattisgarh, Jharkhand and Odisha.

    Assam Chief Minister Tarun Gogoi, who was also present on the occasion, admitted the problem of the rebels but said a Maoist revolution would not be successful in the state.

    “In states like Andhra Pradesh and Chhattisgarh, the farmers are exploited a lot. So there is a grievance among them and Naxalism is growing in those states,” said Gogoi, adding that the harassment of farmers was far less in Assam.

    লিন্ক এখানে

    • মাসুদ করিম - ২২ মার্চ ২০১২ (২:১৮ অপরাহ্ণ)

      আর এবার ভারতের সংসদে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চিদাম্বরম বললেন, উত্তর-পূর্বেও আছে মাওবাদীরা। লিন্ক এখানে

  12. মাসুদ করিম - ৩ মার্চ ২০১২ (১০:০০ পূর্বাহ্ণ)

    আগেই শোনা যাচ্ছিল এই আঁতাতের কথা মাওবাদী-পরেশ বড়ুয়া-আইএসআই, এখন ভারতের জিনিউজ গোয়েন্দা রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে বলছে এই আঁতাতের প্রমাণ পাওয়া গেছে। গোয়েন্দা রিপোর্ট ও সংবাদসংস্থার খবর কতটুকু সত্য আমরা জানি না। তবে ব্যাপারটি চূড়ান্ত উদ্বেগজনক।

    For the first time a concrete evidence of one to one contact between Pakistan’s Inter Services Intelligence (ISI) with Maoists in India has come to the fore, as per intelligence agencies.

    According to latest intelligence report, a copy of which with Zee News, ISI’s plan to use Maoists to hit infrastructure projects and industrial units located in hinterland has been exposed.

    The report further reveals that ULFA commander Paresh Barua played a key role in bringing the ISI and the Maoists in direct contact. As reported earlier by Zee News, ULFA has been helping Maoists with supplying weapons through other North East based militant group Kamptapur Liberation Organisation (KLO).

    ISI operative Mohammed Aslam who mainly operates from Chittagong and Dhaka has been given the task to stay in touch with the top Maoist leadership in India, according to the secret document.

    After making direct contact ISI offered financial support to Maoist which they declined saying they were cash rich and did not require monetary help. Instead Maoist asked ISI specifically for RDX, Improvised Explosive Devices (IEDs) and high tech arms and ammunitions, reveals the document. The Maoists also asked Pakistan’s intelligence agency to training their top commanders in using sophisticated weapons.

    Central intelligence agencies have alerted the security forces on India-Burma border as Maoists commanders may cross over to ULFA training camps in Saingong which is close to the Burma-China border. In past too Maoist have crossed over to Nepal and Bangladesh to get arms from the across.

    লিন্ক : Link between ISI-Maoists revealed।

  13. মাসুদ করিম - ১৮ মার্চ ২০১২ (২:৩৯ অপরাহ্ণ)

    এবার শুরু হল বিদেশি নাগরিক অপহরণ। গতকাল ভারতের উড়িষ্যায় মাওবাদীরা দুই ইতালিয়ান পর্যটককে অপহরণ করেছে।

    India is in touch with Italy to facilitate assistance through authorities concerned in connection with the kidnapping of two Italian tourists who were abducted by Maoists from a tribal-dominated area in Odisha, official sources said today.

    The Ministry of External Affairs contacted Italy after the abduction that took place last night, the sources said.

    Odisha’s Director General of Police Manmohan Praharaj said, “There is information about abduction of two persons by Maoists in Kandhamal district. Further details are awaited.”

    State Home Secretary U N Behera said the abduction took place last night.

    Kandhamal District Collector R P Patil said the incident was believed to have taken place in the bordering area of Kandhamal and Ganjam districts and the situation was being closely monitored though no detailed information was available immediately.

    A senior police officer said the foreigners, who had visited the area on March 12 along with two others from Puri, were identified as Bosusco Paolo and Claudio Colangelo.

    খবরের লিন্ক এখানে

  14. মাসুদ করিম - ১৪ মে ২০১২ (১২:৩৪ পূর্বাহ্ণ)

    নেপাল ভুটানের মাওবাদীদের গন্তব্য কি তাহলে আসাম? ভারতের গোয়েন্দা রিপোর্ট তাই বলছে এবং বলা হচ্ছে প্রশাসন সতর্ক, কিন্তু কতটুকু সতর্ক? খবরের লিন্ক এখানে

  15. মাসুদ করিম - ১৪ মে ২০১২ (১২:৪৬ পূর্বাহ্ণ)

    মাওবাদী তৎপরতা শুধু সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ড নয়, এটি ভারত রাষ্ট্রের প্রতি একটা আদর্শিক হুমকি। তরুণ সাংবাদিক কুনাল মজুমদার লিখছেন

    Every time there is a Maoist orchestrated kidnap or a killing in India, we hear the same old arguments in the streets of Delhi and Mumbai. The rightwingers speak about getting rid of the menace through armed action. The leftwingers and the liberals speak about the state-sponsored violence and the state of development in the Maoist-infected areas of the states of Chhattisgarh and Jharkhand. Of course, there will also be some who openly speak in favour of the Maoists. But it surprises and even shocks me that people of all ideological hues refuse to understand the true nature of this ‘movement’. People speak about the poverty, the deprivation, the state-led violence or even the corporate-led “stealing” of resources in these mineral-rich areas. But they fail to see that these are mere causes. The actual threat is from the ideology.

    Finally, there is now a shift in the discourse of mainstream media on Maoism. Liberals often make the mistake of mixing up the Maoist movement with the tribal developmental cause. Popular middle class understanding fails to look at history. The Maoist movement in West Bengal in the 1960s had almost nothing to do with that of the tribals. It was a fight for land rights. In Bihar, the Maoist struggle came about because of caste conflict. In Andhra Pradesh again, it was land. It is in Jharkhand and Chhattisgarh that the movement has taken up the tribal cause. However, if one looks at Jharkhand Maoists, at the moment there is a presence of a strong caste factor which is leading to factionalism.

    The Maoist movement, wherever it has spread across India, has picked up the issues that are troubling the local population. We have even seen Maoist statements supporting separatism in Jammu and Kashmir and northeast India. Maoist ideologue Varavara Rao speaks about the “common enemy” of the Maoist and the separatist, i.e., the Indian state. Though there is still no evidence to show a direct link between Maoists and the terrorist groups operating in these regions, such statements only help create the image of bonhomie between forces who are fighting the Indian state.

    The biggest setback to the idea of India came 65 years ago when the country was divided on communal lines. Over the next six decades, the leadership and the intelligentsia tried their best to keep this original idea intact — a secular free society where caste, creed, religion and region didn’t matter. It faced numerous challenges in the form of separatism, communalism and even regionalism. Yet the broader consensus about this Idea of India managed to survive. But in the last few years, the biggest threat to this idea of India has come from another idea — rather an ideology — Maoism.

    Ideologies are creatures which know various survival tactics. That’s how Maoism spread across one-third of India. Look at al Qaeda’s ideology and how it is spreading in India’s immediate neighbourhood. For them, America is the enemy today, tomorrow it will be someone else. Ten years down the line, the Americans have failed to contain this idea. Why? Because it made the same mistakes as the Indian state is making at the moment.

    বিস্তারিত পড়ুন : Maoism’s ideological threat to India

  16. মাসুদ করিম - ১১ জানুয়ারি ২০১৩ (৬:৫৯ অপরাহ্ণ)

    মৃতদেহের পেটের ভেতর বোমা ঢুকিয়ে দিয়ে নাশতকার চেষ্টা, অভিনব কৌশল ভারতীয় মাওবাদীদের, ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী সিআরপিএফের নিহত সৈনিকের পেট কেটে তাজা বোমা ঢুকিয়ে পেট সেলাই করে দিয়েছিল মাওবাদীরা উদ্দেশ্য ছিল নিহত সৈনিকের দেহ নেয়ার সময় কোনো ভাবে তার পেটে চাপ পড়ে বোমা বিস্ফোরণ ঘটবে এবং নাশকতার মধ্য দিয়ে আরো প্রাণহানি ঘটবে। মৃতদেহের পেট থেকে দেড় কেজি ওজনের বোমাটি উদ্ধার করা হয়েছে এবং সেই প্রার্থিত নাশকতা থেকে বাঁচা গেছে যদিও কিন্তু মৃতদেহ বহনকারী হেলিকপ্টার বা মৃতদেহে ময়নাতদন্তকারী হাসপাতালে মৃতদেহের পেটে কোনোভাবে চাপ পড়লেই ঘটে যেতে পারত ভয়ঙ্কর বিস্ফোরণ।

    309998[1]

    বিস্তারিত পড়ুন : মাওবাদীদের নতুন কৌশল! নিহত জওয়ানের পেটের ভেতরে বিস্ফোরক

  17. মাসুদ করিম - ১২ মার্চ ২০১৪ (১০:২২ পূর্বাহ্ণ)

  18. মাসুদ করিম - ১৭ ডিসেম্বর ২০১৫ (৭:৪০ অপরাহ্ণ)

    মাওবাদীদের খোঁজ দেবে সন্তু রোবট

    ছত্তিশগড়ের পর এ রাজ্যেও জঙ্গলে মাওবাদীদের গোপন ডেরার হদিশ দেবে সন্ত রোবট। অনেকটা জে সি বি মেশিনের মতো দেখতে ৪৫ কেজির এই রোবট রিমোট চালিত। ঝোপঝাড়, বনজঙ্গল, খানাখন্দ পেরিয়ে সহজেই পৌঁছে যাবে মাওবাদী বা জঙ্গি ডেরার কাছাকাছি। এতে ৫টি ক্যামেরা লাগানো রয়েছে। সেই ছবি ওয়াই ফাইয়ের মাধ্যমে পৌঁছে যাবে সি আর পি এফ বা গোয়েন্দা অফিসারদের কাছে। বুধবার খড়্গপুরের সালুয়ায় ই এফ আর প্রশিক্ষণ কেন্দ্র সংলগ্ন জঙ্গলে এর মহড়া দেওয়া হয়। জঙ্গলপথে ৫/৭ ফুটের চওড়া গর্ত বা ডোবা পড়লে ট্যাঙ্কারের মতো রবারের বেল্টের সাহাযে‍্য তা পেরিয়ে যেতে পারবে। শত্রুপক্ষ যদি এর গতিবিধি টের পায় তবে তার সঙ্কেত সঙ্গে সঙ্গে পেয়ে গা ঢাকা দেবে, নয়ত পালিয়ে আসবে। যদি শত্রুপক্ষ একে ধরতে আসে বা আক্রমণ করে, তবে এতে লাগানো এ কে ৪৭ স্বয়ংক্রিয় বন্দুক দিয়ে ঝাঁকে ঝাঁকে গুলি ছুটবে শত্রুদের দিকে। যে–কোনও পজিশনে এটি গুলি ছুঁড়তে পারবে। সলিড ফাইবার ও মনো–কার্বন মিশ্রণে তৈরি এই রোবট সহজে ভাঙবে না। আগুনে পুড়বে না। জলে ডুবে থাকলেও নষ্ট হবে না।

  19. মাসুদ করিম - ১৬ অক্টোবর ২০১৭ (১১:৪৫ পূর্বাহ্ণ)

    Maoists Acknowledge ‘Setback’ As Violence Falls 53% In 6 Years

    There has been a 52.6% drop in incidents of Maoist violence between 2010 and 2016, according to an IndiaSpend analysis of ministry of home affairs (MHA) data.

    Incidents of Maoist violence fell 22.5% in the first nine months of 2017 compared to the same period last year, according to MHA figures published in September 2017 in an article in Telangana Today, a Hyderabad-based newspaper. Police cases were registered for 625 incidents–compared to 807 in 2016–over this period, from assault and murder to arson.

    In a review meeting held in early 2017, the Communist Party of India (Maoist), which leads the left-wing extremist movement, concluded that its armed struggle was undergoing a “difficult” phase. This was stated in the party resolution that was accessed by K Srinivas Reddy, the editor of Telangana Today.

    There are 16 Maoist strongholds across India, and the resolution spoke of “setback” in some, and the movement having become “weak” elsewhere.

    This fall in Maoist violence can be explained by a crackdown against left-wing extremist groups. In 2016, police encounters grew 20.5%–from 272 in 2010 to 328 in 2016.

    Between 2010 and 2017, Maoist casualties, surrenders, and arms recovery spiked, hitting a peak in 2016, as per MHA figures. Around 442% more Maoists surrendered in 2016 as compared to 2010. Attacks on the police too fell 75%–from 230 in 2010 to 58 in 2017.

    “This is not to say that there were no deadly raids against security forces by the party’s armed wing, the People’s Liberation Guerrilla Army (PLGA). They still have military might. But the movement is losing its political force,” said Reddy.

    Spread halted, existing bastions weaken

    The spread of the Maoist movement across India, which grew in the last decade, appears to have been arrested, as per CPI (Maoist) documents. The party’s traditional bastions, once considered unshakeable, too have been affected.

    The party’s central committee oversees the functioning of four regional bureaus–northern, eastern, central, and south-west. These bureaus in turn monitor and coordinate naxalite activity of three panels–the special zonal committees (SZCs), the special area committees (SACs) and the state committees (SCs) or leading committees (LCs).

    The central committee’s assessment is that in the northern bureau–comprising Punjab, Haryana, Uttarakhand and Uttar Pradesh–the party’s grip is “very weak”. In the eastern pocket–Bihar, Jharkhand, West Bengal and Assam–it is “weak/(suffering a) setback”.

    In central areas, the forested Dandakaranya area in central Chhattisgarh, once considered an unbreachable Maoist stronghold, has been declared “difficult” for extreme left wing activities.

    Andhra Pradesh, Odisha and Telangana have been categorised as “weak” or “setback”. Kerala, Karnataka and Tamil Nadu, states in the party’s south-western bureau, are all down to “stagnation with only mass organisation activity”.

    What to do with an ageing leadership

    The Maoist movement in India appears to be facing its biggest challenge from a new quarter–ageing leadership, said another Telangana Today report. Seven of the 19 members of the central committee are above 60 and a few are coping with health issues. Party general secretary Muppala Laxmana Rao, popularly known as Ganapathy, is now 66, and the senior-most leader of the team, Prashant Bose, is 69.

    At its February 2017 meeting, the central committee decided to pull ‘veterans’ at all levels out of the job of leading the movement in the jungles. The party would, however, use their services in different ways and ensure that they were “respected” and “supported” by the rank and file.

    “In areas where government offensive is serious and we are unable to protect our leadership, we should send them to villages or urban centres which are unaffected by revolutionary movement,” the resolution said. This move to villages and cities would also allow ailing senior leaders to seek medical help, it added.

    The party, known for its secrecy, would contact relocated or transferred leaders once in six months, as per the document.

    If the party leadership moves into the hands of younger members, even as the CPI(Maoist) suffers a setback across India, it is likely that action against security forces will become more intense, said Reddy.

Have your say

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.