সংসদে আজ ঘোষিত হল নতুন অর্থ বছরের বাজেট। পুরো বাজেটটিই পাওয়া যাবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে, ইংরেজী এবং বাংলা দুই ভাষাতেই।
আগ্রহীদের জন্য:
১) অর্থমন্ত্রীর পুরো বাজেট বক্তৃতার কপি রয়েছে এখানে।
২) বিগত বছরগুলোর বাজেট বিস্তারিত রয়েছে এখানে।
৩) এবারের বাজেটের উল্লেখযোগ্য একটি দিক হল অবকাঠামোগত উন্নয়নে বেসরকারী-সরকারী-অংশীদারিত্ব ব্যবস্থা (Public Private Partnership – PPP)। এ বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ভাবনাগুলো পাওয়া যাবে প্রকাশিত এই অবস্থান-পত্রটিতে।
৪) নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির কতটা বাজেটে যুক্তিযুক্তভাবে প্রতিফলিত হয়েছে তা যাচাই করার জন্য সরকারী দল আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারের কপি পাওয়া যাবে এখানে।
আলোচনার সূত্রপাত এবং তাতে অংশগ্রহণের জন্য সবার প্রতি একান্ত আহ্বান রইলো।
Have your say
You must be logged in to post a comment.
১ comment
মাসুদ করিম - ২৬ জুন ২০০৯ (১০:৪১ পূর্বাহ্ণ)
ভেবেছিলাম এবারের বাজেট নিয়ে কোনো মন্তব্য করব না। কারণ এটি এবারের অর্থমন্ত্রীর প্রথম বাজেট, এবং আমাদের মতো সাধারণ মানুষের, যারা অর্থবিজ্ঞানের তেমন কিছুই বুঝি না, তাদের ক্ষেত্রে ৫/৬ মাস অপেক্ষা করে বাজেট ও বাস্তব পরিস্থিতির পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে একটি উপলব্ধি অর্জনের ফলে মন্তব্য করাটা, অনেক বেশি যথার্থ হতে পারে। আরেকটি কারণ ছিল বাজেটে কালো টাকা সাদা করার যে ম্যান্ডেট দেয়া হয়েছে, একজন সাধারণ করদাতা হিসেবে তা আমার কাছে ন্যাক্কারজনক মনে হয়েছে।
কিন্তু আমি মুক্তাঙ্গনে তুলে দেয়া বাজেট বক্তৃতাটি পড়তে লাগলাম। পড়তে খুবই ভালো লাগছিল, অনেক বছর পর এমন সুলিখিত বাজেট পড়ছি, আমাদের এবারের অর্থমন্ত্রী ইংরেজি সাহিত্যের ছাত্র ছিলেন এবং তিনি একজন লেখকও, ফলে তার বাজেট প্রকাশের প্রাঞ্জলতায় আনন্দ পেয়েছি।
এ তো গেল একটা দিক। কিন্তু যে জন্য এবারের বাজেটিকে ভালো লাগল সেটা কৃষি ও গ্রামীণ উন্নয়নের দিকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়ায়, যে কৃষি খাত থেকে আসে আমাদের মোট দেশজ উৎপাদনের ২২ শতাংশ এবং যে খাতে আমাদের শ্রমশক্তির ৪৮ শতাংশ নিয়োজিত, সেদিকে সবচেয়ে বেশি অভিনিবেশ দেয়া এ বাজেটটির দিকে আমাদের অনেক বেশি লক্ষ্য রাখা উচিত।
তাই ২৫ জুন বাংলা গণশক্তিতে এ অঞ্চলে কমবৃষ্টির পূর্বাভাসের খবরটি দেখে মনে হল, আমরা কি প্রস্তুতি নিচ্ছি, আমরা কি বিষয়টি নিয়ে ভাবছি, খরা যদি আক্রমণ করে তাহলে আমাদের করণীয় কী হবে?