অনেক তপ্ত খবর আমাদের আশপাশে : আন্তর্জাতিক অপরাধ বিচারের ট্রাইব্যুনাল ভেঙে না দিলে এবং তাদের দলের অভিযুক্ত যুদ্ধাপরাধীদের মুক্তি না দিলে গৃহযুদ্ধ শুরু করবে জামায়াতে ইসলামী, হরতালের পর হরতালের মধ্যে দিয়ে ‘জ্বালাও পোড়াও পুলিশ পেটাও’ নীতি নিয়ে মাঠে নেমেছে তাদের সব নেতাকর্মী, এ দেশের গণতন্ত্রকে নিরাপদ করার জন্যে যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপ প্রত্যাশা করে দ্য ওয়াশিংটন টাইমসে একটি অভিমত-নিবন্ধ লিখেছেন দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে ক্ষুব্ধ প্রধান বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, যুদ্ধাপরাধী কাদের মোল্লার রায় প্রত্যাশিত না হওয়ায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন দেশের মানুষ-রাজপথে নেমে এসেছে তরুণ...

অনেক তপ্ত খবর আমাদের আশপাশে : আন্তর্জাতিক অপরাধ বিচারের ট্রাইব্যুনাল ভেঙে না দিলে এবং তাদের দলের অভিযুক্ত যুদ্ধাপরাধীদের মুক্তি না দিলে গৃহযুদ্ধ শুরু করবে জামায়াতে ইসলামী, হরতালের পর হরতালের মধ্যে দিয়ে ‘জ্বালাও পোড়াও পুলিশ পেটাও’ নীতি নিয়ে মাঠে নেমেছে তাদের সব নেতাকর্মী, এ দেশের গণতন্ত্রকে নিরাপদ করার জন্যে যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপ প্রত্যাশা করে দ্য ওয়াশিংটন টাইমসে একটি অভিমত-নিবন্ধ লিখেছেন দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে ক্ষুব্ধ প্রধান বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, যুদ্ধাপরাধী কাদের মোল্লার রায় প্রত্যাশিত না হওয়ায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন দেশের মানুষ-রাজপথে নেমে এসেছে তরুণ সমাজ, ওদিকে এতসব ঘটনার ডামাডোলের মধ্যে ফুলবাড়িতে উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলনের দূতিয়ালি করতে গোপনে গোপনে জোর তৎপরতা শুরু করেছে কর্পোরেট শক্তি। তা হলে কোনপথে এগিয়ে চলেছে এ দেশ? সবাই জানেন, গত ৫ ফেব্রুয়ারি ট্রাইব্যুনাল-২ একাত্তরের গণহত্যা বিচারের আরেকটি মামলার রায় দিয়েছে। এতে জামায়াতে ইসলামীর নেতা আবদুল কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। লেখাই বাহুল্য, জামায়াতে ইসলামীর নেতা হওয়ার জন্যে তাকে এ দণ্ড দেয়া হয়নি; বিএনপি কিংবা জামায়াতে ইসলামীর নেতা হওয়ার জন্যেও কাউকে যুদ্ধাপরাধী হিসেবে অভিযুক্ত করা হয়নি-ট্রাইব্যুনাল থেকে যাদের এ পর্যন্ত গ্রেফতার করা হয়েছে, যাদের বিরুদ্ধে রায় দেয়া হয়েছে কিংবা যাদের বিচারপ্রক্রিয়া চলছে, তাদের প্রত্যেককেই আন্তর্জাতিক অপরাধ বা যুদ্ধাপরাধের কারণেই গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধের এসব অভিযোগ আজকের নয়, মুক্তিযুদ্ধের পর থেকেই এসব অভিযোগ সচেতন ও ভুক্তভোগী মানুষজন বার বার করে আসছেন। অধুনাবিলুপ্ত সাপ্তাহিক বিচিত্রার পাঠকপ্রিয়তার একটি অন্যতম কারণ ছিল এই যে সত্তর ও আশির দশকে এ পত্রিকাটি এসব যুদ্ধাপরাধীদের অপরাধগুলি সম্পর্কে, তাদের রাজনৈতিকভাবে সংঘবদ্ধ হওয়ার প্রচেষ্টাগুলি সম্পর্কে জনগণকে বিভিন্ন সময় অবহিত করেছে। যুদ্ধাপরাধী কেউ বিএনপি কিংবা জামায়াতে ইসলামীর নেতা হলেই তারা ওই সব অভিযোগের সূত্রে পরিচালিত বিচারের উর্ধ্বে উঠে যায় না। কিন্তু বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে জনগণকে বার বার এরকমই বোঝানোর চেষ্টা করা হয়েছে, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে দমনের উদ্দেশ্যে না কি এ বিচার হচ্ছে। এইভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে রাজনীতিকরণের অপচেষ্টা করেছে তারা। ট্রাইব্যুনালে কয়েকটি মামলার যুক্তিতর্ক শেষ হওয়ার দিকে এগুতে শুরু করতেই মরণছোবল দিতে মাঠে নেমেছে জামায়াতে ইসলামী ও দলটির সহযোগী ছাত্রসংগঠন ছাত্র শিবির। পুলিশের ওপর অব্যাহত হামলার মধ্যে দিয়ে তারা চাইছে পরিস্থিতি…

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.