আলমাসে ইউনূস নিয়মিত লুকিয়ে লুকিয়ে সামাজিক ছবি দেখতেন।
মাসুদ করিম
লেখক। যদিও তার মৃত্যু হয়েছে। পাঠক। যেহেতু সে পুনর্জন্ম ঘটাতে পারে। সমালোচক। কারণ জীবন ধারন তাই করে তোলে আমাদের। আমার টুইট অনুসরণ করুন, আমার টুইট আমাকে বুঝতে অবদান রাখে। নিচের আইকনগুলো দিতে পারে আমার সাথে যোগাযোগের, আমাকে পাঠের ও আমাকে অনুসরণের একগুচ্ছ মাধ্যম।
Have your say
You must be logged in to post a comment.
১৬ comments
অদিতি কবির - ১৫ জুন ২০১২ (১২:৫৮ পূর্বাহ্ণ)
সেই সব সিনেমার নায়ক-নায়িকা কারা থাকতেন? তাঁরা যদি ব্যবসার মুনাফার ভাগ চান?
মাসুদ করিম - ১৫ জুন ২০১২ (১:৪৯ পূর্বাহ্ণ)
এফডিসি *সামাজিক* ট্র্যাডমার্কের স্বত্ত্ব দাবি করে মামলা করবে ইউনূসের নামে।
IBRAHIM KARDI - ১৭ জুন ২০১২ (৪:৪৭ অপরাহ্ণ)
আমার ও একই প্রশ্ন
মাসুদ করিম - ১৫ জুন ২০১২ (১:৪৪ পূর্বাহ্ণ)
জোর আশঙ্কা ধর্ম ব্যবসার মতো অর্থে না ব্যবহৃত হতে থাকে সামাজিক ব্যবসা।
বিনয়ভূষণ ধর - ১৫ জুন ২০১২ (৬:২৪ অপরাহ্ণ)
@মাসুদ ভাই! উনি কি “এক টিকিটে দু’টি ছবি”-র শো-গুলো বেশী দেখতেন???…
মাসুদ করিম - ২৮ জুন ২০১২ (৭:১৬ অপরাহ্ণ)
@বিনয়ভূষণ ধর
আজকে কিন্তু এক টিকেটে দুই ছবি চলেছে : আজকে ইউনূসের জন্মদিনের অনুষ্ঠানের সাথে সামাজিক ব্যবসা দিবস উদযাপিত হয়েছে। গত কয়েক বছর ধরে এই এক টিকেটে দুই ছবিটা ভাল চলছে শোনা যাচ্ছে।
মোহাম্মদ মুনিম - ১৯ জুন ২০১২ (৮:০৩ পূর্বাহ্ণ)
এটা অবাক করার মত ব্যাপার যে ডঃ ইউনুস সামাজিক ব্যবসার নামে কি চমৎকারভাবে মাল্টি ন্যাশনাল ড্যানোন কোম্পানিকে বাংলাদেশের বাজার খুলে দিলেন। আমার জানা নেই ‘সামাজিক’ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসাবে ড্যানোন সরকারী করমুক্ত কিনা। একটি বিদেশী কোম্পানি ব্যবসা খুলতে গেলে প্ল্যান্ট বসানোর পাশাপাশি ডিস্ট্রিবিউশন, ডিলারশিপ, সেলসম্যান ইত্যাদি পদে অনেক লোক নিয়োগ করতে হয়। ড্যানোনের এসব ঝামেলাই নেই। গ্রামের মহিলারা ক্ষুদ্র ঋণ নিয়ে শক্তি দই পাইকারি দরে কিনে নিজেদের ব্যবসা হিসাবে সেই দই খুচরা বিক্রি করছেন। দই বিক্রি না হলে কিন্তু দরিদ্র মহিলাদেরই ক্ষতি, ড্যানোনতো পাইকারি হারে বিক্রি করেই ফেলেছে। আর সেলসম্যানদের বেতন দেওয়ার ঝামেলাও নেই। তারমানে ডঃ ইউনুস তার গ্রামীণ ব্যাঙ্কের সাহায্যে ড্যানোণকে বাংলাদেশের বাজার তুলে দিলেন। এখানে মুক্ত বাজারের নিয়মও মানা হচ্ছে না। অন্য কোন দই উৎপাদনকারী সংস্থা কিন্তু ডঃ ইউনুসের বিশাল নেটওয়ার্কের সাহায্য ছাড়া বাংলাদেশে এত সহজে ব্যবসা করতে পারবে না। আর দই তো বাংলাদেশের লোক আগে খায়নি এমন নয়। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা স্থানীয় হাটে নিজেরা দই বানিয়ে বিক্রি করতেন, ড্যানোনের বিশাল পুঁজির সামনে এদের ব্যবসা কিন্তু অচিরেই লাটে উঠবে।
সব মিলিয়ে কি দাঁড়ালো? সেই তো ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। বিলাতের সস্তা কাপড় এসে যেমন বাংলাদেশের তাঁত শিল্পের বারোটা বাজিয়ে দিয়েছিল, ড্যানোনই তাই করছে। দই দিয়ে তো শুরু হল, ডঃ ইউনুস তো বলছেন বিশুদ্ধ খাবার পানির প্ল্যান্টও বসাবেন (নাকি ইতিমধ্যে বসিয়ে ফেলেছেন?)। বাংলাদেশের প্রাকৃতিক পানিতে আর্সেনিক দূষণের ভয়তো বহু আগে থেকেই দেখানো হচ্ছে, ডাসানী বিশুদ্ধ পানির প্ল্যান্ট বসিয়ে ফেলবে, লোককে ভয় দেখিয়ে সেই পানি বিক্রি করা হবে। ১৮ বছরের মেয়েটি গ্রামছাড়া হয়ে শহরে গিয়ে গার্মেন্টসে কাজ করে বাড়িতে মাসে হাজার খানেক টাকা পাঠাচ্ছে, তার বড়ভাই মালয়েশিয়া থেকে পাঠাচ্ছে হাজার পাঁচেক, সে টাকায় ছোট ভাই বোনেরা শক্তি দই আর বিশুদ্ধ পানি কিনে সেই টাকা পাঠাচ্ছে ফ্রান্সে। এই তো ডঃ ইউনুস। আমাদের বুক ফুলিয়ে দেওয়া নোবেল লরিয়েট।
মাসুদ করিম - ২৮ জুন ২০১২ (২:৪৬ অপরাহ্ণ)
আজ সামাজিক ব্যবসা দিবস। কিন্তু উৎসপণ্য সামাজিক ছবি নিয়ে করা যায় না কোনো সামাজিক ছবি দিবস?
মাসুদ করিম - ৪ জুলাই ২০১২ (১:০৬ পূর্বাহ্ণ)
শুনেছি ইউনূস ২৯ জুন ২০১২তে বিশ্বব্যাংকের বিকট ঘোষণার পর থেকেই এমন একটি উদ্ভট প্যারোডি সারাক্ষণ ঠোঁটে লাগিয়ে রেখেছেন।
মাসুদ করিম - ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ (১১:২৯ অপরাহ্ণ)
হাসি পায় কিন্তু ডাভোসে গিয়ে হাসার সামর্থ নেই।
Pingback: ইউনূসমিতি ১ | প্রাত্যহিক পাঠ
Pingback: ছোট্ট পোস্টে পাড়ি | মাসুদ করিম
Pingback: ইউনূসমিতি ৪ | প্রাত্যহিক পাঠ
মাসুদ করিম - ২৫ ডিসেম্বর ২০১৪ (৬:২১ অপরাহ্ণ)
মাসুদ করিম - ৯ অক্টোবর ২০১৫ (৬:৪১ অপরাহ্ণ)
Yunus said that the Islamic banking sector was well placed to embrace “social business” because of its ethical roots
মাসুদ করিম - ১৯ এপ্রিল ২০১৬ (৯:১৯ অপরাহ্ণ)