একটা খামকে কে সুন্দর করে ? — ডাকটিকেট, আর ডাকটিকেটকে ? — ডাকঘরের সিলমোহর। সুন্দর যোগাযোগ চিঠির যোগাযোগ। সুন্দরতম সাইট — ডাকঘর।
মাসুদ করিম
লেখক। যদিও তার মৃত্যু হয়েছে। পাঠক। যেহেতু সে পুনর্জন্ম ঘটাতে পারে। সমালোচক। কারণ জীবন ধারন তাই করে তোলে আমাদের। আমার টুইট অনুসরণ করুন, আমার টুইট আমাকে বুঝতে অবদান রাখে। নিচের আইকনগুলো দিতে পারে আমার সাথে যোগাযোগের, আমাকে পাঠের ও আমাকে অনুসরণের একগুচ্ছ মাধ্যম।
Have your say
You must be logged in to post a comment.
৬ comments
মাসুদ করিম - ৯ অক্টোবর ২০১১ (৫:৩০ অপরাহ্ণ)
বাংলাদেশের ডাকটিকেটের ছাপার ভুল নিয়ে কখনো আমাদের পত্রপত্রিকায় কোনো লেখা আমার চোখে পড়েনি। কিন্তু ডাকটিকেট যেহেতু ছাপা হয় তাই অপ্রত্যাশিত সব ছাপার ভুল ডাকটিকেটে হতে পারে। কলকাতার এক বাংলা দৈনিকে আজ পড়লাম : ভারতীয় ডাকটিকেটে ভুল। লেখক দেবব্রত দাস ব্রিটিশ ভারত থেকে এই পর্যন্ত চারটি ভুলের কথা চমৎকার লিপিবদ্ধ করেছেন।
মাসুদ করিম - ৭ মার্চ ২০১২ (১১:১০ পূর্বাহ্ণ)
বাংলাদেশে ডাকঘরের সংখ্যা : ৯৮৮৬। এর মধ্যে জিপিও : ৪, এ গ্রেড ডাকঘর : ২১ বি গ্রেড ডাকঘর : ৪৬, উপজেলা ডাকঘর : ৪০০, সাব-ডাকঘর : ৯৪৩, অবিভাগীয় সাব-ডাকঘর : ৩২৩, ব্রাঞ্চ ডাকঘর : ১০, অবিভাগীয় ব্রাঞ্চ ডাকঘর : ৮১৩৯।
বাংলাদেশের ডাকঘরগুলোতে চিঠির সংখ্যা আশঙ্কাজনকহারে কমছে। মোট চিঠির সংখ্যা ২০০৫ : ২৩,১৯,২৩,৭৯৬; ২০০৬ : ১৪,৪৯,৮৯,৫২০; ২০০৭ : ১২,৩১,৪৫,৬২০; ২০০৮ : ৯,০৫,৩৯,৬৯৬; ২০০৯ : ৭,০৭,০১,৮০০; ২০১০ : ৭,১০,৮৪,১০৪। পাঁচ বছরে চিঠির সংখ্যা তিন ভাগের এক ভাগের চেয়েও কমে গেছে। অবশ্য ২০০৯ থেকে ২০১০এ চিঠির সংখ্যা খুবই সামান্য বেড়েছে। আমি খুব সচেতনভাবে আমার চিঠি লেখার সংখ্যা উত্তরোত্তর বাড়াতে চেষ্টা করেও গত ৪/৫ বছরে তেমন কিছু করতে পারিনি। বরং কমেছে আর কমেছে। ২০১১তে আমি চিঠি লেখা বাড়াব এবং ২০১১তে চিঠি লেখাকে কোনোভাবেই কমতে দেব না।
লিন্ক এখানে।
Pingback: ছোট্ট পোস্টে পাড়ি | মাসুদ করিম
মাসুদ করিম - ১৮ জানুয়ারি ২০১৫ (১০:৫৭ পূর্বাহ্ণ)
মাসুদ করিম - ৫ মার্চ ২০১৫ (১০:২৫ অপরাহ্ণ)
মাসুদ করিম - ২৮ মে ২০১৬ (১০:১২ অপরাহ্ণ)