লেফটেনেন্ট জেনারেল গোলাম জিলানি খান, এক বিখ্যাত পাকিস্তানি সেনা ব্যক্তিত্ব, যিনি ১৯৭১-১৯৭৮ পর্যন্ত পাকিস্তানের সর্বোচ্চ সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-এর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন, ১৯৭৭-এ তার বাংলাদেশ সফরের কিছু দিন পরই সেবছরের নভেম্বরে জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠা করলেন ডিএফআই ( ডিরেক্টরেট অফ ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স), যার নাম পরে কিছুটা পরিবর্তন করে রাখা হয় ডিজিএফআই (ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স)। প্রাথমিকভাবে এই সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার সব অফিসারের প্রশিক্ষণ হতো আইএসআই-এর নিবিড় তত্ত্বাবধানে, এবং এখনো পর্যন্ত এই প্রতিষ্ঠানের ট্রেনিং হয় পাকিস্তান, আমেরিকা ও ইংল্যান্ডে। এর পুরো মডেলটাই পাকিস্তানি আইএসআই দ্বারা প্রবর্তিত এবং আইএসআই-এর মতোই ডিজিএফআই-ও জন্মের পর থেকেই দেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে প্রভাবশালী রাজনৈতিক সংগঠন। জন্মের পরপরই তাদের প্রধান কাজ ছিল জিয়ার জন্য একটি রাজনৈতিক দল গড়ে তোলা এবং উনিশশ আটাত্তরেই তারা সফলভাবে কাজটি সম্পন্ন করে, এবং শুরু হয় বিএনপির পদযাত্রা। এরপর জিয়ার মৃত্যুর মধ্য দিয়ে এরশাদের আগমনে তার জন্যও যখন দরকার হয় একটি রাজনৈতিক দল তখনই তাদের হাতে তৈরি হয় দ্বিতীয় রাজনৈতিক দল জাতীয় পার্টি। কিন্তু ডিজিএফআই সবচেয়ে বেশি আলোচনার বিষয়বস্তু হয়ে ওঠে ২০০৭-২০০৮ আর্মি শাসিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে। এসময়ে ওদের মাইনাস টু থিওরি, আসলে ছিল কৌশলে হাসিনাকে ধ্বংস করা, যেপথে ২১ আগস্টে বোমা হামলা, সেপথেই সামরিক গোয়েন্দা চাপে হাসিনাকে অর্ধমৃত করা, বোমায় যে কান গেছে, সেকানের চিকিৎসা তাকে পেতে হয়েছে অর্ধেক প্রাণ বন্ধক রেখে। তাই হাসিনা এখন অর্ধেক লোকচক্ষুর অন্তরালে, আর রাজনৈতিক দাবিহীন এই গণতন্ত্র, বলতে পারি আমাদের রাজনীতি মৃত, তবুও বাস্তবকে কিছুটা ভুলে বলছি অর্ধমৃত। আমাদের রাজনীতির পথ চলা কঠিন করতেই যাদের জন্ম, তারা এই বত্রিশ বছরে অনেক শক্তিশালী হয়েছে, তাদের হাতে গড়া দুটি দল বিএনপি ও জাতীয় পার্টি আছে তাদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে, সিন্ডিকেটের সুতোও তারেক জিয়ার হাত থেকে তারা কেড়ে নিতে পেরেছে, আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে আবদ্ধ করতে পেরেছে, আর পাকিস্তান আছে এদের অন্তরে বাইরে।
বাংলাদেশের প্রতিবেশী ভারত ও মায়ানমার এখন চাইছে ডিজিএফআই-য়ের ওপর নিজের নিজের কিছু কর্তৃত্ব। অন্তরের পাকিস্তানকে কিছু করতে পারুক না পারুক বাইরের পাকিস্তানকে যদি কিছুটা মুছে ফেলা যায়—এই হলো ভারতের লক্ষ্য। পূর্ব দিগন্তের সূর্য চাইলে সব ভারতের হলে তো হবে না, চীনেরও তো অনেক কিছু হতে হবে, তাই প্রতিদিন মনে করিয়ে দিতে মায়ানমার গড়ে তুলেছে ডিজিএফআই-য়ের সাথে এক ধরনের পরজীবি আঁতাত। বাংলাদেশের পশ্চিমে কর্পোরেট ভারত বাংলাদেশের পূর্বে সামরিক অস্ত্র ও মাদকব্যবসায়ী মায়ানমারের সাথে একনায়ক রাষ্ট্রীয় ব্যবসায়িক এন্টারপ্রাইজ চীন, অন্তরে পাকিস্তান, স্বপ্নে বদলগঞ্জ আমেরিকা। এই ভূগোলের সব ফায়দা লুটতে চায় আমাদের জাতীয় সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই, আমাদের সব জাতীয় সংস্থাই ধসে পড়েছে, শুধু এটিই তীব্র শক্তিতে টিকে আছে। আমাদের পরাজিত রাজনীতি পন্থা নির্বিশেষে এই সংস্থার কাছে বন্দী। রাজনৈতিক দাবিই গণতন্ত্র, রাজনৈতিক দাবির একাত্তরকে মনে পড়ে, চোখের সামনে তেমন রাজনৈতিক দাবির জোর দেখতে পাচ্ছি না। তাই দেখছি চারিদিকে অগণতান্ত্রিক শাসন, তাই বারবার বলছি জন্মের পর থেকেই ডিজিএফআই বাংলাদেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রাজনৈতিক সংগঠন।
মাসুদ করিম
লেখক। যদিও তার মৃত্যু হয়েছে। পাঠক। যেহেতু সে পুনর্জন্ম ঘটাতে পারে। সমালোচক। কারণ জীবন ধারন তাই করে তোলে আমাদের। আমার টুইট অনুসরণ করুন, আমার টুইট আমাকে বুঝতে অবদান রাখে। নিচের আইকনগুলো দিতে পারে আমার সাথে যোগাযোগের, আমাকে পাঠের ও আমাকে অনুসরণের একগুচ্ছ মাধ্যম।
Have your say
You must be logged in to post a comment.
১৯ comments
কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীর - ৬ নভেম্বর ২০০৯ (৮:২৩ পূর্বাহ্ণ)
ডিজিএফআই-এর ইতিহাস-ঐতিহ্য অনেক কথাই জানালেন মাসুদ করিম। এসবের অনেককিছুই আমার জানা ছিল না। তবে একটা বিষয় কিন্তু আমার মাথায় হয়ত অহেতুকই ঘুরঘুর করে, আসলে এই অঞ্চলের মুসলিম মানস কতটুকু ধর্মনিরপেক্ষ হতে পেরেছে? ধর্মের বিষয়, বিশেষ করে ইসলামের মতো প্রাবল্যবাদী একরৈখিক প্রতিষ্ঠানমুখর ধর্ম তো চুপচাপ থাকার কথা নয়। জনগল্পের মাধ্যমে আমি যেটুকু সংগ্রহে রাখতে বাধ্য হচ্ছি, তা হচ্ছে, এই দেশের বেশীর ভাগ মুসলমান অন্য যে কোনো দেশের মুসলমানকে মেরা ভাই বলে জড়িয়ে রাখতেই পছন্দ করে। শেখ মুজিব তো একসময় মুসলিম লীগই করতেন- খাজা নাজিমুদ্দীনদের সাথে কুলোতে না পেরে তাঁরা আলাদা সংগঠন করেন। মুসলিম লীগের সোহরাওয়ার্দী-আবুল হাশেম গ্রুপ যদি ৪৭-এর পর ক্ষমতা নিতে পারতেন, তাহলে আমাদের রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক ইতিহাস স্বভাবতই ভিন্ন হতো।
আর শেখ মুজিবের জীবদ্দশাতেই ভুট্টো এদেশে আসেন, ইসলামি ফাউন্ডেশন তাঁর কালেই হয়, ওআইসি’র সদস্যপদও তিনি আদায় করেছিলন। আর এখন তো সরকারের সহায়ক শক্তি ওলামা লীগ দাবিই করছে, ইসলামের তরে তাঁর মতো দরদী আর কেউ নেই বা ছিল না।
ভোটের রাজনীতির মারপ্যাঁচে অনেকে অনেক কথাই বলেন, ভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবাদীদের অনেকের সহজ প্রবণতা হচ্ছে, হিন্দু সম্প্রদায় এদেশে থাকলে ভোটখান দিবে নৌকায়, আর দেশান্তর হলে সম্পত্তি তো থাকলোই!
ডিজিএফআই-এর অন্তর্লীন যে চিত্র মাসুদ দিলেন, তা থেকে মুক্তি পেতে হলে, ধর্মনিরপেক্ষতার কথা কৌশলগত কারণে না বলে, সমগ্র ধর্মের সমস্ত উগ্রতাকে নস্যাৎ করে একে সহনশীল পর্যায় রাখতে হবে, লৌকিক ধর্মের প্রসার করতে হবে। ডিজিএফআই নামের সংগঠনটিকে প্রকৃত অর্থেই একটা মানবিক প্রতিষ্ঠান করে গড়ে তুলতে হবে। প্রতিপক্ষকে দমনের এই দেশে তা কি সম্ভব?
নুর নবী দুলাল - ৭ নভেম্বর ২০০৯ (১:৪৬ পূর্বাহ্ণ)
জনাব মাসুদ করিম এর চমৎকার লেখাটি পড়ে জানতে পারলাম ডিজিএইএফ এর জন্মাতিহাস। চমৎকৃত হলাম। রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় যে সংগঠনটির জন্ম, সেটি থেকে আমরা সাধারণ জনগন অতি কিছু আশা করতে পারি কি? একটি দেশের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার কাজ হচ্ছে সার্বিকভাবে বর্হিবিশ্ব বা বৈদেশিক শত্রুর হাত হতে আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক-সামরিক আক্রমন, অপ-পরিকল্পনা ইত্যাদি থেকে দেশকে সুরক্ষা করার প্রত্যয়ে সরকারকে বিভিন্ন প্রকার তথ্য-উপাত্ত সরবরাহ করা এবং বৈরী পরিস্থিতি মোকাবেলায় সরকারের পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহনে সহায়ক ভূমিকা পালন করা। যা আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশসমূহসহ সমগ্র বিশ্বের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থাগুলো করে থাকে। কিন্তু, দূভাগ্য জাতি হিসাবে বরাবরই আমরা দেখেছি সম্পূর্ন বৈপরিত্য। এই সংগঠনটি বরাবরই আমাদের দেশের রাজনৈতিক ক্রান্তিলগ্নে বিদেশী প্রভূর বা বিদেশী সামরিক গোয়েন্দা সংস্থাসমূহের তৈরী করা কৌশলপত্র বাস্তবায়নের জন্য এবং সামন্তবাদী বা উগ্র ধর্মীয় মতবাদে বিশ্বাসী আস্থাভাজনদের ক্ষমতায়নে নিজেদের অর্জিত সকল মেধা ও শক্তি বিনিয়োগ করে। ১/১১ -এর ঘটনাটিও এর ব্যতিক্রম কিছু নয় বলে আমার বিশ্বাস। মাইনাস টু ফর্মুলার অন্তরালে কি ছিল তা আমারা সবাই এখন অনুধাবন করতে পারছি। দেশের জনগনের টাকায় প্রশিক্ষণ গ্রহন করে যে সংস্থাটি দেশের জনগনের ও দেশের স্বার্থ পরিপন্থি কাজে লিপ্ত, সে সংস্থাটির আদেৌ প্রয়োজন আছে কিনা, সেটা এখন চিন্তা করার সময় এসেছে। ১/১১-এ যে দূর্নীতির ধোঁয়া তুলে দেশকে মেধাশুন্য করার মহাপরিকল্পনা করা হয়েছিল, দৈবাত কোন এক অজানা কারনে বাস্তবায়িত হয়নি। বরং, দূর্নীতি নামে দেশে রাজনৈতিক, ব্যবসায়িক সমাজসহ বিভিন্ন সূশীলসমাজকে যেভাবে অপমানিত হতে হয়েছে……তা ইতিহাসের পাতায় হয়তো উদগাঠিত নতুন কোন সত্য হিসাবে আমরা ভবিষতে দেখতে পাবো। এখন যদি সেই আগের পক্রিয়ায় ১/১১-এর নায়কদের দূর্নীতি অভিযোগের মুখোমুখি করা হয়……….তখন কেঁচো খুড়তে সাপই বের হবে….। আমরা সেই দিনের প্রত্যাশায় রইলাম।……এখানে বলে রাখা প্রয়োজন ধর্ম নিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা নয়। বর্তমান সরকার হচ্ছে বাংলাদেশর জনগনের ২ বছরের দূঃসহ প্রতীক্ষার ফসল। তাই, জনগনের সকল চাওয়া-পাওয়ার মূল্যর প্রতি সম্মান করে, জনগনের জন্য দেওয়া প্রতিশ্রুতিগুলো বাস্তবায়নে সার্বিকভাবে একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠনে জোর ভূমিকা রাখা উচিত।
নাজিব - ৭ নভেম্বর ২০০৯ (৩:১৮ অপরাহ্ণ)
http://www.facebook.com/album.php?aid=61467&id=792293954&l=1aa0c30d47
অবিশ্রুত - ৮ নভেম্বর ২০০৯ (৬:১৯ পূর্বাহ্ণ)
ধন্যবাদ লেখাটির জন্য। এখানে লেখা হয়েছে :
কিন্তু প্রথম আলোর একটি প্রতিবেদন থেকে জানতে পারছি, ১৯৭৫ সালের সাত নভেম্বর জিয়াউর রহমান ডিএফআই-এর মাধ্যমে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে শুভেচ্ছা পাঠিয়েছিলেন। প্রতিবেদনটি থেকে জানা যাচ্ছে,
এই সংস্থাটির জন্মবৃত্তান্ত আসলে কি? মাসুদ করিম আরও বিস্তারিতভাবে একটু জানাবেন কি, প্লিজ?
অবিশ্রুত - ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২ (৪:২৭ অপরাহ্ণ)
উইকিপিডিয়ার যে লিংক দিয়েছেন, তা থেকে দেখা যাচ্ছে :
অর্থাৎ, ডিএফআই-এর অস্তিত্ব আগেই ছিল। কিন্তু সেটি হয়তো জিয়াউর রহমানদের স্বার্থ সংরক্ষণ করতে পারছিল না। তাই জিয়া এটিকে ১৯৭৭ সালে ‘রিফর্ম’ (উদ্ধৃতিতে গুরুত্বারোপ আমার) করে ডিজিএফআই-এ উত্তীর্ণ করেন। তবে উইকি’র এ সংক্রান্ত বিবরণী বেশ ইন্টারেস্টিং! এখানে আমিনুল ইসলামের বিরুদ্ধে যে অভিযোগের কথা বলা হয়েছে, তার তথ্যসূত্র কী? উইকিতে এই এন্ট্রি আসলে কার?
আরেফিন - ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ (১:২৭ পূর্বাহ্ণ)
মাসুদ করিম উইকিপিডিয়ার ভুক্তির লিংক দিয়েছিলেন ২০০৯ সালের ৮ নভেম্বর তারিখে। এই ভুক্তি সর্বশেষ সম্পাদনা করা হয়েছে ২০১১-এর ২৭ অক্টোবর :
আর মানস পালের এই লেখাটা নিশ্চয়ই আগেই চোখে পড়েছে আপনাদের?
মাসুদ করিম - ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ (২:১৩ পূর্বাহ্ণ)
@ অবিশ্রুত
উইকিপিডিয়ার ডিজিএফআই পোস্টটি শুরুই হয় IT দিয়ে, তাহলে What was this IT that once was reformed and then was renamed?
বিডিমিলিটারি.কম ওয়েবসাইটে আছে Directorate General of Forces Intelligence (DGFI) – Overview.
এখানে কিন্তু পরিস্কার DFI জিয়ার দ্বারা ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এখন এই তথ্য ঠিক কি ভুল সেটা আমরা আরো খোঁজাখুঁজি করতে পারি। তার জন্য আমাদের প্রয়োজন হবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর শুরু থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত ইতিহাসের আরো অনুসন্ধান।
মাসুদ করিম - ৮ নভেম্বর ২০০৯ (৮:২৮ পূর্বাহ্ণ)
দেখুন এখানে ও এখানে।
অবশ্য প্রথম আলোর তথ্যসূত্র কী, তা আমি জানি না।
মাসুদ করিম - ৮ নভেম্বর ২০০৯ (৩:২৪ অপরাহ্ণ)
সকালে আমার হাতে মিজানুর রহমান খানের লেখাটা পড়ার সময় ছিল না, কিন্তু এখন পড়ে আমার মনে হচ্ছে মিজানুর রহমান খান ভুল করছেন, আমার মনে হয় এটা হবে ‘মিলিটারি ইন্টেলিজেন্স’ — এটা বাংলাদেশ আর্মির নিজস্ব গোয়েন্দা উইং, প্রতিটি আর্মিরই তার নিজস্ব ইন্টেলিজেন্স থাকে। আমি ‘মনে হয়’ বলতে বাধ্য হচ্ছি কারণ আমার হাতে প্রমাণ নেই, তবে এবিষয়ে আমার বিভিন্ন সময়ের বিচ্ছিন্ন পঠন-পাঠন বলছে ১৯৭৫ সালে ডিএফআই ছিল না, ডিএফআই-এর যাত্রা শুরুই হয়েছিল ১৯৭৭ সালে। আর বিডিমিলিটারি.কম এর এই বাক্যটি It was established by late president Ziaur Rahman as Directorate of Forces Intelligence(DFI) in 1977-এতে তো স্পষ্ট যে ডিএফআই ১৯৭৭ সালেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
মাসুদ করিম - ১৪ মে ২০১৪ (৪:০৬ অপরাহ্ণ)
মাসুদ করিম - ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ (৮:১১ পূর্বাহ্ণ)
মাসুদ করিম - ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ (৬:৪৯ অপরাহ্ণ)
মাসুদ করিম - ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ (৬:৫৪ অপরাহ্ণ)
মাসুদ করিম - ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ (৭:৫৭ অপরাহ্ণ)
মাসুদ করিম - ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৬ (৮:১৭ পূর্বাহ্ণ)
মাসুদ করিম - ১৮ মে ২০১৭ (৯:০৯ পূর্বাহ্ণ)
মাসুদ করিম - ১৮ মে ২০১৭ (১০:০৭ পূর্বাহ্ণ)
এই রায়ে ডিজিএফআই-এর জন্মের টাইমলাইন পাওয়া গেল
১৯৭২ সালে ডিএফআই, তবে ২০ জানুয়ারি না ০২ নভেম্বর কোনটা ঠিক এপ্রশ্ন থেকে গেল।
১৯৭৬ সালের ২৪ আগস্ট ডিজিএফআই।
মাসুদ করিম - ২৯ জুন ২০১৭ (৯:৩২ পূর্বাহ্ণ)
মাসুদ করিম - ২৫ ডিসেম্বর ২০১৮ (১:৫৪ অপরাহ্ণ)