সুপারিশকৃত লিন্ক: মার্চ ২০১২

মুক্তাঙ্গন-এ উপরোক্ত শিরোনামের নিয়মিত এই সিরিজটিতে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিন্কের তালিকা। কী ধরণের বিষয়বস্তুর উপর লিন্ক সুপারিশ করা যাবে তার কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম, মানদণ্ড বা সময়কাল নেই। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই তাঁরা মন্তব্য আকারে উল্লেখ করতে পারেন এখানে।
ধন্যবাদ।

আজকের লিন্ক

এখানে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিন্কের তালিকা। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই সুপারিশ করুন এখানে। ধন্যবাদ।

৬৮ comments

  1. মাসুদ করিম - ১ মার্চ ২০১২ (১০:২৩ পূর্বাহ্ণ)

    চীনের সামরিক উত্থানে ভারতে আবার নতুন করে ‘জোটনিরপেক্ষ’ ভাবনাই প্রকট হয়ে উঠছে। ভারতের স্ট্র্যাটেজিক বিশেষজ্ঞরা এর নামকরণ করেছেন ‘জোটনিরপেক্ষতা ২.০’। ঠান্ডা যুদ্ধের যুগের জোটনিরপেক্ষতার দিনে ভারত ও চীন সমঅর্থনৈতিক শক্তি হিসাবে এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে সামরিক শক্তির (hard power) দিক থেকে প্রতিসাম্যে ছিল। কিন্তু আজ চীনের অর্থনৈতিক শক্তি ভারতের চারগুণ, এবং এর হাত ধরেই সামরিক শক্তিতে চীনের বিনিয়োগের ক্ষমতা ভারতকে বহুদূর ছাড়িয়ে গেছে। তাই এবারের জোটনিরপেক্ষতা সম্পূর্ণত ‘ভারত চীন অপ্রতিসাম্য’ কেন্দ্রিক।

    On managing the long and contested border with China, the report calls for a strategy that goes beyond the current purely defensive approach that is focused on preventing the loss of a single square inch of territory.

    The report proposes that India should respond to any Chinese occupation of Indian Territory in a future border war with a land grab of it own across the current border with China in Tibet. “Such a strategy”, the report says, “will not only wrest the initiative from the Chinese, but will also be useful for our diplomatic efforts to restore the status quo ante”.

    The second element of the asymmetric strategy proposed by the report is “to accelerate the integration of the frontier regions and its people by speeding up and improving communication infrastructure with the mainland”. It calls for discarding the long-standing framework that treats the border regions of China as a no-man’s land.

    The final dimension of India’s asymmetric strategy proposed for India is the naval one. The report calls for an end to Delhi’s traditional narrow focus on land boundaries and build on its natural advantages in the Indian Ocean.

    China in contrast has many physical and political constraints in

    developing a credible naval presence in the Indian Ocean, even as its economic dependence on the littoral grows. For Delhi, this means devoting more budgetary resources to naval expansion, a purposeful national maritime strategy, and above all a more imaginative strategy towards China.

    বিস্তারিত পড়ুন : ‘Nonalignment 2.0’: Thinking asymmetrically about China

  2. মাসুদ করিম - ১ মার্চ ২০১২ (১২:৪৬ অপরাহ্ণ)

    বিকল্প পাইপলাইন নিয়ে ভাবছেন হিলারি, তুর্কমেনিস্তান-আফগানিস্তান-পাকিস্তান-ভারত, কেন হিলারি, ইরান বাদ কেন? বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা এক ভয়ঙ্কর খেলা, এই খেলা বৈশ্বিক অর্থনীতির জন্য মারাত্মক হুমকি। বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞাকেও ‘মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ’ বা ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ’এর অন্তর্গত করা উচিত।

    In response to a question from a lawmaker, Clinton said as the proposed Pakistan-Iran pipeline could raise serious concerns under the Iran Sanctions Act, US has supported an alternative the Turkmenistan-Afghanistan-Pakistan-India pipeline.

    The United States recognize that Pakistan has significant energy requirements under the Iran Sanctions Act, she said. “We have made that absolutely clear. We have raised this issue with the government of Pakistan.”

    “We are encouraging it to seek alternatives,” Clinton added. “And there is an alternative that we do strongly support, the Turkmenistan-Afghanistan-Pakistan-India pipeline.

    খবরের লিন্ক এখানে

  3. মাসুদ করিম - ২ মার্চ ২০১২ (২:২৯ অপরাহ্ণ)

    আমাদের দেশের পররাষ্ট্র সচিব মিজারুল কায়েস গুরুতর অসুস্থ, রক্তের সংক্রমণ থেকে নিউমোনিয়া এর চেয়ে বেশি কিছু আর সংবাদ মাধ্যমে জানা যায়নি। সংবাদ মাধ্যম এও জানিয়েছে তাকে এয়ার এম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুর নেয়া হয়েছে। আরো বিস্তারিত কেউ কি তার বর্তমান শারীরিক অবস্থা জানেন?

    • মাসুদ করিম - ৩ মার্চ ২০১২ (১২:০৭ পূর্বাহ্ণ)

      মিজারুল কায়েস সিঙ্গাপুরে মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে আইসিইউতে আছেন, ৪৮ ঘন্টা পর্যবেক্ষণে থাকার পর তার সম্বন্ধে ডাক্তারদের অভিমত জানা যাবে।

      সিঙ্গাপুরে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত কামরুল আহসান শুক্রবার রাতে টেলিফোনে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “তিনি আইসিইউতে রয়েছেন। ৪৮ ঘণ্টার আগে কিছু বলা যাচ্ছে না।”

      পররাষ্ট্র সচিব শ্বাসকষ্টে ভুগছেন। পাশাপাশি তার রক্তেও সংক্রমণ দেখা দিয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে তাকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকা থেকে সিঙ্গাপুর নেওয়া হয়।

      রাষ্ট্রদূত জানান, স্যালাইনের মাধ্যমে মিজারুল কায়েসকে ওষুধ দেওয়া হচ্ছে।

      খবরের লিন্ক এখানে

      • মাসুদ করিম - ২৭ মার্চ ২০১২ (২:৫৩ অপরাহ্ণ)

        পররাষ্ট্র সচিব মিজারুল কায়েস সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন।

        Foreign secretary Mohammed Mijarul Quayes has returned to Dhaka after undergoing treatment in Singapore for about a month.

        “I am going back home,” he told the bdnews24.com over telephone on Monday while on his way to residence from airport.

        খবরের লিন্ক এখানে

  4. মাসুদ করিম - ২ মার্চ ২০১২ (২:৪৪ অপরাহ্ণ)

    হ্যাঁ, তুলা উৎপাদনে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে পার্বত্য চট্টগ্রাম। পার্বত্য চট্টগ্রামে ঘুরতে গিয়েও দেখেছি বেশ ভাল জাতের ‘কার্পাস’ তুলা হয় এই অঞ্চলে অনেক আগ থেকেই, যার প্রচলিত নাম ‘পাহাড়ি’ তুলা। এখন একে ঠিকঠাক পরিকল্পনায় বড় উৎপাদনে নিয়ে যাওয়াটা খুবই প্রয়োজনীয় কাজ।

    KHAGRACHHARI, Mar 1: Cotton has now become the main crop in the Chittagong Hill Tracts (CHT) as farmers are showing more interest in cultivating it due to its increasing demand both at home and abroad.

    Farmers cultivated the crop on about 1,000 hectares of hillside land this season, exceeding the target set by the Bangladesh Cotton Development Board (BCDB), said sources.

    Paresh Chandra Chakma, chief cotton development officer of the CHT chapter of BCDB stationed in Rangamati, told the FE on Thursday that the cultivation target had been set at 9,000 hectares of land in the region to produce 4,100 bales of processed cotton in the fiscal year of 2010-2011.

    A farmer of Alutila area under Matiranga upazila said he had cultivated cotton on his two acres of land, being inspired by the success the other farmers achieved.

    Now, the farmers were giving the first priority on cotton farming on their land instead of other crops, he added.

    He got 6 maunds of cotton this season and would earn around Tk 11,000 after selling the produce. It takes only six months to harvest the crop after its cultivation, which also involves low production costs.

    According to some elderly people, the CHT, consisting of three hill districts Khagrachhari, Rangamati and Bandarban was on the edge of losing its glorious past of producing the finest quality of milk-white cotton as the demand for it was declining gradually due to easy availability of synthetic fibre in the markets as well as lack of proper patronage.

    Hasibur Rahman, officer of the Department of Agricultural Extension (DAE) in Khagrachhari, told this correspondent Thursday that the demand for Karpas cotton, locally known as ‘Pahari Tula’, had been high in the markets as it is totally different in quality from other species of cotton produced in some other districts across the country.

    খবরের লিন্ক : Cotton farming stages comeback in CHT

  5. মাসুদ করিম - ২ মার্চ ২০১২ (৪:৪৩ অপরাহ্ণ)

    গত বুধবার বেইজিং-এ শেষ হয়েছে আফগানিস্তান-পাকিস্তান-চীন প্রথম ত্রিজাতীয় সংলাপ। আগ্রহোদ্দীপক!

    The first China-Afghanistan-Pakistan Trilateral Dialogue concluded in Beijing on Wednesday, with the three countries pledging to support regional countries in enhancing political mutual trust and accommodating each others’ concerns, said the Foreign Ministry.

    The three countries agreed to explore the feasibility of trilateral cooperation in connectivity, resource development and combating terrorism, separatism and extremism, the ministry said, adding that the Afghan reconciliation process and regional socioeconomic development are the keys to overcoming the current challenges.

    “China and Pakistan support the ‘Afghan-led, Afghan-owned’ reconciliation process,” said the ministry.

    “The creation of the arrangement has provided a new model for unity and cooperation among the three countries. The dialogue will play a positive role in enhancing friendly cooperation among the three and maintaining peace and stability in the region.”

    The trilateral dialogue was chaired by Luo Zhaohui, the director-general of the ministry’s department of Asian affairs, Alamgir Babar, additional secretary of the Pakistani Foreign Ministry and Amanullah Jayhoon, director general of the first political department of the Afghan Foreign Ministry.

    Analysts spoke highly of the significance of the dialogue, which marked the beginning of new process for countries in the region to tackle problems by themselves.

    “Afghanistan and Pakistan have suffered from turbulence and wars in the region for a long time, which have been created by third parties outside the region,” said Su Hao, director of the center for strategic and conflict management at China Foreign Affairs University.

    “As a neighbor of Afghanistan and Pakistan, China is also a country in this region, and the two countries’ peace and stability greatly influence the situation in China. It is essential for China to deal with issues in the region.”

    Shen Dingli, director of the Center for American Studies at the Shanghai-based Fudan University, agreed with Su, saying that China should positively shape the stability around itself before the security problems transfer to it.

    “The stability of neighboring countries is good not only for China but all the relevant countries,” said Shen.

    How to maintain the stability and development of the region has aroused great concerns, as the United States has decided to withdraw 33,000 US troops from Afghanistan this year, and Pakistan has been challenged by the Taliban and al-Qaida.

    Last Saturday, a US lieutenant colonel and a major were shot at close range while working in an office in the heart of Afghanistan’s Interior Ministry, one of the most closely guarded buildings in Afghanistan.

    Meanwhile, around 18,000 people fled their homes in Khyber, Pakistan, last October, where Pakistani troops have been fighting Islamist militants linked to the Pakistani Taliban, according to Agence France-Presse.

    “Security problems in the region remain complicated, there is still a long way to go for all of the countries in the region,” Su said.

    খবরের লিন্ক : Nations pledge to support regional stability

  6. মাসুদ করিম - ২ মার্চ ২০১২ (৫:১০ অপরাহ্ণ)

    ভারতের পানি সংকট নিয়ে লিখেছেন ভারতের প্রভাবশালী স্ট্র্যাটেজিক চিন্তাবিদ ব্রহ্মা চেল্লানেই। এখানে তিস্তা চুক্তি ও গঙ্গা চুক্তির কথা এসেছে, এখানে চীনের দানবীয় জলবিদ্যুৎপ্রকল্পের কথা এসেছে, এবং এখানে বাজপেয়ীর National River Linking Programme সর্বপানিগ্রাসী প্রকল্পের কথাও উঠেছে, যেপ্রকল্প একসময় ভারতের সুপ্রীম কোর্ট নাকচ করে দিয়েছিল সেপ্রকল্পকেই আবার ভারতের সুপ্রীম কোর্ট দশ বছর পর ২০১২তে বলছে ordered to be implemented by the Supreme Court in “a time-bound manner”

    Water is the most critical of all natural resources on which modern economies depend. Water scarcity and rapid economic advance cannot go hand-in-hand. Yet, with its per capita water availability falling to 1,582 cubic metres per year, India has become water-stressed.

    In 1960, India signed a treaty indefinitely setting aside 80% of the Indus-system waters for downstream Pakistan — the most generous water-sharing pact thus far in modern world history. Its 1996 Ganges treaty with Bangladesh guarantees minimum cross-border flows in the dry season — a new principle in international water law. And now India is under pressure to reserve about half of the Teesta River waters for Bangladesh in what will be the world’s first water-sharing treaty of the 21st century.

    India, however, is downriver to China and gets almost one-third of all its yearly water supplies from Tibet. Although a number of nations stretching from Afghanistan to Vietnam receive waters from the Tibetan Plateau, India’s direct dependency on Tibetan waters is greater than any other country’s. But Beijing, far from wanting to emulate India’s Indus-style water munificence, rejects the very concept of water sharing and is building large dams on rivers flowing to other nations, with little regard for downriver interests. An extensive Chinese water infrastructure in Tibet will have a serious impact on India.

    India thus faces difficult choices on water. It must manage its water resources wisely, including by building greater storage capacity, improving quality, and raising water efficiency and productivity levels.

    Its ambitious, Vajpayee-era National River Linking Programme — which has remained on paper for the last 10 years — is designed to help connect 37 Himalayan and peninsular rivers in a pan-Indian water grid to reduce water shortages. Publicly ridiculed by Rahul Gandhi as a “disastrous idea,” it has now been ordered to be implemented by the Supreme Court in “a time-bound manner.” Will that really happen? The experience on the Supreme Court-overseen Narmada project doesn’t leave much room for optimism.

    The Supreme Court indeed is burdened by multiple water disputes. With water increasingly at the centre of inter-provincial feuds, the Court has sought to keep peace between warring states. It has struggled for years to resolve water wrangles, only to find the parties returning to litigate again on new grounds.

    Plans for large water projects usually run into stiff opposition from influential NGOs. Such is the power of these organizations to organize grassroots protests that it has now become virtually impossible to build a large dam, blighting the promise of hydropower. Proof of this was New Delhi’s 2010 decision to abandon three dam projects on River Bhagirathi, including one project midway, which resulted in the loss of several hundred million dollars of taxpayer money.

    The largest dam India has built since independence is the 2,000 MW Tehri, which pales in comparison to the giant Chinese projects, such as the 18,300 MW Three Gorges Dam and the latest dam on the Mekong — the Xiaowan, taller than the Eiffel Tower. China’s proposed Metog (Motuo) Dam, to be built almost on the disputed border with India, is to produce 38,000 MW of power.

    At a time when industrial and food production demands are putting increasing pressure on local water resources, NGOs have also led grassroots protests against the setting up of water-intensive industries, delaying the plans of giant corporations like ArcelorMittal and Posco, for example. Add to the picture India’s labyrinthine political and bureaucratic processes, which are slow-moving and bendable to public pressures, however contrived.

    In this light, the National River Linking Programme looks like a plan of the dream world: A colossal water grid to handle 178 billion cubic meters of inter-basin water transfers a year through the construction of 12,500 kilometres of new canals, generating 34 GW of hydropower, creating 35 million hectares of additional irrigated land, and opening extended navigation networks. This is the kind of programme that only a large, ruthless autocracy like China can launch and implement.

    To be sure, it was the Supreme Court that prodded the government in 2002 to embark on this water-grid programme. It is also true that partisan politics has been at play, with the UPA government loath to endorse its predecessor’s programme. It told Parliament in 2009 that the $120-billion programme — centred on the separate linking of the Himalayan and peninsular rivers — is cost-prohibitive.

    Yet it has not tried to put forward a cost-effective alternative to a programme that the National Water Development Agency and the National Commission for Integrated Water Resource Development vouch is essential to stem droughts and floods and to double India’s annual grain production to more than 450 million tons to meet the demands of increasing prosperity and a growing population. Without expanding its irrigated land and adopting new plant varieties and farming techniques, India is likely to become a net food importer in the coming years — a development that will roil the already-tight international food markets.

    With the water situation worsening, the Supreme Court has rightly decided to intercede. But given that India has struggled for decades to complete the Narmada project — less than 12½ times the hydropower capacity of China’s Three Gorges project — it is an open question whether the grand river-linking plans will be realized.

    More fundamentally, the growing water shortages threaten to slow economic growth and fuel social tensions, unless the government fixes its disjointed policy approach and develops a long-term vision on managing water resources. Water must be treated as a key strategic issue.

    লিন্ক : India’s Looming Water Crisis

    • মাসুদ করিম - ৩ মার্চ ২০১২ (১:২৭ অপরাহ্ণ)

      ভারতের ইংরেজি দৈনিক ‘দি হিন্দু’তে পরপর দুটি ভাল লেখা এসেছে এই নদী সংযোগ প্রকল্প নিয়ে। এর মধ্যে প্রথমটি A river sutra, without links এবং দ্বিতীয়টি With all due respect, My Lords।

      This brings us to the question of whether safer, less disruptive and cheaper alternatives are available for reducing the distress of floods and droughts. Evidence suggests that even villages which experience very low rainfall, as in the desert areas of Rajasthan, have evolved a range of local methods of water conservation and collection which, if followed up carefully, take them towards water self-sufficiency to a large extent. It is true that in modern times there is pressure leading to the breakdown or inadequacy of some of these self-reliant systems. Nevertheless it can be said that a combination of traditional water-collection/conservation practices and other drought-proofing methods — which also use modern technology — still provides the best available answer (also the cheapest one) to water scarcity in drought-prone areas.

      In the case of flood-prone areas we should not ignore the resilience of local communities where people learnt from early childhood how to cope with rising rivers. Their ability has been adversely affected by increasing drainage obstruction created by thoughtless “development” works because of which floods sometimes become more fierce, creating prolonged water logging. So what people really need is a good drainage plan — so that flood water clears quickly — combined with a package of livelihood, health, education and other support suited to the needs of flood-prone areas and communities. This will work out much cheaper and more effective than all the dams, diversions and embankments put together. So the question of what people of drought-prone areas and flood-prone areas really need should be taken in consultation with them. Do they want huge water diversions and transfers with all their dams and displacements, or do they prefer more funds for trusted, small-scale local solutions?

      There are two problems here. First, assuming that there is a serious water scarcity problem, it is not the business of the Supreme Court to deal with it; there is an Executive Government to deal with such matters. True, the citizen’s right to water is a fundamental right, and therefore the Supreme Court is concerned with it; but while it may direct the government to ensure that the right is not denied, it is not for it to lay down the manner in which or the source from which that right should be ensured. Moreover, the connection between the right to water and the ILR Project is very tenuous; it is the large demand for irrigation water that generally drives major projects and long-distance water transfers. It is true, again, that there are intractable inter-State river-water disputes, and these are of concern to the Supreme Court; but the Supreme Court can at best direct the Executive Government to find early answers to river water disputes, and not recommend a particular answer such as the ILR project, which may in fact generate new conflicts.

      Secondly, and finally, we come to the heart of the matter, namely the view that the country faces a looming water crisis; that the answer lies in augmenting supplies; that given the magnitude and distribution of India’s future water requirements, the ILR project is the best possible answer; and that it is in the national interest to implement it quickly. It is that conviction that provides, in the Supreme Court’s view, the justification for its intervention. If that view of India’s water crisis and its solution is challenged, the whole basis for the Supreme Court’s order collapses.

      This article will not enter into a discussion of this vital question, but will merely point out that there is a diversity of views on it, which the Supreme Court has failed to consider. The NCAER may have taken one view of the matter, but there are other views. The cogent case against the project has been succinctly stated in the editorial in this paper on 1 March 2012. That knocks the bottom out of the Supreme Court’s order.

      দ্বিতীয় লেখাটির আবার শেখ রোকনের বাংলা অনুবাদে ছাপা হয়েছে আজকের সমকালে

      সাম্প্রতিককালে ধারাবাহিক কিছু স্মরণীয় সিদ্ধান্তের কারণে ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট আমাদের প্রশংসা, শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা অর্জন করেছিল। কিন্তু হায়! আন্তঃনদী সংযোগ (ইন্টার লিঙ্কিং অব রিভারস-আইএলআর) প্রকল্প নিয়ে একটি অস্বাভাবিক রায় দিয়ে আমাদের অনেককে আতঙ্কিত ও হতাশ করেছে।
      আগেও হাইকোর্ট থেকে এমন একটি আদেশ পাওয়া গিয়েছিল। কিন্তু আদেশদাতা জাস্টিস কিরপাল অবসর গ্রহণের পর ২০০২ সালে এক ব্যাখ্যায় বলেছিলেন, আন্তঃনদী সংযোগ নিয়ে তিনি যে রায় দিয়েছিলেন, তা নিছক সুপারিশ; আদেশ নয়। উচ্চ আদালতের সেই নমনীয়তা এখন পরিত্যক্ত। বর্তমান রায়ে সুপ্রিম কোর্ট ওই প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকারের নির্বাহী বিভাগকে সুনির্দিষ্ট ‘আদেশ’ দিয়েছেন এবং বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়ার জন্য একটি বিশেষ কমিটি গঠন করতে বলেছেন। বলা হয়েছে, সুপ্রিম কোর্টের রায় যেসব প্রশাসনিক সংস্থার ওপর প্রযোজ্য তাদের সবাইকে ওই কমিটির নেওয়া বিভিন্ন সিদ্ধান্তকে অগ্রাধিকার দিতে হবে অথবা খোদ মন্ত্রিসভায় যথোপযুক্ত সিদ্ধান্ত নেবে। এ ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রহণের সময়সীমাও বেঁধে দেওয়া হয়েছে_ মাত্র ৩০ দিন। রায় বাস্তবায়নে অন্যথা হলে ‘বিজ্ঞ এমিকাস কিউরিকে আদালত অবমাননার অভিযোগ দায়েরের স্বাধীনতা’ দেওয়া হয়েছে।
      স্বাভাবিক ক্ষেত্রে একটি প্রকল্প নির্দিষ্ট কিছু পর্যায় ও প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে বাস্তবায়িত হয়ে থাকে। এর মধ্যে রয়েছে প্রকল্প তৈরি; বিভিন্ন দিক থেকে উপযুক্ত সংস্থা, কমিটি ও মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা; পরিবেশ সুরক্ষা আইন, বনভূমি সুরক্ষা আইনের আওতায় বিধিগত অনাপত্তি; জাতীয় পুনর্বাসন নীতির বিধিনিষেধ অনুসরণ; জাতীয় পরিকল্পনার সঙ্গে সামঞ্জস্যের জন্য পরিকল্পনা কমিশনের কাছে প্রকল্পের গ্রহণযোগ্যতা এবং সর্বশেষ মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত। সুপ্রিম কোর্ট এ সবকিছুকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিয়ে সরকারকে দ্রুত বিবেচনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ নয়, বরং এক লাফে বাস্তবায়নের নির্দেশ দিয়েছেন।
      প্রশ্ন হচ্ছে, প্রস্তাবিত বিশেষ কমিটি ও মন্ত্রিসভা কি স্বাধীনভাবে প্রকল্পটি পরীক্ষা করে এই উপসংহারে পৌছতে পারবে যে, এটা অগ্রহণযোগ্য এবং অতি অবশ্যই পরিত্যাগ করা উচিত? না, তারা সুপ্রিম কোর্টের আদেশমতো প্রকল্পটি বাস্তবায়নে বাধ্য এবং তা করতে ব্যর্থ হলে আদালত অবমাননার দায়ে অভিযুক্ত হতে পারে। আন্তঃনদী সংযোগ প্রকল্পের ব্যাপারে সিদ্ধান্তের ক্ষমতা এখন সরকারের কাছ থেকে কেড়ে নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের হাতে অর্পণ করা হয়েছে; অবস্থান খর্ব করে সরকার ও পরিকল্পনা কমিশনকে সুপ্রিম কোর্টের অধীন ও আদেশ বাস্তবায়ন দফতরে পরিণত করা হয়েছে।
      বিজ্ঞ বিচারপতিগণ কেবল একটি অনুমোদিত প্রকল্প বাস্তবায়নে বিলম্বের ব্যাপারে উদ্বিগ্ন থাকতেন এবং তা দ্রুত করার আদেশ দিতেন। তাও সুপ্রিম কোর্টের আদেশের পক্ষে যুক্তি দেওয়া যেত। বস্তুত ‘আন্তঃনদী সংযোগ প্রকল্প’ নামে অনুমোদিত ও বরাদ্দপ্রাপ্ত কোনো প্রকল্পের অস্তিত্বই নেই। ২০০৩ সালে যখন এই ধারণা নিয়ে তুমুল বিতর্ক চলছিল, এর সমর্থকদের গুরুত্বপূর্ণ যুক্তি ছিল যে, এটি কোনো প্রকল্প নয়, বরং মহাপরিকল্পনা মাত্র। এতে যে ৩০টি সংযোগ থাকবে, তার প্রত্যেকটি আলাদা প্রকল্প হবে এবং স্বাভাবিক সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে বাস্তবায়িত হবে। বলা হয়েছিল, সমালোচকরা অযথাই দৈত্যকায় প্রকল্পের জুজু দেখাচ্ছে। যেহেতু এটা ‘ধারণা’ মাত্র; কীভাবে ‘বাস্তবায়ন’ সম্ভব? বলা হয়েছিল, এই ধারণা প্রথমে প্রকল্পে রূপ নেবে, এর প্রত্যেকটি প্রকল্প উপযুক্ত প্রক্রিয়ায় অনুমোদন বা বাতিল হবে, যেমনটি হয়ে থাকে। তারপর না আমরা বাস্তবায়ন নিয়ে কথা বলতে পারি।
      ওই ৩০ প্রকল্পের কয়টি প্রকৃতপক্ষে অনুমোদিত হয়েছে? কোনোটিই নয়। কেবল তিনটি প্রকল্প_ কেন-বেতওয়া, দামানগঙ্গা-পিনজাল, পার-টাপি-নর্মদা বিস্তারিত প্রকল্প প্রতিবেদনের পর্যায়ে পেঁৗছেছে এবং আরএলপির আওাতভুক্ত একটিমাত্র প্রকল্প আলাদাভাবে অন্ধ্রপ্রদেশ সরকার অন্যভাবে বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে। সেটাও বিতর্কে জর্জরিত। সত্যিকার অর্থে কোনো একটি প্রকল্পও বরাদ্দপ্রাপ্ত এবং বাস্তবায়ন উপযোগী নয়।
      বিজ্ঞ বিচারকরা বলতে পারেন যে, তারা উদ্বিগ্ন। কারণ বর্তমান সময়ের মধ্যে প্রকল্পটি এতটা অগ্রসর হওয়া উচিত ছিল; ২০০২ সালে ঘোষিত একটি উত্তম প্রকল্প বা ধারণা বিলম্বিত হচ্ছে; নির্বাহী বিভাগের উদ্যোগহীনতার কারণে বিচার বিভাগকে পদক্ষেপ নিতে এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশ জারি করতে হয়েছে। বস্তুত এই ‘বিলম্ব’ নির্বাহী বিভাগের ব্যর্থতা বা অদক্ষতার কারণে নয়; বরং জেনেশুনেই এ ব্যাপারে সরকার অঘোষিত ‘ধীরে চলো’ নীতি গ্রহণ করেছে। এনডিএ সরকার ২০০২ সালে এই প্রকল্প গ্রহণ করেছিল সমর্থকদের উজ্জীবিত করে ভোটের বাজারে সুবিধা পেতে। ২০০৪ সালে ক্ষমতায় আসা ইউপিএ সরকারে বিষয়টি নিয়ে খুব বেশি উৎসাহ ছিল না, আবার একই সঙ্গে পরিত্যক্তও ঘোষণা করতে চায়নি। জোটের নূ্যনতম অভিন্ন কর্মসূচিতে বলা হয়েছিল, প্রকল্পটি সমন্বিতভাবে এবং সবার সঙ্গে আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে পর্যালোচনা করা হবে। এমন অবস্থান স্পষ্টতই প্রকল্পটির ব্যাপারে সরকারের দ্বিধার প্রমাণ। এই পরিস্থিতিতে প্রকল্পটি হয়ে পড়েছিল পাল ছেঁড়া জাহাজের মতো। আর দুর্ভাগ্যজনকভাবে প্রকল্পটির ব্যাপারে সরকারের মনোভাব সাধারণ মানুষ বা সুপ্রিম কোর্টের কাছে স্পষ্ট ছিল না।
      আসলে সুপ্রিম কোর্টেরই উচিত ছিল সুনির্দিষ্টভাবে জানতে চাওয়া যে, আন্তঃনদী সংযোগ প্রকল্পের ব্যাপারে সরকারের অবস্থান কী? তারা কি দেশের প্রয়োজনে এই প্রকল্পকে উত্তম অথবা একমাত্র সমাধান বলে মনে করে? যদি তাই হয়, তারা কি এ নিয়ে অগ্রসর হতে চায়; অথবা বিকল্প কিছু রয়েছে? যদি থাকে, সরকার কি এই ধারণা পরিত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে? যদি নিয়ে থাকে, তার ভিত্তি কী? তা না করে প্রকল্পটি বাস্তবায়নে সরকারকে নির্দেশ দেওয়া সুপ্রিম কোর্টের মোটেই উচিত হয়নি।

      • মাসুদ করিম - ৬ মার্চ ২০১২ (৬:১৩ অপরাহ্ণ)

        ভরত ডোগরার লেখাটিও (A river sutra, without links) দেখি বাংলায় পড়ার সুযোগ হয়ে গেল পাঠকদের, এটি অনুবাদ করেছেন ফারুক ওয়াসিফ

        ২৭ জানুয়ারি ভারতের সুপ্রিম কোর্ট বিতর্কিত নদীসংযোগ প্রকল্প চালিয়ে যাওয়ার ছাড়পত্রের কারণ হিসেবে কিছু সুফলের উল্লেখ করেছেন। যেমন: বন্যা নিয়ন্ত্রণ হবে, খরা কমে যাবে ইত্যাদি। বিভিন্ন নদীর অববাহিকা থেকে দূরদূরান্তে পানি চালান করার এই পরিকল্পনা অনেকের সমাদরও পেয়েছে। যে দেশ বন্যা ও খরায় ভুগে থাকে, সে দেশে বাড়তি এলাকা থেকে ঘাটতি এলাকায় এভাবে পানি চালান করা আকর্ষণীয় ঘটনা। কিন্তু বিষয়টা নিয়ে গভীরভাবে খতিয়ে দেখা ও বিতর্ক করা প্রয়োজন। যেমন: বিরাট আকারে পানি চালান করা যেখানে খরুচে ব্যাপার, সেখানে আরও সস্তা ও বিকল্প উপায় কি থাকতে পারে না?
        আন্ত-অববাহিকা পানি চালানের পরিকল্পনার ভিত্তি হলো এই ধারণা যে আসলেই কিছু এলাকা বন্যাপ্রবণ আর কিছু এলাকা ঘাটতিপ্রবণ। তাই বাড়তি এলাকার পানি তো ঘাটতি এলাকায় পাঠানো যেতেই পারে এবং সেই পানি সহজলভ্যও বটে। কিন্তু তথাকথিত বাড়তি এলাকার মানুষ নীতিগতভাবে মানতে রাজি নয় যে অন্য এলাকায় চালান করার মতো বাড়তি পানি তাদের আছে। যে সময়ে পানি ভাগাভাগি নিয়ে রাজ্যে রাজ্যে উত্তেজনা বিরাজমান, সে রকম সময়ে এ ধরনের প্রকল্প পরিস্থিতিকে আরও তাতিয়ে তুলবে। এই অবস্থা পরিহার করা তাই জরুরি।

        জলবায়ু পরিবর্তনের প্রেক্ষাপট
        ‘বাড়তি ও ‘ঘাটতি’ বলে কিছু এলাকাকে পরিষ্কারভাবে দাগিয়ে দেওয়া এই সময়ে সমস্যাজনক। কেননা, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে দুর্যোগময় আবহাওয়া ঘন ঘন দেখা দিচ্ছে। কিছু দিন আগেই আমরা দেখলাম, শুকনা ও ঘাটতি এলাকা বলে পরিচিত পশ্চিম ভারত (রাজস্থানসহ) বাড়তি বৃষ্টিতে বন্যার মুখে পড়ল, অন্যদিকে ভারতের বন্যাপ্রবণ পূর্বাঞ্চলে (আসামসহ) প্রায় খরা পরিস্থিতির সৃষ্টি হলো। যদি এরই মধ্যে পূর্ব থেকে পশ্চিম মুখে বাড়তি পানি চালানের জন্য বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে অবকাঠামো বানানো হয়ে গেলে এ রকম গোলমেলে আবহাওয়ায় কী কঠিন পরিস্থিতিই না সৃষ্টি হতো!
        সুতরাং, নদীসংযোগ প্রকল্পে সমস্যাহীনভাবে পানি চালাচালি করার মৌলিক পূর্বশর্ত হিসেবে যে ‘ঘাটতি’ ও ‘বাড়তি’ এলাকার কথা বলা হচ্ছে, তেমন কোনো অঞ্চল আদতে অস্তিত্বহীন। এই আন্ত-অববাহিকা পানি প্রত্যাহার প্রতিবেশী দেশগুলোকেও জড়িয়ে ফেলবে যখন, যখন তারাও হবে ক্ষতির শিকার, তখন এই উত্তেজনা আরও চরম হবে। এটা এমন এক বাস্তবতা, যা এড়ানোর কোনো উপায় থাকবে না। কেননা, এই নদীসংযোগ প্রকল্প যখন জাতীয় পর্যায়ে সেসব নদীকে সংযুক্ত করবে, বর্তমানে ভৌগোলিকভাবে যেগুলো আন্তর্জাতিক নদী এবং তারা অন্যান্য দেশের মধ্য দিয়েও প্রবাহিত হয়েছে। এই বিরাটাকায় নদীসংযোগ প্রকল্প যেই কাগুজে ব্যাপার থেকে বাস্তবে রূপ পাবে, অমনি আমরা ঢুকে পড়ব নদীবাহিত বিপুল পলিপুঞ্জ, ভূমিধসানো মাটি, পাহাড়, উপত্যকা, ভূকম্পমান এলাকা, গিরিসংকট, দরি ও বাঁক নিয়ে সমস্যার গর্তে, যা এমন বিপুল পরিমাণ পানি চালানের প্রকল্পকে করে তুলবে কঠিন, বিপুল খরচবহুল, জ্বালানিঘন এবং বিপর্যয়কর। নদীগুলো যদি প্রকৃতির হাতে না হয়ে প্রকৌশলীদের হাতে তৈরি হতো, তাহলে হয়তো সেগুলো আমাদের প্রয়োজন মেটানোর পথ দিয়েই বয়ে যেত। কিন্তু নদীগুলো সাধারণত প্রকৌশলীদের ইচ্ছা বা হুকুমের পরোয়া করে না। এমনকি প্রতাপশালী আধুনিক প্রযুক্তির জোরাজুরির প্রতিক্রিয়ায় অনেক সময় তারা ধ্বংসাত্মক পথে তার শোধ নিয়েছে—ইচ্ছামতো ভাঙন চালিয়ে এবং বন্যা বাঁধিয়ে দিয়ে।
        কী আশ্চর্য, একটা নদীকে আরেকটা নদীর সঙ্গে জুড়ে দিলে আলাদা আলাদা নদীব্যবস্থার মধ্যে বিকশিত হওয়া প্রাণবৈচিত্র্যের ওপর কী প্রভাব পড়বে, তা নিয়ে ভাবার কোনো ইচ্ছাও যেন কারও নেই। কিন্তু এই দানবীয় প্রকল্পের গ্রাসে পড়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ যেসব মানুষ বাঁধ ও উচ্ছেদের কারণে সমস্যায় পড়েছে, নিশ্চিত ও অনিবার্যভাবে তারা একে মোকাবিলায় নামবে।
        এসব কারণেই এই প্রশ্ন সামনে চলে এসেছে যে বন্যা ও খরার ক্ষতিকারিতা কমানোয় আরও নিরাপদ, কম ব্যাঘাত সৃষ্টিকারী ও সস্তা উপায় আমাদের আছে কি না? সাক্ষ্যপ্রমাণ বলছে যে রাজস্থানের মরু এলাকার গ্রামগুলোর মতো যেসব এলাকায় বৃষ্টিপাত খুবই কম, সেখানকার মানুষ স্থানীয়ভাবে পানি সংগ্রহ ও মজুদের অনেকগুলো পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছে। যত্নের সঙ্গে এগুলোকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া গেলে তাতেই তারা বড় মাত্রায় পানিতে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করবে। এটা ঠিক, আধুনিক সময়ে এসব স্বনির্ভরশীল পদ্ধতির ওপর এমন চাপ আসছে যে অনেক ক্ষেত্রে সেগুলো ভেঙে পড়ছে বা অকুলান হচ্ছে। তা সত্ত্বেও এটা তো বলাই যায়, চিরাচরিত পানি সংগ্রহ/সংরক্ষণব্যবস্থার সঙ্গে অন্যান্য খরানিরোধক প্রাযুক্তিক পদ্ধতির সমন্বয়ই এখন পর্যন্ত সবচেয়ে কার্যকর হতে পারে। খরাপ্রবণ এলাকার জন্য এগুলোই এখন পর্যন্ত সহজলভ্য ও সস্তা উপায়।
        বন্যাপ্রবণ এলাকার বেলায় স্থানীয় জনগোষ্ঠীর বন্যার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতাকে খাটো করে দেখলে চলবে না আমাদের। সেখানকার মানুষ শৈশবকাল থেকেই নদীর উপচানো স্বভাব মোকাবিলা করতে শিখেছে। নির্বোধ ‘উন্নয়ন’ কর্মকাণ্ডের অংশ হিসেবে একের পর এক বাস্তবায়ন করা নিষ্কাশন অবকাঠামোর জন্য তাদের এই সক্ষমতা দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এসবের জন্যই কখনো কখনো বন্যা আরও মারাত্মক হয়ে ওঠে, সৃষ্টি করে দীর্ঘমেয়াদি জলাবদ্ধতা (যশোরের কপোতাক্ষ নদের স্থায়ী জলাবদ্ধতা বাংলাদেশে এর মানানসই উদাহরণ— অনুবাদক)। অতএব, মানুষের দরকার একটি ভালো পানিনিষ্কাশন পরিকল্পনা, যাতে পানি সাততাড়াতাড়ি নেমে যেতে পারে। এর সঙ্গে লাগবে বন্যাপ্রবণ এলাকার মানুষের স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও জীবনযাত্রার জন্য মানানসই সহায়তা। সব রকম জলাধার, খাত বদলানো স্থাপনা ও বাঁধ মিলিয়ে যা করতে পারে, তার চেয়ে এগুলোই বেশি কার্যকর ও সস্তা। সুতরাং, এখন জরুরি হলো বন্যাপ্রবণ ও খরাপ্রবণ এলাকার মানুষজনের আসলেই কী প্রয়োজন তা তাদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমেই ঠিক করা। তারা কি বিপুল পরিমাণ পানি স্থানান্তরের জন্য ওই সব জলাধার, বাঁধ ও খাত বদলানো স্থাপনার খাতিরে উচ্ছেদ হতে চায়, নাকি তারা চায় প্রমাণিত, আস্থাভাজন, ছোটমাত্রার স্থানীয় সমাধানের জন্য আরও বেশি তহবিল?

  7. মাসুদ করিম - ৪ মার্চ ২০১২ (৬:১৪ অপরাহ্ণ)

    চীনের সহায়তায় বার্মার ক্ষমতাসীন সরকার ইরায়াদ্দি নদীতে বাঁধ নির্মাণ করবে না বলে ঘোষণা দিয়েছিল, এখন বার্মার কিছু সিভিল সোসাইটি গ্রুপ জানাচ্ছে বার্মার সামরিক বাহিনি থেকে রূপান্তরিত থাইন সাইন সরকার আসলে বাঁধ নির্মাণের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।

    More than five months after the Burmese government stunned the world by announcing that a massive China-backed dam project has been suspended, work is continuing at the construction site, according to a local civil society network.

    The decision to shelve the Myitsone Dam project on the headwaters of Burma’s key Irrawaddy River was made by President Thein Sein after it was assailed by green groups and opposition parties over the dam’s environmental and social impacts.

    But the Myitsone dam project “continues,” said the Kachin Development Networking Group, a network of civil society and development groups inside Kachin state, where the project is located.

    It said an electric transformer was being built in Nawng Hkying village of Waimaw township near the Kachin capital of Myitkyina.

    Some workers of the China Power Investment (CPI) Corporation, the lead company in the project, are still at the dam site and in Myitkyina, and there is still equipment at the dam site, the group said.

    Road and bridge construction to deliver supplies to the half a dozen smaller dam projects is also continuing.

    “Construction of six smaller dams, like Chibwe, is still being carried out” and “the company is moving away large volumes of the excavated earth from the dam project area into China in dozens and dozens of huge trucks, hoping to find precious metals or minerals,” Sar Gyi, a member of the Kachin Development Networking Group, told RFA.

    The dam was to generate some 6,000 megawatts of power, most of which was to be exported to power-guzzling China, while creating a reservoir the size of Singapore with a depth of nearly 70 stories, affecting tens of thousands of people.

    বিস্তারিত পড়ুন : Work Continues At Dam Site

  8. মাসুদ করিম - ৪ মার্চ ২০১২ (৬:৫২ অপরাহ্ণ)

    দক্ষিণ চীনের গুয়াংডং প্রদেশের এক ছোট্ট গ্রাম ‘য়ুকান’এ শনিবার গ্রামকমিটি নির্বাচনে অংশ নিল গ্রামের ভোটাররা। কয়েক মাস আগে এই গ্রামের আগের গ্রামকমিটি জায়গা জমি হস্তান্তরে দুর্নীতির আশ্রয় নেয়াতে গ্রামবাসী প্রতিবাদ করে এবং তাদের আন্দোলনের ফসল হিসাবে এবার তারা প্রত্যক্ষ ভোটে গ্রামকমিটি নির্বাচনের দাবি জানায় এবং স্থানীয় কমিউনিস্ট পার্টি তা মেনে নেয় এবং নির্বাচনের ব্যবস্থা করে।

    A scrivener helps an aged villager to write on her ballot at a voting center in Wukan Village of Donghai Township in Lufeng City, south China’s Guangdong Province, March 3, 2012. Thousands of people in south China’s village of Wukan went to polls Saturday to elect a new village committee, several months after staging massive protests over illegal land sales and other issues. The villagers cast their ballots at a voting center set up on a village school campus from 9 a.m. through 3 p.m. Saturday. The results are due late Saturday night. Twenty-two candidates delivered public speeches on Wednesday to woo votes. The village committee includes at most seven members, including a chief and two deputy chiefs. A 50-percent turnout is required to validate the election results, and winning candidates are required to take at least half of the votes. An additional election would be held Sunday if fewer than three people obtain the required number of votes. Saturday’s voting marked the last phase of a three-phase election that has resulted in the selection of an 11-member election committee and 109 village representatives thus far. Voters are required to show identification and obtain written authorization before they can cast their votes. The voter turnout was 81.4 percent Saturday, sustaining the high levels seen during the last two elections and indicating the villagers’ enthusiasm for more open and transparent direct elections

    দেখুন এই নির্বাচন নিয়ে চিনহুয়ার ফটোগ্যালারি : Wukan in S. China elects village committee

  9. মাসুদ করিম - ৫ মার্চ ২০১২ (৬:৫৭ অপরাহ্ণ)

    রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে পুতিন জিতেছেন, আবেগে আপ্লুত হয়ে কেঁদেছেন (কেন কাঁদলেন কে জানে?), আর আবারও ওর বিরুদ্ধে নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ উঠেছে। তবে, রাশিয়ার মধ্যবিত্তের সিংহভাগ তার উপর সত্যিই বিরক্ত, পারবেন পুতিন এবারের ক্ষমতা ধরে রাখতে?

    The center-left daily Süddeutsche Zeitung writes:

    “Vladimir Putin has shown that one can both win and lose at the same time. (…) Already on election day, the growing irreconcilability between the state and its critics was apparent. Reports of election fraud by the opposition were immediately trivialized. With ignorance on the one side and outrage on the other, Russia is drifting ever more plainly into a situation where society is divided into Putin opponents and supporters. Only the coming days will reveal how big the divide between the people and the state really is, and whether the Russians will actually be able to come to terms with the result when the smoke clears.”

    “If not, the only solution would be a fresh parliamentary election, another presidential election or real reforms. But the chances are slim. On the other hand, Russia is too big and its mountain of problems too great to afford such a social division. The decision is in the hands of the Kremlin’s chief.”

    The center-right Frankfurter Allgemeine Zeitung writes:

    “It is more than questionable whether Putin is the right man to master the challenges Russia faces. The articles he published in the major Russian newspapers in recent weeks contained many correct conclusions about the bad condition Russia is in, and tallied with the assessment given by liberal opponents of the regime. But these analyses, laced with lip service to democratic values, all ended in expansive self-praise and outdated thinking. The hope that Putin will now at last start to implement the democratic reforms he has failed to launch in the last 12 years is naïve.”

    The conservative daily Die Welt writes:

    “Even if Putin succeeds himself in the Kremlin, these elections could mark the beginning of the end of the Putin system. It has become obsolete. So far, the Russian social contract rested on the promise of stability and growing prosperity. This was supported by rising oil prices. Twelve years ago, they stood at $8 a barrel, while today’s prices are 10 times higher.”

    “Today’s Russia has something it never had before: a middle class that wants to be taken seriously and is fed up with corruption. The digital-savvy young generation is curious about the world, especially the West. (…) These people were outraged that Putin and Medvedev shared power among themselves for more than a decade, and the Kremlin is wary of brutal intervention (against them). Putin knows he can not afford to lose this young, cosmopolitan generation.”

    “We should not demonize Putin’s Russia. It is still a brutal land, but since Gorbachev and Yeltsin, it is no longer the Soviet Union. It is also no longer home to the wild experiments of the 1990s. Putin now faces the task of comprehensive modernization. Will he stick to the established system or reform Russia? Tomorrow’s Putin will have to be different from yesterday’s Putin.”

    Business daily Handelsblatt writes:

    Putin’s election “is the beginning of a protracted process, and one which presents the new president with difficulties. Putin is not likely to get rid of the system of ‘managed democracy’ which he himself introduced. As such, one cannot expect major changes. But he will have to address the demands of the dissatisfied middle class to avoid a societal split. Should he fail to do so, the middle classes, who are demanding evolution rather than revolution, will become even more rebellious.”

    “Russians are no longer satisfied with just stability and growing prosperity, two things which were the backbone of Putin’s earlier victories. This time around, he will have to fulfil the myriad promises he made during the campaign: more democracy, less bureaucracy and corruption and a modern economy that produces competitive products and isn’t completely reliant on oil and gas. And Russian citizens will pay closer attention to the results than they have in the past.”

    The Financial Times Deutschland writes:

    “Despite the recent challenges, the power of the Putin system remains unbroken. And in light of the current reports about electoral manipulation, it is clear what can be expected from Putin’s promises of reform in the past few weeks: nothing. Yet despite all the disappointment over the political stalemate in Russia, there are also signs of a new beginning. Opposition to Russia’s ruling elite has never been as broad and large as in recent weeks and months. A young, dynamic and creative middle class is slowly maturing, one that is no longer willing to cede economic and political power to a small group in the Kremlin.”

    “This new civil society is still too small to drive Putin out of office. It will probably still be too small in six years’ time, if he runs for a further term as president. Russia has been dominated by authoritarian thinking and state paternalism for too long for that to happen. (…) But yesterday’s election showed that Russia’s civil society is slowly but steadily growing. That makes one hopeful for Russia — despite everything.”

    The left-leaning Berliner Zeitung writes:

    “We must not forget that the election was one in name only. There are no alternatives to Putin. None of the approved parties offers what the young, middle class intelligentsia is demanding in the streets, namely modernization. It must of course be assumed that Putin would probably have won the election even without massive vote-rigging. He still has enough supporters, and there are no genuinely dangerous rivals in sight. He has made sure of that over the last 12 years.”

    “Russia needs to modernize. It must reduce its dependency on raw materials and build a strong industrial base and a modern service sector. Putin had a dozen years for that task, but he failed to achieve that.”

    “All the studies show that the middle class has abandoned Putin. Not because they have been worse off financially under him, but because he stands in the way of the political progress that Russia needs to get its economy back on its feet. Putin’s re-election is the beginning of the end of the Putin system.”

    বিস্তারিত পড়ুন : ‘The Beginning of the End of Putin’s System’

  10. মাসুদ করিম - ৫ মার্চ ২০১২ (৯:৩০ অপরাহ্ণ)

    ড্যান মজেনা স্পষ্টই বলেছেন বাংলাদেশে আমেরিকার কোনো সামরিক ঘাঁটি (BASES) নেই। যারা এর মধ্যে মিথ্যা ও অর্ধসত্য খুঁজছেন তারা ভুল করছেন। ড্যান মজেনা শুধু পরের বাক্যটা বলছেন না, যারা আমাদের সুপারিশকৃত লিন্কের পাঠক তাদের বুঝতে পারার কথা মজেনা কী বলছেন না। ফেব্রুয়ারি ২০১২এর শুরুতেই এবিষয়ে আমরা আলোকপাত করেছিলাম

    মধ্যপ্রাচ্য থেকে সেনা কমিয়ে পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরে নিজের অবস্থান সংহত করতে আমেরিকা পূর্ব এশিয়াতে তার সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করতে শুরু করেছে — প্রথমিক লক্ষ্য চীন কিন্তু বৃহত্তর লক্ষ্য অবশ্যই পুরো এশিয়া। বলা হচ্ছে এবারের উদ্দেশ্য পুরনো ধাঁচের সামরিক ঘাঁটি স্থাপন নয় (যেমনটি আছে জাপানে ও দক্ষিণ কোরিয়ায়), সামরিক চলাচলের স্থান নিশ্চিত করা। যেসব ‘স্থান’ তাকে সাহায্য করবে যখন যেখানে প্রয়োজন তার উপস্থিতি সংহত করতে — যেমন এখন চীনের সাথে বচসায় ফিলিপাইন আমেরিকা থেকে সাহায্য চাইল, উপস্থিত হয়ে গেল আমেরিকা ফিলিপাইনে। এভাবে হয়তো ভিয়েতনাম তাকে কাছে চাইল, চাইল লাওস, সিঙ্গাপুর, অস্ট্রেলিয়া — পৌঁছে গেল আমেরিকার ‘মেরিন’রা। এমনই এক স্ট্র্যাটেজি সাজাচ্ছে ওবামা প্রশাসন।

  11. মাসুদ করিম - ৬ মার্চ ২০১২ (১২:২৭ অপরাহ্ণ)

    ভারতের পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফলের সর্বশেষ অবস্থান দেখুন এখানে

  12. মাসুদ করিম - ৬ মার্চ ২০১২ (৭:১১ অপরাহ্ণ)

    শুভ জন্মদিন গাবো। হ্যাঁ, আমাদের আছে তিনটি জীবন — ব্যক্তিগত, পাবলিক ও গোপন, প্রতিটিকে রক্ষা করতে হয়, যত্নে রাখত হয় — কী মনে হয় আজ, পেরেছো?

    Gerald Martin’s task of chronicling Nobel laureate Gabriel García Márquez’s life wasn’t easy. Despite being a public figure, the most read author still alive is zealous about protecting his private life.

    “We all have three lives: the public one, the private one and the secret one,” García Márquez once told Martin.

    ‘Gabo’, as he is fondly called, turns 85 years old today. And it’s a special birthday too — this year marks the 30th anniversary of his Nobel Prize for Literature.

    The Nobel Laureate is known for his writing which blends magical elements with the real world. And much like the magical realism in his stories, many of the things that are known about the Colombian author are a mix of facts and fiction.

    ‘Gabo’ was born on March 6th, 1927 in the small town of Aracataca in the northern region of Colombia where he was raised by his maternal grandparents until the age of eight. When he was eight his grandfather passed away and he
    moved to the state of Sucre to live with his parents.

    After completing high school, ‘Gabo’ made the big move: from a small town in the warm Caribbean coast of Colombia, he relocated to the cold and frenzied capital, Bógota.

    অনেক লিন্কে ভরা লেখাটি বিস্তারিত পড়ুন : Gabriel García Marquez: Celebrating One Of The Most Important Contemporary Latin American Authors

  13. মাসুদ করিম - ৮ মার্চ ২০১২ (১২:৩২ অপরাহ্ণ)

    সৌদি দূতাবাসের কর্মকর্তা খুনের ঘটনায় সৌদি আরবের ইংরেজি দৈনিক Arab Newsএর খবর

    A criminal investigation into the murder of a Saudi diplomat in Dhaka on Tuesday morning is fully under way, Bangladesh Ambassador to the Kingdom Mohammed Shahidul Islam told Arab News yesterday.

    He said his government has launched a hunt for those responsible for the death of Khalaf bin Mohammed Salem Al-Ali, adding this was the first time such a crime was committed against a foreign diplomat in his country.

    “The whole country feels really sorry for what had happened to a diplomat from a brotherly country such as Saudi Arabia,” the envoy said, adding most Cabinet ministers from his government had conveyed their condolences.

    Al-Ali, second secretary at the Saudi Embassy in Bangladesh, was shot by an unidentified man around 2 a.m. while he was walking near his home in Dhaka. Police found Al-Ali’s body at an intersection just two buildings away from his residence in the city’s upmarket Gulshan district and rushed him to a hospital where he died three hours later.

    The Saudi government has demanded quick results from the Bangladeshi government and adequate protection for all staff working at its embassy in Dhaka, said a communiqué issued by the Saudi Foreign Ministry on Tuesday.

    A senior official from the ministry told Arab News yesterday the Bangladesh government is carrying out a full-scale investigation into the assassination. “It’s an unfortunate incident, and we hope there will be some breakthrough in the search for the killers,” he added.

    The diplomat also said arrangements are being made by his ministry to receive the imminent arrival of the body. “We are expecting it to arrive here late Wednesday night,” he said.

    On behalf of Foreign Minister Prince Saud Al-Faisal, Minister of State for Foreign Affairs Nizar bin Obaid Madani conveyed his heartfelt condolences to Khalid Al-Ali, brother of the deceased.

    Al-Ali, 45, was working as second secretary at the consular division of the embassy in Dhaka. He was on transfer orders to move to the Saudi Embassy in Amman after two months. The deceased had been serving in Dhaka for the last two years. Prior to his posting in Bangladesh, he was stationed in Azerbaijan.

    Secretary-General of the Gulf Cooperation Council Abdul Latif Al-Zayani described the killing as a “criminal cowardly act.” In a statement yesterday, he expressed his deep condolences to the government of Custodian of the Two Holy Mosques King Abdullah, Al-Ali’s family and the Saudi people.

    Neighboring Qatar strongly denounced the killing of Al-Ali. An official source at the Qatari Ministry of Foreign Affairs conveyed the country’s condolences to King Abdullah and to the Saudi people. Qatar renewed its firm stance on the rejection of such criminal acts.

    লিন্ক : Hunt on for Saudi diplomat’s killers

    এই হত্যাকাণ্ড নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে প্রভাবশালী পত্রিকা কাতারের Gulf Timesএর খবর

    Bangladesh has beefed up security for the Saudi Arabia ambassador to Bangladesh after killing of an official of the consular section of the kingdom’s embassy in Dhaka on Tuesday.
    Security has also been beefed up at the offices and residences of foreign diplomats located at Dhaka city’s upmarket Baridhara and Gulshan areas.
    Intelligence agencies are also monitoring closely movement of people, who are working and staying at the diplomatic zone. Movement of residents in the diplomatic zone areas has been restricted at night.
    Sources in the foreign ministry said that after killing of Khalaf al-Ali, aged 45, on Tuesday, the ministry requested police escort and security for the Saudi Ambassador Dr Abdullah al-Bussairy. State Minister for Home Affairs Shamsul Haque Tuku told newsmen that the law enforcement agencies were making all-out efforts to track down the killers of Ali. “We are hoping to arrest the killers within a short time.”
    A high official of the home ministry said that they would also provide police escorts to other ambassadors and high commissioners.
    Sources said the government is about to finalise guidelines for the security of foreign diplomats, nationals and the representatives of different international organisations based in Bangladesh.
    According to the proposed guidelines, diplomats, foreign nationals and representatives of international organisations, who are working in Dhaka, will not be allowed to visit ‘restricted areas’ like the Chittagong Hill Tracts, without the permission of the authorities concerned.
    To ensure security in the diplomatic zone, the ministries concerned have asked the Dhaka City Corporation to evict tea stalls and hawkers from the area.
    The law enforcement agencies also suggested introduction of identity cards for all residents living in the Gulshan area as a precautionary measure.

    লিন্ক : Security beefed up for Saudi diplomat

    • মাসুদ করিম - ২৮ মার্চ ২০১২ (৭:১০ অপরাহ্ণ)

      ইয়েমেনে সৌদি কূটনীতিক অপহৃত। ঢাকায় সৌদি দূতাবাসের কর্মচারী ও এডেনের এই কূটনীতিক অপহরণ বিচ্ছিন্ন ঘটনা? নাকি এটা একটা নতুন ‘ট্রেন্ড’? যেরকম বিশ্বজুড়ে ইসরাইলি কূটনীতিক বা দূতাবাসের কর্মচারীদের সাথে করা হয়।

      ইয়েমেনের বন্দর শহর এডেন থেকে সৌদি আরবের ডেপুটি কন্সালকে অপহরণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইয়েমেনের এক নিরাপত্তা কর্মকর্তা।

      বুধবার বন্দুকধারীরা এডেনে নিজ বাসভবনের সামনে থেকে তাকে অপহরণ করে নিয়ে যায় বলে জানান ওই কর্মকর্তা।

      অপহৃত সৌদি কূটনীতিকের নাম আবদুল্লাহ আল খালেদি। এডেনের মনসুরা এলাকার পুলিশের পক্ষ থেকে একথা জানানো হয়েছে।

      পুলিশ জানিয়েছে, বাসা থেকে বের হয়ে নিজ গাড়িতে ওঠার সময় বন্দুকধারীরা তাকে জোর করে অন্য একটি গাড়িতে তুলে নিয়ে চলে যায়।

      সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র অপহরণের ঘটনাটি নিশ্চিত করে বলেছেন, “বুধবার সকালে ঘটনাটি ঘটে। আমাদের দূতাবাস থেকে ইয়েমেনের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। তারা ঘটনাটি তদন্ত করে অপহরণের কারণ উদঘাটনের চেষ্টা করছেন।”

      খবরের লিন্ক : ইয়েমেনে সৌদি কূটনীতিক অপহৃত

  14. মাসুদ করিম - ৮ মার্চ ২০১২ (১:২৯ অপরাহ্ণ)

    নিজের শিল্পকর্মে পুনরাবৃত্তির পর পুনরাবৃত্তি এটাও কি কুম্ভীলকবৃত্তি? একটা স্প্যানিশ লেখা পড়ছিলাম শিল্পী মাতিসকে নিয়ে, না আমি স্প্যানিশ জানি না — কিন্তু পড়ছিলাম Google Translateএর সাহায্য নিয়ে — যেটি আমার অনেক দিনের অভ্যাস এবং ইদানিং দেখছি এই যান্ত্রিক অনুবাদের আগের চেয়ে উন্নতি হয়েছে, এখন এভাবে পড়তে গিয়ে অনেক কিছু বোঝা যাচ্ছে, কিন্তু তাই বলে সব নয় — মাঝে মাঝে সত্যিই বিদঘুটে সব শব্দ ও বাক্য তৈরি হচ্ছে। তারপরও সব মিলিয়ে আমি এখন আগের চেয়ে অনেক সন্তুষ্ট।

    When Matisse Matisse plagiarized

    The Pompidou looks around 60 paintings and drawings of thirty researcher genius of the artist through his obsession with sets and repetitions

    Since he began painting in earnest around 1898 until he turned off the light in 1952, Henri Matisse (1869-1954) made of repetition, the digressions, the pairs of pictures and series, and variations on the same subject a kind of double challenge: they measured himself while investigating the mysterious process of pictorial creation. As a scientist in the lab, or perhaps as a Warhol without the factory and ahead of its time, the painter traveled from pointillism to the wonderful first-time figures of paper cut from the fifties through all the stages and ruptures of the avant-garde as he pondered on color, material and shape copying and correcting himself.

    That obsessive pursuit of study and style in the hands of a giant like him, is simply stunning, is the center of the exhibition that opens today the Centre Pompidou in Paris. The museum close look at the strange hobby plagiarize Matisse Matisse and improve through 60 paintings and thirty drawings, coming from halfway around the world and arranged in chronological order, each sheep with your partner or with the series it belongs.

    An unprecedented and fascinating look, says the author, Cécile Debray Commissioner, “aims to help better understand the creative process of Matisse and the genesis of his work, because at every stage of his life was devoted to multiply the variations on themes or patterns, frames, colors, styling, with a courage and an amazing consistency. ”

    The power of Matisse, his influence on art and the look of his contemporaries, his discoveries and sacrifices, many of whom Picasso with his compulsive phagocytic capacity and fluffy-appropriation and reinvention are obvious when you enter the huge room sixth floor of the Pompidou, which greets the visitor two still lifes of oranges and apples from the years 1898-1899. Then, a couple of still lifes, made vivísimas Spanish fabrics and painted in Seville between 1910 and 1911 (the providing the Hermitage), raises a ribbon of the exhibition and not back down.

    Other memorable couples are gathered expressly Luxe female nudes (one comes from Copenhagen, the other in Paris) à la danse des Capucines I (Metropolitan New York) and II (Pushkin, Moscow), the two tanks with small fish Red MNAM Paris and MoMA in New York, and La Fou-gère noire (Foundation Beyeler) who lives with his sister Intérieur au rideau Egyptien The Phillips Collection (New York).

    The Commissioner believes that the exhibition, which after closing in June in Paris, Copenhagen and visit MoMA, summarizes a “permanent tension in the work of Matisse and that gave her strength and depth: the duality between fast and spontaneous outbreak slow development. ”

    The painter said that painting is “like a card game” because before you have to know what to do at the end. This obsession to maintain (or exceed) the original idea and freshness at the end of the process led him to use photography to capture their first attempt and not be swayed (or other) for the physical act of painting. Once exposed his Still Life with Magnolia with photos of their previous states, and in 1945 hung in the gallery Maeght half-finished six tables placed beside some black and white photos: one was the first sketches, others reflected subsequent appearance. A special room that evokes experiment work in progress and installation, Matisse invented decades before the terms were coined.

    He explained with great simplicity: “I work from the feeling. I have an idea of the picture in his head, and I want to do it. I can, very often, rethink it. But I know where I want it to end. The photographs I take during the performance of the work let me know if the latter idea is better suited to the ideal than before. If I am advancing or retreating. ”

    The palms of Tangier, the melancholy fish on the beach, daisies, landscapes that recall Monet’s series, portraits of Marguerite, the violins, the series protowarholianas on sleep, and the ultimate beauty of the visit, the four blue nudes made in Nice in 1952 with gouache paper, suggest that she never ceased to advance.

    ছবিসহ মূল স্প্যানিশ লেখার লিন্ক : Cuando Matisse plagiaba a Matisse

  15. মাসুদ করিম - ৮ মার্চ ২০১২ (৩:২৮ অপরাহ্ণ)

    আজ আন্তর্জাতিক নারী দিবস, এই দিনে English PEN প্রচারণা চালাচ্ছে : Take action for women writers around the world

    “The presence of you all out there surely makes us feel stronger….Yes, you can send me books; I’d love it.”

    This is an excerpt from a letter from prison, written to a friend in December by the Turkish translator and women’s rights activist, Ayse Berktay. It speaks to things that we as writers do best: write, read and share books. It also confirms that seemingly small gestures, writing a postcard, sharing a poem, can make a difference. (To read Ayse’s full letter, see: http://www.jadaliyya.com/pages/index/3787/letter-from-istanbul-bakirkoy-womens-prison)

    Yesterday in Toronto, I heard the Burmese poet and comedian Zarganar, released last fall in a general amnesty from the third year of a 35-year sentence, speak of the day when he was very ill and despairing, and returned to his cell to find forty-nine postcards from supporters around the world.

    So this year, on International Women’s Day, please take a moment to do something simple and concrete to show solidarity with courageous women who are in prison for speaking their minds, or who have been killed for investigating corruption:

    • Send a card and/or a book to two women writers in prison in Turkey

    • Publicise (on websites, on Twitter and Facebook) the poem by a young poet imprisoned in Syria

    • Publish memorials for female writers and journalists murdered in Mexico

    Please send a signal to imprisoned writers, and to the families of murdered journalists, that they are not forgotten

    Thank you,

    Marian
    Marian Botsford Fraser
    Chair, PEN International’s Writers in Prison Committee

  16. মাসুদ করিম - ৯ মার্চ ২০১২ (১২:১১ অপরাহ্ণ)

    অভিনেতা ও নাট্যকার মমতাজউদ্দীন আহমদ, যিনি গত তিন বছর জাতিসংঘে বাংলাদেশ মিশনের সাংস্কৃতিক মন্ত্রী, নিউইয়র্কে সাতই মার্চের আয়োজিত অনুষ্ঠানে অসুস্থ হয়ে পড়ায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন, বেশ কিছু দিন থেকেই তার শরীর ভাল যাচ্ছে না এবং এক সপ্তাহ আগেও একবার তিনি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন।

    নাট্য ব্যক্তিত্ব ও জাতিসংঘে বাংলাদেশ মিশনের কালচারাল মিনিস্টার মমতাজউদ্দীন আহমদ গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

    জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি এ কে এ মোমেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, গত কিছুদিন ধরেই অধ্যাপক মমতাজউদ্দীনের স্বাস্থ্যের অবস্থা ভালো যাচ্ছে না। ৭ মার্চ স্মরণে বাংলাদেশ মিশনে অনুষ্ঠান চলাকালে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

    ৭৭ বছর বয়স্ক এই নাট্যকারকে সপ্তাহখানেক আগেও একবার হাসপাতালে নিতে হয়েছিল বলে জানান মোমেন।

    বাংলাদেশ মিশনের প্রেস সচিব মামুনুর রশীদ বৃহস্পতিবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, উনার রক্তে সংক্রমণ দেখা দিয়েছে। মলের সঙ্গে রক্ত যাচ্ছে।”

    অধ্যাপক মমতাজউদ্দীন এর আগে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের অনুষ্ঠানের পরও অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বলে রাষ্ট্রদূত মোমেন জানান।

    ১৯৯৭ একুশে পদক জয়ী এই নাট্যকারের জন্ম ১৯৩৫ সালে সালের ১৮ জানুয়ারি চাঁপাই নবাবগঞ্জের ভোলাহাটে। ছাত্রজীবনে বাম রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে ভাষা আন্দোলনসহ বাংলাদেশের স্বাধীনতার আন্দোলনেও সক্রিয় ছিলেন।

    বিভিন্ন সরকারি কলেজে ৩২ বছর বাংলা ভাষা ও সাহিত্য এবং বাংলা ও ইউরোপীয় নাটক বিষয়ে শিক্ষকতা করার পাশাপাশি জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যসূচি প্রণয়নেও কাজ করেছেন মমতাজউদ্দীন।

    মঞ্চ ও টেলিভিশনে অভিনয়ের পাশাপাশি লিখেছেন নাটক, উপন্যাস, প্রবন্ধ ও কলাম। তার লেখা নাটক ‘কি চাহ শঙ্খচিল’ এবং ‘রাজা অনুস্বরের পালা’ রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্য তালিকাভুক্ত।

    বাংলা নাটকে অবদানের স্বীকৃতি হিসাবে বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার, শিশু একাডেমী পুরস্কার, বাচলাস পুরস্কারসহ বহু সম্মাননা পেয়েছেন তিনি।

    খবরের লিন্ক এখানে

  17. মাসুদ করিম - ১০ মার্চ ২০১২ (১০:৩৯ পূর্বাহ্ণ)

    আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন আমার প্রিয় ব্যাটসম্যান, না শুধু ব্যাটসম্যান নন প্রিয় ক্রিকেটার এবং দুর্দান্ত ফিল্ডার, এবং আমার প্রজন্মের অন্যতম সেরা অ্যাথলিট ( খেলে অনেকে কিন্তু সবাইকে আমি আমার এই ‘অ্যাথলিট’ তকমা দিই না) রাহুল শরদ দ্রাবিড়। তার ক্রিকেট হতে বিদায়কে নিয়ে অসাধারণ নোট লিখেছেন ভারতের প্রখ্যাত সাংবাদিক শেখর গুপ্ত, যিনি আমার মতোই দ্রাবিড়ের বিরাট সমর্থক।

    It is no surprise that his 16 years marked the golden era of Indian cricket when it checked every single box on the performance sheet: top ranking in Tests, a series win against every Test-playing nation, ODI and T-20 World Cup wins and another ODI World Cup final, and when India lost only two series (against Australia and South Africa) at home. Of course, he did not do it alone. The happiest coincidence of Indian cricket was that his era was also shared by five other remarkable men who all showed one very special quality: competitive pride, but with maturity, dignity and character. Dravid, Tendulkar, Kumble, Sourav Ganguly, V.V.S. Laxman and lately M.S. Dhoni make up the six-man core of Indian cricket that not only took India to the top, but had earlier helped pull its cricket back from the disaster zone that the entire subcontinent was slipping into at the peak of the mid-1990s match-fixing days. They nursed the raw, young talent that walked in, and taught people like Zaheer, Harbhajan, Yuvraj, Sehwag, Gambhir, Mohammad Kaif and the Pathan brothers to handle the newfound fame and money. Harbhajan Singh acknowledged it richly in a Walk the Talk interview with me when I asked him how come Indian cricketers of his generation, talent and social background, escaped the trap that destroyed so many of their Pakistani contemporaries. Even in a game that is now so cut-throat, where a cricketer is only worth as much as the ticket in the last IPL auction, you find new stars telling you how much each owes to Dravid, the counsel and teacher. Simple, useful things like telling rookie opener Abhinav Mukund in the middle of a torrid spell at Lord’s last year, that in a Test innings, stormy phases often come; if you weather them, they will pass. Or shielding from a rampaging Brett Lee another shaky new opener, Sadagoppan Ramesh, at Melbourne in 1999, just after a snorter had fractured his thumb. There’s an interesting prologue to this big-hearted selflessness that he brought to the team. It’s known that Dravid played hockey at the school level before he switched to cricket but a lesser-known factoid is that he played centre-half, the pivot whose job is mostly thankless, stopping the opposition’s forwards and giving the ball back to his own. Maybe that set him up for the unique role he played, without which this could not have become the greatest Indian team ever.

    শেখর গুপ্তের এই অবশ্যপাঠ্য নোট বিস্তারিত পড়ুন : Dear Dravid, thank you

  18. মাসুদ করিম - ১১ মার্চ ২০১২ (১০:১৯ পূর্বাহ্ণ)

    বাংলাদেশের উদ্ভিদের তথ্যভাণ্ডার | ন্যাশনাল হারবেরিয়াম | গতকাল সমকালের ‘আজ শনিবার’এর পাতায়

    উদ্ভিদ আমাদের খাদ্য দেয়। বস্ত্র দেয়, দেয় বাঁচার জন্য অক্সিজেন। তাই মানুষ বাঁচার জন্য উদ্ভিদের ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল। সামান্য কিছু উদ্ভিদের চাষাবাদ ও লালন-পালন করা হলেও প্রতিটি দেশেই আছে হাজারো উদ্ভিদ। অদেখা সেসব উদ্ভিদ নতুন করে চিহ্নিত করে তৈরি হচ্ছে নতুন খাদ্য, বস্ত্র আর ওষুধ। তাই উদ্ভিদ সম্পর্কে ব্যাপক অনুসন্ধান, গবেষণা এবং এর প্রজাতিগুলো সংরক্ষণের জরুরি প্রয়োজনীয়তা মেটাতে জাতীয়ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ‘বাংলাদেশ ন্যাশনাল হারবেরিয়াম’।

    বোটানিক্যাল গার্ডেনের প্রধান ফটককে হাতের বাঁ দিকে ফেলে গার্ডেনের দেয়ালের পাশ দিয়ে চলে গেছে আঁকাবাঁকা একটি পথ। এ পথ ধরে এগোলেই হাতের বামে পড়বে ন্যাশনাল হারবেরিয়াম। এখানে আধুনিক স্থাপত্যশৈলীর চমৎকার একটি দোতলা ভবনের ভেতরই রয়েছে দেশের সব উদ্ভিদের একটি তথ্যভাণ্ডার। পৃথিবীর সব দেশেই হারবেরিয়াম রয়েছে। এ হারবেরিয়ামগুলোর কারণে পৃথিবীর সব উদ্ভিদ সম্পর্কে জানা সম্ভব হচ্ছে। হারবেরিয়ামগুলো যেমন প্রতিনিয়ত নতুন নতুন উদ্ভিদ আবিষ্কার ও চিহ্নিত করে চলেছে, পাশাপাশি হারবেরিয়ামগুলোর মধ্যে চলেছে তথ্যের সহজ আদান-প্রদান। আমাদের হারবেরিয়াম বর্তমান অবস্থায় আসার পেছনে রয়েছে অনেকখানি পরিবর্তনের ইতিহাস।
    দেশ স্বাধীন হওয়ার এক বছর আগের কথা। ১৯৭০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ ‘বোটানিক্যাল সোসাইটি অব ইস্ট পাকিস্তান’ নামে একটি উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর এর নাম হয় ‘বোটানিক্যাল সোসাইটি অব বাংলাদেশ’। এ প্রতিষ্ঠানটিই বাংলাদেশ ন্যাশনাল হারবেরিয়াম নাম ধারণ করে ১৯৭৫ সালে। ১৯৯৪ সালে যুক্তরাজ্যের অর্থায়নে ঢাকার মিরপুরের জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান প্রাঙ্গণে শুরু হয় এর স্থায়ী ভবন নির্মাণের কাজ। পাঁচ বছর পর আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সংবলিত এশিয়া মহাদেশের অন্যতম বৃহৎ এ হারবেরিয়াম ভবনের কাজ শেষ হয়। ২০০০ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ভবনটির উদ্বোধন করেন।
    দেশের সব উদ্ভিদ বিশেষ করে ঐতিহ্যবাহী গাছপালা, বিলুপ্তপ্রায় উদ্ভিদ ও গুরুত্বপূর্ণ বৃক্ষ-লতা-গুল্ম সংগ্রহ, শনাক্তকরণ ও সংরক্ষণ করাই হচ্ছে জাতীয় হারবেরিয়ামের মূল কাজ। তিন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এখানে উদ্ভিদের নমুনা সংরক্ষণ করা হয়। উদ্ভিদ কাগজের মধ্যে শনাক্ত করে সংরক্ষণ করার নাম হারবেরিয়াম শিট। হারবেরিয়াম শিট হলো একটি কাগজের ওপর উদ্ভিদটিকে শুকিয়ে আঠা দিয়ে লাগিয়ে তার পাশে উদ্ভিদটির নাম, বৈজ্ঞানিক নামসহ সব তথ্য লিপিবদ্ধ থাকে। এখানে একশ’ বছরের অধিক পুরনো হারবেরিয়াম শিট সংরক্ষিত আছে। এখানে সংরক্ষিত হারবেরিয়াম শিটের সংখ্যা এক লাখের ওপরে। স্পিরিট কালেকশনে রাখা হয় উদ্ভিদের ফলমূল। দোতলা-একতলা মিলিয়ে এক হাজারের ওপরে কাচের বয়ামে সংরক্ষিত আছে এই ফলমূলগুলো। উদ্ভিদের ড্রাই কালেকশনও আছে চারশ’র অধিক।
    বাংলাদেশ ন্যাশনাল হারবেরিয়ামে উদ্ভিদ বিজ্ঞানীরা উদ্ভিদ সংগ্রহ করে তার নামধাম, গুণাগুণ, চরিত্র শনাক্ত করে; পুরো গাছ অথবা তার অংশবিশেষ শুকিয়ে সংরক্ষণ করেন বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে। যুগ যুগ পুরনো ১ লাখের বেশি উদ্ভিদ নমুনা সংগৃহীত আছে ন্যাশনাল হারবেরিয়ামের নথি শাখায়। এখানে শুধু যে উপকারী উদ্ভিদ সংগ্রহ করা হয় তা নয়, সাধারণ ঘাস, লতা-গুল্মও বাদ যায় না। এসব উদ্ভিদ ফসলের কতটুকু ক্ষতি বা উপকার করে তাও বের করা হয়।
    হারবেরিয়ামে রয়েছে সমৃদ্ধ একটি পাঠাগার। এখানকার গবেষকরা এ পর্যন্ত ২১টি উদ্ভিদ প্রজাতি আবিষ্কার করেছেন এবং চিহ্নিত করেছেন বিলুপ্তির হুমকির মুখে থাকা ১০৬টি উদ্ভিদ প্রজাতি। এ নিয়ে ‘রেড ডাটা বুক’ নামে একটি বইও প্রকাশ করেছেন তারা। পার্বত্য চট্টগ্রামের ঔষধি গাছ নিয়ে প্রকাশ করা হয়েছে ‘সার্ভে অব ফ্লোরা’ নামে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বই। এ ছাড়া হারবেরিয়াম থেকে এ পর্যন্ত প্রকাশিত হয়েছে ২ শতাধিক গ্রন্থ ও গবেষণাপত্র। বর্তমানে পার্বত্য চট্টগ্রামের স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় সংগ্রহ করা হচ্ছে ওই অঞ্চলের কবিরাজ-বৈদ্য, সাধারণ মানুষের ব্যবহৃত গাছগাছালি ও ব্যবহারবিধি। এশিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশ থেকে ফ্লোরা অ্যান্ড ফনা সিরিজের উদ্ভিদের প্রকাশিত বইগুলো হয়েছে ন্যাশনাল হারবেরিয়ামের প্রত্যক্ষ সহায়তায়। ন্যাশনাল হারবেরিয়ামের নিজস্ব জার্নালের সংখ্যা ১৬ ভলিউমে ৩২টি।
    কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের বোটানির ছাত্রছাত্রীরা অনেকেই এখানে আসেন নিয়মিত। এখানকার কর্মকর্তারা জানালেন, ফার্মেসি, বায়োকেমিস্ট্রি ও বোটানির শিক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্থান ন্যাশনাল হারবেরিয়াম। ঔষধি গাছ নিয়ে যারা কাজ করেন তারাও আসেন এখানে। অনেকে আসেন শুধুই গাছ, বীজ চেনার জন্য। কোন স্থানে কেমন গাছ লাগানো উচিত, তা জানার জন্য আসেন প্রকৌশলীরাও। অনেকে পিএইচডি করছেন এখানে বসে।
    ন্যাশনাল হারবেরিয়ামে গবেষণা করতে চাইলে কোনো আনুষ্ঠানিকতার প্রয়োজন হয় না। যে কোনো কর্মদিবসে অফিস চলাকালে এসে যে কেউ দেখতে পারেন হারবেরিয়ামের সংগৃহীত বৃক্ষ-লতা-গুল্ম ভাণ্ডার। এখানে রয়েছে সমৃদ্ধ একটি পাঠাগার। প্রয়োজনে পাঠাগার ব্যবহার করা যায় কোনো ফি ছাড়াই। এখানের দক্ষ কর্মীরা প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করবেন সাদরে। তবে কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে দলীয় এবং এককভাবে হারবেরিয়াম দেখতে চাইলে লিখিত আবেদনপত্র নিয়ে এলে ভালো হয়। আবেদনপত্র ছাড়া এলেও কাউকে ফেরানো হয় না। আপনার জন্যও রইল উদ্ভিদের তথ্যভাণ্ডার দেখার আমন্ত্রণ। আমাদের বিশাল এই উদ্ভিদ ভাণ্ডার দেখে ভালো লাগবেই।

  19. মাসুদ করিম - ১২ মার্চ ২০১২ (১০:৩০ পূর্বাহ্ণ)

    দুটোই আকস্মিক, তুলা রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ ও তুলে নেয়া, ভারতীয় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বানিজ্যমন্ত্রী আনন্দ শর্মা এবং তুলে দিলেন কৃষিমন্ত্রী শারদ পাওয়ার – তার পাশে ছিলেন সোনিয়ার রাজনৈতিক সচিব আহমেদ প্যাটেল এবং ভারতের গ্রুপ অফ মিনিস্টারসের এর প্রধান প্রণব মুখার্জি। কিন্তু এখানেই শেষ নয়, ২৩ মার্চ মিটিং হবে, তারপর কিছু শর্ত চাপানো হবে, তারপরেই হবে রপ্তানি।

    The government has now announced that a new notification revoking the ban imposed on March 5 will be issued on Monday, in what is considered a victory for Agriculture Minister Sharad Pawar, who stoutly opposed the decision, along with the States of Maharashtra and Gujarat. Political secretary to the Congress president Ahmed Patel also moved the Commerce, Industry and Textile Minister Anand Sharma and sought its revocation.

    Earlier, the government put on hold its move to allow foreign direct investment in multi-brand retail under pressure from the allies as well as the Opposition.

    Sources in the government indicated that the ban revocation would come with some riders, and the guidelines accompanying the revocation were likely to be announced after a meeting of the Group of Ministers scheduled for March 23.

    Interestingly, the ban had been suggested not by the Textile Ministry but by a Committee of Secretaries. This indicated that the Textile and Agriculture Ministries were not taken on board. In a statement issued on Sunday, Mr. Anand Sharma said: “Keeping in view the facts and the interests of farmers, industry and trade, a balanced view has been considered by the Group of Ministers to roll back the ban. A formal order to lift the ban will be issued on Monday.”

    লিন্ক : Cotton export ban goes

    তবে বাংলাদেশের উচিত আরো বেশি করে, তুলা উৎপাদনে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে পার্বত্য চট্টগ্রাম, এই নিজস্ব উৎপাদনের বিষয়টিতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব আরোপ করা। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানি খাত তৈরি পোষাক খাতকে আরো প্রতিযোগিতামূলক করতে তুলা চাষ বাড়ানোর প্রচেষ্টা ও পরিকল্পনা হবে সবচেয়ে প্রয়োজনীয়।

  20. মাসুদ করিম - ১২ মার্চ ২০১২ (৬:১১ অপরাহ্ণ)

    আমাদের ফুসফুস থেকে আগত বায়ু, মানে আমাদের নিঃশ্বাসেই হয়ে যাবে মোবাইল ফোনের চার্জ।

    Researchers have come up with a new device that could breathe new life into your mobile phone by using air from your lungs to charge it.

    The kit, dubbed the AIRE mask, harnesses the wind power generated by breathing and converts it into electricity to run anything ranging from an iPod to a mobile.

    The electronic mask consists tiny wind turbines and the energy created is transferred through a cable to the electronic device.

    Inventor Joco Paulo Lammoglia, from Rio de Janeiro, Brazil, revealed that the device could be used in all situations from running to sleeping.

    “I hope to bring the concept into production and reduce the carbon footprint,” the Daily Mail quoted him as saying.

    “It can be used indoors or outdoors, while you’re sleeping, walking, running or even reading a book. Besides saving energy and helping environmental preservation, it also encourages physical exercise.

    “Its energy is available 24 hours a day, seven days a week. Though many of our modern gadgets offer benefits, they tend to use a high amount of electrical energy. Harnessing energy from human activities and transforming it into electricity is possible and is a great solution,” Lammoglia added.

    লিন্ক : Soon, charge your mobile phone with your breath

  21. মাসুদ করিম - ১৩ মার্চ ২০১২ (৬:০৬ অপরাহ্ণ)

    বুঝতে পারছি না কেমন হবে কৃত্রিম মাংসের স্যান্ডউইচ। অক্টোবরে আসবে আমেরিকার বাজারে। ফরাসি এক পত্রিকায় পড়েছিলাম কয়েকদিন আগে হল্যান্ডে এরমধ্যেই এক রেস্টুরেন্টে পরীক্ষামূলকভাবে পরিবেশন করা হয়েছে।

    Would you eat mystery meat grown in a lab if doing so was better for the environment? The debate may seem abstract, but scientists could turn a test-tube burger into reality by October.

    The $330,000 project being conducted by Mark Post, chairman of physiology at Maastricht University in the Netherlands, involves a cow’s stem cells and funds from an anonymous private investor.

    Post has already created several small strips of muscle tissue that, once he makes thousands more, will be mashed together to create a burger patty. The first sandwich could be ready this fall, he said during a presentation at the annual meeting of the American Assn. for the Advancement of Science in Vancouver, Canada.

    Though companies such as Tyson Foods and JBS have asked about possible meat substitutes, much of the $74-billion beef industry is still in wait-and-see mode, according to the science group.

    But coming up with alternatives is a pressing concern, according to researchers who claim that conventional livestock production is devastating to the environment and dangerous for human health.

    “Animal farming is by far the biggest ongoing environmental catastrophe,” said Patrick Brown, a biochemist at Stanford University School of Medicine. Brown is working on a separate project aimed at creating meat substitutes — and eventually dairy and other products — using plant materials.

    Supermarket shelves have seen growing a growing number of mock meats — known as meat analogues — as the ranks of vegetarians and vegans grow. Manufacturers often use tofu, tempeh and other soy products as a base. PETA is offering a $1-million prize to the first producer who manages to sell in-vitro chicken meat in 10 states by the end of June.

    লিন্ক : Scientists working on $330,000 test-tube-meat burger

  22. মাসুদ করিম - ১৪ মার্চ ২০১২ (১:২০ পূর্বাহ্ণ)

    গতবছর ১৬,৪৮,০০০ গাড়ি উৎপাদন করেছে ইরানের গাড়ির কারখানাগুলো, পৃথিবীতে গাড়ি উৎপাদনে দেশটির স্থান ১৩তম। এসবের কিছুই জানা ছিল না। মোট উৎপাদনের ১০ভাগ গাড়ি ইরান রপ্তানি করে, আমাদের দেশে ইরানের কোনো গাড়ি আসে না — কেন কে জানে? নিষেধাজ্ঞা আছে? দাম বেশি? না আমাদের গাড়ি ব্যবসায়ীদের উৎসাহ নেই? আমাদের গাড়ির বাজারের ইরানের গাড়ির কথা ভাবা উচিত।

    Iranian car manufacturers produced 1.648 million cars in 2011, making the country number 13 in the world in terms of production, a recent report by the International Organization of Motor Vehicle Manufacturers said.
    China, the US and Japan are the top three car manufacturers, producing 18.4 million, 8.6 million and 8.4 million car units, respectively, according to the report, Mehr News Agency reported.
    Total world production reached 80.1 million units in 2011, a new record and one that is up 3 percent on 2010’s output, according to the report.
    After a dramatic fall in 2009 to 61.8 million units due to the 2008 crisis, world auto-production has recovered its growth rate. In 2011 Asia produced the largest number cars in the world (40.6 million units), followed by Europe (21.1) and the Americas at (17.8), it said.
    The organization forecasts for 2012 a continuation of 3 percent growth in world auto-production.
    Iran has developed its domestic car industry for five decades and produced over 1.6 million vehicles last year, about half of them made by Iran Khodro Compnay, which aims to export around 10 percent of its production this year, Reuters reported.
    Despite sanctions which have scared off some suppliers from exporting to Iran, Iran Khodro Company says sales rose 18 percent in 2010 and plans a 13-percent output increase this year to produce 860,000 vehicles.

    লিন্ক : Car Industry 13th In World

    • মাসুদ করিম - ১৪ মার্চ ২০১২ (১২:১৫ অপরাহ্ণ)

      আমাদের দেশে ইরানের কোনো গাড়ি আসে না — কেন কে জানে?

      কারণটা মনে হয় ড্রাইভ নিয়ে, ইরানে সম্ভবত গাড়ি বাম হাতে চালিত। কিন্তু ইরান যদি ব্যবসার কথা ভাবে, তাহলে তার পূর্বের বিশাল বাজার আছে ডান হাতে চালিত গাড়ির, শুধু তার উৎপাদনের ধরনে একটু পরিবর্তন আনলেই বিশাল বাজার। এই বিপ্লবী রাষ্ট্রগুলোর প্রধান সমস্যা তারা মূলধারা অর্থনীতি নিয়ে কাজ করে না, এবং মূলধারার অর্থনীতি আবার রাজনৈতিক কারণে ‘বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা’ সৃষ্টি করে। বিপ্লবী রাষ্ট্রগুলোর অর্থনীতি ও মূলধারার অর্থনীতির রাজনৈতিকভাবে শক্তিশালী রাষ্ট্রের বহির্বাণিজ্য নিয়ে রাজনীতি দুটোই বিরক্তিকর।

  23. মাসুদ করিম - ১৪ মার্চ ২০১২ (১:৩৮ পূর্বাহ্ণ)

    তেহরান রেডিওকে দেয়া সাক্ষাৎকারে গণপ্রতিরক্ষা ব্যবস্থা বলতে কী বোঝাতে চাইলেন ফরহাদ মজহার ঠিক বোঝা গেল না। তিনি কি হিযবুত তাহরীরের তৎপরতাকে জনগণের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়ার কথা বোঝাতে চাইলেন? দেশের বাইরে এই তেহরান রেডিও একটা জায়গা উঠেছে এখন, সাম্রাজ্যবাদ বিরোধিতার নামে যারা আসলে জঙ্গি ইসলামের মতাদর্শিক চর্চা করে, তাদের খোয়াড় হয়ে উঠেছে এখন তেহরান রেডিও।

    ফরহাদ মজহার : দেখুন, আমাদের দেশের দুটো বড় পলিটিক্যাল অপশন হচ্ছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি।যদি আমরা এই দুটো অপশনের মধ্যে থাকি তাহলে যে বিষয়ে আপনি প্রশ্ন করেছেন এ ধরনের বিষয়ের কোন সমাধান নেই। ব্লাঙ্কলি আমি কথাটা বললাম। বর্তমানে যারা বাংলাদেশে ক্ষমতায় আছেন তাদের বিরুদ্ধে জনগণ ক্ষুব্ধ।তাদেরকে পরিবর্তন করে আরেকটি বড় দলকে ক্ষমতায় আনবেন তারাও বর্তমান ক্ষমতাসীনদের চেয়ে চরিত্রগতভাবে খুব একটা ভিন্ন তা আমি মনে করি না। দেশের জনগণ যতক্ষণ পর্যন্ত না নিজেরা শক্তিশালী হবে,একইসাথে বাংলাদেশের মতো দেশে প্রতিরক্ষার জন্য যখন সেই জনগণকে সম্পৃক্ত করা হবে তখনই সম্ভব সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠা করা দেশকে প্রতিরক্ষা করা । আর এ ধরনের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে আমি আমার ভাষায় বলি ‘গণপ্রতিরক্ষা ব্যবস্থা’। বাংলাদেশের স্থায়ী সেনাবাহিনী দ্বারা দেশের প্রতিরক্ষা করা অসম্ভব। এসব বিষয় দেশের জনগণকে বুঝতে হবে। আর যদি জনগণের বুঝতে না পারার কারণে পৃথিবীতে বহু জাতি ধ্বংস হয়ে গেছে।বহু জাতি দাসত্ব বরণ করে নিয়েছে। আর সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ দাস হয়ে থাকবে। তা ছাড়া তো আর কিছুই করার থাকবে না। কেবলই যদি বিদেশের দাস হয়ে দেশের উৎপাদিত পণ্য রপ্তানী করেন এবং দেশের অভ্যন্তরে একটি দাস ব্যবস্থা রাখেন তাহলে কী হবে! দেশের মানুষের অধিকার রক্ষিত হচ্ছে না,সরকার নাগরিক অধিকারকে অস্বীকার করছে। ফলে একরকম দাসত্বকে তো আমরা মেনেই নিয়েছি। আমি অতি ক্ষুদ্র একজন মানুষ।আমি বা আমরা দুচারজন কথা বলে তো এটার কিছু করতে পারবো না। তবে আমি মনে করি যে কোন মর্যাদাবান ও বেগবান জাতির পক্ষে এই ধরনের গ্লানিকর অবস্থা মেনে নেয়া ঠিক নয়। যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো এবং প্রতিবেশী দেশ ভারত বিভিন্নভাবে বাংলাদেশকে শোষণ করছে, বিভিন্নভাবে দেশটির ওপর তাদের আধিপত্য বিস্তার করে রেখেছে । আমরা এখনও সচেতন হতে পারেনি। আমি প্রার্থনা করি দেশের জনগণ যেন সচেতন হয় এবং একত্রিত হয়ে এ সবের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। মর্যাদাহীন জাতির আসলে কোন ভবিষ্যৎ নেই।

    লিন্ক : সন্ত্রাসবাদ হচ্ছে গরীব দেশগুলোর ওপর হস্তক্ষেপ করার মতাদর্শিক অজুহাত : ফরহাদ মজহার

  24. মাসুদ করিম - ১৪ মার্চ ২০১২ (১২:৪১ অপরাহ্ণ)

    ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়তে গ্যাস-ভরা অ্যাসপিরিন বানিয়েছেন ইরানি বিজ্ঞানী। এবং এই অ্যাসপিরিনের একটি প্রয়োজনীয় দিক প্রতিদিন অ্যাসপিরিন গ্রহণের ফলে যে স্বাস্থ্য ঝুঁকি ছিল এটি তার বিরুদ্ধেও কাজ করবে।

    Khosrow Kashfi, associate medical professor and Chemistry, Physiology and Pharmacology coordinator at the City College of New York, developed the gas-filled drug.

    The new aspirin has been dubbed “NOSH” — that stands for Nitric Oxide and Hydrogen Sulphide.

    The report said that loading aspirin with gas boosts its cancer-fighting ability and might even reduce the harmful side effects of taking aspirin every day.

    Aspirin has been shown to be effective in reducing the incidence of cancer. However, it can also cause ulcers and bleeding in the gut, which does not make it a good option for healthy people.

    The lining of the gut protects it from damage by producing nitric oxide and hydrogen sulphide. Kashfi’s aspirin produces both gases as the drug breaks down.

    To test the new drug, Kashfi’s team added it to cells from 11 types of human tumour, including from colon, pancreas, breast, lung and prostate cancer.

    “It turned out to be significantly more potent than aspirin alone,” Kashfi said.

    With colon cancer, for example, NOSH-aspirin was 100,000 times more potent than the original drug, causing the cells to stop dividing, wither and die.

    It was not clear what caused the increased potency but the results suggested that lower doses would be needed to fight cancer than for regular aspirin.

    The new drug appeared not to be harmful to animals. In mice with colon cancer, daily doses for 18 days reduced tumour size by 85 percent with no gut damage.

    “We could be looking at a human trial within two years,” Kashfi said.

    বিস্তারিত পড়ুন : Iranian scientist creates gas-filled aspirin to fight cancer

    চিকিৎসাবিজ্ঞানী খসরো কাশফি কি এই অ্যাসপিরিন আমাদের হুমায়ুন আহমেদের উপর প্রয়োগ করে দেখতে পারেন না। বা হুমায়ুন আহমেদকে কেউ কি পারেন না খসরো কাশফির সাথে যোগাযোগ করিয়ে দিতে।

  25. মাসুদ করিম - ১৪ মার্চ ২০১২ (১১:৫৮ অপরাহ্ণ)

    বহুল প্রতীক্ষিত বার্মা-বাংলাদেশ সমুদ্রসীমা মামলার রায় হল বাংলাদেশের অনূকলে।

    বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন দুইশ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত বিস্তারের পক্ষে রায় দিয়েছে সমুদ্র আইন বিষয়ক আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল।

    বুধবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যায় এ রায়ের পর জার্মানির হামবুর্গ থেকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে ফোনে বলেন, “এটা আমাদের বিরাট বিজয়। আমরা যা যা চেয়েছি, তা সবই পেয়েছি।

    “বঙ্গোপসাগরে এক লাখ সাত হাজার বর্গকিলোমিটার চেয়ে আমরা পেয়েছি এক লাখ ১১ হাজার বর্গকিলোমিটার।”

    পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “[এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোনের ক্ষেত্রে] ১৩০ নটিক্যাল মাইলে যে ছেদবিন্দু ছিল, সেক্ষেত্রে দুইশ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত গমন সুবিধা পেয়েছি।”

    সমুদ্রসীমা নিয়ে বাংলাদেশ-মিয়ানমারের সালিশ নিষ্পত্তি করে এ রায় দেন জার্মানির হামবুর্গের ইন্টারন্যাশনাল ট্রাইব্যুনাল ফর দি ল অব দি সির (আইটিএলওএস) বিচারক হোসে লুই জেসাস।

    ট্রাইব্যুনালের দেওয়া ১৫১ পৃষ্ঠার এ রায় চূড়ান্ত এবং এর বিরুদ্ধে আপিলের কোনো সুযোগ নেই।

    পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “আদালত সমদূরত্বের ভিত্তিতে ন্যায্যতাভিত্তিক সমাধান দিয়েছে।”

    মন্ত্রী বলেন, এ মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে দুই বছরের মধ্যে যেমনটি সমুদ্রসীমা বিরোধ বিষয়ক অন্য কোনো মামলার ক্ষেত্রে হয়নি।

    সমুদ্রসীমা নিয়ে বিরোধ নিষ্পত্তিতে ২০০৯ সালের ১৪ ডিসেম্বর সমঝোতার ভিত্তিতে আইটিএলওএসে নিষ্পত্তির জন্য যায় বাংলাদেশ ও মিয়ানমার।

    সমুদ্রসীমা নির্ধারণে বাংলাদেশ ন্যায্যতাভিত্তিক পদ্ধতি অনুসরণের পক্ষে হলেও মিয়ানমার এই ক্ষেত্রে সমদূরত্ব পদ্ধতি অনুসরণের পক্ষপাতি ছিল।

    সমদূরত্ব পদ্ধতি অনুসরণ করে সমুদ্রসীমা নির্ধারণ হলে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হত, যদিও এই বঙ্গোপসাগরের মহীসোপান গঠনে বাংলাদেশের ভূমির অবদানই বেশি।

    বাংলাদেশ ট্রাইব্যুনালকে অনুরোধ করে দুই দেশের মধ্যে সমুদ্রসীমা ১৯৭৪ সালের দুই দেশের ঘোষিত সমুদ্রসীমা অনুযায়ী নির্ধারণ করে দেওয়া হোক, যাতে ২০০৮ সালেও দুই দেশ সম্মত ছিল।

    বিস্তারিত পড়ুন : চাওয়া মতো সমুদ্রসীমা পেল বাংলাদেশ। আর ট্রাইব্যুনালের পুরো রায় পড়ুন এখানে

    • মাসুদ করিম - ১৬ মার্চ ২০১২ (১২:৩৩ অপরাহ্ণ)

      বার্মার পত্রিকা The Irrawaddyতে জোসেফ অলচিন সমুদ্রসীমা মামলায় বাংলাদেশের জয় নিয়ে লিখছেন

      A long-running maritime boundary dispute between Burma and Bangladesh ended on Wednesday after arbitration at the International Tribunal on the Laws of the Sea (ITOLS) in Hamburg, Germany. The 151-page ruling by the UN body was considered a victory for Bangladesh, in a dispute that threatened to turn violent in 2008.

      Bangladesh took the case to the tribunal after the Burmese navy escorted oil and gas exploration vessels and a rig run by South Korea’s Daewoo company into sea that both countries claimed as their own, but is situated some 50 km from the Bangladeshi-owned Saint Martin’s Island.

      “We are happy, we are absolutely delighted,” Dipu Moni, the Bangladeshi foreign minister, told reporters.

      “This is a great day for Bangladesh. All our strategic objectives were achieved,” she said after the ruling, which paves the way for Bangladesh to begin exploration of the sea bed, primarily with US oil company Conoco Philips. The ruling awarded Bangladesh some 111,000 square km of sea, in what was seen as a landmark ruling, delimiting areas of sea beyond 200 nautical miles from the mainland.

      When the Bangladeshi navy confronted the vessels the Burmese military sent large numbers of troops to the shared land border. A leaked US embassy cable revealed that the Bangladeshis were so concerned by the build-up, believed to have been some 30 km from their territory, that they requested US assistance, specifically satellite imagery of the Burmese troops, to assess the risk.

      The conflict induced Bangladesh to restock its military, acquiring the Serbian-made Nora B-52 self propelled howitzer and additional naval patrol boats.

      Bangladesh is desperate for more energy supplies, with the country some 1,800 MW of electricity short of demand. Since the maritime dispute, both countries have witnessed a thaw in bilateral relations with the government of Sheik Hasina making stringent efforts with both India and Burma. This has included the country becoming the first to move its embassy to Naypyidaw, exploring plans to build a rail link, and seeking imports of Burmese energy, both hydro and natural gas.

      For Burma’s part, the new government also seems far more prepared to work on bilateral relations, not least in the Energy Ministry, where industry figures believe that under the leadership of Minister Than Htay operations have become more efficient. The previous administration also initiated a 350-km electric fence along the shared border.

      Reflecting the thaw in the relationship, Dipu Moni was quoted in the Financial Express as saying, “It is a victory for both of the states. Because it finally resolves—peacefully and according to international law—a problem that had hampered their economic development for more than three decades. We salute Myanmar for its willingness to resolve this matter by legal means and for its acceptance of the tribunal’s judgment.”

      বিস্তারিত পড়ুন : Bangladesh Claims Victory in Bay of Bengal Dispute

      • অবিশ্রুত - ১৭ মার্চ ২০১২ (৩:২০ অপরাহ্ণ)

        এ বিষয়ে একটি বিশ্লেষণ প্রকাশ পেয়েছে ইন্টারন্যাশনাল ল অবজারভার-এর ওয়েবসাইটে :

        The Judgment is important in a number of respects. Firstly, it is the first dispute concerning maritime boundary delimitation decided by the International Tribunal for the Law of the Sea. It therefore gives an indication of the approach of the Tribunal to maritime boundary delimitation compared to other international courts and tribunals. Secondly, it is the first judgment of an international court or tribunal which directly addresses the delimitation of the continental shelf beyond 200 nautical miles. The tribunal therefore had to deal with some novel legal issues in its judgment. The judgment will also be an important point of reference in the on-going dispute between Bangladesh and India concerning their maritime boundaries on the other side of the Bay of Bengal. The tribunal dealt with the delimitation of the maritime boundary in three different parts: the territorial sea; the exclusive economic zone and continental shelf within 200 nautical miles; and the continental shelf beyond 2oo nautical miles.

        আরও বলা হয়েছে :

        So who won the case? There have already been claims of “victory” in the case. However, in the context of maritime boundary delimitation disputes, this is probably not an appropriate question to ask. Throughout its judgment, the Tribunal stressed that the goal of maritime boundary delimitation (beyond the territorial sea) was an “equitable solution.” Thus, the outcome of any decision is unlikely to be a “winner takes all” scenario.

        লেখাটি পুরোপুরি পড়া যাবে এখানে ইন্টারন্যাশনাল ল অবজারভার-এর ওয়েবসাইটে।

        • মাসুদ করিম - ১৯ মার্চ ২০১২ (১২:১০ পূর্বাহ্ণ)

          বাংলাদেশ সমুদ্রপারের দেশ। আমাদের উপকূল নাজুক এবং নিরন্তর পলি জমাটের কারণে তীরের গভীরতাও এতই কম যে, জাহাজ সরাসরি বন্দরে ভিড়তে পারে না। অন্যদিকে ভারত ও মিয়ানমারের উপকূল উত্তল (Convex), অর্থাৎ তাদের উপকূল সমুদ্রের ভেতর ঢুকে যাওয়া। আর আমাদের উপকূল হলো অবতল (Concave), সমুদ্র এখানে উপকূলের ভেতরে ঢুকে গেছে। এ রকম পরিস্থিতিতে উপকূল আঁকাবাঁকা হয়, পলি জমা হয় বেশি। আন্তর্জাতিক সমুদ্র আইনে একে বিশেষ পরিস্থিতি বলা হয়েছে। ভূ-সন্নিহিত এ রকম সমুদ্র সম্পদে পরিপূর্ণ হলে আন্তর্জাতিক আইনে সমুদ্রের ওপর নির্ভরশীল রাষ্ট্রের অগ্রাধিকারই বেশি বলা হয়েছে। আমাদের সমুদ্র চিংড়ি-ইলিশ-লবণ এবং নানা রকম খনিজ পদার্থ ও গ্যাস-সম্পদে পরিপূর্ণ। এখানকার ইলিশ ও চিংড়ি পৃথিবীতে বিরল এবং এগুলোর বিকল্প কোনো উৎসও আমাদের নেই। আমাদের যাবতীয় লবণও এখান থেকেই আসে। দেশের মোট জনসংখ্যার চার ভাগের এক ভাগ হলো উপকূলীয় এলাকার বিশাল জনগোষ্ঠী। তাদের জীবন-জীবিকাও এর ওপর নিভর্রশীল। সুতরাং, সমুদ্র আমাদের জন্য যতটা গুরুত্বপূর্ণ, অনেক দেশের জন্য ততটা নয়। কারণ, আমাদের বিশেষ ভৌগোলিক ও ভূরাজনৈতিক অবস্থান এবং সমুদ্রসম্পদের প্রাচুর্য ও উপকূলের গঠন। আবার এই অঞ্চল একদিকে অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশে গর্জনশীল চল্লিশার অংশ হিসেবে দুর্যোগপূর্ণ। অন্যদিকে হিমালয়সহ ভারতবর্ষের পলি এখানে নির্গত হচ্ছে। পাকিস্তান আমলের শেষ দিকে জাতিসংঘের উদ্যোগে বঙ্গোপসাগরে একটা জরিপ হয়। সেই জরিপ দলের প্রধান মি. জ্যাকব বলেন, বঙ্গোপসাগরে প্রচুর সম্পদ স্তূপীকৃত রয়েছে; সমুদ্রের পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্রগুলো এ সম্পদ সংরক্ষণ করতে পারলে শতাব্দীর পর শতাব্দী এর ওপর নির্ভর করে তারা চলতে পারবে। এখন আমাদের প্রয়োজন, আইনের বলে প্রতিষ্ঠিত সামুদ্রিক চৌহদ্দির মধ্যে অনাদিকাল থেকে জমা হওয়া বিপুল প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর জাতীয় অধিকার প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাওয়া।

          গতকাল প্রথম আলোতে বিশেষ সাক্ষাৎকারে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের অধ্যাপক ড. এম হাবিবুর রহমান, পুরো সাক্ষাৎকার পড়ুন এখানে

        • মাসুদ করিম - ৩১ মার্চ ২০১২ (১:৪৪ অপরাহ্ণ)

          সম্প্রতি বিডিনিউজটুয়েন্টিফোরে এই রায় নিয়ে বিশদে লিখেছেন এম সানজীব হোসেন : Surfing of the ‘sovereign’ seas

          With regard to the issue of jurisdiction of the ITLOS, it was Bangladesh’s submission that ITLOS possessed jurisdiction over the entire disputed maritime area including the Continental Shelf area beyond 200 nautical miles.[43] Myanmar also accepted the jurisdiction of the ITLOS over the disputed maritime area, including the territorial sea, Exclusive Economic Zone (EEZ) and the continental shelf within 200 nautical miles. However, Myanmar further argued that in the case at hand the ITLOS did not have jurisdiction over the continental shelf beyond 200 nautical miles.[44] The Tribunal sided with Bangladesh and stated that it had jurisdiction over the continental shelf beyond 200 nm.[45]

          Having dealt with the issue surrounding jurisdiction, the ITLOS subsequently dealt with the issue of delimiting the territorial sea. Embarking upon this issue, the Tribunal had to first determine the nature of the 1974 and 2008 agreements between Bangladesh and Myanmar, i.e. whether they were legally enforceable agreements or not.[46] Bangladesh requested that the Tribunal declare that the maritime boundary between Bangladesh and Myanmar in the territorial sea shall be the boundary agreed between themselves in 1974 which was reaffirmed in 2008.[47] On the other hand, Myanmar argued that the agreements of 1974 and 2008 were not agreements at all and thus could not be held to be legally binding.[48] The Tribunal held in favour of Myanmar with regard to this issue and found no grounds to support Bangladesh’s submission that the Agreed Minutes of 1974 amounted to a legally binding agreement between the two countries. The Tribunal reached the same conclusion regarding the 2008 Agreed and found that it merely reaffirmed what was recorded in the legally non-binding Agreed Minutes of 1974.[49]

          Bangladesh also tried but nonetheless failed to convince the Tribunal that the conduct of the two nations over the years amounted to a de facto agreement along the lines of the 1974 Agreed Minutes regarding the delimitation of the territorial sea[50] and also that Myanmar is estopped from claiming that the Agreed Minutes of 1974 is anything other than valid and legally binding.[51] [52]

          Having concluded that there was no legally binding agreement or a de facto agreement between the parties and also due to the absence of estoppel, the Tribunal at this point decided to delimit the territorial sea between the two nations on the basis of Article 15[53] of the United Nations Convention of the Law of the Sea (hereinafter, UNCLOS). In the process of doing so the ITLOS found no evidence of any ‘historic title’ over the territorial sea in favour of Bangladesh or Myanmar.[54]

          Myanmar, however, had a specific claim regarding the St. Martin’s Island. She argued that the island was a ‘special circumstance’ under Article 15 and demanded a departure from the median line while delimiting the territorial sea.[55] It goes without saying that Bangladesh digressed with Myanmar’s claim and counter-argued that St. Martin’s Island be given ‘full effect’ because of its size, population and economic activities entitling it to a full 12 nm of territorial sea.[56] The Tribunal found in favour of Bangladesh thereby giving St. Martin’s Island ‘full effect’ and observing that it is a significant maritime feature by virtue of its size and population and also the extent of its economic and other activities.[57]

          While determining the delimitation line of the territorial sea, the Tribunal followed the method of equidistance. Having given ‘full effect to the St. Martin’s Island, it decided that the placing of the delimitation line should follow the equidistance method up to the point beyond which the territorial seas of the Parties no longer overlapped.[58] In laymen’s terms, the Tribunal acknowledged Bangladesh’s right to a 12 nm territorial sea around St. Martin’s Island to the point where such territorial sea did not overlap with Myanmar’s territorial sea. The Tribunal observed that had it reached a different conclusion, it would result in giving more weight to the sovereign rights and jurisdiction of Myanmar in its exclusive economic zone and continental shelf than to the sovereignty of Bangladesh over its territorial sea.[59]

          The delimiting of the territorial sea was followed by the issue of navigation by Myanmar in Bangladesh’s territorial sea around St. Martin’s Island to and from the River Naaf. In this context, Bangladesh agreed to accord Myanmar the right of passage and the Tribunal took notice of this.[60]

          Prior to delimiting the Exclusive Economic Zone and the Continental Shelf, the Tribunal first determined the length of the coastlines of the two nations. In response to Bangladesh and Myanmar’s claim to 421 and 740 Kilometres of coastline, the Tribunal found that the lengths of Bangladesh and Myanmar’s coastlines were 413 and 587 Kilometres respectively.[61] [62] Therefore, having determined the relevant coasts of the contending nations and their approximate lengths, the ratio of coastal lengths was found to be approximately 1:1.42 in favour of Myanmar.[63]

          The issue that came in next was determining which method of delimitation would be applied with respect to the EEZ and the Continental Shelf. I have already mentioned in the initial parts of this article that Bangladesh had always demanded delimitation on the basis of equity. Before the ITLOS her argument was such that although the equidistance method was more commonly used, but in the context of the ongoing case it would not produce an equitable result. Therefore, in place of the equidistance method that was being favoured by Myanmar, Bangladesh advocated for the angle-bisector method of delimitation on the grounds that it would produce a more equitable result.[64]

          The ITLOS, in this regard, agreed with Myanmar and opted to employ the equidistance method of delimitation.[65] Let’s not all get unnecessarily ‘worked up’ about the line taken by the Tribunal. Although, the Tribunal had opted for the method of equidistance, it would apply this method in an ‘equitable’ manner by means of a three-stage approach based on the judicial precedents of the most recent case law on the subject.[66] This three-stage process comprised of: 1) Constructing a provisional equidistance line, based on the geographical positions of the Parties’ coasts; 2) Determining whether there are any relevant circumstances requiring adjustment of the provisional equidistance line and in the presence of an relevant circumstances making an adjustment that produces an equitable result; 3) Checking whether the line, as adjusted, results in any significant disproportion between the ratio of the respective coastal lengths and the ratio of the relevant maritime areas allocated to each Party.[67]

          After deciding the base points for both nations and drawing the provisional equidistance line, the Tribunal moved onto considering the presence of any relevant circumstances demanding the re-adjustment of the equidistance line that had been drawn that would then produce the needed equitable solution. Bangladesh pointed out three geographical and geological factors which she believed amounted to ‘relevant circumstances’, namely, 1) The concave shape of Bangladesh’s coastline; 2) The presence of St. Martin’s Island and 3) Bengal’s depositional system.[68] Myanmar denied the validity of all three Bangladeshi claims.[69] The Tribunal accepted the first relevant circumstance argued by Bangladesh and rejected the remaining two. It agreed that the concavity of the coastline of Bangladesh was a ‘relevant circumstance’ in the present case, because the provisional equidistance line as drawn produced a cut-off effect on that coast, requiring an adjustment of that line.[70] It was on the basis of these findings that the Tribunal delimited the EEZ and Continental Shelf within 200 nm.

          With regard to delimitation of the Continental Shelf beyond 200 nm, Myanmar’s position was such that Bangladesh’s Continental Shelf cannot extend beyond 200 nm because the maritime area in which Bangladesh enjoyed sovereign rights with respect to natural resources of the Continental Shelf did not extend up to 200 nm.[71] The Tribunal disagreed with Myanmar’s contention because, in fact, the delimitation line of the EEZ and the Continental Shelf of Bangladesh did reach the 200 nm limit.[72] It held that both nations had entitlements to the Continental Shelf extending beyond 200 nm.[73]

          With regard to the method of delimiting the Continental Shelf beyond 200 nm, Bangladesh favoured an equitable method on the ground that she had the most natural prolongation into the Bay of Bengal contrary to Myanmar who had little or no natural prolongation beyond 200 nm.[74] On the other hand, Myanmar stuck to its method of equidistance.[75] This time also, the Tribunal preferred the equidistance method.[76] However, the Tribunal found that the ‘relevant circumstance’, i.e. the concavity of Bangladesh coastline, which had an effect on the delimitation of continental shelf within 200 nm, had a continuing effect on the continental shelf beyond 200 nm.[77] It was therefore found that the adjusted equidistance line delimiting both the EEZ and the Continental Shelf within 200 nm continued in the same direction beyond the 200 nm limit of Bangladesh until it reached an area where the rights of third States may be affected.[78]

          Due to the continuation of the delimitation line beyond 200 nm, a ‘gray area’ was chalked out, where the adjusted equidistance line used for delimitation of the Continental Shelf went beyond 200 nm off Bangladesh and continues until it reaches 200 nm off Myanmar.[79] The Tribunal observed that the resultant ‘grey area’ was as a consequence of delimitation and that any processes of delimitation may give rise to complex legal and practical problems, such as those involving trans-boundary resources. The Tribunal prescribed contending nations to enter into agreements or cooperative arrangements to deal with problems resulting from the delimitation, i.e. the ‘grey area’.[80]

          The Tribunal finally found that the equitably adjusted delimitation line allocated approximately 111,631 square kilometres of the relevant area to Bangladesh and approximately 171,832 square kilometres to Myanmar, the ratio of the allocated areas approximately being 1:1.54 in favour of Myanmar.[81]

    • মাসুদ করিম - ২১ মার্চ ২০১২ (২:৩৩ অপরাহ্ণ)

      বঙ্গোপসাগরে বার্মা-বাংলাদেশের সীমানা নির্ধারণে International Tribunal for the Law of the Sea (ITLOS)এর ওয়েবসাইটে যেতথ্যগুলো সংরক্ষিত আছে তা আমরা এখানে পড়তে পারব :Judgment, Press Release, Webcast। এটি ছিল ইটলসের ১৬ নং মামলা। এখানে আমরা মামালার অগ্রগতির ক্রমপঞ্জি তুলে দিচ্ছি।

      Dispute concerning delimitation of the maritime boundary between Bangladesh and Myanmar in the Bay of Bengal (Bangladesh/Myanmar)

      Oral Proceedings

      First round of oral argument

      Bangladesh

      Myanmar

      Second round of oral argument

      Bangladesh

      Myanmar

      Final sumbissions

      Bangladesh

      Myanmar

      First round of oral argument

      Bangladesh

      Thursday, 8 September 2011

      10 a.m.-11:30 a.m.

      12 p.m. – 1 p.m.

      Friday, 9 September 2011

      10 a.m.-11:30 a.m.

      12 p.m.-1 p.m.

      Monday, 12 September 2011

      10 a.m. – 11:30 a.m.

      12 p.m. – 1 p.m.

      3 p.m. – 4:30 p.m.

      5 p.m. – 5:30 p.m.

      Tuesday, 13 September 2011

      10 a.m. – 11:30 a.m.

      12 p.m. – 1 p.m.

      First round of oral argument

      Myanmar

      Thursday, 15 September 2011

      3 p.m. – 4:30 p.m.

      5 p.m. – 6 p.m.

      Friday, 16 September 2011

      3 p.m. – 4:30 p.m.

      5 p.m. – 6 p.m.

      Monday, 19 September 2011

      10 a.m. – 11:30 a.m.

      12 p.m. – 1 p.m.

      3 p.m. – 4:30 p.m.

      5 p.m. – 6 p.m.

      Tuesday, 20 September 2011

      10 a.m. – 11:30 a.m.

      12 p.m. – 1 p.m.

      Second round of oral argument

      Bangladesh

      Wednesday, 21 September 2011

      3 p.m. – 4:30 p.m.

      Thursday, 22 September 2011

      10 a.m. – 11:30 a.m.

      12 p.m. – 1 p.m.

      3 p.m. – 4:30 p.m.

      Second round of oral argument

      Myanmar

      Saturday, 24 September 2011

      10 a.m. – 11:30 a.m.

      12 p.m. – 1 p.m.

      3 p.m. – 4 p.m.

      Final submissions presented by H.E. Mr Mohamed Mijarul Quayes, Foreign Secretary of Bangladesh, on behalf of the Agent of Bangladesh

      Final submissions presented by H.E. Dr Tun Shin, Agent of Myanmar

      Reading of the Judgment, Wednesday, 14 March 2012

      11:30 a.m.-12:20 p.m.

      12:50 p.m.-13:30 p.m.

      আর এখানে পড়ুন সমুদ্রসীমা সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ টিমের অন্যতম সদস্য ও মূলকর্মী রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ খুরশেদ আলম (অব.) যিনি বর্তমানে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অতিরিক্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, সমকালে শেখ রোকনের নেয়া তার সাক্ষাৎকার : সমুদ্রে সীমানা চিহ্নিত, এখন সম্পদ অনুসন্ধান ও আহরণ জরুরি

      সমকাল : কেমন করে যুক্ত হলেন সমুদ্র জয়ের অভিযানে?
      খুরশেদ আলম : সত্তরের দশকের শেষ দিকে ভারতের সঙ্গে তালপট্টি দ্বীপ নিয়ে বিরোধের সময় ১৩০ টনের ছোট একটি গানবোটের কমান্ডে ছিলাম আমি। আর প্রতিপক্ষের ছিল ১১০০ টনের চারটি যুদ্ধজাহাজ, যার প্রতিটিতে ৪-৫টি কামান। আমাদের ভরসা কেবল একটি কামান। জুনিয়র অফিসার হিসেবে সেখানে এক মাস অবস্থানকালে বুঝতে পারি, প্রধানত অর্থনৈতিক কারণে নৌবাহিনীতে তাদের সমকক্ষতা অর্জন করা দুরূহ হবে। সাগরের দ্বীপে তাদের দখলও সরানো যাবে না। শক্তিবলে নয়, বরং আন্তর্জাতিক আইনে স্বীকৃত পন্থায় ভারত ও মিয়ানমারের কাছ থেকে ন্যায্য অধিকার আদায়ের পথ অনুসন্ধানে সে সময় থেকেই আমি লেগে পড়ি। ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় সংসদে টেরিটরিয়াল ওয়াটার্স অ্যান্ড মেরিটাইম জোনস অ্যাক্ট পাস করেন। এ যুগান্তকারী ও দূরদর্শী আইনে বঙ্গোপসাগর এবং এর সম্পদের ওপর ১২ নটিক্যাল মাইল টেরিটরিয়াল সি, ২০০ কিলোমিটার এক্সক্লুসিভ অর্থনৈতিক এলাকা এবং মহীসোপানে বাংলাদেশের অধিকার ঘোষণা করা হয়। ভারত ও মিয়ানমার স্বাধীনতা আগে পেলেও তাদের সাগর-সীমানা ধরে এ দাবি উত্থাপনের কাজটি করেছে আরও পরে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতৃত্বের এ উপলব্ধি আমাকে বঙ্গোপসাগর নিয়ে কাজ করতে আরও অনুপ্রেরণা জোগায়।
      সমকাল : জাতিসংঘে আমাদের সমুদ্রসীমার দাবি তো পেশ হয়েছে অনেক পরে। বিলম্ব হলো কীভাবে?
      খুরশেদ আলম : ১৯৮২ সালে সমুদ্র আইন বিষয়ক নতুন জাতিসংঘ কনভেনশনে বাংলাদেশ স্বাক্ষর করে। ওই অনুষ্ঠানে দু’জন রাষ্ট্রদূত, নৌবাহিনী প্রধানসহ আমি নিজেও ছিলাম। কিন্তু পরবর্তী সরকারগুলো কেন যেন সেটা অনুস্বাক্ষর করেনি। আওয়ামী লীগ সরকারের গত মেয়াদে, বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বাধীন তৎকালীন সরকার মন্ত্রিসভার শেষ বৈঠকে রেটিফাই করে। ১২ জুলাই ২০০১। তারপর যে পরিস্থিতি উদ্ভব হয় তা হচ্ছে, কনভেনশনে বলা আছে, ২০০ নটিক্যাল মাইলের বাইরে যদি মহীসোপান চাই, রেটিফিকেশন-পরবর্তী ১০ বছরের মধ্যে মহীসোপানের দাবি তথ্য-উপাত্ত, যুক্তিসহকারে জাতিসংঘে পেশ করতে হবে। ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসে আমি যখন দায়িত্ব নিলাম, ততদিনে নয় বছর শেষ হয়ে গেছে। ওই এক-দেড় বছরের মধ্যে সব তথ্য-উপাত্ত, নথিপত্র প্রস্তুত করতে হবে এবং প্রমাণ করতে হবে যে, বাংলাদেশের উপকূল থেকে সমুদ্রের তলদেশে একই ধরনের সেডিমেন্ট অব্যাহত রয়েছে। এটা প্রমাণ করার জন্য সিসমিক ও বেজমেন্ট সার্ভে করা দরকার। আগে আমাদের দেশে কখনও সিসমিক সার্ভে হয়নি। উপযুক্ত জাহাজও নেই, তা ভাড়া করতে হবে। আমি অনেকের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে দেখলাম এ জন্য প্রায় ৮০ কোটি টাকা লাগে। মাননীয় মন্ত্রী প্রস্তাবটি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে যান। তখন বাজেট পাস হয়ে গেছে; কিন্তু প্রধানমন্ত্রী বিশেষ ব্যবস্থায় ওই অর্থের ব্যবস্থা করলেন। বরাদ্দ পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিলাম। কারণ সার্ভের জন্য কেবল একটি সিজন ছিল_ ২০০৯ সালের ডিসেম্বর থেকে মার্চ ২০১০। এর মধ্যে করতে না পারলে জাতিসংঘে যথাসময়ে দাবি পেশ করা যাবে না। আমরা ডাচ সরকারকে কাজটি করে দেওয়ার অনুরোধ জানালাম। তাদের একটি জাহাজ তখন প্রশান্ত মহাসাগর থেকে ফিরছিল। ২০১০ সালের মার্চে সার্ভে সম্পন্ন হয়। আমরা প্রমাণ করলাম বাংলাদেশের মাটি ও বঙ্গোপসাগরের বিস্তীর্ণ এলাকার তলদেশ একই উপাদানে গঠিত। এ সময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নৌবাহিনীর জন্য বিএনএস অনুসন্ধান নামে একটি জরিপ জাহাজ কিনে দেন। পরে আমরা সব তথ্য-উপাত্ত জাতিসংঘের একজন কমিশনারকে দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করিয়ে নিলাম। পরে ২০১১ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি আমরা দাবিনামা পেশ করি।
      সমকাল : বিষয়টি আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে গেল কোন প্রেক্ষাপটে?
      খুরশেদ আলম : আপনাদের মনে আছে, সরকার সমুদ্রবক্ষে ২৮টি তেল-গ্যাস অনুসন্ধান ব্লক করেছিল। সেগুলোর টেন্ডারও আহ্বান করা হলো। তখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার। কনোকোফিলিপস বেশ কিছু ব্লক পেয়েছিল। কিন্তু মিয়ানমার বলল এর ১৭টি ব্লক তাদের সীমানায়। আর ভারত দাবি করল ১০টি। আমাদের থাকল মাত্র একটি ব্লক। আসলে আমরা সমুদ্রসীমা নির্ধারণ না করেই ব্লক ঘোষণা করেছিলাম। এটা আন্তর্জাতিক আইনসম্মত কাজ হয়নি। মিয়ানমার ও ভারতের দাবি অনুযায়ী আমাদের সমুদ্রসীমা ১৩০ মাইলের মধ্যে আটকে গেল। ইতিমধ্যে বর্তমান সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে। সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ে তখন বিষয়টি চিন্তা-ভাবনা হলো। আমাকে বলা হলো তেল-গ্যাস ও মৎস্যসম্পদ সমৃদ্ধ এত বড় এলাকা দ্বিপক্ষীয় আলোচনা করে সুরাহা হবে না। দ্বিপক্ষীয় আলোচনার অভিজ্ঞতাও সুখকর নয়। বাংলাদেশের জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চাইলে আমাদের আন্তর্জাতিক আদালতেই যেতে হবে। আপনারা প্রস্তুতি নিন। আমরা তখন আরবিট্রেশনে যাওয়ার প্রস্তুতি নিতে থাকলাম।
      সমকাল : কতদিন ধরে প্রস্তুতি নিয়েছেন? বিষয়টি তো কড়া গোপনীয়তার মধ্যে ছিল।
      খুরশেদ আলম : আমাদের লেগেছে চার-পাঁচ মাস। হ্যাঁ, কঠোর গোপনীয়তা অবলম্বন করেছি আমরা। অনেকে অভিযোগ করে থাকেন, বাংলাদেশে কোনো কিছু গোপন থাকে না। আশঙ্কা ছিল যে আদালতে যাওয়ার বিষয়টিও সাধারণ মানুষ জেনে যাবে। আমরা সেটা হতে দিইনি। বিষয়টি যদি ভারত বা মিয়ানমার জানতে পারত তাহলে আন্তর্জাতিক আদালত থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নেওয়ার আশঙ্কা ছিল। এমন নজির রয়েছে। তাতে করে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা ছাড়া আমাদের আর উপায় থাকত না। ২০০৯ সালের অক্টোবরে হেগে অবস্থিত সমুদ্রসীমা বিষয়ক স্থায়ী আদালতে আমরা ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমার বিরোধ নিয়ে অভিযোগ দায়ের করি।
      সমকাল : ভারত ও মিয়ানমার আমাদের এসব প্রস্তুতির ব্যাপারে কোন পর্যায়ে এসে জানতে পারে?
      খুরশেদ আলম : প্রথম দিকে জানত না। একেবারে শেষ মুহূর্তে আমরা তাদের জানিয়েছি। তারা বাধা দেওয়ারও চেষ্টা করেছে; কিন্তু কাজ হয়নি। ভারত মহীসোপানের দাবি জানিয়েছে ২০০৯ সালে। মিয়ানমার তারও আগে, ২০০৮ সালে। আমরা যদি ২০০১-০৭ সালের মধ্যে দাবি জানাতাম, তাহলে সিদ্ধান্ত এতদিনে পেয়ে যেতাম। দুর্ভাগ্যজনকভাবে সে সময় সরকার জরিপও চালায়নি।
      সমকাল : আমরা দেখলাম, বাংলাদেশ-মিয়ানমার মামলা হেগের আদালত থেকে জার্মানির হামবুর্গের আদালতে স্থানান্তর হয়েছিল বোধহয় মিয়ানমারের প্রস্তাবে। তারা কেন এমন সিদ্ধান্ত নিলেন? আপনার কী মনে হয়?
      খুরশেদ আলম : হ্যাঁ, প্রস্তাবটা মিয়ানমারের দিক থেকেই ছিল। তারাই ইটলসে যাওয়ার কথা বলেছিল। আমাদের কোনো আপত্তি ছিল না। জাতিসংঘ স্থায়ী আদালতে যে কোনো পক্ষই এককভাবে যেতে পারে। কিন্তু ইটলসে যেতে হলে উভয় পক্ষের সম্মতি প্রয়োজন হয়। আর মিয়ানমারের দিক থেকে বোধহয় হিসাব ছিল যে হেগের আদালতে তারা সুবিধা করতে পারবে না। কারণ তারা ছিল তখনও একঘরে। সেখানে মাত্র পাঁচজন বিচারপতি। আর হামবুর্গে ২২-২৩ জন বিচারপতি। সেখানে কারও পক্ষে কারসাজি করা কঠিন হবে।
      সমকাল : রায় দেওয়ার ক্ষেত্রে ট্রাইব্যুনাল কোন কোন দিক বিবেচনা করেছেন?
      খুরশেদ আলম : ট্রাইব্যুনাল তিনটি পর্যায়ে বিবেচনা করেছেন। প্রথম হচ্ছে টেরিটোরিয়াল সি। ১২ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত টেরিটোরিয়াল সির সীমানা নির্ধারণের ব্যাপারে ১৯৭৪ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশের সঙ্গে মিয়ানমারের ঐকমত্য হয়েছিল। পরে বিষয়টি ফাইলে পড়ে ছিল, পরবর্তী সরকারগুলো এটাকে আর চুক্তিতে পরিণত করেনি। ফলে আদালতে গিয়ে মিয়ানমার বলল, এটা তো সম্মত কার্যবিবরণী মাত্র। তারা এটা আর মানেন না। ইতিমধ্যে জাতিসংঘেও নতুন কনভেনশন হয়েছে। মিয়ানমার চেয়েছিল ৬ মাইল হোক। আমরা ১২ মাইল অথবা ১৯৭৪ সালের ঐকমত্য বলবৎ চেয়েছি। দু’পক্ষই যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেছে। শেষ পর্যন্ত আদালত ‘৭৪ সালের দলিল না মানলেও সমদূরত্ব নীতিতে ১২ মাইল টেরিটোরিয়াল সি নির্ধারণ করে দেয়। সেটা অবশ্য ‘৭৪ সালের সীমানারই অনুরূপ। বরং আমাদের কিছুটা লাভই হয়েছে।
      আদালতের দ্বিতীয় বিবেচনা ছিল এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন। মিয়ানমার বলেছিল, তোমাদের আঁকাবাঁকা উপকূল রেখার জন্য তো আমরা দায়ী নই। ফলে সমদূরত্ব পদ্ধতিতে সীমানা নির্ধারণ হতে হবে। আমরা বলেছি, উপকূল আঁকাবাঁকার জন্য তো আমরাও দায়ী নই। প্রকৃতির ব্যাপার। আদালতকে বাংলাদেশের প্রতি ন্যায়বিচার করতে হবে। জার্মানি নিজেই তো ডেনমার্কের বিরুদ্ধে মামলায় ইকুইটির কথা বলেছে। আদালত আমাদের যুক্তি মেনেছেন। তৃতীয় বিষয় ছিল মহীসোপান। এটা একটু জটিল। কারণ আমাদের ২০০ মাইল এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন শেষ হওয়ার পর যেখানে মহীসোপান শুরু হবে, সেখানে মিয়ানমারের এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন ঢুকে গেছে। সামান্য জায়গা, ৪০-৫০ বর্গকিলোমিটার। আবার মিয়ানমার বলল, মহীসোপানের বিষয়টি এখন নিষ্পত্তি হবে না। কারণ বাংলাদেশ মাত্র ২০১১ সালে তাদের দাবি জাতিসংঘে পেশ করেছে। আদালতও বললেন, এখন এটার সমাধান দেওয়া যাবে না। আমরা রবীন্দ্রনাথের কবিতা উদ্ধৃত করে বললাম, বিধাতার রাত-দিন নেই, তার অনেক সময়। কিন্তু আমরা মরণশীল মানুষ। আমাদের তো কাজ শেষ করতে হবে। সমাধান একটা দিতেই হবে। তখন আদালত মহীসোপানের সীমানার দিক নির্ধারণ করে দিয়েছেন। ভারতের সঙ্গে নিষ্পত্তির পর সেটা চূড়ান্ত হবে। মিয়ানমারের ইকোনমিক জোনের যে অংশ আমাদের মহীসোপানে ঢুকে গেছে, সেখানকার তলদেশ হবে বাংলাদেশের আর পানি হবে মিয়ানমারের।
      সমকাল : মিয়ানমার-বাংলাদেশ সমুদ্রসীমা অংশে এখন আমাদের কী করার আছে?
      খুরশেদ আলম : জ্বালানি মন্ত্রণালয়, মৎস্যসম্পদ মন্ত্রণালয়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সেটা ঠিক করবে। নৌ-টহল বৃদ্ধি করা হবে কি-না ঠিক করবে। সমুদ্রে শক্তি বাড়াতে হবে। কারণ আমাদের দু’পাশেই শক্তিশালী দেশ রয়েছে। সম্পদ কীভাবে কাজে লাগাতে পারি, সে ব্যাপারে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা নিতে হবে। জ্বালানি ও মাছ ছাড়াও পলিমেটালিক সালফাইডসহ কপার, ম্যাগনেশিয়াম, নিকেল সংগ্রহ করা যাবে। দুষ্প্রাপ্য ও মূল্যবান খনিজ পদার্থ আহরণ নিয়ে ভাবতে হবে।
      সমকাল : কেউ কেউ আশঙ্কা করছেন যে মিয়ানমার এই রায় বাস্তবায়নে সহযোগিতা না-ও করতে পারে? এটা কতটা সত্য?
      খুরশেদ আলম : না, মিয়ানমার মেনে নিয়েছে। সরকারিভাবে জানিয়েছে। আসলে মেনে নেওয়া ছাড়া কোনো অপশন নেই। আপিলের সুযোগ নেই। আমেরিকা ও ইউরোপের অনেক দেশকে আদালতে যেতে হয়েছে এবং রায় মেনে নিতে হয়েছে।
      সমকাল : ভারতের সঙ্গে আমাদের বিরোধের বিষয়টি নিষ্পত্তি হবে হেগের আদালতে। হামবুর্গের আদালতের সঙ্গে এর কি কোনো পার্থক্য রয়েছে।
      খুরশেদ আলম : কিছু পার্থক্য রয়েছে। হামবুর্গে ২৩ জন বিচারক, হেগে ৫ জন। এখানে বিচারকদের বেতন-ভাতা দেয় জাতিসংঘ। সেখানে দিতে হবে বাদী ও বিবাদীকে। জুরিসডিকশনের কোনো পার্থক্য নেই। তবে হেগের বিচার প্রক্রিয়া হামবুর্গের চেয়ে দীর্ঘতর। ইটলসে ছয় মাস লাগলে, সেখানে এক বছর লেগে যায়।
      সমকাল : ভারতের সঙ্গে আইনি লড়াইয়ের জন্য আমাদের প্রস্তুতি কেমন?
      খুরশেদ আলম : আমরা ইতিমধ্যে সব তথ্য-উপাত্ত, যুক্তি আদালতে পেশ করেছি। ভারত তাদের পাল্টা যুক্তি দেবে এ বছর। আমাদের প্রস্তুতিতে ঘাটতি নেই। তারপরও সমুদ্র আইন নিয়ে যারা চিন্তা-ভাবনা করেন, তাদের সবাইকে আমরা অনুরোধ জানাব আমাদের পরামর্শ দেওয়ার জন্য। তাতে করে আমাদের আইনি লড়াই আরও শক্তিশালী হবে।
      সমকাল : হামবুর্গের আদালতের রায় কি হেগের আদালতে বাংলাদেশের জন্য ইতিবাচক পরিস্থিতি তৈরি করবে না? কারণ বিচার কাজের ক্ষেত্রে তো নজির অনুসন্ধান করা হয়।
      খুরশেদ আলম : আমরা ইতিবাচক রায়ই আশা করি। এই আদালতেরই তিনজন বিচারক সেখানে রয়েছেন। আমরা আশা করছি, বাংলাদেশ-ভারত সমুদ্রসীমাও ইকুইটির ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে।
      সমকাল : মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমার বিরোধ নিষ্পত্তির পর ভারত তো এখন দ্বিপক্ষীয় আলোচনার প্রস্তাব দিচ্ছে।
      খুরশেদ আলম : এ ব্যাপারে সোমবার মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী পরিষ্কার বলে দিয়েছেন যে, আদালত থেকে মামলা প্রত্যাহারের প্রশ্নই আসে না। তবে আলোচনার জন্য আমাদের দরজা সবসময় খোলা।
      সমকাল : আপনাকে এবং আপনার সহকর্মীদের অভিনন্দন জানাই। আমাদের সময় দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
      খুরশেদ আলম : ধন্যবাদ, সমকালের জন্যও শুভেচ্ছা রইল।

  26. মাসুদ করিম - ১৫ মার্চ ২০১২ (২:২৩ অপরাহ্ণ)

    চীনের প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাও গতকাল নয় বছর প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন শেষে তার সর্বশেষ সংবাদ সম্মেলনে প্রায় তিন ঘন্টার এই আলাপচারিতায় অনেক বিষয়ে তিনি সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন। এনিয়ে ‘গ্লোবাল টাইমস’এর সম্পূর্ণ স্টোরিটা এখানে তুলে রাখছি।

    Premier Wen Jiabao Wednesday stressed the importance of pushing forward with political structural reform and offered rare responses to several sensitive issues at a press conference after the conclusion of the Fifth Session of the 11th National People’s Congress (NPC).

    “Without a successful political structural reform, it is impossible to fully institute economic reform, and the achievements made may be lost while new emerging problems will not be fundamentally resolved,” the premier stressed.

    “Should the country fail to push forward political reform to uproot problems occurring in society, historical tragedies such as the Cultural Revolution (1966-76) may take place again,” Wen warned, adding that his long interest in political reform comes out of “a sense of responsibility.”

    “We must press ahead with both economic structural reform and political structural reform, especially reforms to the leadership system of the Party and the country,” Wen said, citing social problems such as income disparity, lack of credibility and corruption.

    It is not an easy task to establish a socialist democracy in a country with a population of 1.3 billion, but reforms cannot stop or go backward, the premier added.

    Lin Zhe, a professor at the Party School of the Central Committee of the Communist Party of China (CPC), said that the goal of pushing political reform is to build a government ruled by law, which protects citizens’ rights and operates at a low cost.

    “The practice of administration by law should be implemented in every sector of the government, whose expenditures should be scaled back,” Lin said, adding that the reform of the leadership system of the Party and the country will focus on the anti-corruption front.

    “The government should intensify its crackdown on corruption. Cutting and regulating the three public expenditures will be a major task ahead,” she noted, warning that as reform will see a redistribution of interests, those with vested interests may become obstacles to this drive.

    Wen said that he believed any member of the Party and government officials with a sense of responsibility must fully recognize that further reform is “an urgent task” for China.

    He said the nation will unswervingly implement the rural villagers’ self-governance system and protect their legitimate rights to direct elections.

    “The practices at many villages showed farmers can succeed in directly electing villagers’ committees. If the people can manage a village well, they can do well in managing a township and a county.”

    “We should encourage people to follow the path to experiment boldly and withstand tests in practice. I believe China’s democracy will develop in a step-by-step manner according to the national circumstances and this trend is unstoppable by any force,” he said.

    Earlier this month, residents of Wukan, a village in Guangdong Province, elected their village committee several months after staging massive protests over illegal land sales and local officials’ abuse of power.

    While commenting on the Wang Lijun incident, Wen urged Chongqing authorities to seriously reflect on and draw lessons from the case.

    Wang, vice mayor and former police chief of Chongqing, made headlines last month after he entered the US consulate in Chengdu, Sichuan Province.

    The incident was seen as giving critics a chance to intensify criticism of Chongqing’s development path.

    Wen said that the central authorities have taken this matter very seriously and instructed relevant departments to start an investigation immediately.

    “Progress has been made in the investigation so far and the issue will be strictly handled based on facts and according to laws,” Wen said. “The result of the investigation and how the matter will be dealt with is sure to be made public, which will be able to stand the test of law and history.”

    Bo Xilai, secretary of the CPC Chongqing Committee, said Friday that the case was an “isolated” incident that could not alter the success of Chongqing’s crackdown on organized crime, media reports said.

    Wen also revealed that private capital may be allowed to enter the financial sector while commenting on the Wu Ying case, in which the 31-year-old, Zhejiang-based businesswoman was sentenced to death for cheating investors out of several hundred million yuan.

    He stressed that the case must be handled based on real facts, calling for a thorough study on the issue that helps provide clearly defined legal safeguards for private lending.

    “The incident reflects the fact that the development of private finance cannot meet the requirement of economic and social development in China, as enterprises, particularly small and micro ones, are in need of great amounts of funds, which can’t be satisfied by banks while there’s a large amount of idle capital,” the premier added.

    Zhou Dewen, director of the Wenzhou Council for Promotion of Small- and Medium-sized Enterprises, told the Global Times that Wenzhou businesspeople had been expecting access to the financial industry as one of the ways to reinvest private capital, and hoping the government can loosen related restrictions.

    Wen said the government should allow private capital to enter the financial sector while strengthening supervision, and that financial authorities are considering taking private financing activities in Wenzhou as one of the pilot projects for an overall reform in this field.

    Lin spoke highly of Wen’s candid and sincere replies at Wednesday’s press conference.

    “He touched on almost all the hot topics in the 3-hour-long press conference, and didn’t shy away from those sensitive problems. His earnest and frank replies impressed me,” Lin said.

    She also noted that compared with previous CPPCC and NPC annual sessions, there was more transparency in this year’s gatherings through the organizer’s dissemination of information, media coverage and online discussions.

    “I also noticed that there were fewer conventional phrases and clichés during the meetings,” Lin said.

    Zhu Lijia, a professor at the Chinese Academy of Governance, echoed Lin’s remarks.

    “The public paid more attention to this year’s two sessions thanks to wider and more sophisticated media coverage which was also coupled with the help of new media such as microblogging,” Zhu told the Global Times.

    A series of top level press conferences were held during the two sessions, covering China’s foreign policy, trade, finance, and healthcare. Sensitive issues were not avoided during press conferences by ministries or panel discussions of different delegations, the People’s Daily commented.

    Yang Jingjie and Xinhua contributed to this story

    লিন্ক : Don’t go back on reforms: Wen

  27. মাসুদ করিম - ১৬ মার্চ ২০১২ (৬:১৫ অপরাহ্ণ)

    ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সহায়তার কথা স্বীকার আইএসআইয়ের, আইএসআইয়ের প্রাক্তন প্রধান আসাদ দুররানি পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের কাছে দেশের ভেতরের ও বাইরের রাজনৈতিক দলকে আইএসআইয়ের আর্থিক সাহায্য দেয়ার অভিযোগ স্বীকার করেছেন — এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের বিএনপিকে আর্থিক সাহায্য দেয়ার অভিযোগও স্বীকার করা হযেছে।

    Pakistan’s Inter Services Intelligence (ISI) has admitted to meddling in India’s Northeast and funding the right-wing Bangladesh National Party (BNP) during the 1991 general elections in that country.

    The admission came from no less than former ISI chief Asad Durrani during a Pakistan Supreme Court hearing on the spy agency’s mandate on Wednesday.

    A three-member bench of the apex court headed by Chief Justice Iftikhar Muhammad Chaudhary grilled the former spy agency chief on ISI’s funding for politicians both within and outside Pakistan.

    Recently a UAE-based daily had alleged that ISI paid Rs 50 crore to BNP chairperson and former PM Khaleda Zia ahead of the 1991 elections in which the BNP won and formed the government.

    There are allegations that the ISI has been active in Bangladesh whenever the BNP has been in power (1991-96) and later during 2001-06.

    The spy agency was also alleged to have launched a campaign from Bangladesh to destabilise the Northeast by patronising and providing logistic support, including funds, to the insurgent groups operating from Bangladesh.

    The ISI is alleged to have supported a network in Bangladesh, which includes the hardline Jamaat-e-Islami (JEI), the BNP and Northeast rebel groups during the BNP’s rule.

    খবরের লিন্ক : Pakistan ISI admits supporting insurgency in India’s Northeast

  28. মাসুদ করিম - ১৭ মার্চ ২০১২ (১২:৪৬ অপরাহ্ণ)

    ১৯৭১ সালে পশ্চিম পাকিস্তানে সরাসরি আক্রমণ না চালানোর জন্য ভারতের সাথে আমেরিকা গোপন চুক্তি করেছিল, এই অভিযোগ অস্বীকার করলেন কিসিঞ্জার।

    He was reacting to the perception in strategic community that after the 1971 war, which led to the split of Pakistan and the creation of Bangladesh, the US asked India not to strike against West Pakistan.

    With the Indian Army moving into East Pakistan Dec 4, 1971, Nixon resorted to gunboat diplomacy and sent the Seventh Fleet led by the nuclear powered aircraft carrier USS Enterprise into the Bay of Bengal.

    “Each side did what it had to do. Each acted on its own national interest which clashed for a brief moment,” he said.

    Kissinger surprised many in India by revising his much-quoted opinion of Indira Gandhi which became public after White House tapes of the Nixon presidency were declassified in 2005.

    “I was under pressure and made those comments in the heat of the moment. People took those remarks out of context,” Kissinger said, adding that he had the “highest regard” for Indira Gandhi.

    She was an extremely strong woman who acted in India’s national interest and a far-sighted woman as a far as foreign policy is concerned, said the 89-year-old Kissinger.

    The declassified tapes reveal Nixon calling then Indian prime minister Indira Gandhi an “old witch” and Kissinger agreeing with that assessment and reiterating that expression in their conversation.

    আর আজ কিসিঞ্জার ইন্দিরা গান্ধীকে বলছেন “an extremely strong and far-sighted woman”, যদিও ১৯৭১ সালে তার প্রেসিডেন্ট নিক্সন বলতেন “old witch”।

    বিস্তারিত পড়ুন : Kissinger denies secret deal with India during 1971 war

  29. মাসুদ করিম - ১৭ মার্চ ২০১২ (২:৩২ অপরাহ্ণ)

    চীনের প্রথম হওয়ার দৌড় চলছেই। এখন চীন চারুশিল্প ও প্রাচীন বস্তুসামগ্রীর সবচেয়ে বড় বাজার।

    China dominates the global art and antiques market as of last year, said a report published Friday ahead of the launch of the European Fine Art Fair in the Netherlands.
    Published by organisers of the world’s biggest antiques fair, to open to collectors in the southern city of Maastricht, the report said China now claims a 30 percent share of the worldwide market.
    “China overtook the United States for the first time in 2011 to become the largest arts and antiques market worldwide,” said the paper. It said the findings were based on “both auction and dealer sales”.
    The US was pushed into second place with a share of 29 percent, as art sales worldwide jumped by seven percent from the previous year to a staggering 46.1 billion euros ($ 60.3 billion) in 2011.
    Britain, overtaken by China in 2010, was third with 22 percent, while France came fourth with six percent, said the report “The International Art Market in 2011: Observations on the art trade over 25 years”.
    The report, compiled by Claire McAndrew, a cultural economist specialising in the fine and decorative art market, called the development “perhaps one of the most fundamental and important changes in the last 50 years”.

    বিস্তারিত পড়ুন : Eyes on China as world’s biggest antiques fair kicks off

  30. মাসুদ করিম - ১৮ মার্চ ২০১২ (৯:৪৪ পূর্বাহ্ণ)

    আজ ছিল তার জন্মদিন, কিন্তু তার আগেই গত মঙ্গলবার ভোর রাতে, মানে ১৪ মার্চ তিনি আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন, হিমানীশ গোস্বামী ছিলেন বহুমাত্রিক মানুষ, ব্যঙ্গচিত্রী সাংবাদিক লেখক, ‘অনায়াস লঘু-পরিহাস’এ তিনি ছিলেন রসোত্তীর্ণ। খবরের লিন্ক : হিমানীশ গোস্বামী প্রয়াত

  31. মাসুদ করিম - ১৮ মার্চ ২০১২ (১:০৭ অপরাহ্ণ)

    এবছর সাদাত হাসান মান্টোর জন্মশতবর্ষ উদযাপিত হবে পুরো উপমহাদেশ জুড়ে, এই অসামান্য কথাশিল্পী জন্মেছিলেন ১৯১২সালের ১১ মে অবিভক্ত পাঞ্জাবে। তার জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের প্রথম অনুষ্ঠনটি হল South Asian Free Media Association (Safma)তে গত শনিবার পাকিস্তানের National Language Authorityর উদ্যোগে।

    Manto did not aim to be political in his work, but the controversial nature of his writings, such as “Naya Kanoon”, automatically made them so.

    This was said by Dr Iqbal Afaqi, a writer, while talking about the various paradoxes in Saadat Hasan Manto’s various works. He was speaking at a gathering organised at the South Asian Free Media Association (Safma) on Saturday to honour Manto’s literary genius at his centennial birth anniversary.

    Manto, born a century ago, was tried for obscenity six times and never quite received the appreciation that he deserved.

    But the National Language Authority (NLA) hopes to change the masses’ attitude towards his work. The tribute is but one of the many commemorations intended for 2012, according to the organisers.

    In the Friday’s gathering, the NLA organised a reading of his works and screened Sarmad Sehbai’s telefilm adaptation of Manto’s magnum opus, “Toba Tek Singh”.

    NLA Chairperson Dr Anwar Ahmed commented on Manto’s acute sensitive observation of his surroundings that led him to pick characters based on socially-marginalised persons in society.

    He highlighted Manto’s ability to negate negative behaviours in society; for example, he gave the example of Babu Gopinaat, a character who, despite Zeenat Begum’s philandering escapades and flirtatious nature, treats her with impeccable respect and adoration.

    Gopinaat’s non-judgmental persona reflects Manto’s own ability to view real individuals and his characters beyond society’s dichotomy of right and wrong, he said. After all, Manto’s own writing fell into the “wrong” category defined by the society, though he was a sensitive and caring individual.

    বিস্তারিত পড়ুন : Manto, a political writer by the very virtue of his subjects

  32. মাসুদ করিম - ১৮ মার্চ ২০১২ (২:৩৩ অপরাহ্ণ)

    এই শিল্পতথ্যটি সত্যিই আমার জানা ছিল না। রেমব্রান্ট এঁকেছিলেন সম্রাট জাহাঙ্গিরের প্রতিকৃতি। বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  33. মাসুদ করিম - ২১ মার্চ ২০১২ (১০:৪৪ পূর্বাহ্ণ)

    ধ্রুপদী সাহিত্য দ্বারা অনুপ্রাণিত আর্ট ডিজাইন প্রজেক্ট।

    From James Joyce to Jonah, or what the Brontë Sisters’ objectification of men has to do with Holden Caulfield.

    Art inspires art, often crossing boundary lines in magnificent cross-disciplinary manifestations. As a lover of remix culture and a hopeless bookworm, I revel in the cross-pollination of visual art and literature. Here are five wonderful art and design projects, inspired by literary classics.

    শিল্পের রিমিক্সে আগ্রহী ও গ্রন্থকীটদের জন্য অবশ্য দ্রষ্টব্য এই লিন্ক : 5 Art and Design Projects Inspired by Literary Classics

  34. মাসুদ করিম - ২১ মার্চ ২০১২ (১:১৩ অপরাহ্ণ)

    রাশিয়ার স্লাভপন্থী ও পশ্চিমপন্থীদের সম্বন্ধে খুব সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎকারে জানাচ্ছেন Geoffrey Hosking, Professor Emeritus of Russian History, School of Slavonic & East European Studies, University College London।

    Why did such a trend emerge in Russia? What were the main differences between Westernizers and Slavophiles in XIX century?

    In the 18th century, Russia had become a great European power, but its political system was very different from that of most European powers. Most European powers were moving towards becoming constitutional political systems and nation-states. Obviously that’s not really true of Austria-Hungary, but it is true of most European countries: Germany, France, Italy, Spain and so on. Russia, of course, was much larger than any other European country, so it was regarded with fear and misgiving by European countries.

    Many Russians believed that the best way for Russia to strengthen itself as a great power was to become more like European countries — that is to say, to move towards a constitutional and parliamentary regime, either a republic, or more likely in Russia’s case, a monarchy; to move towards becoming an industrialized nation-state, like France, Germany and Britain. So that was the Westerner’s point of view. The Slavophiles reacted by saying, “Well, no, Russia is not like any European state. It has its own distinctive political system, which is based on autocracy and the Orthodox Church, and Russia is an empire, it’s not a nation-state. And it shouldn’t try to become one, because half of its population is non-Russian.”

    So those were the two positions prevalent in the 19th century, particularly during the second half of the 19th century.

    Thank you. And does such a dispute exist today? Who are the advocates and opponents of westernization?

    Well, it does exist today, because the Russian economy is still not very satisfactory. Unlike most powers with such a relatively high level of economic development, Russia exports mainly raw materials, fuel and armaments. It doesn’t export modern industrial goods and advanced technology like most European countries do. And so the advocates of westernization, again, would like to see Russia become more like other European countries, and to have a more diverse and modern industry.

    Of course, this question has become a little more complicated in the last two or three years, because the European economies themselves are in a serious crisis. But I think that doesn’t alter the fact that many Russians, including some in the government, possibly even President Medvedev himself, would like to see Russia become a more Western country, and to apply, therefore, genuine rule of law in its law courts, to set up a genuine parliamentary system with genuine free elections, whereas at the moment it seems that the elections are distorted, and in many ways to become more like a Western country.

    So that, as it seems to me, is the position as it is today. And the results of the recent election suggest that the westernizing tendency in the country is growing. And this is natural enough, since many Russians now have the experience of living in other European countries.

    Is it possible to westernize Russia and to move it towards a more liberal economy and rule of law, etc.?

    Yes, I think it is, although it will not be easy. But it should be done both from the top and from below. A strong westernizing leader, I think, would gain a lot of support, especially amongst younger professional people and younger businessmen who have experience of Western life. On the other hand, there are also a lot of Russians who believe that Russia is, again, not like a European country, that it’s more a Eurasian country – that is to say, that its roots in Asia are as strong as those in Europe, and that it should continue to be an authoritarian system, with a strong Orthodox Church. And they warn that the adoption of a Western-style political system would destabilize Russia, and weaken it and possibly even break it down.

    So again you have the two parties. They’re not exactly the same as they were in the 19th century, but there are similarities. However, the neo-Slavophiles do have quite a lot in common with Communists, who also emphasize that Russia is different from Western civilizations. But the communists themselves are rather split. After all, Zyuganov recommends rapprochement between the Communist Party and the Orthodox Church, and Russian nationalists in general, whereas quite a lot of communists still believe that the Orthodox Church is an evil force. That is to say, quite a lot of communists remain staunch atheists and would like to see a much stronger role for workers in the Russian economy. And it’s not easy for the two wings of the Communist Party to work together.

    লিন্ক : Slavophiles and Westernizers in Russia

  35. মাসুদ করিম - ২২ মার্চ ২০১২ (১:২৫ অপরাহ্ণ)

    ব্রাজিল রাশিয়া ইন্ডিয়া চায়না সাউথআফ্রিকা এই পাঁচ সদস্যের জোট ব্রিকস (BRICS) এমাসের শেষে দিল্লিতে এক শীর্ষবৈঠকে মিলিত হবে। ভারত ও চীনের মধ্যকার পারষ্পরিক আস্থার অভাব ও এর প্রতিকারই হবে এ আলোচনার মূল প্রতিপাদ্য, আর থাকবে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ-এ এই পাঁচ সদস্য মিলে নিজেদের প্রভাব বাড়ানোর সমঝোতা প্রস্তাব। নিজেদের মধ্যে ডলারের পরিবর্তে নিজেদের টাকায় বাণিজ্যিক আদানপ্রদানের রূপরেখা নিয়ে একটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্তও আশা করছে সদস্যরা।

    Top Chinese officials said on Tuesday that working with India under the BRICS (Brazil, Russia, India, China and South Africa) umbrella would help address long-persisting mistrust between the neighbours, adding that they expected specific bilateral outcomes from President Hu Jintao’s visit to New Delhi next week for the fourth summit between the fast-rising emerging economies.

    The New Delhi summit, said Assistant Foreign Minister Ma Zhaoxu, was “a very important platform” to enhance trust which, he said was of “an important value” to the now-annual coming together of the five nations.

    Mr. Hu, who will hold talks with Prime Minister Manmohan Singh along the sidelines of the March 28 and 29 summit, is expected to officially launch the marking of 2012 as the year of friendship and cooperation between India and China. His talks with Dr. Singh will go over several thorny bilateral issues.

    Luo Zhaohui, Director General of the Department of Asian Affairs at the Foreign Ministry, told reporters here that both countries had “managed very well” long-persisting frictions, such as the boundary dispute and strains over what China has described as the separatist activities of the exiled Dalai Lama.

    “There is peace and tranquillity in the border areas,” said Mr. Luo.

    “We also appreciate that the Government of India had stated on many occasions that Tibet is an inalienable part of China’s territory, and that India does not allow the Dalai Lama to use its territory for any separatist activities against China.”

    On the multilateral front, expanding economic and financial cooperation between the five emerging economies will set the agenda.

    The countries are expected to formally sign an agreement among their export-import banks. The deal, which officials said was still being worked out, is expected to add heft to an agreement announced at the last summit to promote direct trade and loans using local currencies, to reduce reliance on the dollar and guard against global volatility.

    Increasing the voice of emerging economies in the World Bank and International Monetary Fund (IMF) will be another key issue. Mr. Ma said the on-going search for the next head of the World Bank would come up during the talks, with the five countries having maintained “close communication” with each other on the issue. A strong call for the IMF to speed up the process of reforming quotas is also expected to be reflected in the New Delhi declaration that the summit will adopt.

    লিন্ক : BRICS meet will address mistrust, says China

    • মাসুদ করিম - ২২ মার্চ ২০১২ (২:৫০ অপরাহ্ণ)

      সত্যিই কি ‘কু’ হয়েছে চীনে, সকাল থেকে এই গুজবের সাথে কাটাচ্ছি, বোঝার কোনোই উপায় নেই, জানার কোনো মাধ্যম নেই — ব্রিকসের শীর্ষ সম্মেলনে আসবেন তো হু জিনতাও? না আসলেই গুজব আরো জোরালো হবে। কিন্তু শীর্ষ বৈঠক তো ২৮ মার্চ, তার আগে কিছুই কি জানা যাবে না?

      The Chinese capital is awash with speculation, innuendo and rumors of a coup following the most important political purge in decades, with even some of the most well-informed officials in the dark about what comes next.

      Since Bo Xilai, one of China’s most powerful leaders, was removed from his job last Thursday, the bureaucracy and the public have been on tenterhooks, awaiting the next twist in the gripping political saga.

      Besides a one-line statement on Mr Bo’s dismissal published late last week, China’s heavily censored media have not mentioned his name, let alone provided any clues about what will happen to him.

      But the country’s netizens, in particular those using hard-to-censor Twitter-like microblogs, have been flooding the internet with information ranging from highly implausible to apparently authentic.

      In one rumor that spread rapidly on Monday night, a military coup had been launched by Zhou Yongkang, an ally of Mr Bo’s and the man in charge of China’s state security apparatus, and gun battles had erupted in Zhongnanhai, the top leadership compound in the heart of Beijing.

      But when the Financial Times drove past the compound late on Monday night, all appeared calm and by Wednesday evening there was no indication that anything was out of the ordinary.

      However, one person with close ties to China’s security apparatus said Mr Zhou had been ordered not to make any public appearances or take any high-level meetings and was “already under some degree of control”.

      The same person said Mr Bo, who was Communist Party chief of Chongqing until last week, was under house arrest while his wife had been taken away for investigation into suspected corruption, a common charge leveled at senior officials who have lost out in power struggles.

      বিস্তারিত পড়ুন : Beijing on Edge Amid Coup Rumors

      • মাসুদ করিম - ২৬ মার্চ ২০১২ (৫:৩৮ অপরাহ্ণ)

        ‘কুদেতা’ নয় ‘নিউ লেফ্ট’ আবির্ভাব যন্ত্রণা? মানে চীনে আর্থিক উদারতাবাদের বিরুদ্ধে ‘নতুন মাওবাদী’ প্রতিবাদ? অনেক প্রশ্ন কোনো উত্তর নেই।

        In a country where the Communist Party has dominated “left-wing” politics for over sixty years, dissent has often been deemed a “right-wing” or “counterrevolutionary” affair. Subsequently, many dissidents and parts of the general population have embraced the term “right-wing” as implying something antiauthoritarian or progressive. To make things more confusing, since 1978 the CCP itself has moved farther and farther to the right while still claiming to be socialist. All this has contributed to a very strange political environment in mainland China. On the one hand, Chinese liberals employ the rhetoric of individual rights, parliamentary democracy, and free market capitalism in opposition to the state, yet find themselves in open support of the CCP’s drive to “liberalize” and push forward market reforms. By contrast, the Chinese “New Left” is left defending many aspects of the pre-1978 Maoist system and the last vestiges of state control over the economy while opposing state-driven market policies. With but a few exceptions, what remains is either tacit or explicit support for the CCP on both sides of the political spectrum. This rather bizarre phenomenon is related to the peculiar nature of the contemporary Chinese state. Thus, a clear understanding of the nature of the state is indispensable if the Chinese “left” is to have any hope of moving away from both its authoritarian past and its current capitalist trajectory.

        Reaction to Bo’s dismissal

        Considering these facts, it is clear that the portrayal of Bo Xilai’s dismissal as simply a case of political intrigue related to this or that aspect of his personality is an incorrect, perhaps false and incomplete reading of the situation, in tune with the liberals’ interpretation of Bo Xilai and his work in Chongqing. As premier Wen Jiabao’s statements point out, this is indeed the outcome of an ideological struggle or at the least a new ideological struggle, which has been attempted to be nipped in the bud.

        That has not stopped China’s netizenry to debate this decision as vociferously as is their wont. The Chinese establishment’s response has been predictable. Reports show how internet searches for “Bo Xilai” have been “Great Firewalled”. China has a notorious record on censorship and the government’s present methods to constrain the fallout of Bo Xilai’s dismissal in public are a cut from the same cloth.

        Forthcoming events in China will reveal the direction in which the New Left will act and whether or not there will be other takers of Bo Xilai’s position. We had, sometime ago, talked about a similar set of incidents to Chongqing in Wukan for example.

        As the Ides of March, 2012 brings with it, the dismissal of Bo Xilai, it remains to be seen how the New Left in China will continue their “Long March” to rebuild a more egalitarian and democratic China.

        বিস্তারিত পড়ুন : Bo Xilai and the Ides of a long March

        • মাসুদ করিম - ২৮ মার্চ ২০১২ (৫:৩৮ অপরাহ্ণ)

          আজ হু জিনতাও দিল্লি পৌঁছেছেন, গত সপ্তাহে কুদেতা নয় — তা ছিল শুধুই ‘নতুন বাম’ বা ‘নতুন মাওবাদ’এর ঝাঁকুনি? দেখা যাক ভবিষ্যৎ কী বলে।

          • মাসুদ করিম - ৩১ মার্চ ২০১২ (১০:৩৫ পূর্বাহ্ণ)

            শেষ পর্যন্ত এলো চীনের প্রতিক্রিয়া, ছয় জনকে গ্রেপ্তার করা হল, বন্ধ করা হল কিছু ওয়েবসাইট, এবং টুইটারের আদলে বানানো চীনের দুটি সামাজিক মাধ্যমের ‘মন্তব্য’ অপশন সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেয়া হল এবং ‘গুজব’ সম্পর্কিত সব মন্তব্য মুছে ফেলতে বলা হল : এই সবকিছু করা হয়েছে ‘কুদেতা’র গুজব ছড়ানোর অপরাধে। কী বলা যায়, প্রতিক্রিয়াই প্রমাণ করল কিছু ঘটেছিল!

            Websites closed, six detained for spreading rumors
            Chinese authorities closed 16 websites and detained six people responsible for “fabricating or disseminating online rumors,” the State Internet Information Office (SIIO) and Beijing police said Friday.

            The websites, including meizhou.net, xn528.com and cndy.com.cn, were closed for spreading rumors of “military vehicles entering Beijing and something wrong going on in Beijing,” which were fabricated by some lawless people recently, said a spokesman with SIIO.

            The rumors have caused “a very bad influence on the public” and the websites were closed in accordance with laws for failing to stop the spread of rumors, said the spokesman.

            Beijing police also detained six people for allegedly fabricating and spreading the above-mentioned rumors, particularly through microblogging posts, according to the Beijing Municipal Bureau of Public Security.

            An undisclosed number of people who had disseminated similar rumors on the Internet were also “admonished and educated,” who have shown intention to repent, the police said.

            The SIIO spokesman also said with regard to a number of rumors having appeared on weibo.com and t.qq.com, the two popular microblogging sites have been “criticized and punished accordingly” by Internet information administration authorities in Beijing and Guangdong respectively.

            The spokesman did not elaborate what the punishment was, but said the two websites had pledged to strengthen the management.

            Beijing police in a statement Friday urged Internet users to abide by laws and be vigilant against online rumors, which severely disturb the public order, undermine social stability and deserve punishment.

            China’s major microblogs suspend comment function to “clean up rumors”
            Two major Chinese microblogging sites, weibo.com and t.qq.com, have suspended comment functions after they were punished for allowing rumors to spread.

            The t.qq.com, run by Tencent, put up an online announcement Saturday morning that it has decided to suspend comment function from March 31 to April 3 to clean up rumors and other illegal information spread through microbloggings.

            The weibo.com operated by Sina also released a announcement Saturday saying it would suspend comment function during the above-mentioned period.

            Chinese authorities have closed 16 websites and detained six people responsible for “fabricating or disseminating online rumors”.

            The State Internet Information Office (SIIO) and Beijing police said Friday that those websites were closed for spreading rumors of “military vehicles entering Beijing and something wrong going on in Beijing,” which were fabricated by some lawless people recently.

            Beijing police also detained six people for allegedly fabricating and spreading the above-mentioned rumors, particularly through microblogging posts, according to the Beijing Municipal Bureau of Public Security.

            A spokesman with the SIIO also said with regard to a number of rumors having appeared on weibo.com and t.qq.com, the two popular microblogging sites have been “criticized and punished accordingly” by Internet information administration authorities in Beijing and Guangdong respectively.

        • মাসুদ করিম - ৩১ মার্চ ২০১২ (৬:৪৩ অপরাহ্ণ)

          সিনহুয়া এবার সংখ্যায় প্রকাশ করছে ১০৬৫ জনকে আটক করেছে, ইন্টারনেট অপরাধের জন্য, ২০৮০০০ ‘ক্ষতিকারক’ অনলাইন মেসেজ মুছে ফেলেছে। সবাই বুঝতে পারছেন তো PLA [PEOPLES LIBERATION ARMY] কী তৎপর।

          Beijing police on Saturday said they have arrested 1,065 suspects and deleted more than 208,000 “harmful” online messages as part of an intensive nationwide crackdown on Internet-related crimes conducted since mid-February.

          The operators of more than 3,117 websites have received related warnings, a spokesman from the city police’s cybersecurity department said Saturday, adding that 70 Internet companies that defied the warnings have received administrative punishments, including forced closures.

          The spokesman said the campaign, dubbed “Spring Breeze,” mainly targets the dissemination of information related to smuggling firearms, drugs and toxic chemicals, as well as the sale of human organs, the counterfeiting certificates and invoices and trade in personal information.

          The crackdown is meant to address prominent public complaints about Internet-related crimes, the spokesman said, adding that reports about Internet-related crimes have gone down 50 percent since the campaign was launched on Feb. 14.

          The spokesman urged Internet users to actively oppose the spread of harmful information.

          China has stepped up its efforts to “cleanse” cyberspace over the past few weeks. Beijing police on Friday announced the detention of six people for allegedly fabricating and spreading rumors on the Internet, as well as punishment for websites and social media that carried the rumors.

          Sixteen websites were subsequently forced to close, and the country’s two largest microblog operators — Sina Weibo and Tencent — have suspended commenting functions on their sites from March 31 to April 3.

          A Tencent statement said the move was made to prevent illicit information from spreading through microblog posts.

          খবরের লিন্ক : Beijing arrests 1,000 in Internet crime crackdown

  36. মাসুদ করিম - ২২ মার্চ ২০১২ (৩:১৭ অপরাহ্ণ)

    বার্মা সরকার ১ এপ্রিলের উপনির্বাচনে পশ্চিমা নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে।

    Burma has invited the United States, Europe and the U.N. to join Southeast Asian nations in monitoring key elections in April amid concerns over vote transparency, officials said Wednesday. The invite came as Naypyidaw kicked out an uninvited Asian election observer and complaints piled up on electoral fraud.

    “This is a welcome first step,” U.S. State Department spokeswoman Victoria Nuland told reporters in Washington, confirming the invitation.

    She said that Washington would coordinate with observers from the Association of Southeast Asian Nations (ASEAN) and the European Union on the monitoring of the April 1 by-election in 48 constituencies.

    Nuland said that while Burma has not allowed international observers to monitor polls before, the move still fell short of international complete transparency on an election, considering the limited number of invitations.

    “A full-scale international observation effort would typically include quite a bit of pre-election day observation, systematic coverage on election day, post-election follow-up, and professional monitors from nongovernmental organizations,” she said.

    “So we will obviously take up this opportunity to monitor, we will coordinate with ASEAN and other observers to try to maximize the impact that our observers can have, but we would obviously encourage the Burmese government to try to bring this monitoring effort as closely as they can to international standards. “

    The Burmese government on Tuesday invited its fellow ASEAN members to send monitors for the elections, which are seen as a key test of the country’s commitment to reforms being introduced by the nominally civilian government of President Thein Sein which came to power a year ago after decades of harsh military rule.

    A day later, it extended the invite to American and E.U. officials.

    An E.U. official in Bangkok who did not want to be named said that at least six months of preparations were usually needed for an observation mission, Agence France-Presse reported.

    A Burmese official who did not want to be named also told Agence France-Presse the United Nations had also been invited to send monitors.

    Burma had refused to allow international observers in its last general election in 2010, widely denounced as a sham.

    The latest move is thought to be an attempt at improving transparency in the by-elections for parliamentary seats.

    The U.S. and E.U., both ASEAN dialogue partners, have said the vote will be a test of whether they will ease long-running sanctions imposed during Burma’s rule under the military junta.

    Pro-democracy leader Aung San Suu Kyi will be running in the April 1 polls, for the first time since she was released from decades of house arrest, but her National League for Democracy (NLD) party has complained of voting fraud.

    বিস্তারিত পড়ুন : Western Election Observers Invited

    • মাসুদ করিম - ২৮ মার্চ ২০১২ (৬:৪০ অপরাহ্ণ)

      ১৫৯ জন আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক থাকবে পহেলা এপ্রিল ২০১২, রোববারের বার্মার উপনির্বাচনে।

      One hundred and fifty-nine international observers will monitor Sunday’s by-election in Burma, Tin Aye, the head of the country’s Union Election Commission, told journalists in Naypyidaw on Wednesday.

      The observers include diplomats from Rangoon-based embassies, and election specialists from Asian countries, European Union nations and the US. Those not living in Burma began arriving in the country on Wednesday, according to journalists in Rangoon.

      Tin Aye said that the Election Commission will announce the results of the April 1 election within one week. However, he said, the election commissions at township and district levels will announce the results of the polls immediately after ballots are counted.

      Talking to reporters at his office in Naypyidaw, Tin Aye vowed the government would ensure a free and fair election, and said cheating would not be tolerated under his administration.

      He said that the Election Commission had decided to suspend polling in three constituencies in Kachin State due to security reasons. Armed conflict between government troops and the Kachin Independence Army has been ongoing since June 2011.

      The April 1 by-election is being held to fill 48 parliamentary seats vacated by lawmakers who were appointed to the Cabinet and other posts. Burma’s pro-democracy icon Aung San Suu Kyi, who leads the main opposition National League for Democracy, is contesting a seat in Kawhmu.

      On March 20, Burma invited the Association of Southeast Asian Nations to send a five-member election delegation along with more than two dozen parliamentarians and media representatives. The invitation, however, was extended on March 21 to include the United States and EU.

      India will also send two election observers and Japan will send three observers to monitor the polls.

      On March 20, a veteran election monitor, Somsri Hananuntasuk, the the head of the Asian Network for Free Elections was deported by Burmese immigration officials after they accused her of participating in a seminar while in the country on a tourist visa.

      The 159 accredited observers will have access to any of the more than 8,000 polling stations which will be open on Sunday from 6 am to 4 pm. Contesting parties can also nominate their own observers to monitor the polls and the ballot-counting process at each polling station.

      খবরের লিন্ক : 159 Observers to Monitor Burma Election

  37. মাসুদ করিম - ২৩ মার্চ ২০১২ (১:০৫ পূর্বাহ্ণ)

    আরেক ইসলামি জঙ্গি, নাম তার মোহাম্মদ মেরাহ, এবার ফ্রান্সের তুলুজে, আবারও গোয়েন্দা ব্যর্থতা, এরপর পুলিশি অভিযান, তারপর জঙ্গির মৃত্যু।

    It appears that it was the stints in jail that led the petty criminal to radical Islamic Salafism. “He was radicalized during his time in jail,” leading French Prosecutor François Molins said, adding that prison time itself wasn’t necessarily what drove Merah to radicalization.

    Two times, Merah was rejected when he sought to join the army and the French Foreign Legion. And three years ago, Merah traveled to the border region between Afghanistan and Pakistan for the first time — on his own dime.

    There, at camps set up by armed groups in Waziristan, he sought to forge ties to the al-Qaida terrorist network in order to train to become a mujahedeen — but it appears he rejected the idea of being deployed as a suicide bomber. It is also possible that Merah may have even taken part in fighting with Taliban guerrillas. The army arrested Merah during a routine patrol in Afghanistan in 2010 and he was deported back to France by United States forces. The Wall Street Journal even reported that Merah had been placed on the US no-fly list because he had been in custody in Afghanistan. Merah’s career as a jihadist came to an end a year later after he contracted Hepatitis A.

    Back in Toulouse, Merah’s exotic travel destinations raised the attention of local security services. The young man was called in for questioning several times, but each time Merah appears to have dispelled officials’ concerns. “In November 2011, he was ordered to appear at the regional office of the DCRI (France’s domestic intelligence agency) to precisely explain what he had done in Afghanistan and Pakistan,” French Interior Minister Guéant said on Wednesday. “He informed them that he had gone as a tourist and produced photos as evidence.”

    It appears the banal explanation was sufficient enough to convince the interrogation experts that Merah was harmless. A complaint by a mother, who claimed that Merah had locked her son into his apartment and forced him to watch violent videos showing the bloody decapitation scenes of apparent “infidels,” also apparently failed to raise red flags. And tips from Spanish intelligence service colleagues that Merah allegedly attended a meeting of Salafists in Catalonia in 2011 somehow weren’t enough to trigger further independent investigation by French officials.

    More perplexing yet is the fact that a man who has been described by prosecutors as an “atypical, self-radicalized Salafist,” had comprehensive contacts to the fundamentalist scene in Toulouse. By 2008 at the latest, according to police documents cited in reporting by the French daily Le Monde, Merah and his brother Abedelkabir had already been linked to a group of future jihadists in their home town and in the Ariège region. After the arrest of the “Toulouse Group” in 2008, Merah even visited one of his former buddies in jail.

    বিস্তারিত পড়ুন : Mohamed Merah and the Secret Services

  38. মাসুদ করিম - ২৩ মার্চ ২০১২ (২:১৫ অপরাহ্ণ)

    হাতের পাঁচের একটি আইসিএসএফ

    সম্মিলিত উদ্যোগ
    http://www.icsforum.org
    ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইম স্ট্যাটিজি ফোরাম (আইসিএসএফ) ব্যক্তি ও সংস্থার একটি জোট, যা একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারসহ সব ধরনের শাস্তির ঊর্ধ্বে থাকার ঘটনার অবসানে আন্দোলন গড়ে তুলছে। সমমনা অনেক ওয়েবসাইট, ব্লগ এই জোটে যোগ দিয়েছে। যেমন, মুক্তাঙ্গন (www.nirmaaan.com), বাংলাদেশ জেনোসাইড আর্কাইভ (www.genocidebangladesh.org), ক্যাডেট কলেজ ব্লগ (www.cadetcollegeblog.com), আমার ব্লগ (www.amarblog.com), ই-বাংলাদেশ (www.ebangladesh.com), সচলায়তন (www.sachalayatan.com) ইত্যাদি। তারা কী ধরনের কাজ করছে তা ‘প্রজেক্ট’ বোতাম চেপে জানা যাবে। এই গ্রুপটি মূলত স্বাধীনতাযুদ্ধ নিয়ে যাঁরাই কাজ করছেন তাঁদের সবাইকে একটি জায়গায় নিয়ে আসার চেষ্টা করছে। সাইটটি প্রতিদিন হালনাগাদ করা হয়।

    বিস্তারিত পড়ুন : মুক্তিযুদ্ধের ৫ ওয়েবসাইট

  39. মাসুদ করিম - ২৩ মার্চ ২০১২ (২:২৭ অপরাহ্ণ)

    এই খবরটারই অপেক্ষা করছিলাম। না, আমাদের ক্রিকেটাররা ওই জঙ্গিস্তানে যাবে না।

    The Pakistan Cricket Board is gearing up to hear the disappointing news of Bangladesh refusing to send its team for a planned one-day series next month after failing to get government clearance.
    Despite the visit of the Chairman of the Pakistan board to Dhaka to watch the Asia Cup
    final and meet with Bangladesh board officials reliable sources have said that indications are that Bangladesh will not be touring Pakistan .

    “The Bangladesh board has conveyed to Zaka Ashraf in Dhaka that they are not getting clearance from their government to send their team to Pakistan next month,” a source said.

    Pakistan invited Bangladesh to play three one-day internationals in a bid to revive international cricket in the country.

    No Test-playing nation has visited Pakistan since March, 2009 when militants attacked the Sri Lankan team in Lahore killing six Pakistani policemen and a van driver and wounding five of the visiting players.

    The PCB had even invited a security delegation of the Bangladesh board led by their Chairman Mostafa Kamal to Pakistan earlier this month to inspect security arrangements for the tour.

    “The Bangladesh delegation was supposed to send their report and get a response from their government this month. But the matter has been delayed and they have already indicated that they might not get clearance to send their team to Pakistan because of security concerns,” the source said.

    If Bangladesh refuse to send their team to Pakistan it will come as a setback to the PCB which was very confident that the series would be played next month in Karachi and Lahore.

    “The PCB is anticipating a negative answer from the Bangladesh board that is why they have began moves to study the feasibility of holding the Pakistan Premier League T20 event this year,” one source said.

    খবরের লিন্ক এখানে

  40. মাসুদ করিম - ২৬ মার্চ ২০১২ (৪:৫৬ অপরাহ্ণ)

    মিশরীয় লেখক সাইয়িদ আল-কিমনি বলছেন, মুসলিম ব্রাদারহুড আর আল কায়দার মধ্যে মাত্রাগত পার্থক্য থাকলেও প্রকৃতিগত কোনো পার্থক্য নেই। ইসলামবাদী সন্ত্রাস আর ইসলামবাদী রাষ্ট্র পরিচালনার মধ্যে পার্থক্য কতটুকু? ১৪০০ বছর ধরে ইসলামিক অনুশাসন দিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার চেষ্টা নানাভাবে হয়েছে এবং এই প্রচেষ্টা সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে।

    The Muslim Brotherhood and Al-Qaeda “Differ In Degree, But Not In Their Nature”

    Interviewer: “Almost everybody agrees that the people you were talking about, who have entered Egyptian parliament – the Muslim Brotherhood and the Salafis – differ from the jihad organization and from Al-Qaeda, who are represented by Al-Qaeda in Iraq, and renounce their actions. Why do you lump them all together?”

    Sayyid Al-Qimni: “For one thing, they differ in degree, but not in their nature. For another thing, when some groups say they are conducting political activity, but at the same time declare that they reject democracy, and that man cannot make laws unto himself, since Allah alone makes laws – that is exactly what Al-Qaeda and other such groups say. Therefore, the difference is not in nature, but in timing – one moment they say something, and the next moment they deny it…”

    Interviewer: “But you consider them to be a single group.”

    Sayyid Al-Qimni: “Under a single roof. They stand on common ground, because ultimately, their source of authority is one and the same. […]

    Egypt Should Not Favor Islam Over Other Religions

    Sayyid Al-Qimni: “Who said that the amendment of the second article [of the constitution] would lead to bloodshed in Egypt?”

    Interviewer: “They are the ones who said it.”

    Sayyid Al-Qimni: “One of their MPs, Mamdouh Ismail – who called to prayer in the middle of a parliamentary session… He was not the only one. They all said that any attempt to meddle with the second article of the constitution would mean that blood would flow in the streets of Egypt. The second article says that Islam is the religion of the state, and that the shar’ia is the main source of legislation.”

    Interviewer: “Are you calling for the amendment of this article, sir?”

    Sayyid Al-Qimni: “Yes.”

    Interviewer: “In what way?”

    Sayyid Al-Qimni: “This article brings only one group of citizens under the wing of the state. This means that Christians, Bahais, and even Shi’ites – because the article pertains exclusively to Sunni Islam – are not brought under the wing of the state.

    “Second, religion appeals to one’s reason and conscience. The state is an entity that cannot be described as ‘Muslim’ or ‘Christian.’

    “Third, as I have repeatedly stressed, Islam does not contain a concept of ‘statehood’ as we understand it.

    “Fourth, the statement that the shar’ia is the main source of legislation is constantly being exploited, whenever the need arises, against liberties, and against those who hold a different creed. This is not merely a ‘decorative’ article, as they claim. They implemented it in the past against the late Nasr Hamid Abu Zayd, and against many others. It is implemented against Christian Egyptians, in matters pertaining to personal status. In a conflict between a Christian mother and father who converted to Islam, her children are removed from her custody, even if they are infants, and custody, is awarded to the father, because he subscribes to the better religion. This article rips society apart.”

    Interviewer: “You do not believe that one religion is better and more perfect?”

    Sayyid Al-Qimni: “All religions are from God. In my view, there is no religion that is better than the others.” […]

    Interviewer: “Do you mean to say that there is no such thing as a state in Islam?”

    Sayyid Al-Qimni: “There is no mention of a state in the political sense in the Koran or the Sunna.”

    Interviewer: “Dr. Sayyid Al-Qimni, are you saying that the notion of a state is a modern notion?”

    Sayyid Al-Qimni: “Yes, it is.”

    Interviewer: “So it cannot be turned into a religious notion?”

    Sayyid Al-Qimni: “It is impossible to do so.”

    Interviewer: “Is there no example of a religious state among non-Muslims, throughout the course of history?”

    Sayyid Al-Qimni: “There have been examples, and they were just as bad and oppressive. We had a caliphate, and those were the worst years for the Muslims and non-Muslims alike.”

    Interviewer: “Which caliphate are you referring to?”

    Sayyid Al-Qimni: “The caliphate that continued from the Umayyads until the fall of the Ottoman Dynasty.”

    Interviewer: “What about the Caliphate of the Righteous?”

    Sayyid Al-Qimni: “The same goes for the Caliphate of the Righteous – and I should point out that it was not a state in the sense that we know it, and that religion should not be mixed up with politics… The Caliphate was full of civil strife. Were the battles of the Prophet’s Companions in the days of the Caliphate of the Righteous waged because of worldly or religious affairs? We need to understand this.

    “Take the dispute with regard to the Caliph Uthman. The battle between ‘Aisha and Imam Ali [in 656 CE], the battle between Imam Ali and the Umayyads [in 657 CE], the pelting of the Ka’ba with catapults [in 692 CE], the sanctioning of a strike on Al-Madina, and the impregnation of a thousand virgins, the daughters of the Prophet’s Companion…”

    Interviewer: “What is your source regarding the impregnation of 1,000 virgins?”

    Sayyid Al-Qimni: “There is not a single Islamic source that does not mention this. Do these matters pertain to Allah? Can I say that this is the state of Allah, in which His people fight one another? Did they fight for the sake of Allah? Either ‘Aisha was justified or else Ali was justified, and we can’t say things like that. We cannot say that either ‘Aisha or Ali were believers or infidels. This is a struggle about worldly matters, not about religion. The moment we bring religion into it, we start never-ending civil strife.”

    Interviewer: “So the notion of a state must never undergo a religious metamorphosis.”

    Sayyid Al-Qimni: “Exactly. […]

    “Despite All the Negative Consequences of This [Arab Spring] Movement at Present, They Will Not Remain Negative”

    Interviewer: “So you think that the revolution brought about positive change?”

    Sayyid Al-Qimni: “Everything that happened was bound to happen, because if we had remained as we were, we would have been a nation of dead people. Despite all the negative consequences of this movement at present, they will not remain negative. And that’s just in the short term…”

    Interviewer: “So you are optimistic about the future?”

    Sayyid Al-Qimni: “Yes, in the long run. The people will test [the Islamists in power]. They say to the people: ‘We will rule you according to Islam. Test us.’ What does that mean? Haven’t we tested you already? They say: ‘You have tried socialism, you have tried capitalism, but you haven’t tried Islam yet.'”

    Interviewer: “So why don’t you try it?”

    Sayyid Al-Qimni: “We have tried them for 1,400 years. Has this people lost its memory, or what?”

    Interviewer: “You mean from the advent of Islamic prophecy?”

    Sayyid Al-Qimni: “Haven’t they been ruling us in the name of Islam for 1,400 years, since they conquered our countries? They rule us in the name of Islam. We have tried them already.” […]

    সাক্ষাৎকারটি বিস্তারিত পড়ুন দেখুন ও শুনুন : Egyptian Author Sayyid Al-Qimni: We Have Tried Islamic Rule for 1,400 Years and It Has Failed

  41. মাসুদ করিম - ২৭ মার্চ ২০১২ (৩:০২ অপরাহ্ণ)

    দিল্লির যন্তরমন্তরে এক তিব্বতি এসপ্তাহে BRICSএর শীর্ষসম্মেলনে চীনের রাষ্ট্রপতি হু জিনতাও-এর সফরকে সামনে রেখে তিব্বতে চীন সরকারের অত্যাচারের প্রতিবাদে আগুনে আত্মাহুতি দিয়েছেন এবং গুরুতর অবস্থায় তাকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

    A Tibetan activist set himself ablaze at Jantar Mantar on Monday to protest against the visit of Chinese President Hu Jintao set to attend BRICS summit here.
    A demonstration was held at Jantar Mantar by around 100 Tibetans to protect against Mr Jintao’s visit. The victim, identified as Jamphel Yeshi, a resident of north Delhi’s Majnu Ka Tila, set himself afire around 12.40 pm at Jantar Mantar as speakers were addressing the crowd. He had poured some inflammable liquid over himself before setting himself on fire.
    As flames engulfed him, Yeshi ran across the venue before collapsing. Protesters initially prevented the policemen from taking the man to hospital, but the police eventually took him away forcibly. Police officials said he had suffered 90 per cent burn injuries and was rushed to Ram Manohar Lohia Hospital in a critical condition.

    খবরের লিন্ক এখানে

    প্রাসঙ্গিকভাবে এখানে দেখুন চীনে তিব্বতিদের আত্মাহুতি নিয়ে Radio Free Asiaর ইনফোগ্রাফিক্স : Tibetan Self Immolations

  42. মাসুদ করিম - ২৭ মার্চ ২০১২ (৩:২৭ অপরাহ্ণ)

    ভোজনশিল্পী বুদ্ধদেব বসুর ভোজনশিল্প নিয়ে এক বাংলা রচনার স্বকৃত ইংরেজি অনুবাদ। আমি জানি না কোন বাংলা লেখাটির, পড়িনি সম্ভবত, কেউ জানলে জানাবেন।

    We cannot be sure whether there was ever a standard diet for the whole of India–available records are meagre, and no gastronomic counterpart of the Kamasutra is in existence. All we can guess on the basis of literary evidence is that the ancients were a meat-eating, wine-tippling people, inordinately fond of milk-products and beef-eaters as well.[1]The Buddha himself did not impose a ceiling ban on flesh-eating, many of his followers (Bengalis?) ate fish habitually. The only strict vegetarians in ancient India were the Jains–a rather small and relatively isolated community with scant influence on the social life of orthodox sects. How and when both beef and pork came to be interdicted and the great schism between vegetarians and flesh-eaters arose on the Indian soil cannot be ascertained with any degree of precision; we do not even know whether these arose of religious or circumstantial pressure. Nor we can form a clear idea about the type or types of cooking current in the Vedic and epic ages. Homer describes each meal with meticulous care, dwelling on every detail from the slitting of the bull’s throat to the hearty appetites of the heroes; but the great sprawling Mahabharata is remarkably–even annoyingly–silent on such points. The phrase randhane Draupadi–`a Draupadi for cooking’ has come down to us and is cited to this day, but not once do we see this proud lady actually in the kitchen, not even during the period of exile; the feeding of the wrathful Durvasa and his one thousand disciples was magically accomplished by Krishna, without any effort on Draupadi’s part. Bhima, we are told, served a whole year as the chef in Virata’s household, but as regards the delicacies he presumably concocted for the royal table, we are left completely in the dark. The Ramayana does a little better; we often see Rama and Lakshmana bringing home sackfuls of slain beasts (wild boars, iguanas, three or four varieties of deer. We are also told that their favourite family diet consisted of spike-roasted (meats) (shalyapakva), known nowadays as shik-kebab or shish-kebab); –unfortunately no other detail is supplied. Who skinned the carcasses or made the fire or turned the flesh on the spit, what were the greens and fruits eaten with the meat or the drinks with which it was washed down–all this is left to our conjecture. Nevertheless, we are eternally grateful to Valmiki for the passage describing the entertainment provided by the sage Bharadvaja to Bharata and his retinue; there is nothing to compare with it in the Mahabharatan accounts of the Raivataka feast or Yudhishthira’s Horse-Sacrifice. For once in our ancient literature we find the courses itemized–savoury soups cooked with fruit-juice, meat of the wild cock and peacock, venison and goat-mutton and boar’s meat, desserts consisting of curds and rice-pudding and honeyed fruits, and much else of lesser importance. All this is served by beauteous nymphs on platters of silver and gold, wines and liqueurs flow freely, there is dance and music to heighten the spirit of the revels. Granted that the whole account is somewhat fantastical–it was the gods who had showered this splendour on that forest hermitage–a splendour that rivals that of Ravana’s palace in Lanka; but this at least tells us what Valmiki thought a royal banquet should be; evidently he had experience of a highly sophisticated culture.

    আমি অবশ্য ভোজনশিল্প ভুলে গেছি, এপ্রথম বুদ্ধদেব বসুর ইংরেজি গদ্য পড়লাম আমি, what a sheer elegance BB! ভাগ্য ভাল আপনি এযুগে জন্মাননি তাহলে হয়তো বাংলায় একবারেই লিখতেন না। বিস্তারিত পড়ুন: Bengali Gastronomy

    • রেজাউল করিম সুমন - ২৮ মার্চ ২০১২ (১২:৪০ পূর্বাহ্ণ)

      মাসুদ ভাই,
      ধন্যবাদ লিংকটির জন্য। পরবাস ওয়েবজিনে বাংলা বইটির প্রচ্ছদ দেয়া আছে : ভোজন শিল্পী বাঙালী। কয়েক বছর আগে এ বইটির প্রতি আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন জি এইচ হাবীব।

  43. মাসুদ করিম - ২৭ মার্চ ২০১২ (৭:২১ অপরাহ্ণ)

    চীনে Qinghai প্রদেশে ২৫ বছর রয়সী এক জনপ্রিয় তিব্বতি গায়ক উগিয়েন তেনজিনকে বন্দি করা হয়েছে।

    Wave of protests

    Ugyen Tenzin is from Sugma in Nangchen (in Chinese, Nangqian) county in Yulshul (Yushu) prefecture of China’s northwestern Qinghai, among three key Tibetan-populated provinces where tensions have risen in recent months following a wave of protests challenging Chinese rule and calling for the return of the Dalai Lama.

    There have been 30 Tibetan self-immolations in protest against Beijing’s rule in the Tibetan-populated areas of Gansu, Sichuan, and Qinghai, triggering ramped-up security across the areas as well as in the Tibet Autonomous Region.

    Another Tibetan, Duldak Nyima, who is originally from the same county and now lives in New York, said that he heard from a friend back home that Ugyen Tenzin had been arrested because of the album.

    “A friend of mine received the letter from Tibet few days ago, stating the singer was arrested. I believe the arrest was connected to the release of the album.”

    “Before the release of the album, [other Tibetans were worried about] the album’s consequences and advised the singer against distributing it,” Duldak Nyima said.

    “The singer also said in the DVD that he is doing this for the religious and political cause of Tibet; he was … discussing the Tibet issue and Tibetan identity,” he said.

    In one song on the album, part of which was posted on YouTube, the singer alludes to Tibetan independence and repression: “The unity of the three provinces of Tibet, that is what I have repressed in my heart for 50 years and what I am now going to share through songs, until I breathe my last,” he says.

    বিস্তারিত পড়ুন : Popular Tibetan Singer Detained

  44. মাসুদ করিম - ৩০ মার্চ ২০১২ (১২:২০ পূর্বাহ্ণ)

    সেই গোগ্রাসে গেলা ‘বিচিন্তা’র কথা তো ভুলেই গিয়েছিলাম, এমন করুণভাবে তাকে মনে করতে হবে কখনো ভাবিনি, আজ কতদিন পর মিনার মাহমুদের খবর পেলাম, সেখবর হোটেলে তার মৃতদেহ উদ্ধারের।

    আশির দশকের আলোচিত সাময়িকী ‘বিচিন্তা’র সম্পাদক মিনার মাহমুদ মারা গেছেন।

    রাজধানীর ঢাকা রিজেন্সী হোটেলের একটি কক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তার মৃতদেহ পাওয়া হয়।

    খিলক্ষেত থানার ওসি শামীম হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “হোটেলের সপ্তমতলার ৭০২৮ নম্বর কক্ষের টেবিলের ওপর কাৎ হওয়া অবস্থায় তার মৃতদেহ পাওয়া যায়।”

    বুধবার সকালে তিনি ওই হোটেলে ওঠেন জানিয়ে ওসি বলেন, বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে হোটেল কর্তৃপক্ষ পুলিশকে খবর দেয়।

    তার কক্ষে প্রায় একশটি রেভোট্রিল (এক ধরনের ঘুমের ওষুধ) ট্যাবলেটের খোসা পাওয়া গেছে বলে জানান ওসি।

    পুলিশ কর্মকর্তা শামীম বলেন, তার কক্ষে পাঁচ পৃষ্ঠার একটি চিঠি পাওয়া গেছে যা তার স্ত্রী লাজুককে উদ্দেশ্য করে লেখা।

    “এতে লেখা রয়েছে, ‘তোমার মতো আর কাউকে জীবনে পাইনি। আমি আর আমেরিকা ফিরে যাচ্ছি না। আমার মৃত্যুর জন্য কাউকে দায়ী করছি না’।”

    মিনারের ভাই মেহেদী হাসান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “তিনি গত ২০০৯ সালে আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে আসেন।”

    লাজুকের সঙ্গে বিয়ে ছিল মিনারের দ্বিতীয় দাম্পত্য জীবন। তার প্রথম দাম্পত্য কাটে বর্তমানে নির্বাসিত লেখক তসলিমা নাসরিনের সঙ্গে।

    হোটেলে পাওয়া চিঠিটি মিনারের লেখা কি না তা পরবর্তী সময়ে পুলিশ পরীক্ষা করে দেখবে বলে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান পুলিশের গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনার লুৎফুল কবীর।

    এইচ এম এরশাদের সামরিক শাসনামলে ১৯৮৭ সালের ১০ জুন মিনারের সম্পাদনায় প্রকাশ হয় সাপ্তাহিক ‘বিচিন্তা’। সামরিক শাসনবিরোধী লেখালেখির কারণে ৮৮ সালের জানুয়ারিতে তিনি গ্রেপ্তার হলে বন্ধ হয়ে যায় সাপ্তাহিকটির প্রকাশনা।

    ১৯৯০ সালে গণঅভ্যুত্থানে এরশাদ সরকারের পতন হলে ১৯৯১ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি আবারো প্রকাশ হয় ‘বিচিন্তা’। তবে সে বছরই প্রকাশনা বন্ধ করে দেশ ছেড়ে আমেরিকা চলে যান মিনার। দীর্ঘ ১৮ বছর পর ২০০৯ সালে তিনি দেশে ফেরেন।

    বিস্তারিত পড়ুন : মিনার মাহমুদের মৃতদেহ উদ্ধার

  45. মাসুদ করিম - ৩০ মার্চ ২০১২ (৬:৩১ অপরাহ্ণ)

    আমি তার কোনো কবিতা পড়িনি, এবং আজকেই জানলাম তার কথা তার মৃত্যুসংবাদের হাত ধরে, বলা হচ্ছে তিনি আমেরিকার শ্রেষ্ঠ কবিদের একজন — নিরন্তর অটল প্রগতির পথিক, নারীবাদী, সমকামী এবং বহুপঠিত কবি, ৮০০০০০ কপি বিক্রি হয়েছে তার কবিতার বই, আড্রিয়ান রিচ জন্মেছেন ১৬ মে ১৯২৯ সালে এবং গত মঙ্গলবার ২৭ মার্চ ২০১২তে ৮২ বছর বয়সে মৃত্যবরণ করেছেন। প্রথম জীবনে বিয়ে করেছিলেন এবং তিন পুত্র সন্তানের মা হয়েছিলেন, ১৯৭০এর দিকে তিনি বুঝতে পারলেন তিনি প্রবল আকর্ষিত হন নারীদের প্রতি, এঘটনায় তার স্বামী মর্মাহত হয়েছিলেন, এবং অস্বাভাবিক মৃত্যু বা আত্মহত্যা করেন তার স্বামী, যা নিয়ে আর কখনো কথা বলেননি আড্রিয়ান রিচ। এরপর থেকে আমৃত্যু যাপন করেছেন একজন লেসবিয়ানের জীবন।

    You, once a belle in Shreveport,
    with henna-colored hair, skin like a peachbud,
    still have your dresses copied from that time. …
    Your mind now, mouldering like wedding-cake,
    heavy with useless experience, rich
    with suspicion, rumor, fantasy,
    crumbling to pieces under the knife-edge
    of mere fact.

    Adrienne Rich, a poet of towering reputation and towering rage, whose work — distinguished by an unswerving progressive vision and a dazzling, empathic ferocity — brought the oppression of women and lesbians to the forefront of poetic discourse and kept it there for nearly a half-century, died on Tuesday at her home in Santa Cruz, Calif. She was 82.

    The cause was complications of rheumatoid arthritis, with which she had lived for most of her adult life, her family said.

    Widely read, widely anthologized, widely interviewed and widely taught, Ms. Rich was for decades among the most influential writers of the feminist movement and one of the best-known American public intellectuals. She wrote two dozen volumes of poetry and more than a half-dozen of prose; the poetry alone has sold nearly 800,000 copies, according to W. W. Norton & Company, her publisher since the mid-1960s.

    Triply marginalized — as a woman, a lesbian and a Jew — Ms. Rich was concerned in her poetry, and in her many essays, with identity politics long before the term was coined.

    She accomplished in verse what Betty Friedan, author of “The Feminine Mystique,” did in prose. In describing the stifling minutiae that had defined women’s lives for generations, both argued persuasively that women’s disenfranchisement at the hands of men must end.

    For Ms. Rich, the personal, the political and the poetical were indissolubly linked; her body of work can be read as a series of urgent dispatches from the front. While some critics called her poetry polemical, she remained celebrated for the unflagging intensity of her vision, and for the constant formal reinvention that kept her verse — often jagged and colloquial, sometimes purposefully shocking, always controlled in tone, diction and pacing — sounding like that of few other poets.

    All this helped ensure Ms. Rich’s continued relevance long after she burst genteelly onto the scene as a Radcliffe senior in the early 1950s.

    Her constellation of honors includes a MacArthur Foundation “genius” grant in 1994 and a National Book Award for poetry in 1974 for “Diving Into the Wreck.” That volume, published in 1973, is considered her masterwork.

    বিস্তারিত পড়ুন : A Poet of Unswerving Vision at the Forefront of Feminism

  46. মাসুদ করিম - ৩১ মার্চ ২০১২ (২:৩০ অপরাহ্ণ)

    ইন্দোনেশিয়ার বনভুমির আগুনে ১০০ ওরাংগুটান হারিয়ে গেছে। পড়ুন এথানে : More Than 100 Orangutans Lost in Indonesian Fires

  47. মাসুদ করিম - ৩১ মার্চ ২০১২ (৬:৫২ অপরাহ্ণ)

    টাইমস অফ আসাম কি উলফার ইংরেজি মুখপত্র? তাই হবে হয়তো সেজন্যই সালাউদ্দিন শোয়াইব চৌধুরীর এধরনের লেখা সেখানে ছাপা হয়।

    Anup Chetia alias Golap Baruah is the Secretary General of the United Liberation Front of Asom is in Bangladeshi prison since he was arrested in Dhaka on December 21, 1997 under the Foreigner’s Act and Passports Act for illegally carrying foreign currencies and satellite phone. Bangladesh court imprisoned him for seven years and currently he is locked inside Kashimpur Jail near Dhaka city. Since his arrest in 1997, the Government of India has asked Bangladesh to extradite Chetia. The request was refused by Bangladesh on the ground that the two countries do not have an extradition treaty. After making numerous bids in getting Anup Chetia extradited to India, recently New Delhi has signed extradition treaty with Dhaka, which is believed to have been done in enabling the India-friendly ruling party in Bangladesh in handing over Anup Chetia and few of ULDA leaders, who are still inside Bangladeshi prison.

    On December 7, 2008, Chetia had written to the United Nations High Commissioner for Refugees urging it to grant him refugee status and political asylum in Bangladesh. In a letter to António Guterres, head of the Geneva based UNHCR, Chetia pleaded that he had already completed seven years of imprisonment and hence was no longer a convict to be held in a jail. ULFA also appealed for political asylum in a safe country.

    Though Indian authorities believe that following their secret negotiations with ULFA leader Arabinda Rajkhowa and others have already opened the scope for them in eliminating the insurgency in Assam, which they believe will reach its final stage, when Bangladesh government would handover Anup Chetia to New Delhi, liberation movement analysts reject such desire of the Indian authorities terming it as wild dream. They feel, no liberation movement in the world could ever be eliminated or uprooted by any authorities simply by arresting, capturing or even murdering the front-ranking leaders. They said, once the people will see no one at the top leadership to lead them in attaining independence, they will then choose their new leaders who would ultimately lead them to victory. During the war of independence of Bangladesh, the Pakistani government planted their agents inside the Bengali nation as well as arrested Sheikh Mujibur Rahman and brought him inside West Pakistan prison. But, such actions finally did not help the Pakistani government in stopping the road to victory of the Bengali people and the creation of independent Bangladesh.

    “No war of liberation goes into vein and the freedom struggle of the people of Assam will also bring independence for them – one day”, they opined.

    বিস্তারিত পড়ুন : Anup Chetia and the Aspiration of Independent Assam

  48. মাসুদ করিম - ৩১ মার্চ ২০১২ (৭:২৬ অপরাহ্ণ)

    বার্মার উপনির্বাচনের প্রাক্কালে বার্মার প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা বলেছেন, কোনো নির্বাচনই ‘পারফেক্ট’ হয় না।

    Suhasini Haidar: Aung San Suu Kyi very clearly spoke to the media today, she said she’s very disappointed with the irregularities she sees in the electoral system, how do you respond to that?

    Ko Ko Hlaing: Every election cannot be perfect, this is quite natural, especially for a transitioning democracy and you can compare this election with Afghanistan and even other countries in the region, there’s a lot of bloodshed and riots in the campaign seasons, we don’t see any such occurrence in our country.

    Suhasini Haidar: If her party wins a majority of these seats, would that be a defeat in a sense for the ruling party?

    Ko Ko Hlaing: This is the nature of democracy, one will lose and one will win.

    লিন্ক : No election is perfect: Myanmar Presidential Advisor

  49. মাসুদ করিম - ৩১ মার্চ ২০১২ (৭:৩৭ অপরাহ্ণ)

    থাইল্যান্ড কি নতুন টার্গেট? থাইল্যান্ডে বোমা বিস্ফোরনে নিহত ৮, আহত ৬৮।

    Suspected Muslim insurgents set off coordinated bomb blasts as shoppers gathered for lunch on Saturday in a busy hub of Thailand’s restive south, killing eight people and wounding 68, officials said.

    The casualty count made it one of the largest attacks in months in the troubled southern provinces where smaller-scale violence occurs on an almost daily basis.

    Yala Governor Dethrat Simsiri said that the three blasts occurred within a 100-metre (100-yard) radius and minutes apart in Yala city, a main commercial hub of Thailand’s restive southern provinces.

    “We are not sure which group of suspected Muslim insurgents were behind this but we are looking,” he said.

    The first bomb was hidden inside a motorcycle parked near a shopping area and detonated by a mobile phone at about noon, the governor said. Within minutes, a second bomb hidden in another motorcycle exploded, followed by a third explosion from a device placed in a car that set fire to nearby buildings, he said.

    Such bombings are a common tactic of Islamist separatists who have been waging an insurgency in Thailand’s three southernmost provinces since early 2004. The violence has claimed more than 5,000 lives.

    The suspected insurgents mainly target soldiers, police and other symbols of authority with roadside bombs and drive-by shootings, but have also staged large coordinated attacks in commercial areas.

    বিস্তারিত : Thailand: Triple bomb blasts kill 8, wound 68

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.