মুক্তাঙ্গন-এ উপরোক্ত শিরোনামের নিয়মিত এই সিরিজটিতে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিন্কের তালিকা। কী ধরণের বিষয়বস্তুর উপর লিন্ক সুপারিশ করা যাবে তার কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম, মানদণ্ড বা সময়কাল নেই। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই তাঁরা মন্তব্য আকারে উল্লেখ করতে পারেন এখানে।
ধন্যবাদ।
আজকের লিন্ক
এখানে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিন্কের তালিকা। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই সুপারিশ করুন এখানে। ধন্যবাদ।
১৪ comments
মাসুদ করিম - ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (১১:০১ পূর্বাহ্ণ)
শুরু হচ্ছে বইমেলা, বাড়তি দাম রেখে প্রকাশকরাও চিন্তায়
https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/aix0eyj9rn
কাগজের উচ্চ মূল্যে বইয়ের দামও বাড়াতে হয়েছে প্রকাশকদের, এখন তারা বিক্রি নিয়ে দুশ্চিন্তায়।
কাগজের দাম বেশ বেড়েছে, তার ফলে বইয়ের দামও বাড়াতে হয়েছে প্রকাশকদের। আর তা করার পর এখন তাদের দুশ্চিন্তা বিক্রি নিয়ে।
বুধবার শুরু হচ্ছে অমর একুশে বইমেলা, আর এই মেলায়ই বছরের বড় বিক্রিটা করে থাকেন প্রকাশকরা। অপেক্ষায় থাকেন মেলার জন্য। এবার সেই অপেক্ষার সঙ্গে দুর্ভাবনাও যুক্ত হয়েছে।
বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সহসভাপতি ও পুথিনিলয় প্রকাশনীর মালিক শ্যামল পাল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “এবার বইয়ের দাম একটু বেশি রাখা হচ্ছে। ফলে বই বিক্রি নিয়ে কিছুটা শঙ্কা তো রয়েছেই।”
মহামারীর পর ইউক্রেইন যুদ্ধের আঁচ কাগজের দামেও পড়েছে। ডলার সংকটে বিদেশ থেকে কাগজ ও কাঁচামাল (পালপ) আমদানি কমে গেছে বলে বাজারে কাগজের তীব্র সংকট থাকায় বইয়ের দামও বাড়াতে হয় প্রকাশকদের।
গত বছর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সহায়ক বইয়ের দাম সর্বোচ্চ ২৭ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানোর পর শ্যামল পাল বলেছিলেন, “কাগজের দাম তিন গুণ বেড়েছে, আমাদের প্রকাশকদের তো বেঁচে থাকতে হবে।”
প্রকাশকরা যেমন বইমেলার দিকে চেয়ে থাকেন, তেমনি পাঠকদেরও আগ্রহের কেন্দ্রে থাকে একুশের মাসব্যাপী বইমেলা। আর মেলাকে কেন্দ্র করে নতুন নতুন বই প্রকাশের হিড়িক পড়ে।
সেই বইয়ের বিক্রি নিয়ে প্রকাশকরা শঙ্কিত হলেও তেমনটা মনে করেন না বইমেলা পরিচালনা কমিটির সদস্য, নাট্যজন রামেন্দু মজুমদার।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বইয়ের দাম একটু বাড়লেও বিক্রিতে তেমন প্রভাব পড়বে বলে মনে হয় না। যারা বই কেনার, তারা ঠিকই কিনবেন।”
তবে কাগজের দামের বিষয়টি নিয়ে সরকারের ‘ভাবা উচিৎ’ বলে মনে করেন তিনি। তার মন্তব্য, কারণ প্রকাশনা শিল্পের সাথে মননশীল জাতি গঠনের বিষয়টি জড়িত।
করোনাভাইরাস মহামারী শুরুর পর এবারই ফেব্রুয়ারির প্রথম দিনই বইমেলা শুরু হচ্ছে। বুধবার বিকাল ৩টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাসব্যাপী এ মেলা উদ্বোধন করবেন। এবারের মেলার স্লোগান- ‘পড়ো বই গড়ো দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’।
এবারের মেলায় ৬০১টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে; বড় বিতর্কের পর স্টল বরাদ্দ পাচ্ছে না আদর্শ প্রকাশন।
বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের প্রায় সাড়ে ১১ লাখ বর্গফুট জায়গায় মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে; ৬০১টি প্রতিষ্ঠানকে ৯০১টি ইউনিট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে একাডেমি প্রাঙ্গণে ১১২টি প্রতিষ্ঠানকে ১৬৫টি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ৪৮৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৭৩৬টি ইউনিট দেওয়া হয়েছে; থাকছে ৩৮টি প্যাভিলিয়ন।
করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে গত দুই বছর মেলার আয়োজন করা হয়েছিল কিছুটা পিছিয়ে। মেলার স্টলগুলোও রাখা হয়েছিল অনেকটা দূরত্ব রেখে।
তবে এবারের মেলায় সেই স্টল বিন্যাসে পরিবর্তন এসেছে। যাকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সহসভাপতি শ্যামল পাল।
তিনি বলেন, “বিগত কয়েক বছর অনেক ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ছিল স্টলগুলো। এবার স্টলগুলো প্রায় সবই কাছাকাছি করা হয়েছে। মেলার একপ্রান্তে প্রবেশ করলে অন্য প্রান্ত দেখতে পাবেন। এক স্টল থেকে অন্য স্টলে যাওয়াটা সহজ হবে। সব মিলিয়ে এবার অন্যান্য বছরের তুলনায় ভালো হবে বলে মনে হচ্ছে।”
তবে স্টলগুলো কাছাকাছি হওয়ায় ছুটির দিনে মানুষের ভিড় সামলানো কঠিন হবে বলে মনে করছেন রামেন্দু মজুমদার। তিনি বলেন, “প্রতি বছরই ছুটির দিন, বিশেষ করে ২১শে ফেব্রুয়ারি, পহেলা ফাল্গুনে প্রচুর লোক সমাগম হয়। এবার তো স্টলগুলো কাছাকাছি করা হয়েছে, তাই মানুষের চাপ বেশি হলে কিছুটা বিড়ম্বনা হবে।”
তবে স্টল খুঁজে পেতে সহজ হবে জানিয়ে রামেন্দু মজুমদার বলেন, “যেহেতু সবগুলো প্রকাশনীই কাছাকাছি দুরত্বে থাকবে, তাই স্টল খুঁজে পেতে বেশি বিড়ম্বনা পোহাতে হবে না। প্রতি বছরই বইপ্রেমীরা মেলায় এসে স্টল খুঁজে পেতে বিড়ম্বনায় পড়েন। এবার মেলা পরিচালনা কমিটির সভায় বলা হয়েছে তথ্যকেন্দ্রগুলো যেন অনেক বেশি সক্রিয় থাকে। লোকজন যেন সহজেই বিভিন্ন তথ্য জানতে পারে।”
সরেজমিনে বইমেলার মাঠে গিয়ে দেখা যায়, শেষ মুহূর্তের ব্যস্ততায় প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মীদের দম ফেলারও যেন ফুরসৎ নেই। প্রায় সব স্টলেই চলছে রঙ-তুলির কাজ।
বিগত বছরগুলোর মতো ‘পাঠক সমাবেশ’ এবারও প্যাভিলিয়ন বরাদ্দ পেয়েছে। এর কাজ প্রায় শেষ। ফলে মেলার প্রথম দিন থেকেই তা সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে বলে প্রতিষ্ঠানটির কর্মীরা জানান।
বইমেলায় লেখকদের আড্ডার প্রাণকেন্দ্র লিটলম্যাগ চত্বর। এবার লিটলম্যাগ চত্বরকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে উত্তর প্রান্তে স্থান দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পাশেই গ্রন্থ উন্মোচন মঞ্চ থাকায় লিটলম্যাগ চত্বরটির প্রতি মেলা পরিচালনা কমিটি ‘অবহেলা করেছে’ বলে মনে করছেন লিটলম্যাগ কর্মীরা।
থিয়েটার বিষয়ক পত্রিকা ক্ষ্যাপার নির্বাহী সম্পাদক অপু মেহেদী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “গত বছর বইমেলার মাঝখানটাতে ছিল লিটলম্যাগ চত্বর। এবার সেটি মেলার একটা প্রান্তে নেওয়া হয়েছে। তার পাশেই সারাক্ষণ গ্রন্থ উন্মোচন মঞ্চের মাইক বাজবে। ফলে লিটলম্যাগ চত্বরের আড্ডার যে আমেজ, সেটি এবার থাকবে কি না বোঝা যাচ্ছে না। এবার লিটলম্যাগ চত্বরকে মেলা কমিটি অবহেলা করেছে।”
এবার ১৫৩টিসহ ৫টি উন্মুক্ত স্থানে লিটলম্যাগকে স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। মেলায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের টিএসসি গেইট দিয়ে প্রবেশ করলে মাঠের উত্তর-পশ্চিম পাশে পাওয়া যাবে লিটলম্যাগ চত্বর।
বইমেলায় শিশুচত্বরটি এবার বাংলা একাডেমির মন্দিরের পাশের গেইট দিয়ে প্রবেশের ঠিক ডান দিকে বড় পরিসরে রাখা হয়েছে।
বাংলা একাডেমি ও অংশগ্রহণকারী অন্যান্য প্রকাশনা সংস্থা ২৫ শতাংশ কমিশনে বই বিক্রি করবে। বাংলা একাডেমির ৩টি প্যাভিলিয়ন ও শিশুকিশোর উপযোগী প্রকাশনার বিপণনের জন্য একটি স্টল থাকবে।
মেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা স্বাগত বক্তব্য দেবেন। এছাড়া সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবুল মনসুর, বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সভাপতি মো. আরিফ হোসেন ছোটন, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বক্তব্য দেবেন।সভাপতিত্ব করবেন একাডেমির সভাপতি কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বাংলা একাডেমির সাতটি নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২২ প্রদান করবেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতার এই অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচার করবে।
মেলার সূচিসহ অন্যান্য
বইমেলা ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে। ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন বেলা ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। রাত সাড়ে ৮টার পর নতুন করে কেউ মেলা প্রাঙ্গণে ঢুকতে পারবেন না। ছুটির দিনে মেলা সকাল ১১টা থেকে শুরু হবে।
২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে সকাল ৮টায় খুলবে মেলার দুয়ার, খোলা থাকবে রাত ৯টা পর্যন্ত।
প্রতি শুক্র ও শনিবার মেলায় সকাল ১১টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত ‘শিশুপ্রহর’ থাকবে। প্রতিদিন বিকাল ৪টায় বইমেলার মূল মঞ্চে সেমিনার এবং সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান থাকবে।
অমর একুশে উদযাপনের অংশ হিসেবে শিশুকিশোর চিত্রাঙ্কন, আবৃত্তি ও সংগীত প্রতিযোগিতার আয়োজন থাকবে। এছাড়া নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা থাকবে।
বইমেলার আঙ্গিকগত ও বিন্যাসে কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে জানিয়ে বাংলা একাডেমি বলছে, মেট্রোরেল স্টেশনের অবস্থানগত কারণে গতবারের মূল প্রবেশপথ এবার একটু সরিয়ে বাংলা একাডেমির মূল প্রবেশপথের উল্টো দিকে অর্থাৎ মন্দির-গেইটটি মূল প্রবেশপথ হিসেবে ব্যবহৃত হবে। আর গত বছরের প্রবেশপথটি বাহির-পথ হিসেবে চিহ্নিত থাকবে। এছাড়া টিএসসি, দোয়েল চত্বর ও ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশন অংশে আরও তিনটি প্রবেশ ও বাহির-পথ থাকবে।
গতবারের ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশনের স্থানটিকেও এবারের মেলার একটি অংশ হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে। সেখানে নামাজের স্থান, ওয়াশরুমসহ অন্যান্য পরিষেবা থাকবে।
খাবারের স্টলগুলোকে এবার এমনভাবে সুবিন্যস্ত করা হয়েছে, তা বইমেলায় আগত পাঠকের মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটাবে না বলে দাবি করছে বাংলা একাডেমি কর্তৃপক্ষ।
বইমেলার প্রবেশ ও বাইর পথে পর্যাপ্ত সংখ্যক আর্চওয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। পুলিশ, র্যাব, আনসার, বিজিবি ও গোয়েন্দা সংস্থা মেলার সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবে। নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার জন্য মেলা এলাকাজুড়ে তিন শতাধিক ক্লোজসার্কিট ক্যামেরার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বইমেলা পলিথিন ও ধূমপানমুক্ত থাকবে।
মেলাপ্রাঙ্গণ ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় (সমগ্র মেলাপ্রাঙ্গণ ও দোয়েল চত্বর থেকে টিএসসি হয়ে শাহবাগ, মৎস্য ভবন, ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট হয়ে শাহবাগ পর্যন্ত এবং দোয়েল চত্বর থেকে শহীদ মিনার হয়ে টিএসসি, দোয়েল চত্বর থেকে চাঁনখারপুল, টিএসসি থেকে নীলক্ষেত পর্যন্ত) নিরাপত্তার স্বার্থে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা থাকবে। মেলার পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ও নিয়মিত ধূলা নিবারণের জন্য পানি ছিটানো এবং প্রতিদিন মশক নিধনের সার্বিক ব্যবস্থা থাকবে।
মেলার যত পুরস্কার
২০২২ সালে প্রকাশিত বিষয় ও গুণগত মানসম্মত সর্বাধিক সংখ্যক গ্রন্থের মধ্য থেকে এবার দেওয়া হবে ‘চিত্তরঞ্ছন সাহা স্মৃতি পুরস্কার’। ২০২২ সালে প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্য থেকে শৈল্পিক বিচারে সেরা গ্রন্থের জন্য দেওয়া হবে ‘মুনীর চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার’।
২০২২ সালে প্রকাশিত শিশুতোষ গ্রন্থের মধ্য থেকে গুণগতমান বিচারে সর্বাধিক গ্রন্থের জন্য সংশ্লিষ্ট প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে ‘রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই স্মৃতি পুরস্কার’ দেওয়া হবে।
এছাড়া ২০২৩ সালে অংশগ্রহণকারী প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের মধ্য থেকে স্টলের নান্দনিক অঙ্গসজ্জায় সর্বশ্রেষ্ঠ বিবেচিত প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে ‘শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার’ দেওয়া হবে।
সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন যারা
২০২২ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারের জন্য মনোনীতরা হলেন- কবিতায় ফারুক মাহমুদ ও তারিক সুজাত, কথাসাহিত্যে তাপস মজুমদার ও পারভেজ হোসেন, প্রবন্ধ/গবেষণায় মাসুদুজ্জামান, অনুবাদে আলম খোরশেদ, নাটকে মিলন কান্তি দে ও ফরিদ আহমদ দুলাল, শিশুসাহিত্যে ধ্রুব এষ, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গবেষণায় মুহাম্মদ শামসুল হক, বঙ্গবন্ধুবিষয়ক গবেষণায় সুভাষ সিংহ রায়, বিজ্ঞান/কল্পবিজ্ঞান/পরিবেশ বিজ্ঞানে মোকারম হোসেন, আত্মজীবনী/স্মৃতিকথা/ভ্রমণকাহিনীতে ইকতিয়ার চৌধুরী, ফোকলোরে আবদুল খালেক ও মুহম্মদ আবদুল জলিল।
নানা আলোচনা-সমালোচনা
বরাবরের মতো একুশে বইমেলা বাংলা একাডেমি আয়োজন করলেও এবারের ব্যানার ও আমন্ত্রণপত্রে আয়োজক হিসেবে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের নাম দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছিলেন সংস্কৃতি সচিব মো. আবুল মনসুর।
তার ওই নির্দেশনায় পর বাংলা একাডেমির স্বায়ত্বশাসন নিয়ে প্রশ্ন তোলেছেন অনেকেই। একাডেমি পর্ষদ দ্বারা পরিচালিত প্রতিষ্ঠান, সেখানে মন্ত্রণালয়ের হস্তক্ষেপ করার সুযোগ নেই জানিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া আসে লেখকদের থেকেও।
পরে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেন, ‘মেলা আয়োজন আগের মতোই হবে’।
তবে বইমেলার মূল ব্যানারে মন্ত্রণালয়ের নাম বা লোগো ব্যবহার না করা হলেও বাংলাদেশ সরকারের লোগো ব্যবহার করা হচ্ছে, যা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
এনিয়ে সোমবার বইমেলার আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনে একাডেমির মহাপরিচালক মুহম্মদ নূরুল হুদা বলেন, “বাংলা একাডেমির যে আইনটি গেজেট আকারে রয়েছে, সেখানেও সরকারের লোগো রয়েছে৷ এছাড়া একাডেমির অনেক কার্যক্রমে কখনও সরকারের লোগো ব্যবহার হয়েছে, আবার কখনও হয়নি। বইমেলা পরিচালিনা কমিটি সবদিক বিবেচনা করেই সরকারের লোগো ব্যবহার করছে। এতে বাংলা একাডেমির স্বায়ত্বশাসন নিয়ে প্রশ্ন ওঠার কোনো কারণ নেই।”
এদিকে ফাহাম আব্দুস সালামের ‘বাঙালির মিডিয়োক্রিটির সন্ধানে’ বইটি প্রকাশের জন্য এবার স্টল বরাদ্দ পায়নি আদর্শ প্রকাশনী, যা নিয়ে একাডেমির সমালোচনা চলছে।
বইটি নিয়ে আপত্তির বিষয়ে বাংলা একাডেমি বলছে, “আদর্শ-এর বিতর্কিত বইটির ১৫ পৃষ্ঠায় বাঙালি জাতিসত্তা; ১৬ পৃষ্ঠায় বিচার বিভাগ, মাননীয় বিচারপতিগণ, বাংলাদেশের সংবিধান, বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের মাননীয় সদস্যবৃন্দ; ২০ পৃষ্ঠায় বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ এবং ৭১ পৃষ্ঠায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কে অশ্লীল, রুচিগর্হিত, কটাক্ষমূলক বক্তব্য দেওয়া হয়েছে। উপর্যুক্ত বক্তব্য বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৯(২) অনুচ্ছেদে বর্ণিত মত-প্রকাশের স্বাধীনতা, যুক্তিসঙ্গত বিধিনিষেধ সাপেক্ষে বাক ও ভাব-প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকারের পরিপন্থি।”
গত ২৪ জানুয়ারি বাংলা একাডেমিকে দেওয়া এক চিঠিতে আদর্শ জানিয়েছে, “বৃহত্তর স্বার্থ বিবেচনায় যে বইটি নিয়ে আপত্তি রয়েছে, সেই বইটি মেলায় প্রদর্শন ও বিক্রি থেকে বিরত থাকব এবং বইমেলার নীতিমালা অনুসরণ করব।”
কিন্তু ২৯ জানুয়ারি বিকালে বইমেলা পরিচালনা কমিটির সভায় আগের সিদ্ধান্ত বহাল রাখার সিদ্ধান্ত হয়; যা রাতেই চিঠির মাধ্যমে আদর্শকে জানানো হয়েছে।
নীতিমালা মানতে চাওয়ার পরও আদর্শকে কেন স্টল দেওয়া হল না- সেই প্রশ্নে কবি নূরুল হুদার উত্তর আসে, “আদর্শ প্রকাশিত একটি বই নিয়ে বিতর্ক উঠেছে। তার প্রেক্ষিতে মেলা পরিচালনা কমিটি আদর্শকে স্টল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেটি পরিচালনা কমিটির সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত হয়েছে।”
যেভাবে এল বইমেলা
স্বাধীনতার পরপরই ১৯৭২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি ভাষা দিবসের অনুষ্ঠানে বাংলা একাডেমির গেইটে চট বিছিয়ে বই বিক্রি শুরু করেন মুক্তধারা প্রকাশনীর মালিক চিত্তরঞ্জন সাহা। ১৯৭৭ সালে তার সঙ্গে যোগ দেন আরও অনেকে।
পরে ১৯৭৮ সালে বাংলা একাডেমির তৎকালীন মহাপরিচালক আশরাফ সিদ্দিকী একাডেমিকে এর সঙ্গে সম্পৃক্ত করেন। এরপরের বছরই বাংলাদেশ পুস্তক বিক্রেতা ও প্রকাশক সমিতি মেলার সঙ্গে যুক্ত হয়।
মনজুরে মওলা বাংলা একাডেমির মহাপরিচালকের দায়িত্বে থাকার সময় ১৯৮৩ সালে ‘অমর একুশে গ্রন্থমেলা’ নামে এ মেলা আয়োজনের প্রস্তুতি নেওয়া হলেও তা করা যায়নি। পরের বছর বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে সূচনা হয় ‘অমর একুশে গ্রন্থমেলা।
মাতৃভাষার অধিকার আদায়ের মাস ফেব্রুয়ারিজুড়ে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণের সেই বইমেলাই এখন বাঙালির মননের মেলায় পরিণত হল।
মাসুদ করিম - ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (৩:৪৫ পূর্বাহ্ণ)
Former military ruler Pervez Musharraf passes away in Dubai
https://www.dawn.com/news/1735449/former-military-ruler-pervez-musharraf-passes-away-in-dubai
Former president retired General Pervez Musharraf passed away in Dubai on Sunday after a prolonged battle with the rare disease amyloidosis. He was 79.
Shazia Siraj, spokesperson for Pakistan’s consulate in Dubai and embassy in Abu Dhabi confirmed the news. “I can confirm that he passed away this morning,” she told Reuters.
Geo News reported that a special flight will be made to Dubai on Monday to bring Musharraf’s body back to Pakistan for burial.
Meanwhile, a Khaleej Times report said that the Consulate General of Pakistan in Dubai has issued a no-objection certificate (NOC) as Musharraf’s family intends to repatriate his body to Pakistan.
“We are in touch with the family and the consulate will facilitate in whatever way it can, the consulate has issued the no objection certificate,” the report quoted Consul-General Hassan Afzal Khan as saying.
Condolences
In a statement issued immediately after Musharraf’s demise, the Inter-Services Public Relations (ISPR) said that Chairman Joint Chiefs of Staff Committee General Sahir Shamshad and all the services chiefs expressed their heartfelt condolences.
“May Allah bless the departed soul and give strength to the bereaved family,” the military’s media wing said.
Prime Minister Shehbaz Sharif also extended condolences to Musharraf’s family.
“I offer my condolences to the family of General (retd) Pervez Musharraf. May the departed soul rest in peace,” he tweeted.
PPP Chairman Bilawal Bhutto-Zardari changed his Twitter profile picture to a photograph of the late Nawab Akbar Bugti and his mother Benazir, in whose murder Musharraf was nominated in a terror case.
In a series of tweets, Senate Chairman Sadiq Sanjrani expressed deep sorrow over the former president’s death and extended condolences to the grieving family.
“May God grant the deceased a high rank and give patience to the family,” he added.
PTI leader and former information minister Fawad Chaudhry said Musharraf was a “great person” whose ideology was to always keep Pakistan the first.
Former Pakistan ambassador to the United Nations Maleeha Lodhi also offered a prayer for the former president. “Gen Pervez Musharraf has passed away. May Allah rest him in peace. Ameen”
The former military ruler was hospitalised for three weeks in June last year. “Going through a difficult stage where recovery is not possible and organs are malfunctioning. Pray for ease in his daily living,” his family said at the time in a statement via Musharraf’s official Twitter account.
The family had issued the statement after the news of his demise had started circulating on social media after some Pakistani and Indian publications carried it.
The retired general’s illness came to light in 2018 when the All Pakistan Muslim League (APML) had announced that he was suffering from the rare disease amyloidosis.
Amyloidosis is the name for a group of rare, serious conditions caused by a build-up of an abnormal protein called amyloid in organs and tissues throughout the body. The build-up of amyloid proteins (deposits) can make it difficult for the organs and tissues to work properly.
The party’s Overseas President Afzaal Siddiqui had said that Musharraf’s condition had “weakened his nervous system”. At the time he was being treated in London.
On March 30, 2014, Musharraf was indicted for suspending the Constitution on November 3, 2007.
On December 17, 2019, a special court handed Musharraf death sentence in the high treason case against him.
The former military ruler left the country in March 2016 for Dubai to seek medical treatment and didn’t return to Pakistan since.
মাসুদ করিম - ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (৪:০৫ পূর্বাহ্ণ)
A magnitude 7.8 earthquake struck overnight near Nurdağı, Turkey on February 6 at 01:17 UTC.
https://www.usgs.gov/news/featured-story/magnitude-78-earthquake-nurdagi-turkey
On February 6, around 4:15 a.m. local time, a magnitude 7.8 earthquake struck south central Turkey near the Turkey/Syria border. Just 11 minutes later, it was followed by a magnitude 6.7 aftershock. The largest aftershock at the time of writing was a M7.5 aftershock which struck 95 km (~60 miles) to the north. USGS observations and analyses indicate all these events are occurring within the East Anatolian fault system.
Though an earthquake of this magnitude is rare anywhere in the world, this type of event is generally expected on long, plate-boundary strike-slip faults.
“It’s difficult to watch this tragedy unfold, especially since we’ve known for a long time about how poorly the buildings in the region tend to behave in earthquakes,” said USGS scientist David Wald. “An earthquake this size has the potential to be damaging anywhere in the world, but many structures in this region are particularly vulnerable.”
The two largest earthquakes in the recent series are relatively shallow, with the mainshock 18 kilometers, or 11 miles, deep and the 7.5 magnitude aftershock at 10 kilometers (just over 6 miles) deep. Because the quakes are relatively shallow, the intensity of the shaking is severe.
M7.8 February 6, 2023 01:17:35 (UTC) Turkey mainshock and M4.5+ aftershocks as of February 6, 2023 19:12 (UTC). Orange circles are earthquakes that have occurred within the past 24 hours, and red circles are earthquakes that have occurred within the past 1 hour. The red line is the plate boundary.
“This earthquake produced intense shaking in the epicentral region,” said USGS scientist Kishor Jaiswal. “While newer buildings in other parts of Turkey (like Istanbul) are designed with modern earthquake standards in mind, the area affected by this earthquake included more vulnerable buildings, like older types of concrete frames that were not designed from seismic considerations to absorb this much ground motion.”
USGS has produced several products indicating likely damage, including a Ground Failure Estimates report that indicates a significant area and population is exposed to both landslide and liquefaction hazards as a result of the shaking.
Another USGS product is a report known as PAGER, short for Prompt Assessment of Global Earthquakes for Response. The PAGER report combines earthquake data, population density and structural vulnerability to estimate the number of people exposed to different amounts of shaking. It also provides estimates of potential fatalities and economic losses. The M7.8 mainshock registered RED for Economic Losses and Orange for Fatalities, indicating extensive damage is probable, the disaster is likely widespread, and that significant casualties are likely. The largest aftershock of magnitude 7.5 itself registered Orange for fatalities and economic losses on the USGS Pager impact report.
USGS is supporting partners in the region, such as the Kandilli Observatory and Earthquake Research Institute, as well other federal agencies by providing information products and images for partners that can help them understand the situation and ongoing risks of aftershocks.
As of February 6 evening (10:30 pm local time), around 30 aftershocks magnitude 4.5 and larger have been recorded between the Mediterranean Sea, 100 km (60 miles) to the southwest, and the city of Malatya, 200 km to the northeast. All of the tremors are taking place within the East Anatolian fault system. Aftershocks are expected to continue in the vicinity, which is a triple junction, a tectonically active area where three tectonic plates — Anatolia, Arabia, and Africa plates — touch and interact with each other.
Since 1970, only three earthquakes of magnitude 6 or larger have been registered in this region. The largest was a magnitude 6.7 that occurred January 24, 2020. You can see details about that event here.
For more and updated information on this earthquake, please see the M7.5 event page. The event page for the M7.8 earthquake can be found here.
মাসুদ করিম - ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (৪:১০ পূর্বাহ্ণ)
M 7.8 – 26 km E of Nurdağı, Turkey
2023-02-06 01:17:35 (UTC)37.174°N 37.032°E17.9 km depth
https://earthquake.usgs.gov/earthquakes/eventpage/us6000jllz/executive
Tectonic Summary
On February 6, 2023, a magnitude 7.8 earthquake occurred in southern Turkey near the northern border of Syria. The earthquake was followed 11 minutes later by a magnitude 6.7 aftershock. The magnitude 7.8 earthquake resulted from strike-slip faulting at shallow depth. The event ruptured either a near-vertical left-lateral fault striking northeast-southwest, or a right-lateral fault striking southeast-northwest. The preliminary location of the earthquake places it within the vicinity of a triple-junction between the Anatolia, Arabia, and Africa plates. The mechanism and location of the earthquake are consistent with the earthquake having occurred on either the East Anatolia fault zone or the Dead Sea transform fault zone. The East Anatolia fault accommodates the westward extrusion of Turkey into the Aegean Sea, while the Dead Sea Transform accommodates the northward motion of the Arabia peninsula relative to the Africa and Eurasia plates.
Although earthquakes are commonly plotted as single points on a map, they rupture planes that have dimensions. A magnitude 7.8 strike slip earthquake typically ruptures a fault ~190 km long and ~25 km wide. Preliminary finite-fault model estimates suggest a compact source along-strike that extends farther along-dip than typical earthquakes of this size. The main slip asperity in the finite-fault model measures ~100 km long and ~70 km wide.
The region where the February 6 earthquake occurred is seismically active. Only three earthquakes of magnitude 6 or larger have occurred within 250 km of the February 6 earthquake since 1970. The largest of these, a magnitude 6.7, occurred northeast of the February 6 earthquake on January 24, 2020. All of these earthquakes occurred along or in the vicinity of the East Anatolia fault. Despite the relative seismic quiescence of the epicentral area of the February 6, southern Turkey and northern Syria have experienced significant and damaging earthquakes in the past. Aleppo, in Syria, was devastated several times historically by large earthquakes, though the precise locations and magnitudes of these earthquakes can only be estimated. Aleppo was struck by an estimated magnitude 7.1 earthquake in 1138 and an estimated magnitude 7.0 earthquake in 1822. Fatality estimates of the 1822 earthquake were 20,000-60,000.
M 7.5 – 4 km SSE of Ekinözü, Turkey
2023-02-06 10:24:49 (UTC)38.024°N 37.203°E10.0 km depth
Tectonic Summary
On February 6, 2023, a magnitude 7.5 earthquake occurred in southern Turkey near the northern border of Syria. The earthquake occurred approximately nine hours after a magnitude 7.8 earthquake located 95 km to the southwest. The event ruptured either a near-vertical left-lateral fault striking east-west, or a right-lateral fault striking north-south. The preliminary location of the magnitude 7.5 earthquake places it within the vicinity of a triple-junction between the Anatolia, Arabia, and Africa plates. The location and mechanism of the earthquake, along with aftershocks that have occurred since the M7.8 earthquake nine hours earlier, are consistent with the February 6 earthquake sequence having occurred within the broad East Anatolia fault zone, though not necessarily all on the same fault strands. The East Anatolia fault zone accommodates the westward extrusion of Turkey into the Aegean Sea.
Although earthquake are commonly plotted as single points on a map, they rupture planes that have dimensions. A magnitude 7.5 strike slip earthquake typically ruptures a fault ~120 km long and ~18 km wide. Preliminary finite-fault model estimates suggest a very compact source, with the main slip asperity measuring ~50 km long and ~30 km wide.
The region where the February 6 magnitude 7.5 earthquake occurred is seismically active. Prior to the earthquake sequence starting on February 6, only three earthquakes of magnitude 6 or larger have occurred within 250 km of the February 6 earthquake sequence since 1970. The largest of these, a magnitude 6.7, occurred northeast of the February 6 earthquakes on January 24, 2020. The magnitude 7.5 earthquake on February 6 earthquake occurred between the magnitude 7.8 event and January 2020 event. All of these prior earthquakes occurred along or in the vicinity of the East Anatolia fault. Despite the relative seismic quiescence of the epicentral area of the February 6 earthquakes, southern Turkey and northern Syria have experienced significant and damaging earthquakes in the past. Aleppo, in Syria, was devastated several times historically by large earthquakes, though the precise locations and magnitudes of these earthquakes can only be estimated. Aleppo was struck by an estimated magnitude 7.1 earthquake in 1138 and an estimated magnitude 7.0 earthquake in 1822. Fatality estimates of the 1822 earthquake were 20,000-60,000.
মাসুদ করিম - ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (৩:২৯ পূর্বাহ্ণ)
বিদায় সুবিমল মিশ্র
https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=26638&fbclid=IwAR0fMknO942XhsTSOFSkZmnfve45P0oyVYRgnrTfKH3mp7AOVjtJM4pG7G4
আজ, ৮-ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সাল, আজ ভোর ৪টে ৫০ মিনিটে সুবিমলমিশ্র চলে গেলেন। বিশ্বেন্দু নন্দর লেখা থেকে জানলাম এখন। বাংলা ভাষার সত্যিকারের সকল প্রতিষ্ঠানবিরোধী লেখক চলে গেলেন। এক্ষেত্রে তিনি একজন। আর কেউ নেই। ছিলেন না। এই পথ তাঁর নিজের পথ ছিল। বিশ্বাসে আর যাত্রাপথে কোনো তফাৎ ছিল না। অন্যদের ক্ষেত্রে দ্বিচারিতা দেখেছি। সুবিমল এক্ষেত্রে নিজেই এই পথের প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠেছিলেন। তাঁকে দূর থেকে নমস্কার করি।
পদবী-বর্জিত সুবিমলমিশ্র কোনোদিন একটি বর্ণও কোনো প্রাতিষ্ঠানিক পত্রিকায় লেখেননি। আমি তাঁকে পড়েছি লিটল ম্যাগাজিনে। সুবিমল কোনোদিন সাহিত্যের প্রতিষ্ঠান, একাডেমির কাছ দিয়ে হাঁটেননি, আমি তাঁকে পড়েছি মানিক তারাশঙ্কর পড়তে পড়তে নিজ প্রয়োজনে। তাঁর লেখার ভিতরে যে ঝাঁজ দেখেছি সেই চল্লিশ বছর আগে, তা আমাকে শিখিয়েছিল অনেক। আমি নিজে সুবিমলের সঙ্গে অনেক ক্ষেত্রেই সহমত নই, তাঁর পথ আর আমার পথ আলাদা কিন্তু দূরে থেকেও আমি তাঁর লেখার অনুরাগী। বহু বছর তাঁর সঙ্গে কথা হয়নি, কিন্তু তাঁর রচনাবলীর আলোচক খুঁজে না পেয়ে আমাকে যখন অনুরোধ করেন অতি বৃহৎ প্রতিষ্ঠান, আমি দুই খণ্ড পড়েই লিখেছি। মনে হয়েছিল তাঁর কথা সকলে জানুক। তাঁকে পড়ে বিচার করুক। এ কথা সত্য—সুবিমল যে পথে হেঁটেছেন, সাহিত্যের যে উপদ্রুত এলাকায় আমাদের নিয়ে গেছেন, নিজে পৌঁছেছেন, সেখানে তাঁর আগে কেউ পৌঁছতে পারেননি। আমাদের বেলগাছিয়া থেকে প্রকাশিত একাল পত্রিকায় তিনি লিখেছিলেন ‘বাগানের ঘোড়া নিম গাছে দেখন চাচা থাকতেন’ এবং ‘রক্তের স্বভাব’। তখন আমি সুবিমলকে পড়তে শুরু করি। সেই ১৯৬৯-৭০ থেকে। প্রথম পড়েছিলাম তাঁর বই তাঁর গল্পের বই, ‘হারাণ মাঝির বিধবা বউ-এর মড়া কিংবা সোনার গান্ধী মূর্তি’। বইটি নেই, কিন্তু গল্পগুলো মনে আছে, শিরোনামের হারাণ মাঝির বিধবা… ব্যতীত বাগানের ঘোড়া নিম গাছে দেখন চাচা থাকতেন, পরী জাতক, আর্কিমিডিসের আবিস্কার ও তারপর, রক্তের স্বভাব, পার্ক স্ট্রিটের ট্রাফিক পোস্টে হলুদ রং। এইসব গল্প লেখা হয়েছিল ১৯৬৯,৭০,৭১—এই সময়ে। সেই কঠিন সময়ে এক তরুণ লেখক তাঁর রক্তের উষ্ণতা, মনের দীপ্তি নিয়ে স্রোতের বিরুদ্ধে গিয়েছেন এবং নিজের কলমকে ক্রমাগত শাণিত করেছেন। সুবিমল যে সাহিত্যের প্রচলিত পথ ত্যাগ করে যে দুর্গমতায় যাত্রা করেছিলেন সেই স্থান থেকে সরে আসেননি। তাঁর হারাণ মাঝির বিধবা বৌয়ের মড়া বা সোনার গান্ধী মূর্তি গল্পে হারাণ মাঝির ২২ বছরের বিধবা বৌ না পেরে গলায় দড়ি দিয়ে মরেছিল। তার ছিল আঁটো শরীর, সবাই তার শরীর নিয়ে মাথা ঘামাতে চায়, না পেয়ে বদনাম দেয়। তাই সে ম’লো। মরে খালের জলে তরতর করে ভেসে যাচ্ছে। এই গল্প এক সময়ে আমাদের চিরাচরিত গল্পকে আঘাত করতে পেরেছিল, এখনো করে। হারাণ মাঝির বিধবা বৌয়ের মড়া ভাসছিল, ভাসতে ভাসতে পচা খাল দিয়ে কলকাতা শহরে এসে পড়ে। তারপর সেই মড়া গিয়ে পড়ে থাকে রাইটার্স বিল্ডিঙ থেকে সুখী গেরস্তর দরজায়। এই গল্প লেখা হয়েছিল যখন, তখন কেন, এখনো এই সাহিত্যের এই বাস্তবতা সত্য। সত্য সময়ের এই গা ঘিনঘিনে অভিঘাত। বর্গা চাষ রেকর্ড করাতে গিয়ে ভূমিহীন চাষা হারাণ মাঝি তার চাষের অধিকার হারিয়েছিল। চাষের জমি দখলে গিয়ে মার খেয়ে মাথা দুফাল হয়ে মরে। তার বিধবার মড়া রাষ্ট্রের ঘুম কেড়ে নেয়। একাই তার শব দেহ পারে যত্র তত্র গিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক শান্তিকে তছনছ করে দিতে। সামনে ছিল নিবার্চন, সেই উপলক্ষে ময়দানে মিটিঙে খুব হাঙ্গামা হয়। হাঙ্গামায় ভেঙে যায় মহাত্মা গান্ধীর মূর্তি। আমেরিকা তখন বলে, তারা সোনার গান্ধী মূর্তি বানিয়ে কলকাতায় পাঠাচ্ছে। সেই মূর্তি এল বাক্সবন্দি হয়ে। মন্ত্রী, সান্ত্রী হাজির, বিউগল বাজে, জাতীয় সঙ্গীত হয়। এরপর বাক্স খোলা হয় সোনার গান্ধী মূর্তিকে স্যালিউট জানাতে। হায়, দেখা গেল, সেই সোনার গান্ধী মূর্তির উপরে শুয়ে আছে হারাণ মাঝির বিধবা বৌয়ের মড়া। তাকে না সরালে, গান্ধী মূর্তিকে ছোঁয়া যাবে না। গল্পটি বছর পঁয়তাল্লিশ আগে লেখা, গল্পটি এখনো মনে হয় গতকাল লেখা কিংবা আগামী কাল লেখা হতে পারে। সুবিমল মিশ্র যে গল্প একসময় লিখেছেন, তা আমাদের পাঠ অভ্যাসকে আঘাত করেছিল। যা কিছু আমাদের সাহিত্য বোধ, তাকে শিকড় সমেত উৎপাটিত করে সুবিমল নতুন কথা নিয়ে এসেছিলেন। নতুনভাবে শুনিয়েছেন গল্প।
একটি গল্পের কথা বলি, ‘আপনি যখন স্বপ্নে বিভোর কোল্ড ক্রিম আপনার ত্বকের গভীরে কাজ করে’। ১৯৭৪-এ লেখা এই গল্প তার শিরোনামেই বুঝিয়ে দেয়, সুবিমল মিশ্র এই বিজ্ঞাপিত-পণ্য নিয়ন্ত্রিত সভ্যতার কথা কত বছর আগে কীভাবে বলেছিলেন। এই গল্প বা প্রতি-গল্প (অ্যান্টি গল্প) যতি চিহ্নহীন করে লেখা। আর সমস্তটাই বিজ্ঞাপনের ভাষা। যে বিজ্ঞাপন সেই চল্লিশ বছর আগে সংবাদপত্রে প্রকাশিত হতো, সুবিমল সেই বিজ্ঞাপন সাজিয়ে এমন এক নির্মাণ করেছেন, রাষ্ট্র, প্রতিষ্ঠান এবং সুখী গৃহকোণকে বিব্রত করার পক্ষে অনেক। কী লিখছেন সুবিমল তা একটু দেখি, “দাদ একজিমা সারিয়ে নিন চুলকানি সব সারিয়ে নিন ফুলের সুরভি শ্বাসে-প্রশ্বাসে মধুর পুলক ভেসে ভেসে আসে নাচুন নাচুন ধেই ধেই নাচুন ফিরিয়ে আনুন ত্বকের স্বাস্থ্য ট্যাঁকের স্বাস্থ্য যেটুকু না হলে নয় সেটুকুতেই কেনাকাটা সমঝে রাখুন দেখবেন দর বাড়বে না অসাধু ব্যবসায়ীরে পরাস্ত করুন কেমনে হে ক্রেতা ক্রেতা হে…” সুবিমল এই অ্যান্টি গল্পে আমাদের গল্পের প্রচলিত ধারাকেই যেন চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন। হ্যাঁ, এর ভিতরেও গল্প আছে, “পাত্র আছে পাত্রী আছে গিটার নিপুণা সুচাকুরে উজ্জ্বল শ্যাম বহুত আছে পাঁচফুট তিনইঞ্চি ভক্তিমতী রসবতী রাঁধিতে পারে বাঁধিতে পারে প্রয়োজন বোধে কাঁদিতে পারে চটপট করুন……।” সুবিমল পরিহাস করেছেন সুখী মধ্যবিত্তের স্বপ্ন বিভোরতা নিয়ে, এই বিভোরতা এখন আরো আরো থকথকে হয়েছে। আমাদের আত্মকেন্দ্রিকতা ফুটে ফুটে ক্ষীর হয়েছে।
আর একটি গল্পের কথা বলি, নুয়ে গুয়ে দুই ভাই ( ১৯৭৩)। এই গল্প বলতে বসেছেন তিনি যেন কথক ঠাকুর হয়ে। “তারা ছিল দুই ভাই নুয়ে আর গুয়ে। আপন বলতে তাদের কেউ ছিল না এক দুঃসম্পর্কের মাসি ছাড়া।“ সুবিমলের এই গল্প একেকেবারেই প্রচলিত গল্পের আদলে বলা। কিন্তু তার ভিতরে চারিয়ে দিয়েছেন তাঁর প্রখর সমাজ বোধ। জীবনবোধও নিশ্চয়। বখাটে আর নষ্ট হয়ে যাওয়ায় মাসি তাদের তাড়িয়ে দিয়েছিল। নুয়ে গুয়ে একটি খেজুর গাছের গুঁড়িতে বসে ভাবে কী করে জীবনে উন্নতি করা যায়। বড় ভাই নুয়ে বলল, বেসাতি করবে, চালাক ছোট ভাই গুয়ে বলল, বাসাতি করার কড়ি আসবে কোথা থেকে? তার চেয়ে ওয়াগন ভাঙা অনেক ভাল, ওয়াগন ভেঙে শিবুর দল লাখোপতি হয়ে গেছে। তারা তখন ওয়াগন ভাঙতে গেল নিঝুম রাতে। চারদিকে কুয়াশা, জনমনিষ্যি নেই। ওয়াগান ভেঙেই তারা বড়লোক হয়ে যাবে, তো কাজের সময় সেই অন্ধকারে এক গান্ধীটুপি এসে খাঁচ করে তাদের হাত ধরে ফেলল। তারা ভয়ে তেত্রিশ কোটি দেবতার স্মরণ নিতে লাগল। নুয়ে গুয়েকে সেই গান্ধীটুপি দয়া করল। তাদের আরো বড় উন্নতির ব্যবস্থা করল ওয়াগন থেকে কী ভাবে নিজের মাল সরিয়ে তার নিজের গোডাউনে আগেই ঢুকিয়ে নেবে, সেই উপায় শিখিয়ে দিল। রেল ক্ষতিপুরণ দেবে, আবার নিজের মাল নিজের ঘরেও থাকবে। এই গল্প যেন এক আধুনিক অ-রূপকথা। নুয়ে গুয়েকে দিয়ে কাজ হাসিল করে তাদের বুক এফোঁড় ওফোঁড় করে দেয় সেই গান্ধীটুপি। এখনো পড়তে গিয়ে গা হিম হয়ে আসে।
সুবিমল রাজনৈতিক কথা বলেন তাঁর সমস্ত গল্পে। তাঁর মতামত খুব স্পষ্ট, কিন্তু তা কখনোই ছকে বাঁধা ক্লিশে হয় না তাঁর বলার গুনে। তাঁকে নিয়ে অনেক কথা হোক। মৃত্যু তো লেখকের বেঁচে থাকার শেষ কথা নয়। আবার বলি সুবিমল মিশ্র ছিলেন আমাদের ভাষার একমাত্র অপ্রাতিষ্ঠানিক লেখক। আর কেউ নন।
তাঁকে আমার শেষ নমস্কার।
মাসুদ করিম - ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (৪:১৭ পূর্বাহ্ণ)
Bangladesh daily per capita pulses deficit 28 grams
https://today.thefinancialexpress.com.bd/metro-news/bd-daily-per-capita-pulses-deficit-28-grams-1676049317
The country’s per capita daily pulses deficit is 28 grams amid a scanty local output, forcing to spend up to Tk70 billion annually for its import.
The above information was revealed at a seminar held at the Bangladesh Agricultural Research Council (BARC) Auditorium in the city on Friday, on the eve of World Pulses Day 2023.
The Pulses Research Center under the Bangladesh Agricultural Research Institute (BARI) organised the event.
It is the first time Bangladesh is observing World Pulses Day with the theme “pulses for a sustainable future’.
Agriculture secretary Wahida Akhter said the country produces hardly 1.0 million tonnes of pulses against a demand for 2.6 million tonnes.
She added a massive volume of pulses including lentils, mung, gram, green pea etc are being imported.
She said the country has to spend up to Tk70 billion for importing pulses.
“We are going to take initiative to raise production to 1.6 to 1.7 million tonnes to minimise import as well as to reach daily intake up to the mark,” said the secretary.
BARC executive chairman Sheikh Bakhtiar, BADC chairman Abdullah Sajjad, BARI director general Dr Debashish Sarker, BARC member director Mostafizur Rahman, BARI Pulses Research Center director Md Mohiuddin, ACI Agribusiness managing director Dr FH Ansarey, among others, also spoke.
BARI presented a paper which showed the country’s daily intake of pulses per head is 17 grams (gm) against the World Health Organisation (WHO)’s prescribed requirement of 45 gm.
It showed a 28 gm of pulses deficit per head per day in the country when nutritionists are highly insisting on plant protein intakes. Debashish Sarker said wide modern high-yielding varieties have been developed by BARI.
“Cultivation of these high-yielding varieties and adoption of modern technology could raise the yield to 2.5 tonnes per hectare which are now only 1.0 tonne,” he said.
He said pulses production could be raised substantially on less land.
According to the UN’s Food and Agriculture Organisation (FAO), this year’s World Pulses Day’s theme “pulses for a sustainable future” highlights how pulses – the edible seeds of leguminous plants such as beans, lentils, peas and chickpeas – are increasing the resilience of farming systems and improving lives thanks to their low water footprint, drought tolerance and resistance to climate related-disasters.
It also focuses on the global pulses sector, and how it could be a positive driver to ensure the resilience of regional and global supply chains.
It also put spotlight on enabling consumers to access nutritious foods, and on contributing to a sustainable use of natural resources in the production of pulses, said FAO.
FAO Director-General, QU Dongyu in his message said pulses could contribute to increasing the resilience of farming systems.
Pulses also could help improve soil biodiversity and are crucial components of multiple cropping systems, he said.
According to the Bangladesh Bureau of Statistics, only 0.42 million hectares of land have so far come under pulses farming in the country of which lentil and khesari comprise 50 per cent.
Trading Corporation of Bangladesh data showed the price of lentils, largely consumed pulses, increased by 10-15 per cent in a year.
Finer lentil was sold at Tk 135-150, coarse and medium lentils at Tk 105-120 a kg in the city market on Friday.
https://twitter.com/urumurum/status/1624258555691020289
মাসুদ করিম - ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (৭:৫৩ পূর্বাহ্ণ)
Cicely Tyson: The Actor Who Redefined Black Characters and Black Beauty
https://www.politico.com/news/magazine/2021/12/27/2021-obituary-cicely-tyson-520597
The most indelible image of Cicely Tyson for me, as is it likely is for many other people, is Rebecca in the 1972 movie Sounder. I was only 10 at the time the film came out, but I instantly saw in that portrayal certain ineffable qualities of Black people that I knew had been missing from the screen for a long time.
As played by Tyson, Rebecca was long-suffering like so many Black Southerners, especially in the Depression era — poor, struggling, trapped in a racially unjust system that, among other things, had landed her husband in prison. But she was also an open book, equally susceptible to joy as she was to that suffering. In her great forbearance, there was also vulnerability, even a sense of wonder. Maybe it was the slight overbite and the eyes that widened with intensity and disbelief, but Tyson projected something I had never really seen a Black actor project: innocence. She wore her heart not only her sleeve, but on her face. Her wiry body trembled with foreboding and determination, but also with anticipation and possibility. I’ll never forget the reunion scene in Sounder: Tyson sprinting down a dirt path yelling her husband’s name — “Nathan!” — into the wind as she rushes to welcome him home.
It was a revelation to me, for all kinds of reasons. Although my family is from Louisiana, where the movie is set, I was born in Los Angeles and grew up thinking of the South, especially the one depicted in Sounder, as a hell that obscured Black humanity by design, even to Black people themselves. Tyson refuted that. With her energy, dignity and restlessness that was evident even when she was still — she always seemed to be searching — she reminded me that Black people have humanity first and foremost, wherever they are.
It was an important realization. My early ambition was to be an actor, and the few Black women I saw on TV and in movies — Diahann Carroll, Nichelle Nichols — were glamorous, but emotionally inaccessible, as “done” as their impeccable hair and makeup. Ditto the street superheroines like Teresa Graves and Tamara Dobson in the so-called Blaxploitation movies of the 1970s; as Christie Love and Cleopatra Jones, they were beautiful and confident but seemed to propagate an urban myth of Black people as Teflon-tough. In contrast, Tyson embodied, and embraced, the resilience of everyday life that was informed by clear moments of doubt, and even despair. She was regal but regular, qualities emphasized by her dark skin that for generations had consigned Black women to playing archetypal maids or mammies (the epitome of Teflon) when they got roles at all.
Next to her acting acumen, across a seven-decade career that spanned movies, TV and plays, Tyson’s greatest contribution to the entertainment industry was advancing a beauty standard that — the bravura of the Black Power movement notwithstanding — was deeply radical. It remains so. As a girl, I was taken aback by her look, which I and many other Black girls had been conditioned to see as unpretty: dark-skinned, with decidedly non-European features, favoring braids and natural hair. Such an aesthetic had long been rejected as too African in a business that rejected even light-skinned Lena Horne-types as too colored for steady work, let alone real stardom. Tyson struck a blow not just to that notion, but also to the ancient phenomenon of Black self-loathing.
As liberating as Tyson’s prominence was, it didn’t become the norm. After the ’70s, when Tyson was at her peak, it took a couple more generations for dark-skinned Black women — for Black women period — to establish a presence and depth on the screen. In movies and across media platforms, we now have actors like Viola Davis and Octavia Spencer, both of whom appeared with Tyson in The Help, a 2011 film about maids that is at least Black-centered. On HBO, there’s Issa Rae, who has built on Tyson’s legacy in being Black, beautiful and together, but vulnerable, even — maybe even principally — “insecure.” Rae has swiftly expanded from being an actor to being a producer, talent scout and influencer, setting up other Black women to be the same. It’s all very encouraging, and I hope it lasts.
There are still miles to go. While “Insecure” has staked out critical new space and emotional territory, it has mostly been lauded for a kind of sharp comic sensibility we tend to associate with Black performance. Tyson was a dramatic actor who resisted hipness. She didn’t often parry Black pain with comedy, profanity or wicked comebacks. She was not polished or fly. That’s what made her great, and groundbreaking.
I grew up to be a writer, not an actor. But 50 years on, I still harbor dreams of the screen and stage. Tyson acted her whole life, never let go of what she loved to do and how she loved to do it; that certainty, and a certain glamour that went along with being so self-possessed, actually increased with age. It’s just one more example she set that still waits to be joined by more examples, and to make that leap into tradition.
https://twitter.com/KeishaBlain/status/1475517068254535686
মাসুদ করিম - ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (৮:০৩ পূর্বাহ্ণ)
Viola Davis Just Became An EGOT Winner
“The Woman King” actor won her first Grammy for narrating her debut memoir, “Finding Me.”
https://www.huffpost.com/entry/viola-davis-grammy-egot_n_63dd5486e4b01e928871055b
Viola Davis was already the G.O.A.T., but now she’s also an E.G.O.T. with a win at the 2023 Grammy Awards for the audiobook narration of her debut memoir, “Finding Me.”
Davis, who has had some of the most iconic roles of this generation in films including “Ma Rainey’s Black Bottom” and “The Woman King,” was the only one in the Best Audio Book Narration category who hadn’t had a Grammy before Sunday night.
In an emotional acceptance speech, Davis said she wrote the book “to honor the 6-year-old Viola … to honor her life, her joy, her trauma, everything… I just EGOT!”
She was up against Questlove, Jamie Foxx, Lin-Manuel Miranda and Mel Brooks, who became an EGOT winner in 2001.
This win makes Davis, 57, the fourth Black person to earn an Emmy, Grammy, Oscar and Tony behind Whoopi Goldberg, Jennifer Hudson and John Legend. Quincy Jones, James Earl Jones and Harry Belafonte’s respective honorary awards also make them EGOT winners. She is the 18th person overall to receive the status.
Toronto Mayor John Tory Resigns After Admitting To Relationship With Staffer
Elon Musk Threatens To Remove Legacy Blue Checks Because They Are ‘Truly Corrupt’
Mischa Barton Recalled Being Encouraged To Sleep With Leonardo DiCaprio In Resurfaced Interview
Emma Roberts Scolds Mom For Sharing Photo Of Actor’s 2-Year-Old Son
Biden’s Pre-Super Bowl Interview With Fox Is Off Again
Those ‘Boneless Wings’ You Love Are Just A Tasty Culinary Lie
Billboard Names SZA Its 2023 Woman Of The Year
Jennifer Lopez Appears To Respond To All The Bored Ben Affleck Memes
‘Days Of Our Lives’ Actor Cody Longo Found Dead At 34
And Just Like That, John Corbett Is Back For The ‘Sex And The City’ Revival
Michael Irvin Files $100M Defamation Lawsuit After Misconduct Claim
Entertainment
grammys
Viola Davis
egot
Viola Davis Just Became An EGOT Winner
“The Woman King” actor won her first Grammy for narrating her debut memoir, “Finding Me.”
Taryn Finley
By
Taryn Finley
Feb 5, 2023, 04:53 PM EST
|
Updated Feb 5, 2023
Viola Davis attends the 28th annual Critics Choice Awards at Fairmont Century Plaza on Jan. 15 in Los Angeles.
Viola Davis attends the 28th annual Critics Choice Awards at Fairmont Century Plaza on Jan. 15 in Los Angeles.Axelle/Bauer-Griffin via Getty Images
Viola Davis was already the G.O.A.T., but now she’s also an E.G.O.T. with a win at the 2023 Grammy Awards for the audiobook narration of her debut memoir, “Finding Me.”
Davis, who has had some of the most iconic roles of this generation in films including “Ma Rainey’s Black Bottom” and “The Woman King,” was the only one in the Best Audio Book Narration category who hadn’t had a Grammy before Sunday night.
In an emotional acceptance speech, Davis said she wrote the book “to honor the 6-year-old Viola … to honor her life, her joy, her trauma, everything… I just EGOT!”
She was up against Questlove, Jamie Foxx, Lin-Manuel Miranda and Mel Brooks, who became an EGOT winner in 2001.
This win makes Davis, 57, the fourth Black person to earn an Emmy, Grammy, Oscar and Tony behind Whoopi Goldberg, Jennifer Hudson and John Legend. Quincy Jones, James Earl Jones and Harry Belafonte’s respective honorary awards also make them EGOT winners. She is the 18th person overall to receive the status.
Viola Davis celebrates the Best Audio Book, Narration, and Storytelling award for “Finding Me” during the 65th Grammy Awards Premiere Ceremony at Microsoft Theater on Feb. 05, 2023, in Los Angeles, California.
Viola Davis celebrates the Best Audio Book, Narration, and Storytelling award for “Finding Me” during the 65th Grammy Awards Premiere Ceremony at Microsoft Theater on Feb. 05, 2023, in Los Angeles, California.Leon Bennett/Getty Images for The Recording Academy
Davis has been racking up these awards since 2001, when she won her first Tony for Best Featured Actress in “King Hedley II.”
She won her second Tony in 2010 for Lead Actress in the Broadway production of August Wilson’s “Fences.”
In 2015, she received an Emmy for Best Lead Actress in a Drama Series for her starring role in “How to Get Away with Murder.” In 2017, she won for Best Supporting Actress at the Academy Awards for the film adaptation of “Fences.”
https://twitter.com/Phil_Lewis_/status/1622354483954044931
মাসুদ করিম - ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (৪:৩৮ অপরাহ্ণ)
The inimitable likeness of Zia Mohyeddin
https://www.dawn.com/news/1737037/the-inimitable-likeness-of-zia-mohyeddin?fbclid=IwAR19hgXKx2zkTMwjG5gZaA8uc9aB62kH2HfOx9lGDdtMgpyPPq_ER7jn86s
The Zia Mohyeddin Show, a talk-show/variety programme showcasing talent from every imaginable field from all over the country, made its handsome, sophisticated, yet very approachable host, a household name in the early 1970s. Not that this was Zia’s first brush with fame or celebrity, not by a long shot.
Born in Faisalabad (then Lyallpur) in 1931, Zia’s relationship with his father Khadim Mohyeddin was sometimes strained, but he seemed to have inherited much of what would inform his personal and professional life, from him.
As Zia himself wrote, “In all my travels, I have met no one outside the musical profession who cared so intensely about music. My father mused that countless treasures would lay in store for me if I learnt to appreciate music. It took me a very long time to discover that he was right.”
Moreover, he shared with Mohyeddin Senior a love for the English language, as well as the dramatic arts. While studying at the Government College, Lahore, Zia — a prize-winning Urdu debater for the college team — tried to audition for the institution’s much-lauded dramatics club, but “was turned away on the grounds (which I find as ludicrous now as I did then) that debaters were not welcome.”
Perhaps all for the better though, for not long after, following stints at both Radio Pakistan and Radio Australia, he found himself on his way to the Royal Academy of Dramatic Arts in London (Rada), where he studied from 1953 to 1956.
After early roles in productions of Long Day’s Journey Into Night and Julius Caesar, Zia made his West End debut in A Passage To India in 1960 (he would reprise his role as Dr. Aziz in a BBC television production of the E.M. Forster novel, in 1965). He also made his first onscreen appearance in a part in David Lean’s Oscar-winning epic, Lawrence of Arabia. More work on stage, television and film followed, including Behold a Pale Horse (1964) and Khartoum (1966).
Zia also often found himself in esteemed company of actors, writers, intellectuals whom he himself had admired for years. As a student he had spent time with Dylan Thomas, and later Peter Ustinov became a good friend.
In the late 1960s, Zia returned to Pakistan when he was invited to form and run the PIA Arts and Dance Academy.
It thrived under his hands-on leadership, receiving critical plaudits for its promotion of the classical and folk arts of the country. In the early 1970s, he started his eponymous show on PTV, and also met and married acclaimed Kathak dancer Naheed Siddiqui.
Of his iconic show, Zia said, “The significant aspect of a talk-show is to make people speak, speak the truth, something rare in Pakistan where people are used to hiding facts.”
After stardom in the West, Zia was now also a huge star in his home country, but the political upheaval that saw the derailment of democracy in Pakistan in the late 1970s, convinced him he had to go back to England, as room for both, dissent and art, and their practitioners, had been greatly reduced at home.
He left, and picked up where he had left off in Britain, returning to film and television, including the big-budget adaptation of The Jewel in the Crown, as well as Family Pride, the first major TV series based upon the lives of Britain’s South Asian communities. He also produced and hosted Central Television’s multicultural variety show Here and Now, on which old chum Ustinov also appeared for an interview.
But Pakistan was never far from his thoughts, and he was greatly disturbed by the ‘ideological brainwash’ of his nation. He wrote later in his collection of essays, titled A Carrot is a Carrot: “Give any organisation power to generate beliefs and it will make, within twenty years, the majority of the population believe that two and two make five. So much for an authoritarian state, but even in a democracy governments tend to control thought… The power of authority over belief in the present day is vastly greater than before. No one can deny, in face of evidence, that it is easy to produce a population of fervent patriots. It ought to be equally easy to produce a population of sane, thinking people, but authorities do not wish to do so, since then it would be difficult to admire those in authority.”
Nevertheless, in the mid-1980s Zia started a tradition that in the years since has come to be a landmark of the cultural landscape of Lahore: his annual, year-end evening of recitation of poetry and prose of the greats of literature, the audience for which is a fiercely loyal (and growing) one.
For over twenty years, Zia did not miss this very special date. Bapsi Sidhwa wrote, “I have attended his readings in Lahore. I hesitate to call them readings; they are presentations of artistry that sound the mystical and emotional depths of the Urdu poets and Western writers whose work he reads from. He can transport an audience to a state of exaltation as naturally as he can move it to tears, or render it weak with laughter.”
He wrote two more books, Theatrics and The God of My Idolatry: Memories and Reflections. In addition to his dramatic repertoire, he was also among the finest exponents of the Marsiya elegy, and his recitations of Mir Anees, Josh Malihabadi and Mustafa Zaidi would air regularly on local television stations during Muharram.
Having returned to Pakistan in the mid-1990s, Zia was again approached by the Pakistan government to set up the National Academy of Performing Arts (Napa) in Karachi. This was 2005. Zia, now divorced from Siddiqui and remarried to Azra Zaidi, accepted the offer and joined the academy as its chairperson.
The past nearly two decades have been spent imparting his enviable knowledge, culled from over fifty years of experience as performer, director, and writer, to the young students of Napa. In the last couple of years, he took on the role of president emeritus at the academy, but continued to hold regular classes on diction and other theatrical disciplines.
Zia wrote in the introduction to one of his books, “I have had my share of triumphs and disasters, setbacks and jubilations. I have never been in any doubt that the compulsive irrational human instinct — the Need to Act — gives rise to more disappointments than anything else, but I’d rather live through these than own a chain of Walmarts. The moment of elation as you step forward to take a bow and hear the surge of applause rise to a crescendo, compensates for all the frustrations that a theatrical career, necessarily, entails.” Requiescat in pace.
https://twitter.com/Rekhta/status/1625025807717646336
মাসুদ করিম - ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (৪:৪১ অপরাহ্ণ)
From working at her father’s farm to bowling to the best, Marufa is out to win the world
https://www.espncricinfo.com/story/from-working-at-her-father-s-farm-to-bowling-to-the-best-marufa-akter-is-out-to-win-the-world-1358817
When Marufa Akter was ploughing a field on the farm her father works on during the Covid-19 pandemic, she would not have dreamed that two-and-a-half years later she’d be playing at two World Cups, 10,000 kilometres away.
The last month has been surreal for the 18-year-old, who finished as Bangladesh’s leading wicket-taker at the Under-19 World Cup, including taking 2 for 29 in their statement win over Australia, and then started the senior tournament with 3 for 23 to announce herself against Sri Lanka. Marufa had been capped five times in white-ball cricket before Bangladesh’s T20 World Cup opener but this was a second introduction, and a bigger one.
She was called on in the fourth over, with Sri Lanka 17 without loss chasing 127, and asked to bowl to one of the most aggressive batters in the tournament – Chamari Athapaththu. Asked if she was nervous, a confident Marufa needed only one word to answer: “No.”
And she needn’t have been. One look at her says she’s a fast bowler worth showing respect to. She’s all arms and legs when she runs in: swinging forearms, high elbows, straight back and heels kicking up high. If you’re looking at her side-on, you may only see a blur because that’s how quickly she runs in. She has a smooth action and though she will need to develop some pace as she matures, she has already sussed out lines and lengths. Tempting as it may have been to bowl short on a South African strip, she didn’t go there and instead stuck to her disciplines bowling a stump-to-stump line and largely good length.
Her third delivery was full on the stumps. Athapaththu tried to drive her over mid-on but miscued and the ball carried to Lata Mondal for a simple catch. In her next over, a similar length delivery induced a drive from Sri Lanka’s Under-19 captain Vishmi Gunaratne, who gave Marufa a simple return catch at waist height. And then came the magic ball. Marufa’s next delivery seamed in from fourth stump and snuck below Anushka Sanjeewani’s bat and took out offstump.
Marufa shrieked in celebration not least because she put Bangladesh in the perfect position to break a six-match losing streak against Sri Lanka. They didn’t, but Marufa made her mark and the match ended with many questions about where Bangladesh had unearthed such talent from.
With captain Nigar Sultana translating, Marufa said her father was initially hesitant about her pursuing a career in cricket. “First of all, my family was not very supportive because my father is a farmer so he actually wanted me to get a normal job. But day by day when I started doing well, my family actually started supporting me very much.”
In the end, it was her older brother who encouraged her to keep at cricket. Inspired by Hardik Pandya, who she calls her favourite player, Marufa went on to attend the country’s biggest sports institution: Bangladesh Krira Shikkha Protishtan (BKSP) where she learnt some of the skills she showed off on the world’s biggest stage. “I worked very hard during those days. I didn’t think I was a good bowler but my coach, Madam Fatima and Mr Pilu taught me. I want to thank them for giving me, coming from a rural area, the opportunity to play for the national side.”
In the depths of lockdown, when she had handed over her first earnings from cricket – from the Cox’s Bazaar training camp – of US$ 412, she would never have imagined that a few years later she would be talked about as someone who should be in the auction for one of the most lucrative leagues – the Women’s Premier League (WPL). Marufa did not put her name up and no Bangladesh player was picked up but, as the team takes on the world’s best, Australia, they’ll have first-hand evidence that they can dare to dream.
In total, 14 Australian players landed deals, including the joint-biggest one for a foreign player. Ashleigh Gardner sold for approximately INR 3.4 crore (US$390,000 approx), alongside Nat Sciver-Brunt. Those amounts may sound other-worldly for someone from Marufa’s background but she has managed to impress other teams.
“I saw her bowling. She bowls very nicely,” Australia’s head coach Shelley Nitschke said on Marufa. “She was certainly someone that we’ve spoken about today, and I’m sure the batters will have a bit of a look at and think about their plans for her. She was fantastic last night, so we certainly need to be on the lookout for her when she gets the ball in hand.”
If you’d told Marufa who could not even go to the practice because her family could not afford to send her there as the pandemic raged on that she would soon earn the praise of the coach of the top team in the world, she may not have believed you. Now, she’s getting the experience many cricketers can only dream of, at back-to-back World Cups against the best batters in the world. It’s still early days in the T20 World Cup, but if we had to pick the player with the most promise so far, it would be difficult to look past Marufa.
https://twitter.com/urumurum/status/1625532150127955968
মাসুদ করিম - ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (৫:২৬ পূর্বাহ্ণ)
Jing Tsu: ‘The days of armchair scholarship are over if you’re studying China’
https://www.ft.com/content/a71c1744-00ef-4cd2-ad6d-d42d28399e31?shareType=nongift
The writer on why the west and China misunderstand each other — and how culture can bring them closer together
When I meet Jing Tsu, I carry with me one burning question: in the midst of a great power conflict, what is the role of cultural understanding?
Tsu is an ideal lunch partner to discuss this with: as a Taiwanese-American scholar of Chinese literature, who interprets and explains the country for an English-speaking audience, she describes herself as “sitting in the eye of the storm”. “The days of armchair scholarship are over if you’re studying China. We can’t afford to do that at a time of extreme polarisation like this,” she adds.
In a recent video to launch a series of public lectures at Yale, where she is a professor, Tsu describes three cliched narratives about China: “big China, bad China, crazy China”. “That’s what we need to shift to really understand what’s happening,” she says, adding that such narratives “sensationalise China as something exceptional rather than another rising power looking for staying power”.
Returning to the UK after six years of reporting in China, I, like Tsu, get frustrated by the misperceptions of the Chinese government I encounter in the west, like the idea that it is all-seeing and all-powerful (it’s often internally siloed and uncoordinated). But I also get frustrated by the way many of my Chinese relatives and contemporaries view the west, and I’m alarmed by the increasing fervour of Chinese attacks on reporters.
So as I walk into Toklas, an airy Mediterranean restaurant off the Strand in central London, I am hoping to meet a kindred spirit. Tsu, dressed in a sleek white zip-up jacket and powder-blue top, is standing by the table with the calmness of a natural observer. And when we sit down, before I am able to mention Xi Jinping or Joe Biden, she gets in the first question: “So, what’s your story?”
I’ve been asked similar questions countless times by strangers who expect a one-way explanation. But between two immigrants, the question is an invitation to share. I tell her my story (parents from mainland China, moved to the UK for graduate study, took a four-year-old me with them) because I know she will tell me hers.
Jing Tsu was born in Taiwan, where she was, by her own description, an “awful” pupil. She went to primary school in the late 1970s, when Taiwan was still under the martial law of the Kuomintang government that had fled the mainland after losing the civil war in 1949.
She and her classmates had to wear their hair parted down the middle, cropped to within 2cm below ear lobes that could not be pierced. Tsu flouted the strict uniform rules and refused to do her homework, preferring to run around outside after class. Punishment didn’t bother her. “I was tomboyish. The teachers thought I didn’t have a sense of shame or humiliation. They called me ‘female tiger’,” she recalls.
Tsu’s mother Sue worried about her rebellious daughter. In 1983, when Tsu was nine, Sue took her children to the US, and they settled in a small town in New Mexico. Sue arrived with no English and little money and brought her children up as a single mother — Tsu’s father remained in Taiwan. She separated them from the rest of the community: she didn’t want them to become too Americanised.
Formerly a teacher, Sue designed an “experimental” curriculum for her children, teaching poetry, calligraphy, and essay-writing in Chinese. She drove them three and a half hours to the nearest city, Albuquerque, for piano lessons every Sunday.
“We really grew up together,” Tsu says of her and her mother; they discovered American society at the same time.
We’ve been relaying stories seamlessly for half an hour when I suggest we look at the menu.
We order starters: an endive salad, salted almonds, lemon-punchy marinated anchovies, slivers of cured Culaccia ham. When they come, we share them. I consider how my grandparents would see a typical London meal out: you emigrated to the west, worked hard, in order to get ripped off at restaurants where each person only eats one dish? A Chinese meal is measured by the number of dishes, which are all shared.
Although that is only my experience of Chineseness; Tsu tracks the languages and literatures of the Chinese diaspora, spread across Asia, Africa, Europe and the Americas. “You can endlessly debate the question of what is Chineseness. But it’s really a rabbit hole. It’s as diverse as the world population,” she says.
Tsu says she chose the field of literature “because it’s a backstage pass to everything you want to know without the liability of being a journalist or social scientist”. Her approach lets her range across a huge breadth of disciplines, particularly politics and history. Her recent book, Kingdom of Characters, tells the history of nation-building in modern China through the way its written language was recreated for the age of global communication.
Her previous books encompass Chinese nationalism and “literary governance”, the name she gives for the process by which certain groups claim “native speaker” status, or compete for privileged access to the essence of a language and culture. This is a particularly contested process for a language that encompasses many scripts and sounds: the traditional Chinese script of Taiwan, the simplified Chinese script of mainland China, the standard Mandarin tongue invented by Beijing bureaucrats to unify China in the 1950s, and the many dialects of Chinese.
Studying disputes over language has taken Tsu to the root of China’s deepest power struggles, via protests in Hong Kong over the preservation of Cantonese, or the erasure of mother tongues such as Uyghur or Mongolian in the Chinese Communist party’s language policy.
Tsu became interested in Chinese identities during her undergraduate degree at the University of California, Berkeley, at the height of the 1990s American culture wars around racial identity. “The debates around multiculturalism mostly featured African-American scholars, and they made me wonder, does Asian-American identity fit into that blueprint for talking about race in the US?”
Although the history of Chinese immigration into the US is little discussed in schools, Tsu points out that the influx of Chinese labourers into American plantations, railroads and gold mines from the 1840s onwards led to the first ever federal restrictions on immigration.
That “yellow peril” era was followed by a century and a half in which Chinese-Americans faded from the political spotlight, other than sometimes being held up as a “model minority” by commentators in order to deny the existence of racism towards African-Americans. “In many ways, the Chinese question has remained unresolved,” Tsu says.
Menu
Toklas
1 Surrey St, Temple, London WC2R 2ND
Boquerones £8
Endive salad £9
Salted almonds £4
Culaccia £11
Pan-fried brill £31
Roast guinea fowl £26
Total inc service £100.14
Now US-China rivalry has thrust the Chinese-American diaspora back into the public eye, with accusations of tech espionage and split loyalties. “[It] forces together two issues that are rarely considered together: how America looks at race domestically and how it deals with an adversary internationally,” Tsu says.
“The truth is that immigration has always been a challenge in American society, which prides itself in diversity but worries when it sees diversity as a weak link in national security,” she explains. She quotes Wang Huning, top strategist to President Xi, who upon visiting the US as a scholar in the late 1980s remarked that racial discrimination sat at the core of American society’s many contradictions.
In response to repeated criticism over misconduct and racial profiling, in early 2022 the Department of Justice at least nominally closed a programme called the China Initiative, to prosecute suspected Chinese spies. It caught some, but caused huge collateral damage for academics of Chinese heritage; the department continues to prosecute similar cases.
The China Initiative “reminds us of the darker moments where America pointed its spear inward at some of its own people . . . as under McCarthyism during [the] cold war”, Tsu says. Those targets of the 1950s “Red Scare” included scientists who “took their talent right back to China and helped build that country into what it is today”, she adds.
Our main dishes arrive: crispy pan-fried brill for me, roast guinea fowl for Tsu. Buying groceries at the local Chinese supermarket was an integral part of my childhood, I tell her; Tsu recalls loving her mother’s Taiwanese meals of crab roe and vermicelli, but feeling so shameful about eating them in front of her peanut-butter-and-jelly-sandwich classmates that she once threw her whole lunch in a bin.
“The immigrant experience made me think about human resilience, what we’re willing to do to survive. I have no doubt that’s how I came to understand Chinese nationalism, which has its origins in the idea of failure,” Tsu says.
She offers me some bites of her guinea fowl, which comes with a garnish of thinly sliced, surprisingly crunchy persimmon. The taste makes Tsu think of her father and her eating the squishy overripe fruit over a rubbish bin in their old kitchen in Taiwan; it makes me think of how my father misses the treacly northern Chinese persimmons of his homeland.
“There are grounds for the narrative of victimisation,” Tsu continues. China was divided up by British, American, European and Russian colonial powers in the 19th and 20th centuries. “Those were real moments of humiliation. But what you do with the narrative, the afterlife of that moment, becomes incredibly important. China has always been concerned about extinction, falling behind, being eliminated.” This discourse about national collapse persisted for decades after the founding of the People’s Republic of China in 1949.
“China has this way of embracing its past failure and defeat, to craft it into a very empowering and nationalistic narrative. Being restored to greatness, or redeemed from a fallen status, is a much more powerful story than having always been great, which is kind of the American story,” Tsu says.
But the rise of China as the world’s second-largest economy, global trade hub and authoritarian superpower has brought it into confrontation with the US, which sees it as an existential threat. I ask Tsu how she sees her project of bridging cultures in a time of divergence.
“I think it’s very important to understand China from the inside, how it evolved, before you decide what to do with it . . . China has been a diligent understudy of the west for more than two centuries now. And it always strikes me that the west does not know China nearly as well.
“Understanding is kind of a bad word these days, because you don’t want to sympathise with your enemy. But empathising means that you actually know how they think.”
I share with Tsu my own concern: that humanising and explaining China to the west does not change the underlying economic and political factors that increasingly bring it into confrontations.
“It does seem like cultural understanding is too soft a tool,” Tsu says. “Cultural understanding is not intended to solve a moment of crisis. It is meant to defuse and to pre-empt moments of crisis, like the one that we’re in now. You set yourself up perfectly for the next conflict if you defer this process of cultural understanding, which has to be built over time.”
I press her: is she a materialist, in the sense of believing that economics underpins everything, and culture is simply the layer on top? “I think it’s actually what fills out all the gaps through all the layers,” Tsu replies. “Literature is that very flexible but encompassing lens that fills out what economics or politics don’t tell us.”
She recalls reporting from the Beijing winter Olympics in February 2022 as NBC’s cultural commentator. “Everyone wants to see China as totalitarian. I saw Chinese people: girls in hazmat suits posing for selfies. They see the machine; I see the cogs in the machine.
“I agree with you though, that we could get to know each other and, at the end of the day, I still don’t like you. There’s always a knuckle of power behind everything,” she adds.
Tsu has been immersing herself in security studies lately, taking courses on the law of the sea, reading US military white papers on the Arctic, revisiting classical Chinese texts on military strategy, and war gaming a Chinese invasion of Taiwan with a Washington think tank. (Of the last of these, she says that all sides would be happy with slowing things down.)
“Comparative literature is about the question: how do we think of opposites? The US and China think of one another as diametrically opposed, but they’ve never been more alike,” Tsu says. “Security studies is about: when do we assert our differences as absolute, and when do we see ourselves in one another? And if we can do the latter, we can settle into an era of competition without the mudslinging.”
Tsu has “enormous respect” for the work of the National Committee on US-China Relations to promote engagement between the two countries, and became a director last year. The committee was started in the 1960s, at which time it was only able to keep a trickle of scientific exchanges going. Yet even those limited dialogues created “memories that people still refer to now. It creates trust that nothing else can replace,” says Tsu. The committee later arranged the Chinese table tennis team’s visit to the US in 1972, after Richard Nixon’s historic visit to China in the same year.
Tsu complains that she is often asked by people in Washington to explain ancient Chinese ideas such as Sun Tzu’s The Art of War. “Would you explain American politics with reference to Socrates? Of course not. So why would you think of China as being frozen in time?”
Millennial Chinese writers have grown up in the country’s most open period in history, she continues. “Contemporary Chinese fiction is about so many things,” such as urban alienation, or growing up in the rust-belt north-east. “But what readers want is the Cultural Revolution.” I ask her for a novel recommendation: she suggests Wang Xiaobo’s Golden Age, recently translated into English, which is about the Cultural Revolution but also about memories of sex and the basic human need to feel.
What would she like to see happen next? “China has to let people like you — journalists — and other scholars back in. And the US needs to rely on expertise that isn’t just national security policy-driven. We need a 360 view on China. To weave long-term, deep knowledge with near-term plans.”
I have to skip dessert to catch a train to Brussels, to talk to European policymakers about their concerns over supply-chain dependencies on China. But we agree to schedule a catch-up call. In the intervening time, protests erupt across China demanding an end to the country’s zero-Covid policy. On the phone, Tsu tells me that the question of how cultural understanding matters in a time of geopolitical confrontation lingered in her mind for a long time.
“Could we have anticipated the protests?” she asks. “We need to understand what people are experiencing. How do young people think about their future? How do they escape reality, what kind of video games do they turn to? What are they looking for? All these finer issues, of what makes a society, falls out of the purview of policymakers.”
https://twitter.com/JZWinepeek/status/1624878044652470273
মাসুদ করিম - ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (৭:৫১ পূর্বাহ্ণ)
Lessons from the great reflation
https://www.ft.com/content/146647c0-8e0d-4497-8ea8-ea5f930d7fcd
There is a danger not just of loosening too soon but of loosening too far
What can we learn from monetarists about what happened to prices after the Covid-19 pandemic struck? What can we learn from the mistakes made in the 1970s? The purpose of posing these questions is to inject humility into current debates, especially among central bankers. Their failure to forecast, or prevent, the big jumps in price levels of recent years is significant. So, why did it happen and what might history suggest about the mistakes still to come?
It is possible to argue that there is nothing to learn. Covid-19 was, it might be suggested, a unique event to which policymakers responded in the most sensible possible way. Similarly, the 1970s are ancient history. Our policymakers would not make the mistake of letting inflation shoot up again, so embedding expectations of permanently high inflation. I would like to believe these propositions. But I do not.
Start with money. There have been two obstacles to taking the money supply seriously. The more important is that it was discarded as a target and even an indicator by “respectable” macroeconomists long ago. The less important was the hysteria of so many about the quantitative easing introduced after the global financial crisis. This obscured what was so very different this time.
As I noted in a column published almost a year ago, the British economist Charles Goodhart argued back in 1975 that “any observed statistical regularity will tend to collapse once pressure is placed upon it for control purposes”. That insight proved relevant to the monetarism of the 1980s. But, I suggested, there is a corollary: if it is no longer used as a target, money might become a useful indicator once more.
Recently, Claudio Borio of the Bank for International Settlements has suggested how this might become the case for money, once again. Thus, he argues, whether money matters depends on whether inflation is high, or not. In other words, the presence of “excess money” on balance sheets influences behaviour more when people are sensitive to inflation than when they are not.
In an excellent recent post on Money: Inside and Out, Chris Marsh of Exante Data explains how money fell out of the thinking of monetary economists and central bankers. He notes however that a large expansion of the supply of money is likely to affect spending significantly. That is even more likely if the money created by central banks effectively funds fiscal deficits, as happened so strikingly in 2020.
A crucial point is that this differed greatly from what happened after 2008. The result of the financial crisis was a dramatic slowdown in the creation of money by bank lending. The money created by the central banks through their asset purchases (QE) offset this endogenous slowdown in monetary growth. This significantly reduced the severity of the post-crisis economic slowdown.
In early 2020, the opposite was true: money creation by both the private sector and central banks was very strong. Average annual growth of US M2 from end 2008 to end 2019 was just 6 per cent. In the year to February 2021, it grew 27 per cent. It is not surprising then that, with the fiscal boosts as well, US nominal domestic demand rose by more than 20 per cent in the two years to the third quarter of 2022. That generated a strong recovery. But it also supported a jump in the price level: in the two years to December 2022, the core US consumer price index rose 11.5 per cent, far above the 4 per cent implied by the Federal Reserve’s 2 per cent annual target.
That was the past. What now? Measures of US broad money are now actually falling. In December 2022, for example, US M2 was 2.5 per cent below its peak in March. Data on broader measures provided by the Center for Financial Stability show the same picture. This suggests that inflation might fall faster than expected. It is even possible that if the aim is only to stabilise inflation rather than make the price level fall back, policy is too tight.
Yet there still seems to be a monetary overhang. In addition, the Danish economist, Jesper Rangvid, in his January 2023 blog, provides a sobering comparison with the 1970s. He notes, rightly, the relevance of comparisons with another period when a combination of strong fiscal and monetary expansions interacted with supply shocks to generate high inflation. But in the 1970s, there were two spikes. Energy prices played a role in both. But so, too, did expansionary monetary policy.
Rangvid adds that: “As soon as inflation started falling in the early 1970s, the Fed reduced the Fed Funds Rate. This was too early. It implied that the real interest rate fell too fast and too much.” In December 2022, what the Federal Reserve Bank of Atlanta calls “sticky price” inflation was running at over 5 per cent on a one-month annualised, three-month annualised and annual basis. Rangvid concluded that it might take even longer to get inflation back down to 2 per cent than it did in the mid-1970s, perhaps another two years. But there is a danger not only of loosening too soon, but also of loosening too far under what is quite likely to be fierce political pressure, so generating another upsurge.
The big point is that the inflation genie is now out of his lamp. I agree with Rangvid that monetary policy should have been tightened sooner. I also agree with Marsh that central banks should not have ignored money, as Mervyn King has also argued. There might be a case for waiting to see what happens before further tightening, at least in the US, especially if one focuses on the monetary data. But inflation might also prove stickier downwards than hoped. Whatever happens, do not repeat what happened in the 1970s: get inflation down and then keep it down.
https://twitter.com/martinwolf_/status/1622994920893042689
মাসুদ করিম - ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (১:৫৮ পূর্বাহ্ণ)
Why everyone is talking about Refik Anadol’s AI-generated ‘living paintings’
https://www.latimes.com/entertainment-arts/story/2023-02-18/refik-anadols-ai-generated-living-paintings-frieze-2023
This year’s Frieze Week includes a slate of art openings at galleries around town — exhibitions apart from fair presentations. Hauser & Wirth is showing paintings by George Condo at its new West Hollywood space; Sprüth Magers is exhibiting paintings, sculptures, drawings, video and installation work by Anne Imhof; and Jeffrey Deitch is presenting digital artist Refik Anadol’s first major solo gallery exhibition in L.A., which opened Tuesday.
The show features Anadol’s hypnotic, AI-generated “living paintings,” which transform publicly available data and images into vibrant, abstract digital works swirling and whooshing within their frames. For a show that’s heavily tech-driven, the exhibition feels counterintuitively organic, collectively depicting AI reinterpretations of California’s natural environments. One triptych, “Pacific Ocean,” draws on high-frequency radar data images of ocean environments; “Winds of LA” is created from wind data collected from weather sensors; and two separate triptychs incorporate more than 153 million publicly sourced images of landscapes from California’s national parks.
The signature piece, however, is where one can easily lose a chunk of the morning, even during an especially busy art week. Three of the aforementioned triptychs play on a loop in an immersive format on a 40-foot-wide, LED wall along with a fourth work, “Coral Dreams,” which is not otherwise on view in the show. Excerpts from Anadol’s 2021 “Machine Hallucinations” series, including “Coral Dreams,” served as the backdrop for this year’s Grammy Awards stage. In the intimate gallery space, the work feels no less dramatic.
The screen for this central work, “Living Paintings Immersive Editions,” falls flush against the ground, so that the digital imagery spills onto the gallery’s polished concrete floor, engulfing viewers in flashes of color, spools of white light and dynamic, jewel-toned shadows. Wave-like forms appear to swell beyond the screen. Sound designer Kerim Karaoglu’s soundscape — an AI-human collaboration — fills the room. The work is at times calming and meditative, at times invigorating and unsettling. The body reacts, with the breath quickening or falling suddenly heavy and slow. As of Saturday, the work will include a garden-like scent that will waft throughout the room and is, Anadol says, AI-generated.
The Istanbul-born artist , who has lived in L.A. since 2012, is also a computer programmer. His 16-person team, based in Frogtown, spends months sourcing data, then applies an algorithm to scrub the imagery of any human traces — no faces, body parts or personal details, such as names — for privacy reasons. Curating the images can take up to six months. Then the AI mind goes to work, using deep neural networks — “algorithms that have the capacity for learning,” Anadol explains in this edited conversation. “But while making the work, I have a lot of control — fine-tuning the parameters, like speed, form — even the AI learning rate. My hope is not to mimic reality or create a realistic copy of nature but to come up with something that feels like dreaming.”
We spoke with Anadol on the heels of the opening of his solo show.
The theme of this exhibition seems to be making the ephemeral visible, whether that’s weather patterns conveyed in abstract patterns or human emotions cast in physical, high-density foam. Where does this urge come from?
It comes from a very childish imagination. It started when I started playing with computers, creating software, at 8 years old. I’ve always believed there’s another world around us that we cannot perceive but that exists. If you think about data, sensors and machines, we know that they communicate with each other through signals. And signals are not visible, but we know they exist. [I want] to demystify that reality.
Do you consider yourself the auteur of the work in “Living Paintings,” or is it a human-machine collaboration?
It’s the second, a human-machine collaboration. Because it’s truly using AI as a collaborator. It’s kind of like creating a thinking brush. It’s actually more work [than not using AI]. Even though AI doesn’t forget … to create the story and narrative, still, it’s a human intervention.
You talk about working with data — wind speed currents, precipitation and air pressure, even brain waves — as if they were “pigment,” the way a painter works with paint. Can you elaborate on that?
When I think about data as a pigment, I feel like it’s always changing, always shape-shifting, it doesn’t dry. It’s constantly in flux. So I feel like data become a pigment, and that’s what the feeling will be. That’s one of the reasons, in the exhibition, everything is alive, in contrast to being frozen. I think it’s really representing this world, this reality, that’s around us that always changes. Always creating new meaning. Change and control in art-making is becoming more relevant.
Many people are skeptical of AI art. Others worry that the technology will devalue artists’ livelihoods. How do you respond to that?
I completely hear and agree that this technology can create potential harm and problems. And I know there are artists that are concerned about this. I completely hear them and understand them. But I also believe that the same technology can bring a new dimension and enhance the human mind. I’m not a wishful thinker, and I can hear and see all the problems, but because of these reasons, I am, all the time, training our AI models.
What is art is what happens after [the AI plays a role]. Personally, I spend more time with the AI findings, the AI outputs, so I don’t just use what the AI does. I personally spend more time after the AI created things. And I’m pretty sure many artists, at the moment, are imagining what else they can do with these new tools. I believe it’s also saving time and enhancing creativity. That’s one of the reasons, in our show, the largest artwork is actually a process wall, demystifying the AI decisions, showing the algorithms and so on. I spent so much time to demystify the AI.
You worked with the Neuroscape laboratory at UC San Francisco to create your “Neural Paintings,” which capture actual human memories that machine-learning algorithms then visualized. It’s vulnerable work but also particularly personal. Can you share what sparked it?
Unfortunately, in 2016, my uncle died of Alzheimer’s disease. That’s when I started thinking about, how can I preserve, without breaching privacy, the memories? The more childish question is: Can we touch our memories? Are they physical?
It’s [about] the similarities of our minds, it represents similar patterns. Even though memories are personal and unique for us, still there’s a pattern that we all create together in a similar way, and these three portraits are representing our similarities.
What do you think of LACMA’s recent announcement of a gift it describes as “the first and largest collection of artworks minted on blockchain to enter an American art museum?”
I think it’s amazing. I’m so happy that finally museums are recognizing the movement — it’s a bright signal for the future of the field. It means that museums are trusting the medium; it means that blockchain technology is validating itself; it means that digital art is [being] recognized.
What was it like to create the backdrop of the Grammys stage with your art — and what’s your take on Beyoncé losing out to Harry Styles for album of the year?
I am deeply, deeply honored for such important recognition. Six months ago, I got the call from the executive producers, and they said it was the very first time they were using AI and the very first time they were collaborating with a visual artist on this level, so that was very exciting. I was so happy to see the piece on such a major scale. But I barely follow the details [of music]. I mostly listen to AI music or classical music. But they’re both giants.
You have plans to open an AI museum, Dataland, in downtown L.A. next year — what is that about?
That’s the next dream, the big dream. For five years I have been dreaming about this. I’ve always struggled to find institutions or spaces that fit [my] dreams. I thought perhaps it’s a great time to find a way to reinvent this new type of experience. I’ve seen lots of immersive experiences, but I’m trying to do something completely different — and with AI and data and new ways of imagining the future. It will be a major location — in three or four weeks we’re locking down the details.
But I can say it’s a cultural destination, and it will make a major impact. It [will feature] many collaborations, between many people across the world and across disciplines — researchers, artists, musicians. Immersive environments, simulations, multisensory. We’ll be exploring sound, image, text and the cutting edge of generative AI. My hope is to create inspiration, hope and joy.
মাসুদ করিম - ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ (৫:২৩ অপরাহ্ণ)
বইমেলায় স্পন্সরশিপ থেকে কত টাকা আসে? জানে না বাংলা একাডেমি
https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/830d6p78g1
মূলত মেলার দায়িত্ব পাওয়া ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠান স্পন্সর কোম্পানির সাথে চুক্তি করে টাকা সংগ্রহ করে। সরকার থেকে বইমেলার জন্য আলাদা কোনো বরাদ্দ দেওয়া হয় না।
অমর একুশে বইমেলায় স্পন্সর কোম্পানির কাছ থেকে কত টাকা আসে, তার হিসাব নেই মেলার আয়োজক প্রতিষ্ঠান বাংলা একাডেমির কাছে।
মূলত মেলার দায়িত্ব পাওয়া ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠান স্পন্সর কোম্পানির সাথে চুক্তি করে টাকা সংগ্রহ করে। সরকার থেকেও বইমেলার জন্য আলাদা কোনো বরাদ্দ দেওয়া হয় না। বাংলা একাডেমির বার্ষিক বাজেটের উৎসব খাত থেকে কিছু অংশ খরচ করা হয় বইমেলা পরিচালনায়।
এই প্রক্রিয়াটিকে ‘বিস্ময়কর’ বলছেন সাংস্কৃতিক সংগঠন, অভিনেতা রামেন্দু মজুমদার। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠান বইমেলার জন্য স্পন্সর সংগ্রহ করছে এবং কত টাকা স্পন্সর কোম্পানি থেকে নেওয়া হচ্ছে, তার হিসাব বাংলা একাডেমি জানছে না– এটা হওয়া উচিত নয়। মেলার আয়োজক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলা একাডেমির কাছে অবশ্যই স্পন্সর থেকে আয়ের হিসাব থাকা উচিত।”
বইমেলার জন্য সরকারের তরফ থেকেও আলাদা বরাদ্দ দেওয়ার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, “একুশের চেতনাকে ধারণ করে এই বইমেলা অনুষ্ঠিত হয়। এখানে বেসরকারি খাত থেকে স্পন্সর কেন নিতে হবে? সরকার তো পুরো খরচ বহন করতেই পারে।
“সরকার প্রতি বছর বইমেলার জন্য একটা আলাদা বরাদ্দ দিতে পারে। ৪/৫ কোটি টাকা হলে তো মেলায় আর বেসরকারি খাতের স্পন্সর দরকার হয় না। বরং প্রকাশকদের প্রণোদনাও দেওয়া সম্ভব। বইমেলা এখন গণমানুষের উৎসবে পরিণত হয়েছে, সরকারের উচিত এর আর্থিক দায়িত্ব নেওয়া।”
বইমেলার আয়োজকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, একুশে বইমেলার জন্য আলাদা কোনো অর্থ বরাদ্দ দেয় না সরকার। স্পন্সরশিপ, স্টল ভাড়া এবং বাংলা একাডেমির বার্ষিক বাজেট থেকে পাওয়া অর্থে মেলার ব্যয় মেটানো হয়। আর ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠানকে স্টলের অবকাঠামো, প্রবেশদ্বার, মূল মঞ্চ নির্মাণসহ সংশ্লিষ্ট কিছু কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
অবশ্য সেজন্য ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠানকে কোনো টাকা দেয় না একাডেমি। ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি স্পন্সর জোগাড় করে তাদের কাছ থেকে পাওয়া অর্থে ওই খরচ মেটায়। এ ক্ষেত্রে আয়-ব্যয়ের হিসাব বাংলা একাডেমিকে জানানো হয় না। লাভ বা লোকসান যাই হোক সব দায়িত্ব ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির।
এবার বইমেলার ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের দায়িত্বে রয়েছে ক্রসওয়াক কমিউনিকেশন্স লিমিটেড। জানতে চাইলে এ কোম্পানির ম্যানেজার (অপারেশন্স) লিখন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “স্পন্সর থেকে কত টাকা আসে, সেটি আমরা গণমাধ্যমে প্রকাশ করি না।”
বইমেলায় ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠানের কাজ কি থাকে জানতে চাইলে লিখন বলেন, মেলার অবকাঠামো নির্মাণ, স্টল বিন্যাস, স্ট্রাকচার তৈরি (স্টলে যেন পানি না যায়), এছাড়া চারপাশের বাউন্ডারি তৈরি, ব্র্যান্ডিংসহ বেশ কিছু কাজ ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠান করে।
বইমেলা সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্মকর্তা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেছেন, বাংলা একাডেমি সরকারি প্রতিষ্ঠান হওয়ায় আয়-ব্যয়ের অডিটের (নিরীক্ষা) ঝামেলায় যেতে চায় না। অনেকটা দায়িত্ব এড়ানোর জন্যই স্পন্সরের বিষয়টি পুরোপুরি ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠানের হাতে ছেড়ে দেয় তারা। যেহেতু ইভেন্ট ম্যানেজারকে কোনো টাকা দেওয়া হচ্ছে না, তারা স্পন্সর থেকে কত টাকা আনতে পারল, তার হিসাবও বাংলা একাডেমি জানতে চায় না।
গত বছর বইমেলায় ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের দায়িত্বে ছিল ‘সিএনএস’ নামে একটি কোম্পানি। তার আগের বছর ছিল ক্রসওয়াক কমিউনিকেশন্স। এর আগে পরপর তিনবার ‘নিরাপদ মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন্স লিমিটেড’ ইভেন্ট ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করে।
নিরাপদ মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন্স লিমিটেডের চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চনের কাছে এই বিষয়ে জানতে ফোন করা হলে তিনি কথা বলতে রাজি হননি।
স্পন্সরশিপ থেকে কত টাকা আসে তার হিসাব বাংলা একাডেমির কাছে না থাকার বিষয়টি স্বীকার করেছেন বইমেলার সদস্য-সচিব কে এম মুজাহিদুল ইসলাম।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “এটা এক ধরনের ‘গ্যাপ’। আমরা আগামী বছর থেকে এটা পরিবর্তন করব। স্পন্সর কোম্পনি মূলত ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তি করে মেলায় আসে। ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠানই স্পন্সর নিয়ে আসে। তারা কত টাকা স্পন্সর পেল, সেটা আমাদের জানায় না।
“কিন্তু এবার আমরা ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠানকে বলেছিলাম, যত টাকা নেওয়া হোক- সেটা আমাদের জানাতে হবে। চুক্তিটা আমাদের সামনে আনতে হবে। তারা এবারও সেটা করেনি। মেলা শেষে তারা তো আমাদের একটা প্রতিবেদন দেবে, সেখানে প্রসঙ্গটা তাদের কাছে তুলব। এখন বলতে পারছি না স্পন্সর থেকে কত টাকা এসেছে। তবে তারা জানালে সেটা আমরা মেলার পর বলতে পারব।”
এবার কারা স্পন্সর ছিল জানতে চাইলে কে এম মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, “এবার স্পন্সর হিসেবে রয়েছে ‘বিকাশ’, ‘আবুল খায়ের গ্রুপ’। আর টয়লেট পরিষ্কার, ঝাড়ু দেওয়া, মাঠে ময়লা পরিষ্কারের জন্য ডেটলকে রাখা হয়েছে।”
মেলার কফি শপ, খাবারের দোকানগুলো স্পন্সরের আওতায় থাকে না জানিয়ে মেলার সদস্য-সচিব বলেন, “খাবারের দোকানগুলো ভাড়া দিয়ে স্টল বরাদ্দ নিয়েছে।”
সরকার থেকে বইমেলার জন্য আলাদা কোনো বরাদ্দ আছে কিনা জানতে চাইলে মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, “সরকার বা সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় থেকে বইমেলার জন্য আলাদা কোনো বরাদ্দ নেই। বাংলা একাডেমির বছরব্যাপী যে বাজেট থাকে, সেখান থেকে কিছু টাকা বইমেলায় খরচ করা হয়। সেই বাজেট তো আর খুব বেশি থাকে না। যার জন্য বইমেলায় স্পন্সর দরকার হয়। ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিই মূলত স্পন্সর থেকে অর্থ সংগ্রহ করে।”
তবে সরকারের কাছে বইমেলার জন্য আলাদা বরাদ্দ পাওয়ার চেষ্টা চলছে জানিয়ে তিনি বলেন, “সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী, সচিব মহোদয় এবং আমাদের মহাপরিচালক মহোদয় মিলে অর্থ মন্ত্রণালয়ে গিয়েছিলেন, যেন বইমেলার জন্য আলাদা একটি ‘কোটেশন’ খুলে আগামী দিনগুলোতে বরাদ্দ দেওয়া হয়।”
গত ১ ফেব্রুয়ারি শুরু হওয়া এবারের একুশে বইমেলার পর্দা নামবে মঙ্গলবার। বিকাল ৩টা থেকে ৯টা পর্যন্ত চলবে বইমেলা। বিকাল ৫টায় সমাপনী অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেবেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা। প্রতিবেদন উপস্থাপন করবেন ‘অমর একুশে বইমেলা ২০২৩’ এর সদস্য সচিব ডা. কে এম মুজাহিদুল ইসলাম।
বাংলা একাডেমির সভাপতি কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের সভাপতিত্বে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবুল মনসুর অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন।
অনুষ্ঠানে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ সাহিত্য পুরস্কার ২০২২, কবি জসীমউদ্দীন সাহিত্য পুরস্কার ২০২৩ এবং অমর একুশে বইমেলা ২০২৩ উপলক্ষে বিভিন্ন গুণীজন স্মৃতি পুরস্কার দেওয়া হবে। এছাড়া সন্ধ্যায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে থাকছে সমাপনী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
https://twitter.com/urumurum/status/1630618124063211520