পার্বত্য চট্টগ্রামের সাম্প্রতিক কিছু ঘটনাপঞ্জীর কালানুক্রমিক গ্রন্থণা এবং সে বিষয়ে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ও অন্যান্য ব্লগবাড়ীতে যে সব আলোচনা চলছে:
২০ এপ্রিল ২০০৮: বাঘাইহাটের সাজেকে স্থানীয় বাঙ্গালী অভিবাসীদের দ্বারা চাকমা ঘরবাড়ীতে সংঘবদ্ধভাবে অগ্নিসংযোগের ঘটনা।
২৭ এপ্রিল ২০০৮: অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারদের পক্ষ থেকে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন।
৫ মে ২০০৮ (প্রকাশের অনুমতিলাভ) : সাজেক মানবাধিকার তদন্ত প্রতিবেদন-১ (মোশরেফা মিশুর নেতৃত্বে)।
৫ মে ২০০৮ (প্রকাশের অনুমতিলাভ) : সাজেক মানবাধিকার তদন্ত প্রতিবেদন-২ (সারা হোসেনের নেতৃত্বে)।
১২ জুন ২০০৮: কল্পনা চাকমা অপহরণ – বিচারহীনতার ১২ বছর পূর্তি [এখানে এবং এখানে দেখুন]
২১ জুন ২০০৮: সাদা পোশাকধারী যৌথ বাহিনীর সদস্যকর্তৃক পার্বত্য চট্টগ্রামের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অধিকার রক্ষার আন্দোলনে সক্রিয় পাঁচ নেতাকর্মী গ্রেফতার। গ্রেফতারকৃতরা হলেন – অলকেশ চাকমা (ডেমোক্রেটিক ইউথ ফোরামের কেন্দ্রীয় নেতা), অনি বিকাশ চাকমা, পুলক চাকমা (পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ নেতা) এবং আরো একজন। এই পোস্ট লেখার সময় পর্যন্ত গ্রেফতারকৃতদের প্রত্যেকে নিরুদ্দেশ। ঘটনার নিকটস্থ হাটহাজারী থানাতেও এ সংক্রান্ত কোন তথ্য নেই। [এখানে এবং এখানে দেখুন]।
সেইসাথে পড়ুন:
–রেহনুমা আহমেদের পোস্ট [এখানে]
–ইনসিডেন্টাল ব্লগারের পোস্ট [এখানে]
[প্রাসঙ্গিক: ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬]
জন্ম চট্টগ্রাম শহরে। পড়াশোনা চট্টগ্রাম, নটিংহ্যাম, এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। বর্তমান আবাস যুক্তরাজ্য। ১৯৭১ সালে সংঘটিত অপরাধসমূহের বিচার প্রক্রিয়াকে সহায়তা প্রদান, এবং ১৯৭১ এর গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জনের দাবীতে সক্রিয় নেটওয়ার্ক ‘ইনটারন্যাশনাল ক্রাইমস স্ট্র্যাটেজি ফোরাম’ (ICSF) এর প্রতিষ্ঠাতা এবং ট্রাস্টি।