অবাক রাশিয়া

এটা এখন অনস্বীকার্য বর্তমান সরকার তার একেবারে প্রথম দিক থেকেই রাশিয়াকে নতুন করে পেতে চেয়েছে এবং পেতে চলেছে [...]

এটা এখন একটা প্রচলিত প্রবণতা – পশ্চিম পূর্বের দিকে তাকাতে চায়, পুর্ব পশ্চিমের দিকে – আমাদের রাশিয়ার দিকে গুরুত্ব নিয়ে অগ্রসর হওয়া আমাদের পশ্চিমে তাকানোর প্রবণতার একটি খুবই আগ্রহী পদক্ষেপ, আমরা ঠাণ্ডা যুদ্ধ অতিক্রম করেছি, ঠাণ্ডা যুদ্ধের একটা বড় সুফল আমাদের স্বাধীনতা, আমরা ক্রেমলিনে বিশেষায়িত একটি অধ্যায় হিসেবে রুশ প্রশাসনের খুবই পরিচিত এবং রুশ কূটনৈতিক পরিসরে আমাদের আছে একটি চিরকালীন অবস্থান, এটা এখন অনস্বীকার্য বর্তমান সরকার তার একেবারে প্রথম দিক থেকেই রাশিয়াকে নতুন করে পেতে চেয়েছে এবং পেতে চলেছে, রাশিয়ার দিকে আমাদের কূটনীতির এই অধ্যায়কে আমরা গুরুত্বপূর্ণ মনে করি, বিশেষত যখন আমেরিকা এশিয়া-প্যাসিফিক নিয়ে তার দৃঢ় অবস্থান প্রকাশ করছে এবং আমরাও সেখানে একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূরাজনৈতিক অবস্থান ঘোষণা করছি, আমাদেরই বহুবিধ ভারসাম্যের জন্য এখন সবচেয়ে অবাক সমাধান রাশিয়া। চীন নয় – কারণ তার মাত্রাটা বড় একরৈখিক, একবারেই বাণিজ্যিক, বড় জোর কিছুটা সামরিক, কিন্তু তাও শুধু অস্ত্র কেনা, তাই তাও বাণিজ্যিক। কিন্তু রাশিয়া, যাকে পশ্চিম বলছি, ইউরোপকে আমেরিকাকে কিন্তু বলছি না, কারণ জাতির অনেক গভীরে চলাচলটা ভাষার, ভাষার অনেক গভীরে চলাচলটা সাহিত্যের, আর সেখানে রুশ সাহিত্যের মতো প্রভাব আর কারো নেই বাংলা সাহিত্যে, তাই এই গভীর সাংস্কৃতিক ঐক্য একদিন রাশিয়ার সাথে আমাদের বড় শক্তির ঐক্য তৈরি করবেই তাতে কোনো সন্দেহ নেই। রাশিয়ার সাথে সম্পর্ক গড়তে একটা বড় বাধা ছিল, যেক্ষেত্রে রাশিয়া যখন আমাদের একদম সাহায্য করতে পারত না, তখন আমরা তার কাছ থেকে স্বাধীনতার অব্যবহিত পরেই আর্থিক বাণিজ্যিক সহায়তা চেয়েছি, সোভিয়েত অদূরদর্শিতায় তখন রাশিয়ার নিজেরই আর্থিক বাণিজ্যিক অবস্থা খুবই খারাপ, তখন কোনোমতে সাহায্য করতে গিয়ে সত্যিই সাহায্য করা আর হল না, আর তার আগেই আমাদের স্বাধীনতায় যে অতুলনীয় সহায়তা সোভিয়েত ইউনিয়ন করেছে তার পরে এনিয়ে আর কথা না বাড়িয়ে বিকল্প পথের সন্ধান করেছে মুজিব সরকার। কিন্তু আজ বাংলাদেশ ও রাশিয়া দুটি দেশই চমৎকার আর্থিক বাণিজ্যিক অবস্থানের উপর দাঁড়িয়ে আছে, আজ সময় এসেছে আমাদের পারষ্পরিক সম্পর্কের গভীরতাকে বহুবিধ প্রবেশাধিকারে অভিষিক্ত করার। দুটি দেশের সম্পর্কের এমন কোনো পর্যায় নেই যেখানে বাংলাদেশ ও রাশিয়া একে অপরকে সাহায্য করতে না পারে। আরেকটি ব্যাপারে রাশিয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বাংলাদেশের কাছে, রাশিয়া শুধু বাংলাদেশের কাছে পশ্চিমে তাকাও নীতির শ্রেষ্ঠ অংশীদার নয়, রাশিয়া এক অনন্য ঐতিহাসিক অর্থে বাংলাদেশের জন্য মধ্য এশিয়ার দুয়ারও।

বাংলাদেশের বৃহৎ সংঘ

আমি সচরাচর একটা অন্য লক্ষ্যে দক্ষিন, দক্ষিণপশ্চিম, উত্তর ও মধ্য এশিয়ার এই সংঘবদ্ধতা নিয়ে ভাবি। যদি সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার অর্জনের চেষ্টার মধ্য দিয়ে এদেশগুলো পরস্পরের আরো কাছাকাছি আসতে পারে তা হলে পশ্চিমের রক্তক্ষয়ী শান্তির আন্তর্জাতিক উল্লম্ফনের চেয়ে অনেক কার্যকরী শান্তি আনতে পারবে এই অঞ্চলে। বাংলাদেশের এক্ষেত্রে বড় সুযোগ রয়েছে, সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বাংলাদেশের সাফল্যকে সামনে রেখে বাংলাদেশ এই দেশগুলোতে শক্তিশালী কূটনৈতিক অবস্থান তৈরি করতে পারে এবং এঅঞ্চলের দারিদ্রমুক্তিতে বাংলাদশের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে শান্তিপ্রতিষ্ঠায় সংহত ভূমিকা রাখতে পারে। জোটনিরপেক্ষ, ন্যাটো, ওআইসি, এসসিও, আসিয়ান — এগুলো ভারত, ইরান, সৌদি আরব, মধ্যপ্রাচ্য, তুরস্ক, চীন, পাকিস্তান, ইউরোপ, রাশিয়া, ভিয়েতনাম, মালেশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর, আমেরিকাকে ব্যস্ত রেখেছে কূটনৈতিকভাবে। বাংলাদেশের একটা কূটনৈতিক পরিসর দরকার নিজেকে ছড়িয়ে দিতে, বাংলাদেশ পারে দক্ষিন, দক্ষিণপশ্চিম, উত্তর ও মধ্য এশিয়ার এই সংঘবদ্ধতা নিয়ে নেতৃত্ব দিতে।

প্রাসঙ্গিক : ছোটখাট তাৎক্ষণিক কড়চা : আমাদের ন্যাম নোট

বাংলাদেশের বিশাল সম্ভাবনা আছে এই বৃহৎ সংঘে, সেই সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে বাংলাদেশের রাশিয়ার সাথে সম্পর্ককে গভীর ও প্রাত্যহিক করে তুলতে হবে। আমি গভীরভাবে বিশ্বাস করি এই বাংলাদেশ-রাশিয়া সম্পর্ক এই শতকে বিশ্বকূটনৈতিক সম্পর্কের গভীরতম সম্পর্কের একটি হিসেবে আগামী দিনগুলোতে প্রতিষ্ঠিত ও স্বীকৃত হবে।

মাসুদ করিম

লেখক। যদিও তার মৃত্যু হয়েছে। পাঠক। যেহেতু সে পুনর্জন্ম ঘটাতে পারে। সমালোচক। কারণ জীবন ধারন তাই করে তোলে আমাদের। আমার টুইট অনুসরণ করুন, আমার টুইট আমাকে বুঝতে অবদান রাখে। নিচের আইকনগুলো দিতে পারে আমার সাথে যোগাযোগের, আমাকে পাঠের ও আমাকে অনুসরণের একগুচ্ছ মাধ্যম।

২৩ comments

  1. মাসুদ করিম - ১৬ জানুয়ারি ২০১৩ (১১:৪৮ পূর্বাহ্ণ)

    শেখ হাসিনার রাশিয়া সফরে হল মূলত অস্ত্রক্রয়, নিউক্লিয়ার শক্তি সহায়তা ও গ্যাস উত্তোলন চুক্তি। এর পাশাপশি সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে অঙ্গীকার বাস্তবায়নের সক্ষমতা নিয়ে চুক্তি হয়েছে উভয় দেশের মধ্যে, এছাড়াও সমঝোতা স্মারক সম্পন্ন হয়েছে স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, সংস্কৃতি ও কৃষি নিয়ে দুদেশের মধ্যে আদান প্রদান আরো বিস্তৃত করার লক্ষ্যে।

    178792604

    সংবাদসংস্থা রিয়া নোভোস্তি হাসিনা-পুতিন শীর্ষবৈঠককে রিপোর্ট করেছে এভাবে:

    Russia, Bangladesh Ink Arms, Energy Deals

    A raft of bilateral deals in nuclear energy and gas extraction, defense and other sectors were signed at a meeting between Russian President Vladimir Putin and Bangladesh’s Prime Minister Sheikh Hasina on Tuesday.

    Ahead of the meeting, the Russian president told Hasina: “In the run-up to your visit, our colleagues have prepared a wide range of various agreements and contracts, which will become a huge step forward in developing relations between the two states.”

    Hasina, in her turn, expressed hope that the agreements would improve bilateral ties and spur the development of Bangladesh’s economy. She also invited the Russian president to visit Bangladesh, possibly this year, and Putin accepted “with gratitude,” reads the joint statement of the two leaders.

    ARMS DEAL

    Russia will issue a $1 billion loan to Bangladesh for purchases of Russian-made arms and military equipment, according to a deal reached on Tuesday.

    The details of the deal are unknown, but Russian military analyst Igor Korotchenko said the South Asian state is likely to buy about 80 to 100 Russian-made BTR-80 amphibious armored personnel carriers (APCs) and some missile defense systems.

    “Also, taking into account that Bangladesh air forces…currently operate Mikoyan MiG-29 fourth-generation fighter jets, a contract to repair and modernize the previously acquired aircraft is likely to be signed, as well as a possible deal to buy fighter jets of the modernized MiG-29SMT configuration,” Korotchenko said, adding that the purchase of the Mi-171 military helicopters is also possible.

    China remains Bangladesh’s largest weapons supplier, accounting for more than half of the country’s arms purchases.

    NUCLEAR ENERGY

    Russia will also allocate a $500 million loan to Bangladesh to build the country’s first nuclear power plant (NPP). The NPP is to be built near the town of Roopur in northwestern Bangladesh. The project envisages the construction of two power units, each with a capacity of 1,000 mW.

    The loan will finance the initial stages of the project, with at least $1.5 billion required to finish construction. Further costs will be partially financed through Bangladesh’s own funds and partially through another loan from Moscow. The costs, however, are likely to be lower than average prices on the international market due to what Russia’s top nuclear official Sergei Kiriyenko described as “competitive advantages.”

    Both Putin and the head of Russia’s state nuclear corporation Rosatom said the project’s design will be based on “up-to-date technologies,” and takes into account the recent reactor meltdown at the Fukushima NPP in Japan. The NPP will be able to withstand a powerful seismological event.

    The blocks will include dual containment of the reactor, a passive heat removal system and hydrogen recombiners.

    According to an intergovernmental agreement on the NPP construction signed on November 2, 2012, Russia will supply nuclear fuel for the NPP in Bangladesh for the entire period of its exploitation. In addition, experts from Bangladesh could intern and train in Russia.

    Preparatory works at the designated site will begin on January 1, 2014, while the construction itself will start in 2015 and is to take about five years. The station is scheduled to be launched no earlier than 2020.

    GAS DEAL

    Gazprom International, a subsidiary of Russia’s gas giant Gazprom and Banagladesh’s oil and gas corporation PetroBangla, have signed an agreement to drill ten gas wells at six gas deposit sites in the country. The agreement will increase Bangladesh’s gas production to 56 million cubic meters per day.

    The depth of the wells ranges between 2,900 and 4,050 meters. The project will take 20 months to complete.

    Gazprom International said it had already started preparations for the project, and the drilling at two gas fields is due to begin within the next few weeks.

    The value of the deal was not officially disclosed, but the Associated Press estimated it at about $193 million.

    Bangladesh has proven gas reserves of about 360 billion cubic meters. No gas exploration works have been carried out in the past ten years. Annual gas extraction stands at 20 billion cubic meters and serves domestic needs only.

    OTHER AGREEMENTS

    An array of agreements was signed between the ministries of the two states, including memorandums of understanding on law-enforcement and the fight against terrorism.

    The two states have also signed memorandums of understanding in the spheres of healthcare, education, culture and agriculture.

  2. মাসুদ করিম - ১৬ জানুয়ারি ২০১৩ (১২:২৩ অপরাহ্ণ)

  3. মাসুদ করিম - ২৪ জানুয়ারি ২০১৩ (১:০৪ অপরাহ্ণ)

    সামরিক বাহিনীকে শক্তিশালী করাই উদ্দেশ্য: প্রধানমন্ত্রী

    রাশিয়া থেকে ফেরার পাঁচ দিন পর বুধবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।

    রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তির সমালোচনার জবাবে প্রধানমন্ত্রী এর আগে অন্য দেশ থেকে একই প্রক্রিয়ায় অস্ত্র কেনার তথ্য তুলে ধরেন।

    তিনি জানান, সাড়ে ৪ শতাংশ সুদে রাশিয়া থেকে এই সমরাস্ত্র কেনা হবে। আর, এই ঋণের কিস্তি ২০১৮ থেকে দেয়া শুরু হবে।

    “কিন্তু জিনিস যা কিনেছি, তা এখন থেকে আসতে থাকবে।”

    প্রধানমন্ত্রীর সফরে রাশিয়ার সঙ্গে প্রতিরক্ষা চুক্তি হয়, যার আওতায় দেশটি ১০০ কোটি ডলার দেবে, যা দিয়ে দেশটি থেকে বিভিন্ন সমর সরঞ্জাম কেনা হবে।

    শেখ হাসিনা বলেন, “আমাদের নীতি সামরিক বাহিনীকে শক্তিশালী করা। যার কাছ থেকে আমরা যেটা সহজভাবে পাব, সেটাই নেব।”

    জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীতে বাংলাদেশের বর্তমান মজবুত অবস্থান ধরে রাখতে সামরিক বাহিনীকে শক্তিশালী করার প্রয়োজন রয়েছে বলে জানান তিনি।

    রাশিয়া থেকে অস্ত্র কেনার সমালোচনা করে কয়েকটি প্রত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, “যারা অস্ত্র নিয়ে কথা বলছে, তারা কি চায় না, সামরিক বাহিনী শক্তিশালী হোক?”

    এর আগে চীন থেকে ‘স্টেট ক্রেডিটে’ সমরাস্ত্র কেনার কথাও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। বর্তমান সরকারের সময়ে চীন থেকে ৪৪টি ট্যাংক এবং যুক্তরাজ্য থেকে সার্ভে জাহাজ কেনার কথা জানান তিনি।

    “চীন থেকে ট্যাংক আর যুদ্ধবিমান কিনলাম। সেখানে তো কেউ কোনো কথা বলল না। বাজেটের টাকা দিয়ে কিনলাম। সেটা নিয়ে তো কথা উঠল না। এত টাকার ট্যাংক কেনার কী দরকার? সেই প্রশ্ন তো কেউ করল না,” সমালোচকদের উদ্দেশে প্রশ্ন শেখ হাসিনার।

    “সামরিক বাহিনীর ঘাড়ে চড়ে ক্ষমতায় যাবেন। আর, তাদের জন্য অস্ত্র কিনলে এত অনীহা কেন? এটাই আমার প্রশ্ন,” রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি নিয়ে বিএনপির সমালোচনার প্রতিক্রিয়া দেখান তিনি।

    “এরপর, হয়ত প্রশ্ন আসবে- সামরিক বাহিনীর দরকার কী?”

    “বিমান বাহিনীকে তো নিধিরাম সর্দার বানিয়ে রাখা হয়েছিলে। বিমান বাহিনীর কোনো মিসাইল ছিল না। আমরাই কিনেছি।”

    ‘কমিশনের জন্য রাশিয়া থেকে অস্ত্র কেনা হচ্ছে’- বিএনপি নেতা মওদুদ আহমদের বক্তব্যের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, “স্টেট টু স্টেট ক্রেডিট। টাকা সরকার থেকে সরকারে চলে যাবে। মাঝখানে ধরার উপায় নেই।

    “কমিশন ওনারা (মওদুদ আহমদ) খান। যারা কমিশন-টমিশন খান, তারাই জানেন- কীভাবে কমিশন খেতে হয়।”

    অতীতের মতো সরকারি সব প্রক্রিয়া অনুসরণ করেই রাশিয়া থেকে অস্ত্র কেনা হচ্ছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত সবকিছু প্রকাশ্যে আলোচনা হয় না জানিয়ে এক্ষেত্রে সংবিধানেও তা দেখে নেয়ার পরামর্শ দেন তিনি।

    মুক্তিযুদ্ধের সময় তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের সমর্থনের বিষয়টি তুলে ধরে তিনি বলেন, “যারা স্বাধীনতার বন্ধু। যারা আমাদের স্বার্থে জাতিসংঘে ভেটো দিয়েছিল, তাদের কাছ থেকে কিনলে কথা। আর, যারা বিরোধিতা করল, তাদের কাছ থেকে কিনলে সাধুবাদ!”

    শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপির সময়ে ‘স্টেট ক্রেডিটে’ চীন থেকে ৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ সুদে অস্ত্র কেনা হয়েছিল।

    সমরাস্ত্র কেনায় সুদের হার সব সময়ই একটু বেশি হয়, যুক্তি দেখান তিনি।

    সামরিক সরঞ্জাম কেনার ক্ষেত্রে সাগরে বিশাল এক্সক্লুসিভ ইকোনোমিক জোনের নিরাপত্তা বিধানের বিষয়টিও আমলে নেয়া হয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী জানান।

    “এপিসি (আর্মার্ড পারসোনাল ক্যারিয়ার), হেলিকপ্টার, পরিবহণ বিমান- এগুলোও আমাদের জন্য প্রয়োজন।”

    রাশিয়া সফর ‘ফলপ্রসূ’ হয়েছে জানিয়ে এই প্রসঙ্গে ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোভিয়েত ইউনিয়ন সফরের কথাও উল্লেখ করেন বঙ্গবন্ধুকন্যা হাসিনা।

    ১৯৭২ সালে সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশকে রাশিয়ার আটটি মিগ-২১ যুদ্ধ বিমান, হেলিকপ্টারসহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম দেয়ার কথাও মনে করিয়ে দেন শেখ হাসিনা।

    রাশিয়াকে বাংলাদেশের ‘পরম বন্ধু’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, “দুর্দিনে পাশে দাঁড়িয়ে আমাদেরকে আজীবন কৃতজ্ঞতার পাশে আবদ্ধ করেছে (রাশিয়া)। এ সফরের মধ্য দিয়ে বন্ধুত্ব পুনর্জাগরিত হয়েছে।”

    সফরকে সফল দাবি করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যার সুফল জনগণ দীর্ঘমেয়াদে ভোগ করবে। বন্ধুত্ব চিরস্থায়ী রূপ নেবে। এতে উভয় দেশই লাভবান হবে।”

    সংবাদ সম্মেলনে বৈশাখী টেলিভিশনের মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, এপি’র ফরিদ হোসেন, নিউজ টু’ডের সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, এটিএন নিউজের মুন্নী সাহা, একাত্তর টেলিভিশনের মোজাম্মেল বাবু, সমকালের সম্পাদক গোলাম সারওয়ার, ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত এবং সাংবাদিক নেতা ইকবাল সোবহান চৌধুরী প্রধানমন্ত্রীকে প্রশ্ন করেন।

  4. মাসুদ করিম - ৩১ মার্চ ২০১৩ (৬:৫৯ অপরাহ্ণ)

  5. মাসুদ করিম - ৭ নভেম্বর ২০১৩ (১০:৪৫ পূর্বাহ্ণ)

    রাশিয়ান কূটনীতি ফিরে এসেছে

  6. মাসুদ করিম - ১০ ডিসেম্বর ২০১৩ (১০:১৬ পূর্বাহ্ণ)

    রাশিয়ার খবরের জন্য আমি প্রতিনিয়ত ঘুরতাম ‘রিয়ানভস্তি’ ও ‘ভয়েস অফ রাশিয়া’য় — এখন পুতিন এদুটি সংস্থাকে ভেঙ্গে দিয়ে ‘রুশিয়া সেগদনিয়া’ নামে সমন্বিত করেছেন আরো বেশি ‘রাশিয়াত্ব’ প্রকাশের উদ্দেশে। বাস্তবে কী হবে দেখার অপেক্ষা এখন। বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  7. মাসুদ করিম - ২১ মে ২০১৪ (১২:২৬ অপরাহ্ণ)

  8. মাসুদ করিম - ১১ জুলাই ২০১৪ (১:২৪ অপরাহ্ণ)

    বাপেক্সকে সঙ্গী করতে চায় গ্যাজপ্রম

    গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনের জন্য বাংলাদেশে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বাপেক্সের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করতে চুক্তির প্রস্তাব দিয়েছে রাশিয়ার গ্যাজপ্রম

    খনিজ উত্তোলনে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় এই কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ভেলরি গুলেভ বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে এই প্রস্তাব দেন।

    গ্যাজপ্রমের ইচ্ছা, বাপেক্সের সঙ্গে জয়েন্ট ভেঞ্চার কোম্পানি খুলে বাংলাদেশের সমুদ্র, সমতল ও পাহাড়ি অঞ্চলে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলন করার পাশাপাশি মিয়ানমারেও এ কর্মকাণ্ড সম্প্রসারিত করবে।

    প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব একেএম শামীম চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, “তারা প্রস্তাব করেছে, বাপেক্সের সঙ্গে জয়েন্ট ভেঞ্চারে বাংলাদেশের হিল ট্র্যাকস, সমতল ভুমি ও অফশোরে গ্যাস এক্সপ্লোরেশনের কাজ করবে।

    “এই জয়েন্ট ভেঞ্চার যেন বাংলাদেশ-রাশিয়ার বাইরে তৃতীয় দেশের হয়েও কাজ করতে পারে, গ্যাস এক্সপ্লোরেশনের, গ্যাস আনার ব্যাপারে।”

    বাংলাদেশের প্রথম পরমাণু প্রকল্পে সহায়তাকারী রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি গ্যাজপ্রমের এই প্রস্তাবকে প্রধানমন্ত্রী স্বাগত জানিয়েছেন।

    প্রেসসচিব বলেন, “উনি (প্রধানমন্ত্রী) গ্যাজপ্রমের জয়েন্ট ভেঞ্চার প্রপোজালকে স্বাগত জানিয়েছেন, অ্যাপ্রিসিয়েট করেছেন এবং উনি বলেছেন, বাপেক্সের সঙ্গে গ্যাজপ্রমের অবশ্যই জয়েন্ট ভেঞ্চার হতে পারে।”

    বাংলাদেশের তেল, গ্যাস উৎপাদন ও অনুসন্ধানকারী প্রতিষ্ঠান বাপেক্স বাংলাদেশের মধ্যে স্থলভাগে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলন করে এবং সমুদ্রে বিদেশি একাধিক কোম্পানির সঙ্গে যৌথভাবে অনুসন্ধানের জন্য চুক্তি করেছে।
    অন্যদিকে বিশ্বের সর্ববৃহৎ গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনকারী প্রতিষ্ঠান গ্যাজপ্রমের বাংলাদেশে একক কোনো গ্যাসক্ষেত্র না থাকলেও গত প্রায় আড়াই বছরে বিভিন্ন গ্যাসক্ষেত্রের পাঁচটি কূপের উন্নয়ন ও আরো পাঁচটি অনুসন্ধান কুপ খননের কাজ করেছে।

    আরো দুটি কুপ উন্নয়নের জন্য গ্যাজপ্রমকে দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে শামীম চৌধুরী জানান।

    দেশের ২৫টি গ্যাস ক্ষেত্রের মধ্যে ছয়টি ক্ষেত্র থেকে বিদেশি চারটি কোম্পানি গ্যাস উত্তোলন করছে, বাকি ক্ষেত্রগুলো থেকে করছে দেশীয় কোম্পানি।

    সম্প্রতি অগভীর সমুদ্রের তিনটি ব্লকে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনের জন্য ভারতের একটি এবং অস্ট্রেলিয়া ও সিঙ্গাপুরভিত্তিক একটি যৌথ উদ্যোগের কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি করেছে পেট্রোবাংলা। আরো একটি ব্লকে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের কনকো ফিলিপসের সঙ্গে চুক্তি সইয়ের অপেক্ষায় রয়েছে।

    এছাড়া গভীর সমুদ্রে দুটি ব্লকে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনের জন্য চুক্তি করা হয়েছে কনকো ফিলিপসের সঙ্গে।

    শামীম চৌধুরী বলেন, জ্বালানি খাতসহ অন্যান্য বিষয়ে রাশিয়ায় বাংলাদেশিদের শিক্ষা বৃত্তির সংখ্যা বাড়ানোর জন্য তার সরকারকে সুপারিশ করবেন গ্যাজপ্রম কর্মকর্তা।

    বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধে রাশিয়ার ভূমিকারস্মরণ করে বলেছেন, “রাশিয়া আমাদের বন্ধু, যারা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের পরও বঙ্গবন্ধুর সময় যুদ্ধবিধ্ধস্ত অর্থনীতি ও অবকাঠামোর উন্নয়নে কাজ করেছেন।”

  9. মাসুদ করিম - ৫ আগস্ট ২০১৪ (২:০৮ অপরাহ্ণ)

    3 Things Barack Obama Got Wrong About Russia

    President Barack Obama recently gave an interview to The Economist in which he was pretty clearly doing his best to give Vladimir Putin an aneurysm:

    Obama downplayed Moscow’s role in the world, dismissing President Vladimir Putin as a leader causing short-term trouble for political gain that will hurt Russia in the long term.

    “I do think it’s important to keep perspective. Russia doesn’t make anything,” Obama said in the interview.

    “Immigrants aren’t rushing to Moscow in search of opportunity. The life expectancy of the Russian male is around 60 years old. The population is shrinking,” he said.

    Obama has managed to compress a pretty startling amount of factual inaccuracy into just 3 short sentences. Let’s take his claims in order.

    1) “Immigrants aren’t rushing to Moscow in search of opportunity”

    One of the first things that anyone notices when they are in Moscow is the enormous number of immigrants from Central Asia. Probably the single most noteworthy and inescapable feature of modern Russian life is the prevalence of hundreds of thousands, if not millions, of people who have already rushed to Moscow “in search of opportunity.” It’s impossible to miss them.

    If for some reason you distrust the official statistics that demonstrate the huge numbers of immigrants moving to Russia, maybe you’d be willing to listen to liberal darling Alexey Navalny. Navalny, you see, is actively agitating on behalf of aggressive anti-immigration policies, recently writing yet another blog post bemoaning the massive numbers of Muslim “guest workers.” Navalny’s (popular) campaign only makes sense if there are large numbers of immigrants. Indeed a media outlet fully funded by Barack Obama’s very own government recently produced an interesting video showing how Eid Al-Fitr was celebrated in Moscow by the throngs of immigrants that are (you guessed it) there “in search of opportunity.”

    Russia is widely acknowledged to be the world’s second most popular destination for immigrants after the United States, and several of the most consequential political disagreements in Russian society revolve around the question of how to deal with immigration. Anyone who thinks that Russia isn’t dealing with a significant debate over immigration simply doesn’t know anything about the country.

    2) “The life expectancy of the Russian male is around 60 years old”

    The life expectancy of the Russian male isn’t a subject of conjuncture or obscure philosophical inquiry, it is a number that is very easily found on the public-facing website of the Russian state statistics service. In 2013, the average male life expectancy in Russia was a little bit above 65 (technically it was 65.14). When Obama says that life expectancy is “around 60″ he’s off by about 8%. With a similar margin of error we could say that Barack Obama is the 41st president of the United States, that he won 47% of the vote in the 2012 presidential election, and that he was born in 1957. 8% is a margin of error that people rarely feel confident using, because it very quickly makes you sound rather ill-informed and ignorant.

    It is still possible, of course, to argue that Russian male life expectancy is low. In comparison to other countries in the region it is rather low. But there’s a difference between 65 and 60. One is factually accurate and one isn’t. For some reason Obama chose to go with the inaccurate one, and it’s worth pointing out as much.

    3) “The population is shrinking”

    Obama’s statement is a perfect example of why I so frequently write about a topic as seemingly obscure and boring as Russian demography: people from the US political elite almost always make huge mistakes when talking about it. Russia’s population is not shrinking, it is growing. The Russian population isn’t just growing in 2014, it also grew in 2013. And 2012. And 2011. And 2010. And 2009. Unless you get into a Bill Clinton-like debate over the meaning of the word “is,” it’s impossible to argue that Russia’s population is shrinking. It was shrinking in the past and it is likely to shrink in the future, but it is not shrinking at the present moment. Not a very complicated concept.

    I’m fully aware, of course, that Russian demography is not the most important issue in the world. Countries will not rise and fall because Barack Obama used out of date information on Russian life expectancy. But it really does not say anything good about Obama’s team that they allowed not one, not two, but three blatant factual inaccuracies to sneak into a sit-down interview with the press. Before doing an interview like this, someone as powerful as Obama will have a small army of researchers and assistants running around to help him prepare. Apparently none of them could be bothered to do a few basic Google searches.

    In today’s world, it is not that difficult to get accurate demographic information, and it’s a little bit disconcerting that no one on Obama’s team was able to do so.

  10. মাসুদ করিম - ৮ আগস্ট ২০১৪ (২:১১ অপরাহ্ণ)

    Robin Guha প্রায় বছর দশেক আগের কথা। বাংলাদেশের একজন সরকারী অফিসারের সাথে রাশিয়া নিয়ে কথা হচ্ছিল। বলার চেষ্টা করছিলাম যে, রাশিয়ার খারাপ অবস্থা হচ্ছে অনেকটা একজন মেধাবী ছাত্রের বিশেষ কারণে ফেল করার মত। প্রচুর খনিজ সম্পদ আর শিক্ষিত একটা জনগোষ্ঠী নিয়ে একটা দেশ যে কোন সময় ঘুরে দাড়ানোর ক্ষমতা রাখে। উনি কথার মাঝখানে আমাকে থামিয়ে দিয়ে বললেন, রাশিয়া বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বহীন মৃত একটা দেশ। পাশ্চাত্যের মিডিয়ার সত্য-মিথ্যা আর অর্ধসত্য সংবাদ থেকে আমাদের দেশে এধরনের ধারনা হওয়াটাই স্বাভাবিক ছিল। তবে সাম্প্রতিক কিছু ঘটনাবলী থেকে এটা সুস্পষ্ট যে, এখন এই “মৃত” দেশটা কিছুটা হলেও তার অস্তিত্বের জানান দিয়ে যাচ্ছে। ১৯৯৯ সালের দিকে পুটিন প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেবার পর পশ্চিমা দেশগুলিতে একটা প্রশ্ন ছিল ” হু ইস পুটিন?” এখন বোধ হয় এই প্রশ্নের উত্তর তারা পেয়ে গেছেন। এককেন্দ্রিক বিশ্বের রাজনৈতিক পটভুমিতে রাশিয়া ও পুটিনকে নিয়ে নতুন সমীকরণ কষতে হচ্ছে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশের জন্যও রাশিয়ার গুরুত্ব বিগত সময়ের চাইতে বেড়েছে। অন্যদিকে ইউরোপ আমেরিকার সাথে খারাপ সম্পর্কের কারণে রাশিয়াও পূর্বের দেশের সাথে তার কুটনৈতিক, ব্যবসায়িক,সামরিক বন্ধুত্ব বাড়াতে চাইবে। পরিস্থিতি আমাদের কুটনৈতিকদের জন্য রাশিয়া-বাংলাদেশ সম্পর্কের উন্নয়নের জন্য অনুকুল।বাংলাদেশ এই সুযোগটা কুটনৈতিক দরকষাকষির কাজে লাগাতে পারে। তবে এর জন্য রাজনৈতিক সিধান্ত প্রয়োজন। সুপরিকল্পিত,সুচিন্তিত ও সুদুরপ্রসারী পরিকল্পনা নিয়ে আগাতে হবে। সরকারের উর্ধতনমহলে বর্তমানে অনেকেই আছেন যারা এক সময়কার রাশিয়া ফেরত। উনারা রাশিয়া সম্পর্কে ভাল ধারণা রাখেন। তাদের সংম্পৃক্ত করে বিদ্যুৎ, তেল-গ্যাস, কৃষি, মানবসম্পদ উন্নয়ন,শিক্ষা, সংস্কৃতি আরো বিভিন্ন ক্ষেত্রে রাশিয়ার সাথে কাজ করা যেতে পারে। তবে এটা করতে গিয়ে একটা জিনিস মাথায় রাখা চাই, আমাদের ইউরোপ, আমেরিকা, চীন,ভারত কারো সাথেই সম্পর্কের অবনতি ঘটানো ঠিক হবেনা। শ্যামও রাখতে হবে,কুলও রাখতে হবে!

  11. মাসুদ করিম - ২৮ আগস্ট ২০১৪ (১০:১৯ পূর্বাহ্ণ)

  12. মাসুদ করিম - ১১ জুলাই ২০১৫ (১১:৪১ পূর্বাহ্ণ)

  13. মাসুদ করিম - ১৬ জুলাই ২০১৫ (৯:৩৬ পূর্বাহ্ণ)

    Cabinet approves nuclear power plant ordinance

    The cabinet has given final approval to the draft of “Nuclear Power Plant Ordinance 2015” in a bid to ensure development of the power sector by 2021.

    The draft act got the cabinet approval in the regular weekly meeting chaired by Prime Minister Sheikh Hasina at the Prime Minister’s Office on Monday morning.

    After the meeting, Cabinet Secretary M Musharraf Hossain Bhuiyan briefed reporters at the secretariat.

    He said the plant is expected to start production in 2021.

    Earlier on May 4, the cabinet secretary said that Bangladesh Atomic Energy Commission will own the plant at Rooppur in Pabna while a Nuclear Power Company will run it.

    The science and technology ministry proposed the new law in order to give the matter a legal foothold, he said.

    According to Bhuiyan, the law details the provision to set up the independent company, role of the government’s control to run the company and the role of Russia which is providing technology for the plant.

    Prime Minister Sheikh Hasina, while inaugurating the plant in 2013, had said that Russian Atomic Energy Corporation would supply required energy for running the plant and take back the wastes.

    The cabinet also gave approval to the drafts Civil Service Act 2015, National Disaster Management Policy 2015, Army (amendment) Act 2015 and Air Force (amendment) Act 2015.

  14. মাসুদ করিম - ২৫ আগস্ট ২০১৫ (১০:৪৭ অপরাহ্ণ)

    Bangladesh to Purchase 7 Combat-Transport Helicopters from Russia

    Moscow will provide a $1 billion loan to Dhaka for the purchase of Russian military hardware.

    In April of this year, Russia and Bangladesh signed a contract for the purchase of six Russian-made Mil Mi-171Sh combat-transport helicopters as well as one Mi-171E medium-lift transport aircraft, according to Ivan Goncharenko, First Deputy CEO of Rosoboronexport .

    “A contract was signed in April 2015 on the delivery of six Mi-171Sh military and transport helicopters, and also one Mi-171E transport helicopter in its Salon option,” he told TASS this Monday in Moscow. Earlier reports spoke of only five M0-171Sh helicopters. In June 2015, Rosoboronexport – the major Russian specialized agency responsible for arms export – also stated that delivery of the first aircraft has already started (production of the helicopters has already begun in February of this year).

    Both countries signed an $1 billion arms contract in January 2013 – the biggest since Bangladesh’s independence in 1971. Next to the helicopters it includes armored vehicles, infantry weapons, and air defense systems. Dhaka is allegedly also interested in the purchase of Russian-made diesel-electric submarines. In addition, Moscow announced in February 2015 that it will supply 16 training and combat Fighter Aeroplanes Yak- 130 to Bangladesh.

    The Mi-171Sh combat-transport helicopter is produced by Russian Helicopters, a subsidiary of Oboronprom, part of Rostec State Corporation and can be deployed for a wide range of missions including combat search and rescue operations, air-to-surface attacks, carrying assault troops and cargo transportation.

    Neither Bangladesh nor Russia have divulged details as to the precise armament of the aircraft but the Mi-171Sh can be equipped with a Shturm-V high-precision guided missile system. According to army-technology.com:

    The Shturm-V missile complex launches Ataka supersonic missiles equipped with a hollow-charge warhead for defeating armoured targets. The missile can destroy aerial targets with a fragmentation warhead and lightly armored combat materiel by using a high-explosive warhead.

    The Mi-171Sh is also provided with hardpoints to carry up to 80 S-8 unguided rockets and GSh-23L 23mm cannons, with an ammunition load of 500 rounds.

    Small arms, such as the 7.62mm PKT machine gun, PK machine gun and RPK light machine gun, are mounted in the nose and rear fuselage sections.

    The unarmed Mi-171E can also be used for search and rescue operations, cargo transportation (up to 4,000 kg in its cabin or on an external sling) and routine patrolling. One of the main advantages of the Mi-17E is that it can operate under extreme climate conditions. “The helicopter can operate across localities from steppe to foothills to mountains, and can withstand temperatures from plus to minus 50. The Mi-171E can operate in all weathers and difficult navigation conditions,” according to the website of Russian Helicopters.

  15. মাসুদ করিম - ৩০ আগস্ট ২০১৫ (৭:৪৮ অপরাহ্ণ)

    শেখ হাসিনাকে নিয়ে বই বের করবে রাশিয়া

    বাংলাদেশের অগ্রগতিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূমিকা নিয়ে বই প্রকাশ করবে রাশিয়ান একাডেমি অব সায়েন্সেসের ওরিয়েন্টাল স্টাডিজ ইনস্টিটিউট।

    রুশ ভাষার পাশাপাশি বইটির ইংরেজি, আরবি ও বাংলা সংস্করণও প্রকাশিত হবে।

    রোববার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার কার্যালয়ে দেখা করে দ্য ইনস্টিটিউট অফ ওরিয়েন্টাল স্টাডিজের প্রধান ভিতালি নমকিন এই পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন।

    বৈঠকের পরে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম এই বিষয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

    তিনি বলন, “ভিতালি নমকিন বলেছেন, বিশ্বকে পরিবর্তনে ভূমিকা রেখেছেন এমন নেতাদের নিয়ে তারা বই প্রকাশ করছেন। এর আগে মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদকে নিয়ে বই হয়েছে।”

    রাশিয়ান একাডেমি অব সায়েন্সেসের দ্য ইনস্টিটিউট অফ ওরিয়েন্টাল স্টাডিজ এশিয়া ও উত্তর আফ্রিকার বিভিন্ন দেশ ও তাদের সংস্কৃতি নিয়ে গবেষণা করে।

    বৈঠকে ভিতালি বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়ন ও আর্থ-সামাজিক অগ্রগতির জন্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা করেন বলে প্রেস সচিব ইহসানুল করিম জানান।

    এসময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কথা তুলে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানান ভিতালি নমকিন। ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধুর রাশিয়া সফরের সময় দোভাষী হিসেবে কাজ করার স্মৃতিচারণ করেন তিনি।

    মুক্তিযুদ্ধে অব্যাহত সমর্থন এবং স্বাধীনতা পরবর্তী যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ গঠনে রাশিয়ার ভূমিকার কথা স্মরণ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, তার সরকার বাংলাদেশের মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে কাজ করে চলেছে।

    দেশের মানুষের মৌলিক অধিকার পূরণ করার জন্য বঙ্গবন্ধু যে লক্ষ্য নিয়ে কাজ শুরু করেছিলেন সে বিষয়ে আলোচনা করেন তিনি।

  16. মাসুদ করিম - ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ (১০:৫০ পূর্বাহ্ণ)

    Bangladesh to get Yak-130 aircraft

    Russia has delivered the first batch of Yakovlev Yak-130 combat trainer aircraft (NATO reporting name Mitten) to Bangladesh. The plane allows training pilots in flying four-plus and fifth-generation combat aircraft, Russian media reports. The delivery process started on September 17. The shipping of the first Yak-130 consignment to Bangladesh started with six aircraft out of the 16 ordered planes to be delivered. Bangladesh is the second foreign country beyond former Soviet states to order the Yak-130 combat trainer. Algeria had received 16 of the type before it. At first, Bangladesh wanted 24 Yak-130s, but had to reconsider due to financial constraints. Irkut Corp is to deliver the Russian Defense Ministry 55 Yak-130s during 2011-16 under the current contracts the company has landed under the defense procurement programme. Four Yak-130s were acquired by Belarus and four aircraft more ordered by the country at the MAKS-2015 air show are to be delivered in 2016, according to a news agency.

  17. মাসুদ করিম - ২৯ নভেম্বর ২০১৫ (৯:৩৩ পূর্বাহ্ণ)

    We are all Eurasian now

    In the new age of geopolitics Europeans must think on a supercontinental scale, writes Bruno Maçães

    Five years have passed since Vladimir Putin, then Russian prime minister, called for an economic community from Lisbon to Vladivostok — yet Europe is no closer to understanding what he meant.

    When Mr Putin spoke of “a genuine harmonised synthesis of the two economies”, including advanced forms of integration and a common industrial policy, he seemed to be speaking the language of Brussels. To this day, one can hear the longing expressed in European Council meetings for what political leaders imagine was a proposal for a continental free trade area. This is meant to have been the moment Mr Putin came closest to embracing EU methods and goals.

    In truth, it was the opposite. Mr Putin was merely lending new words to the traditional theory of Russian geopolitics. Russia will always be too European for Asia and too Asian for Europe. But in Eurasia it can feel at home.

    This idea has drawn little enthusiasm west of St Petersburg; in the east, however, it is a different story. Beijing knows that its continued economic growth depends on developing the central and western provinces, and on finding new outlets for capital investment — not to mention securing a steady supply of raw materials. Hence its bold plan to revive the old Silk Road across central Asia towards Europe and the Middle East.

    Perhaps detecting signs of warmth from Asian neighbours, the Russian foreign ministry has stopped talking about Vladivostok as the easternmost edge of the new supercontinent and instead drops names such as Jakarta or Shanghai.

    Western Europeans are inclined to dismiss this as hubris. In fact, the idea has a compelling logic. Think of the unresolved international questions of the past 20 years — the rise of China, the place of Russia, energy security, Islamic radicalism. They all straddle the boundary dividing Europe and Asia. They can be solved only within the enlarged framework of a new super­continent. Within this huge land mass, Europe is little more than a peripheral peninsula.

    This fact is no doubt at the root of both Russian and Chinese calculations. At least in one crucial respect, we have to admit they are right. The artificial separation of Europe and Asia cannot hold in today’s interconnected world. Halford Mackinder, the British academic who was the father of modern geopolitics, pointed out that, where Asia merges with Europe, there is no equivalent to the strong natural frontiers of the Sahara and the Himalayas. Intriguingly, he also suggested the reason we have never come to think of Asia and Europe as one continent is that seafarers were unable to make the voyage around it.

    But old habits are dying, and every day we Europeans come closer to realising how much is at stake in those border territories. There is only one way for Europe to escape its geopolitical trap: it too must embrace its Eurasian vocation. Turkish diplomats have been calling for this in the past two years. The shooting down this week by Turkey of a Russian jet accused of violating its air space, and the Russian threat of “serious consequences”, shows Ankara cannot be left alone to face Kremlin attempts to control the traditional gates of Europe.

    Influence in the new age of geopolitics will depend more or less directly on the ability and willingness to think and act on a supercontinental scale. We should welcome the challenge. Despite its scale, the Russian plan is not particularly inspiring and nor is China’s. By contrast, Europe can draw on vast resources of capital and imagination through which to bring about new forms of integration.

    Many of our regions and cities have historically been open to religious and cultural influence from the east. Our cities are home to big communities with origins in south and east Asia, and the Middle East. Singapore and Hong Kong have become Eurasian capitals, fusions of east and west, thanks to European institutions and values. Our companies and brands know how to appeal to consumers in Asia and will keep profiting from that. European investment remains indispensable to the challenge of linking Europe with China.

    When was the last time you thought of yourself as Eurasian? It depends where you are. Perhaps it was just yesterday. Or perhaps the idea never occurred to you at all. It sounds strange and implausible, but its time has come. The sooner we realise it the better.

  18. মাসুদ করিম - ১৬ ডিসেম্বর ২০১৫ (২:০৮ অপরাহ্ণ)

    Contract with Russia for building nuclear power plant endorsed

    Bangladesh and Russia endorsed Tuesday a contract for building the country’s first 2,400-megawatt (MW) nuclear power plant at Rooppur in northern Pabna district at a total cost of US$13.15 billion.

    State-owned Bangladesh Atomic Energy Commission (BAEC) and Russia’s state nuclear company Rosatom initialled the contract for nuclear plant construction, erection, commissioning, testing, and final handover at the BAEC office.

    Under the deal, Rosatom would complete building two nuclear units having 1,200 MW-capacity each within the next eight years by 2023, project director Shawkat Akbar told the FE.

    The first 1,200 MW nuclear plant would be commissioned by fiscal year 2021-22, while the other 1,200 MW unit by 2023, he said.

    “The project work includes transportation of nuclear reactor and other components, nuclear fuel for initial four to five years, operation and maintenance and construction of a jetty on the river Padma, adjacent to the project site,” said Mr Akbar.

    Both the sides are expected to ink the final construction deal by May 2016 after approval of the initials from the concerned bodies of both Bangladesh and Russia, which include relevant ministries and government purchase committee, he added.

    Russia would provide 90 per cent of the total cost, amounting to $11.835 billion, while Bangladesh would provide the remaining 10 per cent of the project cost.

    The payback period is 28 years with the initial eight years’ grace period.

    Rosatom’s chief executive officer Sergey Kirienko was present during the programme.

    Mr Kirienko, also a former Russian prime minister, called on Prime Minister Sheikh Hasina at her Ganobhaban residence where she sought completion of the project work in time.

    She also sought Russian assistance to help develop necessary manpower for the nuclear power plant project.

    Bangladesh and Russia signed a contract in June to complete the preparatory work for Rooppur, which would be Bangladesh’s first nuclear station.

    The plant will use Russian VVER reactor technology having the model AES-2006.”The Russian firm will complete the preparatory works by 2016,” said Mr Akbar.

    Russian firm Atomstroyexport is undertaking structural work costing $190 million at the plant site.

    Russian firm JSC Niaep, the management company of Atomstroyexport, in October 2013 signed a $265 million agreement with the BAEC to develop the engineering design for the Rooppur plant.

    The Bangladesh government in January 2013 put construction of the plant on a fast-track for quick implementation to ease the country’s shortfall in electricity supply.

  19. মাসুদ করিম - ১৭ ডিসেম্বর ২০১৫ (৫:৫৭ অপরাহ্ণ)

  20. মাসুদ করিম - ৩১ জানুয়ারি ২০১৭ (২:৩২ অপরাহ্ণ)

    Russia set to recruit manpower from Bangladesh

    Bangladesh and Russia are set to sign a deal on manpower recruitment shortly, paving the way for sending workers there, sources said.

    To this effect, the Bangladesh embassy in Moscow has already sent a draft Memorandum of Understanding (MoU) to the expatriates’ welfare ministry.

    However, without a bilateral deal, the Russian Federation is not willing to recruit manpower from Bangladesh. More than 300 Bangladeshi workers were selected by Russian employers in September last for their garments and poultry industries.

    But the employers could not hire the same as the manpower-receiving country refused to give visas without any manpower recruitment deal, sources said.

    “The two countries have agreed to sign a MoU on manpower recruitment and we have already started necessary preparation from our side,” said Expatriates Welfare and Overseas Employment (EWOE) additional secretary Mohammad Azharul Haque.

    “I hope, within a short time, the deal will be signed as Russia also is giving importance to this issue,” he said.

    Despite getting demand from some Russian employers, Bangladesh can’t send workers there as the country put a condition for a bilateral agreement in this regard, he added.

    “We have also got another demand letter of more than 200 workers from a Russian company recently, but recruitments remained stopped in the absence of a MoU,” he added.

    There is a good demand for foreign workers in different sectors like poultry, apparel and construction in Russia.

    After signing of the MoU, a large number of workers will get jobs in Russia, Mr Haque hoped. “We will get a good opportunity to send skilled workers there”.

    To explore demand for workers, a labour wing was recently opened at the Bangladesh embassy in Moscow, he said.

    Bangladeshis are working in about 160 countries all over the world. Between 1976 and 2016, more than 10 million Bangladeshis went abroad with jobs, officials said.

  21. মাসুদ করিম - ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ (৪:১৩ পূর্বাহ্ণ)

    Rooppur, Rohingya, war fallouts may dominate discussions
    https://today.thefinancialexpress.com.bd/first-page/rooppur-rohingya-war-fallouts-may-dominate-discussions-1694023246

    Bangladesh may discuss problems it faces for sanctions and counter-sanctions with Russian Foreign Minister Sergei Lavrov who arrives here today for a two-day visit at a crucial juncture.

    Officials say evolving situations concerning Rooppur nuclear power plant, Rohingya crisis and Ukraine war leading to various restrictions will figure high at bilateral talks with Mr Lavrov–the longest serving foreign minister of Russia since the Tsarist regime dethroned in the October Revolution.

    This will be the first visit of a Russian dignitary to Bangladesh since the country’s independence way back in 1971.

    In the changed geopolitical context emerging over the Russia-Ukraine war, the trip of the top Russian diplomat is seen significant among foreign-relations analysts.

    As government’s relations with the United States look strained since the imposition of sanctions against RAB, and open-ended visa restrictions, the Russian FM’s tour will display warmness of the country’s ties with Russia-an archrival of the USA in geopolitics.

    Mr Lavrov will have bilateral meeting with Bangladesh Foreign Minister Dr AK Abdul Momen this (Thursday) afternoon and call on Prime Minister Sheikh Hasina on Friday morning prior to his departure for Delhi to attend the G20 Summit, foreign ministry officials said.

    Bangladesh will also raise the burning Rohingya issue during the bilateral meeting as Russia has warm ties with Myanmar authorities. It is also a key supplier of military hardware to the reclusive Myanmar regime.

    “Russian is an old friend of Bangladesh and there are a lot of issues of common interest,” Foreign Minister Mr Momen told The Financial Express.

    “We will also discuss Rohingya crisis and how to resolve it,” the foreign minister said about the refugee crisis that has been hanging over with a China-brokered bilateral repatriation deal virtually stalled so long.

    Asked about the agenda of the bilateral talks, Foreign Secretary Masud Bin Momen said Bangladesh faced with various problems regarding supply-chain disruptions especially in regards to food, fuels, and fertilizers due to sanctions and counter-sanctions after the Ukraine war.

    “We will discuss how to resolve these problems. Besides, we will call for a peaceful settlement of the Ukraine crisis,” he said.

    According to the officials concerned Rooppur Nuclear Power plant will be a major issue during the bilateral talks as Bangladesh is facing problem in repaying loan to Russia due to sanctions imposed on Russian banks.

    According to reports Bangladesh and Russia agreed in April on repayment in Chinese currency, to leapfrog the US dollar dilemmas.

    Russia is funding 90 per cent of the 12.6-billion-dollar project for which Bangladesh has to repay the money for 28 years following a 10-year grace period.

    Besides, due to sanctions imposed by the USA, Bangladesh did not allow a Russian ship carrying equipment for the Rooppur nuclear plant to anchor at its ports.

    The two sides will also discuss how to resolve this problem, officials said.

  22. মাসুদ করিম - ৩ অক্টোবর ২০২৪ (৭:০৫ পূর্বাহ্ণ)

    Dhaka-Moscow meet misses consensus on back pay
    https://today.thefinancialexpress.com.bd/last-page/dhaka-moscow-meet-misses-consensus-on-back-pay-1727894171

    Dhaka and Moscow failed to settle score on sanctions-impeded loan repayment and extension of the aid-disbursement tenure for the undisbursed credits from a US$11.38-billion commitment in a two-day meeting in Dhaka, officials said Wednesday.

    A Russian delegation sat with Economic Relations Division (ERD) for a two-day discussion, Tuesday-Wednesday, in Dhaka for resolving overdue issues, including the debt servicing against the loan for Rooppur nuclear power-plant project as it has halted for more than last two years, they said.

    At the meeting, presided over by ERD Secretary Shahriar Kader Siddiki, a host delegation discussed with a visiting 15-member Russian team over the two days. The Russian team was headed by Mamonov, Director, the Ministry of Finance in Russia.

    Following an around two-year lapse, Bangladesh had failed to serve some US$630 million worth of debt against its outstanding loans from Moscow till the first half of this calendar year.

    Bangladesh has failed to repay the Russian loan for more than two years as the USA imposed sanctions on Moscow in the international payment systems (SWIFT) after the invasion of Ukraine.

    Russia confirmed an $11.38- billion loan in July 2017 for the Rooppur nuclear power project or RNPP. Dhaka started repaying the interest on the disbursed amount of the loans annually.

    Meanwhile, Moscow released a total of $7.77 billion worth of the credit, including $1.295 billion till last FY2024, to Bangladesh for implementing the power project, ERD data showed.

    “The issues are yet to be settled in the last two days’ meetings. We will be continuing our discussions. We may sit shortly again,” said a highly placed source in the government.

    Earlier, Moscow put pressure for repaying the halted debt as the Russian contractor has been working to set up the 2400MW- capacity nuclear power plant in Bangladesh’s Rooppur in Pabna.

    Sources said VEB.RF Bank, a representative agency of the Russian government, in August sent in a letter to Bangladesh government requesting $630- million halted debt servicing on the outstanding amount by September this year.

    The letter says that the repayment should be made in USD or Chinese yuan at the Bank of China’s Shanghai branch. But, this bank is also on the US sanctions list, making it impossible for Bangladesh to make the payment even if it wanted to, sources said.

    Meanwhile, Bangladesh government is keeping aside the funds to be required for the debt servicing in an escrow account in the central bank.

    On the other hand, Bangladesh has sought extension of the loan-disbursement period for two more years up to December 2026 as the power plant- building works have been delayed.

    “We have told Moscow that we are ready to repay the loan as we had kept aside the fund in a separate escrow account. Only the US sanctions on the payment gateway has created obstacles,” said another senior government official.

    He said, “Since the entire aid- disbursement period is going to be over in December this year, we need extension for two more years for completing the project works as well as the necessary funds.”

    So far, nearly 70 per cent of the Rooppur power-plant project is completed, officials said.

    Russia has so far disbursed some $7.77 billion worth of loan out of its $11.38 billion commitment. The remaining $3.61 billion will be released based on the project progress and Bangladesh’s demand.

    Earlier, Bangladesh government borrowed two loans for installing the power plant. One was a technical assistance worth $491 million under an agreement in November 2013 and another one is the gigantic $11.38 billion in July 2016.

    According to the deals, the repayment against the first $491-million loan was supposed to be completed in FY2023 as its maturity was 10 years and rate of interest was LIBOR plus 1.0 to 3.0 per cent.

    For the $11.38- billion loan, Bangladesh will repay it at LIBOR plus 1.75-percent annual rate and the total interest will not cross 4.0 per cent.

    The loan will have to be repaid in 30 years with a 10-year grace period. As the grace period has yet to start, the payment of the principal of the loan has not started yet.

    Out of the $591 million stuck-up amount for repayment to Russia, $495 million is on account of interest while the reaming $96 million is the principal amount of the untilised loans to Bangladesh, ERD officials said.

    The principal amount of $96 million is kept aside for the $491 -million loans under the first TA project while the $495 million is earmarked for serving as interest of for both the TA and investment loans for the Rooppur power-plant project.

Have your say

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.