ব্যাপারগুলো এভাবেই হয় [...]

বাংলাদেশ এর মধ্যেই পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন নিয়ে ভাবছে। বাংলাদেশ সুপেয় পানির জন্য এবং তার দক্ষিণ উপকূলীয় লবণাক্ততার কথা বিবেচনা করে নিউক্লিয়ার রিঅ্যাক্টরের মাধ্যমে পানির লবণাক্ততা বিনাশের নিউক্লিয়ার ডিস্যালিনেশন নিয়েও খুব স্বাভাবিকভাবেই ভাবতে পারে। এদুটি ভাবনাকে কাজে রূপান্তরিত করতে পারলে বাংলাদেশ দেখা যাবে এরপরেই নিজেকে পারমাণবিক শক্তি হিসাবে ভাবনার দিকে এগুবে। ব্যাপারগুলো এভাবেই হয়, এবং বাংলাদেশের ভূরাজনৈতিক অবস্থান খুব দ্রুতই সেভাবনায় ঘি ঢালবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই – বাংলাদেশের প্রতিবেশী ভারত পাকিস্তান এরমধ্যেই পারমাণবিক শক্তি হিসাবে পরিচিত, বার্মার পারমাণবিক সক্ষমতার কথাও এখন মাঝে মাঝে শোনা যায়, নেপাল ও শ্রীলন্কার দুধর্ষ সামরিক শক্তির উচ্চাকাঙ্ক্ষা এদুটি দেশকেও পারমাণবিক শক্তি অর্জনের দিকে ধাবিত করতে পারে।

এই হাতছানি আমাদেরকে সত্যিই কি সেখানে নিয়ে যাবে, যেখানে দাঁড়িয়ে বাস্তব অবস্থার প্রেক্ষিতে পারমাণবিক শক্তির বিরুদ্ধে একদিন দাঁড়াতে হবে আমাদের নিজের রাষ্ট্রের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডারের বিরুদ্ধে?

মাসুদ করিম

লেখক। যদিও তার মৃত্যু হয়েছে। পাঠক। যেহেতু সে পুনর্জন্ম ঘটাতে পারে। সমালোচক। কারণ জীবন ধারন তাই করে তোলে আমাদের। আমার টুইট অনুসরণ করুন, আমার টুইট আমাকে বুঝতে অবদান রাখে। নিচের আইকনগুলো দিতে পারে আমার সাথে যোগাযোগের, আমাকে পাঠের ও আমাকে অনুসরণের একগুচ্ছ মাধ্যম।

২৬ comments

  1. মাসুদ করিম - ৬ আগস্ট ২০১২ (২:১৮ অপরাহ্ণ)

    আজ হিরোশিমা দিবসেই, মস্কোতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর পাঠানো প্রতিনিধি দলের সঙ্গে রূপপুর নিউক্লিয়ার প্ল্যান্ট নিয়ে আলোচনা শুরু হতে যাচ্ছে।

    A high-powered Bangladesh delegation is expected to start negotiations Monday to finalise financial agreement with the Russian authorities for Rooppur Nuclear Power Plant – a multi-billion dollar project of the government.

    The team led by Prime Minister’s Economic Adviser Mashiur Rahman reached Moscow Saturday, said sources in the Bangladesh embassy in Russia.

    The delegation includes State Minister for Science and Technology Yeafesh Osman, Board of Investment Executive Chairman SA Samad and representatives from ministries of finance, foreign and law, ERD, Planning Commission and Atomic Energy Commission.

    “They are scheduled to go back to Dhaka on Aug 10 after official negotiations with the Russian authorities,” Commercial Counsellor Noor Md Mahbubul Haq told the bdnes24.com over telephone.

    An inter-ministerial meeting presided over by the adviser was held in Dhaka on Jul 25 to chalk out the negotiation plan.

    There was a proposal that at the initial stage, Russia would provide $500 million for preliminary work and later they would provide the necessary fund for constructing the plant, Foreign Secretary Mohammed Mijarul Quayes told the bdnews24.com .

    “The negotiation for the first $500 million is extremely important as the terms and conditions of this deal would possibly influence the negotiation for the bigger fund that would be needed for the final construction,” he explained.

    It takes about $1.5 billion to $2 billion to set up 1,000 megawatt power plant depending on security features and technology standard.

    The government is going to build the two nuclear plants with capacity of 1,000 megawatt each at Rooppur with latest ‘third generation’ technology from Russia where five-layer security measures would be installed, officials say.

    Bangladesh signed final cooperation agreement with Rosatom of Russian Federation to build the nuclear power plant in Rooppur in November last year, but it is yet to hammer out the financial deal to construct the project.

    Under the cooperation agreement, the Russian government would provide all necessary support and infrastructure development to build the plant and supply necessary fuel to run the plant and also take back the spent fuel.

    The government is currently negotiating with multilateral lending agencies for $2.9 billion Padma bridge project and about a billion dollar defence purchase with the Russian government.

    খবরের লিন্ক : N-plant talks set to start

    Bangladesh enters nuclear world

    Bangladesh entered the nuclear world on Thursday as Prime Minister Sheikh Hasina inaugurated the main construction work on the much-awaited Rooppur Nuclear Power Plant, the first-ever nuclear plant of the country.
    She formally launched the main construction work on the plant by pouring concretes at the plant site at Rooppur in Iswardi, north off Pabna, in the morning.
    Speaking on the occasion, Prime Minister Sheikh Hasina said, “This is a joyful day for us. Bangladesh enters the nuclear world with the beginning of the construction work of the main structure. It’s a pride and joy for us as a nation.”
    Taking a swipe over those who are very much critical about the Nuclear Power Plant project, she said, “Many have raised various types of questions over the construction of this project. But, I think those who raise question lack self-confidence…”
    “There’s a quarter that raises questions in TV channels on various issues as some 23 satellite channels are in operation out of 44 channels. They shouldn’t have thought that our patriotism is lesser than theirs.”
    Noting that her government has put utmost importance to ensuring overall nuclear security during construction of the plant, Hasina said this plant would surely be constructed in the country.
    She said her government took initiatives to meet the high demand of electricity of people after taking office in 2009.
    “We undertook short-, mid- and long-term plans to meet the demand. Now the total electricity production capacity rose to nearly 16,000 megawatt. About 83 per cent people have come under electricity coverage.”

  2. মাসুদ করিম - ১৪ জানুয়ারি ২০১৩ (২:১৩ পূর্বাহ্ণ)

    সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্য নিয়ে তিন দিনের সরকারি সফরে সোমবার রাশিয়া যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    এই সফরে রূপপুরে পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের চুক্তি হবে, যার প্রস্তুতি ইতোমধ্যেই নিয়ে রেখেছে বাংলাদেশ।

    সকাল ৯টায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি নিয়মিত ফ্লাইটে মস্কোর উদ্দেশে ঢাকা ছাড়বেন প্রধানমন্ত্রী।

    রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই সফরের বিস্তারিত তুলে ধরেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি।

    তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর রাশিয়া সফরকালে দুই দেশের মধ্যে আলোচনার প্রধান কেন্দ্রবিন্দু থাকবে পরমাণু শক্তি, প্রতিরক্ষা ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা। এছাড়া দেশে একটি পরমাণু বিদ্যুতকেন্দ্র স্থাপনসহ চারটি চুক্তি ও ছয়টি সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার কথা রয়েছে।

    প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম কিনতে ১০০ কোটি ডলারের একটি চুক্তি এই সফরে সই হওয়ার কথা রয়েছে।

    পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গীদের মধ্যে রয়েছেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান, অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ এম জিয়াউদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব এম ওয়াহিদুজ্জামান।

  3. মাসুদ করিম - ১৬ জানুয়ারি ২০১৩ (১১:১১ পূর্বাহ্ণ)

    রাশিয়ার সাথে বাংলাদেশের নিউক্লিয়ার বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মাণ সহায়তা চুক্তি চূড়ান্ত হল।

    Russia to Lend Bangladesh $500 Million for NPP Construction
    Russia will allocate a $500 million loan to Bangladesh to finance the first phases of a joint project to build the country’s first nuclear power plant (NPP), Russian President Vladimir Putin said on Tuesday.

    “We will not only provide up-to-date technologies…but will also render financial assistance at the initial stage of the NPP construction by issuing a $500 million loan,” Putin said after talks with Bangladesh’s Prime Minister Sheikh Hasina.

    The head of Russia’s state nuclear corporation Rosatom Sergei Kiriyenko said the loan will cover only four initial construction contracts, with more expenditures to follow.

    “Five hundred million is the value of the four initial contracts. Based on the results of this work, the precise total value of the whole project will be established,” he said.

    Kiriyenko said that by the time the first stage of the project is complete, Moscow and Dhaka will prepare another loan agreement, according to which the project’s total cost of at least $1.5 billion will be financed partially by Bangladesh’s own funds and partially by another loan from Moscow.

    He also said that preparatory works at the designated site near the town of Roopur in northwestern Bangladesh will begin on January 1, 2014 and the construction itself will begin in 2015 and will take about five years. The station is scheduled to be launched no earlier than in 2020.

    The project envisages the construction of two power units, each with a capacity of 1,000 mW.

    The Rosatom chief did not specify the exact value of the contract, saying that according to global prices, “a 1,000 mW NPP unit costs about $5 million.”

    “But we’ll charge less because of competitive advantages,” Kiriyenko said.

    “We proposed the most up-to-date and safe project to Bangladesh; we will build a station of the so-called post-Fukushima type,” the Russian nuclear chief went on, referring to the 2010 reactor meltdown at the Fukushima NPP in Japan, triggered by a powerful earthquake and a tsunami.

    The Russian official said the station would be able to withstand a powerful seismological event.

    The personnel of the station will be trained at Russian universities.

    The deal is part of an array of agreements signed during Putin’s talks with Hasina in Moscow on Tuesday, including a deal between Gazprom International, a subsidiary of Russia’s gas giant Gazprom, and Banagladesh’s oil and gas corporation PetroBangla, to drill ten gas wells in the country. The agreement will increase Bangladesh’s gas production to 56 million cubic meters per day.

    So far Russian specialists have partook in building about 20 percent of all electricity-producing facilities in the country. Russian companies are currently involved in a $17.7 million project to modernize Gorazal, the largest thermal power plant in Bangladesh.

  4. মাসুদ করিম - ২৩ জানুয়ারি ২০১৩ (২:৫১ অপরাহ্ণ)

    শেখ হাসিনা আশা প্রকাশ করেন, চুক্তির আওতায় আগামী সেপ্টেম্বর-অক্টোবরেই রূপপুর প্রকল্পের কাজ শুরু করা সম্ভব হবে।

    রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তির ফলে এই কাজ অনেক সহজ হবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

    রাশিয়ার আনবিক শক্তি কর্পোরেশনের (রোসাটম) মহাপরিচালক সের্গেই কিরেনকো গত ১৬ জানুয়ারি মস্কোয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন এবং চলতি বছরই রূপপুর প্রকল্পের নির্মাণ শুরুর আগ্রহ প্রকাশ করেন।

    বিস্তারিত পড়ুন : পরমাণু কেন্দ্রের কাজ সেপ্টেম্বরে

    • মাসুদ করিম - ২ অক্টোবর ২০১৩ (১১:৫৯ পূর্বাহ্ণ)

      রূপপুরে বাংলাদেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুত কেন্দ্রের ভিত্তি স্থাপন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

      রূপপুরে ‘স্বপ্ন পূরণের’ ভিত্তি স্থাপন

      তিন থেকে চারশ কোটি ডলারে দুই ইউনিটে দুই হাজার মেগাওয়াট ক্ষমতার এই কেন্দ্রের বিদ্যুৎ ২০২১ সালের মধ্যে জাতীয় গ্রিডে যোগ হবে বলে আশা করছে সরকার।

      প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুধবার সকাল ১১টা ২১ মিনিটে রূপপুর প্রকল্পের মাঠে এই ‘স্বপ্নের প্রকল্পের’প্রথম পর্যায়ের ভিত্তিফলক উন্মোচন করেন।

      রাশিয়ান ফেডারেশনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও রাশিয়ার আনবিক শক্তি কর্পোরেশন রোসাটমের মহা পরিচালক সের্গেই ভি কিরিয়েনকোও এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

      সকাল সাড়ে ১০টার দিকে হেলিকপ্টারে করে রূপপুরে নামার পর সরাসরি প্রকল্প মাঠে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। ভিত্তি ফলক উন্মোচনের পর তিনি মুনাজাতে অংশ নেন।

      প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, পরিকল্পনামন্ত্রী এ কে খন্দকার, পররাষ্ট্র মন্ত্রী দীপু মনি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান ও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ইয়ফেস ওসমান অনুষ্ঠানে উপস্থিত রয়েছেন।

      পদ্মা নদীর তীরে এই পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে বাংলাদেশকে সহযোগিতা দিচ্ছে রাশিয়ার পারমাণবিক জ্বালানি সংস্থা রোসাটম।

      তাদের সঙ্গে চুক্তি অনুয়ায়ী, অবকাঠামো উন্নয়নসহ বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে সব ধরনের সহযোগিতা দেবে রুশ সরকার। কেন্দ্র পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় জ্বালানিও তারা সরবরাহ করবে এবং ব্যবহৃত জ্বালানি ফেরত নেবে।

      গত জানুয়ারিতে শেখ হাসিনার রাশিয়া সফরের সময় দেশের প্রথম পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কারিগরি গবেষণার জন্য রাশিয়ার কাছ থেকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ পাওয়ার একটি চুক্তি হয়।

      ১৯৬১ সালে পরামানু কেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়ার পর ১৯৬৩ সালে প্রস্তাবিত ১২টি এলাকার মধ্য থেকে বেছে নেয়া হয় রূপপুরকে।

      বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান মঙ্গলবার সাংবাদিকদের বলেন, “৫০ বছরের স্বপ্ন পূরণের জায়গায় এসে গেছি আমরা। আগামীকাল প্রধানমন্ত্রী এতোদিনের স্বপ্ন বাস্তবে রূপ দেওয়ার কাজ শুরু করবেন।”

      রাশিয়া থেকে পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্বলিত সর্বাধুনিক তৃতীয় প্রজন্মের প্রযুক্তি দিয়ে রূপপুরে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করতে যাচ্ছে।

      দুই ইউনিটের দুই হাজার মেগাওয়াট উতপাদন ক্ষমতার প্রস্তাবিত এ কেন্দ্রের জন্য অধিগ্রহণ করা হয়েছে ২৬২ একর জমি।

      নিরাপত্তা ও প্রযুক্তির মানের ওপর নির্ভর করে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দুটি ইউনিটের প্রতিটি স্থাপনে ১৫০ থেকে ২০০ কোটি ডলার ব্যয় হতে পারে বলে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

      এই নির্মাণ ব্যয়ের ১০ শতাংশের অর্থায়ন করবে বাংলাদেশ সরকার, বাকি ৯০ শতাংশ রাশিয়া ঋণ হিসাবে দেবে।

      বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মেয়াদ হবে ৬০ বছর। পরে তা আরো ২০ বছর তা বাড়ানো যাবে বলে এর আগে জানিয়েছেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী।

      পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নকশা তৈরির জন্য সোমবার ২৬ কোটি ৫০ লাখ ডলারের একটি দরপ্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। এ কাজ পেয়েছে অ্যাটমস্ট্রয় এক্সপোর্ট নামের একটি রুশ কোম্পানি। নকশা প্রস্তুতের পর কেন্দ্র নির্মাণের মূল কাজ শুরু হবে।

      কতোদিনে নকশা তৈরি হবে জানতে চাইলে ইয়াফেস ওসমান বলেন, “তারা দুবছরের কথা বলেছে, আমরা বলেছি দেড় বছর।“

      রূপপুর কেন্দ্র কবে নাগাদ উৎপাদনে যাবে জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক শওকত আকবর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “২০২১ সালের মধ্যে দু হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত জাতীয় গ্রিডে যোগ করার পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের।”

      বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর পারমাণবিক বিদ্যুত কেন্দ্র স্থাপনের জন্য প্রায় ৫০ বছর আগের নেয়া উদ্যোগ সক্রিয় করে তোলা হয়। দ্রুত পারমাণবিক বিদ্যুত কেন্দ্র স্থাপনের জন্য ২০১০ সালে সংসদে প্রস্তাবও পাস করা হয়, গঠন করা হয় একটি জাতীয় কমিটি।

      ওই বছরই রাশিয়ার সঙ্গে একটি কাঠামো চুক্তি করে সরকার এবং ২০১১ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশে একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ দুই দেশ চুক্তি করে।

      বিদ্যুৎ সংকট মোকাবিলার জন্য সরকারের মহাপরিকল্পনা অনুযায়ী ২০৩০ সালের মধ্যে ৪০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত উৎপাদনের পরিকল্পনা হাতে নেয়া হয়েছে, যার মধ্যে ৫০ শতাংশ হবে কয়লাভিত্তিক এবং বাকিটা হবে অন্যান্য জ্বালানি নির্ভর।

      মঙ্গলবার সকালে বঙ্গবন্ধু নভো থিয়েটারে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুত কেন্দ্রের জন্য একটি তথ্য কেন্দ্র উন্মুক্ত করা হয়েছে। যে কেউ এখানে গিয়ে প্রস্তাবিত এ কেন্দ্রটি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে পারবে।

  5. মাসুদ করিম - ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৩ (৩:৩০ অপরাহ্ণ)

    পৃথিবী বাঁচাতে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ চাই

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার জাতিসংঘ সদর দফতরে এক অনুষ্ঠানে জাতিসংঘ অস্ত্র বাণিজ্য চুক্তি (এটিটি) এবং বিশেষ ধরনের রাসায়নিক অস্ত্র– সিসিডব্লিউ বিষয়ক ওয়ার অব কনভেনশনের প্রটোকলে স্বাক্ষর করেন।

    পরে এক আলোচনায় অংশ নিয়ে মানবজাতির একমাত্র আবাসস্থল পৃথিবীকে রক্ষায় এবং আগামী প্রজন্মের জন্য পরমাণু অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গড়ে তোলার আহ্বান জানান তিনি।

    প্রচলিত অস্ত্রের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণে ২০০৩ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ‘অস্ত্র বাণিজ্য চুক্তির (এটিটি) প্রস্তাব গৃহীত হয়। বাংলাদেশের আগে বিশ্বের ৮২টি দেশ অস্ত্র বাণিজ্য চুক্তিতে সই করেছে।

    জাতিসংঘ আন্ডার সেক্রেটারি মাইগুয়েল সেরপা সোয়ের্স চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান।

    অন্যদের মধ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি ও জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. এ কে আব্দুল মোমেন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

    প্রোটোকল সাক্ষরের পর প্রধানমন্ত্রী পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ বিষয়ে জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন (ন্যাম) আয়োজিত এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে অংশ নেন।

    দক্ষিণ এশিয়াকে পরমাণু অস্ত্রমুক্ত একটি অঞ্চল হিসাবে গড়ে তুলতে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরে বক্তব্য দেন তিনি।

    শেখ হাসিনা বলেন, “মানব জাতির একমাত্র বসবাসের স্থান পৃথিবীর অস্তিত্ব রক্ষার জন্য পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ গুরুত্বপূর্ণ।”

    দক্ষিণ এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যকে পরমাণু অস্ত্রমুক্ত অঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে জাতিসংঘের চুক্তি ও প্রোটোকলে সই করার জন্য সরকারগুলোর প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনটি পারমাণবিক অস্ত্রধারী দেশের নিকটবর্তী হওয়ায় উদ্বিগ্ন হওয়ার যথেষ্ঠ কারণ বাংলাদেশের রয়েছে।

    “আমরা বিশ্বাস করি, পারমাণবিক অস্ত্র সার্বিক নিরাপত্তা ও শান্তির নিশ্চয়তা দিতে পারে না।”

    আগামী প্রজন্মের জন্য ‘পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত’ বিশ্ব গড়ার আহ্বান জানিয়ে বিশ্ব নেতাদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, “আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে- আমরা কি ধ্বংসের আতঙ্কে তাড়িত একটি বিশ্বের দিকে এগিয়ে যাব, নাকি আমাদের জ্ঞান ও উদ্ভাবনের মাধ্যমে মানব সভ্যতাকে সমৃদ্ধ করে শান্তিপূর্ণ, নিরাপদ ও আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে উন্নত একটি বিশ্বের দিকে এগিয়ে যাব।”

    ১৮৫টি দেশ পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত বিশ্বের পথ বেছে নিলেও পারমাণবিক অস্ত্রধারী গুটিকয় দেশ এখনো সংখ্যাগরিষ্ঠের নিরাপত্তার ব্যাপারে ‘সংবেদনশীল না হয়ে দুঃখজনকভাবে’ ধ্বংসের পথ বেছে নিয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের একমাত্র স্থায়ী বহুপাক্ষিক নিরস্ত্রীকরণ চুক্তি সংক্রান্ত আলোচনাকারী সংস্থা ‘কনফারেন্স অন ডিসআর্মামেন্ট (সিডি)’ কয়েক দশক ধরেই অচলাবস্থার মধ্যে রয়েছে। সংস্থাটি পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহার বা ব্যবহার করার হুমকি মোকাবেলায় একটি বৈশ্বিক আইনি কাঠামো গড়ে তোলার পদক্ষেপ নিতে পারে।

    আর অন্তবর্তী ব্যবস্থা হিসেবে দক্ষিণ এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যকে পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত অঞ্চল ঘোষণা করা যেতে পারে বলেও মত দেন তিনি।

    শেখ হাসিনা বলেন, “কোন সন্দেহ নেই যে শান্তি জোরদার ও বজায় রাখার লক্ষ্যে মূল্য দিতে হবে। কিন্তু তা হবে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি ও একটি যুদ্ধের জন্য যে মূল্য দিতে হয় তার চেয়ে কম।”

  6. মাসুদ করিম - ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ (১০:২১ পূর্বাহ্ণ)

  7. মাসুদ করিম - ১ ডিসেম্বর ২০১৪ (৯:৫৬ পূর্বাহ্ণ)

    Russia suggests Bangladesh to create own experts

    Russian experts have suggested Bangladesh, Vietnam and other countries that have taken up nuclear power plant (NPP) projects to train up their own manpower to operate their plants on their own.

    “It’s better to gather technical knowledge and prepare yourself to operate your own plants,” Andrey Silnikov, Director of Rostov NPP, said while briefing a group of journalists from Bangladesh, Vietnam and India who visited his plant.

    Rostov NPP, a 2000 MW power plant having two units, is a subsidiary of the Russian state-own nuclear power agency Rosatom set up with VVR technology. Another unit having 1000 MW capacity is being added to the plant.

    Bangladesh has signed a contract with Rosatom to set up a similar plant with 2000 MW capacity, each unit of 1000 MW, with the same VVR technology.

    Rosatom has similar contract with Vietnam to set up plant with similar capacity while India has 21 nuclear reactors in operation in seven nuclear power plants, having an installed capacity of 5308 MW. Another seven reactors are under construction and expected to generate an additional 6,100 MW.

    Among these three nations in Asia, India has been far ahead in the field having a strong base of institutions where it has been creating experts to operate its own projects.

    Vietnam has also taken up steps to create nuclear experts as its 400 students are studying in different Russian universities, but Bangladesh has been far behind.

    Bangladesh has just opened a new department on nuclear science at Dhaka University and sent 65 students to different Russian universities in September this year to study nuclear science and power technology under a government-to-government contract.

    Many other countries, including Turkey, Nigeria, Bolivia, Madagascar, Jordan and Mongolia, are sending students to Russian universities to study nuclear science as they are implementing nuclear power plant projects with Russian technology and help.

    The Rostov NPP director said his plan has been selected as the best one in Russia where more than 30 units of nuclear power plant is in operation to produce more than 25,000 MW of electricity, about 17 per cent of the total electricity generation in the country.

    Responding to a question, Mr Silnikov said Russia maintains a standard to keep its nuclear power plant projects at least 3.0 kilometres away from public localities.

    “Though there’s no chance of any radiation outside the nuclear power plants, we maintain this standard as per our four-step safety measures,” he said.

    Mr Silnikov also said the common people are being made aware of the nuclear technology and its other aspects through information centres.

    The Russian expert suggested the same kind of steps for Rooppur Nuclear Power Plant project being constructed at a location surrounded by densely populated villages.

  8. মাসুদ করিম - ৮ এপ্রিল ২০১৫ (৮:৫৬ পূর্বাহ্ণ)

  9. মাসুদ করিম - ৪ মে ২০১৫ (৫:৫০ অপরাহ্ণ)

    পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিচালনায় কোম্পানি হচ্ছে

    রূপপুরে বাংলাদেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিচালনায় কোম্পানি গঠনের জন্য আইনের খসড়া অনুমোদন করেছে সরকার।

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে ‘পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র আইন ২০১৫’ এর খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

    সেই সঙ্গে ‘নিউক্লিয়ার পাওয়ার কোম্পানি অব বাংলাদেশ’ নামে একটি কোম্পানি গঠনের প্রস্তাবেও সায় দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

    বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা সাংবাদিকদের বলেন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মালিকানা থাকবে বাংলাদেশ আনবিক শক্তি কমিশনের হাতে। আর কেন্দ্রটি পরিচালনার দায়িত্ব পাবে ‘নিউক্লিয়ার পাওয়ার কোম্পানি অব বাংলাদেশ’।

    এ বিষয়টিকে আইনি ভিত্তি দিতেই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় নতুন এই আইন করার প্রস্তাব নিয়ে আসে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব ।

    তিনি জানান, আইনে বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিচালনার জন্য স্বতন্ত্র কোম্পানি গঠনের বিধান, কোম্পানি পরিচালনায় সরকারের নিয়ন্ত্রণ ভূমিকা এবং পারমাণবিক প্রযুক্তি সরবরাহকারী দেশের ( রাশিয়া) ভূমিকার বিষয়ে বিস্তারিত বলা হয়েছে।

    “অন্যান্য কোম্পানির মত এ কোম্পানির একটি বোর্ড থাকবে। কোম্পানির অনুমোদিত মূলধন হবে এক কোটি টাকা। ১০০ টাকার এক হাজার শেয়ার থাকবে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব হবেন এ কোম্পানির পরিচালক ও চেয়ারম্যান হবেন।”

    এছাড়া আনবিক শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, অর্থ বিভাগ, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের একজন করে অতিরিক্ত বা যুগ্ম সচিব; এফবিসিসিআই এর একজন প্রতিনিধি; পিডিবি চেয়ারম্যান এবং পাওয়ার গ্রিড কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কোম্পানির পরিচালক হবেন।

    পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প শেষ হওয়ার পর কেন্দ্র চালু হলে তা কোম্পানির অধীনে চলে যাবে। প্রকল্পের শেষ পরিচালক কোম্পানির প্রথম ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পাবেন।

    পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনে নিরাপত্তার বিষয়টি আইনে আছে কিনা জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, আন্তর্জাতিক আনবিক শক্তি সংস্থার (আইএইএ) নীতিমালা মেনেই এ বিদ্যুৎ কেন্দ্র হবে। রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি করার সময়ই নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। রাশিয়াই পারমাণবিক বর্জ্যও নিয়ে যাবে।

    আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর পারমাণবিক বিদ্যুত কেন্দ্র স্থাপনের জন্য ২০১০ সালে সংসদে প্রস্তাবও পাস করা হয়, গঠন করা হয় একটি জাতীয় কমিটি। ওই বছরই রাশিয়ার সঙ্গে একটি কাঠামো চুক্তি করে সরকার এবং ২০১১ সালের নভেম্বরে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে দুই দেশ চুক্তি করে।

    ২০১৩ সালের অক্টোবরে পাবনার রূপপুরে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভিত্তি স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দুই ইউনিটে দুই হাজার মেগাওয়াট ক্ষমতার এই কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট ২০২১ সালের মধ্যে চালু করা সম্ভব হবে বলে আশা করছে সরকার।

    মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, এ প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে ৫ হাজার ৮৭ কোটি ৮১ লাখ টাকা। এর মধ্যে ৪ হাজার কোটি টাকা রাশিয়ান ফেডারেশন দেবে প্রকল্প সহায়তা হিসাবে।

    ২০১৩ সালের মার্চে শুরু হওয়া এ প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ের কাজ ২০১৭ সালের জুন মাসে শেষে হবে বলে জানান তিনি।

  10. মাসুদ করিম - ২০ জুন ২০১৫ (১০:২৮ পূর্বাহ্ণ)

    Project for mining heavy minerals from river sand taken

    River sands of Bangladesh, especially the sand deposits in the Brahmaputra-Jamuna channel, are found with considerable heavy minerals which scientists say can be used in industries and even in nuclear power plants.

    Different studies with river sands, conducted by various scientific and technological groups, including the Geological Survey of Bangladesh (GSB) and Bangladesh Atomic Energy Commission (BAEC), reported presence of potential amount of heavy minerals containing economic deposits of valuable elements.

    Scientists and the technologists throughout the world are now looking for minerals and elements as clean-energy fuels.

    The idea has also encouraged Bangladeshi geoscientists to review the data, but there is no scientific database on mineral sands, official sources said.

    This lacking may lead to improper and uneconomic use of valuable mineral resources and misguide the scientists.

    To overcome the inadequacy, they said, GSB has undertaken a project styled Identification and Economic Assessment of the Valuable Minerals in the River Sands of Bangladesh.

    The project is aimed at detailed geological exploration to develop a basic database on the temporal and spatial distributions of the valuable minerals and elements in the river sand deposits.

    The GSB through this project will be able to conduct extensive systematic sampling and analyzing sands from all possible areas in order to develop a convenient and complete primary database.

    “This database will be helpful in decision making for the optimum use and pricing the river sands in the case of exporting sands,” said GSB Director-General Md. Khairul Islam.

    The Tk 358.80-million project, to be implemented in the Brahmaputra-Jamuna and Meghna basins, especially in Mymensingh, Sylhet, Dhaka, Tangail, Comilla, Noakhali and Chittagong districts, will assess the extension, reserves and mode of occurrences, economic potentiality, source and origin of the identified mineral sands.

    Earlier, the GSB reconnaissance survey conducted in 2012-13 ensured presence of precious, valuable and strategic elements (metals).

    Among these strategic minerals are those which are important to the nation’s economy and don’t have many replacements and primarily comes from foreign countries. These include uranium, thorium etc which are called atomic fuel, the DG said.

    The studies reported considerable amount of heavy minerals like uranium, strontium and monazite in the sand deposits of Brahmaputra-Jamuna Rivers.

    The studies indicated the presence of few more valuable minerals/elements, including thorium-rich thorite and monazite in river sands of the country.

    Accordingly, scientists think, extraction of thorium along with other valuables from this sand will “open up a new chapter in Bangladesh economy”.

    The heavy minerals found in Brahmaputra-Jamuna sands include, among others, zirconium ((0.04-0.12 per cent), strontium (0.04-0.08 per cent), uranium (0.03-0.06 per cent), rubidium (9).02-0.03 per cent), chromium (0.02 per cent), yttrium (0.01 per cent), niobium ((0.01 per cent) and ruthenium (90.002 per cent).

    Among these, uranium and monazite are used in nuclear plants, energy and military weapons while strontium and niobium are used in nuclear industry, tantalum used in electric industries and surgical uses.

    The Jamuna sand, according to the study, contains 8.5-14 per cent of heavy minerals, much higher than the mineable quality. These are, among others, Monazite, Garnet, Kyanite, Zircon, Rutile, Illmenite and Leucoxene.

    The Roopur nuclear power plant being set up in Pabna with the help of Russia is going to use uranium as fuel.

    “If exploited accordingly, we can get mineral resources worth about thousands of crores of taka,” said the GSB Director-General, Mr Khairul Islam.

    He stressed the need for more research, investigation and survey to develop a basic database on mineral sand containing precious, valuable and strategic elements.

    The BAEC survey also identified seventeen deposits areas in Cox’s Bazar-Chittagong sea beaches and found eight types of heavy minerals.

    Among them, major five economically extractable heavy minerals are Ilmenite, Rutile, Zircon, Garnet and Magnetite.

    According to BAEC, the country has a huge reserve of about 1.56 million tonnes of heavy minerals in the sea- beach area worth over Tk 200 billion.

    The project, officials said, will help in enhancement of GSB laboratory facilities and human resources development to identify the critical elements like rear earths and transition metals.

    The sands in Brahmaputra-Jamuna and Meghna basins will be the area of the study for the project under Energy and Mineral Resources Division of the Ministry of Power, Energy and Mineral Resources.

  11. মাসুদ করিম - ১৬ জুলাই ২০১৫ (৯:৩৮ পূর্বাহ্ণ)

    Cabinet approves nuclear power plant ordinance

    The cabinet has given final approval to the draft of “Nuclear Power Plant Ordinance 2015” in a bid to ensure development of the power sector by 2021.

    The draft act got the cabinet approval in the regular weekly meeting chaired by Prime Minister Sheikh Hasina at the Prime Minister’s Office on Monday morning.

    After the meeting, Cabinet Secretary M Musharraf Hossain Bhuiyan briefed reporters at the secretariat.

    He said the plant is expected to start production in 2021.

    Earlier on May 4, the cabinet secretary said that Bangladesh Atomic Energy Commission will own the plant at Rooppur in Pabna while a Nuclear Power Company will run it.

    The science and technology ministry proposed the new law in order to give the matter a legal foothold, he said.

    According to Bhuiyan, the law details the provision to set up the independent company, role of the government’s control to run the company and the role of Russia which is providing technology for the plant.

    Prime Minister Sheikh Hasina, while inaugurating the plant in 2013, had said that Russian Atomic Energy Corporation would supply required energy for running the plant and take back the wastes.

    The cabinet also gave approval to the drafts Civil Service Act 2015, National Disaster Management Policy 2015, Army (amendment) Act 2015 and Air Force (amendment) Act 2015.

  12. মাসুদ করিম - ১৬ জুলাই ২০১৫ (১০:৪৫ পূর্বাহ্ণ)

    Five reasons to worry about the Iran deal

    Experience reveals a yawning gap between the way the United States and Europe understand the Middle East and the way the Middle East understands itself.
    By Ari Shavit | Jul. 15, 2015 | 10:30 PM

    The first cause for concern is nuclear proliferation. The international community’s greatest achievement over the past 70 years has been its ability to control the nuclear demon. Israel’s most significant achievement over the past half century has been the monopoly of Dimona.

    If the Vienna agreement is adhered to, both these achievements will be preserved — excellent. But if it turns out, perish the thought, that the Vienna accord is vague, the holes are black and the monitoring mechanisms can’t be enforced, the world will be a different world, the Middle East will become a terrible Middle East, and a giant shadow will loom over Israel’s future.

    The second cause for concern is the expansion of conventional weapons. Iran’s military-industrial complex has few parallels in the world. Some 50,000 skilled and creative Iranians have learned to make satellites, missiles, sophisticated ships and drones.

    Iran, even when it stood on the brink of bankruptcy, built its own defense industry, including its own aircraft industry and its own Elbit Systems of the ‘90s. The injection of tens of billions of dollars into Supreme Leader Ali Khamenei’s R&D labs and assembly lines could take us back 30 years: a semi-existential threat by conventional weapons.

    The third cause for concern is regional hegemony. Over the past four years many of the Arab nation-states have collapsed. There is no more Iraq, no more Syria, no more Libya, no more Yemen and no more Sudan. The rotting order that gave the Middle East decades of relative stability has crumbled.

    Iran, even when it was a pariah, knew how to take advantage of the Arab chaos and took over Beirut, Damascus, Baghdad and Sanaa. The legitimacy, honor and leverage the Vienna agreement gives Tehran will let it double and triple this victory and impose fear on the Middle East.

    The fourth reason for concern is the lack of ideological conversion. Pro-Israeli elements in Washington recently demanded that Iran recognize Israel. But the real problem is that Iran does not recognize the United States; American flags are burned in Tehran. Iran has received economic salvation and international legitimacy and has not been required to dismantle its nuclear or ideological infrastructure, and this raises worries about things to come.

    The fifth reason for concern is the whole ensemble. From the American-European perspective, the agreement means reconciliation and peace. The desired outcome is for Iran to become more moderate, not become nuclear, and join the family of nations. Maybe. If that can only happen.

    But experience reveals a yawning gap between the way the United States and Europe understand the Middle East and the way the Middle East understands itself. Here on the ground, between Casablanca and Kabul, the Vienna agreement could be perceived as evidence that America is in retreat, Europe is declining and Shi’ite power is on the rise.

    Hence the concern that in the long run a nuclear arms race will develop around us, in the short run a conventional arms race will emerge, and in the intermediate term neighboring powers like Hezbollah will strengthen and feel that their time has arrived. The move that is intended to bring peace for our time may lead to the opposite.

    And yet, concerns are not policy. Anxiety is not strategy. The international community made a decision, and now Israel must not be an irritating prophet of doom that no one listens to. It must be a dynamic diplomatic player.

    This is not the time to quarrel with the U.S. president and not the time to wail and stamp our feet. Jerusalem must resume a positive dialogue with Washington, London, Paris, Berlin and Brussels to minimize the risks of Vienna. It must ensure that Vienna does not, perish the thought, become the Munich of the 21st century.

  13. মাসুদ করিম - ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ (১০:৪৮ পূর্বাহ্ণ)

    সংসদে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র বিল-২০১৫ পাস

    সংসদ ভবন, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৫ (বাসস) : রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্রসহ অন্যান্য পারমাণবিক কেন্দ্র স্থাপন ও পরিচালনার জন্য একটি কোম্পানি গঠন ও এ সংক্রান্ত অন্যান্য বিষয়ে বিধান করে আজ জাতীয় সংসদে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র বিল-২০১৫ পাস করা হয়েছে।
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান বিলটি পাসের প্রস্তাব করেন।
    গত ৬ সেপ্টেম্বর বিলের ওপর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির রিপোর্ট উপস্থাপন করা হয়।
    বিলে আইনের প্রাধান্য ও প্রয়োগ, কোম্পানি গঠন ও নিয়মিতকরণ, অনুমোদিত মূলধন, কোম্পানির প্রধান কার্যালয় ও কার্যাবলী, কোম্পানি পরিচালনা, বোর্ড গঠন, চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও অন্যান্য পরিচালক, নিয়োগ ও কার্যাবলী, যোগ্যতা, অযোগ্যতা এবং অপসারণ, জনবল কাঠামো, হিসাব ও নিরীক্ষা, প্রতিবেদন, পরিচালনা কার্যক্রম, মাসিক সাধারণ সভা, সংরক্ষিত তহবিল, ভূমি অধিগ্রহণ, বিধি ও প্রবিধান প্রণয়নের ক্ষমতাসহ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে সুনির্দিষ্ট বিধান করা হয়েছে।
    বিলে সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট কোম্পানী বাংলাদেশ লিমিটেড নামে একটি কোম্পানী গঠন ও নিয়মিতকরণ করার বিধান করা হয়। কোম্পানী রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ অন্যান্য পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পরিচালন সংস্থা হিসাবে পরিচালনার দায়িত্ব পালন করবে।
    বিলে বাংলাদেশ এটমিক এনার্জি কমিশন রাশিয়ান ফেডারেশন ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে স্বাক্ষরিত সহযোগিতা চুক্তি এবং সংস্থার গাইড লাইন অনুযায়ি মালিক সংস্থা হিসাবে দায়িত্ব পালনের বিধান করা হয়। তবে শর্ত থাকে কমিশন এর সকল বা যে কোন দায়িত্ব প্রয়োজনবোধে অর্পণ করতে পারবেক।
    বিলে কোম্পানীর কার্যক্রম এবং ব্যবসা পরিচালনা ও সাধারণ তত্ত্বাবধানের জন্য অন্যূন ৭ ও অনধিক ১২ জন পরিচালকের সমন্বয়ে একটি বোর্ড গঠনের বিধান করা হয়। বোর্ডে একজন চেয়ারম্যান ও একজন ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাখার বিধান রাখা হয়েছে। এছাড়া বিলে দায় মুক্তির বিধানও করা হয়েছে।
    জাতীয় পার্টির ফখরুল ইমাম, রওশন আরা মান্নান ও স্বতন্ত্র সদস্য হাজী মো. সেলিম জনমত যাচাই ও বাছাই কমিটিতে প্রেরণ ও সংশোধনী প্রস্তাব আনলে তা কণ্ঠভোটে নাকচ হয়ে যায়।

  14. মাসুদ করিম - ৩১ মে ২০১৭ (৯:১৬ পূর্বাহ্ণ)

    PM for growth thru’ peaceful use of nuclear technologies

    Prime Minister Sheikh Hasina urged the developing countries on Tuesday to forge greater cooperation to draw maximum benefits from peaceful uses of nuclear technologies through IAEA expertise.

    She mentioned that Bangladesh is solidly anchored at its principled position on nuclear disarmament and non-proliferation.

    “Bangladesh remains committed to working with IAEA and other international partners to ensure due diligence of the peaceful use of nuclear technology. The capacity-building and transfer of technologies are much needed by the developing countries to achieve the Sustainable Development Goals (SDGs),” she said.

    The Prime Minister was delivering her statement at the ‘IAEA Technical Cooperation Programme – 60 Years and Beyond: Contributing to Development’ here.

    Sheikh Hasina also called for strengthening efforts by the International Atomic Energy Agency (IAEA) to assists member states, particularly the LDCs and developing countries, implement the SDGs, urging the developed countries to help maintain IAEA resources assured and sufficient for the technical cooperation programmes.

    IAEA Director General Yukiya Amano, President of Mauritius Ameenah Gurib-Fakim and the Chairman of the IAEA Board of Governors also spoke at the programme.

    The Prime Minister greeted Yukiya Amano for his leadership and the agency for its dedicated efforts in the promotion of peaceful uses of nuclear energy under its motto ‘Atoms for Peace and Development’ in the last 60 years. “I also thank IAEA for its support to Bangladesh in its development over the last 45 years.”

    Recalling that Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman decided to establish an Atomic Energy Research Establishment with the aim to transform the war-ravaged country into a prosperous “Golden Bengal”, Sheikh Hasina said in fact a small research reactor has been running successfully in this centre for over 30 years for research, radioisotope production, education and training purpose.

    “We regard nuclear energy as a safe, environment-friendly and economically viable source of electricity generation to meet the ever-increasing demand of electricity of the country’s 160 million people. It’ll thus unlock our development potentials through enhanced productivity and sustained growth,” she said.

    The Prime Minister said Russia-supported Rooppur Nuclear Power Plant will produce 2,400MW electricity by two reactors. “Our aim is to generate at least 4,000MW electricity from nuclear source by 2030.”

    She said Bangladesh enjoys an excellent collaboration with IAEA as it has successfully completed 138 national projects under Technical Cooperation and participated in 111 regional projects under Regional Cooperative Agreement-RCA.

    Under the framework of IAEA’s Technical Cooperation programme, Hasina said, Bangladesh has received support in many areas such as promoting nuclear education and research, food safety, food security, human healthcare improvement, use of isotopes techniques in water and environment system management, industrial applications like Non Destructive Testing, crop and livestock improvement and pest control.

    Among many activities, she shared with the audience two concrete examples of Bangladesh’s achievement in the peaceful use of nuclear technology.

    The Prime Minister said Bangladesh Institute of Nuclear Agriculture (BINA) has developed high-yielding, high-nutritive, short-duration, salt- and flood -tolerant and climate-resilient mutant varieties of different crops using nuclear technology, radiation and other advanced techniques.

    She said Bangladesh has already developed 92 improved varieties of 13 crops. BINA was awarded with the ‘Outstanding Achievement Award’ in 2014 by FAO-IAEA for its contribution towards the achievement of food security.

    Hasina said the number of people who can affordably access diagnostic medical care in Bangladesh has increased 10 times over the last 20 years as the country has expanded and strengthened its nuclear medicine services. “Fifteen public and six private nuclear medicine institutes in the country carry out over 400000 nuclear medicine procedures each year in the areas of medical treatments.”

    She said the uses of most recent nuclear technologies in the treatment of cancer are a real help to the people of Bangladesh.

    “Science, technology and innovation played a major role in our achievement. A group of Bangladeshi scientists deciphered the complete genetic code of jute with a great success. We’ve also devised ‘science diplomacy’ to ensure partnership for sustainable economic development through knowledge generation and sharing,” the Prime Minister added.

  15. মাসুদ করিম - ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৭ (৯:৪৮ পূর্বাহ্ণ)

    Signature/ratification status of the Treaty on the Prohibition of Nuclear Weapons

    The Treaty on the Prohibition of Nuclear Weapons opened for signature at United Nations headquarters in New York on 20 September 2017 and will remain open indefinitely. Once 50 nations have ratified or acceded to it, it will enter into force.

  16. মাসুদ করিম - ৩০ নভেম্বর ২০১৭ (১২:৩৩ অপরাহ্ণ)

    Bangladesh enters nuclear world

    Bangladesh entered the nuclear world on Thursday as Prime Minister Sheikh Hasina inaugurated the main construction work on the much-awaited Rooppur Nuclear Power Plant, the first-ever nuclear plant of the country.
    She formally launched the main construction work on the plant by pouring concretes at the plant site at Rooppur in Iswardi, north off Pabna, in the morning.
    Speaking on the occasion, Prime Minister Sheikh Hasina said, “This is a joyful day for us. Bangladesh enters the nuclear world with the beginning of the construction work of the main structure. It’s a pride and joy for us as a nation.”
    Taking a swipe over those who are very much critical about the Nuclear Power Plant project, she said, “Many have raised various types of questions over the construction of this project. But, I think those who raise question lack self-confidence…”
    “There’s a quarter that raises questions in TV channels on various issues as some 23 satellite channels are in operation out of 44 channels. They shouldn’t have thought that our patriotism is lesser than theirs.”
    Noting that her government has put utmost importance to ensuring overall nuclear security during construction of the plant, Hasina said this plant would surely be constructed in the country.
    She said her government took initiatives to meet the high demand of electricity of people after taking office in 2009.
    “We undertook short-, mid- and long-term plans to meet the demand. Now the total electricity production capacity rose to nearly 16,000 megawatt. About 83 per cent people have come under electricity coverage.”

  17. মাসুদ করিম - ১০ অক্টোবর ২০২১ (৯:০০ পূর্বাহ্ণ)

    রূপপুরের স্বপ্ন পূরণে বড় অগ্রগতি, বসল প্রথম পরমাণু চুল্লিপাত্র
    https://bangla.bdnews24.com/economy/article1952051.bdnews

    পাবনার রূপপুরে দেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিটে রিঅ্যাক্টর প্রেশার ভেসেল বা পরমাণু চুল্লিপাত্র স্থাপনের মধ্য দিয়ে স্বপ্ন পূরণের পথে আরও একধাপ এগিয়ে গেল বাংলাদেশ।

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোববার গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রিঅ্যাক্টর স্থাপন কাজের উদ্বোধন করেন।

    তিনি বলেন, “পরমাণু শক্তির একটা অংশ হিসেবে সেখানে একটা স্থান আমরা করে নিতে পারলাম, আর সেটা শান্তির জন্য।

    “বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে, সেই বিদ্যুৎ গ্রাম পর্যায়ে মানুষের কাছে যাবে, মানুষের আর্থসামাজিক উন্নতি হবে।”

    বাংলাদেশের প্রথম পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মিত হচ্ছে রুশ সহায়তায়। দেশটির রাষ্ট্রীয় পারমাণবিক শক্তি করপোরেশনের (রোসাটম) মহাপরিচালক অ্যালেক্সি লিখাচেভ, এটমস্ট্রয় এক্সপোর্টের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লোশকিন এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান রূপপুরে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

    রিঅ্যাক্টর প্রেশার ভেসেল হল পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মূল যন্ত্র। এর ভেতরেই ইউরেনিয়াম থেকে শক্তি উৎপাদন হবে, যা কাজে লাগিয়ে তৈরি হবে বিদ্যুৎ। রিয়্যাক্টেই হল একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রাণ।
    গত বছরের অক্টোবরে রাশিয়া থেকে এই রিঅ্যাক্টর প্রেশার ভেসেল খুলনার মোংলা বন্দরে পৌঁছায়। তারপর তা নিয়ে যাওয়া হয় রূপপুরে। ইন্টারন্যাশনাল অ্যাটমিক এনার্জি অ্যাসোসিয়েশনের (আইএইএ) নীতিমালা ও মান অনুসরণ করে সেটি এখন স্থাপন করা হচ্ছে।

    প্রকল্পের কর্মকর্তারা বলছে, রিঅ্যাক্টর স্থাপনের পর প্রকল্পের কাজ শেষ করতে খুব বেশি সময় লাগবে না। প্রথম ইউনিটের ৫০ শতাংশ কাজ এ বছরেই শেষ হবে।

    সরকার আশা করছে, ২০২৩ সালের এপ্রিলে রূপপুরের ১২০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার প্রথম ইউনিট থেকে জাতীয় গ্রিডে পরীক্ষামূলক বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করা যাবে। সব ঠিক থাকলে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করা যাবে।

    ২০১৭ সালের নভেম্বরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রূপপুরে পরমাণু চুল্লির জন্য প্রথম ইউনিটের কংক্রিটের মূল স্থাপনা নির্মাণের উদ্বোধন করেছিলেন, যার মধ্য দিয়ে শুরু হয় দেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মূল নির্মাণ পর্বের কাজ।

    পরের বছর জুলাই মাসে দ্বিতীয় ইউনিট নির্মাণের জন্য কংক্রিট ঢালাই কাজ উদ্বোধন করা হয়।

    রূপপুরের প্রকল্প এলাকায় এক হাজার ৬২ একর জমির ওপর চলছে বিপুল কর্মযজ্ঞ। প্রতিদিন প্রায় ২৫ হাজার দেশি-বিদেশি শ্রমিক, প্রকৌশলী, বিশেষজ্ঞ সেখানে কাজ করছেন।
    এ প্রকল্প বাস্তবায়নে ২০১৫ সালের ২৫ ডিসেম্বর রোসাটমের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান অ্যাটমস্ট্রয় এক্সপোর্টের সঙ্গে চুক্তি করে বাংলাদেশের পরমাণু শক্তি কমিশন।

    দুই ইউনিট মিলিয়ে এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১২ দশমিক ৬৫ বিলিয়ন ডলার (১ লাখ ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা)। জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশের ইতিহাসে রেকর্ড ব্যয়ের এই প্রকল্পে চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়।

    সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্বলিত সর্বাধুনিক তৃতীয় প্রজন্মের প্রযুক্তি দিয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র। ব্যবহৃত তেজষ্ক্রিয় জ্বালানি সরিয়ে নিতেও রাশিয়া বাংলাদেশের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে।

  18. মাসুদ করিম - ১০ অক্টোবর ২০২১ (৪:৩৪ অপরাহ্ণ)

    দ্বিতীয় পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র করতে জায়গা খুঁজছি: প্রধানমন্ত্রী
    https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article1952112.bdnews

    দীর্ঘমেয়াদে বিদ্যুতের চাহিদা পূরণে রূপপুরের পর আরেকটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্পনার কথা জানিয়ে সেজন্য জায়গা খোঁজার কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    তিনি বলেছেন, বাংলাদেশকে যেন আর কখনো পিছিয়ে পড়তে না হয়, এ দেশের ওপর আর কখনো যেন কোনো `শকুনির থাবা’ না পড়ে, সেজন্য সরকার বাংলাদেশকে ‘উন্নত, সমৃদ্ধ দেশ’ হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করে যাচ্ছে।

    রোববার গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পাবনার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিটে রিঅ্যাক্টর প্রেশার ভেসেল বা পরমাণু চুল্লিপাত্র স্থাপনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

    রিঅ্যাক্টর প্রেশার ভেসেল হল পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মূল যন্ত্র। এর ভেতরেই ইউরেনিয়াম থেকে শক্তি উৎপাদন হবে, যা কাজে লাগিয়ে তৈরি হবে বিদ্যুৎ। রিয়্যাক্টেই হল একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রাণ।

    প্রকল্পের কর্মকর্তারা বলছে, রিঅ্যাক্টর স্থাপনের পর প্রকল্পের কাজ শেষ করতে খুব বেশি সময় লাগবে না। প্রথম ইউনিটের ৫০ শতাংশ কাজ এ বছরেই শেষ হবে।

    সরকার আশা করছে, ২০২৩ সালের এপ্রিলে রূপপুরের ১২০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার প্রথম ইউনিট থেকে জাতীয় গ্রিডে পরীক্ষামূলক বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করা যাবে। সব ঠিক থাকলে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করা যাবে।

    রূপপুরের কাজ শেষ হলে আরও একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র করার ইচ্ছার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা দক্ষিণ অঞ্চলে জায়গা খুঁজছি। দক্ষিণ অঞ্চলে শক্ত মাটিওয়ালা জায়গা পাওয়া খুব কঠিন। তারপরও বিভিন্ন জায়গায় আমরা সার্ভে করছি যে আরেকটা পাওয়ার প্ল্যান্ট আমরা করবে।

    “এখন যদি আমরা আরেকটা নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট করতে পারি, তাহলে বিদ্যুতের জন্য আর কোনো অসুবিধা আমাদের হবে না। তারপরও আমরা বহুমুখী বিদ্যুৎ উৎপাদন করে যাচ্ছি এই জন্য যে বিদ্যুৎ সুবিধাটা মানুষ যেন পায়, এটা যেন অব্যাহত থাকে।”

    ২০১৭ সালের নভেম্বরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রূপপুরে পরমাণু চুল্লির জন্য প্রথম ইউনিটের কংক্রিটের মূল স্থাপনা নির্মাণের উদ্বোধন করেছিলেন, যার মধ্য দিয়ে শুরু হয় দেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মূল নির্মাণ পর্বের কাজ।

    এবার সেখানে রিঅ্যাক্টর প্রেশার ভেসেল বসানোর মধ্য দিয়ে স্বপ্ন পূরণের পথে আরও একধাপ এগিয়ে গেল বাংলাদেশ।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের লক্ষ্য বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। অর্থাৎ আমরা এখন পরমাণু শক্তির একটা অংশ হিসেবে বাংলাদেশ আজকে… আমি বলবো সেখানে একটা স্থান আমরা করে নিতে পারলাম এবং সেটা শান্তির জন্য। এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরমানু শক্তি আমরা শান্তির জন্য ব্যবহার করছি।”
    তিনি বলেন, সরকার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন করছে, পাশপাশি স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপিত হচ্ছে এ বছর। একই সময়ে নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্টের কাজ এগিয়ে নিয়ে যেতে পারা বাংলাদেশের জন্য ‘অত্যন্ত গৌরবের’।

    “বাংলাদেশের জন্য আজকে এটা সত্যিই খুব গুরুত্বপূর্ণ দিবস। আজকের এই দিনটি শুধু বাংলাদেশ নয়, আমার ব্যক্তিগত জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আজকের দিনটি সত্যিই আমাদের জন্য খুবই একটা আনন্দের দিন।”

    রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, ২০১৩ সালে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের তেজস্ক্রিয় বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়েও তার কথা হয়েছিল।

    “সেখানে আমার কতগুলো প্রশ্ন ছিল, আমরা এটা করার পর এটার নিরাপত্তা এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনা। কারণ বাংলাদেশ ঘনবসতিপূর্ণ, এখানে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা করাটা সম্ভব নয়। আমাদের যে চুক্তি হয়, তাতে এটাও নিশ্চিত করা হয়, এর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সব সময় রাশিয়া নিজেই করবে। সেই বিষয়গুলো আমরা নিশ্চিত করি।”

    বাংলাদেশে অনেকে না জেনে সমালোচনা করেন মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, “আমাদের বাংলাদেশে একটা কিছু করতে গেলে এত সমালোচনা, এত সমালোচনা হয়। নানাভাবে নানা জনে, কেউ বুঝে না বুঝে অনেক কথা বলে ফেলে, অনেক কথা লিখে ফেলে। টকশোতে অনেক কথা… এটা হচ্ছে বাংলাদেশের নিয়ম।”

    পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের ফলে বাংলাদেশের নিজস্ব দক্ষ জনবলও তৈরি হচ্ছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের দেশে যারা বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী বা যারা নিউক্লিয়ার বিষয়ে কাজ করেন, সকলেরই কিন্তু একটা অভিজ্ঞতা হল। তাদের ট্রেনিং করাতে হচ্ছে। তাদেরকে রাশিয়া ও ইন্ডিয়াতে ট্রেনিং করাচ্ছি।”

    দেশ স্বাধীন হওয়ার পর আইএইএর সঙ্গে চুক্তি সই, বাংলাদেশ অ্যাটমিক অ্যানার্জি কমিশন গঠনসহ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “জাতির পিতাও অনেক উদ্যোগ নিয়েছিলেন। ৭৫ সালে জাতির পিতাকে হত্যার পর এই উদ্যোগটাই থেমে যায়। … যদি জাতির পিতা বেঁচে থাকতেন, তাহলে এটা আমরা আরও অনেক আগে করতে পারতাম।”

    সরকারপ্রধান বলেন, “আমরা এখন উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি। কিন্তু এখানে থেমে গেলে চলবে না। ২০৪১ সালে উন্নত বাংলাদেশ আমরা করব। ২০৭১ সালে আমাদের স্বাধীনতার শতবর্ষ উদযাপন হবে। বিশেষ করে নতুন প্রজন্ম সুন্দর দেশ, উন্নত দেশ, সমৃদ্ধশালী দেশ, আধুনিক প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন একটি দেশ হিসেবেই আমাদের স্বাধীনতার শতবর্ষ উদযাপন করবে।”

    দেশকে এগিয়ে নিতে শত বছরের ডেল্টা প্ল্যান করার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, “এই দেশকে যাতে আর কোনোদিন পিছিয়ে পড়তে না হয়। আর যেন কোনো শকুনির থাবা না পড়ে বাংলাদেশের উপর। বাংলাদেশের যে উন্নতি, অগ্রগতি… অপ্রতিরোধ্য গতিতে যেন বাংলাদেশ এগিয়ে যায়, সেটাই আমরা চাই।”

    বাংলাদেশের প্রথম পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মিত হচ্ছে রুশ সহায়তায়। দেশটির রাষ্ট্রীয় পারমাণবিক শক্তি করপোরেশনের (রোসাটম) মহাপরিচালক অ্যালেক্সি লিখাচেভ, এটমস্ট্রয় এক্সপোর্টের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লোশকিন এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান রূপপুরে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

  19. মাসুদ করিম - ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ (৪:১৪ পূর্বাহ্ণ)

    First shipment of uranium for Rooppur nuclear power plant arrives in country
    https://thefinancialexpress.com.bd/trade/first-shipment-of-uranium-for-rooppur-nuclear-power-plant-arrives-in-country

    The first batch of fresh uranium, the nuclear fuel of the first unit of Rooppur nuclear power plant, has arrived in Bangladesh.

    According to official sources, the consignment of uranium arrived in Dhaka from Russia on Thursday afternoon through a special air cargo.

    Project Director of the Rooppur Nuclear Power Project Dr M Shawkat Akbar confirmed the arrival of the nuclear fuel but would not provide details of the air shipment of the nuclear fuel on security grounds.

    Sources said Director General of the Russian State Atomic Energy Corporation Rosatom Aleksey Likhachev will hand over the fuel officially to the project authority in Rooppur project on October 5.

    Prime Minister Sheikh Hasina and Russian President Vladimir Putin are expected to virtually join the function.

    The nuclear fuel was brought to Shahjalal International Airport in Dhaka by a special plane from a factory in Russia.

    It will then be taken to the project site at Rooppur in Ishwardi, Pabna by road. Army and law enforcement personnel will be in charge of special security in this uranium transportation.

    The fuel was produced at the Novosibirsk Chemical Concentrates Plant (NCCP) in Russia, a subsidiary of Rosatom’s fuel manufacturing company Tevel.

    Rosatom as a Russian contractor has been engaged in building the 2400 MW Rooppur Nuclear Power Plant (RNPP) which has two units, each with a capacity of 1200 MW.

    Dr M Shawkat Akbar said that the government expects to commission the first unit of the RNPP in September next year and the second unit in mid-2025.

    https://twitter.com/urumurum/status/1707406552708403579

  20. মাসুদ করিম - ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ (৮:৩০ পূর্বাহ্ণ)

    Uranium on the way to Rooppur, no other vehicles allowed on Dhaka-Pabna road
    https://www.tbsnews.net/bangladesh/uranium-way-rooppur-no-other-vehicles-allowed-dhaka-pabna-road-708998

    The first shipment of uranium, the nuclear fuel for Unit-1 of Bangladesh’s maiden 2,400 megawatt (MW) Rooppur Nuclear Power Plant (RNPP) is underway from Dhaka to the project site in Pabna.

    The vehicles transporting the nuclear fuel departed from Gazipur around 7am this Friday (29 September), reports Prothom Alo.

    Meanwhile, the convoy of vehicles transporting uranium has prompted the suspension of bus services along the Dhaka-Pabna route since 5am due to security concerns.

    “There are usually heavy traffic on the Bangabandhu Bridge route between Dhaka and Pabna. This congestion might create challenges for the vehicles transporting uranium. Therefore, from 5am this morning, bus services have been suspended to keep the road clear of traffic,” Pabna’s Superintendent of Police Akbar Ali Munshi told media.

    However, once the uranium project vehicles pass, other vehicles will be allowed on the route.

    Prothom Alo also reported that the vehicles transporting uranium encountered a mechanical problem in the Safipur area of the Dhaka-Tangail Highway.

    After necessary repairs were carried out, the vehicles resumed their journey again.

    The first shipment of uranium for the Rooppur project will reach the Ishwardi Dashuadia area of Pabna via the Bangabandhu Bridge from Dhaka, passing through Natore’s Bonpara.

    The uranium was produced at the Novosibirsk Chemical Concentrates Plant (NCCP) in Russia, a subsidiary of Rosatom’s fuel manufacturing company TVEL.

    The Bangladesh Army and law enforcement officers have been assigned to provide special security during the transport, the project director added.

    To this end, the finance ministry guaranteed Tk4,346 crore in compensation for any accidents or damage during the nuclear fuel transportation from Dhaka airport to the project area by road.

    Rosatom Director General Alexey Likhachev will officially hand over the shipment to the Rooppur project authorities on 5 October.

    As per the project plan, the first unit of the 2,400MW nuclear power plant is expected to commence commercial operation in the first quarter of 2024.

    The $13 billion project is being implemented by the Bangladesh Atomic Energy Commission with the technical and financial support of Russia.

    The Bangladesh Atomic Energy Commission (BAEC) inked a contract with Russia’s state-run uranium mining and nuclear fuel production company TVEL in August 2019 for importing nuclear fuel for the plant.

    Sources at the BAEC said one-third of the nuclear fuel in the plant will have to be changed every 18 months.

  21. মাসুদ করিম - ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ (৬:১৫ পূর্বাহ্ণ)

    First batch of uranium for RNPP reaches Rooppur
    https://today.thefinancialexpress.com.bd/first-page/first-batch-of-uranium-for-rnpp-reaches-rooppur-1696008966

    The first consignment of uranium, the nuclear fuel for Rooppur Nuclear Power Plant, has arrived in Pabna’s Rooppur under special security arrangement.

    Akbar Ali Munsi, superintendent of Pabna police, confirmed the development, saying that the first consignment of the uranium was transported here around 1:15pm Friday.

    He said the motorcade carrying the uranium broke down in Gazipur partly due to mechanical fault, but resumed the journey around 7am after it was fixed.

    An additional number of law enforcement agencies were deployed on the Dhaka-Pabna Highway and check posts were also set up at important points as part of the security measures, the SP said, adding that vehicular movement on the highway was also kept suspended.

    Akbar Ali said the authorities concerned were asked to keep vehicular movement suspended on the highway due to the security issue as the route frequently remains stuck with traffic gridlock.

    He, however, said the vehicles plying on the highway were asked to operate through alternative Aricha-Kazirhat routes to avoid suffering.

    Earlier, the first batch of fresh uranium for the first unit of Rooppur nuclear power plant arrived at Dhaka airport on Thursday in a special air cargo from Russia.

    According to official sources, Director General of the Russian State Atomic Energy Corporation Rosatom Aleksey Likhachev will hand over the fuel officially to the project authority in the Rooppur project on October 5.

    Prime Minister Sheikh Hasina and Russian President Vladimir Putin are expected to virtually join the function.

    The fuel was produced at the Novosibirsk Chemical Concentrates Plant (NCCP) in Russia, a subsidiary of Rosatom’s fuel manufacturing company Tevel.

    Rosatom as a Russian contractor has been engaged in building the 2400 MW Rooppur Nuclear Power Plant (RNPP) having two units with capacity 1200 MW each.

    According to project officials, the government is expecting to commission the first unit of the RNPP in September next year and second unit in mid of 2025.

  22. মাসুদ করিম - ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ (৬:৩৮ পূর্বাহ্ণ)

    আইএইএ-এর বোর্ড অব গভর্নরসের সদস্য হলো বাংলাদেশ
    https://www.banglatribune.com/foreign/europe/818337/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%8F%E0%A6%87%E0%A6%8F-%E0%A6%8F%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A1-%E0%A6%85%E0%A6%AC-%E0%A6%97%E0%A6%AD%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%A6%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A7%8B-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6

    https://www.banglatribune.com/foreign/europe/818337/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%8F%E0%A6%87%E0%A6%8F-%E0%A6%8F%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A1-%E0%A6%85%E0%A6%AC-%E0%A6%97%E0%A6%AD%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%A6%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A7%8B-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6

    সংস্থাটির দুটি নীতি নির্ধারণী কমিটির মধ্যে বোর্ড অব গভর্নরস একটি। এই বোর্ড আইএইএ-এর আর্থিক বিবরণী, কর্মসূচি ও বাজেট পরীক্ষা করে এবং সাধারণ সম্মেলনে সুপারিশ পাঠায়। সদস্যদের আবেদন যাচাই, সুরক্ষা চুক্তিগুলো অনুমোদন এবং আইএইএ-এর সুরক্ষা মানদণ্ড প্রকাশ করাও এই বোর্ডের দায়িত্ব। সাধারণ সম্মেলনের অনুমোদনের ভিত্তিতে আইএইএ-এর মহাপরিচালকও নিয়োগ দেয় বোর্ডটি।

    বোর্ড অব গভর্নরসের আগামী অধিবেশন অক্টোবরে অনুষ্ঠিত হবে।

  23. মাসুদ করিম - ৪ অক্টোবর ২০২৩ (৪:২৬ পূর্বাহ্ণ)

    রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে ইউরেনিয়াম হস্তান্তর
    আরেকটি ইতিহাস গড়তে যাচ্ছে বাংলাদেশ
    https://www.banglatribune.com/business/power-and-fuel/818896/%E0%A6%86%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%97%E0%A7%9C%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6

    আওয়ামী লীগের ২০০৮ সালের নির্বাচনি ইশতেহারে পাবনার ঈশ্বরদীতে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র করার অঙ্গীকার করা হয়েছিল। দলটি ক্ষমতায় এসে বাংলাদেশের প্রথম এই পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবে রূপ দিয়েছে। বিদ্যুৎকেন্দ্রটির প্রথম ইউনিটের জন্য রাশিয়া থেকে এসেছে ‘ফ্রেশ নিউক্লিয়ার ফুয়েল’ বা ইউরেনিয়াম। বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করা হবে এই জ্বালানি।

    হস্তান্তর অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঐতিহাসিক এই কমিশনিংয়ের মধ্য দিয়ে ইউরেনিয়াম জ্বালানির যুগে প্রবেশ করবে বাংলাদেশ, গড়বে নতুন ইতিহাস।

    সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, রাশিয়া থেকে আসা ইউরেনিয়াম শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পৌঁছেছে। এখন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমানে কাছে এই ইউরেনিয়াম আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করবেন রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পারমাণবিক সংস্থা রোসাটমের মহাপরিচালক আলেস্কি লিখাচেভ। অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত থাকবেন আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) মহাপরিচালক রাফায়েল গ্রোসি। হস্তান্তর প্রক্রিয়ার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে কর্তৃপক্ষ।

    জানা গেছে, ইউরেনিয়াম হস্তান্তর অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে এরইমধ্যে রূপপুরে এসেছে উচ্চপর্যায়ের রুশ প্রতিনিধি দল। প্রকল্প এলাকায় অবস্থান করছেন মন্ত্রী ইয়াফেস ওসমানসহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের শীর্ষ কর্মকর্তারা। ফলে পুরো প্রকল্প ও গ্রিনসিটি আবাসিক এলাকায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে।

    ইউরেনিয়াম হস্তান্তর অনুষ্ঠানকে ঘিরে উৎসবের সাজে সেজেছে ঈশ্বরদীর রূপপুর এলাকা। পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে বিভিন্ন রঙের পতাকা শোভা পাচ্ছে। গ্রিনসিটি আবাসিকের সামনের প্রাচীরে রঙিন চিত্রকর্ম নজর কাড়ছে সবার। একদিকে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা, অন্যদিকে সাজসাজ রব। সব মিলিয়ে রূপপুর যেন স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে ভিন্ন এক জায়গা। তবে ঐতিহাসিক এই মুহূর্তের সাক্ষী হতে এখানকার মানুষ উন্মুখ হয়ে আছেন বলে জানিয়েছেন।

    প্রকল্প পরিচালক ড. সৌকত আকবর ও প্রকল্প সূত্র জানায়, প্রকল্পে কর্মরত রাশিয়ানসহ বিদেশি নাগরিকরা গ্রিনসিটি আবাসনে থাকেন। গ্রিনসিটির ভেতরে তাদের জন্য নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এই আয়োজন চলবে ৬ অক্টোবর পর্যন্ত।

    গ্রিনসিটির বিভিন্ন দেয়ালে চিত্রাঙ্কন করেছেন ঢাকার শিল্পী টিপু সুলতান। এসব চিত্রকর্ম পরিদর্শনকালে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান বলেন, স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের জন্য এটিই সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশ এখন বিশ্বে ৩৩তম পারমাণবিক দেশের মর্যাদা অর্জন করেছে। সেইসঙ্গে এই ধরনের টেকনোলজি নিয়ে কাজের সক্ষমতা অর্জন করেছি আমরা।

    এর আগে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের প্রথম ইউনিটের ‘ফ্রেশ নিউক্লিয়ার ফুয়েল’ বা ইউরেনিয়ামের প্রথম চালান শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এসে পৌঁছায়। সেনাবাহিনীসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিশেষ নিরাপত্তা বলয়ে সড়কপথে ঢাকা থেকে রূপপুরে আনা হয় চালানটি। ইউরেনিয়াম পরিবহনে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা বিশেষ নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন।

    পাবনার পুলিশ সুপার আকবর আলী মুনসী জানান, ইউরেনিয়ামের প্রথম চালান ঢাকা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু পার হয়ে নাটোরের বনপাড়া ও পাবনার ঈশ্বরদীর দাশুড়িয়া হয়ে রূপপুর প্রকল্প এলাকায় পৌঁছায়। ফলে সড়কে যানজট তৈরির শঙ্কা এড়াতে ওই দিন (শুক্রবার) ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা ২৫ মিনিট পর্যন্ত পাবনা-ঢাকা বাস চলাচল বন্ধ রাখা হয়।

    রূপপুর প্রকল্পের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় রাশিয়া থেকে দেশে পৌঁছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিটের জন্য ফ্রেশ নিউক্লিয়ার ফুয়েল বা ইউরেনিয়ামের প্রথম চালান। রোসাটমের জ্বালানি প্রস্তুতকারী কোম্পানি টেভেলের একটি প্রতিষ্ঠান নভোসিবিরস্ক কেমিক্যাল কনসেনট্রেটস প্ল্যান্ট (এনসিসিপি) রূপপুরের এই জ্বালানি উৎপাদন করছে।

    ১৯৬১ সালে রূপপুরে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও গতি পায় ২০০৮ সালের পরে। তখন নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ইশতেহারে আওয়ামী লীগ রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করে। ২০০৯ সালে দলটি ক্ষমতায় আসলে দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। তিনি প্রকল্পটি বাস্তবায়নে রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি করেন।

    ২০১৩ সালের অক্টোবরে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন শেখ হাসিনা। ২০১৪ সালের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয় নিয়ে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে প্রকল্পটির নির্মাণকাজ এগিয়ে নেয়। ২০১৭ সালের ৩০ নভেম্বর ১ হাজার ৬২ একর জমির ওপর প্রকল্পের পূর্ণোদ্যমে কাজ শুরু হয়। ২ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন বিদ্যুৎকেন্দ্রটিতে দুটি ইউনিট রয়েছে। প্রকল্পের আর্থিক ও কারিগরি সহযোগিতা করছে রাশিয়া। প্রকল্পটির নির্মাণকাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে, নির্ধারিত সময়ে চালু করা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।

    ২০২৪ সালের মার্চে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিটে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করার কথা রয়েছে। আর দ্বিতীয় ইউনিটেও ২০২৫ সালের মাঝামাঝি সমপরিমাণ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু আশা করা হচ্ছে। প্রকল্পটির উৎপাদিত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সংযুক্ত হবে। এর ফলে দেশের বিদ্যুৎ ঘাটতি পূরণে উল্লেখযোগ্য রাখবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

  24. মাসুদ করিম - ৫ অক্টোবর ২০২৩ (৪:৪৪ অপরাহ্ণ)

    পারমাণবিক জ্বালানি ব্যবহারকারী দেশের কাতারে বাংলাদেশ
    https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/yqwc61z90r

    রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের উপস্থিতিতে ভার্চুয়াল এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ইউরেনিয়াম জ্বালানি সরবরাহের সনদ তুলে দেওয়া হয়।

    পাবনার রূপপুরে দেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য ইউরেনিয়াম বুঝে পাওয়ার মধ্য দিয়ে পারমাণবিক জ্বালানি ব্যবহারকারী দেশের তালিকায় নাম লেখালো বাংলাদেশ।

    বৃহস্পতিবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের উপস্থিতিতে ভার্চুয়াল এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে জ্বালানি সরবরাহের সনদ তুলে দেওয়া হয়।

    সনদ হস্তান্তরের সময় পুতিন বলেন, “এটা আমাদের জন্য বিশেষ মর্যাদার ব্যাপার, রূপপুরের পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করে জ্বালানির সার্টিফিকেট প্রদানের অনুমতি প্রদান করছি।”

    সনদ হস্তান্তরের আনুষ্ঠানিকতার আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, “জনগণের জন্য আজ অত্যন্ত গর্বের দিন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশকে পারমাণবিক জ্বালানি শক্তিধর দেশ করার জন্য যে কাজের সূচনা করেছিলেন, আজ তার সফল পরিণতি লাভ করবে।”

    গত ২৮ সেপ্টেম্বর রাশিয়া থেকে আকাশপথে ঢাকায় পৌঁছায় পারমাণবিক জ্বালানি। এরপর বিশেষ নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে সড়কপথে রূপপুরে নিয়ে যাওয়া হয়। বৃহস্পতিবার সকালে পারমাণবিক জ্বালানির দ্বিতীয় চালান ঢাকায় পৌঁছায়।

    জ্বালানি হস্তান্তরের মাধ্যমে পারমাণবিক জ্বালানির যুগে পদার্পণের জন্য বৃহস্পতিবার রূপপুরে ‘গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠানের’ আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ এখন পারমাণবিক জ্বালানি ব্যবহারকারী বিশ্বের ৩৩তম দেশ।

    গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অন্যদিকে মস্কো থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সম্মানিত অতিথির বক্তব্য দেন প্রেসিডেন্ট পুতিন।

    আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থা (আইএইএ) মহাপরিচালক রাফায়েল মারিয়ানো গ্রসি ভিয়েনা থেকে যুক্ত হয়ে বক্তব্য দেন অনুষ্ঠানে।

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমানের সভাপতিত্বে রূপপুর প্রান্তে অন্যদের মধ্যে রোসাটমের মহাপরিচালক রোসাটমের মহাপরিচালক আলেক্সি লিখাচেভ, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক শৌকত আকবর বক্তব্য দেন।

    দেশের সবচেয়ে বড় মেগা প্রকল্প রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে প্রায় ১ লাখ ১৪ হাজার কোটি টাকা। ২০২৫ সালের শুরুতে রূপপুরের বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে বলে সরকার আশা করছে।

Have your say

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.