এশব্দটির জন্মই হত না যদি আমি ছোট্ট পোস্টের চেয়েও বেশি কিছু না ভাবতাম – আজ সারাদিন ভাবছিলাম নিঃশব্দ পোস্টের কথা, ইউনূসকে নিয়ে একেবারে নিঃশব্দ একটি পোস্ট, কিন্তু নিঃশব্দ পোস্টেরও তো একটা শিরোনাম চাই – তখনই এই শব্দটি আমার মাথায় আঘাত করল – এই একটি শব্দ, ব্যাস আর কিছু নয়। অর্থ কী হবে শব্দটির, শুধু একটি ইঙ্গিত : নিরলস উচ্চারণ করতে করতে একই ভাবে উচ্চারণ করুন ঋণলস। আমাদের মধ্যে কেউ কেউ নিরলস পরিশ্রম করেন আর ইউনূস শয়নে স্বপনে নিশি জাগরণে ঋণ দাগেন। ওদেরকে বলি কর্মপিশাচ আর ইউনূসকে বলব ঋণপিশাচ। এ এক বিকট চরিত্র, যে ভাবে, ঋণে ঋণে সয়লাব করে দিয়ে মানুষের সমাজ থেকে দারিদ্র ছিনিয়ে নিয়ে তাকে রেখে দেবেন যাদুঘরে – বোতলে ভূত আটকে রাখার মতো – মন্ত্র থাকবে ওর হাতে, ওই ঋণপিশাচের হাতে, তাকে অখুশি করলে ওই বোতলের মুখ খুলে দারিদ্র ছড়িয়ে পড়বে সারা পৃথিবীর বুকে।
মাসুদ করিম
লেখক। যদিও তার মৃত্যু হয়েছে। পাঠক। যেহেতু সে পুনর্জন্ম ঘটাতে পারে। সমালোচক। কারণ জীবন ধারন তাই করে তোলে আমাদের। আমার টুইট অনুসরণ করুন, আমার টুইট আমাকে বুঝতে অবদান রাখে। নিচের আইকনগুলো দিতে পারে আমার সাথে যোগাযোগের, আমাকে পাঠের ও আমাকে অনুসরণের একগুচ্ছ মাধ্যম।
Have your say
You must be logged in to post a comment.
৯ comments
Pingback: ইউনূসমিতি ৩ | প্রাত্যহিক পাঠ
Pingback: ইউনূসমিতি ৪ | প্রাত্যহিক পাঠ