৪৫ পেরিয়ে গেলে স্ফূর্তির আবেশ অনেকটুকুই বিদায় নেয়। এটা আমি এই পুরো বছরটা ভালই উপলব্ধি করেছি। কিন্তু যাই হবে হোক পরবর্তীতে এটাই তো সময় যখন আরো ৪৫ বছর বাঁচার সাধ মনে জাগে। তো বাঁচা তো যেতেই পারে যেমন আমরা বলে থাকি মরতে তো হবেই। ঠিক এভাবে বাঁচার সাধের কথা আমি বলছিলাম না। আমার মনে হয়েছে স্ফূর্তি গত যেহেতু হয়েছেই তাই শরীর অ্যথলেটিক রাখতে নিবিড় কষ্টসাধ্য প্রচুর ঘাম ঝরানো শরীরচর্চা আর যে নিতে পারবই না এটা তো ঠিক কিন্তু শরীর পরিচর্যার অ্যাথলেটিক মনস্ক কিছু অনুশীলন তো নিয়মিত বা প্রায় নিয়মিত চালিয়ে যেতে পারি। এদিকটায় গত কয়েক মাস মনোযোগ দিয়ে আমি মোটামুটি একটা ছক যাচাই বাছাই করে গুছিয়ে ফেলেছি। এবার জানাই আমার শরীর পরিচর্যার অনুশীলনগুলোর কথা।
সকালে প্রথমেই আধ ঘণ্টা বা এক ঘণ্টার সহজ হাঁটাহাঁটি।
বাসায় ফিরে ৫ ক্যালরি পোড়ে পরিমাপের সাইক্লিং মেশিনে সাইক্লিং।
২০ বার উঠবস।
৫ ক্যালরি পোড়ে পরিমাপের সাইক্লিং মেশিনে সাইক্লিং।
২০ বার পুশআপ।
৫ ক্যালরি পোড়ে পরিমাপের সাইক্লিং মেশিনে সাইক্লিং।
২০ বার স্কিপিং।
৫ ক্যালরি পোড়ে পরিমাপের সাইক্লিং মেশিনে সাইক্লিং।
এভাবে কত বছর চালাতে পারি দেখা যাক, এইটুকু অনুশীলনও যদি এক সময় দেখা যায় আর করতে পারছি না তখন আবার শরীর পরিচর্যার নতুন ছক কষতে হবে, তার আগ পর্যন্ত এভাবেই চলবে।