সুপারিশকৃত লিন্ক: জুন ২০১২

মুক্তাঙ্গন-এ উপরোক্ত শিরোনামের নিয়মিত এই সিরিজটিতে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিন্কের তালিকা। কী ধরণের বিষয়বস্তুর উপর লিন্ক সুপারিশ করা যাবে তার কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম, মানদণ্ড বা সময়কাল নেই। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই তাঁরা মন্তব্য আকারে উল্লেখ করতে পারেন এখানে।
ধন্যবাদ।

আজকের লিন্ক

এখানে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিন্কের তালিকা। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই সুপারিশ করুন এখানে। ধন্যবাদ।

৩৫ comments

  1. মাসুদ করিম - ৩ জুন ২০১২ (১:০৫ অপরাহ্ণ)

    পাঁচবিবির খনিতে চুনাপাথরের বড় মজুদের আশা করছে বাংলাদেশ ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর।

    জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে চুনাপাথরের খনির সন্ধান পেয়েছে বাংলাদেশ ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর।

    অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মুনিরা আক্তার চৌধুরী রোববার সকালে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৪৯৮ ফুট গভীর পর্যন্ত খনন শেষে তারা চুনাপাথরের বড় মজুদ সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছেন।

    “আমাদের ধারণা এখানে পাঁচ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে চুনাপাথরের মজুদ রয়েছে”, বলেন তিনি।

    গত এপ্রিল মাসে পাঁচবিবি সদর উপজেলার আগাইর গ্রামে খনিজসম্পদ আহরণের লক্ষ্যে এই খনন শুরু করে ভূতাত্ত্বিক জরিপ দল।

    প্রকল্প পরিচালক মো. নেহাল উদ্দিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, এ প্রকল্পের জন্য ৫ কোটি ৯৬ লাখ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

    এর আগে জয়পুরহাটের জামালগঞ্জ ও সুনামঞ্জের টেকেরঘাটে চুনাপাথরের সন্ধান পাওয়া গেলেও ওই দুটি প্রকল্প লাভজনক হয়নি।

    খবরের লিন্ক : পাঁচবিবিতে চুনাপাথর খনির সন্ধান

  2. মাসুদ করিম - ৪ জুন ২০১২ (১০:৫১ পূর্বাহ্ণ)

    উত্তরপূর্ব মোসুমি বায়ু ঢোকে আন্দামান দিয়ে, সাধারণত ২০ মেতে, কিন্তু এবার ছিল বিলম্বিত ঢুকেছিল ২৪ মে ২০১২তে।

    দক্ষিণপশ্চিম মোসুমি বায়ু ঢোকে কেরালা দিয়ে, ঢোকার কথা সাধারণত ১ জুনে, কিন্তু এখনো তো ঢোকেইনি, আর আজকের খবর হল আরো ২দিন অন্তত লাগবে কেরালায় মোসুমি বায়ু ঢুকতে। সেসাথে এখনো পর্যন্ত ভাল খবর হচ্ছে মৌসুমি বায়ু ঢোকার আলামত কেরালায় ও এর পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে দেখা যাচ্ছে।

    Southwest monsoon is likely to set in over Kerala during the next 48 hours.

    According to sources in Meteorological department here today, conditions are becoming favourable for onset of southwest monsoon over Kerala during the next two-three days.

    Southwest monsoon is likely to advance further to some parts of southeast Arabian sea, some more parts of Maldives – Comorin areas and southwest bay of Bengal during next 24 hours. Rain occurred at a few places in Kerala and at isolated places in Lakshadweep. The chief amounts of rainfall reports in cm are – Enamackel (Thrissur district), Vadakara (Kozhikode district) and Vaikom (Kottayam district) three each, Kottayam, Chalakudy and Irinjalakuda (both in Thrissur district), Kudulu (Kasaragod district) and Thrissur two each and CIAL Kochi and Piravom (both in Ernakulam district) and Kodungallur (Thrissur district) one each. Maximum temperature was appreciably above normal in Kozhikode and Palakkad districts, above normal in Ernakulam, Kannur, Kollam and Kottayam districts and changed little in the remaining districts. Kozhikode and Palakkad recorded the highest maximum temperature of 35 degree Celsius.

    Rain/thundershower will occur at a few places in Kerala and Lakshadweep. Strong onshore winds from northwesterly direction speed occasionally reaching 45-55 kmph is likely along and off Kerala coast and over Lakshadweep area during next 24 hours.

    সাধারণত কেরালায় মোসুমি বায়ু প্রবেশের ১০ থেকে ১২ দিনের মধ্যে আমাদের দেশে বর্ষা আসে, তার মানে বর্ষার জন্য বাংলাদেশকে অপেক্ষা করতে হবে আরো দুসপ্তাহ। এবার বিলম্বিত বর্ষাই হবে তাহলে।

    • মাসুদ করিম - ৫ জুন ২০১২ (২:৫৮ অপরাহ্ণ)

      এবং আজ মৌসুমি বায়ু পৌঁছে গেছে কেরালায়! আমরাও অপেক্ষা করছি বর্ষাস্নাত হতে!

      South-west monsoon, the key to the agriculture driven trillion-dollar Indian economy, today brought showers to Kerala bringing much-needed relief to farmers.

      “Monsoon has reached Kerala,” a top India Meteorological Department (IMD) official said.

      Kerala usually receives monsoon showers by June 1, but scientists said there was no need to paint a gloomy picture as the progress of the seasonal rainfall phenomenon was well with the forecast limits, which have a model error of four days.

      “As of now the monsoonal flow is strong and Kerala and parts of South Karnataka will continue to get rains for the next two to three days,” D. Sivananda Pai, Director National Climate Centre and lead forecaster for monsoon, said.

      Pai said conditions were favourable for further advance of monsoon.

      Monsoon watchers attribute the slight delay in the onset of monsoon to Typhoon Mawar which was active in western Pacific Ocean off the Philippines and sucking away moisture and wind currents to power itself.

      The IMD declares the onset of monsoon over Kerala when 50 per cent of the 14 observation stations in the state and Lakshadweep islands report rainfall for 48 hours. Monsoon rains are crucial for agriculture as only 40 per cent of the cultivable area is under irrigation.

      The farm sector contributes about only 15 per cent to the country’s Gross Domestic Product (GDP), but it employs about 60 per cent of India’s population.

      On the back of good monsoon in 2010 and 2011, the country harvested a record foodgrains production of 245 million tonnes and 252.56 million tonnes, respectively.

      A Thiruvananthapuram report said widespread rains occurred in most parts of Kerala.

      Conditions were favourable for further advance of the monsoon to all parts of the state and also in the South Arabian sea, local MeT officials said.

      খবরের লিন্ক : Monsoon hits Kerala, may progress further

  3. মাসুদ করিম - ৪ জুন ২০১২ (২:৪১ অপরাহ্ণ)

    আমার দেশ অপরাধী– কাঠগড়ায় দাঁড়িয়েছে সে
    বহু বহুবার– অপরাধ তার তুলনাবিহীন।
    আর আজ ভাগ্যের ফেরে– হয়তো নিছক ব্যবসাজ্ঞানে
    অথচ মুখে বলছে ক্ষতিপূরণ হিসাবে– ঘোষণা করেছে
    ইসরায়েলকে আরো এক ডুবোজাহাজ বেচবে সে
    দুনিয়া ধ্বংস করতে পারে এমন ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া যায়
    জাহাজ থেকে, ছোড়া যাবে সে দেশপানে
    যে দেশে প্রমাণ নাই পরমাণু বোমা আছে
    শুদ্ধ আছে ভয় আর ভয়ই তো অকাট্য প্রমাণ।
    তাই আমাকে বলতে হবে যে কথা না বললেই নয়।

    ঠিকই তো বলেছিলেন গুন্টার গ্রাস তার কবিতা প্রতিবেদন Was gesagt werden mussএ। এখন তো জার্মান-ইসরাইল গোপন পরমাণবিক সহযোগিতা উদঘাটিত। জার্মান সাপ্তাহিক ‘স্পিগেল’ জানাচ্ছে

    A German shipyard has already built three submarines for Israel, and three more are planned. Now SPIEGEL has learned that Israel is arming the submarines with nuclear-tipped cruise missiles. The German government has known about Israel’s nuclear weapons program for decades, despite its official denials.

    Germany is helping Israel to develop its military nuclear capabilities, SPIEGEL has learned. According to extensive research carried out by the magazine, Israel is equipping submarines that were built in the northern German city of Kiel and largely paid for by the German government with nuclear-tipped cruise missiles. The missiles can be launched using a previously secret hydraulic ejection system. Israeli Defence Minister Ehud Barak told SPIEGEL that Germans should be “proud” that they have secured the existence of the state of Israel “for many years.”

    In the past, the German government has always stuck to the position that it is unaware of nuclear weapons being deployed on the vessels. Now, however, former high-ranking officials from the German Defense Ministry, including former State Secretary Lothar Rühl and former chief of the planning staff Hans Rühle, have told SPIEGEL that they had always assumed that Israel would deploy nuclear weapons on the submarines. Rühl had even discussed the issue with the military in Tel Aviv.

    Israel has a policy of not commenting officially on its nuclear weapons program. Documents from the archives of the German Foreign Ministry make it clear, however, that the German government has known about the program since 1961. The last discussion for which there is evidence took place in 1977, when then-Chancellor Helmut Schmidt spoke to then-Israeli Foreign Minister Moshe Dayan about the issue.

    The submarines are built by the German shipyard HDW in Kiel. Three submarines have already been delivered to Israel, and three more will be delivered by 2017. In addition, Israel is considering ordering its seventh, eighth and ninth submarines from Germany.

    The German government recently signed the contract for the delivery of the sixth vessel. According to information obtained by SPIEGEL, Chancellor Angela Merkel made substantial concessions to the Israelis. Not only is Berlin financing one-third of the cost of the submarine, around €135 million ($168 million), but it is also allowing Israel to defer its payment until 2015.

    Merkel had tied the delivery of the sixth submarine to a number of conditions, including a demand that Israel stop its expansionist settlement policy and allow the completion of a sewage treatment plant in the Gaza Strip, which is partially financed with German money. So far, Israeli Prime Minister Benjamin Netanyahu has met none of the terms.

    লিন্ক : Israel Deploys Nuclear Weapons on German-Built Submarines

    • মাসুদ করিম - ৪ জুন ২০১২ (৭:০০ অপরাহ্ণ)

      সবচেয়ে ভয়ঙ্কর তথ্য যেটা জানলাম, জার্মানি একই কাজ পাকিস্তানের সাথেও করতে যাচ্ছে অর্থাৎ পাকিস্তানের কাছেও জার্মানি একই রকম সাবমেরিন বিক্রি করার কথা চূড়ান্ত করেছে, যে সাবমেরিনে পারমাণবিক অস্ত্র রাখা যাবে। ব্যাপারটা খুবই কূটকৌশলের ইসরাইলেকেও দিচ্ছে এবং ইসরাইলেকে স্বীকৃতি দেয় না এমন একটি দেশ পাকিস্তানকেও দিচ্ছে। এপ্রসঙ্গে ইংরেজি লিন্ক এখনো প্রকাশিত নয়, প্রকাশিত হলেই শেয়ার করব।

    • মাসুদ করিম - ১২ জুন ২০১২ (৭:২৯ অপরাহ্ণ)

      এবং গুন্টার গ্রাসকে ভুল প্রমাণ করতে, ইরানও একই ধরনের নিউক্লিয়ার সাবমেরিন ডিজাইন শুরু করেছে।

      A semiofficial Iranian news agency is reporting that the country has begun to design its first nuclear submarine.

      The Tuesday report by Fars quotes the deputy navy chief in charge of technical affairs, Admiral Abbas Zamini, as saying Iran has begun “initial stages” of designing the nuclear-powered craft.

      Adm. Zamini says Iran has developed “peaceful nuclear technology” and has both the capability and the right to build a submarine.

      Iran and the West are odds over Tehran’s nuclear program. The U.S. suspects it is aimed at developing weapons technology, a charge Iran denies.

      Iran has domestically built several small submarines over the past years. It has recently overhauled one of the three non-nuclear Russian Kilo-class submarines it bought in 1990s.

      খবরের লিন্ক : Iran begins designing nuclear submarine

  4. মাসুদ করিম - ৪ জুন ২০১২ (৭:৩২ অপরাহ্ণ)

    মুরসি, সাববাহি ও ফুতুহ : রুদ্ধদার বৈঠকে, মিশরের এক হোটেলে। দেখুন বাস্তবরাজনীতি কীকরে কাছে আনে ইসলামবাদী আর বামপন্থীদের।

    ইসলামবাদী মুসলিম ব্রাদারহুড প্রার্থী মোহাম্মদ মুরসি পেয়েছে ২৪.৭৭%, মুবারকপন্থী আহমেদ শফিক পেয়েছে ২৩.৬৬%, বামপন্থী হামেদিন সাব্বাহি পেয়েছে ২০.৭১%, মধ্যপন্থী ইসলামবাদী আবদুল মোনাইম আবুল ফুতুহ পেয়েছে ১৭.৪৭% এবং আরব লীগ প্রধান আমর মুসা পেয়েছে ১১.১২%।

    মিশরের গতপর্বের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের এই ফলাফল সবকিছুকে খুব কঠিন করে দিয়েছে। মুরসি জিতলে ইসলামবাদী জিতবে আর শফিক জিতলে সেই মুবারকই জিতবে। সত্যিই কঠিন।

    ইসলামবাদী মুসলিম ব্রাদারহুড প্রার্থী মোহাম্মদ মুরসি পেয়েছে ২৪.৭৭%, মুবারকপন্থী আহমেদ শফিক পেয়েছে ২৩.৬৬%, বামপন্থী হামেদিন সাব্বাহি পেয়েছে ২০.৭১%, মধ্যপন্থী ইসলামবাদী আবদুল মোনাইম আবুল ফুতুহ পেয়েছে ১৭.৪৭% এবং আরব লীগ প্রধান আমর মুসা পেয়েছে ১১.১২%।

  5. মাসুদ করিম - ৫ জুন ২০১২ (১:১১ অপরাহ্ণ)

    ভারতের মণিপুরের বিখ্যাত কবি, সাহিত্যিক, চিত্রশিল্পী, ভাস্কর ও সমাজকর্মী ইমাসি বিনোদিনী দেবীকে নিয়ে লিখেছেন প্রিয়ঞ্জনা দত্ত।

    In October 2001 Imasi Binodini founded Leikol, a collective of women writers, bringing together women academicians, intellectuals and authors on a platform that would enable them to communicate their thoughts and express their ideas on themes ranging from women’s issues, social issues, and political concerns.

    During the course of filming our documentary, we did get an opportunity to meet and speak with the members of Leikol.

    Vivid and intelligent yet humble and modest at the same time, these remarkable women led by Imasi opened our eyes and minds to their world, a world where feminist thought, social revolution and romantic ideology poured forth from the pens of housewives, academics and businesswomen alike. Dr Sheelaramani of Leikol and a Reader in the DM College of Arts recounted how it had begun with Imasi Binodini at the helm.

    “She was the founder president of this association and she was very active for sometime. Off late she has been sick she has been very aged and she has some health problem, but still she is very active. I used to visit her some 2 years ago very early in the morning, and I found her with a table lamp on her bed reading all the newspapers and sometimes writing and also in winter in December. It was amazing to me that at her age she is very active. She is an intellectual. We have been influenced by her a lot. The younger women writers of Manipur have been influenced by her a lot in thematic source and in language and also in activism.”

    Women in Manipur have always been known to essay an active role in successive wars…conflicts arising out of political, social, economic and cultural suppression and coercion.

    They have, since the early 20th century, raised their voices and their collective might to lead peaceful yet powerful struggles against the state, insurgent groups and many a times against social evils.

    Women’s struggle against various oppressive forces in Manipur started with the Nupilan (Women’s Wars) and continued with the Meira Paibis (women torch bearers). If it was the colonial powers in the early 20th century that demanded their attention, then after independence, these intrepid women were unswerving in their commitment to ensure freedom of their people from the excesses wrought by the Indian army and para military forces in the name of the draconian AFSPA (Armed Forces Special Powers Act, 1958).

    The nature of their struggle is not limited to the political context alone. The Meira Paibis have acted as sentinels to check alcoholism and drug abuse among other things. There have been numerous instances of young boys being picked up for questioning by the security forces, never to return.

    Again, at such times, it is the women who take to the streets to protest, to raise their voices, to hold those responsible accountable.

    And it is in this struggle that Leikol offers a literary forum and powerful medium to many women to voice their angst and opinion and inform many of the oppressive nature of the state, as articulated by Dr Sheelaramani in her interview.

    “You know the women writers of Manipur have taken issues such as family issues for the first time. For the first time the association organized a seminar on feminism in the state. It consisted of other issues, not only literary issues but also social and political issues of women in the region in that seminar. In fact, the organization has initiated this contemporary school of thinking in literature and in other aspect also. After that many literary organisation has also taken up the issue as an objective of their organization. I am very proud that Leikol has the credit of introducing these kind of thinking in the region. The women have been active since time immemorial here in the state. Many movements of women have been noticed in history in the past also and at present also we have women moving in the front against the atrocities committed by the armed forces special powers act and the security personnel and yes woman as a frontal organization have done a lot, have contributed a lot in bringing changes.”

    In that sense Imasi Binodini’s contribution as a writer-activist has been colossal. As Dr Sheelaramani very succinctly put it, “She (Binodini Devi) is an activist. It is at this point that women are very different from men. She speaks from her own perspective; she is very personal in her tone. Whenever she reflects on a social issue she speaks from her own personal feeling. And most women writers and women activists here do that too.”

    As we were winding up our interview with one of Manipur’s greatest women icons there was one question which seemed to tug at our hearts, whether Imasi Binodini’s Manipur would ever hark back to its glory days when insurgency, festering state misrule and social decay were just lurid and nightmarish thoughts. She summed it up in the way she knew best, straightforward and uncomplicated, quite like herself: “Art and culture have been living and surviving in Manipur for a long time. It is my feeling that it can sustain even in troubled times. As an old woman I feel I have seen for a long time, it will survive anyhow. For me any change is good. I may die anytime because I am very old, I’ve witnessed many cruel things and now I feel that Manipur is surviving. I have nothing to regret nor feel bad aboutI got involved and that is joy for me. I am glad I could do so much for Manipur, I can die in peace now…”

    Our interview had drawn to a close and through the course of the journey that we had traversed with Imasi Binodini we had borne witness to the life and times of an incredible woman…Maharajkumari Binodini Devi, an extraordinary soul whose undying spirit cherished a splendid and glorious legacy which no doubt will be carried forth by those whose lives she touched.

    বিস্তারিত পড়ুন (ছবিসহ) : Manipur’s Royal Legacy: Imasi Binodini Devi

  6. মাসুদ করিম - ৬ জুন ২০১২ (৭:০৮ অপরাহ্ণ)

    ২০০১ সালের ১৫ জুন সাংহাইতে সূচনা হয়েছিল সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশন-এর, পূর্ণ সদস্য সংখ্যা ৬ : চীন, রাশিয়া, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, তাজিকিস্তান ও উজবেকিস্তান। মধ্যএশিয়ার চারটি দেশ (কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, তাজিকিস্তান ও উজবেকিস্তান) যারা সোভিয়েত ইউনিয়নের অর্ন্তভুক্ত ছিল ও পরে সোভিয়েতের পতনের ফলে আলাদা রাষ্ট্র হয়েছিল তাদের উন্নয়ন সহযোগী হয়ে ওঠার উদ্দেশ্য ও এদেশগুলোর প্রাকৃতিক সম্পদ নিজেদের শিল্পায়নে ব্যবহারের লক্ষ্যে চীন ও রাশিয়ার মতৈক্যে গড়ে ওঠে এই সংস্থা। গড়ে ওঠার পর আফগানিস্তান যুদ্ধের সূত্রে অবশ্য মধ্যএশিয়ার ‘নিরাপত্তা’ই এই সংস্থার মূল প্রতিপাদ্য হয়ে উঠে। এই সংস্থায় এরপর পর্যবেক্ষক হিসাবে একে একে যোগ দিয়েছে পাকিস্তান, ইরান, ভারত ও মঙ্গোলিয়া। এবারের জুন ৬-৭এর সম্মেলনে আফগানিস্তান পর্যবেক্ষক ও তুরস্ক সংলাপ সহযোগী হিসাবে যোগ দিয়েছে।

    আমি ব্যক্তিগতভাবে একেবারে প্রথম থেকেই এই সংস্থার খবরাখবরের উপর চোখ রেখেছি কিন্তু আজো তেমন উল্লেখযোগ্য কোনো স্ট্র্যাটেজিক অগ্রগতি আমার চোখে পড়েনি। আমার মনে হয়েছে যতই মতৈক্যের কথা চীন রাশিয়া বলেছে ও বলছে কিন্তু বাস্তবে তাদের বিশ্বাস কতটা দৃঢ় সেই সন্দেহ সবসময়ের জন্যই রয়ে গেছে। এবারের সম্মেলন নানাদিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ সেটা চীন ও রাশিয়ার দুই শীর্ষনেতার বৈঠকেই বোঝা গেছে।

    China and Russia have agreed to enhance their comprehensive strategic partnership of coordination, according to a joint statement issued Wednesday.

    The statement was released during Russian President Vladimir Putin’s three-day state visit to China, where he will also attend the 12th Meeting of the Council of Heads of Member States of the Shanghai Cooperation Organization being held in Beijing on Wednesday and Thursday.

    Besides his talks with Chinese President Hu Jintao, Putin also met with other Chinese leaders, including Wu Bangguo, chairman of the Standing Committee of the National People’s Congress; Premier Wen Jiabao; Vice President Xi Jinping and Vice Premier Li Keqiang.

    “The two sides will continue their commitment to enhancing the China-Russia comprehensive strategic partnership of coordination characterized by equality and trust, mutual support, common prosperity and long-lasting friendship,” said the statement.

    In the document, China and Russia pledged to respect each other’s interests as well as rights of choosing their own social systems and development paths.

    The two sides will firmly adhere to the principles of non-interference in each other’s internal affairs, mutual support for each other’s sovereignty, territorial integrity, security and other issues of core interests, win-win reciprocity and non-confrontation, according to the statement.

    It continued by saying that the nations have agreed to continue their close high-level interactions, enhance communication and coordination on regional and global issues and deepen pragmatic cooperation in various areas.

    They are to make joint efforts to hit their target of bilateral trade reaching 100 billion U.S. dollars in 2015 and 200 billion dollars in 2020. In 2011, bilateral trade volume reached 80 billion U.S. dollars, a record high showing a 42.7-percent year-on-year rise.

    According to the statement, China and Russia will boost their cooperation in investment, energy resources, high technology, the aviation and space industry, trans-border infrastructures and other areas.

    They will also focus on strategic and large-scale projects and expand cooperation at local levels and enterprise-to-enterprise exchanges.

    The two sides will also further enhance bilateral military ties and boost cooperation on security and law enforcement as well as advance cultural and people-to-people exchanges.

    আঞ্চলিক নিরাপত্তা নিয়ে আরো আলোচনায় জোর দিয়েছেন চীনের প্রসিডেন্ট হু জিনতাও।

    President Hu Jintao said that members of the Shanghai Cooperation Organization (SCO) should further consolidate to safeguard regional peace and stability.

    Multiple factors, such as regional hotspot issues, the repercussions of the global financial crisis, the “three evil forces” of terrorism, separatism and extremism, drug trafficking and transborder organized crime have posed threat to regional security and prosperity, Hu said.

    Hu made the remarks in a written interview with media organizations from SCO member states prior to the 12th Meeting of the Council of Heads of Member States of the SCO scheduled to be held in Beijing on Wednesday and Thursday.

    In order to tackle security challenges, SCO members will continue to comprehensively enhance their capability to guard against threats and risks, Hu said.

    “We will continue to manage regional affairs by ourselves, be on guard against external turbulence and play a bigger role in Afghanistan’s peaceful reconstruction,” he said.

    SCO members will set up a refined system for security cooperation while boosting their ability to prevent and manage crises, Hu said.

    “We will intensify communication and coordination on key global and regional issues to safeguard common security and the development interests of member states,” said Hu.

    The SCO, which includes China, Kazakhstan, Kyrgyzstan, Russia, Tajikistan and Uzbekistan, will have its 12th summit in Beijing on Wednesday and Thursday.

    Hu said SCO regulations regarding political and diplomatic responses to events that could jeopardize peace and stability will be perfected at the summit, while a cooperative program on fighting terrorism, separatism and extremism for the 2013-2015 period will be ratified.

    “I believe these new measures will help the SCO to better safeguard regional peace, security and stability,” Hu said.

  7. মাসুদ করিম - ৬ জুন ২০১২ (৭:১৫ অপরাহ্ণ)

    প্রজাপতি প্রজাপতি কোথায় পেলে ভাই এমন রঙিন পাখা

    এই প্রজাপতিরাই আজ হয়ে পড়ছে বিপন্ন প্রজাতি।

    Day-flying insects with lots of buttery soft tiny scales in their wings epitomise the beauty of nature with their fluttering on flowers. They are butterflies. The Japanese believe that if a butterfly enters your guestroom and perches behind the bamboo screen, the person whom you love most is likely to come to see you. Butterflies are often used as flagship species for the purpose of conservation.

    Butterflies are insects, and along with moths, belong to the order Lepidoptera – meaning ‘scale-wings’ as scales cover their wings and body. There are about 18,000 species of butterflies worldwide and about 1,500 in India. In mythology, the butterfly is respected for their astonishing capacity of transformation from egg to caterpillar to pupa and then to colourful and lustrous adults. Butterfly plays a critical role in the ecosystem. They not only regulate weeds but also enhance crop yield besides regulating seed production in forest plant species. Caterpillars of butterflies can be used as bioreactors for making of recombinant DNA products.

    The earliest butterfly fossil records were from the Cretaceous period about 130 million years ago. The development of butterfly is closely associated with the evolution of flowering plants because both butterflies and caterpillars feed on the latter, and they also are important pollinators. Caterpillars spend most of their time eating leaves using strong mandibles (jaws). A few caterpillars are meat-eaters such as the carnivorous ape fly butterfly; caterpillars feed on scale insects and mealy bugs. Adult butterflies, unlike caterpillars, have no chewing jaws but a long flexible ‘tongue’, the proboscis being utilised to sip liquid food.

    Ever increasing human population coupled with intensive pesticide use, pollution of air, water and subsequent habitat loss, numerous species of butterflies are facing the threat of extinction world over. It is a known fact that butterflies are loved by all and serve as environmental indicators; they are excellent ambassadors for raising environmental awareness.

    লিন্ক : Butterflies: The flying beauty of nature

  8. মাসুদ করিম - ১০ জুন ২০১২ (১২:৫৫ অপরাহ্ণ)

    ‘চৌরঙ্গি’ খুব সম্ভবত আমি পড়েছি ১৯৯২ সালে, আজ আর শংকরের এই উপন্যাসের কিছুই মনে নেই আমার, আজ ১০ জুন ‘চৌরঙ্গি’র ৫০ বছর পূর্ণ হল — ১৯৬২ সালের ১০ জুন ‘বাকসাহিত্য’ প্রথম এই উপন্যাসটি প্রকাশ করেছিল। এউপলক্ষে গতকাল কলকাতার ‘স্টারমার্ক’ পুস্তকবিপণীতে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল, যেঅনুষ্ঠানে লেখক শংকর উপস্থিত ছিলেন। বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  9. মাসুদ করিম - ১০ জুন ২০১২ (১:২২ অপরাহ্ণ)

    এটা কী বলল ওয়াশিংটন পোস্ট!

    Security forces in western Myanmar have restored order after rioters burned hundreds of homes in sectarian violence that killed at least seven people, state-controlled media reported Saturday.

    The rioting reflected long-standing tensions in Rakhine state between Buddhist residents and Muslims, many of whom are considered to be illegal settlers from neighboring Bangladesh. Although the root of the problem is localized — centering on resentment of the alleged cross-border outsiders — there is fear that the trouble could spread elsewhere because the split also runs along religious lines.

    বাংলাদেশে বার্মার রোহিঙ্গারা হল অবৈধ অনুপ্রবেশকারী, অথচ ওয়াশিংটন পোস্ট বলছে সাম্প্রতিক বার্মার রাখাইন প্রদেশে বৌদ্ধ-মুসলিম দাঙ্গায় উত্তেজনা সৃষ্টিকারীদের বেশিরভাগ বাংলাদেশ থেকে যাওয়া অবৈধ বসতিস্থাপনকারী। বিদেশি পত্রিকাগুলোর মাথা খারাপের কাল চলছে মনে হয়।

    বিস্তারিত পড়ুন: 7 dead in religious rioting in western Myanmar; gov’t says troops opened fire, calm restored

    • মাসুদ করিম - ১১ জুন ২০১২ (১২:৩৩ পূর্বাহ্ণ)

      পশ্চিম বার্মায় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে।

      Myanmar’s president on Sunday night declared a state of emergency in a western state where sectarian tensions between Buddhists and Muslims have unleashed deadly violence. He warned that if the situation spun out of control, it could jeopardize the democratic reforms he has been instituting since taking office last year.

      It is the first time Thein Sein has invoked the measure since becoming president. A state of emergency effectively allows the military to take over administrative functions for Rakhine State, a coastal region that borders Bangladesh.

      The move follows rioting on Friday in two Rakhine areas that state media say left at least seven people dead and 17 wounded, and saw hundreds of houses burned down. The unrest spread on Saturday and Sunday, though order was said to have been restored in the areas shaken by Friday’s violence.

      In a nine-minute speech televised nationally, Thein Sein said that the violence in Rakhine State was fanned by dissatisfaction harbored by different religious and ethnic groups, hatred and the desire for vengeance.

      “If this endless anarchic vengeance and deadly acts continue, there is the danger of them spreading to other parts and being overwhelmed by subversive influences,” he said. “If that happens, it can severely affect peace and tranquility and our nascent democratic reforms and the development of the country.”

      The accounts in state media blamed Friday’s rioting in Maungdaw and Buthidaung townships on 1,000 “terrorists,” but residents’ accounts made clear they were Muslims. The unrest seemed to be a reaction to the June 3 lynching of 10 Muslims by a crowd of 300 Buddhists. The lynch mob was apparently provoked by leaflets discussing the rape and murder last month of a Buddhist girl, allegedly by three Muslim men.

      The violence reflects long-standing tensions in Rakhine state between Buddhist residents and Muslims, many of whom are considered to be illegal settlers from neighboring Bangladesh. Myanmar’s government does not recognize the Muslim Bengalis in the area, who term themselves Rohingyas, as one of the country’s national minorities. Although the basic problem is a local one, there is fear that the trouble could spread elsewhere because the split also runs along religious lines.

      “I would like to call upon the people, political parties, religious leaders and the media to join hands with the government with a sense of duty, to help restore peace and stability and to prevent further escalation of violence,” Thein Sein said.

      Shops in the state capital, Sittwe, were closed and the busy port city was unusually quiet Sunday, according to residents, though some neighborhoods experienced trouble.

      “Some houses were set on fire by the Muslims today in Sittwe and four Rakhine villagers arrived at the hospital with knife wounds,” said Nu Nu Tha, a Sittwe resident contacted by phone.

      “Almost all shops are closed and people live in fear that the Muslims might attack the Rakhine population. I am very scared and I have sent my children to Yangon by plane,” Nu Nu Tha said.

      Army troops had been deployed Friday in Maungdaw and Buthidaung to help police keep order, and security officials were reported to have fired shots to quell the violence. Curfews were also imposed.

      In contrast to the previous military regime, Thein Sein’s government has been relatively open in releasing timely information about the recent trouble. Under the former ruling junta, such incidents usually went unreported or were referred to only in brief, cryptic fashion.

      Thein Sein was elected with the backing of the military, but discarded many of its repressive policies to seek accommodation with the pro-democracy movement of Nobel peace laureate Aung San Suu Kyi.

      In Myanmar’s capital, Yangon, on Sunday, Buddhist monks and people from Rakhine state — about 500 in all — went to the Shwedagon Pagoda, the country’s most revered Buddhist shrine, to say prayers for the murdered girl and those killed in the clashes.

      খবরের লিন্ক এখানে

      • মাসুদ করিম - ১১ জুন ২০১২ (১০:১৭ পূর্বাহ্ণ)

        বার্মার গণতন্ত্রে উত্তরণের পথ বাধাগ্রস্ত হতে পারে — সু কি’র ইউরোপ সফর ম্লান হতে পারে। গার্ডিয়ানের রিপোর্ট

        Sectarian violence could put Burma’s transition to democracy at risk, President Thein Sein has warned, as the government declared a state of emergency in the country’s west after clashes between Buddhists and Muslims left at least eight people dead and 17 wounded.

        Earlier on Sunday, authorities imposed a curfew on four towns in Arakan state, where tensions have been steadily growing since the killing of 10 Muslims on a bus in early June.

        In a televised addressed, Thein Sein said the violence had been fanned by hatred and the desire for revenge. “If we put racial and religious issues at the forefront, if we put the never-ending hatred, desire for revenge and anarchic actions at the forefront, and if we continue to retaliate and terrorise and kill each other, there’s a danger that [the troubles] could multiply and move beyond Arakan,” he said.

        “If this happens, the general public should be aware that the country’s stability and peace, democratisation process and development … could be severely affected and much would be lost.”

        It is the first time since he took office last year that the president has imposed a state of emergency, which allows the army to take administrative control. The order will remain until further notice, he said.

        A 12-year-old girl identified as Razen Bibi became the eighth person to die in the unrest after reportedly being shot on Sunday by riot police outside her home in the town of Maungdaw. Foreigners are barred from entering Maungdaw, but local staff working undercover for the Arakan Project, an international NGO monitoring Burma’s westernmost state, said they saw the body being taken away by police.

        Opposition leader Aung San Suu Kyi, due to visit Europe this week, appealed for calm amid the rioting. It was not yet clear if the state of emergency would affect her travel plans, but the violence could take the shine off her tour, billed as a sign of progress in her country.

        The unrest appears to have its roots in an incident on 3 June in which a group of Muslim pilgrims were beaten to death by Buddhists from Arakan, allegedly in response to the gang rape and murder of a 26-year-old woman by three Muslim men in late May.

        Racial and religious tension is not new in Arakan, which sits on the border with Bangladesh and has Burma’s highest concentration of Muslims. But the current violence is the worst in a decade and state media warned of anarchy unless calm prevails.

        Maung Zarni, a visiting fellow at the London School of Economics, said the situation was all the more tragic considering both sides of the conflict have experienced persecution by the Burmese authorities. He added that the nominally civilian government could benefit from the unrest. He said it diverted attention from the military’s continued attacks on other ethnic groups.

        Christian Solidarity Worldwide (CSW), a religious freedom campaign group, deplored the “rising racism [and] intolerance” in Burma, which it said “follows a steady increase in racist propaganda against Muslims generally”. Several Facebook groups have been set up since the 3 June lynching, including one called Kalar beheading gang. Kalar is a pejorative slur popularly employed by Burmese to refer to Muslims of south Asian descent.

        The CSW statement said the Rohingya, a Muslim minority group denied citizenship by the government, was subject to particularly inhumane treatment. Up to 300,000 Rohingya have fled to Bangladesh to escape state-sanctioned abuse and discrimination by Arakanese locals.

        They are the only ethnic group in Burma subjected to a two-child policy and severe travel limitations, while Rohingya babies born out of wedlock are denied entry to school and forbidden to marry.

        Chris Lewa of the Arakan Project told the Guardian that contrary to some media reports claiming calm has been restored, the situation was getting worse, particularly in Maungdaw, where hundreds more soldiers have been deployed. Several parts of Sittwe, the state capital, have been set ablaze and Lewa said that with an equal ratio of Muslims to Buddhists in Sittwe, turmoil there could dramatically escalate.

        Various overseas Rohingya groups have blamed Arakanese locals for the deaths at the weekend, although Lewa said it was largely troops who had attacked Muslims. That was echoed by Tun Khin, head of the Burma Rohingya Organisation UK, who said Friday’s unrest was triggered by troops firing at a crowd leaving a prayer ceremony and killing two.

        Animosity has been stoked even by prominent members of Burma’s pro-democracy movement. Ko Ko Gyi, a former political prisoner and leader of the 1988 student uprising, this week referred to the Rohingya as terrorists, adding: “We want to say clearly that Rohingya are not one of the Myanmar [Burma] ethnic nationalities.”

        Benedict Rogers of CSW said: “The exact history of the Rohingya can be discussed and debated among scholars in a civilised way, but no one can dispute that they have lived in Burma for generations and as such should be recognised as citizens of the country.”

        The rioting could potentially destabilise Burma’s fragile reform process. The military-drafted, vaguely worded constitution allows for the army chief to retake power in a national emergency.

        লিন্ক : Burma clashes could put transition to democracy at risk, president says

  10. মাসুদ করিম - ১০ জুন ২০১২ (৬:৩৪ অপরাহ্ণ)

    দীর্ঘদিন স্মৃতিলুপ্ততার রোগে ভোগার পর অবশেষে গতকাল শনিবার জীবনাবসান হল কবি আনন্দ বাগচীর। জন্মেছিলেন ১৯৩৩ (জয় গোস্বামী আবার লিখলেন ১৯৩২ সালে, কোনটা যে ঠিক এখনো জানি না) সালে পাবনার স্বাগতা গ্রামে। খবরের লিন্ক এখানে। আর এখানে পড়ুন জয় গোস্বামীর শোকলেখন : আমাদের জন্য রেখে গেলেন নীরব শূন্যতা

  11. মাসুদ করিম - ১১ জুন ২০১২ (৭:৩৮ অপরাহ্ণ)

    সুভাষ চৌধুরী জন্মেছিলেন ১৯৩৩ সালের ১১ জুলাই। দেবেশ রায়ের মতে ছিলেন রবীন্দ্রনাথের গানের কঠিন স্বরধ্যানী, আধুনিকতম সঙ্গীতজ্ঞ। গত শুক্রবার দীর্ঘ রোগভোগের পর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন শান্তিনিকতনের সঙ্গীতভবনে শিক্ষিত এই বিশিষ্ট সঙ্গীতযোগী। ইতিহাস ও প্রমাণের ভিত্তিতে রচিত রবীন্দ্রসঙ্গীতের একমাত্র কোষগ্রন্থ গীতবিতানের জগৎএর রচয়িতা ছিলেন সুভাষ চৌধুরী। খবরের লিন্ক : সঙ্গীত বিশেষজ্ঞ, সমালোচক সুভাষ চৌধুরি প্রয়াত হয়েছেন শুক্রবার ০৮ জুন ২০১২

  12. মাসুদ করিম - ১২ জুন ২০১২ (২:৫৬ অপরাহ্ণ)

    জাতিসংঘের কথা অনুয়ায়ী বাংলাদেশ সীমান্ত শিথিল রাখল, কিন্তু পরবর্তীতে জাতিসংঘ কি শরণার্থী এই রোহিঙ্গাদের বার্মায় ফেরত পাঠাতে সহায়তা করবে? এখনো তো জাতিসংঘ কিছুই করতে পারেনি এব্যাপারে।

    মিয়ানমারে সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে রাখাইন প্রদেশ থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে ঢুকতে দিতে সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘের শরনার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর।

    বাংলাদেশে ইউএনএইচসিআরের প্রতিনিধি ক্রেইগ স্যান্ডার্সের বরাত দিয়ে বিবিসি এ তথ্য জানিয়েছে।

    বিবিসি বাংলার অনলাইন সংস্করণে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, রাখাইন প্রদেশে মুসলমান ও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে চলমান সহিংসতার জের ধরে বাংলাদেশে ঢোকার চেষ্টা করার সময় সোমবার রোহিঙ্গাদের নৌকা ফিরিয়ে দেয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিজিবি। এর পরিপ্রেক্ষিতেই ইউএনএইচসিআর এ আহ্বান জানায়।

    রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বান্দরবান ও কক্সবাজার সীমান্ত এলাকায় ইতোমধ্যে বিজিবির টহল জোরদার করা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে মিয়ানমার সীমান্তে স্থানীয় প্রশাসন ও আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সতর্ক রাখার কথা বলেছে।

    বাংলাদেশে ইউএনএইচসিআরের প্রতিনিধি ক্রেইগ স্যান্ডার্স বিবিসিকে বলেন, “আমরা বাংলাদেশ সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছি, তারা যেন যতটা সম্ভব সীমান্ত শিথিল রাখে, আশ্রয়প্রার্থীদের ঢুকতে দেয়।”

    রাখাইন প্রদেশের মংডু জেলায় ইসলাম ধর্মাবলম্বী রোহিঙ্গা এবং বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী রাখাইনদের মধ্যে শুক্রবার দাঙ্গা শুরু হয়।

    পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সহিংসতা নিরসনে মিয়ানমার সরকারের নেওয়া পদক্ষেপগুলোর প্রশংসা করেছে। সীমান্ত এলাকায় যাতে অস্থিরতা ছড়িয়ে না পরে, তা নিশ্চিত করতে দুই দেশ ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রেখেছে।

    মিয়ানমার সরকার দ্রৃুততম সময়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে সবচেয়ে ভালো পন্থা প্রয়োগ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ।

    প্রায় দুই দশক আগে থেকে বাংলাদেশে ঢুকে পড়া রোহিঙ্গাদের মধ্যে এখনো প্রায় ২৫ হাজার নাগরিক টেকনাফের শরণার্থী শিবিরে অবস্থান করছেন। এর বাইরেও অনেকেই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছেন বিভিন্ন এলাকায়।

    বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বারবার রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেওয়ার দাবি জানানো হলেও তাতে সাড়া দেয়নি মিয়ানমার। বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কর্মকা-ে জড়িয়ে পড়ছে বলেও তথ্য রয়েছে।

    লিন্ক : রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে ঢুকতে দেওয়ার আহ্বান জাতিসংঘের

    • মাসুদ করিম - ১২ জুন ২০১২ (৬:৫০ অপরাহ্ণ)

      প্রেস ব্রিফিং-এ দীপু মনি, রোহিঙ্গাদের ঢুকতে দেবে না বাংলাদেশ

      মিয়ানমারে সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করতে দেবে না বাংলাদেশ সরকার।

      পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আকস্মিক এক প্রেস ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি বলেন, “এটা আমাদের স্বার্থ নয় যে, মিয়ানমার থেকে নতুন করে শরনার্থী আসুক।”

      পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে ঢুকতে দিতে জাতিসংঘের শরনার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর এর বাংলাদেশ সরকারকে আহ্বান জানানোর খবরের প্রেক্ষিতে এ কথা বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

      তবে ইউএনএইচসিআর থেকে এ ধরণের কোনো আহ্বান আসেনি বলে দাবি করেন দীপু মনি।

      বিবিসি বাংলা জানিয়েছিল, মিয়ানমারে সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে রাখাইন প্রদেশ থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে ঢুকতে দিতে সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘের শরনার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর।

      বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের নতুন করে অনুপ্রবেশ না করতে দেওয়ার কারণ সম্পর্কে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক শরনার্থী আছে। অবৈধভাবেও অনেকে প্রবেশ করেছে। বাংলাদেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব এমনিতেই বেশি। মিয়ানমারের শরনার্থীদের অনুপ্রবেশের ফলে সামাজিক, পরিবেশগত ও আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর প্রভাব পড়ে।”

      বাংলাদেশের মিয়ানমারের যেসব শরনার্থী আছে তাদের ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে উল্টো আলোচনা হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

      বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে সহিংসতার ঘটনায় বাংলাদেশ উদ্বেগের কারণ আছে কিনা জানতে চাইলে দীপু মনি বলেন, “উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। তবে মিয়ানমার আমাদের প্রতিবেশি দেশ। সেখানে কোনো উদ্বেগজনক পরিস্থিতি তৈরি হলে তা আমাদের উদ্বেগের কারণ হয়ে দাড়ায়।”

      পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, এ বিষয়ে বাংলাদেশে মিয়ানমারের দূতাবাস প্রধানের সঙ্গে পররাষ্ট্র সচিব ও দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক মহা পরিচালক আলোচনা করেছেন। মিয়ানমারে বাংলাদেশের দূতাবাসও সে দেশের কর্তৃপক্ষের সার্বক্ষনিক যোগাযোগ রাখছে।

      রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বান্দরবান ও কক্সবাজার সীমান্ত এলাকায় ইতোমধ্যে বিজিবির টহল জোরদার করা হয়েছে।

      পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে মিয়ানমার সীমান্তে স্থানীয় প্রশাসন ও আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সতর্ক রাখার কথা বলেছে।

      রাখাইন প্রদেশের মংডু জেলায় ইসলাম ধর্মাবলম্বী রোহিঙ্গা এবং বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী রাখাইনদের মধ্যে শুক্রবার দাঙ্গা শুরু হয়। এ সহিংসতার জের ধরে বাংলাদেশে ঢোকার চেষ্টা করার সময় সোমবার রোহিঙ্গাদের নৌকা ফিরিয়ে দেয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি।

      প্রায় দুই দশক আগে থেকে বাংলাদেশে ঢুকে পড়া রোহিঙ্গাদের মধ্যে এখনো প্রায় ২৫ হাজার নাগরিক টেকনাফের শরণার্থী শিবিরে অবস্থান করছেন। এর বাইরেও অনেকেই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছেন বিভিন্ন এলাকায়।

      বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বারবার রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেওয়ার দাবি জানানো হলেও তাতে সাড়া দেয়নি মিয়ানমার। বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছে বলেও তথ্য রয়েছে।

  13. মাসুদ করিম - ১২ জুন ২০১২ (৭:৩৭ অপরাহ্ণ)

    নোবেল নিয়ে আর কাজ নাই। ২০% পুরস্কার মূল্য ছেঁটে দিচ্ছে নোবেল ফাউন্ডেশন।

    The Nobel Foundation has decided to reduce the prize money of each of the six Nobel awards by 20 percent this year to 8 million kronor ($1.1 million) to help safeguard its long-term capital prospects.

    The board of directors also said Monday it wants to ensure the potential for achieving a good inflation-adjusted return on the Nobel Foundation’s capital during the next several years.

    The decision came after the average return on the foundation’s capital fell short of the overall sum of all Nobel Prizes and operating expenses.

    The announcement comes ahead of a much-anticipated moment in Nobel history: On June 16, Aung San Suu Kyi, the Myanmar democracy activist who won the 1991 Peace Prize and spent years under house arrest, is to deliver her long-delayed Nobel Lecture In Oslo, Norway.

    খবরের লিন্ক এখানে

  14. মাসুদ করিম - ১৩ জুন ২০১২ (১১:০৫ পূর্বাহ্ণ)

    বার্মার রাখাইন প্রদেশে রোহিঙ্গা পরিস্থিতির বিশ্লেষণ ও বার্মা সরকারের মনোভাব বিশ্লেষণ। অবশ্য পাঠ্য।

    The week long sectarian violence between Buddhists and Muslims in Burma’s western Rakhine state has thrown the spotlight on the Rohingya, one of the most oppressed groups in the country, and compels the government to address a burning issue that has been swept under the carpet for decades.

    Most of the estimated 800,000-strong Rohingya Muslim minority in Burma live in Rakhine, a predominantly Buddhist state bordering Bangladesh and where dozens of people have been killed in clashes triggered by the rape and murder last month of a Buddhist girl, allegedly by three Muslims, and the June 3 lynching of 10 Muslims in apparent retaliation.

    In revenge attacks, Rohingya mobs in Rakhine’s capital Sittwe burned Arakan homes and businesses, and the army opened fire and allegedly killed Rohingyas, according to Human Rights Watch. Mobs of Rohingyas and Buddhists armed with sticks and swords have also gone on a rampage, burning hundreds of homes and resulting in numerous deaths.

    Experts say Rakhine has always been a tinderbox of hatred between the two communities with the potential to explode, laying the blame largely on the Buddhist-majority government for regarding the Rohingya as illegal immigrants from Bangladesh and rendering them stateless even though many of them have lived in the country for generations.

    “What has happened recently is just more of a symptom of a long history of really horrible discriminatory treatment of the Rohingya,” Kelley Currie, a former Asia policy advisor in the U.S. State Department, told RFA.

    Burmese authorities, particularly the military junta which ruled the country for decades until it was replaced by a nominally civilian government in March, “have handled this situation badly for decades, have encouraged this mentality among the people that these individuals are stateless, and made little efforts to integrate them or resolve this problem in a sustainable way,” she said.

    The religious dimension of the Rohingya problem is particularly troubling and which people seldom talk about, said Currie, now an expert at the Washington-based Project 2049 Institute.

    “The military junta over past 20 years has really emphasized Buddhism as the religion of the ‘true’ Burmese people and they have been cited repeatedly for religious persecution by the United States,” she said.


    Blacklisted

    The government’s refusal to recognize that the Rohingya are Burmese citizens is among reasons why Burma has been blacklisted by the U.S. State Department as a “country of particular concern” in its annual surveys on international religious freedom.

    Aside from being stateless, the Rohingya are subject to a rule, embedded in marriage licenses, that they are only permitted to have two children, rights groups say. They lack access to healthcare, food, and education and are subject to forced labor and travel restrictions.

    They are widely regarded within Burma as “Bengalis” – a term for people of Bangladeshi nationality.

    The current government of President Thein Sein, which has been lauded for implementing political and economic reforms reforms over the last year, has come under criticism for continuing with the junta’s discriminatory policies towards the Rohingya.

    “There is no change of attitude of the new civilian government of U [honorific] Thein Sein towards Rohingya people; there is no sign of change in the human rights situation of Rohingya people. Persecution against them is actually greater than before,” said Nurul Islam, president of the London-based Arakan Rohingya National Organization, according to the IRIN humanitarian news agency in a March dispatch.

    The Rohingya were given voting rights in the landmark 2010 elections and, according to the report, were promised citizenship if they voted for the military regime’s representatives.

    “Citizenship is still not restored,” said Islam. “Killing, rape, harassment, torture, and atrocious crimes by border security forces and armed forces have increased. The humiliating restrictions on their freedom of movement, education, marriage, trade, and business still remain imposed.”

    Thein Sein has said that the violence in Rakhine, known as Arakan State in British colonial times, was fueled by dissatisfaction harbored by different religious and ethnic groups and the desire for vengeance, warning that it could scuttle his reform agenda which is key to lifting of international sanctions.

    “Damage…could be done to the peace, stability, democratic process, and development of our country during its period of transformation, if the unrest spreads,” he said.

    Negotiations

    Thein Sein’s reform plans include negotiations with armed ethnic groups fighting for autonomy as Rohingya activists demand recognition as a Burmese ethnic group, claiming a centuries-old link to Rakhine state.

    “The plight of Rohingyas should be an integral part of any reconciliation program involving ethnic groups,” T. Kumar, international advocacy director at Amnesty International.

    “Ethnic minorities in general and Rohingyas in particular have been shortchanged,” he said.

    But even some pro-democracy dissidents from Burma’s ethnic Burman majority, which makes up nearly 70 percent of the country’s population, refuse to acknowledge the Rohingyas as compatriots.

    “We have not said anything about this for a long time, but now we have to express our views on the Rohingya,” said Ko Ko Gyi, a prominent leader of the 88 Generation Students, a pro-democracy organization founded by leaders of 1988 anti-government street protests.

    “The Rohingya are not a Burmese ethnic group. The root cause of the violence … comes from across the border and foreign countries,” he said, adding that countries that criticize Burma for its refusal to recognize the Rohingya should respect its sovereignty.

    Against the backdrop of the current Rohingya crisis, confronting the ethnic problem will be the “most difficult challenge” for Thein Sein’s government, said Suzanne DiMaggio, the vice-president of New York-based Asia Society’s Global Policy Programs.

    “Unless and until the ethnic problems are resolved, all of the progress made in the reform area could be wiped away,” she said. “Ultimately, if the country wants to have a cohesive population, the ethnic issues have to be looked at in a comprehensive way. That is very difficult to do.”

    Will the violence then force Thein Sein’s government to confront the Rohingya issue head on?

    “The fact that it has gotten a very strong international reaction, including a strong statement from the United States, I think has pushed this issue up their priority list and they will have to address it; they will have to do something about it,” Currie of Project 2049 Institute said.

    “But I wouldn’t expect them to do anything to resolve this issue in a very sustainable way. I expect them to do whatever they need to do to get this off the front pages and get it out of people’s attention and tamp it down for the time being so that people aren’t bothering them about it.”

    লিন্ক : Violence Throws Spotlight on Rohingya

  15. মাসুদ করিম - ১৩ জুন ২০১২ (২:১২ অপরাহ্ণ)

    হাম চলেঁ ইস জাহাঁ সে, দিল উঠে গ্যায়া ইহাঁ সে — হ্যাঁ, শাহেনশাহে গজল মেহদি হাসান চলে গেলেন। নীরবতার চেয়ে আর বড় কোনো সম্মান নেই, আমি কথাও বলতে পারছি না — লিখতেও না।

    India-born Ghazal legend Mehdi Hassan, the melodious voice behind evergreen hits like ‘Patta patta, boota boota’ and ‘Kab ke Bichhare’, died today following multiple organ failure at the age of 84.

    Hassan, who had millions of fans in India and Pakistan, had been admitted to the Agha Khan Hospital in the southern port city of Karachi some days ago. He had been in a serious condition and was on ventilator.

    “My father passed away at 12:22 PM after a long battle against different ailments,” his son Arif Hassan said.

    Hundreds of fans gathered at the hospital on learning of his death.

    Hassan was born into a family of traditional musicians at Luna village in India’s Rajasthan state in 1927. His family migrated to Pakistan at the time of Partition in 1947.

    Hassan cut back on his performances in the late 1980s due to illness.

    Prime Minister Gilani expressed grief and sorrow at the death of Hussan. In a message, he said Hassan was “an icon who mesmerised music lovers not only in Pakistan but also in the subcontinent for many decades.”

    Hassan, who last performed in India in 2000, wanted to visit the country again, a dream which remained unfulfilled.

    Arif had even received the visa in April for Hassan’s treatment in an Indian hospital but they could not travel as singer’s condition deteriorated.

    লিন্ক : Ghazal king Mehdi Hassan passes away

    KARACHI:
    Legendary ghazal maestro Mehdi Hasan passed away at a private hospital in Karachi on Wednesday.

    Hasan had been under treatment at hospitals in Pakistan for a while, and there had also been reports of shifting him to India. He was admitted at a hospital in Karachi for the past couple of weeks after he had developed a chest infection and breathing problems.

    He passed away after he was shifted to the Intensive Care Unit (ICU) at the hospital.

    Speaking to the media outside Aga Khan Hospital, Hasan’s son Arif Mehdi said that his father had a number of complications and had been admitted for treatment for a month.

    He said that his father had grown old and he was getting weak, and he had a number of issues including with the lungs and chest.

    Arif said that his brothers will be arriving in Karachi shortly and funeral details will be finalised by evening.
    Actor Nadeem Baig said that Hasan’s demise was a big loss, adding that a voice like his might never be heard again.
    “I had been humming one of Hasan’s songs in the morning today and it was later that I had found out about his demise,” said that actor. He added that he was “blessed” to have had the opportunity to picturise his songs.
    Nadeem also recalled that the maestro had encouraged him to sing and had said that he would teach him. He also said that he had thoroughly enjoyed hearing him live.
    Ghazal singer Tina Sani said that Hasan had blessed the world with his work and that he was a legend even when he was alive.
    “I have no words except for God bless him,” said Sani. She said that Hasan had given the world the legacy of ghazals and he was a “passport” for people like her when they went out to perform in the world.
    Indian poet and lyricist Javed Akhtar, while speaking to an Indian news channel, was all praise for the ghazal maestro, stating that Hasan’s voice gave one solace and peace.
    Hasan was born into a family of traditional musicians at Luna village, India, in 1927. His family migrated to Pakistan after 1947.
    He had been awarded the Tamgha-e-Imtiaz by General Ayub Khan, Pride of Performance and Hilal-e-Imtiaz by the Pakistani government.

    Ghazal singer Tina Sani said that Hasan had blessed the world with his work and that he was a legend even when he was alive.

    “I have no words except for God bless him,” said Sani. She said that Hasan had given the world the legacy of ghazals and he was a “passport” for people like her when they went out to perform in the world.

    Indian poet and lyricist Javed Akhtar, while speaking to an Indian news channel, was all praise for the ghazal maestro, stating that Hasan’s voice gave one solace and peace.

    Hasan was born into a family of traditional musicians at Luna village, India, in 1927. His family migrated to Pakistan after 1947.

    He had been awarded the Tamgha-e-Imtiaz, Pride of Performance and Hilal-e-Imtiaz by the Pakistani government.

    • মাসুদ করিম - ১৩ জুন ২০১২ (৫:০০ অপরাহ্ণ)

      মেহদি হাসানের মৃত্যুতে লতা মঙ্গেশকরের তাৎক্ষণিক মন্তব্য টুইটারে।

      aaj bohot bade ghazal gayak kalaakar mehedi hassan sahab hamare bich nahi rahe,mujhe is baat bohot dukh hai,gazal gaayki ke kshetra mein unhone bohot bada parivartan laaya,aaj gazal unke jaane se ghazal ki bohot nadi haani hui hai, ab un jaisa kalakar phir se aana mushkil hai,wo bohot bade shastriya sangeet ke gayak bhi the,aur unke gaane me rajasthan ke sangeet ki khushboo bhi thi,unhone mere liye kuch gaane banaaye the, unme se hi ek ghazal maine jo unhone mujhe gaake bheji thi, uska maine duet karke record kiya tha,un ke saath mera ye ek hi gaana hai, main ishwar se prarthana karti hun, ki mehedi sahab ki aatma ko woh shaanti pradan karein,

    • মাসুদ করিম - ১৭ জুন ২০১২ (৭:৩৬ অপরাহ্ণ)

      মেহদি হাসানের মৃত্যুতে দিলীপ কুমারের শোকলেখন। শমশাদ বেগম সায়রা বানুর দাদী(না, নানী) ছিলেন, জানা ছিল না। আহ, চমৎকার লিখেছেন দিলীপ কুমার, পড়ে মনটা খারাপ হয়ে গেল।

      It has taken me and Saira some time to come to terms with the fact that Mehdi Hassan Miyan is no more with us in this world. The voice which we loved to hear when he connected with us on the telephone sometimes in recent years when he had to give up traveling due to his critical lung condition has been stilled, but the echoes remain in our subconscious and will continue to do so.

      The magic of his voice cannot be described in words. I know millions of his admirers will agree with me when I say that Mehdi Hassan was very special to the Creator. Which was why he gifted him with the ability to sing his way into the hearts of even those who had little understanding of the pure ghazals he chose for rendering. He drew everybody – the common man, the well read, the rich, equally to him when he rendered the ghazals of such profoundly intellectual and philosophical poets as Faiz Ahmed Faiz or Ghalib for instance. It’s only an uncommonly gifted singer who can draw his audience equally with the charm of his voice and his deep understanding of the exquisite poetry he is rendering. And Mehdi Hassan Miyan was one such richly gifted singer.

      He visited us whenever he came to Mumbai and it was always a great occasion for the family. Saira’s grand mother Shamshad Begum Sahiba (Ammaji) especially used to be so happy to see him. As a classical vocalist of repute, Ammaji had a discerning taste and she always held Mehdi Hassan Miyan in high esteem for the splendid quality of his singing when he captivated his audiences at concerts. The CDs which he presented to her of the recordings of his concert tours delighted her. In fact, Ammaji and I shared a great love for Urdu and Persian poetry. For me, it is a taste I acquired from my childhood in Peshawar when I listened attentively to my grand parents, uncles and aunts discuss Persian poets such as Khayyam, Hafiz Shirazi and Maulana Rumi, among many others.

      The last time Mehdi Hasan Miyan visited us he was having high fever and he wanted to lie down. He held my hand and we recited together his favourites and mine. I can still recall his soft voice as if it was just yesterday that he was here. I have witnessed his success and the incredible adulation his admirers accorded him in other countries and in Pakistan. He remained ever so humble and unaffected by it all as all great men are. May God bless his soul and great him the best of Jannat.

      লিন্ক : Memories of a Magical Voice

  16. মাসুদ করিম - ১৪ জুন ২০১২ (৩:৪৫ অপরাহ্ণ)

    এবারের বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার পেলেন ইসরাইলের বিজ্ঞানী ডানিয়েল হিল্লেল। কম পানি খরচ করে চাষাবাদের প্রক্রিয়া উদ্ভাবনের জন্য এই পুরস্কার।

    While leading nations of the world are engaged in conflicts over the entire range of physical resources, from rare earth minerals to oil, this week the U.S. recognised the importance of a resource that matters much more to the vast numbers of the poor the world over — water.

    It was recognition of the importance of efficient water use in agricultural practices that undergirded the announcement of this year’s winner of World Food Prize (WFP), Israeli scientist Daniel Hillel.

    “Dr. Hillel’s work and motivation has been to bridge such divisions and to promote peace and understanding in the Middle East by advancing a breakthrough achievement addressing a problem that so many countries share in common: water scarcity,” he said.

    Dr. Hillel will be formally presented with the $250,000 award in October in Des Moines, Iowa.

    Dr. Hillel’s path-breaking work, which could well be of high relevance to agriculture-dominated economies such as India, comprises a method known as micro-irrigation, which is said to maximise efficient water usage in agriculture.

    It does so via the application of water in small but continuous amounts directly to plant roots, dramatically cutting the amount of water needed to nourish crops, maintaining their consistent health and resulting in higher yields to feed more people, the WFP Foundation said.

    This reflects a major shift from prevailing methods in many developing countries, where farmers typically apply large amounts of water in brief periodic episodes of flooding to saturate their fields, followed by longer periods of drying out the soil.

    In a statement released after his selection, Dr. Hillel said: “The task of improving the sustainable management of the Earth’s finite and vulnerable soil, water, and energy resources for the benefit of humanity while sustaining the natural biotic community and its overall environmental integrity is an ongoing and increasingly urgent challenge for our generation and for future generations.”

    বিস্তারিত পড়ুন : Israeli wins World Food Prize

  17. মাসুদ করিম - ১৭ জুন ২০১২ (১০:৩৪ পূর্বাহ্ণ)

    কট্টরপন্থী ইসলামবাদী কিন্তু সৌদি আরব থেকে আল কায়েদা সাফ করা সৌদি প্রিন্স নাইয়েফ গতকাল মৃত্যবরণ করেছন। কাগজে কলমে ছিলেন ”ব্যক্তিগত অবকাশযাপন”এ গত মে মাস থেকে দেশের বাইরে, আসলে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন জেনেভায়। সৌদি ‘ধর্মীয় পুলিশ’এর প্রাণ ভোমরা নাইয়েফ ছিলেন কিছুটা উদারতাবাদী বর্তমান বাদশাহ আবদুল্লাহর সম্পূর্ণ বিপরীত চরিত্রের শাসক এবং আবদুল্লাহর পরই বাদশাহ হওয়ার স্বীকৃতিপ্রাপ্ত।

    Nayef had a reputation for being a hardliner and a conservative. He was believed to be closer than many of his brothers to the powerful Wahhabi religious establishment that gives legitimacy to the royal family, and he at times worked to give a freer hand to the religious police who enforce strict social rules.

    His elevation to crown prince in November 2011, after the death of his brother Sultan, had raised worries among liberals in the kingdom that, if he ever became king, he would halt or even roll back reforms that Abdullah had enacted.

    Nayef, who was interior minister in charge of internal security forces since 1975, built up his power in the kingdom through his fierce crackdown against al-Qaeda’s branch in the country following the Sept. 11, 2001 attacks in the United States and a broader campaign to prevent the growth of Islamic militancy among Saudis.

    The 9/11 attacks at first strained ties between the two allies. For months, the kingdom refused to acknowledge any of its citizens were involved in the suicide airline bombings, until finally Nayef became the first Saudi official to publicly confirm that 15 of the 19 hijackers were Saudis, in a February 2002 interview with The Associated Press.

    Criticism grew in the United States that the Saudis were not doing enough to stem extremism in their country or combat Al Qaeda.

    In mid-2003, Islamic militants struck inside the kingdom, targeting three residential expatriate compounds — the first of a string of assaults that later several important premises. The al-Qaeda’s branch announced its aim to overthrow the royal family. The attacks galvanized the government into serious action against the militants, an effort spearheaded by Prince Nayef. Over the next years, dozens of attacks were foiled, hundreds of militants were rounded up and killed.

    By 2008, it was believed that al-Qaeda’s branch was largely broken in the country. Militant leaders who survived or were not jailed largely fled to Yemen, where they joined Yemeni militants in reviving al-Qaeda in the Arabian Peninsula.

    বিস্তারিত পড়ুন : Saudi Crown Prince who led al-Qaeda crackdown dies

  18. মাসুদ করিম - ১৭ জুন ২০১২ (১২:৫১ অপরাহ্ণ)

    আমাদের প্রাক্তন নির্বাচন কমিশনার ও হালের নিরাপত্তা বিশ্লেষক ব্রি জে (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বারবার সরকারকে ”শীর্ষ পর্যায়ে ইয়াঙ্গুন সফরে যাওয়া উচিত” এই পরামর্শ দিচ্ছেন। তিনি কী বোঝাতে চাইছেন? সরকারের শীর্ষ পর্যায় কেন সু কি’র সাথে রেঙ্গুনে দেখা করছে না? নাকি ছাপার ভুলে বার্মার রাজধানী ‘নেপিথো’র জায়গায় ইয়াঙ্গুন ছাপা হয়েছে? নাকি নিরাপত্তা বিশ্লেষকের মাথার ভুল তিনি জানেনই না বার্মার রাজধানী আর ‘ইয়াঙ্গুন’ নেই বার্মার নতুন রাজধানী ‘নেপিথো’। আর ‘নেপিথো’তে শেখ হাসিনা ০৬ ডিসেম্বর ২০১১তে শীর্ষ বৈঠক করেও এসেছেন। এবং বাংলাদেশের দূতাবাসই ছিল পুরাতন রাজধানী রেঙ্গুন থেকে নতুন রাজধানী নেপিথোতে স্থানান্তরিত প্রথম দূতাবাস।

    বিশ্লেষণের আঙ্গিকে এবং মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর ওপর চীনের গভীর প্রভাব থাকাতে সামরিক বাহিনীর মধ্যে বর্তমানে মিয়ানমারের সামরিক জান্তার অত্যধিক উদারনীতি নিয়ে বিভেদ রয়েছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা। অনেক বিশ্লেষক মনে করেন, বর্তমান জান্তাপ্রধান রাষ্ট্রপতি থানসিনের উদার নীতির সামরিক বাহিনীর মধ্যে বহু বিরোধী রয়েছে। কাজেই মিয়ানমারের এবং ভূরাজনৈতিক কারণে অত্যন্ত সংবেদনশীল এ অঞ্চলে হঠাৎ করে এই রোহিঙ্গা সমস্যা থানসিন এবং সু চির জন্য বিব্রতকর প্রমাণিত হতে পারে। যাই হোক, বর্তমানে রাখাইন অঞ্চল হঠাৎ করে এ ধরনের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার প্রেক্ষাপটে একদিকে বলি হচ্ছে হতভাগ্য রোহিঙ্গারা, অন্যদিকে এর মাশুল গুনতে হচ্ছে বাংলাদেশের মতো একটি দুর্বল দেশকে। ইতিপূর্বের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার মধ্যে মাত্র ৪০ হাজার ইউএনএইচসিআরের তথাকথিত তত্ত্বাবধানে রয়েছে। আর বাকিদের হদিস পাওয়া যাচ্ছে না। এর কিছু কারণ প্রথমেই উল্লেখ করেছি। এবারও বাংলাদেশকে চাপ সইতে হবে। ইতিমধ্যেই জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের গ্রহণ করার জন্য সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগ করছে। অতীতেও ইউএন বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের স্বদেশে প্রত্যাবর্তনের জন্য মিয়ানমার সরকারকে যথেষ্ট চাপ দেয়নি, এখনও দেবে কি-না সন্দেহ রয়েছে। পশ্চিমা বিশ্ব এখন মিয়ানমারকে মাথায় তুলে ধরার চেষ্টা করছে। কিন্তু এই অমানবিক কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে তাদের তরফ থেকে তেমন শক্ত পদক্ষেপের কোনো লক্ষণ এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি। মিয়ানমারের ওপর থেকে যুক্তরাষ্ট্রসহ সব ইউরোপীয় দেশও প্রায় তিন দশকের পুরনো নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়ে মিয়ানমার সরকারকে অর্থনৈতিক লগি্নর আশ্বাস দিচ্ছে। সেই শক্তিগুলো মিয়ানমার সরকারকে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে ‘রাষ্ট্রহীন জনগোষ্ঠী’ হিসেবে আখ্যায়িত না করে নাগরিক হিসেবে গ্রহণ করার জন্য চাপ প্রয়োগ করতে পারে; কিন্তু তেমন উদ্যোগ এখনও দেখা যায়নি। অথচ মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে মধ্যপ্রাচ্যে চলছে রিজিম চেঞ্জের মহড়া।
    ওপরের বিশ্লেষণের আলোকে আমি মনে করি, অতীতের মতো এবারও রাখাইন অঞ্চলের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার পরিপ্রেক্ষিতে উদ্ভাবিত পরিস্থিতির শিকার হতে হবে আমাদের। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিক্রিয়া যথার্থ হলেও যথেষ্ট নয়। মিয়ানমার সম্বন্ধে আমরা অতীতেও উদাসীন ছিলাম, এখনও রয়েছি। ইয়াঙ্গুনের পূর্বতন পরিস্থিতি বদলানোর পরপরই নিকটতম প্রতিবেশী হিসেবে আমাদের সম্পর্ক এখনই উন্নত করার সময় ছিল, যার উদ্যোগ আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিয়েছে বলে মনে হয় না। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের সরকারপ্রধানরা ইয়াঙ্গুনে সফরে এসেছেন, এমনকি হালে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর হাই প্রোফাইল ইয়াঙ্গুন সফরের পরও আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে মিয়ানমার সফরের তেমন উদ্যোগ দেখা যায়নি। অথচ মিয়ানমারের অভ্যন্তরে বিগত বছরগুলোতে ঘটে যাওয়া সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার কুফল দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র বাংলাদেশকেই বহন করতে হয়েছে। তারপরও আমরা মিয়ানমারের সঙ্গে শীর্ষ পর্যায়ে দ্বিপক্ষীয় আলোচনায় রোহিঙ্গা শরণার্থী সমস্যা সমাধানের পথ তেমনভাবে খুঁজিনি।
    আমি এখনও মনে করি, এই সমস্যা সমাধান এবং আরও ভালো সম্পর্ক গড়ে তোলার লক্ষ্যে বাংলাদেশ থেকে শীর্ষ পর্যায়ে ইয়াঙ্গুন সফরে যাওয়া উচিত। একইভাবে রোহিঙ্গাদের নাগরিক হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির বিষয়ে পশ্চিমা বিশ্ব তথা জাতিসংঘের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে আমাদের সরকারের তৎপরতা জোরদার করতে হবে। এখনও আমরা সে ধরনের কোনো উদ্যোগ দেখছি না। রোহিঙ্গা প্রসঙ্গে অতীতের মতো এবারও আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিক্রিয়া জবধপঃরাব, চৎড়-ধপঃরাব নয়। ‘রোহিঙ্গারা’ যাতে নিজ জন্মভূমিতে ‘নাগরিক’ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়ে অধিকার নিয়ে বসবাস করতে পারে সে ধরনের ব্যবস্থা নিতে আন্তর্জাতিক মহলকে বাংলাদেশের চাপ দেওয়া উচিত। অন্যথায় ভবিষ্যতেও এ ধরনের পরিস্থিতি শিকার আমাদের হতে হবে।

    বিস্তারিত পড়ুন : একটি রাষ্ট্রবিহীন জাতিগোষ্ঠী ও আমাদের বিড়ম্বনা

  19. মাসুদ করিম - ১৭ জুন ২০১২ (২:১০ অপরাহ্ণ)

    আরে,এই পাণ্ডুলিপির কথা তো জানাই ছিল না। আগামীকাল হবে এর মোড়ক উন্মোচন। শেখ মুজিবুর রহমানের ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’র জন্য অপেক্ষা করছি।

    তাকে নিয়ে অজস্র লেখা, ইতিহাস নির্ণয়কারী অনেক ঘটনার নায়ক হিসেবে তাকে নানা বর্ণনায় পেয়েছে মানুষ। পড়েছেন দেশ-বিদেশের অগণন পাঠক।

    কিন্তু বাংলাদেশ স্রষ্টা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের নিজের কলমে ইতিহাসের বাঁক নির্মাণকারী ঘটনাপঞ্জির কথা পাঠক পাবে সোমবার থেকে।

    তার আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ এবং এর ইংরেজি সংস্করণ ‘দি আনফিনিসড মেমোরিজ’র মোড়ক উন্মোচন হবে সোমবার।

    ১৯৬৭ থেকে ১৯৬৯ সময়ে কারাগারে থাকা অবস্থায় আত্মজীবনী লেখা শুরু করেন শেখ মুজিবুর রহমান। কিন্তু শেষ করে যেতে পারেননি।

    বইটিতে আত্মজীবনী লেখার প্রেক্ষাপট, লেখকের বংশ পরিচয়, জন্ম, শৈশব, স্কুল ও কলেজের শিক্ষাজীবনের পাশাপাশি সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, দুর্ভিক্ষ, বিহার ও কলকাতার দাঙ্গা, দেশভাগ, কলকাতাকেন্দ্রিক প্রাদেশিক মুসলিম ছাত্রলীগ ও মুসলিম লীগের রাজনীতি, দেশ বিভাগের পরবর্তী সময়ে থেকে ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত পূর্ব বাংলার রাজনীতি, কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক মুসলিম লীগ সরকারের অপশাসন, ভাষা আন্দোলন, ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা, যুক্তফ্রন্ট গঠন ও নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন, আদমজীর দাঙ্গা, পাকিস্তান কেন্দ্রীয় সরকারের বৈষম্যমূলক শাসন ও প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের বিস্তৃৃত বিবরণ এবং এসব বিষয়ে লেখকের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার বর্ণনা রয়েছে।

    বইটিতে জেল ও জেলের বাইরের জীবন, বাবা-মা, স্ত্রী, সন্তান ও পবিার-পরিজনের কথাও বলেছেন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি।

    অসমাপ্ত এ আত্মজীবনীর ইংরেজি অনুবাদ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. ফখরুল আলম।

    গ্রন্থ দুটি প্রকাশ করছে ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল)। বাংলা সংস্করণের দাম থাকছে ৫২৫ টাকা এবং ইংরেজি সংস্করণ ১২০০ টাকা। উভয় বইয়ের ডিলাক্স সংস্করণের মূল্য রাখা হয়েছে যথাক্রমে ৬৫০ টাকা ও ১৫০০ টাকা।

    বাংলাদেশের বাইরে ভারতে পেঙ্গুইন বুকস ও পাকিস্তানে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস ১৮ জুন বই দুটি প্রকাশ করবে।

    খবরের লিন্ক : বঙ্গবন্ধুর কলমে ইতিহাস, ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’

    • মাসুদ করিম - ১৯ জুন ২০১২ (১১:২৮ অপরাহ্ণ)

      শেখ মুজিবুর রহমানের ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ হাতে আবেগাপ্লুত শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা।

      এত দিন ধরে বাবার লেখা স্মৃতি হিসেবে নিজেদের কাছে থাকলেও এখন গ্রন্থাকারে প্রকাশ পাওয়ায় একইসঙ্গে আনন্দ-বেদনার অশ্রু ঝরলো বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের নায়কের দুই মেয়ের চোখে।

      শেখ হাসিনা বললেন, “যেদিন বইটা (ডায়েরি) তুলে দিই, সেদিন সত্যিই আমার কষ্ট হচ্ছিল। এটি হাতছাড়া করতে ভীষণ কষ্ট হচ্ছিল।”

      তার চোখ তখন ইউনিভার্সিটি প্রেসের কর্ণধার মহিউদ্দিনের দিকে। এই প্রতিষ্ঠানই বঙ্গবন্ধুর ডায়েরি বই আকারে প্রকাশ করেছে।

      পরক্ষণেই হাতে থাকা বইয়ে চোখ রেখে শেখ হাসিনা বলেন, “এতদিন ছিল এটা আমাদের, এখন জনগণের হয়ে গেল।”

      ১৯৬৭ থেকে ১৯৬৯ পর্যন্ত কারাগারে বন্দি অবস্থায় চারটি খাতায় ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত নিজের আত্মজীবনী লিখে যান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, কিন্তু তা শেষ করে যেতে পারেননি

      বঙ্গবন্ধু যা কারাগারে বসে লিখেছিলেন, সেই গ্রন্থের ভূমিকাও লেখা হয় কারাগারে, যা লিখেছিলেন শেখ হাসিনা।

      বিগত সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে বন্দি থাকা অবস্থায় ভূমিকা লেখা হয় বলে জানান বর্তমান প্রধানমন্ত্রী।

      কী রয়েছে এই বইয়ে- তা জানাতে গিয়ে নিজের আবেগকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেশ বেগ পেতে হয় শেখ হাসিনাকে। কিছু সময় তাকিয়ে ছিলেন ছাদের পানে।

      “যারা এই বইটা পড়বে, দেশ বিভাগের পর পাকিস্তানের অবস্থা, বাংলাদেশের জন্ম সম্পর্কে জানতে পারবে,” বলেন তিনি।

      বঙ্গবন্ধুর ডায়েরিতে যেভাবে লিখেছেন, সেভাবেই বইয়ে তুলে আনা হয়েছে বলে জানান শেখ হাসিনা।

      “যেভাবে লিখে গেছেন, সেভাবেই আছে। আমরা হাত দেইনি। অনেক নাম আছে, যা দেখে দেখলে মনে হবে- না থাকাই ভালো। আমরা বাদ দেইনি। ইতিহাস ইতিহাসই।”

      শেখ রেহানা বলেন, “কিছু তো একটা রেখে যেতে হবে। এই চিন্তা থেকেই বইটি বের করা। নতুন প্রজন্মকে তো জানাতে হবে।”

      আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ এবং এর ইংরেজি সংস্করণ ‘দি আনফিনিশড মেমোরিজ’ শেখ হাসিনা অধ্যাপক সালাউদ্দিন আহমেদের হাতে তুলে দেন।

      সালাউদ্দিন আহমেদ এই বইটা প্রকাশের জন্য বিভিন্নভাবে পরামর্শ দিয়ে ১৯৭৫ সালে এক সঙ্গে পরিবারের সবাইকে হারানো শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাকে সাহায্য করেন।

      বইটিকে যুগোপযোগী করতে কিছুটা সম্পাদনা করা হয়। এই কাজটি করেন শামসুজ্জামান খান ও বেবী মওদুদ। বইটি ইংরেজিতে ভাষান্তর করেন অধ্যাপক ফখরুল আলম।

      এই বইয়ের জন্য কাজ করেছেন প্রধানমন্ত্রীর উপ প্রেসসচিব মনিনুর নেসা নিনু ও ধনেশ্বর দাশ। শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা আব্দুর রহমান (রমা) খাতাগুলো ফটোকপি করেন।

      এই বইয়ের জন্য যারা কাজ করেছেন, তাদের সবার হাতে বইটির বাংলা ও ইংরেজি কপি তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।

      বই প্রকাশের প্রক্রিয়া তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, “আমি আর বেবী (বেবী মওদুদ) রিডিং পড়তাম। আর, সেটা শুনে নিনু (মনিনুর নেসা) টাইপ করত। আমি পড়ে যাচ্ছি আর ও টাইপ করে যাচ্ছে। রমা সব কাগজ ফটোকপি করে।”

      বঙ্গবন্ধুর বড় মেয়ে বলেন, “আমার এক আত্মীয়র কাছে চারটা খাতা ছিল। ২০০৪ সালের ২১ অগাস্টের পর এই খাতাগুলো পাই। তখন মনে হল, এটার কাজ করি।”

      “কখন কী হয় ? একটা কিছু বের করে যাই। আব্বার নিজের হাতে লেখা। ব্যক্তিগত কিছু আছে কিনা। পড়বো, কী পড়ব না? আপাকে জিজ্ঞেস করলাম পড়ব?” ডায়েরি সম্পর্কে বলেন শেখ রেহানা।

      খবরের লিন্ক এখানে

  20. মোহাম্মদ মুনিম - ১৯ জুন ২০১২ (৯:৪১ অপরাহ্ণ)

    বিডি ব্লগে গার্মেন্টস শিল্পের সঙ্কট নিয়ে আরিফ জেবতিকের কলাম

  21. মাসুদ করিম - ২৫ জুন ২০১২ (১০:৩৩ পূর্বাহ্ণ)

    মিশরের নির্বাচন কমিশন মুসলিম ব্রাদারহুডের মোহাম্মদ মুরসিকে মিশরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী ঘোষণা করেছে। কিন্তু মিশরের সামরিক বাহিনীর সর্বোচ্চ পরিষদ The Supreme Council of the Armed Forces (SCAF) নির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে কতটুকু ক্ষমতা দেবেন তা এখনো পরিস্কার নয়। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলি খান মাঝে মাঝে বলতেন, আমি মুসলিম লীগের প্রধানমন্ত্রী। মোহাম্মদ মুরসিকে না বলতে হয়, আমি মুসলিম ব্রাদারহুডের প্রেসিডেন্ট!

    Sunday’s announcement was a giant moment for the Muslim Brotherhood, whose candidate managed to scale the highest office of the land, after 80 blood-stained years since the group was formed.

    Mr. Morsy’s victory is set to resonate in West Asia and North Africa, where Libya is heading for elections next month, and moderate Islamists, following the example of Turkey’s Justice and Development Party, have triumphed in Tunisia.

    Despite the euphoria that has followed the announcement, Mr. Morsy’s task is cut out. The parliament has to be restored, for after its contentious dissolution, the generals have grabbed all legislative powers. The SCAF has also stripped the president-elect of significant political powers by adding a debilitating annexure to an earlier constitutional declaration. The writ of the President, no longer the Supreme Commander of the Armed Forces, will not run over the Army, which has, in effect, recast itself as a state-within-a state.

    The drafting of a new constitution, on which hangs the promise of Egypt becoming a civil state, is set to emerge as a new arena of conflict between the Muslim Brotherhood and the SCAF.

    বিস্তারিত পড়ুন : Morsy wins Egypt’s Presidency

  22. মাসুদ করিম - ২৭ জুন ২০১২ (৯:৫২ পূর্বাহ্ণ)

    ভারী বর্ষণ মানেই চট্টগ্রাম ডুবে যাবে, এটাই এখন জলজ্যান্ত সত্য। গত শুক্রবার থেকে টানা বর্ষণ চলছিল এবং গতকাল হচ্ছিল ভয়ঙ্কর ভারী বর্ষণ — আবার বিকালের বর্ষণের পানি চারটা থেকে শুরু হওয়ার জোয়ারের কারণে আরো বিধ্বংসী হয়ে উঠেছিল। এবারও খবরের শিরোনাম প্রবল বর্ষণে পাহাড় ধস চট্টগ্রামে, নিহত ১১, যদিও শোনা যাচ্ছে এই সংখ্যা বিশ ছাড়িয়ে গেছে এবং চারিদিক থেকে খবর পেলে আজ দুপুর নাগাদ আরো বাড়তে পারে। আজাদী লিখছে

    চাটগাঁ শ’র ডুবি গেইয়ে
    চাটগাঁ শ’র ডুবি গেইয়ে (চট্টগ্রাম শহর ডুবে গেছে)। এরকম জলে ভাসা চট্টগ্রাম সাম্প্রতিক সময়ে আর দেখা যায়নি। টানা ভারী বর্ষণে গতকাল তলিয়ে গেছে নগরীর বিশাল এলাকা। নিচু অঞ্চলগুলোর পাশাপাশি বেশ কিছু নতুন এলাকাও প্লাবিত হয়েছে। এতে করে দিনভর পানিবন্দি ছিল লাখ লাখ মানুষ। বেলা বাড়ার সাথে সাথে নিচু এলাকাগুলোতে পানিও বাড়তে থাকে। পূর্ব বাকলিয়া, পশ্চিম বাকলিয়া, দক্ষিণ বাকলিয়া, হালিশহর, পূর্ব ষোলশহর এলাকার হাজার হাজার পানিবন্দি মানুষ তাদের নিচতলার বাসা এবং বস্তিঘর ছেড়ে নিরাপদে আশ্রয় নেয়। এদিকে দেওয়ানবাজার, চকবাজার, কাপাসগোলা, শুলকবহর, বাদুরতলা, মুরাদপুর, বহদ্দারহাট, রহমতগঞ্জ, জামালখান ঘুরে দেখা গেছে এই এলাকাগুলো সকাল থেকে সারাদিন কোমর পানিতে নিমজ্জিত ছিল।
    দেশের অন্যতম প্রধান পাইকারি বাণিজ্যিক এলাকা চাক্তাই-খাতুনগঞ্জের দোকানপাটসহ অসংখ্য গুদামে পানি ঢুকেছে। এছাড়া টেরীবাজার, বক্সিরহাট, চকবাজারের চক সুপার মার্কেট, রেয়াজউদ্দিন বাজারসহ নগরীর অনেক মার্কেট পানিতে তলিয়ে গেছে। সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে বাকলিয়া, পূর্ব ষোলশহরসহ অন্যান্য এলাকায় রাতভর উদ্ধার কার্যক্রম চালিয়ে পানিবন্দি মানুষদের নিরাপদে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে তাদের মাঝে শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে।
    এদিকে বাকলিয়া, মুরাদপুর, রামপুরসহ পিডিবির কয়েকটি সাব স্টেশন পানির নিচে তলিয়ে গেছে। এসব এলাকায় পিডিবি সংযোগ বন্ধ করে দিয়েছে। কালুরঘাট ফায়ার সার্ভিস স্টেশনও পানিতে ডুবে গেছে বলে জানা গেছে। একটানা ভারী বর্ষণে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়ক পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় নগরবাসীকে সীমাহীন ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে। নগরীর দুই নম্বর গেট, মুরাদপুর ও বাকলিয়া, চকবাজার এলাকায় অসংখ্য সিএনজি টেক্সিসহ প্রাইভেট কার পানিতে আটকা পড়ে। অনেক গাড়ির ইঞ্জিন নষ্ট হয়েছে। অনেক স্কুলের নিচতলা পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় কর্তৃপক্ষ স্কুল বন্ধ ঘোষণা করে। এদিকে ভোর থেকে বজ্রসহ ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে নগরীর অধিকাংশ স্কুলে শিক্ষার্থী উপস্থিতির হার ছিল কম। গতকাল দুপুরে সরেজমিনে পশ্চিম বাকলিয়া, দক্ষিণ বাকলিয়ার বেশ কিছু এলাকাসহ চকবাজার, কাপাসগোলা, শুলকবহর, দেওয়ানবাজার, খলিফাপট্টি, বাদুরতলা, মুরাদপুর, বহদ্দারহাট, রহমতগঞ্জ, জামালখান ঘুরে দেখা গেছে এই এলাকাগুলোর বাসাবাড়ি ও দোকানগুলোতে পানি ঢুকে মূল্যবান আসবাবপত্র, দোকানের মালামাল, গাড়ির মূল্যবান যন্ত্রাংশসহ বিভিন্ন ধরনের মালামাল নষ্ট হয়েছে। জানা গেছে, বাকলিয়ার তিনটি ওয়ার্ডের প্রায় সব এলাকা, দুই নম্বর গেট, চান্দগাঁও আবাসিক এলাকা, বিবিরহাট, জিইসি মোড়, প্রবর্তক মোড়, মোগলটুলি, পাঁচলাইশ, কাতালগঞ্জ
    আবাসিক এলাকা, আগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক এলাকা, পাথরঘাটা, হালিশহর ও পতেঙ্গাসহ নতুন নতুন এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। আগ্রাবাদ এক্সেস রোডে আনজুমান প্যালেসে হালিশহরের বিপুল সংখ্যক লোকজন আশ্রয় নিয়েছে বলে ওই এলাকার লোকজন জানিয়েছেন।
    এদিকে সিটি কর্পোরেশনের ৪১ ওয়ার্ডের কাউন্সিলরদের যে কোনো জরুরি পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রস্তুত থাকতে সিটি মেয়র নির্দেশ দিয়েছেন। কিছু কিছু ওয়ার্ডে কাউন্সিলররা কন্ট্রোল রুম খুলেছেন বলে জানা গেছে। পানিবন্দি মানুষদের উদ্ধারের জন্য এবং নগরীর পানি দ্রুত পানি নিষ্কাশনের জন্য সিটি কর্পোরেশনের তিনশ সদস্যের একটি টিম গতকাল সকাল থেকে কাজ শুরু করেছে। সিটি মেয়র সার্বক্ষণিক বিষয়টি মনিটরিং করছেন বলে জানিয়েছেন সিটি কর্পোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাইফুদ্দিন আহমদ সাকি। তিনি জানান, পানিবন্দিদের উদ্ধারসহ দ্রুত পানি নিষ্কাশনের জন্য সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক চেষ্টা চলানো হচ্ছে।
    নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় গতকাল সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত কয়েকটি এলাকায় যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। জলাবদ্ধতা ও ভারী বৃষ্টির কারণে শিক্ষার্থী, কর্মজীবীসহ খেটে খাওয়া মানুষ কর্মস্থল বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেতে পারেননি। যারা দুর্ভোগ মাড়িয়ে গেছেন তাদের বাসায় ফিরতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে।
    গতকাল গভীর রাত পর্যন্ত প্লাবিত বেশির ভাগ এলাকা থেকে প্রত্যাশা অনুযায়ী পানি সরেনি। জোয়ারের কারণে আগ্রাবাদ বেপারিপাড়া, চান্দগাঁও আবাসিক এলাকা, বহদ্দারহাট ও বাকলিয়া এলাকায় পানি বাড়ছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
    গতকাল বেলা ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামে ১০৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে পতেঙ্গা আবহাওয়া দপ্তর। পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ শেখ ফরিদ জানান, উত্তর বঙ্গোপসাগরে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে চট্টগ্রামে প্রবল বৃষ্টি হচ্ছে। আরো কয়েকদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে। দেশের তিন সমুদ্র বন্দরকে আগের মতোই তিন নম্বর সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
    এদিকে গতকাল বিকাল থেকে রাত পর্যন্ত পূর্ব বাকলিয়া, পশ্চিম বাকলিয়া, দক্ষিণ বাকলিয়া, হালিশহর, পূর্ব ষোলশহর এলাকার পানিবন্দি প্রায় ৫ হাজার মানুষকে উদ্ধার করে নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন সিটি কর্পোরেশনের উদ্ধার তৎপরতার বিশেষ টিমের প্রধান ও কর্পোরেশনের প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা সফিকুল মন্নান যীশু। তাদের মধ্যে পাউরুটি আর পানি সরবরাহ করা হয়েছে। তিনি জানান, নগরীর পানি নিষ্কাশনের অধিকাংশ পথ অবৈধ দখলে চলে যাওয়ায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে।
    এদিকে নগর পরিকল্পনাবিদদের মতে, পানি নিষ্কাশনের পথ সুগম না করলে খাল কেটেও কোনো লাভ হবে না। নগরীকে জলাবদ্ধতামুক্ত করতে গত এক বছর ধরে চাক্তাই খালসহ নগরীর গুরুত্বপূর্ণ খালগুলো কাটার জন্য মেয়র উদ্যোগ নিয়েছিলেন। সেই অনুযায়ী কাটা হয়েছে। তারপরও জলাবদ্ধতা গ্রাস করেছে নগরীকে।
    উল্লেখ্য, নগরীকে জলাবদ্ধতার হাত থেকে রক্ষা করতে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন চলতি মৌসুমে ৭ কোটি টাকা খরচ করে ১৭টি স্ক্যাভেটরের মাধ্যমে খাল থেকে ২২ হাজার ট্রাক মাটি তুলেছে।

  23. মাসুদ করিম - ২৭ জুন ২০১২ (১:১২ অপরাহ্ণ)

    যত পশ্চিমি পলিসি আছে তার মধ্যে সবচেয়ে খারাপ হল বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা। বার্মার উপর বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা তুলতে এখন আমরিকা বলছে নিষেধাজ্ঞা স্থগিত করা হল, বাতিল এখনই নয় — ধাপে ধাপে, বুঝে শুনে। বাণিজ্য নিধোজ্ঞার সময় কিন্তু তা করা হয়নি, নিষেধাজ্ঞাই যে এরকম! আমি বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা ঘৃণা করি।

    Asserting that its policy toward Burma is a “step-by-step” process, the US on Tuesday ruled out complete removal of economic sanctions against this Southeast Asian country, noting that based on the progress made by the new government, it finds it appropriate to only suspend these sanctions.

    “This is a step-by-step process, and there’s quite a road to go, as I think our Burmese guests would agree with,” the State Department spokesperson, Victoria Nuland, told reporters at her daily news conference where in the audience were some invited guests—a delegation of advisors from the Office of the Presidency in Burma. The delegation is currently visiting the United States at the invitation of the Asia Society and the US Institute of Peace.

    “I think, as our Burmese visitors know better than anyone, we have been encouraging the kind of opening and reform that we are now seeing in Burma for many months,” she said.

    Referring to a question regarding US Secretary of State Hillary Clinton, who is the first US foreign minister to visit Burma since the 1950s, Nuland responded: “She said then that we would match action with action.

    “So as Burma has gone forward with free, fair, parliamentary elections, has taken steps on the border, has begun to talk about opening its economy, we’ve tried to match those steps. We’ve had the naming of an ambassador,” she said.

    “We’ve had the beginning of suspension of sanctions. We’re working now on being able to license our companies for investment, for trade, etcetera. But as we’ve said, these are suspensions,” she noted.

    “These are not erasing of sanctions because our continued progress is contingent on Burma’s own continued progress in terms of democratic reform, economic opening, peace and security, national reconciliation, and good human rights standards throughout the country,” Nuland said.

    Responding to a question on the Rohingya crisis in Burma, the spokesperson said the US has been urging Bangladesh to assume its international responsibilities.

    “We have had contacts with both governments. As you know, we have been urging Bangladesh to open its border to treat refugees properly. We’ve been supportive and encouraging of the UN’s Special Envoy, who, I understand, is now in Rohingya State working with the Burmese government, working with the Rohingya to try to have a dialogue about grievances, to try to settle issues peacefully. And also, as I understand it, the UN’s envoy will be traveling to Bangladesh,” she said.

    “I think the fact that they [Bangladesh and Burma] are in dialogue with the Burmese is a good thing. But again, we’d like to see that border open,” she said.

    Meanwhile the United Nations announced that the UN Secretary-General’s Special Representative for Children and Armed Conflict, Radhika Coomaraswamy, will witness the signing of an agreement on Thursday in Burma to release children from the country’s armed forces.

    The new action plan sets out concrete and time-bound activities to ensure the separation of underage recruits from the army children and to prevent further recruitment. While in Burma, Coomaraswamy will meet with Burmese President Thein Sein, government ministers, UN agencies, civil society and the diplomatic community, a UN spokesman said.

    The Senate Foreign Relations Committee on Wednesday will hold a full committee confirmation hearing on the nomination of Derek Mitchell as US ambassador to Burma.

    লিন্ক : No Removal of Sanctions, Only Suspension: US

  24. মুনতাসির - ২৭ জুন ২০১২ (৯:৪২ অপরাহ্ণ)

    Muntasir Mamun and Mohammad Ujjal will ride this summer to collect and measure the amount of plastic and other waste they come across during their 5000 mile journey from Seattle to New York.

    For many people the idea of climate change is of growing concern, but not necessarily something they feel directly threatened by. The people of Bangladesh however are becoming increasingly alarmed at the potentially devastating consequences that are predicted to occur as sea levels rise in the future as a result if climate change.

    By undertaking this journey they hope to raise public awareness as to the impacts of trash not only on the immediate environment where it may be carelessly discarded but also to encourage people to think about the environmental impact chain that reaches right back to it’s production.

    Bangladesh is a deltaic plain that lies between the Himalayan Mountains and the Bay of Bengal and is criss-crossed by three major river systems; the Ganges, Brahmaputra and Meghna. It is the combination of these geographical features coupled with its low elevation and dense population that render it highly vulnerable to the impacts of climate change.

    web: http://www.trashmaniac.com

  25. মাসুদ করিম - ২৮ জুন ২০১২ (১২:৫৬ পূর্বাহ্ণ)

    বিখ্যাত গালাপাগোস কচ্ছপের শেষ প্রতিনিধি Lonesome George গত রোববার মারা গেছে। তার মৃতদেহ সংরক্ষণ করে ইকুয়েডরের সান্তাক্রুজ দ্বীপে প্রদর্শনীর জন্য স্থাপন করা হবে।

    The beloved Galapagos Islands giant tortoise known as Lonesome George will remain a tourist attraction even in death.

    Ecuador’s environment minister says the reptile that became a symbol of disappearing species will be embalmed and placed on display on Santa Cruz island.

    Minister Marcela Aguinaga told reporters Tuesday that an autopsy determined that Lonesome George died of old age. He was believed to be about 100 years old. He was found dead Sunday.

    Lonesome George was the last of the Pinta Island giant tortoise subspecies, and he failed to leave offspring despite the best efforts of conservationists.

    He was discovered in 1972 discovery on Pinta Island and became an ambassador of sorts for the archipelago off Ecuador’s coast whose unique flora and fauna helped inspire Charles Darwin’s ideas on evolution.

    লিন্ক : Dead Galapagos Tortoise, Lonesome George, To Be Embalmed And Displayed

  26. মাসুদ করিম - ২৮ জুন ২০১২ (৬:৩৮ অপরাহ্ণ)

    বার্মার অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধির বাধা কোথায়?

    As Burma strives to raise living standards, two key engines of economic growth—foreign investment and exports—remain hampered by a host of obstacles despite the recent suspension of Western sanctions on the long-isolated country.

    Although interest in Burma’s energy sector and extractive industries such as mining is strong, efforts to boost income from other areas that depend heavily on access to foreign markets, such as agriculture and manufacturing, are still struggling due to internal and external factors.

    According to the Ministry of Commerce, representatives from 29 countries visited Burma in the fiscal year that ended on March 31, but few brought deals that would do much to lift the country out of decades of poverty.

    “We have met many foreign businessmen and diplomats, but not much has come of it,” said Commerce Minister Win Myint in Naypyidaw on May 25. “In my opinion, we need more discussions among ourselves before we meet with them. There are many things we need to prepare.”

    While Burma’s own shortcomings—particularly its lack of infrastructure and investment laws—are a significant hurdle to growth, the protectionist practices of its trading partners are also an impediment.

    “We have tried to increase our export volume, but that isn’t good enough,” said Win Myint. “We need to improve our quality and add value if we want to profit more from trade, but that isn’t easy when other countries impose restrictions on us.”

    Citing the example of Burma’s trade difficulties with its neighbors, Win Myint said the country faces a variety of barriers to its exports.

    “China doesn’t buy Myanmar rice in accordance with the rules of the World Trade Organization (WTO),” he said, noting that Burmese rice does poorly on international markets because of its low quality.

    “We also export salt to Bangladesh, but they impose high taxes on our product,” said Win Myint, adding that the two countries are in talks to address the issue.

    Other observers say that some of Burma’s trading partners actively discourage attempts to produce value-added products.

    “We would like to export peanut oil to China, but China will only import the peanuts, which they buy for 4,200 kyat per viss [about US $3.10 per kilogram] and sell as oil for 44.8 yuan [$7] per kilo,” said Khin Soe, the owner of the Ayeyarwaddy Peanut Oil Trading Company.

    Even the recent suspension of most sanctions by the West has not gone far enough to create a level playing field for Burma’s exports, say business leaders in the country.

    “Getting back on the GSP list is not as important as becoming part of the Everything But Arms (EBA) scheme,” said Khine Khine Nwe, the joint secretary-general of the Union of Myanmar Federation of Chambers of Commerce and Industry.

    The GSP, or Generalized System of Preferences, is a formal system of exemption from the more general rules of the WTO, aimed at opening markets to products from developing countries.

    Burma was withdrawn from the GSP list in 1997 in response to findings by the International Labour Organization (ILO) of widespread forced labor in the country. The European Union, which suspended its sanctions on Burma in April, said it would support restoring the country’s GSP status once the ILO has reassessed the situation there.

    The EBA, which is part of the EU’s GSP scheme, was introduced in 2001 to further open European markets to all products, with the exception of armaments, from the world’s Least Developed Countries (LDCs).

    “Our neighbors, such as Bangladesh, Laos and Cambodia, are already included in the EBA program. Myanmar is also an LDC, so it should be given EBA status, too. If we only get GSP, how can we compete?” asked Khine Khine Nwe.

    লিন্ক : Burma’s Economy Faces Barriers to Growth

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.