মুক্তাঙ্গন-এ উপরোক্ত শিরোনামের নিয়মিত এই সিরিজটিতে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিন্কের তালিকা। কী ধরণের বিষয়বস্তুর উপর লিন্ক সুপারিশ করা যাবে তার কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম, মানদণ্ড বা সময়কাল নেই। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই তাঁরা মন্তব্য আকারে উল্লেখ করতে পারেন এখানে।
ধন্যবাদ।
আজকের লিন্ক
এখানে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিন্কের তালিকা। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই সুপারিশ করুন এখানে। ধন্যবাদ।
৩৩ comments
রেজাউল করিম সুমন - ১ নভেম্বর ২০১০ (১১:৫৫ অপরাহ্ণ)
আজ ইন্দোনেশিয়ার মাউন্ট মেরাপি আগ্নেয়গিরিতে আবারও অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়েছে। ক’দিন মাত্র আগে, ২৬ অক্টোবরের অগ্ন্যুৎপাতে ৩৮ জনের প্রাণহানি হয়েছিল; তবে এবারের ঘটনায় এখনো পর্যন্ত হতাহতের সংবাদ পাওয়া যায়নি। বিস্তারিত পড়ুন ও দেখুন — এখানে।
মাসুদ করিম - ২ নভেম্বর ২০১০ (১২:২৯ পূর্বাহ্ণ)
নাদিম এফ. পারাচা ইসলামের দল ও সংগঠনগুলোকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করেছেন। এর মাধ্যমে তিনি রাজনৈতিক ইসলামকে স্পষ্টভাবে বোঝানোর চেষ্টা করেছেন। তার ভাগগুলো এরকম : Islamic Fundamentalism (ইসলামি মৌলবাদ), Islamism (ইসলামবাদ), Islamic Neo-Fundamentalism (নব্য ইসলামি মৌলবাদ), Islamic Socialism (ইসলামি সমাজতন্ত্র), Liberal Islam (উদারতান্ত্রিক ইসলামি দল)।
বিস্তারিত পড়ুন : Understanding political Islam।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে এখানে উদারতান্ত্রিক ইসলামি রাজনৈতিক দল যাদের আয়ত্বে বড় ভোট ব্যাংক আছে সেই ভাগে ফেলা হয়েছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ইতিহাস তাকে বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষ সাধারণ রাজনৈতিক দল হিসাবেই গড়ে তুলেছিল। এখনো আমরা এই দলটিকে সেভাবেই দেখতে চাই। কিন্তু দলটি কি তা চায়? বা দলটি কি এই দাবি আর করতে পারে? আওয়ামী লীগ যদি সেই ধর্মনিরপেক্ষ অবস্থানে আর না থাকতে পারে, এবং কার্যত আওয়ামী লীগের পরিচয় যদি হয় উদারতান্ত্রিক ইসলামি রাজনৈতিক দল, তাহলে ইতিহাসের অমোঘ নিয়মে প্রগতিশীলতার সাথে আওয়ামী লীগের নাম আর উচ্চারিত হবে না, আওয়ামী লীগ হয়ে উঠবে এক উপযোগবাদী ইসলামি দল — যার সেরা উদাহরণ এখন তুরষ্কের ‘justice & development party’। কিন্তু আওয়ামী লীগ ডাইনেস্টি নির্ভর দল হলেও তার ইতিহাস তাকে আজো কোনো ইসলামি দলে পর্যবসিত করেনি, আমরা ভবিষ্যতের কথা জানি না, তাই আমাদের এতো শঙ্কা এতো উৎকণ্ঠা।
কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীর - ২ নভেম্বর ২০১০ (৭:৩৬ পূর্বাহ্ণ)
মাসুদ করিমের লিঙ্কের জন্য ধন্যবাদ। ইসলাম সম্পর্কে অনেক কিছুই জানা গেল_এর নানান মত-পথ তো আছেই। এক পথ, এক গ্রন্থ, এক সৃষ্টিবাদিতাই এ ধর্মের ভিতর প্রাবল্যমুখর উপাদান বার বার মাথাচাড়া দিয়ে উঠে।
সমাজতান্ত্রিক ইসলামের যে নজির আমরা এখানে দেখি, তার সাথে পিপিপি শুধু নয়, মোজাফফর-ন্যাপের কিছু কিছু কর্মধারাও জড়িত ছিল বা এখনও হয়ত আছে। ধর্ম-কর্ম-সমাজতন্ত্রই তাদের মূল শ্রোগান। এর সাথে মিহিসুরে হলেও নরম-শরম-অফিসিয়াল সমাজতন্ত্রের ধারক সিপিবির স্বর কখনও কখনও মিলে যেত_তারা মুসুল্লিদেরকে কনভার্ট করার নিশানা হিসাবে নামাজ-কালামে মগ্ন হওয়ারও ফতোয়া দিতেন।
সাদ্দামের বাথপার্টির সাথে ছিল বাসদের এক নিবিড় সম্পর্ক। আহমদ ছফা বা তার অনুসারীরা লিবিয়ান স্টাইলে ইসলামি সমাজতন্ত্র কায়েম করার জন্য একসময় জেহাদী ভাব পোষণ করতে শুরু করেছিলেন।
অত্র স্থলে ব্যবহৃত আমরা কারা? বাংলাদেশের তামাম জনতা, আওয়ামী লীগের প্রতি উদারভাবাপন্ন সাপোর্টার, মুক্তাঙ্গন ব্লগ নাকি মাসুদ করিমের বন্ধুবান্ধব?
ধর্মের সাথে আওয়ামী লীগ আর বিএনপি’র খাতির-প্রণয় আছে। তারা ভোটারদের ধরন দেখেই ঠিক করেন ইসলাম কিভাবে ব্যবহার করবেন। যেহেতু আওয়ামী লীগকে অন্যান্য জাতিগোষ্ঠী বেশি পরিমাণে ভোট দেয়, তারা ইসলামের কথা কৌশলে বলে। বিএনপি সেই কৌশলে যাওয়ার প্রয়োজন মনে করে না। আওয়ামী লীগের ৯৯.৫% মুসলিম সাপোর্টার ইসলামকে জীবনযাপনের অংশই মনে করে। এর জন্য তাদের জীবনযাপন, কর্মময়তা খেয়াল করলে তা অতি সহজেই বোঝা যায়।
কাজেই মাসুদ করিমের আমরা বলতে তিনি কি বুঝাতে চাইলেন তা আমি অন্তত বুঝিনি।
মাসুদ করিম - ২ নভেম্বর ২০১০ (২:১২ অপরাহ্ণ)
আমরা অর্থ সবাই নয় সংঘবদ্ধতাও নয়। আমরা এখানে আমার মতো কেউ কেউ।
বাথ বাসদ ও ন্যাপ সিপিবি এবং ছফা জেহাদ সংযোজন ভাল লাগল।
কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীর - ২ নভেম্বর ২০১০ (৯:৫৯ অপরাহ্ণ)
অনেক অনেক ভালোবাসা।
মাসুদ করিম - ২ নভেম্বর ২০১০ (২:২৩ অপরাহ্ণ)
বিস্তারিত পড়ুন : চলে গেলেন কলিম শরাফী।
রেজাউল করিম সুমন - ২ নভেম্বর ২০১০ (৮:৩৪ অপরাহ্ণ)
বলা যায়, একটি নয়, কয়েকটি যুগের অবসান হলো এই মানুষটির প্রয়াণের মধ্য দিয়ে। কলিম শরাফীর সামনে বসে তাঁর গান শুনছে সে — কোনো এক সামান্য শ্রোতার দীর্ঘলালিত এই স্বপ্নেরও অবসান হলো আজ!
কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীর - ২ নভেম্বর ২০১০ (১০:০০ অপরাহ্ণ)
সহমত প্রকাশ করছি।
রায়হান রশিদ - ৩ নভেম্বর ২০১০ (৩:০৩ পূর্বাহ্ণ)
১৯৮৫ সালে ভারতের ফয়জাবাদে ‘ভগবানজি’ বা ‘গুমনামি-বাবা’ নামের নির্জনবাসী যে সাধু দেহত্যাগ করেন তিনি কি আসলে নেতাজি সুভাস চন্দ্র বসু ছিলেন? হিউ পার্সেল এর লেখা।
মাসুদ করিম - ৩ নভেম্বর ২০১০ (২:৫৪ অপরাহ্ণ)
জেলহত্যা দিবস শুধু চার নেতার হত্যা নয়। বাংলাদেশের রাজনীতির ঐতিহ্যের খুনীদের নিষ্ঠুরতার ক্ষমতা প্রদর্শনেরও দিবস। বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর পেশাদার সেনাপতিদের এই দুঃসাহসকে জবরদস্তি বলেছেন, ভায়োলেন্স বলেছেন। এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলবার মতো এক অসাধারণ কলামে তিনি লিখছেন
লিন্ক এখানে।
শেখ হাসিনা বাবার কারাগারের দিনের স্মৃতির কথা বলছেন। কেন্দ্রীয় কারাগারের যেঘরটিতে শেখ মুজিব ছিলেন সেখানে তাকে যখন দেখতে যেতেন সেইসব দিনের কথা মর্মস্পর্শী ভাষায় লিখছেন
কারাগারে জাতীয় চার নেতাকে যেখানে হত্যা করা হয়েছে সেজায়গার কথা লিখছেন
বিস্তারিত পড়ুন : ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কিছু সময়।
রিমি, সোহেল ও জোহরা বলছেন তাজউদ্দিনকে নিয়ে।
বিস্তারিত পড়ুন এখানে।
মোহাম্মদ গোলাম রাব্বানী ঠিকই বলেছেন, তাজউদ্দিন আহমেদ ছিলেন নিভৃত নিঃশঙ্ক নিঃসঙ্গ নায়ক। ফ্যাশনদুরস্ত what to do নয় রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক প্রজ্ঞায় তিনি জানতেন সত্যিই কী করতে হবে।
বিস্তারিত পড়ুন এখানে।
মাসুদ করিম - ৩ নভেম্বর ২০১০ (৬:৪২ অপরাহ্ণ)
চেখভের ঘর বাঁচল একদল ব্রিটিশ চেখভপ্রেমীদের তৎপরতায়।
আরো পড়ুন এখানে।
মাসুদ করিম - ৪ নভেম্বর ২০১০ (৬:৪৪ অপরাহ্ণ)
গত দশ বছরে একশ’র মতো নতুন প্রজাতির সন্ধান মিলেছে আমাজানে। তাদের কয়েকজনকে দেখুন এখানে।
মাসুদ করিম - ৫ নভেম্বর ২০১০ (১:০২ অপরাহ্ণ)
ক্ষমতার বিষ দেখুন এখানে।
পৃথিবীর ৬.৮ বিলিয়ন মানুষের মধ্যে সবচেয়ে ক্ষমতাবান ৬৮ জনের পূর্ণাঙ্গ ফোর্বস তালিকা এখানে।
মাসুদ করিম - ৫ নভেম্বর ২০১০ (৭:৫৯ অপরাহ্ণ)
পাকিস্তানের আর যত ইতিহাস আছে ভুলে যান, শুধু এটাই পড়ুন
বিস্তারিত পড়ুন নাদিম এফ. পারাচা প্রণীত : Dr. Q T Khan’s concise history of Pakistan: Pt 1।
মাসুদ করিম - ৬ নভেম্বর ২০১০ (৭:৫৪ অপরাহ্ণ)
তিনি গেয়ে গেয়ে ক্লান্ত আর আমরা শুনে শুনে ক্লান্ত। ভারতীয় সঙ্গীত সত্যিই নিঃশেষ হয়ে যেতে পারে, এই অনবরত ফিল্মি গানের খোলস থেকে বের না হতে পারলে, নতুন গায়ক গায়িকারা পুরনোদের মতো ওই একই পথে আগের সেই সম্মান তো পাবেই না, বরং কাজের উৎসাহই হারিয়ে ফেলবে। আশা ভোঁসলে বলছেন
বিস্তারিত পড়ুন এখানে।
মাসুদ করিম - ৭ নভেম্বর ২০১০ (১০:১৮ পূর্বাহ্ণ)
বছরের শুরুতে জ্যোতি বসু আর বছরের প্রায় শেষে ৬ নভেম্বর ২০১০এ জীবনাবসান হল সিদ্ধার্থশঙ্কর রায়ের। পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির দুই তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বী এবং ভারতীয় রাজনীতিতে সবচেয়ে প্রভাবশালী দুই বাঙ্গালি প্রয়াত হলেন একই বছরে। সিদ্ধার্থশঙ্কর রায়ের নামের সাথে পশ্চিমবঙ্গে নকশাল দমন ও ভারতে জরুরী অবস্থা জারির ঘটনা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। ১৯৭৫ সালে ইন্দিরাকে লেখা এক চিঠিতে সিদ্ধার্থশঙ্কর রায়ই জরুরি অবস্থা ঘোষণার অর্ডিন্যান্সের খসড়া পাঠান এবং সেই অর্ডিন্যান্স মোতাবেক ইন্দিরা গান্ধী ভারতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন।
তার মৃত্যু সংবাদ পড়ুন এখানে ও বাকি অংশ এখানে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের অকৃত্রিম বন্ধু ছিলেন তিনি। আবার পশ্চিমবঙ্গে তার ক্ষমতাসীন থাকার সময়ে ১৯৭২-১৯৭৭ বাংলাদেশের রাজনীতিও ছিল বিপদশঙ্কুল ও বিপথে তাড়িত। দুই বাংলার কূটনৈতিক ক্ষেত্রে বোঝাপড়া বা অযোগ্যতার বা অসহিষ্ণুতার কোনো দায় কি আছে সিদ্ধার্থশঙ্করের? এ ব্যাপারে আমার তেমন জানা নেই, তবে প্রশ্নটি তোলা যায়।
মাসুদ করিম - ১০ নভেম্বর ২০১০ (৬:৪৩ অপরাহ্ণ)
প্রকৃতির প্রাণীদের কাছে,জার্মান সাপ্তাহিক ‘স্পিগেল’এর এক অসাধারণ ফটো গ্যালারি, দেখুন এখানে।
মাসুদ করিম - ১১ নভেম্বর ২০১০ (৯:৫৭ পূর্বাহ্ণ)
খুবই দুঃখজনক এই খবর। খবরের লিন্ক এখানে।
মাসুদ করিম - ১১ নভেম্বর ২০১০ (১০:০৪ পূর্বাহ্ণ)
বড় স্ক্রিনে কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবে আজ প্রথম দেখানো হবে সত্যজিত রায়ের ডকুমেন্টারি ‘সিকিম’। বিস্তারিত পড়ুন এখানে।
মাসুদ করিম - ১২ নভেম্বর ২০১০ (৪:৫০ অপরাহ্ণ)
কথা ছিল কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবের প্রতিদিনই কম করে হলেও একটি পাবলিক শো হবে ‘সিকিম’এর, কিন্তু প্রথম পাবলিক শো শেষ হবার পরেই আদালতের আদেশে আবার স্থগিত হয়ে গেল ‘সিকিম’এর প্রদর্শনী। সিকিমের একটি সংগঠন সেই রাজ্যে মামলা করে ছবিটি প্রদর্শন বন্ধ করার অন্তবর্তী আদেশ বের করেছে। বিস্তারিত পড়ুন এখানে ও এখানে।
মাসুদ করিম - ১১ নভেম্বর ২০১০ (৫:৪৯ অপরাহ্ণ)
১৯১৮ সালের ১১ নভেম্বর প্রথম বিশ্বযুদ্ধের অবসান হয়। ইউরোপ জুড়ে এই যুদ্ধে এক কোটি লোক প্রাণ হারায়। লিন্কটি যদিও ফরাসি ভাষায় তবুও প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ফ্ল্যাশ-ব্যাক হিসেবে আজকে যা খুঁজে পেয়েছি তার মধ্যে এই ফরাসি ভিডিওগুলোই সেরা মনে হল। ফরাসি সবাই বুঝতে না পারলেও ভিডিওর ভাষা সবাই বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশায় – দেখুন, এখানে।
মাসুদ করিম - ১২ নভেম্বর ২০১০ (৪:৩২ অপরাহ্ণ)
অং সান সু কি সহসাই মুক্তি পেতে পারেন।
লাইভ আপডেট অনুসরন করুন এখানে।
মাসুদ করিম - ১৩ নভেম্বর ২০১০ (৫:১৬ অপরাহ্ণ)
তিনি মুক্ত।
মাসুদ করিম - ১৪ নভেম্বর ২০১০ (৯:০৯ অপরাহ্ণ)
সু চি, তার খেদ নেই সামরিক শক্তির প্রতি — তিনি ভালবাসেন জনগণকে, যেমন জনগণ ভালবাসে তাকে — তিনি প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে এবং আশা জাগিয়ে রাখতে বলেছেন সকলকে — এবং যেকোনো মুহুর্তে আবার গ্রেপ্তার হতে পারেন তিনি। এখানে পড়ুন বিস্তারিত, সাথে আছে ছবি, শেষের ভিডিওটি দেখতে ভুলবেন না।
দিল্লি লেডি শ্রীরাম কলেজের প্রিন্সিপাল, সু চি-র সহপাঠী, ড. মীনাক্ষী গোপীনাথ লিখছেন
আগ্রহীরা এখানে দেখুন তথ্যচিত্র বার্মা ভি জে।
সু চি-কে অস্ট্রলিয়ান সংবাদ মাধ্যমে একটি স্লাইড শো।
বিস্তারিত পড়ুন এখানে।
মাসুদ করিম - ২০ নভেম্বর ২০১০ (১০:৫৩ পূর্বাহ্ণ)
অবশ্যই সু চি-র মুক্তি নয় বার্মার ম্যান্ডেলা মুহুর্ত, সু চি-ও তাই বলছেন
এখানে আরো কিছু বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন সু চি। বিস্তারিত পড়ুন এখানে।
মাসুদ করিম - ১২ নভেম্বর ২০১০ (৬:৫৫ অপরাহ্ণ)
এবছরের মাঝামাঝি উস্তাদ রশিদ খানের সাথে আলাপ হচ্ছিল, কখন উদ্বোধন হবে আগরতলায় তার বহু শ্রমে ও ত্রিপুরা রাজ্য সরকারের সহায়তায় নির্মিত ‘সঙ্গীত গ্রাম’এর — তখন ঠিক সময় বলতে পারছিলেন না, কিন্তু গত সপ্তাহে তারিখ যখন জানালেন ১২ নভেম্বর ২০১০, তখন কাজের ব্যস্ততায় আজকে আর আগরতলা যাওয়া হল না। আজকের উদ্বোধনে আসছেন বিখ্যাত মারাঠি অভিনেতা নানা পাটেকর। ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার উদ্বোধন করার পর সন্ধ্যায় শাস্ত্রীয় সঙ্গীত পরিবেশন করবেন রশিদ খান, শহিদ পারভেজ ও পণ্ডিত কুমার সেন। আগামী কাল থাকছে হরিপ্রসাদ চৌরাসিয়ার বাঁশি ও সতীশ বিয়াসের সন্তুর পরিবেশন।
এই সঙ্গীত গ্রামে শিক্ষা দেয়া হবে ‘গুরুকুল’ পদ্ধতিতে ও ঘরানা হবে রশিদ খানের ঘরানা ‘রামপুর-সাসয়ান’-এ। উন্মুক্ত প্রাকৃতিক পরিবেশে খোলা আকাশের নিচে তালিম দেয়া হবে শিক্ষার্থীদের, যেমন রশিদ খান নিজে তালিম পেয়েছেন তার নানা নিসার হুসেন খানের কাছ থেকে।
এখানে লাইব্রেরি, স্টুডিও, মিলনায়তন ও দূরের শিক্ষার্থীদের জন্য হোস্টেল ও গরীব শিক্ষার্থীদের জন্য থাকবে ‘স্টাইপেন্ড’এর ব্যবস্থা। প্রতিভাবান শিক্ষার্থীদের জন্য ‘সঙ্গীত গ্রাম’ নিজ খরচে ভারতে ও ভারতের বাইরে অনুষ্ঠান আয়োজনের ব্যবস্থা করবে।
‘সঙ্গীত গ্রাম’ আগরতলা গোয়ালা বস্তির খেজুর বাগানে অবস্থিত।
খবরের সূত্র, আজকাল, লিন্ক এখানে।
ঈশিতা দস্তিদার - ১৫ নভেম্বর ২০১০ (৭:২৭ অপরাহ্ণ)
কাশ্মীর নিয়ে সাম্প্রতিক বিতর্ক প্রসঙ্গে অরুন্ধতী রায়ের সাক্ষাৎকার — পড়ুন আজকের সমকাল-এ।
মাসুদ করিম - ১৬ নভেম্বর ২০১০ (৪:১৯ অপরাহ্ণ)
তার মৃত্যুখবর আজই জানলাম এক বন্ধুর কাছ থেকে, শিক্ষক কবি ও অনুবাদক পুরুষোত্তম লাল, যিনি পি.লাল নামেই বেশি পরিচিত ছিলেন, গত ৩ নভেম্বর ২০১০-এ ৮১ বছর বয়সে মারা গেছেন। তার একটি সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হয়েছিল দুয়েক বছর আগে ‘বইয়ের দেশ’এ, খুঁজে হাতের কাছে পেলাম না, পেলে সেই সাক্ষাৎকারের কিছু অংশ এখানে তুলে দিতে পারতাম। মহাভারতের ইংরেজি অনুবাদক, কলকাতার অনেক কবির কবিতার ইংরেজি অনুবাদক এবং বিখ্যাত ফরাসিবিদ চিন্ময় গুহের ভাষায় অসাধারণ সাহিত্যের শিক্ষক পি.লালের দি ইকোনোমিস্টের শোকলেখন পড়ুন এখানে
আর এখানে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবর : Professor P Lal: A teacher who made great impact on his students’ lives।
মাসুদ করিম - ১৬ নভেম্বর ২০১০ (১১:১০ অপরাহ্ণ)
পি. লাল সম্বন্ধে ছোট্ট পরিসরে ভাল করে জানতে অন্তরা দেব সেনের এই লেখাটি, আজকে যা খুঁজে পেলাম, তার মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য, পুরো পড়ুন : Thank You, Professor।
রেজাউল করিম সুমন - ২০ নভেম্বর ২০১০ (১০:১২ পূর্বাহ্ণ)
রুশ কথাসাহিত্যিক লিয়েফ্ তল্স্তোয়-এর (১৮২৮-১৯১০) জন্মের সার্ধশতবর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে অধুনালুপ্ত আফ্রো-এশীয় লেখক ইউনিয়ন ঢাকা থেকে প্রকাশ করেছিল একটি সমৃদ্ধ স্মারকগ্রন্থ। তিন দশক পেরিয়ে যাবার পরও সে-বইয়ের কপি সংগ্রহ করতে খুব বেশি বেগ পেতে হবে না এখনকার কোনো নবীন পাঠককে! সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পরেও রুশ-সোভিয়েত সাহিত্যের, বিশেষত ধ্রুপদী রুশ সাহিত্যের পাঠকপ্রিয়তা, আমাদের দেশেও কিছুমাত্র কমেনি। কিন্তু এমনকী ছোট পরিসরেও তলস্তোয়ের মৃত্যুশতবর্ষ উদ্যাপনের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে কি? খোদ রাশিয়াতেই-বা রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে কীভাবে উদ্যাপিত হচ্ছে আজকের এই দিনটি?
১৯১০ সালের ২০ নভেম্বর (পুরোনো রীতিতে ৭ নভেম্বর) রাশিয়ার একটি অখ্যাত রেলস্টেশন (আস্তাপোভো) ছিল বিশ্ববাসীর মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে। আর আজ? তল্স্তোয়ের স্বদেশেই রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে কতটা গুরুত্বের সঙ্গে পালিত হচ্ছে তাঁর মৃত্যুশতবর্ষ? পড়ুন শ্রীমতী রোজামন্ড বার্ট্লেট্-এর লেখা — Tolstoy’s ‘Afterlife’: an Ambivalent Centenary.
রেজাউল করিম সুমন - ২০ নভেম্বর ২০১০ (১০:৩২ পূর্বাহ্ণ)
শ্রীমতী র. বার্ট্লেট্-এর সদ্যপ্রকাশিত তল্স্তোয়-জীবনী Tolstoy: A Russian Life (নভেম্বর ২০১০) পড়ে লিখেছেন সুজান রিচার্ড্স্ — এখানে।
মাসুদ করিম - ২৯ নভেম্বর ২০১০ (১২:২১ পূর্বাহ্ণ)
হলুদ সাগরে দুই কোরিয়ার চলমান উত্তেজনা। কিছু ছবি।
রেজাউল করিম সুমন - ৩০ নভেম্বর ২০১০ (৮:৩৯ অপরাহ্ণ)
বাঙালির বিশ্বজোড়া অভিবাসন নিয়ে bdnews24.com-এর “মতামত-বিশ্লেষণ” বিভাগে লিখেছেন কামরুল হাসান। পড়ুন :‘অভিবাসনের সোনার হরিণ ও বাঙালীর বিশ্বপরিক্রমা’।