সুপারিশকৃত লিন্ক: সেপ্টেম্বর ২০১০

মুক্তাঙ্গন-এ উপরোক্ত শিরোনামের নিয়মিত এই সিরিজটিতে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিন্কের তালিকা। কী ধরণের বিষয়বস্তুর উপর লিন্ক সুপারিশ করা যাবে তার কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম, মানদণ্ড বা সময়কাল নেই। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই তাঁরা মন্তব্য আকারে উল্লেখ করতে পারেন এখানে।
ধন্যবাদ।

আজকের লিন্ক

এখানে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিন্কের তালিকা। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই সুপারিশ করুন এখানে। ধন্যবাদ।

৩৭ comments

  1. মাসুদ করিম - ১ সেপ্টেম্বর ২০১০ (৩:১২ অপরাহ্ণ)

    মহান নারী শিল্পীর কথা ভাবছেন? করাচির কথা ভাবুন।

    “Why have there been no great women artists?” asked American art historian Linda Nochlin in a landmark 1971 essay.

    Four decades later, her question still stands: while a handful of Western female painters, sculptors, and performance artists—Frida Kahlo, Louise Bourgeois, Marina Abramovic—have achieved the same level of fame as their male counterparts, the West’s elite art world continues to be dominated by male artists, curators, dealers, and collectors.
    Look elsewhere around the globe, however, and women are thriving in some of the most dynamic up-and-coming art scenes. They’re even achieving widespread success in a country not exactly known for women’s rights: Pakistan. Female artists from the developing Muslim nation have been recently feted in exhibits like last year’s Hanging Fire at New York’s Asia Society and the Fukuoka Asian Art Triennial in Japan.

    Women also hold prime positions of influence in Pakistan’s art system, running prestigious galleries such as Karachi’s Canvas and Poppy Seed, and heading key art institutes such as the School of Visual Arts at Beaconhouse National University in Lahore (under the direction of Salima Hashmi), and Lahore’s National College of Arts, which is overseen by Naazish Ataullah.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  2. মাসুদ করিম - ২ সেপ্টেম্বর ২০১০ (১২:৩২ অপরাহ্ণ)

    ইন্টারনেটে বাংলা ভাষার আরেকটি দুয়ার খুলল, টেক্সট টু স্পিচ সফট সফটওয়্যার-এর মাধ্যমে এখন লেখা কথা পড়ার পাশাপাশি শোনাও যাবে। আর এই অভিজ্ঞতা নিতে হলে ‘প্রথম আলো শ্রুতি’তে আসুন।

    ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর রিসার্চ অন বাংলা ল্যাংগুয়েজ প্রসেসের (সিআরবিএলপি) সহায়তায় এ কার্যক্রম চালু করা হয়। সিআরবিএলপি এই শ্রুতি সংস্করণের বাংলা লেখা থেকে বলার (টেক্সট টু স্পিচ) সফটওয়্যার তৈরি করেছে।
    অনুষ্ঠানে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আইনুন নিশাত বলেন, বাংলা লেখা পড়ে শোনানোর এ প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা এখনো চলছে। এ কার্যক্রমে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। প্রথম আলোর এ উদ্যোগকে স্বাগত জানান তিনি। এ ব্যাপারে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রথম আলোর মধ্যকার সহযোগিতা আরও দৃঢ় করতে তিনি সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
    শ্রুতি সংস্করণের উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করে প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান বলেন, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীরা পত্রিকা পড়তে পারেন না। তাঁদের এ কাজটি সহজ করে দিতেই প্রথম আলোর এই শ্রুতি সংস্করণ। শুধু দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীরা নন, নিরক্ষর ব্যক্তিরাও এখন পত্রিকায় প্রকাশিত খবর শুনতে পারবেন। ভবিষ্যতে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য শিক্ষা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে আরও কাজ করার ব্যাপারে প্রথম আলোর আগ্রহের কথা জানান তিনি।
    ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সিআরবিএলপির প্রধান মুমিত খান বলেন, ইংরেজি ভাষায় টেক্সট টু স্পিচ নিয়ে ৪৫ বছর ধরে কাজ চলছে। আর বাংলা ভাষায় এ কাজ চলছে মাত্র পাঁচ বছর ধরে। তাই এ প্রযুক্তিকে আরও সাবলীল করতে নিরন্তর গবেষণা চালিয়ে যেতে হবে। তিনি জানান, প্রথম আলোর শ্রুতি সংস্করণে বাংলা টেক্সট টু স্পিচের একেবারে প্রাথমিক সংস্করণ (১.০) রয়েছে। পরবর্তী সংস্করণের কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। তিনি বলেন, এ প্রযুক্তির মান আরও উন্নত করা সম্ভব, তবে এ জন্য সময় লাগবে এবং সবার সহযোগিতায় কাজটি সম্পন্ন হবে।
    এই সফটওয়্যারের মানোন্নয়নের সঙ্গে জড়িত শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা জানান, বাংলা টেক্সট টু স্পিচের এই প্রযুক্তির প্রোগ্রামিং সংকেত উন্মুক্ত (ওপেনসোর্স) রাখা হয়েছে। ফলে কোনো প্রোগ্রামার চাইলে এই সফটওয়্যারের উন্নয়ন করতে পারবেন।
    অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ভিজুয়ালি ইমপেয়ারড পিপলস সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসেন মজুমদার, ন্যাশনাল ফোরাম অব অর্গানাইজেশন ওয়ার্কিং উইথ দ্য ডিজঅ্যাবলের মহাসচিব জওয়াহেরুল ইসলাম, ডিজঅ্যাবল চাইল্ড ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক নাসরিন জাহান, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী রাসেল হাসান, সিআরবিএলপির সদস্য ফিরোজ আলম, মুর্তজা হাবিবসহ অনেকে।

    খবরটি বিস্তারিত পড়ুন এখানে

    আর আমরা নির্মাণব্লগের জন্য কি ব্যবহার করতে পারি এই প্রযুক্তি?

  3. মাসুদ করিম - ২ সেপ্টেম্বর ২০১০ (৫:৪১ অপরাহ্ণ)

    হকিং-এর নতুন বই ‘The Grand Design’ বাজারে আসবে এক সপ্তাহের মধ্যে। বাংলাদেশের বাজারে আসতে আরো ১/২ মাস। তিনি বলছেন

    Because there is a law such as gravity, the universe can and will create itself from nothing. Spontaneous creation is the reason there is something rather than nothing, why the universe exists, why we exist

    তার মানে স্রষ্টা নেই, আছে সৃষ্টি। বিস্তারিত পড়ুন এখানে

    • মাসুদ করিম - ৬ সেপ্টেম্বর ২০১০ (১০:০২ অপরাহ্ণ)

      ‘আল্লাহ নেই, ডির‌্যাক তার নবী’, বিখ্যাত ইংরেজ গণিতবিদ পল ডির‌্যাকের এক বন্ধু বলেছিলেন এই কথা, আর ডির‌্যাক বলেছিলেন ‘আল্লাহ অত্যন্ত উঁচুমানের এক গণিতবিদ’। বিশ্বস্রষ্টা বা আল্লাহ বিতর্কের অবসান কি হকিং করতে পেরেছেন তার নতুন বইয়ে?

      Einstein’s views were largely shared by his acquaintance Paul Dirac, the greatest English theoretician since Newton. Dirac, like Newton and Hawking, held the Lucasian Chair of Mathematics at Cambridge University. For Dirac, the greatest mystery of the universe was that its most fundamental laws can be expressed in terms of beautiful mathematical equations. Towards the end of his life, in the 1970s and early 1980s, Dirac often said that mathematical beauty “is almost a religion to me”.

      As a young man, he was an outspoken atheist, drawing his colleague Wolfgang Pauli to comment, “There is no God and Dirac is his prophet.” Decades later, in 1963, Dirac was happy to use theological imagery: “God is a mathematician of a very high order.” He was speaking metaphorically, but we know what he meant. Yet I think it is misleading, especially when talking about science to non-specialists, to play fast and loose with the idea of God.

      Hawking’s view appears to be that the belief in a God-created universe can be supplanted by a belief in M-theory, a good candidate for a fundamental theory of nature at its finest level. Experts assure us of the potential of this theory and I for one am quite prepared to believe them.

      One problem with the theory is that it looks as though it will be extremely difficult to test, unless physicists can build a particle accelerator the size of a galaxy. Even if the experimenters find a way round this and M-theory passes all their tests, the reasons for the mathematical order at the heart of the universe’s order would remain an unsolvable mystery.

      Even religious scientists – and there are still a few – never use the God concept in their scientific work. Perhaps it is time for a moratorium on the use of the concept in popularisations, too? This would avoid mixing up scientific and non-scientific statements and put an end to the consequent confusions. I think it wise for scientists and religious believers to keep out of each other’s territory – no good has come out of their engagement and I suspect it never will.

      But this is naive. The science-religion relationship, in so far as there is one, continues to be a crowd-pleaser. It seems to be a fundamental law of PR that the God-science debate is a sure-fire source of publicity. Always welcome when one has a book to sell.

      বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  4. মাসুদ করিম - ৩ সেপ্টেম্বর ২০১০ (৪:১৩ অপরাহ্ণ)

    আমি তার অভিনীত ছবি নাটক কিছুই দেখিনি, দেখে চিনতেও পারছি না, অথচ কলকাতার ‘আজকাল’ পত্রিকায় বিশাল খবর ‘দিলীপ রায়ের জীবনাবসান’ । তারপর আরো জানতে পারলাম তার জন্ম ১৯৩১ সালের ১৭ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের ফিরিঙ্গিবাজার। কর্মজীবনে ব্যাপৃত ছিলেন ‘ছবিতে, নাটকে, আন্দোলনে’। দুসপ্তাহের বেশি হাসপাতালবাসের শেষ হল ২ সেপ্টেম্বর ২০১০ বিকেলে, ৭৯ বছর বয়সে পৃথিবী থেকে বিদায় নিলেন ‘চেনা বাদশার মুখ’

    ** প্রতিটি লিন্ক আজকালের, কাজেই তড়িঘড়ি পড়ে নিন, ওদের লিন্কগুলো আবার ৩/৪ সপ্তাহের বেশি সচল থাকে না। আবার এমন সমস্যা ‘ব্লককোট’ করেও রাখা যায় না, কারণ তাদের সাইটে ওরা ইউনিকোডে বাংলা লেখে না।

    • বিনয়ভূষণ ধর - ৪ সেপ্টেম্বর ২০১০ (৯:৩৮ অপরাহ্ণ)

      @মাসুদ ভাই!!!

      ** প্রতিটি লিন্ক আজকালের, কাজেই তড়িঘড়ি পড়ে নিন, ওদের লিন্কগুলো আবার ৩/৪ সপ্তাহের বেশি সচল থাকে না। আবার এমন সমস্যা ‘ব্লককোট’ করেও রাখা যায় না, কারণ তাদের সাইটে ওরা ইউনিকোডে বাংলা লেখে না।

      আপনার কথাই ঠিক হলো অবশেষে…লিঙ্ক সচল আছে কিন্তু ইউনিকোড দিয়ে না লিখার কারণে কোনকিছু পড়া যাচ্ছেনা আসলে…

      • মাসুদ করিম - ৬ সেপ্টেম্বর ২০১০ (৯:৪০ অপরাহ্ণ)

        @বিনয়ভূষণ ধর
        লিন্কগুলো ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার দিয়ে খুলে দেখতে পারেন। মনে হয় পড়তে পারবেন।

  5. মাসুদ করিম - ৬ সেপ্টেম্বর ২০১০ (১০:১৭ অপরাহ্ণ)

    স্থিরচিত্রে নিউজিল্যান্ডের ভূমিকম্প, দেখুন এখানে

  6. মাসুদ করিম - ৬ সেপ্টেম্বর ২০১০ (১১:০২ অপরাহ্ণ)

    ১৯৮৭-১৯৯২ এই পাঁচ বছর আমি কতবার ‘দশদিগন্তের দ্রষ্টা’ পড়েছি আমার নিজেরই হিসেব ছিল না, আজ আর মনেও নেই। কিন্তু ওই বইটির লেখক আবদুল মান্নান সৈয়দের আর কোনো বই কখনো পড়িনি, আর কোনোদিন ওর সম্বন্ধে উৎসাহও দেখাইনি। সংস্কৃতির যেবলয়ে তার বিচরণ, তা আর ভাল লাগেনি আমার। তিনি মারা গেলেন গতকাল, মন ভার হয়ে আছে।

    কবি-গবেষক-প্রাবন্ধিক আবদুল মান্নান সৈয়দ আজ সন্ধ্যা ছয়টা পাঁচ মিনিটে মারা গেছেন।মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৭ বছর। তিনি ১৯৪৩ সালের ৩ আগস্ট পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগণায় জন্মগ্রহণ করেন।
    বাংলাদেশের সাহিত্যজগতে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। বাংলাদেশে কবি জীবনানন্দ দাশকে নিয়ে তিনিই প্রথম গবেষণামূলক গ্রন্থ রচনা করেন। শুধু জীবনানন্দকে নিয়ে নয়, কাজী নজরুল ইসলাম, ফররুখ আহমদ, সিকানদার আবু জাফর প্রমুখ কবিকে নিয়ে তিনি মৌলিক গবেষণা করেন। ‘শুদ্ধতম কবি’, ‘নজরুল ইসলাম: কবি ও কবিতা’ প্রভৃতি তাঁর মৌলিক গবেষণাগ্রন্থ।
    ষাটের (১৯৬০) দশকের শক্তিশালী কবি হিসেবে সমহিমায় প্রতিষ্ঠিত। ‘জন্মান্ধ কবিতাগুচ্ছ’, ‘রৌদ্রের চিকিত্সা’, ‘সংবেদন ও জলতরঙ্গ’ প্রভৃতি তাঁর প্রধান কাব্য। ‘সত্যের মতো বদমাশ’, ‘মৃত্যুর অধিক’ প্রভৃতি তাঁর ছোটগল্প আর ‘পোড়ামাটির কাজ’, ‘হে সংসার লতা’ প্রভৃতি তাঁর উপন্যাস। নাটকসহ ভাষামাধ্যমের প্রায় সব শাখায় তিনি সক্রিয়ভাবে বিচরণ করেছেন।
    অধ্যাপনার মাধ্যমে তিনি তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন। এর বাইরে তিনি নজরুল ইনস্টিউটের নির্বাহী পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন। সাহিত্যে অবদানের জন্য তিনি ১৯৮১ সালে বাংলা একাডেমী পুরস্কারে ভূষিত হন। এ ছাড়া তিনি আলাওল সাহিত্য পুরস্কার, নজরুল পদক লাভ করেন।

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  7. মাসুদ করিম - ৭ সেপ্টেম্বর ২০১০ (১২:৫৭ অপরাহ্ণ)

    ১৭ দিন অপেক্ষার পর শেষ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ায় কোয়ালিশন সরকার গড়তে যাচ্ছে লেবার পার্টি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এবারই প্রথম অস্ট্রেলিয়া ঝুলে থাকা সংসদ দেখতে পেল। শেষ পর্যন্ত সরকার গঠনের বহুকাঙ্ক্ষিত ৭৬ আসনের অংক মেলাতে সফল হওয়াতে লেবার নেত্রী জুলিয়া গিলার্ডকে অভিনন্দন।

    Having spent just three weeks in the job before she called the election, Ms Gillard has narrowly avoided becoming one of the shortest-serving prime ministers in Australian history and instead will lead Labor to govern in the country’s 43rd Parliament.

    When it sits, the new Parliament will be subjected a major overhaul, as brokered by the independents.

    Question Time will be revamped, an independent speaker will be installed and there will be new powers for committees.

    Today’s decision comes 17 days after the federal election resulted in the loss of a swag of Labor seats in Queensland and New South Wales and left both major parties short of a majority for the first time since World War II.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

    • বিনয়ভূষণ ধর - ৭ সেপ্টেম্বর ২০১০ (৭:৩৩ অপরাহ্ণ)

      @মাসুদ ভাই!
      আপনাকে একটা মজার কথা বলি…আমরা যারা বাঙ্গালি তারা অতি মাত্রায় উৎসাহী সবকিছুতে…অস্ট্রেলিয়ার মানুষেরর মাথা-ব্যাথা নেই ওদের পরবর্তী সরকার কোন দল গঠন করবে…আর আমরা তা নিয়ে অকারণে লাফালাফি করছি…ব্যাপরগুলো খুব দু:খজনক!!!

      • মোহাম্মদ মুনিম - ৭ সেপ্টেম্বর ২০১০ (১০:০৭ অপরাহ্ণ)

        বিনয়,
        বাংগালীদের (মানে বাংলাদেশীদের) বিদেশের খবর নিয়ে সিরিয়াস কোন আগ্রহ আছে বলে আমার মনে হয় না। কেবল আমেরিকা কোন মুসলিম দেশ আক্রমন করলে সেই দেশ নিয়ে কিছু আবেগী কথাবার্তা হয়। আর আছে জাপানীরা কথা কম বলে কাজ বেশী করে এই জাতীয় কিছু সেকেলে গালগল্প (আমার কাছ মার্কিন প্রবাসী কোরিয়ানদের বাঙ্গালীদের চেয়ে অনেক বেশী গল্পবাজ মনে হয়েছে)।
        আমি বিদেশের রাজনীতি নিয়ে বাংলাদেশী পত্র পত্রিকায় খুব ভালো বিশ্লেষনধর্মী লেখা পড়েছি বলে মনে পড়ছে না। মাসুদ ভাই অনেকদিন ধরেই বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক এবং অন্যান্য খবর নিজে পড়ছেন এবং আমাদের জানাচ্ছেন। এই কাজটা অন্য কেউ করছে না। এটার মধ্যে খারাপ কিছু নেই।

        • বিনয়ভূষণ ধর - ৯ সেপ্টেম্বর ২০১০ (১:১০ অপরাহ্ণ)

          মুনিম!!!…

          মাসুদ ভাই অনেকদিন ধরেই বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক এবং অন্যান্য খবর নিজে পড়ছেন এবং আমাদের জানাচ্ছেন। এই কাজটা অন্য কেউ করছে না। এটার মধ্যে খারাপ কিছু নেই।

          মাসুদ ভাইয়ের কাজগুলোকে আমি প্রশংসার দৃষ্টিতে দেখি সবসময়। আমার মন্তব্যের কোথাও এই জাতীয় কাজগুলোকে আমি ভালো বা খারাপ কোনকিছুর উল্লেখ কিন্তু করিনি। আর এটা নিয়ে মাসুদ ভাইয়ের সাথে ব্যাক্তিগতভাবে কথা হয়েছে আমার। এটা ছিলো আমার একান্ত ব্যাক্তিগত মতামত মাত্র…

  8. মাসুদ করিম - ৭ সেপ্টেম্বর ২০১০ (৩:১৭ অপরাহ্ণ)

    কী বলব একে ‘নোয়াখালি ফ্যাক্টর’? বিএনপির শক্তি প্রক্রিয়ায় প্রায়ই খালেদা জিয়ার নাম জড়িয়ে এই ‘নোয়াখালি ফ্যাক্টর’এর কথা শোনা যায়। সাম্প্রতিককালে জয়নাল আবেদিন ফারুককে ঘিরে এমন কথা শোনা গেছে, এখন শোনা যাচ্ছে মওদুদ আহমেদকে ঘিরে। খালেদা জিয়া কয়েকিদন দেশে নেই, এর মধ্যেই নাজমুল হুদা মুখ খুললেন মওদুদের বিরুদ্ধে। আসলে সেপ্টেম্বরের শুরু থেকে খালেদা ওমরায় গিয়ে কেমন যেন, তারেক জিয়াকে উদযাপন করার সুযোগ করে দিয়ে গেছেন বিএনপির নেতাকর্মীদের। সেভাবেই চলছে সবকিছু, গত কয়েকদিনে নেতাকর্মীদের তারেক বন্দনার যেজোয়ার উঠেছে, খালেদা জিয়া কি আর তার পুরনো জায়গা ফিরে পাবেন? আর যেভাবে নাজমুল হুদা হঠাৎ করে মওদুদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলছেন,খালেদা জিয়া ও তার ‘নোয়াখালি ফ্যাক্টর’ কি ‘ঢাকা-উত্তরবঙ্গ’চাপে পিষ্ট হযে যাবে?

  9. মাসুদ করিম - ৭ সেপ্টেম্বর ২০১০ (৩:২৭ অপরাহ্ণ)

    চীন-ভারত দুই বড় প্রতিবেশীর চাপে নেপাল এক ভয়ংকর রাজনৈতিক সংকট অতিক্রম করছে, প্রধানমন্ত্রীর ‘মিউজিক্যাল চেয়ার’এ কে বসবে তার দোলাচাল অসহ্য হয়ে উঠছে। আসলে বৃহৎ ব্যবসা, সেনাবাহিনী, রাজচক্র এসবের ক্ষমতার অধিকারীদের নেপালের কোনো রাজনৈতিক দলই আয়ত্তে আনতে পারছে না। এই তিন কেন্দ্রের চাবি নিয়ে লড়াই চলছে চীন-ভারতের মধ্যে। সেনাবাহিনী ও রাজচক্রে ভারত কিছুটা এগিয়ে থাকলেও বৃহৎ ব্যবসায় চীন অনেক এগিয়ে। আর এই প্রবল প্রতিবেশীদের তাড়নায় নেপালের রাজনীতি ও গণমানুষের অবস্থান আজ খুবই নাজুক।

    Nepal is currently in an even more perilous condition than it was in the 1990s. The polarisation between parties is much more intense, the magnitude of the tasks—integration and rehabilitation of Maoist ex-combatants, constitution drafting—is greater, and the power vacuum is of a size perhaps never before seen in Nepal’s history as a single, independent nation. In their attempts to cultivate the support of the two powerful neighbours against their rivals within the country, the parties are drawing them into our internal politics and exacerbating their mutual hostility at a rapid pace. Equally worrying is the external dimension in this new dynamic, perhaps not under Nepal’s control entirely; as a result, Nepal could be a new front in the big-power rivalry between the giant neigbhours. The consequences—to institutions, to democracy, to the peace and constitution drafting processes, to the nation’s ability to remain autonomous and pursue a coherent policy line—are likely to be devastating.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

    • মাসুদ করিম - ৮ সেপ্টেম্বর ২০১০ (৪:১৭ অপরাহ্ণ)

      নেপালের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রমোদ মিশ্রের কলাম।

      it’s time that the Madhesis and the UML broke their neutrality to vote for the Maoist-led coalition government. This government will either deliver or destroy the Maoists’ credibility as doers rather than just another group of fiery speech makers. This will also, thankfully for many, be the end of Prachanda’s aura.

      There is another reason why the Maoists ought to be given a chance to lead the government. India’s wish that Nepali politics ought to run to serve its interests is all right. When the US had its Presidential election in 2008, American citizens voted but the entire world participated in their hopes, sighs, and wishes. When Obama won, the entire world breathed better and celebrated because the American presidential election directly or indirectly affect the lives of people everywhere. It would also be understandable if India influenced Nepali elections subtly because the nature of the government in Kathmandu has direct bearing on India (as India’s election has on Nepal) because of the open border and regional geopolitics. But the crude interventionist approach that the Indian embassy officials have shown—threats, explicit manipulation, persuasion to vote against the Maoists—not only makes India disliked among more and more Nepalis but is humiliating Nepalis, including the Madhesis who ought to be India’s supporters for reasons of culture, geography, history and politics.

      One wonders who has begun to shape India’s Nepal policy in New Delhi these days. To be sure, many Nepalis hate the Maoists but they don’t hate them enough to allow India to come and intervene in the prime ministerial election—unless the Maoists capture power by force with outside help. So, India is another reason why Nepal’s political parties should support the Maoists to form the next government.

      This will serve two goals: it will finish off the Maoists if they fail to deliver and it will also restore Nepal’s self-respect that has been severely hurt in the past months’ political developments.

      বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  10. মাসুদ করিম - ৯ সেপ্টেম্বর ২০১০ (১০:১৭ পূর্বাহ্ণ)

    এগার সেপ্টেম্বর ২০১০ সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত সবাইকে একটি করে কোরান পোড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে ফ্লোরিডার এক ছোট্ট চার্চ। আমেরিকা ও বিশ্বজুড়ে প্রতিবাদ ও ভ্যাটিকানের বিরুদ্ধতা সত্ত্বেও ওই চার্চের রেভারেন্ড টেরি জোন্স তার সংকল্পে অটল আছেন।

    Rev. Terry Jones, who is known for posting signs proclaiming that Islam is the devil’s religion, says the U.S. Constitution gives him the right to publicly set fire to the book that Muslims consider the word of God.

    Gen. David Petraeus warned Tuesday in that “images of the burning of a Quran would undoubtedly be used by extremists in Afghanistan – and around the world – to inflame public opinion and incite violence.” It was a rare example of a military commander taking a position on a domestic political matter.

    Jones responded that he is also concerned but is “wondering, ‘When do we stop?”‘ He refused to cancel the protest set for Saturday at his Dove World Outreach Center, a church that espouses an anti-Islam philosophy.

    “How much do we back down? How many times do we back down?” Jones told the AP. “Instead of us backing down, maybe it’s to time to stand up. Maybe it’s time to send a message to radical Islam that we will not tolerate their behavior.” Still, Jones said he will pray about his decision.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

    • মাসুদ করিম - ১০ সেপ্টেম্বর ২০১০ (১০:৩৩ পূর্বাহ্ণ)

      যাক, জোন্স তার ‘কোরান পোড়ার দিন’ কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। কিন্তু বিষয়টিকে ‘গ্রাউন্ড জিরো’তে মসজিদ নির্মাণের সাথে মিলিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি করেছেন, তার ভাষ্যে, নিউইয়র্কের ইমাম রউফকে গ্রাউন্ড জিরোতে মসজিদ নির্মাণের পরিকল্পনা থেকে সরিয়ে আনতে সমর্থ হয়েছেন বলেই তিনি এই কোরান পোড়ার কর্মসূচি প্রত্যাহার করেছেন।

      Earlier, world leaders had joined Obama in denouncing Jones’ plan to burn copies of the Islamic holy book on Saturday, the ninth anniversary of the September 11 attacks.

      The international police agency Interpol warned governments worldwide of an increased risk of terrorist attacks if the burning went ahead, and the U.S. State Department issued a warning to Americans traveling overseas.

      Jones has said Jesus would approve of his plan for “Burn a Koran Day,” which he called a reprisal for Islamist terrorism.

      The United States has powerful legal protections for the right to free speech and there was little law enforcement authorities could do to stop Jones from going ahead, other than citing him under local bylaws against public burning.

      Many people, both conservative and liberal, dismissed the threat as an attention-seeking stunt by the preacher.

      “This is a recruitment bonanza for al Qaeda,” Obama said in an ABC television interview.

      “You could have serious violence in places like Pakistan or Afghanistan. This could increase the recruitment of individuals who would be willing to blow themselves up in American cities or European cities.

      The president, who has sought to improve relations with Muslims worldwide, spoke out in an effort to stop Jones from going ahead and head off growing anger among many Muslims.

      বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  11. মাসুদ করিম - ৯ সেপ্টেম্বর ২০১০ (১০:২৬ পূর্বাহ্ণ)

    ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০, তুরষ্কে অনুষ্ঠিত হবে বহুল প্রতীক্ষিত সংবিধান সংশোধনী ‘রেফারেন্ডাম’।

    the group of Turkish intellectuals called the atmosphere created around the debate on the proposed constitutional amendments “alarming,” saying that any criticism, either of the procedure or the content of the reforms, is almost invariably met with labeling and stigmatizing.

    They said critics of the government-led changes were being accused of supporting a status quo created by the military or of opposing Turkey’s entrance into the European Union.

    “As a result, it has become impossible to hold a rational debate on the process,” the group wrote. “When rational debate is thus rendered impossible through dismissive attitudes and accusations, this directly contributes to and deepens the already existing political polarization within Turkey.”

    In its response letter, the European Commission said the reforms, if adopted, would be a step in the right direction but added that it is regrettable that the proposal of the changes was not preceded by a wide, inclusive consultation process across the political spectrum and civil society at large. Still, the commission emphasized that Turkish citizens would have the final say Sunday and that their decision would be respected.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

    • মাসুদ করিম - ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১০ (১২:১৭ অপরাহ্ণ)

      ৪২% না ও ৫৮% হ্যাঁ, তুরস্কের গতকালের সংবিধান সংশোধনী গণভোটের এই হল ফলাফল।

      With nearly all ballot boxes counted after Sunday’s referendum, held on the 30th anniversary of the Sept. 12, 1980, military coup, 58 percent of voters backed the 26 proposed constitutional amendments while 42 percent opposed the changes.

      The overall turnout in the referendum was around 77 percent, an indication that the pro-Kurdish Peace and Democracy Party, or BDP’s, call to boycott the vote was influential.

      The amendments will change the structure of two crucial judicial institutions, the Constitutional Court and the Supreme Board of Prosecutors and Judges, or HSYK, while also making reforms – such as strengthening the rights of women and children – that are likely to help Turkey in its negotiation process with the European Union.

      The European bloc, which Turkey seeks to join, openly supported the amendments.

      এই ফলাফল বর্তমানে ক্ষমতাসীন AKP পার্টির জন্য এক বড় রাজনৈতিক জয়।

      বিস্তারিত পড়ুন এখানে। পাঠকের মন্তব্যগুলো অবশ্যপাঠ্য, এই মন্তব্যগুলো থেকে তুরস্কের সমাজ রাজনীতি এবং ধর্মনিরপেক্ষতা সম্বন্ধে একটা ভাল ধারণা পাওয়া যাবে। যেমন এই মন্তব্যটি

      Guest – ozgeatlas
      2010-09-13 01:49:16

      Yays won, and Nays lost at the referendum. Now the question is this: Obviously, secularists are a minority in Turkey. I think it’s time for the secularist establishment to accept this fact. For CHP to come to power from democratic ways, they need to employ a different strategy that embraces more voters. How are they going to do that is a mystery. Can u imagine a CHP embracing lifting the headscarf ban? It’s just contrary to the party’s very own existence. Since the referendum was perceived as a rehearsal for the general elections in 2011, it seems that Turkey will be ruled by the AKP for another 4 years. On top of all of this, there is one other thing that I could not understand at all. Why in the world the Kurds boycotted the referendum? What a great political reaction (!) The only way you can change something is thorough democratic ways and you refuse to participate in the system and expect that things are gonna change magically??

  12. মাসুদ করিম - ৯ সেপ্টেম্বর ২০১০ (৭:১৫ অপরাহ্ণ)

    মস্তিষ্ক কথা বলতে পারে, এ এক অসাধারণ গবেষণা, ব্রেনস্ট্রোকে প্যারালাইজড রোগীদের ক্ষেত্রে এ গবেষণার সফলতা রোগীর সাথে কথোপকথনে সাহায্য করবে।

    In what could let severely paralysed people speak with their thoughts, scientists claim to have found evidence that the human brain speaks.
    In a study, a team at University of Utah translated brain signals into words using two grids of 16 microelectrodes implanted beneath the skull but atop the brain, The Journal of Neural Engineering reports.

    “We have been able to decode spoken words using only signals from the brain with a device that has promise for long-term use in paralysed patients who cannot now speak,” said lead scientist Prof Bradley Greger.

    Because the method needs much more improvement and involves placing electrodes on the brain, the scientists say it will be a few years before clinical trials on paralysed people who cannot speak due to so-called “locked-in syndrome”.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  13. মাসুদ করিম - ১০ সেপ্টেম্বর ২০১০ (১০:৫৮ পূর্বাহ্ণ)

    পঞ্চম ও সপ্তম সংশোধনী বাতিলের রায় নিয়ে হারুন হাবীবের ‘দি হিন্দু’র কলামে শেষ বাক্য

    It will be interesting to watch how the politics of Bangladesh pans out now.

    হ্যাঁ, তাই। বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  14. মাসুদ করিম - ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১০ (৭:৩০ অপরাহ্ণ)

    বছরের সেরা ট্রেলার, বলছে আউটলুক ব্লগ, দেখুন এখানে

  15. মাসুদ করিম - ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১০ (১০:৫১ পূর্বাহ্ণ)

    বিদায় ক্লোদ শাব্রল, রোববার ১২ সেপ্টেম্বর মৃত্যুবরণ করেছেন ‘নুভেল ভাগ’ চলচ্চিত্রের এই কিংবদন্তী। পড়ুন এখানে দি ইন্ডিপেন্ডেন্টের শোকলেখন। আর এখানে দেখুন Claude Chabrol’s life in pictures। আর এখানে Claude Chabrol: a career in clips

  16. মাসুদ করিম - ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১০ (১২:৫৯ অপরাহ্ণ)

    বেইজিং-এ ৬ষ্ঠ ‘সংঝুয়াং শিল্পোৎসব’ শুরু হয়েছে ১০ সেপ্টেম্বর ২০১০ থেকে। চলবে একমাস। দেশি বিদেশি শিল্পকর্মের প্রদর্শনীটি নিয়ে স্লাইড শো দেখুন এখানে

  17. মাসুদ করিম - ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১০ (৩:১০ অপরাহ্ণ)

    বিলম্বিত বর্ষা বা সেপ্টেম্বরের বৃষ্টি আকস্মিক বন্যা ঘটায়। এবং সেভাবেই এর মধ্যেই বন্যা শুরু হয়ে গেছে জামালপুর, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, সিরাজগঞ্জ, রাজবাড়ী ও ফরিদপুর জেলায়। এঅঞ্চলের ২৮ হেক্টর জমির ফসল পানিতে তলিয়ে গেছে।

    রাজবাড়ী, সিরাজগঞ্জ, ফরিদপুর ও জামালপুরে বন্যা-পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। সার্বিক বন্যা-পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা জেলায়। গতকাল বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের এক বার্তায় বলা হয়েছে, রাজবাড়ী, ফরিদপুর, জামালপুর, শেরপুরসহ দেশের ৩৪টি স্থানে নদ-নদীর পানি বেড়েছে। কমেছে ২৯টি স্থানের নদ-নদীর পানি। এর মধ্যে ১১টি স্থানে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
    পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ব্রহ্মপুত্র-যমুনা ও পদ্মাতীরবর্তী অঞ্চলে দুই দিনের মধ্যে পানি কমতে পারে। তবে মেঘনার পানি বাড়তে পারে।

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  18. মাসুদ করিম - ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১০ (৩:১৫ অপরাহ্ণ)

    একনজরে কাশ্মিরের সব ইসলামবাদী জঙ্গি বা জেহাদি দলগুলোকে চিনে নিতে হলে প্রবীণ সোয়ামির এই লেখাটি খুবই কাজে লাগবে।

    Pakistan’s Inter-Services Intelligence, in the years that followed the publication of the Rudad-i-Qafas, threw its resources behind the Hizb-ul-Mujahideen — led, in the main, by figures drawn from the Jamaat-e-Islami. But as the conflict dragged, the Jamaat sensed defeat — and drew back. In 1997, the then Jamaat chief G.M. Bhat called for an end to the “gun culture.” Three years later, dissident Hizb commander Abdul Majid Dar declared a unilateral ceasefire. Although the ceasefire fell apart, the Jamaat itself continued to marginalise Mr. Geelani. In May 2003, Jamaat moderates led by Bhat’s successor, Syed Nasir Ahmad Kashani, retired Mr. Geelani as their political representative. In January 2004, the Jamaat’s Majlis-e-Shoora, or central consultative council, went public with a commitment to a “democratic and constitutional struggle.”

    Mr. Geelani, cast out from the mainstream of the Jamaat, set about building a new political movement; the kind of political movement he believed had led to the failure of the jihad.

    Like others in the Jamaat-e-Islami, Mr. Geelani had long believed India posed an existential threat to Islam in Kashmir. In the Rudad-e-Qafas, he castigated India for its failure to hold a plebiscite on Jammu and Kashmir’s future; its violations of the democratic process; and its use of the armed force after 1989-1990. But he underlined the growth of Hindu communalism from the mid-1980s, seeing it as an enterprise to erase Islam. Mr. Geelani even found evidence of this enterprise in prison: the ‘martyrdom’ of Muslim prisoners’ beards at the hands of jailers and their being refused permission to pray. “Cultural hegemony,” he concluded, “is a logical culmination of political supremacy.”

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  19. মাসুদ করিম - ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১০ (৩:৫৬ অপরাহ্ণ)

    Granta 112: Pakistan, এবিষয়ে আমরা আগে আলোচনা করেছি পাকিস্তানের ভয়াবহ বন্যায় সাহায্য প্রসঙ্গে। ইন্ডিপেন্ডেন্টের রিভিউ লিখছে

    “The Sins of the Mother” is a stunning story of illicit love caught in the doomladen matrix of tribal honour and retribution. Any didacticism in the message behind the story – that honour killings are no less horrifying for being accepted custom in rural Pakistan – is cancelled out by the magnificence of Ahmad’s storytelling.

    Portraits are drawn of the key despots, military dictators and patriots: Zia-ul-Huq is depicted through his hypocritical, cowering acolytes; Basharat Peer offers a stark picture of wartorn Kashmir with its boy soldiers who use as their role models the fearless stone throwers and martyrs of Palestine (“Palestinian stone-throwers became their inspiration. The nucleus of the intifada is the vast square and maze of lanes around Srinagar’s grand mosque…” ). The Gemini-nature of the country’s founding father, Mohammed Ali Jinnah, is shown in the way in which his image is packaged and repackaged by subsequent leaders, from those portraits that capture him as a dandified, Western-educated secularist to high-collared photographs that suggest he is a devout friend of the clerics.

    Declan Walsh’s reportage on Pashtun machismo in the North West Frontier, delivered so poetically, and Lorraine Adams and Ayesha Nasir investigations into the prosecution cases behind the ‘war on terror’ are as dazzling and dramatic as fiction.

    Granta’s Pakistan is a bleak but mersmerising one that rages with astounding horrors. Yet this “immense homeland of heartbreaking beauty” is not without love, romance, nor hope.

    পুরো রিভিউ পড়ুন এখানে

  20. মাসুদ করিম - ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১০ (৪:২৮ অপরাহ্ণ)

    এক শতাব্দী আগের রাশিয়ার ছবি। পটভূমি

    With images from southern and central Russia in the news lately due to extensive wildfires, I thought it would be interesting to look back in time with this extraordinary collection of color photographs taken between 1909 and 1912. In those years, photographer Sergei Mikhailovich Prokudin-Gorskii (1863-1944) undertook a photographic survey of the Russian Empire with the support of Tsar Nicholas II. He used a specialized camera to capture three black and white images in fairly quick succession, using red, green and blue filters, allowing them to later be recombined and projected with filtered lanterns to show near true color images. The high quality of the images, combined with the bright colors, make it difficult for viewers to believe that they are looking 100 years back in time – when these photographs were taken, neither the Russian Revolution nor World War I had yet begun. Collected here are a few of the hundreds of color images made available by the Library of Congress, which purchased the original glass plates back in 1948.

    বিস্তারিত দেখুন এখানে

  21. মাসুদ করিম - ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১০ (১০:১৬ অপরাহ্ণ)

    তথ্যচিত্র ‘সিকিম’ এর ওপর নিষেধাজ্ঞা উঠল। এর দুটি কপি বর্তমান, একটা আছে আমেরিকায় এবং অন্যটা ইংল্যান্ডে। ফলে পাবলিক স্ক্রিনিং-এর জন্য আরো মাসখানেক সময় লেগে যাবে।

    When the film was completed, the king and his wife were reportedly furious – especially over a shot that showed poor people scrambling for leftover food behind the royal palace in the capital, Gangtok.

    “My father was asked to drop some shots and redo the final product,” said Sandip Ray. “He did that but the situation changed.”

    By the time the final cut emerged, Sikkim had been merged with Indian under rather controversial circumstances in 1975.

    Unsure how the people of Sikkim would react to the controversial shots in the film, the Indian government decided to ban Sikkim.

    “Except for a private screening by my father, the film has not been seen by anybody else,” Mr Ray said.

    The two existing copies of the film are in the US and the British Film Institute.

    It is not yet clear when the first screening of Sikkim will be held, but an official said it could take a few months.

    Sikkim is believed to be a personal favourite of actor Sir Richard Attenborough, who made it available for the Academy of Motion Pictures, Arts and Sciences in 2003 for preservation and restoration.

    খবরটি পড়ুন এখানে

  22. মাসুদ করিম - ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১০ (১১:২৫ অপরাহ্ণ)

    মতিউর রহমান বাংলাদেশের সবচেয়ে খ্যাতিমান সম্পাদক। তার ‘প্রথম আলো’ বাংলাদেশের সবচেয়ে খ্যাতিমান দৈনিক পত্রিকা। আর বর্তমান বাংলাদেশে ক্ষমতায় আর কোনো সম্পাদক তার সমকক্ষ তো নয়ই বরং ক্ষমতায় তার কাছে ঘেঁষতে পারে এমন কাউকে আমরা আপাতত দেখছি না। এমনই মাপের সম্পাদক গত মাসের শেষে সংবিধানের সপ্তম সংশোধনী বাতিলের আদালতের রায়ের পটভূমিকায় লিখলেন মন্তব্য প্রতিবেদন এরশাদের শেষ ষড়যন্ত্র

    সামরিক বাহিনীর নেতৃত্বে সময়োচিত সিদ্ধান্ত এবং পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণের ফলে এরশাদের ওই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হতে পারেনি। সেদিন সন্ধ্যা ও রাতে ঢাকায় সেনাবাহিনীকে সতর্ক অবস্থায় রাখা হয়েছিল। এরশাদের অনুগত কতিপয় অফিসারের ওপর কড়া নজর রাখা ও তাঁদের যেকোনো প্রচেষ্টাকে প্রতিহত করার সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল। সে সময় সক্রিয় ও একাধিক রাজনৈতিক ও বৃহৎ ব্যবসায়ী সূত্রেও এসব তথ্য জানা যায়।
    ৫ ডিসেম্বর ১৯৯০ সন্ধ্যায় এরশাদের সেনাভবনের বাসগৃহে ভাইস প্রেসিডেন্ট মওদুদ আহমদ এবং মন্ত্রী নাজিউর রহমানসহ পাঁচ-ছয়জন মন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন। এরশাদের সহযোগীদের ওই বৈঠকে সবচেয়ে বিস্ময়কর উপস্থিতি ছিল সাবেক সেনাপ্রধান লে. জে. (অব.) আতিকুর রহমানের। তাঁদের উপস্থিতিতে এরশাদ সেনাবাহিনীর প্রধান লে. জে. মোহাম্মদ নূরউদ্দীন খান এবং সিজিএস মেজর জেনারেল আবদুস সালামকে সেখানে নেওয়ার জন্য সন্ধ্যা থেকে বারবার যোগাযোগ করতে চেষ্টা করেন এরশাদ। তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেন বহুভাবে। কিন্তু সেনা নেতৃত্ব বিভিন্ন সূত্রে প্রাপ্ত তথ্যে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছিলেন যে তাঁরা সেখানে উপস্থিত হলে তাঁদের দিয়ে দেশে সামরিক শাসন জারি এবং অন্যান্য নিপীড়নমূলক ব্যবস্থা নিতে বাধ্য করা হবে। যার অর্থ ছিল দেশে এক গণহত্যার সূচনা ঘটানো।
    এরশাদের এই সম্ভাব্য পরিকল্পনা তাঁরা সেদিন (৫ ডিসেম্বর) বিকেলেই জানতে পারেন। সে জন্য এরশাদের সব প্রচেষ্টা সত্ত্বেও সেনা নেতৃত্ব তাঁর বাসভবনে যাননি। অন্যদিকে এরশাদ তাঁর বিশেষ অনুগত অফিসারদেরও খুঁজছিলেন। বিশেষ করে, সে সময় নবম ডিভিশনের কমান্ডার এরশাদের বিশ্বস্ত মেজর জেনারেল রফিকুল ইসলামকে তিনি খোঁজ করছিলেন। এরশাদ বলেছিলেন, ‘রফিক আমার জন্য সবকিছু করতে পারে।’ এরশাদের শেষ ভরসা ছিল, রফিক অবশ্যই সাহায্য করতে এগিয়ে আসবেন। এখানে বিশেষ উল্লেখ্য যে এরশাদ তখনো দেশের প্রেসিডেন্ট এবং সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান হিসেবে সব ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। তাঁর পক্ষে এ ধরনের মরিয়া পদক্ষেপ গ্রহণের প্রচেষ্টা নেওয়া অসম্ভব ছিল না।
    ৫ ডিসেম্বর দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত এরশাদ সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মঞ্জুর রশীদ খানের সঙ্গে দেশে সামরিক শাসন জারি করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন। একই সঙ্গে দেশত্যাগের বিষয় নিয়েও কথা বলেন। মেজর জেনারেল মঞ্জুর রশীদ খানের বইয়ে এ প্রসঙ্গেও বিস্তারিত বর্ণনা রয়েছে।
    এরশাদের সামরিক শাসন জারির পরিকল্পনা সম্পর্কে পরে সাবেক মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদের কাছে জানতে চাইলে তিনি এই লেখককে বলেছিলেন, এ রকম কোনো প্রচেষ্টা সম্পর্কে তিনি কিছু জানেন না। সে সময় এতে করে বহু হতাহতের আশঙ্কা ছিল। দেশের রাজনৈতিক সংকট আরও গভীর হতো। তবে এ কথা অন্য মন্ত্রীদের কেউ কেউ অস্বীকার করতে পারেননি যে এরশাদের মন্ত্রীদের কেউ কেউ শেষরক্ষার পথ হিসেবে সামরিক শাসন জারির প্রস্তাব করেছিলেন। ৪ ডিসেম্বর গভীর রাতে এরশাদের বাসভবনে সেনাপ্রধানের কাছে অন্তত একজন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী এ রকম প্রস্তাব সরাসরি করেছিলেন। পরে তিনি এ কথা অস্বীকার করেছেন এই প্রতিবেদকের কাছে।
    এরশাদ প্রেসিডেন্ট অফিসের সামরিক ও বেসামরিক উচ্চ কর্মকর্তাদের অনুরোধ সত্ত্বেও ৫ ডিসেম্বর ক্ষমতা হস্তান্তর না করে শেষ পর্যন্ত চাপে পড়ে ৬ ডিসেম্বর দুপুরে পদত্যাগের ঘোষণা প্রদানের সময় নির্ধারণ করতে বাধ্য হন। এর আগে ৫ ডিসেম্বর রেডিও-টেলিভিশনে প্রচারিত বিরোধীদলীয় নেত্রীদের বক্তৃতা শুনে ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি তা বন্ধ করারও নির্দেশ দিয়েছিলেন তত্কালীন তাঁর প্রেস সচিবকে। ৫ ডিসেম্বর দুপুর-বিকেলের এসব তত্পরতা থেকে এটা বুঝতে অসুবিধা হয় না যে এরশাদ তখনো সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করার এবং ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া যথাসম্ভব বিলম্বিত করার চেষ্টায় লিপ্ত ছিলেন।
    এদিকে ৫ ডিসেম্বর তিন জোটের রূপরেখা অনুযায়ী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদকে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি হিসেবে মনোনীত করা হয় এবং তা সেনাবাহিনীর নেতৃত্বকে জানিয়ে দেওয়া হয়। এরশাদের সব ষড়যন্ত্রমূলক তত্পরতার মুখে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বও সবার সম্মিলিত সিদ্ধান্তের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন। কারণ, এ সিদ্ধান্ত গ্রহণে বিলম্ব বা অনৈক্যের অর্থ ছিল এরশাদের জন্য নতুন সুযোগ সৃষ্টি করা।
    নব্বইয়ের ৬ ডিসেম্বরও শেষরক্ষার পথ হিসেবে এরশাদ দেশত্যাগের কথাও চিন্তা করেছিলেন। সামরিক সচিব মঞ্জুর রশীদ খানের সঙ্গে এ নিয়ে তিনি কথাও বলেছিলেন। ৫ ডিসেম্বর রাতে সামরিক বাহিনীর অভ্যন্তরে অনুগতদের সাহায্যে সামরিক শাসন জারি বা অন্য কোনো ভয়ংকর পথ অবলম্বন ব্যর্থ হয়ে গেলে এরশাদের সামনে শেষরক্ষার তেমন কোনো পথ আর তখন খোলা ছিল না।
    এটাই সত্য যে এরশাদ ও তাঁর সহযোগীরা নব্বইয়ের গণ-আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন। আর একই সঙ্গে নানা ষড়যন্ত্র ও ভয়ংকর পরিকল্পনাও ছিল তাঁদের। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাঁকে ও তাঁর সহযোগীদের ক্ষমতা থেকে সরে যেতে হয়। কিন্তু সে কথা না মেনে এ কথাই তাঁরা বারবার দেশবাসীকে বোঝানোর চেষ্টা করছেন যে গণতান্ত্রিকব্যবস্থাকে অব্যাহত রাখার জন্যই তাঁরা ক্ষমতা হস্তান্তর করেছিলেন।

    অনেকের জানা এসব তথ্য নিয়ে মতিউর রহমান এই মন্তব্য প্রতিবেদন লিখেছেন সেনাবাহিনীর ভালকে নির্দেশ করতে, যাকিছু ভাল তার সাথে প্রথম আলো – এই স্লোগানকে মুখরিত করতে, তিনি দেখাতে চেয়েছেন সেদিন এরশাদের মনে গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধা না থাকলেও সেনাবাহিনীর সেদিনের শীর্ষ নেতৃত্বের ছিল জনগণের প্রতি অপরিসীম শ্রদ্ধা। তিনি এপ্রসঙ্গে বৃহৎ ব্যবসায়ের (সে সময় সক্রিয় ও একাধিক রাজনৈতিক ও বৃহৎ ব্যবসায়ী সূত্রেও এসব তথ্য জানা যায়।) কথাও বলেছেন, আমরা জানি তিনি ট্রান্সকমের কথা বলছেন, আমরা এও জানি এরশাদের সময়ের অতিমাত্রায় সুবিধাভোগী এই গ্রুপটির এরশাদের অবৈধ সোনা ব্যবসায়ের সাথে যোগ ছিল, আমরা আরো জানি এই গ্রুপটির সাথে গাঁটছড়া বেঁধেই ১৯৯৮ সালে ‘ট্রান্সমতিকম’এর হাতে প্রকাশ শুরু প্রথম আলোর। এবং এই ‘ট্রান্সমতিকম’ ধীরে ধীরে নির্দিষ্ট সিভিল গোষ্ঠী+বিদেশী কূটনীতিবিদ+সেনাবাহিনী এই সংঘের আলো হয়ে ওঠেন। যার চূড়ান্ত আবির্ভাব আমরা দেখতে পাই ২০০৭-২০০৮এর সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন ও এর দুবছরের কর্মকাণ্ডের প্রচারপাণ্ডার ভূমিকায় ব্যতিব্যস্ত মতিউরের অক্লান্ত ক্ষমতালিপ্সার মধ্যে।
    তিনি এই প্রতিবেদন এরশাদের বিচার চাইতে লেখেননি, খোলাকলমে পঞ্চম ও সপ্তম সংশোধনীর দায়ে জিয়া ও এরশাদের বিচার চাওয়ার তাগিদ মতিউরের নেই। তিনি চেয়েছেন এরশাদের শেষ কয়েকদিনের একটা ক্রমপঞ্জি তৈরি করার পাশাপাশি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে। কারণ খ্যাতিমান সম্পাদকটির প্রধান কাজই যে এটা, কারণ এই সম্পাদকটি যতই খ্যাতিমান বা ক্ষমতাবান হোক কোনোদিন তিনি বিশিষ্ট ছিলেন না এবং কোনোদিন তিনি বিশিষ্ট হবেনও না। বিশিষ্ট যদি তিনি হতেন তাহলে তিনি কোনোদিন ২০০৭-২০০৮এ সেনাবাহিনীর ন্যাক্কারজনক লেজুড়বৃত্তি করতেন না, বিশিষ্ট হলে তিনি ২০০৭-২০০৮এর সেনাবাহিনীর ভেতর কী কী ষড়যন্ত্র চলছিল তা নিয়েও লিখতেন। কথা হল সেদায় তার কেন থাকবে, আমরা জানি একজন অত্যন্ত উচ্চাকাঙ্ক্ষী সাংবাদিক বড় জোর খ্যাতিমান সম্পাদক হতে পারেন, কিন্তু কোনোদিন বিশিষ্ট সাংবাদিক হতে পারেন না।

  23. মাসুদ করিম - ২০ সেপ্টেম্বর ২০১০ (১০:২৩ পূর্বাহ্ণ)

    দি হিন্দুকে দেয়া গার্ডিয়ান সম্পাদক Alan Rusbridger-এর সাক্ষাৎকার।

    You said somewhere let’s not focus on business models on the Internet but focus on what we do best – or what we can do. Is this because there are simply no good business models at the moment?

    What I am really saying is, ‘What do you want at the start of your thinking to be?’ If what you want is revenue now, that will lead you in one direction. If you say, let’s think about the journalism because it’s the journalism that’s changing most rapidly, that may be a wholly different direction.

    It’s such a profound revolution we are going through, it is unlikely that any of us get the answers right now. If you take a major decision – like we are going to come off Google, because it’s taking our money, or that we are going to put a big wall around our newspapers – it’s driven by business concerns. That we want money back now. That we want people to pay for us.

    That may be the wrong answer journalistically. Journalists working with some newspapers with paywalls are not very happy. Because very few people are reading what they are doing and their influence goes down. At the same time, you only get a modest increase in revenue.

    So, what’s more important in the long term is the larger audience, and the influence. In which case, the ultimate business model will lie there.

    If you believe there is a revolution going on everywhere else in information and you take a decision early on to cut yourself off from that, then it’s difficult to see how you can experiment in future. My suspicion is that in the next 10 years, the most extraordinary things will happen in terms of information, how we find it, how we search for it, how we present it. And I want to be as open as possible to all that.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  24. মাসুদ করিম - ২০ সেপ্টেম্বর ২০১০ (৫:৫২ অপরাহ্ণ)

    সেপ্টেম্বর, ১৮১০এ শুরু হয়েছিল মেক্সিকোর স্বাধীনতার যুদ্ধ, এই সেপ্টেম্বরে উদযাপিত হল দ্বিশতবার্ষিকী। সেই উদযাপনের অসাধারণ ৪২টি ছবি দেখুন এখানে

  25. মাসুদ করিম - ২২ সেপ্টেম্বর ২০১০ (১০:১৩ পূর্বাহ্ণ)

    The following are the main issues (not all) framed by the Court to decide the dispute.

    — Whether the building had been constructed on the site of an alleged Hindu temple after demolishing the same. If so, its effect?

    — Whether the building in question described as a mosque was a mosque as claimed by the plaintiffs.

    — Whether the building stood dedicated to almighty God as alleged by the plaintiffs.

    — Whether the building had been used by members of the Muslim community for offering prayers from times immemorial.

    — Whether the idols and objects of worship were placed inside … or were in existence even earlier.

    — Have the Hindus been worshipping the place in dispute as Sri Ramjanmabhoomi and visiting it as a sacred place of pilgrimage as (a matter) of right since times immemorial?

    প্রধান এই বিষয়গুলোর বিবেচনা করেই রায় দিতে হবে বাবরি মসজিদ-রামজন্মভূমি মামলার বিচারের। দীর্ঘ ৬০ বছর পর এই মামলার রায় আসবে ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১০। সবাই রায় মেনে নেবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  26. মাসুদ করিম - ২২ সেপ্টেম্বর ২০১০ (৬:০০ অপরাহ্ণ)

    ১২ মে ২০১০, গর্ডন ব্রাউনের ১০ ডাউনিং স্ট্রিট ছেড়ে যাওয়ার শেষ মুহূর্তগুলো, মার্টিন আর্গলেস-এর চিত্রনিবন্ধ, দেখুন এখানে

  27. Pingback: মুক্তাঙ্গন | প্রমতি | মাসুদ করিম

  28. Pingback: নেপালনিধি | প্রাত্যহিক পাঠ

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.