সুপারিশকৃত লিন্ক: আগস্ট ২০১০

মুক্তাঙ্গন-এ উপরোক্ত শিরোনামের নিয়মিত এই সিরিজটিতে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিন্কের তালিকা। কী ধরণের বিষয়বস্তুর উপর লিন্ক সুপারিশ করা যাবে তার কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম, মানদণ্ড বা সময়কাল নেই। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই তাঁরা মন্তব্য আকারে উল্লেখ করতে পারেন এখানে।
ধন্যবাদ।

আজকের লিন্ক

এখানে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিন্কের তালিকা। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই সুপারিশ করুন এখানে। ধন্যবাদ।

৫৫ comments

  1. মাসুদ করিম - ১ আগস্ট ২০১০ (১:৩৭ পূর্বাহ্ণ)

    তার কফিনে ‘কাফির’ লেখা, তিনি মারা গেছেন পাক বিমান দুর্ঘটনায়, তার বন্ধুরা এমন আচরণে রাগাণ্বিত, প্রেমচান্দের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি।

    And like said above, he gave his sweat and tears to this land of pure – and what did he get? Some religious bigot wrote “Kaafir” (English: Infidel) on his coffin. (Link) We are no short of these religious bigots whose favorite pass time is to judge and discriminate on Pakistanis on basis of their faith – but this sad incident, which killed 152 human beings was an opportunity for these religious fanatics to show their true face. The poor guy, who was born in a Hindu family and spent his life trying to work for the people of his country was given the title of “Kaafir” by someone amongst us. This particular segment of our society pounces on every opportunity to exhibit their religious fanaticism from the very beginning, when Quaid e Azam (the founder of Pakistan) was labelled as “Kaafir-e-Azam”.

    Bear in mind, Pakistan was made because people of Indo-Pak subcontinent felt they were discriminated upon on the basis of their faith – The same we are doing with our minorities.

    পুরো পড়ুন : Prem Chand We Are Ashamed!

  2. মাসুদ করিম - ১ আগস্ট ২০১০ (২:১০ পূর্বাহ্ণ)

    দক্ষিণ ইরাকের জলস্বর্গ দেখুন, এর ধ্বংস, আবার একে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা। ছবিগুলোই যথেষ্ট। আর চাইলে পড়তে পারেন এখানে, এখানে এখানে

  3. মাসুদ করিম - ১ আগস্ট ২০১০ (১০:২৪ পূর্বাহ্ণ)

    স্বল্পমেয়াদি বিষয়গুলোকে অবহেলা করলে দীর্ঘমেয়াদি বিষয়গুলোর বাস্তবায়ন সম্ভাবনা কমে যায়। দিল্লি ঢাকাকে যা যা দেবে বলছে তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে কী দিচ্ছে। ব্যবসা(ট্যারিফ, নন-ট্যারিফ), পানি(প্রধানত: তিস্তা) এসব বিষয়ে দিল্লি সিদ্ধান্ত নিতে অহেতুক সময় নষ্ট করছে। উলফা ও জঙ্গি বিষয়ে ঢাকার তৎপরতা যথেষ্টের চেয়ে ভাল। এখন ভারত সরকার ও ভারতের আমলারা যদি ব্যবসা ও পানি নিয়ে সমন্বয়ের পথে না হেঁটে দূরাগত বিদ্যুৎ, বন্দর, ট্রানজিট এসব ‘MoU’ নির্ভর বিষয়াষয় নিয়ে সময় কাটান, তাহলে দিল্লি-ঢাকা দূরে সরে যাবার সম্ভাবনাই বেড়ে যাবে।

    There is news which suggests that things may be moving in the right direction in some areas. An inter ministerial committee was formed in July last year with the Prime Minister in the Chair and with her Economic Adviser as the prime mover for economic integration of Bangladesh with the economies in the region, including India’s northeast states. The foreign minister is a member of the committee. This development is positive but curiously it has not been given publicity. The development appears even better when seen in the context of what former Union Minister Mani Sankar Aiyar had to say on a recent visit to Bangladesh. He said that the Indian government has a plan to spend Rs 20 lakh crore for development of India Northeastern provinces that lacks managerial, technical and technological support, by the year 2020. He felt that Bangladesh could, by extending its hand of cooperation, get a good share of that cake. In the case of such an integration, where politics must play second fiddle to the dictates of economics, Bangladesh will surely benefit as it has what India’s northeast provinces lack. Bangladesh, in addition to its managerial, technical and technological abilities, has the ports that could figure in a major way in the success of the proposed integration and also the success of the Indian investment.

    Historically and economically, such integration makes great sense. I remember sitting in a meeting that Sheikh Hasina had during her 1996-2001 tenure with the chief minister on one of the Northeast Provinces of India. To convince the Prime Minister that Bangladesh should allow border trade, the chief minister said that the trouser and the shirt he was wearing were manufactured in Bangladesh as was his belt and shoes. He said that most of the people in his province were using a lot of Bangladeshi manufactured goods that were being smuggled and wondered why the two governments could not formalize the illegal exchange of goods that would drive the smugglers and the middlemen away and allow legality to come into the economic reality to the mutual benefit of the two countries.

    উদ্ধৃতি ২৪ আগস্ট ২০১০-এ ডেইলি স্টারে এম. সেরাজুল ইসলামের কলাম Have Bangladesh-India relations hit a snag? থেকে।

    • মাসুদ করিম - ৩ আগস্ট ২০১০ (১২:৩৬ অপরাহ্ণ)

      গতকাল কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকার প্রথম পাতায় ফলাও করে তাদের দিলি্ল ব্যুরোপ্রধান জয়ন্ত ঘোষালের একটি দীর্ঘ প্রতিবেদনে বলা হয়, যেসব কারণে বাংলাদেশ ক্ষুব্ধ, এর মধ্যে রয়েছে ‘পানি’ সংকটের দ্রুত সমাধান। তিস্তাসহ দু’দেশের মধ্যে বয়ে যাওয়া বিভিন্ন নদীর পানির ভাগবাটোয়ারা নিয়ে সমস্যার দ্রুত নিরসন করতে চাইছে ঢাকা। গত জানুয়ারিতে শেখ হাসিনার সফরের সময় এ বিষয়ে শীর্ষস্তরে আলোচনা হয়েছিল। এখনও বিষয়টি চূড়ান্ত না হওয়ায় বাংলাদেশের ক্ষোভ বেড়েছে। এ ক্ষোভ চূড়ান্ত আকার নেয় যখন শেখ হাসিনার সফরের পর বাংলাদেশ থেকে একটি প্রতিনিধি দল ভারতে যায়। ভারত-বাংলাদেশ নদী কমিশনের বৈঠকও হয়। ভারতের সেচমন্ত্রী পবন বনশলের সঙ্গেও ওই প্রতিনিধি দলের আলোচনা হয়। বাংলাদেশ তখনই পানিচুক্তির একটি খসড়া তৈরি করে ফেলতে চেয়েছিল। ভারতীয় কূটনীতিকরা এতে রাজি হননি। উল্টো তিস্তা নিয়ে তারা নেপালের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দিয়েছেন বাংলাদেশকে। ফলে তিস্তার জট এখনও খোলেনি। প্রক্রিয়াটি আরও দীর্ঘায়িত হয়েছে।

      পড়ুন আজকের সমকালে ক্ষুব্ধ হাসিনাকে বোঝাতে আসছেন প্রণব

  4. মাসুদ করিম - ২ আগস্ট ২০১০ (১:০১ পূর্বাহ্ণ)

    ২০০১ সালের নভেম্বর থেকে ২০০৮ সালের নভেম্বর মাস পর্যন্ত ৩৩৩টি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। আমরা গত ১৪ মাসে ২০৫টি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করেছি। ইটিপি না থাকায় কয়েকটি বিদেশি প্রতিষ্ঠানসহ বেশ কিছু বড় প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়েছে। শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো যখন দেখবে, একটি ইটিপি করতে ২৫ লাখ টাকা লাগে আর ইটিপি না থাকায় বছরে কোটি টাকা জরিমানা দিতে হচ্ছে, তখন তারা ইটিপি স্থাপনের দিকে নজর দেবে।

    ভাল কথা, কিন্তু পরিবেশ মন্ত্রী হাছান মাহমুদের সবার আগে যেকাজটি করা উচিত তা কি তিনি করেছেন? তার এলাকা রাঙ্গুনিয়ার ‘কর্ণফুলি পেপার মিল’এ ‘ইটিপি’র ব্যবস্থা করে তিনি ও সরকার একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারেন এবং তার মাধ্যমে কর্ণফুলিকেও এই ভয়ংকর দূষণের হাত থেকে অনেকাংশে বাঁচাতে পারেন। আমাদের দেশের মন্ত্রীদের তো অনেক ক্ষমতা, এই সামান্য কাজটি হাছান মাহমুদের মতো বড় মন্ত্রীর জন্য কি খুব বেশি কঠিন হবে?

    এখানে পড়ুন প্রথম আলোতে হাছান মাহমুদের পুরো সাক্ষাৎকার।

  5. মাসুদ করিম - ২ আগস্ট ২০১০ (১:৫৬ পূর্বাহ্ণ)

    বিশ্ব মুসলিম লীগ, ইংরেজিতে World Muslim League ৫০ বছর পূর্তি করল। জানাই ছিল না এই লীগের কথা। এই লীগ থেকে সৌদি বাদশাহ আবদুল্লাহ বলেছেন, অনৈক্য মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু। তাহলে মুসলমানদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ডাক দিয়েছেন রাজা আবদুল্লাহ? না, ভয় নেই, আমাদের তাতে দরকারও নেই, তিনি ডাক দিয়েছেন ইসলামি পণ্ডিতদের, ভেদাভেদ ভুলে ইসলামি ঐক্যের জন্য কাজ করতে। হাস্যকর এই লীগ টাকার জোরে টিকে আছে, যেমন টিকে আছে টাকার জোরে ‘ইসকন’। এই ধর্মীয় ঐক্য মডারেট হোক, চরম হোক — ধর্মীয় ঐক্যের দিন শেষ যতই বলি টাকার জোরে এরা অনেকের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে, অনেককে পৃথিবীব্যাপী ঐক্যবদ্ধ হিন্দু ও ঐক্যবদ্ধ মুসলমানের স্বপ্ন দেখাচ্ছে। মডারেট হলে মহাবিরক্তিকর, চরম হলে মহাক্ষতিকর।

  6. মাসুদ করিম - ২ আগস্ট ২০১০ (৯:৩৮ পূর্বাহ্ণ)

    The poison of General Zia’s bigotry has spread like a cancer in Pakistan’s body politic. Had he not emerged on the scene, it is possible that Pakistan would have taken the regular course of a confessional state to a modern, inclusive and democratic state. While Islamisation was always a going concern in Pakistan since the Objectives Resolution, it was General Zia who ensured that it would always be negative and exclusionary, catering to the Maududian ideology. Pakistan must decisively roll back General Zia, taking a cue from Bangladesh, and declare all the changes inflicted on the legal and constitutional system of Pakistan from Zia’s coup to that grand explosion in the sky, null and void. This would give Pakistan a fighting chance to slowly dig itself out of the hole it has dug itself into.

    Remember the war against the Taliban is a generational undertaking. It will be fought in our schools, colleges and courts for the next 50 years. Let us prepare for the battle by learning from Bangladesh.

    বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টে সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী বাতিল ভাবাচ্ছে পাকিস্তানের গনতন্ত্রকামী মানুষকে, তারা ভাবছে তারা তাদের ‘জিয়া’র বিষ থেকে কিভাবে মুক্তি পেতে পারে। বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  7. মাসুদ করিম - ২ আগস্ট ২০১০ (৪:৩৩ অপরাহ্ণ)

    মোহাম্মদ রফিকে মনে পড়ছে। বোম্বে ফিল্ম ডিভিশনের ডকুমেন্টারি দেখুন এখান থেকে ডাউনলোড করে।

  8. মাসুদ করিম - ২ আগস্ট ২০১০ (৭:৫২ অপরাহ্ণ)

    এবছরের শুরুতে ১ নং রপ্তানিকারক হিসেবে জার্মানিকে পেছনে ফেলা, এবার চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দাবি, ২য় বড় অর্থনীতি জাপানকেও পেছনে ফেলে দিয়েছে চীন। যদিও বলা হচ্ছিল ২০১০এর একদম শেষ কোয়ার্টারে অক্টোবর-ডিসেম্বরেই জাপানকে পেছনে ফেলে পৃথিবীর ২য বৃহত্তম অর্থনীতি হবে চীন, কিন্তু চীনের বেশকিছু পত্রিকায় এরমধ্যেই China now 2nd largest world economy এই শিরোনাম দেখা যাচ্ছে। প্রসঙ্গত ২০২০এ চীন আমেরিকাকে পেছনে ফেলে পৃথিবীর ১ম বৃহত্তম অর্থনীতি হয়ে উঠবে।

    • মাসুদ করিম - ১৭ আগস্ট ২০১০ (৫:১৫ অপরাহ্ণ)

      Japan’s nominal gross domestic product (GDP), which is not adjusted for price and seasonal variations, was worth $1.286 trillion in the April-to-June quarter compared with $1.335 trillion for China, according to data released by the Japanese government on Monday. The figures are converted into dollars based on an average exchange rate for the quarter.

      আর সন্দেহ নেই। চীন এবার জাপানের ওপর উঠে এসেছে, তারাই এখন পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি। পড়ুন চায়না ডেইলির রিপোর্ট

      আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২০০৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের জিডিপি ছিল ১৪ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ডলার, জাপানের ৫ দশমিক ১ ট্রিলিয়ন এবং চীনের ৪ দশমকি ৯ ট্রিলিয়ন ডলার। আইএমএফ ২০১০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য জিডিপি নির্ধারণ করেছে ১৪ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন ডলার, চীনের ৫ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন এবং জাপানের ৫ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ডলার।
      অর্থনৈতিক বিশ্লেষকেরা বলেছেন, অর্থনীতির দৌড়ে যুক্তরাষ্ট্র এখনো অনেক এগিয়ে থাকলেও চীনের অবিশ্বাস্য প্রবৃদ্ধি অর্জনের গতি দুই দেশের ব্যবধান দ্রুত কমিয়ে আনছে। তাঁরা মনে করছেন, এক দশকের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রকে পেছনে ফেলে চীন জিডিপির দিক থেকে বিশ্বের এক নম্বর
      দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে।

      আর এখানে পড়ুন প্রথম আলোর প্রতিবেদন

  9. মাসুদ করিম - ৩ আগস্ট ২০১০ (১২:২৯ অপরাহ্ণ)

    ইমেইল এখন তৃতীয়, প্রথম সোস্যাল মিডিয়া, দ্বিতীয় অনলাইন গেম। সার্ভে তাই বলছে

    According to the Nielsen survey, Americans today are spending nearly a quarter of their online time posting comments, pictures and video on social networking sites like Facebook and Twitter, making it the most popular online activity among Americans.

    Online gaming is the second most popular online activity, accounting for 10% of online use, while e-mail ranks third at 8.3%. In a survey completed in June, 2009, e-mail was the second most popular online activity, accounting for 11.5% of Inernet activity.

    “Despite the almost unlimited nature of what you can do on the Web, 40% of U.S. online time is spent on just three activities — social networking, playing games and e-mailing — leaving a whole lot of other sectors fighting for a declining share of the online pie,” said Nielsen analyst Dave Martin in a statement.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  10. রায়হান রশিদ - ৩ আগস্ট ২০১০ (৫:১৮ অপরাহ্ণ)

    প্রথম আলোতে আনু মুহাম্মদ (তারিখ: ০৩-০৮-২০১০)
    কয়লাখনি: ‘উন্মুক্ত না, বিদেশি না, রপ্তানি না’: কেন?

    গত ১৪ জুন ২০১০ প্রথম আলোয় প্রকাশিত একটি লেখায় ভূতাত্ত্বিক ইউনুস আলী আকন উন্মুক্ত খনির পক্ষে জোরালো বক্তব্য দিয়েছেন। ইউনুস আলী আকন বলেছেন, ‘যাঁরা উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলনের বিরোধিতা করছেন, তাঁরা কেউ কয়লা বিশেষজ্ঞ বা খনি প্রকৌশলী নন।’ তিনি অবশ্য বলেননি, যাঁরা পক্ষে বলছেন, তাঁদের কয়জন কয়লা বিশেষজ্ঞ বা খনি প্রকৌশলী? পক্ষে বলার জন্য কি বিশেষজ্ঞ জ্ঞান দরকার হয় না?

  11. রায়হান রশিদ - ৩ আগস্ট ২০১০ (৫:২৩ অপরাহ্ণ)

    বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধ বিচার নিয়ে TIME.com এ ইশান থারুর এর রিপোর্ট:

    Bangladesh: Bringing a Forgotten Genocide to Justice

    He (Mujaheed) welcomed this reporter by peeling a clutch of ripe lychees. “Our fruit is the sweetest,” said the secretary general of Bangladesh’s Jamaat-e-Islami, proffering a sticky hand. But the conversation soon soured. Asked about the traumatic legacy of Bangladesh’s 1971 independence — when the territory then known as East Pakistan split from West Pakistan in an orgy of bloodshed — Mojaheed dismissed the need for a proper reckoning with the past. “This is a dead issue,” he almost growled. “It cannot be raised.”

    But this month it finally has. Far from the protective, lackey-patrolled confines of his offices, Mojaheed and three other prominent Jamaat leaders (including the party’s leader Maulana Motiur Rahman Nizami) are under arrest, appearing for the first time in a war-crimes court to face charges of genocide, crimes against humanity and against peace — the last of which has not been invoked since the trials at Nuremberg. They rank among the topmost figures implicated in the systematic murder of as many as 3 million people in 1971 as the Pakistani army and ethnic Bengali collaborators attempted to quash a Bengali-nationalist rebellion. Their prosecution presents a watershed moment for this beleaguered nation of 160 million.

  12. মাসুদ করিম - ৪ আগস্ট ২০১০ (১:৪৯ পূর্বাহ্ণ)

    এবছর জন্মের সার্ধশতবর্ষ শুধু রবীন্দ্রনাথের নয়, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্রেরও। এখানে পড়ুন ‘প্রাত্যহিক খবর’ এর বিশেষ প্রবন্ধ : প্রফুল্ল দর্শন

  13. মাসুদ করিম - ৪ আগস্ট ২০১০ (১০:৫৯ অপরাহ্ণ)

    ইরানি প্রেসিডেন্ট আহমাদিনেজাদ গ্রেনেড আক্রমণ থেকে বেঁচে গেছেন, যদিও ইরানি কর্তৃপক্ষ গ্রেনেড আক্রমণের কথা অস্বীকার করছেন। ব্রিটিশ পত্রিকা ‘ডেইলি মেইল’এ পড়ুন : Pictured: The moment Iranian president survived grenade attack on his motorcade

  14. মাসুদ করিম - ৫ আগস্ট ২০১০ (১০:০১ পূর্বাহ্ণ)

    অগ্নিগর্ভ কাশ্মির।

    At the Centre’s urging, Mr. Abdullah made a televised speech to his people. His words do not appear to have made any difference. Nor could they, when the crisis staring us in the face is of national and international proportions. Today, the burden of our past sins in Kashmir has come crashing down like hailstones. Precious time is being frittered in thinking of ways to turn the clock back. Sending in more forces to shoot more protesters, changing the chief minister, imposing Governor’s Rule — all of these are part of the reliquary of failed statecraft. We are where we are because these policies never worked.

    The Prime Minister can forget about the Commonwealth Games, AfPak and other issues. Kashmir is where his leadership is urgently required. The Indian state successfully overcame the challenge posed by terrorism and militancy. But a people in ferment cannot be dealt with the same way. Manmohan Singh must take bold steps to demonstrate his willingness to address the grievances of ordinary Kashmiris. He should not insult their sentiments by talking of economic packages, roundtable conferences and all-party talks. He should unreservedly express regret for the deaths that have occurred these past few weeks. He should admit, in frankness and humility, the Indian state’s failure to deliver justice all these years. And he should ask the people of Kashmir for a chance to make amends. There is still no guarantee the lava of public anger which is flowing will cool. But if he doesn’t make an all-out effort to create some political space today, there is no telling where the next eruption in the valley will take us.

    দি হিন্দুর লিড অপিনিয়ন : The only package Kashmir needs is justice

  15. মাসুদ করিম - ৫ আগস্ট ২০১০ (৯:০১ অপরাহ্ণ)

    A 19-year-old man was deported from the US, where he had lived most of his life, to Bangladesh along with his family in January. Now he is fighting to be allowed to return to Texas — and his weapon of choice is YouTube.

    ছেলেটির নাম, সাদ নাবিল, আমরেকিায় ফিরে যাওয়ার জন্য সে কিভাবে You Tubeকে ব্যবহার করছে, বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  16. মাসুদ করিম - ৬ আগস্ট ২০১০ (১:১৪ পূর্বাহ্ণ)

    Campbell: Men came while I slept and said ‘that’s a gift for you’

    Model was told by other guests: ‘That’s obviously Charles Taylor’
    Supermodel tells the court giving evidence is an ‘inconvenience’

    She denies being ‘boastful’ and flirting with Taylor over dinner
    Naomi Campbell was ‘disappointed’ that a gift of uncut gems allegedly given to her by an African dictator was not a ‘big, shiny diamond,’ a war crimes tribunal heard today.
    The supermodel had taken the stand in The Hague to describe how she was woken in the middle of the night and given a cloth pouch by men working for former Liberian president Charles Taylor.
    When she looked at the gift the next morning, she described discovering a few ‘very small, dirty looking stones.’
    But the court heard an alternative version of events in a statement from Campbell’s then agent Carole White, who claimed to have been present when the diamonds were delivered.

    হ্যাগের ওয়ার ক্রাইমস ট্রাইবুনালে নাওমি ক্যাম্পবেল। বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  17. মাসুদ করিম - ৬ আগস্ট ২০১০ (১:১৯ পূর্বাহ্ণ)

    বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধীদের নিয়ে সীমান্তে সতর্কতা : কলকাতার নতুন দৈনিক ‘প্রাত্যহিক খবর’-এর বুধবারের প্রথম পাতার খবর।

  18. মাসুদ করিম - ৮ আগস্ট ২০১০ (৭:০৭ অপরাহ্ণ)

    ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ক্ষেত্রে এক বিশেষ দিন ছিল গতকাল। প্রণব মুখার্জির এই সফর বহুদিন মনে রাখবে বাংলাদেশ, কৌশলগত দিক থেকে ৭০০০ কোটি টাকার এই ঋণ সুবিধা বাংলাদেশের অবকাঠামোকে ভবিষ্যতে অনেক উন্নত করবে।

    This is the first visit by a key Indian leader since Prime Minister Sheikh Hasina’s visit to New Delhi in January this year . Mr. Mukharjee was received at the airport by Bangladesh Finance Minister, Abul Maal Abdul Muhith.

    One of the main objectives of Mr. Mukherjee’s visit was to witness the signing of $1-billion credit facility offered by India to Bangladesh . Witnessed by Pranab Mukharjee, Bangladesh finance minister and Prime Minister’s economic affairs adviser Mashiur Rahman, the agreement was signed by chief of the EXIM Bank of India and Secretary of Bangladesh’s Economic Relations Division (ERD) .

    The amount will be utilised for implementation of 14 projects, mostly related to development of railway infrastructure in Bangladesh, upgrading of Ashuganj river port, construction of roads and bridges to facilitate trans-shipment of Indian goods to its North-Eastern region through Bangladesh, purchase of double-decker buses from India and setting up of power gridline between India and Bangladesh.

    Prime Minister Manmohan Singh announced the credit facility for a range of projects including supply of locomotives and passenger coaches for railway, rehabilitation of Saidpur railway workshop and river dredging projects during Sheikh Hasina’s visit to India.

    The main features of the credit line agreement are: 1. Rate of interest 1.75 percent per annum (fixed).2. Commitment fee 0.5 percent per annum on unutilised credit after 12 months from the date of contract approval.3. Repayment period 20 years (including a grace period 5 years).

    দুপক্ষের আন্তরিক প্রচেষ্টা স্বত্ত্বেও কিন্তু ভারত ও বাংলাদেশের বিচ্ছিন্নতাবাদী, চরমপন্থী ও জঙ্গিরা এই নতুন গড়ে ওঠা সম্পর্ককে ভেস্তে দিতে পারে।

    India “deeply appreciates” the efforts of Bangladesh to tackle terrorism as the menace was a common concern of the two neighbours, Finance Minister Pranab Mukherjee said here last evening.

    The two sides will continue to be closely engaged for enhanced bilateral security cooperation, he told a press briefing after the signing ceremony of a USD 1 billion loan deal for Bangladesh, the largest line of credit received by Dhaka.

    Mukherjee identified “security cooperation” as an area that engaged the attention of both the countries “given our common desire to root out the forces of extremism and terrorism from our midst”.

    “Insurgents and insurgent groups have the potential to affect our relations,” warned Mukherjee, the first senior Indian leader to visit Bangladesh after Prime Minister Sheikh Hasina’s landmark trip to New Delhi in January.

    কাজেই শুধু সতর্কতা নয়, নিজেদের মধ্যে নিরাপত্তা সহযোগিতা ও পারষ্পরিক বন্ধুত্বের পরিবেশ আরো বাড়াতে হবে। সেক্ষেত্রে আমলাতান্ত্রিক কার্যক্রমের চেয়েও সিভিল সম্পর্কের সৌহার্দ্যতা ও ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার আরো বাড়াতে হবে। আর খুব কম সময়ের মধ্যে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীকে বাংলাদেশ সফর করতে হবে। কারণ শুধু শীর্ষ সফরই পারে সম্পর্কের গুরুত্বকে চূড়ান্ত রূপ দিতে।

    • মাসুদ করিম - ৯ আগস্ট ২০১০ (১:০৪ অপরাহ্ণ)

      ০৭ আগস্ট ২০১০এ বাংলাদেশে মিডিয়ার সামনে প্রণব মুখার্জির ভাষণ

      Finance Minister’s remarks to media on the occasion of the signing of US$ One Billion Line of Credit Agreement between EXIM Bank and Government of Bangladesh

      07/08/2010

      It is always a pleasure to be in Dhaka. I bring you warm greetings from the people and the Government of India.

      2. We have had a landmark visit to India of H.E. Prime Minister Sheikh Hasina in January, 2010. The Joint communiqué issued during the visit is comprehensive, forward-looking and path-breaking. We are firmly committed to implementing the vision, which the two leaders have set out for India-Bangladesh relations.

      3. The historic bonds between India and Bangladesh run deep and are nurtured by fraternal, linguistic and cultural ties. The peoples of our two countries desire closer ties and interaction in all spheres. To realise their hopes, it is incumbent on us to open new vistas and widen further our multi-dimensional ties.

      4. I congratulate and laud H.E. Prime Minister Sheikh Hasina for her steadfast pursuit of democracy, social justice and greater economic development for Bangladesh and to promote peace and understanding in the region. We are committed to assisting each other in addressing their priorities for development and in their immediate requirements for people of both the countries. It is in that spirit that we have just agreed to export of 3 lakh tones of rice and 2 lakh tones of wheat, in spite of a ban in India on exports of these essential commodities.

      5. During the visit of the Prime Minister of Bangladesh, we have embarked on several new initiatives. India has readily provided transit for Bangladesh to Nepal and Bhutan. We will soon have in place arrangements to allow trucks from Nepal to enter the Bangladesh side of the land custom station and Banglabanda. We have also agreed to contribute to alleviating your power requirements and to undertake joint ventures to build thermal power plants. These are significant developments.

      6. We have agreed to revive Land Customs Stations along the Tripura and Mizoram border, build a bridge over river Feni at Sabroom-Ramgarh and strengthen other border infrastructure. We have already identified two areas on the Meghalaya border to set up Border Haats. We have trained your experts and will send ours this month to assist in upgrading the Standards and Certification procedures. After a gap of several years, the Joint Rivers Commission was convened as agreed in March this year and both sides have already exchanged drafts on Teesta water sharing. Works on 50 river embankments on both sides have started. The electrification cables for Dahagram and Angarpota have been laid. Both countries need to ensure that we remain focused on implementing these initiatives. It is a matter of satisfaction that we have made significant strides in the path of their realisation, given the fact that many of them require longer gestation period for implementation.

      7. Security cooperation is an area which has engaged the attention of both our countries, given our common desire to root out the forces of extremism and terrorism from our midst. Insurgents and insurgent groups have the potential to affect our relations. We deeply appreciate the efforts of the Government of Bangladesh to tackle this menace and we will continue to be closely engaged.

      8. I am indeed delighted to witness the signing of the Agreement on Line of Credit between Government of Bangladesh and EXIM Bank of India. The US$ One Billion Line of Credit is the largest ever given by India to any country. The terms of this Line of Credit are extremely favourable. I am confident. That this Line of Credit will be the stepping stone for a shared destiny and will transform our bilateral engagement. India will do whatever possible to assist Bangladesh to implement the various projects envisaged under this Line of Credit, including in the areas of railway infrastructure, supply of coaches, locomotives, busses and dredging.

      9. India and Bangladesh are both developing countries aiming to achieve a higher trajectory of growth. It is by coming together that we can realise this objective and we need to encourage collaborative ventures and investments be it in the private or public sector.

      10. I have just met with H.E. Mr. Abdul Maal Abdul Muhith, Finance Minister and H.E. Dr. Dipu Moni, Foreign Minister. I shall soon be calling on H.E. Prime Minister Sheikh Hasina and very much look forward to meeting her.

      11. I thank you for your presence.

      Dhaka
      August 7, 2010

    • মাসুদ করিম - ১০ আগস্ট ২০১০ (২:২৩ অপরাহ্ণ)

      ভারত-বাংলাদেশ ঋণচুক্তিকে গোলাম আযমের বান্ধবীর তো ‘গোলামি চুক্তি’ মনে হবেই। ১৩ দফার গণমিছিল এটা ছিল না, এটা ছিল এক দফার গণমিছিল : ভারতের সঙ্গে দেশবিরোধী চুক্তি বাতিল, অন্য দফাগুলো কথার কথা,অন্য দফাগুলো নিয়ে বিএনপির নিজের কোনো অবস্থান কোনো দিন ছিল না, ভবিষ্যতে ওই দফাগুলোর দফারফার কাজেই বিএনপির সব প্রাণশক্তি খরচ হবে। বিএনপির এখন থেকে একদফার কার্যক্রম শুরু হয়ে গেল,’ভারতের পাশে থাকব না, ভারতকে কিছুই দেব না’।

  19. মাসুদ করিম - ৯ আগস্ট ২০১০ (১:৩০ পূর্বাহ্ণ)

    তির্যক বাংলাদেশি সার্চ ইন্জিন : দেখুন এখানে

  20. মাসুদ করিম - ৯ আগস্ট ২০১০ (১:৩১ অপরাহ্ণ)

    কী হবে নেপালে? পরপর ৪বার সংখ্যাগরিষ্ঠ সরকার নির্বাচনে ব্যর্থ নেপাল। কথা হচ্ছে জাতীয় সরকারের। আর সেই জাতীয় সরকারের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন সংসদে সবচেয়ে আসনের অধিকারী নেপালী মাওবাদী নেতা বাবুরাম ভট্টরাই। কান্তিপুরের সোমবারের সাক্ষাৎকারে পড়ুন বাবুরাম ভট্টরাইয়ের সাক্ষাৎকার। বাবুরাম পারবেন প্রধানমন্তী হতে? যদি পারেন, বাবুরাম পারবেন ‘চীন-ভারত’কে সামলে এক সমৃদ্ধ স্বাধীন নেপাল গড়তে এগিয়ে যেতে? পারবেন বাবুরাম আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমেরিকার কাছে নেপালের দক্ষিণএশীয় নায়ক হয়ে উঠতে? বাংলাদেশের সাথে ও ভুটানের সাথে মিলে এক চতুর্ভুজ সম্পর্কের সম্ভাবনার সূচনা করতে পারবেন? এক প্রাথমিক অর্থনৈতিক অঞ্চল ভারত-বাংলাদেশ-নেপাল-ভূটান, যা সফল হলে দক্ষিণএশিয়ার সফলতাও আসতে পারে। বাবুরাম ভট্টরাইকে সেদিক বিবেচনায় দ্রুত নেপালের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাই।

  21. মাসুদ করিম - ৯ আগস্ট ২০১০ (৩:২৮ অপরাহ্ণ)

    সরোজিনী নাইডু নামটি প্রথম শুনেছিলাম ভানুর কৌতুকে : …সরোজিনী নাইডু, আমি বাংলাদেশের মানুষ, আমি বাঙ্গাল। সেইথেকে এনামটি আমার মুখস্থ, আজো নাম মুখস্থ করেই বসে আছি, তার কবিতা, গদ্য ও জীবনী কিছুই পড়িনি। পড়তে হবে: এ দুটো বই জোগাড় করতে হবে — প্রথম দ্বিতীয়

    আরো পড়ুন কালের কণ্ঠে করুণাময় গোস্বামীর আজকের উপসম্পাদকীয়

  22. মাসুদ করিম - ৯ আগস্ট ২০১০ (৭:৪২ অপরাহ্ণ)

    ইসলামি চরমপন্থীদের সহায়তা করে বলে সন্দেহের অভিযোগে জার্মানিতে একটি মসজিদ বন্ধ করে দিল পুলিশ। বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  23. মাসুদ করিম - ১২ আগস্ট ২০১০ (৩:৪২ অপরাহ্ণ)

    উইকিলিকস নিয়ে Le Monde Diplomatique-এর ইংরেজি সংস্করণ থেকে একটি চমৎকার লেখা। ৩টি মিথ : সামাজিক মিডিয়া শক্তি, জাতিরাষ্ট্রের মৃত্যু ও সাংবাদিকতার মৃত্যু — উইকিলিকসের সাম্প্রতিক আফগান যুদ্ধের ডায়েরি ফাঁস করে দেয়ার প্রেক্ষাপটে এই মিথগুলোর পুনর্বিবেচনা করেছেন লেখক।

    In a digital world that is constantly being redefined as non-hierarchical, borderless and fluid, Wikileaks has reminded us that structure, boundaries, laws and reputation still matter.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  24. মাসুদ করিম - ১২ আগস্ট ২০১০ (৪:১৩ অপরাহ্ণ)

    পটুয়াখালি ডাকঘরের এ কী হাল। একে মানুষের চিঠি লেখা মানিঅর্ডার পাঠানো কমে গেছে তারপর যদি হয় এই হাল তাহলে কিভাবে চলবে ডাকঘর! আর এসব আমার খারাপ লাগে আমার কাছে লাইব্রেরির মতো আরেকটি অসাধারণ স্থান এই ডাকঘর। মানুষের সভ্যতায় কোন চারটি ‘স্থান’কে আমার অসাধারণ মনে হয় : লাইব্রেরি, কাফে, ডাকঘর, বার/পাব। এর যেকোনো একটির দুরাবস্থা দেখলে আমার প্রাণ কেঁদে ওঠে।

  25. মাসুদ করিম - ১৩ আগস্ট ২০১০ (১১:০২ পূর্বাহ্ণ)

    ১.
    কাশ্মিরের জেনারেশন এক্সের ক্ষোভ কি শুধুই রুটি-রুজির? নাকি সম্ভ্রম, মর্যাদা ও বিশ্বাসেরও? বিস্তারিত পড়ুন এখানে

    ২.

    read Peer’s fascinating personal journey, which shows why the Indian dream is in fact a nightmare for Kashmiris. Peer writes about squandered aspirations, numbing brutalisation, and the shattering of dreams.

    বসরত পীর-এর স্মৃতিকথার বই ‘Curfewed Night’- এর সলিল ত্রিপাঠির রিভিউ পড়ুন এখানে

  26. মাসুদ করিম - ১৩ আগস্ট ২০১০ (১১:৫২ পূর্বাহ্ণ)

    হ্যাঁ, প্রমাণ মুছে ফেলা যায় খুব সহজে, চাইলে মনমতো ইতিহাসও লেখা যায়, কিন্তু অতীতে গিয়ে ইতিহাসটাকে আমার নিজের মতো করে নেয়া যায় না। ভারতীয় জরুরি অবস্থার (১৯৭৫-১৯৭৭) বহু নথি আজ আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, ধারণা করা হচ্ছে ১৯৮০ সালে পুনরায় ক্ষমতা গিয়ে ইন্দিরা গান্ধী নথিগুলো নষ্ট করে দিয়েছেন।

    The home ministry fixes responsibility for the missing records on the National Archives of India, saying that it is the “repository of non-current records”. The National Archives says that nothing was transferred to its safekeeping. Yet the Shah Commission, which dug into the misdeeds committed during the emergency, said on the last day of its proceedings that it was depositing all the records with the National Archives.

    The Shah Commission held 100 meetings, examined 48,000 papers and issued two interim reports. While the Janata government was still in power, I checked with the National Archives and was assured that the records of the commission’s verbatim proceedings were intact.

    Apparently, the destruction of evidence started after Mrs Gandhi’s return to power in 1980. Copies of the Shah Commission report disappeared even from the shop where official publications were available. The report by the National Police Commission, which made praiseworthy recommendations to free the force from the pressure of politicians, was shelved because it had been constituted by the Janata government. Mrs Gandhi walked out of a police medal distribution ceremony when her aide told her that the medals were for work in exposing excesses during the emergency.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  27. মাসুদ করিম - ১৪ আগস্ট ২০১০ (২:৪২ পূর্বাহ্ণ)

    ‘হজের নামে ভিক্ষা করতে পাঠানো হচ্ছে আরবে’ : এই ঘটনা পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের, বাংলাদেশের কোনো পত্রিকায় এধরণের খবর কখনো দেখিনি, তবে আমার সন্দেহ হয় এই ভিখারি পাচারের কাজ হজ মৌসুমে বাংলাদেশ থেকেও হয়। কারণ এথেকে দালালদের আয় রোজগার বেশ ভাল, দিনে একজন ভিখারি ৪০০০-৫০০০(বাংলাদেশ) টাকা আয় করতে পারে হজের পুরো একমাস জুড়ে। এর থেকে সিংহভাগ তো দালালই পায়, তেমনই তো বলছে ‘প্রাত্যহিক খবর’-এর বহরমপুর সংবাদদাতা। বাংলাদেশের পত্রিকাগুলোর এব্যাপারে অনুসন্ধান করা উচিত।

  28. মাসুদ করিম - ১৪ আগস্ট ২০১০ (২:৩৪ অপরাহ্ণ)

    ৬১ বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শেখ মুজিবুর রহমানের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল।

    দীর্ঘ ৬১ বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে। শনিবার দুপুর বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের বিশেষ সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বৈঠক শুরুর আগেই বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম.বিডিকে জানান, ‘এ বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের মাধ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ই আজ সম্মানিত হবে।’

    এদিকে সিদ্ধান্তের পর সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক সদরুল আমিন বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম.বিডিকে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে একটি অন্যায় ও অগণতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। অনেক আগেই তা প্রত্যাহার করা উচিত ছিল।’

    ১৯৪৯ সালে চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের জন্য আন্দোলন করতে গিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রত্ব হারিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

    খবরের লিন্ক এখানে

  29. মাসুদ করিম - ১৫ আগস্ট ২০১০ (১:২৭ অপরাহ্ণ)

    পাকিস্তানের দৈনিক পত্রিকা ‘DAWN’এর মিডিয়া গ্যালারি Long March Home-এর ভূমিকাটা এরকম:

    Sixty-three years ago, people struggled and fought for independence from the Indian subcontinent. Many survived to see their dreams turn into reality but thousands of others died on their way to achieving an independent Pakistan. The fight was bloody but crossing the border was even worse; families were separated and trains were set on fire as these new citizens crossed the border with little or no belongings. To remind us of the hardships our earlier generations faced, Dawn.com collaborates with the Citizens Archive of Pakistan (CAP) to showcase valuable images from the Partition. CAP is a non-profit, educational institute that seeks to preserve our history and heritage.

    এখানে দেখুন ছবিগুলো।

  30. মাসুদ করিম - ১৫ আগস্ট ২০১০ (৫:৫০ অপরাহ্ণ)

    বরোদার মহারাজা সয়জিরাও গায়কোয়াড ছিলেন হিটলারের গোপন বন্ধু।

    While most Indians know Subhas Chandra Bose met Adolf Hitler in 1941 for India’s freedom, he was apparently not the first. According to a new Marathi book that will hit the stands in September, ruler of erstwhile Baroda state, Sayajirao Gaekwad, met the German dictator during the 1936 Berlin Olympics for the same reason.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  31. মাসুদ করিম - ১৫ আগস্ট ২০১০ (৬:০১ অপরাহ্ণ)

    এবারের ভারতের স্বাধীনতা দিবসে যেকয়টি লেখা পড়েছি, টাইমস অফ ইন্ডিয়ার ব্লগে যুগ সুরিয়ার Growing up with India লেখাটিই সেরা। বিশেষ করে শেষের এই দুই প্যারা।

    Social illiberalism has grown in direct proportion to economic liberalisation. Consumerism and crimes against women, including female foeticide, have gone hand in hand. Village khaps endorse ‘honour killings’, and in the guise of religious outrage mindless thugs force the country’s best-known artist into exile. Dissent has become a deadly disease, and stone-throwing protesters seeking azadi for Kashmir are met with a murderous hail of bullets.

    We kept our midnight tryst with destiny, 63 years ago. But who is the stranger that India sees when she remembers that 1947 love story? Who is the stranger who today looks at me from the mirror? Neither of us – neither India nor I – seems to know the answer to that question.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  32. মাসুদ করিম - ১৯ আগস্ট ২০১০ (২:০৮ পূর্বাহ্ণ)

    It is the twentieth anniversary of the beginning of the “Yeltsin’s time”, yet no one seems to take notice of that. But the desire to reflect on the “the Yeltsin’s time” is strong. The destruction of the Soviet Union and the subsequent evolution of the Russian political system had been caused by three events of the mid-1990: (1) the appointment of Boris Yeltsin for the post of the Chairman of the Supreme Soviet of the RSFSR, (2) the adoption of the Declaration of Sovereignty of the RSFSR, and (3) Boris Yeltsin’s resign from the Communist Party at the XXVIII Congress. The events of 1990 became the basis for the formation of the modern world order, too. There was a unique situation when the domestic policies of the USSR and the international political situation became interweave into a united complex.

    The January plenum (1987) changed the situation. Its agenda had been changed just on the eve. Plenary Session was marked by criticism of “Uskoreniye strategy” and policy of the Council of Ministers. At the same time the plenum proclaimed a policy of “Glasnost” and “Perestroika”, both of which meant reducing the power of the CPSU. The outcome of the January plenary session was enhancing the combat areas: inside the Central Committee of CPSU, as well as between the CPSU and Council of Ministers. The consequence of this struggle was the “second de-Stalinization” in 1987.

    In 1988, the Communist Party actually split into four parts. “The Conservatives demanded that the role of the CPSU and the control mechanisms over the Republican elites should be restored. The “moderate reformers” advocated a return to the ideas of the Prague Spring of 1968. “The reformists” favored the evolution of the CPSU to the West European social democracy. “The Radicals” (led by Boris Yeltsin in 1989 ) proposed a break with the communist ideology and rapid privatization of the Soviet property.

    Another cause of conflict was the issue of privatization. The Andropov’s policy proved that the Republican Party elite were sometime associated with “shadow economy”. The more cooperative movement developed, the more serious the problem of legalization of some “shadow capital” became. The USSR Council of Ministers called for the gradual privatization of small property. The government of the RSFSR and a number of other (especially – the Baltic) republics declared their support for the accelerated privatization of the most part of the Federal Property (“500-Day Plan “). This sharpened the “war of laws” between the USSR and the RSFSR.

    The Soviet Union authorities did not recognize the legitimacy of such declarations. The Center also attempted to use the autonomous Soviet Socialist Republic (ASSR). On 3 April 1990 the USSR Supreme Soviet adopted the law “On rules for the republics to withdraw from the Soviet Union”. According to it the ASSRs got the right for separate independent referendums on withdrawal from the USSR. That meant the real opportunity to do this. The result of this was a “parade of sovereignties” (1990): the adoption of declarations of sovereignty by ASSR.

    These tensions were caused by deeper problems. The USA recognized the Russian Federation in 1991 as a successor of the USSR. Russia and USA protected the system of mutual nuclear deterrence as a basis of their relations. Russia inherited the Soviet military-industrial complex. Washington and Moscow could accept any declaration of partnership and the condemnation of communism. But the material and technical basis of Russian-American relations remained the same as the Soviet-American relations. Such conditions created a problem of the possibility of integrating Russia into the new world order.

    Since 1995 the U.S. tested a series of new forms of influence on Russia. The Americans initiated a series of major “corruption scandal” against a number of Russian officials. Administration of William Clinton was critical of Russian policy in Chechnya. The U.S. also strongly demanded that Russia stop the provision of “dual use” technologies to Iran and India. Radical American mass-media sometime discussed the question of whether Russia would maintain control over the Far Eastern territories. This was not the official position of the Clinton’s administration. But on the official level, the U.S. increasingly represented Russia as a country “unsuitable” for building a democracy in the foreseeable future.

    The “Yeltsin’s legacy” still determines the character of Russian-American relations. The Soviet collapse and the reduction of Russian resources encourage Russia to integrate into the new world order. But Russia has Soviet strategic potential. That is why Russia sometimes is doomed to be in the opposition to the contemporary world order. Can the “Reset policy” break such permanent balancing between partnership rhetoric and soft military confrontation?

    রাশিয়ায় ইয়েলেৎসিন আমল শুরুর বিশ বছর, রাশিয়া – কমিউনিস্ট পার্টি – আমেরিকা – রাশিয়ান এলিট – রাশিয়ার সমস্যা – রাশিয়ার লক্ষ্য – আমেরিকার লক্ষ্য, এসব নিয়ে পড়ুন : Yeltsin’s legacy

  33. মাসুদ করিম - ১৯ আগস্ট ২০১০ (৯:৪১ পূর্বাহ্ণ)

    এক অসাধারণ কর্মজীবনের অবসান হয়েছে। চলচ্চিত্র সম্পাদক দুলাল দত্ত মঙ্গলবার ১৭ আগস্ট মারা গেছেন। পথের পাঁচালি থেকে আগন্তুক পর্যন্ত সত্যজিতের সম্পূর্ণ চিত্রপর্যায়ে আগাগোড়া একজনই সম্পাদক : দুলাল দত্ত। খবরটি পড়ুন এখানে

  34. মাসুদ করিম - ১৯ আগস্ট ২০১০ (২:৩৩ অপরাহ্ণ)

    চীন আমেরিকা দ্বৈরথ শুরু হয়ে গেছে। পেন্টাগনের চীনের সেনাবাহিনী নিয়ে বিলম্বিত রিপোর্টকে চীন সরকার ‘অতিরঞ্জিত’ ঘোষণা করেছে। এদিকে পশ্চিমা সংবাদমাধ্যম চীনের সেনাবাহিনীকে এশিয়ায় বড় সামরিক চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছে

  35. মাসুদ করিম - ১৯ আগস্ট ২০১০ (৩:০১ অপরাহ্ণ)

    সাত বছর বয়সে গান্ধীহত্যার খবর পেয়ে সারাদিন কেঁদেছেন আদুর গোপালকৃষ্ণান। আর সেদিন থেকেই তিনি গান্ধীবাদী।

    In the fateful day of January 30, 1948, when Mahatma Gandhi fell to assassin’s bullets in Delhi, a seven-year-old in faraway Kerala was so heartbroken that he cried the whole day and vowed to become a Gandhian and wear khadi.

    ‘Nobody could console the little Adoor Gopalakrishnan that day. In some vague way he could understand that a great man had been killed, and he was upset about it,’ says a biography on the eminent filmmaker.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  36. মাসুদ করিম - ২১ আগস্ট ২০১০ (৯:৪৫ পূর্বাহ্ণ)

    ইন্টারনেট আমাদের মস্তিষ্কের ও মনের গড়নের পরিবর্তন করছে। এ নিয়ে জন হ্যারিসের লেখাটি পড়ুন গার্ডিয়ানদি হিন্দুতে

  37. মাসুদ করিম - ২৩ আগস্ট ২০১০ (১১:৪২ অপরাহ্ণ)

    মামলার রায়ে বিচারপতি বদরুল হায়দার চৌধুরী সংবিধানের ২১টি অনন্য বৈশিষ্ট্য চিহ্নিত করেছিলেন, যার মধ্যে কয়েকটি ছিল মৌলিক কাঠামো-নীতি। ওই মামলার রায়ে বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ জনগণের সার্বভৌমত্ব, সংবিধানের সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, মৌলিক মানবাধিকারকে সংবিধানের মৌলিক কাঠামো হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছিলেন। মৌলিক কাঠামো-নীতির ব্যাখ্যা ও ভাষ্য থেকে যে বিষয়টি পরিষ্কার তা হচ্ছে, বাংলাদেশ সংবিধানের প্রস্তাবনা ৭, ৮, ১২, ২৬ ও ১০২ অনুচ্ছেদসহ অনেক অনুচ্ছেদ হচ্ছে বাংলাদেশ সংবিধানের মৌলিক কাঠামো। সংবিধানের প্রস্তাবনা ও ওই অনুচ্ছেদগুলোকে কোনো সংশোধনীর মাধ্যমে পরিবর্তন করা যায় না। এটি জাতীয় সংসদের সংবিধান সংশোধন করার ক্ষমতার ঊর্ধ্বে। সংসদেরই উলি্লখিত অনুচ্ছেদ সংশোধনের ক্ষমতা নেই, অথচ জিয়াউর রহমান সাহেব সামরিক ফরমান বলে ওই অনুচ্ছেদগুলো পরিবর্তন করে ফেললেন। পরে প্রশ্নবিদ্ধ জাতীয় সংসদের মাধ্যমে ওই সংশোধনীগুলোকে আবার বৈধতাও দিলেন!
    জিয়াউর রহমান যে প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে পঞ্চম সংশোধনী করেছিলেন, তার অবৈধতা ও অসাংবিধানিকতা বিবেচনা করে সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও সাংবিধানিক আইনের সুপণ্ডিত অ্যাডভোকেট মাহমুদুল ইসলাম তার \’কনস্টিটিউশনাল ল অব বাংলাদেশ\’ গ্রন্থে বলেছেন, পঞ্চম সংশোধনী হচ্ছে সংবিধানের সঙ্গে প্রতারণা। সুপ্রিম কোর্টকে অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানাই যে, তারা সামরিক শাসক কর্তৃক সাংবিধানিক প্রতারণার লজ্জা থেকে বাংলাদেশকে মুক্তি দিয়েছেন।

    ২৩ আগস্ট ২০১০-এ শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন সমকালে সংবধিানের মূলনীতি ও পঞ্চম সংশোধনী বাতিলের রায় নিয়ে লিখেছেন : সংবিধানের সঙ্গে প্রতারণা আর নয়

  38. মাসুদ করিম - ২৬ আগস্ট ২০১০ (৯:৪৬ পূর্বাহ্ণ)

    কত রকমের ডিভাইস কত কত সময় ধরে আজকাল আমরা ব্যবহার করি তাহলে আমরা শিখি কখন। আসলে আমরা শিখি না আমরা ক্লান্ত হয়ে পড়ি — এই টেক্সট, এই ছবি, এই অডিও, এই ভিডিও… এভাবেই ঘন্টার পর ঘন্টা আজকাল আমাদের কেটে যায়। সাবধান হবার দরকার আছে — একটু নিরুদ্দেশ হাঁটা, কোথাও মৌনধ্যান, উদ্দেশ্যহীন বাতচিত — দরকার খুব দরকার। গবেষণাও তাই বলছে


    At the University of California, San Francisco, scientists have found that when rats have a new experience, like exploring an unfamiliar area, their brains show new patterns of activity. But only when the rats take a break from their exploration do they process those patterns in a way that seems to create a persistent memory of the experience.

    The researchers suspect that the findings also apply to how humans learn.

    “Almost certainly, down time lets the brain go over experiences it’s had, solidify them and turn them into permanent long-term memories,” said Loren Frank, assistant professor in the department of physiology at the university, where he specialises in learning and memory. He said he believed that when the brain was constantly stimulated, “you prevent this learning process”.

    At the University of Michigan, a study found that people learned significantly better after a walk in nature than after a walk in a dense urban environment, suggesting that processing a barrage of information leaves people fatigued.

    Even though people feel entertained, even relaxed, when they multitask while exercising, or pass a moment at the bus stop by catching a quick video clip, they might be taxing their brains, scientists say.

    “People think they’re refreshing themselves, but they’re fatiguing themselves,” said Marc Berman, a University of Michigan neuroscientist.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  39. মাসুদ করিম - ২৬ আগস্ট ২০১০ (৭:০৬ অপরাহ্ণ)

    আজ মাদার তেরেসার জন্মশতবার্ষিকী। আর কলকাতায় আজ শুরু হয়েছে এর উদযাপন।

    A solemn Mass at the Missionaries of Charity’s global headquarters here on Thursday marked the formal beginning of the year-long birth centenary celebrations of Mother Teresa by the Roman Catholic Archdiocese of Kolkata.

    The early morning Mass at the first-floor chapel of Mother House was attended by Cardএখানেinal Telesphore Placidus Toppo of Ranchi as the main celebrant.

    Archbishop of Kolkata Lucas Sirkar, Bishop of Baruipur Salvadore Lobo, Archbishop Emeritus Henry D’Souza were the concelebrants of the Mass along with nearly 60 other priests, including Fr. Brian Kolodeijchuk, the postulator for the cause of Mother Teresa’s sainthএখানেood.

    খবরের লিন্ক এখানে

    It is very difficult to turn a man of science into a believer. Only a divine lady like Mother Teresa has the power to change a mindset. My faith in God was reinstated after I met her.

    In the six years that I was blessed to be her physician, I found Mother to be a simple, unassuming lady who ate very little and complained even less. Even when she was admitted at the BM Birla Heart Research Centre, Mother would never say what was troubling her health-wise. We often got inputs from the sisters. A model patient, Mother would bear her pain silently, letting the doctors do their task.

    এখানে পড়ুন Memories of the Mother

    মাদার তেরেসার জীবনীকার নবীন চাওলা লিখছেন

    She was criticised for conversion. Yet in all the 23 years I knew her she never once whispered a suggestion regarding conversion. However, I asked her if she did convert. Without a moment’s hesitation, she said, “I convert. I convert you to be a better Hindu, a better Muslim, a better Protestant, and a better Sikh. Once you have found God, it is up to you to do with him as you wish.” While she never deviated an inch from her path and was a religious, not a social worker, she was quick to realise that in India, Catholicism was practised by a small segment, and the 19th century proselytising approach could not be sustained.

    From her humblest beginning in the slums and streets, she reached out to alleviate the problem she encountered by the simplest and most straightforward means available to her. Her thinking was both simple and complex: when asked how she could touch a leprosy sufferer and clean his sores, she said she could do it because for her that man was the suffering Jesus. “I would not clean him for all the money in the world,” said an observer. “Nor would I,” Mother Teresa replied, “but I would do it for love of Him.”

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  40. মাসুদ করিম - ২৬ আগস্ট ২০১০ (৮:৩৪ অপরাহ্ণ)

    Thousands of students at Dhaka University (DU) fought running battles with police last night demanding removal of an army camp from the campus and an apology from the army for beating up three students earlier in the afternoon.

    More than 150 students and four police were injured in the confrontations in which police fired rubber bullets and tear gas canisters as well as using water cannons and repeated baton charges. Students pelted police with stones and bricks.

    এঘটনার কথা তো আমাদের মনে আছে। ২০ অগাস্ট ২০০৭, প্রথমে শুরু হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন জন ছাত্রকে সেনাবাহিনীর এক সদস্যের প্রহার থেকে। সেঘটনা বাড়তে বাড়তে আগস্টের ছাত্র আন্দোলন, আর্মির বশংবদ বিখ্যাত আইন উপদেষ্টা মইনুল হোসেনের আকুতি, আমাদেরকে না মেরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেরা কেন আর্মিকে মারল। তারপর ঢাকা ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের আটক ও রিমান্ড, ঢাকা ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় সেনাবাহিনী ও নিরাপত্তা বাহিনীর অকথ্য নির্যাতন। এরপর মইন উ আহমেদের স্বস্তিবাক্য, দেশ গভীর নাশকতা থেকে মুক্তি পেয়েছে।

    ইন্টারনেটে সেঘটনার খবর খুঁজতে গিয়ে দেখি এক ডেইলি স্টার ছাড়া আর কোথাও ২০০৭ এর আর্কাইভ কাজ করছে না। তাই সেখান থেকে ওই কদিনের কালপঞ্জি নীচে একে একে।
    ১. DU erupts in violence as army men beat students
    ২. Day of fury, pitched battle
    ৩. Withdrawal of army camp at DU begins
    ৪. Protest spreads to other institutions
    ৫. Moeen blames bankers for creating panic

    Chief of Army Staff Gen Moeen U Ahmed yesterday blamed bankers for creating panic among businessmen, and termed the bankers’ style of dealing with their clients since the declaration of the state of emergency as ‘nothing else but blackmailing’.

    “Bankers are responsible for creating panic among the business community. I even heard that some bankers have been threatening their clients with disclosures of their account information since the declaration of the state of emergency,” Gen Moeen said while addressing members of the Bangladesh Association of Banks (BAB), a forum of bank owners.

    ৬. Editorial: Outburst at Dhaka University

    There are some important lessons to be learnt from the disturbances at Dhaka University. It is clear that the army must go for a serious rethinking on how it should relate to the broad civilian population. Such rethinking must include the camps that have been set up in civilian population centres all over the country. Owing to the state of emergency and the resultant involvement of the army in a variety of activities — administration, law and order, et al — its leadership must devise a mode of engagement with the public that will have no room for any misunderstanding. After the ugly incident at DU, provoked by the behaviour of a few soldiers, it is necessary that the army go for not just damage control but also ensuring that such incidents do not happen again. There is always a distinction between the army as an institution and soldiers as individuals. Sometimes the questionable individual attitudes of ordinary soldiers undermine the reputation of the army as an institution. That being the reality, we would urge the army high command to revisit the entire issue of civil-military relations. It is particularly important because army camps are located outside the cantonments. Under no circumstances should the ties between the army and the civilian population be allowed to deteriorate.

    ৭. Curfew imposed to quell chaos
    ৮. Chaos reported from outside Dhaka
    ৯. Curfew temporary step against violence: CA
    ১০. Mad dash for home as curfew relaxed for 3 hrs
    ১১. Raid on dorms, Aziz market
    ১২. Editorial:Chief Adviser’s address to nation
    ১৩. 5 university teachers held for ‘questioning’

    REACTIONS
    In a statement yesterday, Workers Party President Rashed Khan Menon and General Secretary Bimol Biswas called on the caretaker government to release the teachers immediately.

    JSD President Hasanul Haque Inu and General Secretary Syed Zafar Sajjad expressed concern at the ‘arrest’ of the senior academics.

    Bangladesh Samajtantrik Dal Convener Khalequzzaman also demanded release of the teachers.

    Colonel Taher Sangsad and Bangladesh Chhatra Union, the student wing of the Communist Party of Bangladesh (CPB), also deplored the ‘arrests’.

    Taher Sangsad President Kamal Lohani and General Secretary Advocate Ruhul Kuddus Babu in a statement said taking the DU professors to unknown places instead of the concerned police station was a breach of law and their fundamental rights.

    ১৪. Editorial:Curfew relaxation
    ১৫. Cases filed against 42,000 in city
    ১৬. Five university teachers remanded

    REACTION OF TEACHERS’ SONS
    Anwar Hossain’s son Sanjeev Hossain, who met his father at the court, quoting his father, told reporters, “He (Anwar) was kept at the intelligence agencies’ black hole. He was tortured not only psychologically but also physically.”

    “We were not prepared to hear that our father was tortured physically,” Sanjeev said adding, “We received the news that he will be taken into remand. If he were taken to jail, at least no one would hurt him there. But now it’s all uncertain.”

    “We are seriously concerned because we do not know where our father will be taken to for the next four days,” he said.

    Harun-or-Rashid’s son Ishtiaque Rashid told reporters that he found his father exhausted when he met him.

    He said, “Of course we are concerned. If teachers are treated this way and taken into remand then no one is safe and we are concerned about our own security.”

    “If they treat teachers like this, how would they treat ordinary citizens?”

    ১৭. Design to destabilise country foiled

    “An evil force taking the cue of a trifle incident on the Dhaka University campus on August 20 wanted to create anarchy in the country. Within 24 hours, they poured in crores of taka to instigate vandalism on the street.”

    “But the design could not succeed as we were vigilant. Their plan to destabilise the situation and undermine the government has been foiled,” said Gen Moeen justifying the imposition of curfew on Wednesday night in Dhaka and five other cities.

    The intelligence agencies are investigating to find out the evil force engaged in creating anarchy and undermining the image of the government, he added.

    ১৮. Life turns normal as curfew relaxed
    ১৯. Govt says nobody to be held without specific allegation
    ২০. Recent violence was culmination of multiple factors
    ২১. Editorial:DU, RU teachers held

    The manner in which the five university teachers were picked up from their residences, for the purpose of questioning, without their family members or the university authorities having any information on their whereabouts for nearly 48 hours, violates the fundamental rights guaranteed by our constitution. Emergency cannot be a ground to mistreat our university teachers. Yesterday the two DU teachers were taken on remand under Emergency Power Rules.

    ২২. Curfew relaxed further today
    ২৩. Mainul for media cooperation
    ২৪. Curfew lifted
    ২৫. DU asks govt to allow academic activities quickly
    ২৬. Moeen dismisses Mainul’s view of government
    ২৭. Editorial:Teachers on remand again

    The news that the two senior teachers of Dhaka University, Prof. Anwar Hossain and Prof. Harun-or-Rashid, both of whom are already in custody, have been shown arrested in yet another case and placed on remand for four more days is disconcerting. We are further concerned to learn that the teachers have told before the Metropolitan Magistrate Court that they have been subjected to mental torture during interrogation following their arrest.

    It needs to be said that when the law enforcing authorities have been successful in defusing the situation within a short time and without any loss of life, detaining the Dhaka University teachers for such a long time would smudge their achievement to some extent. Furthermore, the public apology that has come from Prof. Anwar Hossain for the unfortunate incident on the campus should be viewed with compassion and seized as an opportunity to find ways to forget and forgive and work jointly towards establishing peace. In the melee, we must not be forgetful of the loss of academic hours of the general students.

  41. মাসুদ করিম - ২৭ আগস্ট ২০১০ (১০:৪৫ পূর্বাহ্ণ)

    ১৯১১ সালের ৫ মে ধলঘাটের দক্ষিণ সমুরায় জন্মেছিলেন প্রীতিলতা, যার ওয়াদ্দার নামটি ব্রিটিশ পুলিশের ভুলের কারণে ওয়াদ্দেদার হয়ে যায় — এ তথ্যটি জানা গেল কলকাতার বেথুন কলেজের আয়োজনে ‘প্রীতিলতা জন্মশতবর্ষ’-এ প্রদর্শিত ডকুমেন্টস থেকে। বেথুন কলেজের প্রাক্তন ছাত্রী প্রীতিলতা স্মরণে গতকালই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য উদ্বোধন করলেন বেথুন কলেজে ‘প্রীতিলতা ভবন’। বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  42. মাসুদ করিম - ২৭ আগস্ট ২০১০ (৩:৪০ অপরাহ্ণ)

    পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার শান্তিনিকেতন খ্যাত বোলপুর থেকে ৯ কিমি দূরে যজ্ঞনগর গ্রাম। প্রায় ২০০ বছর ধরে নিয়মিত পাখিরা ওই গ্রামে আসছে। গ্রামের তেঁতুল গাছেই বাসা বেঁধে ডিম পাড়ছে। আবার বাচ্চা মানুষ করে আশ্বিন মাসের শেষের দিকে ফিরে যাচ্ছে। পড়ুন পুরুষানুক্রমে পরিযায়ী পাখিদের সেবা করেন যজ্ঞনগরের বাসিন্দারা

  43. মাসুদ করিম - ২৭ আগস্ট ২০১০ (১১:২৮ অপরাহ্ণ)

    SPIEGEL: You’re particularly opposed to breastfeeding, which women are gently pressured to do.

    Badinter: Gently pressured? Sure, with the help of a massive guilt trip! “You don’t want to breastfeed? But, Madame, don’t you want the very best for your baby?” the nurses tell you if you say you’d prefer to bottle-feed your kids. Do you know when I first had the idea for this book? It was in 1998, when Bernard Kouchner, who was France’s health minister at the time, not only implemented the European Union guideline prohibiting advertisements for powdered baby milk, but also banned free handouts of powdered milk in maternity wards.

    SPIEGEL: What’s so bad about breastfeeding?

    Badinter: Absolutely nothing. I just think it’s one of the most intimate and personal decisions you can make. If a woman wants to, that’s great; if not, that’s fine, too. That’s none of the politicians’ business. Unfortunately, France has adopted the World Health Organization directive stating that children should be exclusively breastfed for the first six months and, if possible, for 12 more months with supplementary foods. These guidelines make sense in developing countries where people have had bad experiences with powdered milk and contaminated water. But why in God’s name should this be applied to women in Paris and Berlin? That catapults us back to our grandmothers’ era.

    ফরাসি দার্শনিক ও নারীবাদী Elisabeth Badinter-এর সাক্ষাৎকার, ‘Women Aren’t Chimpanzees’, পড়ুন এখানে

    SPIEGEL: Aren’t you exaggerating a bit?

    Badinter: What I’m describing are the first signs of an alarming trend. If we take all these recommendations seriously, where will they lead us? Women will increasingly be forced to stay at home. How can they work if they’re supposed to breastfeed for six months or longer? Are they supposed to call a taxi, milk pump in hand, every two hours? Even during this economic crisis, more and more women are opting to stay at home. And this includes many highly trained women who now only want to be the perfect mother.

    SPIEGEL: Not every woman wants to continue furthering the cause of emancipation once she’s become a mother.

    Badinter: Sure, but there’s two other things that concern every woman in the West — and very personally so. First, half of all couples split up within three to seven years. So, that means a woman who has spent years without a firm spot in the job market and whose economic future is in great danger is suddenly left alone and has to care for her child and herself. Second, the active part of raising a child consumes about 10 to 15 years of your entire life, but the average life expectancy for a woman is now over 80. Should women be expected to devote their entire lives just to raising kids? What happens afterwards, when the kids have left home, and maybe your husband, too? What then?

    মা হওয়াকে মুখ্য করে তোলা বিপদজনক, এবং সবার মা হওয়ার প্রয়োজনও নেই। ক্যাম্পেইন করে, সুবিধা নিয়ে মা হওয়ার এই চল, সত্যিই নারীকে দাদী-নানীর জীবনধর্মের দিকে নিয়ে যাবে। অতিরঞ্জিত? আমার মনে হয় না।

    পড়ুন সাক্ষাৎকারের শেষ অংশ, ‘The First Signs of an Alarming Trend’, এখানে

  44. মাসুদ করিম - ২৭ আগস্ট ২০১০ (১১:৩৭ অপরাহ্ণ)

    শুরু হয়ে গেল, ভারত-চীনের ‘কাশ্মীর-তিব্বত’ দ্বৈরথ? খুবই আশঙ্কাজনক এই ‘ভিসা প্রত্যাখ্যান’ । এখন কি দুদেশের মধ্যে সামরিক সহায়তা ও আদানপ্রদান বন্ধ হয়ে যাবে। চীন কাশ্মীর নিয়ে স্পর্শকাতর হয়ে পড়লে ভারতও তো তিব্বত নিয়ে স্পর্শকাতর হয়ে উঠতে পারে।

    Amid reports that an Indian Army General was denied a visa to visit China, the country’s envoy Zhang Yan visited South Block on Friday afternoon to meet officials of the ministry of external affairs, sources said.

    They said Zhang was holding meetings with senior officials of the ministry.

    The Chinese envoy’s South Block sojourn follows a media report that Lt. Gen. B S Jaswal, who heads the Northern Command, was to have visited China for a high-level exchange but was denied a visa as he had Jammu and Kashmir under his area of control.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  45. মাসুদ করিম - ২৭ আগস্ট ২০১০ (১১:৪৩ অপরাহ্ণ)

    The mistakes appeared on a tourism map put out by Kirklees Council, West Yorkshire.
    Kirklees became Kirtles, Kirkburton appeared as Kirkpatrick, Holmfirth was Holsworth and Cleckheaton was shown as Czechisation.

    There’s more.
    British Waterways turned into Brutalisation and people were told to email enquiries.manic-depressive@brutalisation’s.co.uk. Tourists could take a ride on the Transpontine Express, instead of Transpennine.

    ভুল সবই ভুল, একটি লিফলেটে ৫০টি বানান ভুল।–প্রিন্টার সফটঅয়ার খারাপ, মানুষগুলো কি আজকাল আর কাজ করে না? শুধু সফটঅয়ার, বিরক্তিকর!

    পড়ুন এখানে

  46. মাসুদ করিম - ৩০ আগস্ট ২০১০ (৫:১০ অপরাহ্ণ)

    আয়াদ আল্লাভি, ইরাকের সাবেক এবং সম্ভবত আগামী প্রধানমন্ত্রীর সাথে জার্মান পত্রিকা স্পিগেল এর সাক্ষাৎকার : ১ম অংশ এখানে ও ২য় অংশ এখানে এবং ফটো গ্যালারি এখানে

  47. মাসুদ করিম - ৩১ আগস্ট ২০১০ (৩:৩৫ অপরাহ্ণ)

    চীনের প্রভাবশালী ইনস্টিটিউট CASSChinese Academy of Social Sciencesএর বিশেষজ্ঞ Xing Guangcheng ইউরেশিয়ায় রাশিয়ার ভূমিকা বিষয়ে বলছেন

    Russia is located in the zone linking industrialized Europe and rapidly developing Asia. As a result, it has all of the trademarks of belonging to both Europe and Asia. For this reason, Russia should not choose between “Back to Europe!” and “Forward to Asia!” Rather it should help these parts of the world integrate and accumulate the results of their development and prosperity. This is Russia’s strategic and creative mission.
    If we look at the issue from the perspective of history and current realities, we will see that the roots of Russia’s soul lie in Europe, whereas the majority of its territory lies in Asia. The vast expanses of Siberia and the Far East form the strategic space for Russia’s future development. Russia should grow not only by modernizing its European part but also by turning Siberia and its Far East into prosperous regions. At the same time, there is a tremendous flow of manpower to the West. Although Russia has already announced plans to develop its Asian regions, their implementation will be extremely difficult.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  48. মাসুদ করিম - ৩১ আগস্ট ২০১০ (৪:০০ অপরাহ্ণ)

    তিশিয়ানের এই মহান শিল্পকর্মের খুব কাছে গিয়েও দেখতে না পারায় এমনিতেই আমার আক্ষেপ অনেকদিনের, তার ওপর আজ যখন জানলাম এর এক অংশ দমকলের পানির তোড়ে নষ্ট হয়েছে তখন খুবই খারাপ লাগছে। যদিও ভেনিস মিউজিয়ামের প্রধান বলছেন

    The head of Venice’s museums, art critic and television celebrity Vittorio Sgarbi, ordered the 1544 masterpiece to be taken down so that the extent of the water damage could be checked.But he said preliminary inspection had established that the damage was probably not serious.

    তারপরও আশঙ্কা রয়েই যায়, ঠিক ক্ষতিটা উপশমযোগ্য কিনা — সেকথা ভেবে।

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  49. মাসুদ করিম - ৩১ আগস্ট ২০১০ (৪:১২ অপরাহ্ণ)

    জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ির রবীন্দ্র মিউজিয়ামের ‘রবীন্দ্রনাথ ও চীন’ গ্যালারির জন্য চীন সরকার প্রায় ৫৪ লাখ রুপি আর্থিক অনুদান দেবে।

    According to the agreement, the China Gallery will cover an area of 180 square meters and display motifs including Chinese Civilization, Lord Buddha–the Great Liaison between India and China, Rabindranath’s inquisitiveness and respect for China from his boyhood days, Visva Bharati Santiniketan and Studies of Chinese Literature and Culture, and Rabindranath’s visit to China in 1924.

    Siwei said the Gallery will be inaugurated in May 2011, when Rabindranath Tagore’s 150-year Birth Anniversary is ceremoniously celebrated.

    He further said world bard Rabindranath Tagore is ‘very popular’ in China. Ten years ago, The Complete Works of Tagore was published in 24 volumes in China.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.