সুপারিশকৃত লিন্ক: নভেম্বর ২০০৯

মুক্তাঙ্গন-এ উপরোক্ত শিরোনামের নিয়মিত এই সিরিজটিতে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিংকের তালিকা। কী ধরণের বিষয়বস্তুর উপর লিংক সুপারিশ করা যাবে তার কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম, মানদণ্ড বা সময়কাল নেই। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই তাঁরা মন্তব্য আকারে উল্লেখ করতে পারেন এখানে।
ধন্যবাদ।

আজকের লিন্ক

এখানে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিন্কের তালিকা। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই সুপারিশ করুন এখানে। ধন্যবাদ।

২৫ comments

  1. মাসুদ করিম - ১ নভেম্বর ২০০৯ (৯:১৬ পূর্বাহ্ণ)

    কলকাতার এক মনোযোগী সংগ্রাহক শুভ্র চন্দ্রের সম্ভার থেকে ডাকটিকেটে লেনিন
    মার্কসের নাম মুছে গেছে অনেক জায়গা থেকে, যেমন লাইপজিগের ‘কার্ল মার্কস স্কয়ার’ এর নাম বার্লিনের দেয়াল ভাঙ্গার পর হয়েছে ‘আউগুসটুস স্কয়ার’, কিন্তু চর্চায় এখনো আছেন সেই মার্কস, পড়ুন দিলীপ ঘোষরায়ের প্রবন্ধ আজকের গণশক্তিতে

  2. মাসুদ করিম - ৬ নভেম্বর ২০০৯ (৫:২৫ অপরাহ্ণ)

    বার্লিনের দেয়াল ভেঙ্গে ইউরোপ পেল স্বাধীনতা আর এশিয়া হলো ধনী, এই হলো দেয়াল ভাঙ্গার ২০ বছর পূর্তিতে এক ভারতীয় লেখকের উপলব্দি। ন্যাটো সর্বেসর্বা হয়ে আন্তর্জাতিক সামরিক ‘ঠান্ডা যুদ্ধের’ অবসান হলো। এশিয়ায় মুক্ত অর্থনীতি নিয়ে এলো ‘বৃদ্ধির’ জোয়ার এবং সবচেয়ে বড় শিল্পশক্তি হয়ে উঠল যে দেশটি, সে দেশটি আবার একনায়কতান্ত্রিক — চীন, এক প্রভুত্ববাদী পুঁজিবাদ সৃষ্টি করল — যা আমাদের দেখাল, পণ্য ও সেবায় বিস্তৃত বাজার ব্যবস্থা রাজনৈতিক মতাদর্শিক সমাজব্যবস্থাকেও গভীর সংকটে ফেলতে পারে। এবং চীনের এই প্রভুত্ববাদী পুঁজিবাদ গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের বিস্তারের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে উঠেছে। বহুজাতিক বৃহৎ পুঁজিবাদী সংস্থা প্রভুত্ববাদী পুঁজিবাদী উদ্যোগ — এই দুইয়ের মধ্যেই আমাদের জীবন এখন জর্জরিত — দেয়াল ভাঙ্গার দুই দশক পেরিয়ে গণতন্ত্রের অর্জন কিছুই হয়নি।

  3. বিনয়ভূষণ ধর - ৭ নভেম্বর ২০০৯ (২:২১ অপরাহ্ণ)

    হিমালয়ের কান্না…
    দুই মেরুর বাইরে সবচেয়ে বেশি বরফ ধারণ করে রেখেছে হিমালয় পর্বতমালা। মানুষেরই নানা অত্যাচারে গলতে শুরু করেছে সেই বরফ। নেপাল থেকে ফিরে সেই বরফ গলার বর্তমান চেহারা ও ভবিষ্যৎ শঙ্কার গল্প শুনিয়েছেন ইফতেখার মাহমুদ “প্রথম আলো” পত্রিকার শুক্রবারের(০৬-১১-২০০৯) ‘অন্য আলো’ পাতায়…
    হিমালয়: সংস্কৃত শব্দ ‘হিম’ থেকে হিমালয়।

  4. মাসুদ করিম - ৭ নভেম্বর ২০০৯ (৪:১৯ অপরাহ্ণ)

    আজ ৭ নভেম্বর ২০০৯, মহান নভেম্বর বিপ্লবের ৯২ তম বার্ষিকী। সমাজবাদের পতাকা আজ আক্রান্ত, ক্ষতবিক্ষত। এই বাস্তবতায় নভেম্বর বিপ্লবের বার্তা আমাদের কাছে কি? হো-চি-মিন যেমন বলেছিলেন “মানব ইতিহাসে এতো মহান, এতো গভীর তাৎপর্যময় বিপ্লব আগে কখনো সংগঠিত হয়নি।” পশ্চিমবঙ্গে সিপিআই(এম) রাজ্য সরকার অনেকদিন থেকেই রাজ্যে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত, সাংবাদিক মদন ঘোষের দৃষ্টিতে এবারের নভেম্বর বিপ্লবের বার্তা পড়ুন আজকের গণশক্তিতে
    আরো পড়ুন লুনাচারস্কির SMOLNY ON THE NIGHT OF THE STORM এবং আইজেনস্টাইনের নেতৃত্বে একদল সোভিয়েত চলচ্চিত্রকারের দ্বারা ১৯২৭ সালে নির্মিত বিপ্লবের ১০ম বার্ষিকী উপলক্ষে নির্মিত একটি চলচ্চিত্রের ক্লিপ

  5. মাসুদ করিম - ৮ নভেম্বর ২০০৯ (৯:১৩ পূর্বাহ্ণ)

    আমরিকায় বেকারের হার ২৬ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। জিএম-ওপেল সংবাদ

  6. মাসুদ করিম - ৯ নভেম্বর ২০০৯ (৮:৫৭ পূর্বাহ্ণ)

    বার্লিন দেয়াল পতনের ২০ বছর, আজ ৯ নভেম্বর ২০০৯। এ নিয়ে কিছু লিন্ক:
    ১. রাশিয়ান সংবাদ সংস্থা রিয়া নভোস্তি থেকে ভিডিও ক্লিপ
    ২. জার্মান সাপ্তাহিক পত্রিকা স্টেয়ার্ন থেকে ফটোগ্রাফ
    ৩. চায়না ডেইলির প্রতিবেদন
    ৪. স্পিগেল-এর ইংরেজি সার্ভিস থেকে Where the Berlin Wall First Fell

  7. মাসুদ করিম - ৯ নভেম্বর ২০০৯ (৯:২৪ অপরাহ্ণ)

    আজকেই জানলাম ক্লোদ লেভি-স্ট্রোস মারা গেছেন ৩০ অক্টোবর ২০০৯ এবং এটি মিডিয়াতে প্রকাশিত হয় ০৩ নভেম্বর ২০০৯। এ খবর জানার পর দুয়েকজনের সাথে কথা হল, তারা বিস্ময় প্রকাশ করলেন, তিনি এতদিন বেঁচে ছিলেন না কি? হ্যাঁ, ১০০ পূর্ণ করা যে কোনো মানুষ সম্বন্ধে এটাই হয় প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া। তার একটি বই পড়া দূরে থাকুক একটি প্রবন্ধও পড়িনি, কিন্তু এই নৃতাত্ত্বিককে নিয়ে শ্রদ্ধা ছিল অপরিসীম। একবারই শুধু এক ফরাসি পত্রিকায় কয়েকটি লাইন পড়েছিলাম, জারগনে ভরা সেই দশ-পনের লাইন আমার জীবনের সবচেয়ে ভয়ংকর টেক্সট এবং বিপরীত দিক থেকে আমার পড়া ফরাসি গদ্যের সৌসাম্যের এক অনন্য নিদর্শন। সেই পাঠের স্মৃতি ভুলবার নয়, কিন্তু এই শতবর্ষী ‘structuralist’ -এর কিছু কাজ পড়বার অবসরের জন্য উন্মুখ হয়ে আছি সেই থেকে, আজো পাইনি সেই অবসর। এখানে কিছু লিন্ক:
    ১. নিউইয়র্ক টাইমসের শোকলেখন
    ২. তার ১০০তম জন্মদিনে নিউইয়র্ক টাইমসে সাক্ষাৎকার
    ৩. ইন্ডিপেন্ডেন্ট-এর শোকলেখন

  8. মাসুদ করিম - ১২ নভেম্বর ২০০৯ (৯:০৩ পূর্বাহ্ণ)

    যু্দ্ধজয়ী স্ট্যালিন, সোভিয়েত শিল্পশক্তির প্রধান কর্মী স্ট্যালিন, সংস্কৃতি ও বিজ্ঞানে সোভিয়েত নেতৃত্বের রাজনৈতিক নির্দেশক স্ট্যালিন : তিনি ফিরে আসছেন, গত বছরের এক জরিপে রাশিয়ানরা তাকে শ্রেষ্ঠ তৃতীয় রাশিয়ান রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব হিসেবে চিহ্নিত করেছে। কিন্তু একনায়ক স্ট্যালিনকে কি ভুলে যাবে রাশিয়া ? এখানে পড়ুন এ নিয়ে ‘দি হিন্দু’র কলাম‘দি মস্কো নিউজ উইকলি’র কলাম

    • মাসুদ করিম - ২১ নভেম্বর ২০০৯ (১০:৪০ পূর্বাহ্ণ)

      স্তালিনের জনপ্রিয়তা নিয়ে আজকের ‘গণশক্তি’র প্রতিবেদন : প্রথম পৃষ্টাসপ্তম পৃষ্টা

  9. মাসুদ করিম - ১২ নভেম্বর ২০০৯ (৫:১৯ অপরাহ্ণ)

    কয়েকমাস আগে একে-৪৭ রাইফেলের ৬০ বছর পূর্তি হল। আর কয়েকদিন আগে এর ডিজাইনার মিখাইল কালাশনিকভ পালন করলেন তার ৯০ তম জন্মদিন। এখানে দেখুন একে-৪৭ রাইফেলের ৬০ বছর পূর্তি নিয়ে ভিডিও ক্লিপ, এখানে দেখুন মিখাইল কালাশনিকভের ৯০ তম জন্মদিন নিয়ে ভিডিও ক্লিপ, এখানে একে-৪৭ রাইফেলের বিবর্তন নিয়ে ইনফোগ্রাফিক্স। এক সময় ছিল যখন সশস্ত্র আন্দোলন আর একে-৪৭ রাইফেল সমার্থক ছিল, আর আজ এ নামটি জড়িয়ে আছে বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাসে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত রাইফেল হিসেবে।

  10. মাসুদ করিম - ১২ নভেম্বর ২০০৯ (৫:২৬ অপরাহ্ণ)

    জার্মানির জাতীয় ফুটবল দলের গোলরক্ষক রবার্ট এনকে আত্মহত্যা করেছেন। অত্যন্ত দুঃখজনক এ খবরটি পড়ুন এখানে

  11. মাসুদ করিম - ১৫ নভেম্বর ২০০৯ (১০:২৭ পূর্বাহ্ণ)

    টলস্টয়ের মৃত্যু শতবর্ষ

  12. মাসুদ করিম - ১৬ নভেম্বর ২০০৯ (৯:০২ অপরাহ্ণ)

    এমবের্তো একো-র সাক্ষাৎকার। একটি গত বছর গ্রীষ্মে প্যারিস রিভিয়ু-তে, অন্যটি লুভরের একটি প্রদর্শনীর বিষয়ে জার্মান সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘স্পিগেল’-কে দেয়া সাক্ষাৎকারের ইংরেজি অনুবাদ : ১ম অংশ২য় অংশ। লুভরের প্রদর্শনীটি এমবের্তো একোর বাছাই করা বহুবিদ শিল্প ও শিল্পভাষা নিয়ে।

    Prints and Drawings
    from 11-07-2009 to 02-08-2010
    The Louvre invites Umberto Eco: “Mille e tre”
    Having extended an invitation to Umberto Eco, who chose to work on a theme described as “The Infinity of Lists”, the Louvre presents an exhibition of ancient and contemporary graphic works, as well as around 20 multidisciplinary events in the auditorium and the rooms of the museum.
    The exhibition “Mille e tre” traces the evolution of the concept of a list through history and examines how its meaning changes with the passage of time: from its ancient use in funerary traditions to its present-day use in everyday life, via the creative processes of contemporary artists, the list is a vehicle for cultural codes and the bearer of different messages.
    Curator(s) : Marie-Laure Bernadac, Curator in Charge, Special Advisor on Contemporary Art, Musée du Louvre

    একো বলছেন ‘মরতে চাই না বলে আমরা বাছাই করতে পছন্দ করি।’ এই প্রদর্শনীটি নিয়ে লুভরের প্রচারপত্রটি ফরাসি ভাষায়, কিন্তু ভাষা না বুঝলেও এর অসাধারণ অবয়বটি উপভোগ করতে পারেন পিডিএফ ফাইলটি ডাউনলোড করে

  13. মাসুদ করিম - ১৬ নভেম্বর ২০০৯ (১০:১৪ অপরাহ্ণ)

    হিলারির মন জুড়ে আফগানিস্তান, পাকিস্তান, ইরান। পড়ুন এই সাক্ষাৎকারটি : ১ম অংশ, ২য় অংশ, ৩য় অংশ

  14. মাসুদ করিম - ১৮ নভেম্বর ২০০৯ (১০:৩২ পূর্বাহ্ণ)

    ১. শচিন, মধ্যবিত্ত ও শচিনবন্ধু কাম্বলিকে নিয়ে একটি চমৎকার লেখা। পড়ুন টাইমস অফ ইন্ডিয়ায়।
    ২. গীতা ঘটকের জীবনাবসান। রাজশাহীর মেয়ে গীতা বার্লিন, লক্ষ্ণৌ, কলকাতা, মুম্বাই এমনসব শহরের অধিবাসী ছিলেন। মৃত্যুকালে রবীন্দ্র সঙ্গীতের এই নিবেদিত প্রাণ শিল্পীর বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।

  15. মাসুদ করিম - ১৯ নভেম্বর ২০০৯ (১২:৪১ পূর্বাহ্ণ)

    ১. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নোবেল প্রাপ্তির সাথে ইয়েটস-এর নাম জড়িত, আয়ারল্যান্ড একথা মনে রেখেছে, আর তাই আইরিশ কবিরা আসছেন ভারতে এক সপ্তাহব্যাপী ভাষা ও সাংস্কৃতিক উৎসবে যোগ দিতে।

    Tagore became the first non-White writer to be awarded the Nobel Prize for Literature in 1913 – a year after Yeats read his collection of poems ‘Gitanjali’ and introduced it to Western audiences in effusive terms.

    Nearly a century after the Irish poet W.B. Yeats helped launch Rabindranath Tagore to global fame, some of Ireland’s most distinguished poets have teamed up with their Indian counterparts to celebrate a week-long festival of languages and culture in New Delhi, Hyderabad and Kolkata.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

    ২. ২০১১-তে বছরব্যাপী এক সাংস্কৃতিক উৎসবের আয়োজন করবে ‘গ্যয়েটে ইন্সটিটিউট’ ভারতের ১৫টি স্থানে, এবং এভাবেই উদযাপিত হবে ভারতে প্রতিষ্ঠানটির ৫০ বছর। আয়োজনের কেন্দ্রে থাকবে কলকাতার বিখ্যাত ‘ম্যাক্সমুলার ভবন’। বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  16. মাসুদ করিম - ১৯ নভেম্বর ২০০৯ (১:০২ অপরাহ্ণ)

    অবশেষে দীর্ঘ ৩৪ বছরের অপেক্ষার অবসান হলো। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ আজ বৃহস্পতিবার কিছুক্ষণ আগে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পাঁচ আসামির আপিল আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন। ফলে হাইকোর্টের দেওয়া মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল থাকল। ফলে এখন এই মামলায় ১২ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকল।
    মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ১২ আসামি হলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা সৈয়দ ফারুক রহমান, সুলতান শাহারিয়ার রশিদ খান, খন্দকার আবদুর রশিদ, বজলুল হুদা, শরিফুল হক ডালিম, এ এম রাশেদ চৌধুরী, এ কে এম মহিউদ্দিন আহমেদ (ল্যান্সার), এস এইচ বি এম নূর চৌধুরী, আজিজ পাশা (মারা গেছেন), মুহিউদ্দিন আহমেদ (আর্টিলারি), মোসলেমউদ্দিন ও আবদুল মাজেদ। তাঁদের মধ্যে আপিল করেছিলেন লে. কর্নেল সৈয়দ ফারুক রহমান, মেজর বজলুল হুদা, লে. কর্নেল এ কে এম মহিউদ্দিন আহমেদ (ল্যান্সার), লে. কর্নেল মুহিউদ্দিন আহমেদ (আর্টিলারি) ও লে. কর্নেল সুলতান শাহারিয়ার রশিদ খান। তাঁরা বর্তমানে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আটক আছেন। অন্যরা পলাতক।

    ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর শুরু হয় বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বিচার কার্যক্রম। ১৯৯৮ সালের ৮ নভেম্বর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ কাজী গোলাম রসুল রায় ঘোষণা করেন। এতে ১৫ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। এরপর রায়ের বিরুদ্ধে আপিল ও মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিতকরণের শুনানি হয় হাইকোর্টে। ২০০০ সালের ১৪ ডিসেম্বর হাইকোর্ট বিভাগ রায় প্রদান করেন। বিচারপতি মো. রুহুল আমিন ১০ জন আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন। অপর বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক ১৫ জন আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন।
    হাইকোর্টের তৃতীয় বেঞ্চের বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিম ২০০১ সালের ৩০ এপ্রিল ১২ জনের মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন করে রায় এবং তিনজনকে খালাস দেন। এই রায়ের বিরুদ্ধে কারাবন্দী চার আসামি মেজর (অব.) বজলুল হুদা, লে. কর্নেল (বরখাস্ত) সৈয়দ ফারুক রহমান, লে. কর্নেল (অব.) সৈয়দ শাহরিয়ার রশিদ খান ও মহিউদ্দিন লিভ টু আপিল করেন। আপিল বিভাগে এই আপিল শুনানি করতে প্রয়োজনীয়সংখ্যক বিচারপতি নিয়োগ না দেওয়ায় গত আট বছরে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে তা ঝুলে ছিল। এ সময় যেসব বিচারপতিকে আপিল বিভাগে নিয়োগ দেওয়া হয়, হাইকোর্টে মামলার শুনানি গ্রহণ করায় তাঁরা শুনানি গ্রহণ করতে পারেননি। বিচারপতিদের কেউ কেউ শুনানিতে বিব্রত বোধ করেন। এর ফলে শুনানি ঝুলে যায়।
    আজকের রায়ের পরেও আসামিদের রিভিউ পিটিশনের সুযোগ থাকবে। সর্ব শেষ তাঁরা রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা ভিক্ষা করতে পারবেন।
    যাঁরা রায় দিলেন: বিচারপতি মো. তাফাজ্জাল ইসলামের নেতৃত্বে বিচারপতি মো. আবদুল আজিজ, বিচারপতি বিজন কুমার দাস, বিচারপতি মো. মোজাম্মেল হোসেন ও বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার সমন্বয়ে গঠিত সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিশেষ বেঞ্চ এই রায় দেন।
    শুনানিতে যাঁরা অংশ নিয়েছেন: আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে প্রধান কৌঁসুলি হিসেবে আনিসুল হক শুনানিতে অংশ নেন। সরকারপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষে আজমালুল হোসেন কিউসি, তৌফিক নেওয়াজ, আবদুল মতিন খসরু ও এ এফ এম মেজবাহউদ্দিনও শুনানি করেন। আসামি সৈয়দ ফারুক রহমান ও মুহিউদ্দিনের পক্ষে খান সাইফুর রহমান, আসামি বজলুল হুদা ও ল্যান্সার এ কে এম মহিউদ্দিনের পক্ষে আবদুল্লাহ আল মামুন শুনানি করেন। অপর আসামি সুলতান শাহারিয়ার রশিদ খানের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন আবদুর রেজাক খান। এ ছাড়া আরও অনেক আইনজীবী তাঁদের সহযোগিতা করেন।

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

    • মাসুদ করিম - ১৯ নভেম্বর ২০০৯ (৬:৪৬ অপরাহ্ণ)

      আজ বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার চূড়ান্ত রায় ঘোষণার দিন, কাকতালীয়ভাবে আজ ইন্দিরা গান্ধীর জন্মদিন। শেখ মুজিব যখন নিহত হন তখন ভারতে চলছিল জরুরী অবস্থা। অন্নদাশঙ্কর রায় ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের পর ‘কাঁদো, প্রিয় দেশ’ নামে একটি প্রবন্ধ লিখেছিলেন, ‘দেশ’ লেখাটি ফেরত দিল, পশ্চিমবঙ্গের মুথ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থ রায় জানালেন, এ প্রবন্ধ ছাপানো একদম সম্ভব নয়, এতে আবার লক্ষ কোটি শরণার্থীকে পশ্চিমবঙ্গে জায়গা দিতে হবে। সিদ্ধার্থ রায় এরপর লেখাটি ইন্দিরা গান্ধীকে পাঠিয়ে দিলেন। ইন্দিরা গান্ধী লেখাটি অনুবাদ করিয়ে পড়লেন। কিছুদিন পর অন্নদাশঙ্কর রায় ইন্দিরা গান্ধীর কাছ থেকে একটি চিঠি পেলেন, আপনার প্রবন্ধ প্রকাশ করা হলে বাংলাদেশে যে প্রতিক্রিয়া হবে তার ফলে ভারত সরকার হবে বিব্রত। সুতরাং এটি প্রকাশ না করাই উচিত। এ চিঠি পড়ে অন্নদাশঙ্করের সঙ্গত প্রতিক্রিয়া, আমি বুঝতে পারলাম না শেখ মুজিববের ও তাঁর পরিবারের জন্য শোক প্রকাশ করলে এমন কী প্রতিক্রিয়া হতে পারে যে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী হবেন বিব্রত। তাঁরই তো শোক করা উচিত। তাঁর সরকারেরই তো উচিত জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করা। তাঁরই তো উচিত সরকারীভাবে শোক প্রকাশ করা।
      জরুরি অবস্থার ইন্দিরা ও জরুরির অবস্থার ভারত নিয়ে আজো অনেক অনুসন্ধান বাকি। এই জরুরি অবস্থার আরো আরো অনুসন্ধান শেখ মুজিব হত্যা, জেল হত্যা, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ক্ষমতা দখলের অনেক অজানা তথ্য আমাদের জানাবে, এতে সন্দেহ নেই। শুধু মার্কিন নথি উন্মুক্তকরণই সব নয়। একই সময়ের ভারত ও রাশিয়ার নথি পাঠও আমাদের জন্য প্রয়োজনীয়। শেখ মুজিব হত্যার নেপথ্য জানতে আমাদের অনেক দূর যেতে হবে। প্রত্যক্ষ দোষীদের বিচার সম্পন্ন হয়ে গেলে ইতিহাসের জাতীয়-আন্তর্জাতিক দোষীদেরও সনাক্ত করতে হবে। কোর্টের বিচার শুধু দোষীদের শাস্তি দেয়, সেটি যেমন আমাদের অবশ্য কর্তব্য, তেমনি ইতিহাসের দোষীদের সনাক্তকরণ আরো জরুরী, কারণ সে দোষীরাই মৃত্যুহীন দোষী।
      আমি এ মন্তব্য লেখা শেষই করে ফেলেছিলাম, কিন্তু ঠিক তখনই জানলাম : Sheikh Hasina chosen for Indira Gandhi Peace Prize

  17. মাসুদ করিম - ২৪ নভেম্বর ২০০৯ (৯:৪৬ পূর্বাহ্ণ)

    ২০-২২ নভেম্বর দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হল ১১তম কমিউনিস্ট ও ওয়াকার্স পার্টির আন্তর্জাতিক সম্মেলন। বিশ্বের ৪৮টি দেশের ৫৭টি কমিউনিস্ট ও ওয়াকার্স পার্টির ৮৩জন সদস্য এই সম্মেলনে অংশ নিয়েছিল। এই সম্মেলনের পটভূমি:

    The International Capitalist Crisis, The Workers’ and Peoples’ Struggle, The Alternatives and the Role of the Communist and Working Class Movement
    Backgrounder

    T he last decades of the 20th century saw tumultuous developments and cataclysmic changes. The dismantling of socialism in the Soviet Union, the disintegration of the USSR, the collapse of the communist-led regimes in East Europe and the process of restoration of capitalism in these countries-all constitute a big reversal for the world forces of socialism.

    In this situation, many communist parties carried serious introspection on the basic tenets of Marxism-Leninism. Wilting under the pressure of an intense ideological offensive, many Communist Parties abandoned the revolutionary essence of Marxism- Leninism and embraced social democracy. During this period when the international communist movement has been thrown into disarray, there were some communist and workers’ parties that believed these shortcomings and failures in the process of constantly enriching this creative science in accordance with unfolding historical developments, is not due to its inadequacies or lack of scientific method of its content. It is due to the inadequacies and lack of scientific rigour on the part of those who have embraced this philosophy .

    Efforts were undertaken to regroup the international communist movement and bring together all those communist and workers’ parties that believed in the basic tenets of Marxism-Leninism. The Communist Party of India (Marxist) had initiated one such attempt in 1993 by organising an international seminar on the ‘Contemporary World Situation and the validity of Marxism’. 30 parties were extended invitations to participate in the seminar. 21 parties including the CPI(M) and the CPI participated in the seminar, four parties unable to send their representatives, sent their contributions in the form of papers while five parties sent messages expressing their inability to participate owing to critical political conditions in their respective countries. The success of the seminar in attaining the objectives it had set before it, gave renewed confidence to the various participants, in their struggle to defend socialism and to continue to fight for the goal of socialism.

    Five years hence, from 1998, the Communist Party of Greece (KKE) took up this task of organising international meetings of the communist and workers parties to exchange opinions on some of the important contemporary developments in world and share experiences. From that year onwards seven consecutive meetings were hosted by the KKE in Greece. The number of parties taking part in these meetings saw a steady increase reflecting the growing relevance and validity of Marxism.

    To facilitate the smooth organisation of these meetings a working group of international communist and workers parties was formed. This group decides on the theme of the meeting, the venue and dates apart from the parties that would take part in the meeting.

    As the experience of organising such meetings proved useful, there was a request to organise this meeting in different parts of the world. Accordingly the 8th meeting was organised in Lisbon, Portugal, the 9th in Minsk, Belarus and in Moscow to observe the 90th anniversary of the Great October Revolution, and the 10th in Sao Paulo, Brazil. The working group had decided in its meeting in February that the 11th meeting would be organised in India jointly by the Communist Party of India (Marxist) and the Communist Party of India.

    The 12th meeting is conceived to take place in the African continent, thus covering all the continents on the globe.

    আর এই ১১তম সম্মেলনের গৃহীত সিদ্ধান্ত নিয়ে ঘোষিত হয়েছে দিল্লি ষোষণাপত্র

  18. মাসুদ করিম - ২৫ নভেম্বর ২০০৯ (৯:৪৬ পূর্বাহ্ণ)

    ভারত অপরিহার্য : ওবামা।
    ভারত ও আমেরিকার মধ্যে ব্যবধান শুধুই দূরত্ব, দুটি দেশ একই আদর্শে বিশ্বাসী : মনমোহন।
    পড়ুন ওবামা-মনমোহন মিডিয়া ইন্টারভিউ

  19. মাসুদ করিম - ২৬ নভেম্বর ২০০৯ (১০:২৭ পূর্বাহ্ণ)

    মুম্বাই, ২৬ নভেম্বর ২০০৮, আজ থেকে এক বছর আগে , ভারতে সন্ত্রাসবাদী হানার সবচেয়ে বড় এই ঘটনায় মিডিয়া ও সরকারের কী শেখা উচিত, লিখেছেন হিন্দুস্তান টাইমসের ভির সাংভি। আর দেখুন পড়ুন শুনুন ২৬ নভেম্বর ২০০৮-এর সন্ত্রাসবাদী হানা নিয়ে হিন্দুস্তান টাইমসেরই বিশেষ আয়োজন : Full Coverage: 26/11: One Year on। এখানে পড়ুন টাইমস অফ ইন্ডিয়ার ব্লগ থেকে : The candles Manmohan missed

  20. মাসুদ করিম - ২৬ নভেম্বর ২০০৯ (১২:২৪ অপরাহ্ণ)

    ধ্বনিবিজ্ঞানী ও ভাষাবিদ প্রয়াত মুহম্মদ আবদুল হাইয়ের আজ জন্মদিন। স্মরণ করেছেন ড.মনিরুজ্জামান আজকের সমকালে।

    ধ্বনিবিজ্ঞানী মুহম্মদ আবদুল হাই
    ড. মনিরুজ্জামান
    ৩ জুন ১৯৬৯ সালে আকস্মিকভাবে আমরা যাকে হারিয়ে ছিলাম, আজ ২৬ নভেম্বর ২০০৯ সেই ধ্বনিবিজ্ঞান-চর্চার উৎসমুখ ও বঙ্গসাহিত্য চর্চার অকুতোভয় অভিভাবক অধ্যক্ষ মুহম্মদ আবদুল হাইয়ের (১৯১৯-১৯৬৯) ৯০তম জন্মবার্ষিকী। তখনও তার পঞ্চাশ বছর পূর্ণ হতে ছয় মাস বাকি ছিল। আজ জন্মদিনে আমরা তাকে নীরবে স্মরণ করতে পারি, শ্রদ্ধা জানাতে পারি। আমরা আশা করব, মুহম্মদ আবদুল হাই আমাদের ভাষা, সংস্কৃতি ও সাহিত্যকে যেভাবে সমুন্নত করতে চেয়েছিলেন, আগামী প্রজন্ম তার সেই স্বপ্নকেই বাস্তব করে তুলতে আরও সাহসী ও নিশ্চিত নির্ভয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। বাংলা ভাষা উর্দু ভাষা ও রোমানলিপি এবং ‘সওজা’ (সোজা) প্রকরণের ফাঁদ থেকে উঠে এলেও বিশ্বায়ন ও আন্তর্জাতিক ভাষার ষড়যন্ত্রের মুখে একইভাবে এখনও বিপদাপন্ন। এ ভাষা তার পুনঃশক্তি সঞ্চয়ের প্রত্যাশায় আগামী প্রজন্মের প্রতি হাত বাড়াবেই। সেদিন মুহম্মদ আবদুল হাইয়ের স্মরণ তাই হয়ে উঠবে অবশ্যম্ভাবী। মুহম্মদ আবদুল হাইকে সেখানেই পাব সর্বকালীন সম্মুখ-আদর্শরূপে।
    মুহম্মদ আবদুল হাইয়ের স্মরণে এশিয়াটিক সোসাইটি একটি শ্রদ্ধাপূর্ণ স্মারকগ্রন্থ প্রকাশ করে (২০০২)। পরে আরও দু’একটি সংকলন প্রকাশ হতে দেখা যায়। হুমায়ুন আজাদ, মুহম্মদ আবদুল হাই রচনাবলি (৩ খণ্ড) প্রকাশকালে আরও কিছু তথ্য প্রকাশ করেন। মুহম্মদ আবদুল হাইয়ের জ্যেষ্ঠ পুত্র অধ্যাপক ড. মনজুর হাসান নিজেও একটি সংকলন প্রকাশ করেন। পশ্চিমবঙ্গের লেখক আজহারউদ্দিন খান একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনী প্রকাশ করেন। জীবনী সিরিজে বাংলা একাডেমী থেকে মনসুর মুসা বিরচিত একটি গ্রন্থও প্রকাশিত হয়। তথাপি তার সম্পর্কিত আলোচনা পূর্ণ হয়েছে ভাবার কারণ নেই।
    মুহম্মদ আবদুল হাই ছিলেন ব্যক্তিত্বশালী পুরুষ এবং আদর্শ বাঙালি। তিনি স্বাধীনতা দেখে যাননি। কিন্তু স্বাধীনতার পথে বিঘ্নগুলো অপসারণের কাজ তিনি অনেকখানিই এগিয়ে রেখে গিয়েছিলেন। ভাষা সাহিত্য ও সংস্কৃতির নানা ক্ষেত্রে মুহম্মদ আবদুল হাই বৈরী সময়ের মুখোমুখি হয়ে অসীম সাহসে ও দেশপ্রেমে দগ্ধ ও স্নাত হয়ে এবং কর্তব্যবোধের তাড়নায় যেসব মহতী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন আমাদের গবেষণা মনন ও সাহিত্য জগৎকে, অকৃতজ্ঞ জাতি হিসেবে আমাদের আজ সেসব কথা মনে রাখার বিষয় নয়। সেসব কথা শোনার প্রয়োজন ফুরিয়ে গেছে কত মেকি-অমেকি ‘পরিবর্তনের’ ডামাডোলে।

  21. মাসুদ করিম - ২৬ নভেম্বর ২০০৯ (২:৪০ অপরাহ্ণ)

    আলোকচিত্রী ও উদ্ভিদবিজ্ঞানী নওয়াজেশ আহমদ আর নেই
    গত ২৪ নভেম্বর ২০০৯ মঙ্গলবার রাত ১০টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ডেইলি স্টার ও স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিয়ে বের হয়েই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। সঙ্গে সঙ্গে জাতীয় হূদরোগ ইনস্টিটিউটে নেওয়া হলে চিকিত্সকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।

    মৃত্যুর কিছুক্ষণ আগে সেলিব্রেটিং লাইফ কম্পিটিশনে আলোকচিত্র বিষয়ে দেওয়া বক্তৃতায় নওয়াজেশ আহমদ বলেন, আলোকচিত্রী হওয়া খুব কঠিন। এর জন্য একাগ্রতা ও নিষ্ঠার প্রয়োজন।
    ১৯৩৫ সালে জন্ম নেওয়া আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন দেশের অন্যতম প্রধান এই আলোকচিত্রী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ, এশিয়াসহ বিশ্বের অনেক দেশের আলোকচিত্র প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য আলোকচিত্র অ্যালবামের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ (১৯৭৫), পোর্ট্রেট অব বাংলাদেশ (১৯৮৩), বার্মা (১৯৮১), কোয়েস্ট অব রিয়েলিটি (১৯৮৬), ওয়াইল্ড ফ্লাওয়ার্স অব বাংলাদেশ (১৯৯৭) ও গৌতম (বৌদ্ধদের জীবণকাহিনীভিত্তিক)।
    তাঁর সাম্প্রতিক আলোকচিত্র অ্যালবামের মধ্যে ছিল বাস্তবের অন্বেষা, বাংলার বনফুন, ধানসিড়ি নদীটির পাশে ও ছিন্নপত্র। প্রথম আলোয় তিনি নিসর্গ, ফুল, বৃক্ষসহ বিভিন্ন বিষয়ে নিয়মিত লিখতেন।

    বিস্তারিত পড়ুন

  22. মাসুদ করিম - ২৮ নভেম্বর ২০০৯ (১১:৫৯ পূর্বাহ্ণ)

    আজ ফ্রেডেরিক এঙ্গেলসের জন্মদিন। ১৮২০ সালের ২৮ নভেম্বর তিনি জার্মানির ব্রেমেন শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ও কার্ল মার্কস যৌথভাবে লিখেছিলেন বিখ্যাত ‘কমিউনিস্ট ইশতেহার’। পড়ুন গণশক্তির খবর
    এখানে পড়ুন এঙ্গেলসের বিখ্যাত বই The Condition of the working class in England- এর Boyd Tonkin-এর রিভিউ

    Like many middle class revolutionaries in 19th-century Europe – he was the son of a prosperous German textile manufacturer – he turned to radical politics for a meaning in life that religion no longer supplied. “Having lost one faith” Hunt writes, “he moved swiftly to assume another: the psychological vacuum left by the demise of his Christian convictions was filled by an equally compelling ideology.” As often happens when religious doubt is exchanged for secular faith, the new belief-system was fervently and adamantly held, with Engels writing ecstatically of Hegel’s dialectic that it showed how “all successive historical states are only transitory stages in the endless course of development from the lower to the higher… Against the dialectic nothing is final, absolute, sacred.”

    A double act that changed history

    Born in Prussia in 1820, son of a textile manufacturrer in Barmen, Friedrich Engels did military service in Berlin before coming to work for the family business in Manchester: “Cottonopolis”. Leading a double life as capitalist and Communist, he wrote his classic ‘Condition of the Working Class in England’ in 1844 and began a lifelong working partnership with Karl Marx. After their ‘Communist Manifesto’ in 1848, Engels supported Marx in London as his friend worked on ‘Capital’. He died in 1895.

    বিস্তারিত পড়ুন ফ্রেডেরিক এঙ্গেলসের Tristram Hunt-কৃত নতুন জীবনী The Froak-coated Communist- এর John Gray- এর করা রিভিউ

  23. Sherder - ১ ডিসেম্বর ২০০৯ (১১:৩৪ অপরাহ্ণ)

    আলোচনার নতুন দিগন্ত।

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.