মুক্তাঙ্গন-এ উপরোক্ত শিরোনামের নিয়মিত এই সিরিজটিতে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিংকের তালিকা। কী ধরণের বিষয়বস্তুর উপর লিংক সুপারিশ করা যাবে তার কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম, মানদণ্ড বা সময়কাল নেই। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই তাঁরা মন্তব্য আকারে উল্লেখ করতে পারেন এখানে।
ধন্যবাদ।
আজকের লিন্ক
এখানে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিন্কের তালিকা। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই সুপারিশ করুন এখানে। ধন্যবাদ।
৩১ comments
মাসুদ করিম - ২ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (৮:৩৫ পূর্বাহ্ণ)
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরুর সত্তর বছর হল এবার পহেলা সেপ্টেম্বরে। বিশ্বজুড়ে এ দিনটি পালিত হয় ‘যুদ্ধবিরোধী দিবস’ হিসেবে। কিছু পূর্ব ইউরোপীয় দেশ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাসে সোভিয়েত রাশিয়াকেও নাৎসি বাহিনীর পাশাপাশি দায়ী করতে চাইছে। কারণ ১৯৩৯ সালের ২৩ আগস্টের জার্মানি-সোভিয়েত অনাক্রমণ চুক্তি। আজ সোভিয়েত ইউনিয়ন নেই, রাশিয়ান ফেডারেশন কতটুকু পারবে এই অভিযোগ খন্ডাতে?
মাসুদ করিম - ৩ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (১১:০০ পূর্বাহ্ণ)
বর্তমানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যার হাতে ন্যাস্ত সেই সাহারা খাতুনের এখনই সাবধান হওয়া উচিত। গতকাল তেল-গ্যাস রক্ষা জাতীয় কমিটির মিছিলে পুলিশের লাঠিপেটা ছিল সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। সাহারা খাতুনের মনে রাখা উচিত ২০০১-২০০৬ এ সবেচেয়ে বেশি পুলিশের লাঠিপেটার শিকার হয়েছিলেন তিনি, কাজেই তার উচিত পুলিশকে এখনই সতর্ক করা শান্তিপূর্ণ কোনো সমাবেশ বা মিছিলে যেন তারা কোনোভাবেই লাঠিচার্জ না করে। আমরা সবাই জানি তেল-গ্যাস রক্ষা জাতীয় কমিটি কখনো কোনো মিছিল বা সমাবেশে অশান্তি সৃষ্টিকারী কিছু করেনি এবং কখনো কোনো সমাবেশে উগ্র কোনো পন্থা অবলম্বন করেনি। আগামী শুক্রবার ৪ সেপ্টেম্বর, ১৩ রমজান, বায়তুল মোকাররম মসিজদ থেকে হিযবুত তাহরীর-এর নেতৃত্বে ‘বদর দিবসের বিজয় মিছিল’ বের হবে, আমরা চোখ রাখলাম, আমরা খেয়াল রাখব সেদিন পুলিশ কি করে।
মাসুদ করিম - ৫ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (৮:৩০ পূর্বাহ্ণ)
গতকাল হিযবুত তাহরীরের বদর দিবসের র্যালিতে দেখা যাচ্ছে সাত পুলিশ আহত হয়েছেন। পুলিশের ওপর হামলা ও সংঘর্ষে লিপ্ত হিযবুত তাহরীরের ত্রিশ কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ(কাউকে আহত করতে পারেনি)। তাহলে সেদিন তেল-গ্যাস রক্ষা জাতীয় কমিটির শান্তিপূর্ণ মিছিলে লাঠিপেটা করতে হয়েছিল কেন? মিছিলকারীদের কাছে লাঠি ছিল না বলে? আর গতকাল তো দেখা গেল ৭ পুলিশ মার খেয়েছে পুলিশ কাউকে মারতে পারেনি; আমরাও চাই না আমাদের পুলিশ কাউকে মারুক–কিন্তু আমরা তো দেখলাম শান্তিপূর্ণ মিছিলে পুলিশ মারবে, আর সংঘর্ষে লিপ্ত মিছিলের কাছ থেকে পুলিশ মার খাবে–এই এখন আমাদের পুলিশের ক্ষমতা!
মাসুদ করিম - ৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (১০:৫২ অপরাহ্ণ)
হিযবুত তাহরীর বাংলাদেশ আওয়ামী সরকারকে ইসলাম বিরোধী বলছে এবং তাদের ৩০ নেতাকর্মীর মুক্তি চাইছে। ভারত-বৃটিশ-মার্কিন ক্রুসেডারদের খুশী করতে সরকারের পেটোয়া বাহিনীর কথা এরা প্রায়ই বলছে। এবং এ সংগঠনটি যে কোনো কর্মসূচী ঘোষণা বা প্রতিবাদ জানাতে প্রচুর সংখ্যক পোস্টার দেশের বড় শহরগুলোতে লাগাচ্ছে, বিশাল অর্থপুষ্ট সংগঠন মনে হচ্ছে, কিন্তু এরা কি শুধুই শান্তিপূর্ণ সংগঠন, কী এদের ভূমিকা, কী আছে এদের শান্তির পেছনে, কে জানে?
রায়হান রশিদ - ৫ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (৬:৪৬ অপরাহ্ণ)
জামায়াতে ইসলামীর আধিপত্য, প্রবাসী বাংলাদেশী এবং সেখানকার বাংলা টিভি চ্যানেলগুলোর হালচাল নিয়ে সচলায়তনের একটি পোস্ট।
মাসুদ করিম - ৫ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (৭:০৭ অপরাহ্ণ)
আজকে ‘আজাদী’র ৫০তম জন্মদিন। একটি আঞ্চলিক পত্রিকার সুবর্ণ জয়ন্তী সত্যিই এক অনন্য ঘটনা। আর আজাদী আরো একটি কারণে অনন্য : স্বাধীন বাংলাদেশে ১৭ ডিসেম্বর ১৯৭১-এ ‘জয় বাংলা, বাংলার জয়’ ঘোষনা করেছিল শুধু আজাদী। চট্টগ্রামের লাখো পাঠকের ভালোবাসায় সিক্ত আজাদী চট্টগ্রামের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে ধারণ ও লালন করছে।
রেজাউল করিম সুমন - ৫ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (৭:১৫ অপরাহ্ণ)
পল্টনে পুলিশি হামলায় আহত অধ্যাপক আনু মুহাম্মদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন শহীদুল আলম। দেখুন, পড়ুন।
মাসুদ করিম - ৫ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (১১:৪৮ অপরাহ্ণ)
আনু মুহাম্মদ সাক্ষাৎকারে বলেছেন, পেট্রোবাংলা এখন বহুজাতিক কোম্পানির আস্তানায় পরিণত হয়েছে–এটা এখন আর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠান না। হ্যাঁ, আমাদের মনে পড়ছে বাংলাদেশ ব্যাংকের কথা, কেমন প্রকাশ্য অবস্থান বাংলাদেশ ব্যাংকের ভেতর বিশ্ব ব্যাংকের, বিভিন্ন কৌশলপত্রের সুযোগে, আজ যিনি মারা গেছেন দুঃখজনক সড়ক দুর্ঘটনায় সেই সইফুর রহমান ছিলেন এর প্রধান কুশীলব, আর এখন ডেসপারেট আওয়ামী সরকার পেট্রোবাংলাকে নিয়ে যেতে চাইছেন সেখানে, বাংলাদেশ ব্যাংক গেছে যেখানে। আনু মুহাম্মদ ১৯৯৭ সালের ১৩ অক্টোবর বিশ্বব্যাংক প্রধানের বাংলাদেশ আগমনের প্রাক্কালে একটি ছড়া লিখেছিলেন।
* বিশ্বব্যাংক।
** মুদ্রণযোগ্য নয়।
*** স্ট্রাকচারাল অ্যাডজাস্টমেন্ট প্রোগ্রাম।
**** পভার্টি এলিভিয়েশন প্রোগ্রাম।
***** ফ্লাড অ্যাকশন প্ল্যান।
মাসুদ করিম - ৫ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (১০:৫২ অপরাহ্ণ)
ভিক্টর করগুন, রাশিয়ান একাডেমি অফ সাইন্সেজ-এর ইন্সটিটিউট অফ অরিয়েন্টাল স্টাডিজ-এর আফগানিস্তান স্টাডিজের প্রধান, বলছেন কারজাই ‘পাপেট’ নয় আমেরিকা ও ন্যাটো দ্বারা প্রভাবিত, এবং তার প্রতি আমেরিকা ও পৃথিবীর সমর্থন আছে। তিনি আরো বলেছেন, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের কেন্দ্র ‘পাকিস্তান’, আফগানিস্তান নয়–কারণ মোল্লা ওমরের হেড কোয়ার্টার পাকিস্তানে, আফগানিস্তানে নয়, আর আফগানিস্তানে যা হচ্ছে তা যুদ্ধ, লাখ লাখ মানুষ যুদ্ধপরিস্থিতির ভেতর আছে, কিন্তু সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের টাকা পাচ্ছে পাকিস্তান। দারি এবং পশতু আমেরিকানরা সবে শিখতে শুরু করেছে আর করগুনরা দারি ও পশতুতে অনেকদিন থেকেই পারদর্শী, তাই করগুনের আহ্বান, আমেরিকা চাইলে আফগানিস্তানের ব্যাপারে রাশিয়ার সাহায্য নিতে পারে! সাড়ে এগার মিনিটের নির্ভরযোগ্য সাক্ষাৎকার। দেখুন এখানে।
মাসুদ করিম - ৭ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (৭:৩১ অপরাহ্ণ)
পারভেজ মুশাররফ নভেম্বরের ৩০ তারিখের পর প্রকাশ্য রাজনীতিতে আসছেন। পাকিস্তানের সংবিধান অনুযায়ী একজন সেনা কর্মকর্তা সেনাবাহিনী থেকে অবসরের দুই বছর পর্যন্ত রাজনৈতিক দলের সাথে যুক্ত হতে পারেন না। আমাদের বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী এ ধরনের কোনো বাধ্যবাধকতা আছে কি না আমার জানা নেই। কিন্তু ভাবছি আমাদের মঈন উ আহমেদ কী ভাবছেন? তার তো এখন অফুরন্ত সময়, সমৃদ্ধ অতীত!
রেজাউল করিম সুমন - ৭ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (৮:১৬ অপরাহ্ণ)
ফটো এজেন্সি দৃক-এর ২০ বছর!
রেজাউল করিম সুমন - ৭ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (৮:৪৫ অপরাহ্ণ)
বিশ্বখ্যাত ভারতীয় আলোকচিত্রী রঘু রাইয়ের প্রদর্শনী শুরু হয়েছে ঢাকার বেঙ্গল শিল্পালয়ে।
মাসুদ করিম - ৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (১১:৩৬ অপরাহ্ণ)
অবকাঠামোর অভাব সত্যিই উন্নয়নের এক বড় বাধা। বিশ্ব প্রতিযোগিতার সক্ষমতার প্রতিবেদন(জিসিআর) ২০০৯-২০১০-এ প্রকাশিত বাংলাদেশের জিসিআই সূচকে অবস্থান ১০৬, যা ২০০৮-২০০৯-এ ছিল ১১১। ভারত ৪৯, শ্রীলন্কা ৭৯ ও পাকিস্তান ১০১। ভারতের কথা বাদ দিলাম, কিন্তু এতো যুদ্ধ বিগ্রহের পরও শ্রীলন্কা ও পাকিস্তান আমাদের চেয়ে এগিয়ে। আমরা সত্যিই অবকাঠামোতে অনেক পিছিয়ে: বিশেষ করে আমাদের বিদ্যুৎ, সড়ক ও টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার অবস্থা এতোই খারাপ যে, এদিকে যদি আমরা এখনই যথাযথ দৃষ্টি না দিই, তাহলে আমরা যতটুকু এগিয়েছি তারচেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়তে আমাদের বেশি অপেক্ষা করতে হবে না।
মাসুদ করিম - ৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (১০:৪০ অপরাহ্ণ)
মোজাম্মেল হোসেনকে লিখতে দেখছি ২০০৭ থেকে সমকালে, হয়ত এর আগেও তিনি লিখেছেন কিন্তু আমার চোখে পড়েনি। কিন্তু এই গত দুবছর পৌনে তিন বছরে তিনি আমার কাছে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ একজন কলাম লেখক হয়ে উঠেছেন। আজকের সমকালে তার শিক্ষানীতি নিয়ে লেখা কলামটি ‘সম্মিলিত সাধনায় অর্জনযোগ্য যে লক্ষ্য‘, এমন এক আশাবাদকে মূর্ত করল, এ মুহূর্তে বাংলাদেশের শিক্ষানীতি নিয়ে আমাদের সবারই শুভবোধ জাগ্রত হওয়া উচিত যে, একটা ভালো শিক্ষানীতির দিকে সত্যিই আশা করা যায় আমরা এগিয়ে যেত পারব, আমাদের শিক্ষামন্ত্রী সত্যিই এই ‘মহাযজ্ঞ’ সম্পন্ন করতে না পারুন কিন্তু দৃঢ়তার সাথে শুরু করতে পারবেন।
মাসুদ করিম - ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (৮:৩৪ পূর্বাহ্ণ)
আশাকে উদযাপন। ৮ সেপ্টেম্বর ছিল আশা ভোঁসলের ৭৬তম জন্মদিন। ভারতের অসম্ভব জনপ্রিয় এই শিল্পী উপমহাদেশের গানের জগতের এক জীবন্ত কিংবদন্তী।
মাসুদ করিম - ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (১০:১৮ পূর্বাহ্ণ)
অমর্ত্য সেনের নতুন বই The Idea of Justice, এখনো পড়া হয়ে ওঠেনি, আসলে হাতে এমন বেশ কিছু বই আছে, যেগুলো ফেলে এখনই এই বইটি পড়তে ইচ্ছে করছে না। তার ওপর তার বই সমসময়ে জারগন-সমৃদ্ধ কাজেই পড়তে হলে বেশ পরিশ্রমী সময়ই দিতে হয়। তবে বেশ কিছুদিন আগে তার সাক্ষাৎকার পড়েছি ‘আউটলুক ইন্ডিয়া’য়, সেসাক্ষাৎকার পড়ে, বুদ্ধ অশোক আকবর ত্রয়ী তার বিবেচনায় ইদানিং বেশ বড় জায়গা নিয়েছে বুঝতে পারি। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, এই তিনজনের কেউই হিন্দু নয়, তাই বিজেপি অমর্ত্যের ওপর ক্ষেপেছে। আর অর্জুন, যে কিনা অমর্ত্যের মহান ভারতীয় পৌরাণিক চরিত্র, পার্থকে তিনি বলেছেন মহান শান্তিবাদী, যিনি যুদ্ধকে ঘৃণা করেন, কিন্তু কৃষ্ণের প্ররোচনায় যুদ্ধ করতে বাধ্য হয়েছেন। এতেও হিন্দুত্ববাদীরা ক্ষেপেছেন। আর ভারতে প্রখ্যাত ডানপন্থী সাংবাদিক আর,জগন্নাথন The Idea of Justice নিয়ে লেখতে গিয়ে লিখেছেন Arjuna, Akbar, Amartya এবং এ প্রসঙ্গে বলেছেন, অমর্ত্য এই বইয়ে মোটেই ভারতীয়দের (জগন্নাথন, হিন্দু বলতে চেয়েছিলেন কি?) সঠিক মূল্যায়ন করেননি।
মাসুদ করিম - ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (১০:২৪ অপরাহ্ণ)
১১ সেপ্টেম্বর ২০০১, আজ স্মরণ করছে আমেরিকা। নিউইয়র্কে আজ বৃষ্টি, চারিদিকে শুধু ছাতা আর ছাতা।
Eight years ago, hijacked passenger jets destroyed the World Trade Center. The ritual of commemorating this, the bloodiest foreign attack on United States soil, will be repeated on Friday near the pit where the Twin Towers once stood. Silence will solemnize the moments when the buildings were struck and the moments when they fell; politicians and family members of victims will offer words of grief and inspiration; and the official list of victims will be read, name by name, 2,752 in total, one more than last year.
The day could not be more different than Sept. 11, 2001: It is rainy and gray, with whipping winds. The ceremony will begin at 8:40 a.m. and is scheduled to conclude around 12:30 p.m. City Room will live blog the ceremony: check back here for updates throughout the morning.
আরো পড়ুন।
মাসুদ করিম - ১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (৯:০৬ পূর্বাহ্ণ)
ইফতার নয় কাজ চাই। এম জে আকবর ভারতীয় প্রেক্ষাপট থেকে ইফতার পার্টির বিষয়ে লিখেছেন। যা লিখেছেন তার ভূগোলটা বাদ দিলে অন্যসব আমাদের সাথে মিলে যায়। পড়ুন এখানে।
সাবরিনা ওয়াদুদ - ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (৫:২৫ অপরাহ্ণ)
সাও-পাওলোতে জোরপূর্বক উচ্ছেদের শিকার ৫০০ এর বেশি পরিবার গৃহহীন
২৮ আগস্ট ২০০৯
ব্রাজিলের সাও পাওলোতে উচ্ছেদের শিকার ৫০০ এর বেশি পরিবার এখন তাদের ভেঙ্গে দেয়া বাড়ির উল্টোদিকে একটি খোলা জায়গায় প্লাস্টিকের শিটে ঘুমাচ্ছে। গত সোমবার সামরিক বাহিনী তাদেরকে জোরপূর্বক উচ্ছেদ করে।
অভিযোগ রয়েছে দক্ষিণ সাও-পাওলোর কাপিও রেডনডোর ওলগা বেনারিওতে বসবাসকারী পরিবারগুলোকে উচ্ছেদের সময় দাঙ্গা পুলিশ গত সোমবার ভোররাতে রাবার বুলেট, টিয়ার গ্যাস ও হেলিকপ্টার ব্যবহার করেছে। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসী জানিয়েছেন যে, বিপুল সংখ্যক পুলিশ যখন অভিযান চালিয়েছে তখন ওখানকার বাসিন্দারা নিরস্ত্র ছিলেন।
উচ্ছেদ অভিযান চলাকালে রাজ্য কিংবা পৌর কর্তৃপক্ষের কেউ সেখানে উপস্থিত ছিলেন না কিংবা পুলিশ উচ্ছেদের শিকার পরিবারগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের নিস্পত্তিমূলক আলোচনা করেনি। কিংবা তাদের কোনো ধরনের বিকল্প বাসস্থানের সুযোগ করে দেয়া হয়নি। তবে, পৌর কর্তৃপক্ষ ও এলাকার প্রতিনিধিবৃন্দের মধ্যে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা আলোচনা ব্যর্থ হয়েছে এবং এমনকি উচ্ছেদ আদেশের বিরুদ্ধে কয়েকবার আপিল শুনানিও হয়েছে। তবে এসব কিছুই ছিলো নিস্ফল।
আরো পড়ুন:
সাও-পাওলোতে জোরপূর্বক উচ্ছেদের শিকার ৫০০ এর বেশি পরিবার গৃহহীন
মাসুদ করিম - ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (১১:২৫ অপরাহ্ণ)
১৭ সেপ্টেম্বর সমকালের লোকালয় বিভাগে চারণ কবি রাজেন্দ্রনাথ সরকারের মৃত্যু সংবাদটি ছাপা হয়। চারণ কবি, লেটোর দল, বেঁচে আছে তাই তো জানা ছিল না।
লিন্কটি এখানে।
মাসুদ করিম - ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (৯:৫৬ পূর্বাহ্ণ)
১৭ সেপ্টেম্বর ছিল শিল্পী ফিদা হুসেনের ৯৪তম জন্মদিন। দিল্লির সফদর হাশমি মেমোরিয়াল ট্রাস্ট নানা আয়োজনে দিনটি পালন করেছে। পড়ুন এখানে ও এখানে।
মাসুদ করিম - ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (১:১৬ অপরাহ্ণ)
প্রথম আলো ‘বেটা’ সংস্করণে চলে এসেছে। কিছুদিন আগ থেকে সমকালকেও আমরা বেটা সংস্করণে পাচ্ছি। এতে সরাসরি কপিপেস্টের সুযোগ বেড়েছে। বাংলা ব্লগের জন্য এটা খুব ভাল হল।
গত ৫ সেপ্টেম্বর প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমানের ‘গণমাধ্যম,সম্পাদক ও প্রকাশকদের জন্য প্রশিক্ষণ চাই’ লেখাটি বাংলাদেশের সংবাদপত্র জগতের সংকট ও রাজনীতিকে সবার সামনে উন্মুক্ত করেছে।
লেখাটি একটি নির্দিষ্ট অনুষ্ঠানে দেয়া বক্তব্য।
বক্তব্যের স্থান ও কাল
প্রথমেই সাংবাদিকতার প্রশিক্ষণের কথা বলা হয়েছে। হ্যাঁ, এ যুগে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাটা জরুরি অবশ্যই। কিন্তু প্রতিষ্ঠানের বাইরেও কারো কারো সাংবাদকিতায় আসার পথ উন্মুক্ত রাখতে হবে। কারণ এটা খুবই ঠিক সাংবাদিকতার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার বাইরেও অনেকে এ পেশায় অতীতের মতো অসাধারণ অবদান রাখতে পারে। আমাদের কর্মক্ষেত্রকে পেশাদারি মানে উন্নীত করতে গেলে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার বিকল্প নেই, এটা যেমন সত্য, তেমনি সভ্য সমাজে প্রতিষ্ঠানের বাইরেও বিকল্প শিক্ষার নানা সুযোগ থাকে, তা ভুললেও আমাদের চলবে না।
বিদেশি অর্থে প্রশিক্ষণ, হ্যাঁ, ঠিকই এসব তেমন কাজে কখনোই লাগে না।
ব্যক্তির স্বার্থই প্রধান, হ্যাঁ, প্রথম আলোর প্রকাশকও একজন ব্যবসায়ী। মতিউর রহমান নিশ্চয়ই বলবেন না, লতিফুর রহমান ব্যাক্তি স্বার্থের উর্ধ্বে।
দলীয় পত্রিকার পাঠকপ্রিয়তা কমছে, ইত্তেফাক, ইনকিলাব, জনকণ্ঠ দলীয় পত্রিকা, এখানেই মতিউর রহমানের উদ্দেশ্যমূলক চরিত্র সবসময়ে বেরিয়ে আসে। ইত্তেফাক বহু আগে দলীয় পত্রিকা ছিল, ইনকিলাবও এখন আর দলীয় পত্রিকা নয়, আর জনকণ্ঠ কি কখনো দলীয় পত্রিকা ছিল?
মালিকদের নিয়ে প্রশ্ন, সব মালিককে নিয়ে প্রশ্ন উঠতে হবে। ভয় হয় সিনেমার প্রযোজকরা যেমন বাংলা সিনেমাকে কাদার তলে নিয়ে গেছেন, পত্রিকার মালিকরাও কি বাংলা সংবাদপত্রকে সেখানে নিয়ে যাবেন? সম্পাদকদের অবস্থা হবে এফডিসির পরিচালকদের মতো!মতিউর রহমানদের তখন সারাক্ষণ নামের আগে লিখতে হবে সুস্থ সংবাদপত্রের সম্পাদক!
সরকারি সুযোগ নিতে আগ্রহ, আহা শূধু টেন্ডারবাজির কী দোষ? আপনাদের এসব কর্মকাণ্ডও প্রথম পৃষ্ঠার হেডিং করুন না? প্রথম আলো ‘প্যাকেট জার্নালিজম’ নিয়ে সতর্ক, হ্যাঁ কে কত পাচ্ছেন মতিউর খবর রাখেন, এটাই সতর্কতা।
সরকারের হাতিয়ার বিজ্ঞাপন!,তখন সরাসরি তারেক জিয়ার নামটা দিয়ে যদি সংবাদপত্রে খবর করতেন! মতিউর সময় মতো ঘুমাতে পছন্দ করেন, এটা তার অসাধারণ গুণ।
বেতন নেই, তার পরও চলছে, হ্যাঁ, সমস্যাটা হচ্ছে আমাদের দেশে অনেকেরই বেতন লাগে না। বেতন ছাড়াই সবাই চলতে চায়, এজন্যই আমাদের সৎ কর্মচারী/কর্মকর্তাদের জীবন এতো দুর্বিষহ, এবং এজন্যই আমাদের এখানে পেশাদারিত্ব সৃস্টি হচ্ছে না।
প্রশিক্ষণ জরুরি, সঙ্গে আরও কিছু, আরো কিছুটা কি? ঠিক বোঝা যায়নি।
ওপর থেকেই শুরুটা হোক, হ্যাঁ, আপনার থেকেই হোক, যেভাবে কার্টুনিস্টকে নাজেহালে হাত মিলিয়েছিলেন, ইমামের কাছে তওবা করেছিলেন,’আলপিন’-এর মতো একটি চমৎকার নাম বদলে ‘রস+আলো’-এর মতো আলোমার্কা নাম দিয়ে, বদলে যাও বদলে দাও-নিজের উপলব্দিতে অর্জন করেছিলেন,বাংলাদেশের সংবাদপত্র সম্পাদকদের জন্য এটি একটি ন্যাক্কারজনক দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
কাজের কাজ কিছু না হোক আমরা চাই না। কিন্তু সেক্ষেত্রে শুধু উপদেশ দিয়ে তো কিছু হবে না, আগে নিজেকে ঠিক করুন, নিজের বহুচারিতা ঠিক করুন,বদলাতে বদলাতে নিজের আত্মাকে ধ্বংস করবে না, তারপরই অন্যের কথা আসবে। আর যদি ভয় পেয়ে এই বক্তব্য হয়, যা ইতিমধ্যে অনেকে বলাবলি করছে, তাহলে বলব সাহস সঞ্চয় করুন, প্রতিনিয়ত কৌশলী হতে গিয়ে সাহসের ঘরে মতিউর রহমান ঠনঠন,তাই ভয় হয়, আপনার না দিন শেষ হয়ে এলো!লেখাটির লিন্ক এখানে।
মাসুদ করিম - ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (৮:৫২ পূর্বাহ্ণ)
অর্থনৈতিক মন্দায় আমেরিকায় নিউইয়র্কে ১০ শতাংশ ক্যালিফোর্নিয়ায় ১২ শতাংশ লোক বেকার হয়ে পড়েছে, কিন্তু এই মন্দাতেও বিশ্ব অস্ত্র বাজারের বিক্রির ৭০ শতাংশই আমেরিকা দখল করেছে। পড়ুন এখানে ও এখানে। এ খবরে নিউইয়র্ক টাইমসের পাঠকদের মন্তব্য পড়ুন এখানে।
রায়হান রশিদ - ২১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (১:৫৯ পূর্বাহ্ণ)
কেউ এই বিষয়টা নিয়ে লিখলে আরেকটু গভীর অনুসন্ধানের সুযোগ তৈরী হোতো:
AFRICOM (United States Africa Command)
মার্কিন কর্তৃপক্ষের ভাষায়:
এ বিষয়ে আরও লেখা:
–এলিজাবেথ ডিকিনসন এর – Can Mosquito Nets Stop Terrorists?
এদিকে আমাদের টিফা’র সর্বশেষ অবস্থা কি? কেউ লিখবেন?
সাবরিনা ওয়াদুদ - ২১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (৭:১৩ অপরাহ্ণ)
ধর্ষণ ও নির্যাতনের শিকার ইরানীরা নতুন করে ঝুঁকির মুখে
১০ সেপ্টেম্বর ২০০৯
এই সপ্তাহে তথ্যপ্রামানিক দলিলে ইরানী নিরাপত্তা বাহিনী কর্তৃক ধর্ষণ ও অন্যান্য নির্যাতনের ঘটনার বিস্তারিত প্রকাশিত হওয়ার পর ধর্ষণ ও নির্যাতনের শিকার ব্যক্তিরা নতুন করে ঝুঁকির মুখে পড়েছে।
গত সোমবার বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী মেহেদী কারুবি কর্তৃক গঠিত কমিটির কার্যালয়গুলোতে হানা দিয়ে সেগুলো বন্ধ করে দেয়। এই কমিটি গত ১২ জুন অনুষ্ঠিত রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ফলাফলের প্রতিবাদকারী ও নানান ধরনের নির্যাতনের শিকার বিনা বিচারে আটককৃত বিক্ষোভকারীদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করে সেগুলো মিলিয়ে দেখছিলো।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মহাসচিব আইরিন খান ইরানের সর্বোচ্চ নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, তারা যেন ঘটনার শিকার ব্যক্তিদের নিরাপত্তা ও দায়ী ব্যক্তিদের শাস্তির ব্যবস্থা করে।
তিনি আরো বলেন, ‘ইরানী কর্তৃপক্ষ ঘটনার জন্যে দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনার লক্ষ্যে ঘটনার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের পরিবর্তে নিরাপত্তা কর্মকর্তা কর্তৃক নির্যাতিত হওয়ার দাবী করছে এমন ব্যক্তিদের পরিচয় বের করার কাজে নিজেদের নিয়োজিত করেছেন বলে প্রতীয়মান হচ্ছে।’
বিচার বিভাগীয় কর্তৃপক্ষের টার্গেটের শিকার কমিটিকে অন্য আরেকজন রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী মীর হোসেন মুসাভীও সমর্থন জানিয়েছিলেন। এই কমিটি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের সরকারি ফলাফলের বিরোধীতাকারী ও বিনাবিচারে আটক ব্যক্তিদের নিরাপত্তা বাহিনী কর্তৃক ধর্ষণ ও নির্যাতনের বিষয়ে সোচ্চার।
বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা মানবাধিকার কর্মী ইমাদ্দেদীন বেগের প্রতিষ্ঠিত এসোসিয়েশন ফর দি ডিফেন্স অফ প্রিজনার্স রাইটস এর কার্যালয়ও বন্ধ করে দিয়েছে। সংস্থাটি বিনা বিচারে আটক ব্যক্তিদের উপর চালিত নির্যাতন ও অন্যান্য দুর্ব্যবহারের ঘটনার তথ্য সন্নিবেশিত করছিলো।
প্রসিকিউটর জেনারেলের এক অফিস আদেশ পালনকালে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা দু’জন রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী কর্তৃক গঠিত ও সমর্থিত কমিটির কার্যালয়গুলো জোরপূর্বক বন্ধ করে দিয়েছে এবং তাদের কার্যালয়ের কমপিউটারসমূহ, ফাইলসমূহ ও অন্যান্য রেকর্ডসমূহ জব্দ করেছে। এই কমিটি কয়েকদিন আগে তাদের তদন্ত ফলাফলের একটি প্রতিবেদন নির্যাতনের ঘটনার তদন্তে গঠিত সংসদীয় কমিটির কাছে জমা দিয়েছে।
আরো পড়ুন:
ইরানে নির্বাচনোত্তর দমনমূলক নির্যাতন
মাসুদ করিম - ২৩ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (৪:৩০ অপরাহ্ণ)
চোখেহাতে লেখার সেই সৌন্দর্য আজ আর নেই। কম্পিউটার আর মোবাইল ফোনেই এখন আমরা বেশি লিখি, এবং সামনে আরো বেশি লিখব। কিন্তু হাতের লেখার সর্বনাশ হয়েছে আরো অনেক আগেই, উমবের্তো একো ঠিকই বলেছেন, বলপয়েন্ট পেন থেকেই সর্বনাশের শুরু। গার্ডিয়ানে পড়ুন।
রায়হান রশিদ - ২৩ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (১১:৪৪ অপরাহ্ণ)
আমাদের ইতিহাসের ছায়াচ্ছন্ন এক অধ্যায় নিয়ে স্মৃতিচারণ। বন্ধুর জবানীতে এতো বছর পর একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা অফিসার মেজর রওশন ইয়াজদানীর ফাঁসী কাঠে ঝোলার পূর্বাপর ইতিবৃত্ত। এখানে।
মাসুদ করিম - ২৪ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (৪:৪৪ অপরাহ্ণ)
বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স, পূর্ব জোনের কমান্ডার, এমএ মান্নান, ইদের দিন সকালে চট্টগ্রামে মারা গেছেন। চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের এই প্রবীণ নেতা গত আওয়ামী সরকারের শ্রমমন্ত্রী ছিলেন। পড়ুন এখানে ও এখানে।
মাসুদ করিম - ২৫ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (১০:২৭ পূর্বাহ্ণ)
ভারতীয় মাওবাদী শীর্ষ নেতা কোবাড ঘন্ডি গ্রেপ্তার হয়েছেন গত রবিবার ২০ সেপ্টেম্বর। খবরটি পড়ুন এখানে। তার প্রোফাইল এখানে।
মাসুদ করিম - ২৫ সেপ্টেম্বর ২০০৯ (১০:৩৬ পূর্বাহ্ণ)
দেশের ৮০ শতাংশ কৃষি খাসজমিতে নিয়ন্ত্রণ নেই সরকারের!
Pingback: মুক্তাঙ্গন | প্রমতি | মাসুদ করিম