মুক্তাঙ্গন-এ উপরোক্ত শিরোনামের নিয়মিত এই সিরিজটিতে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিন্কের তালিকা। কী ধরণের বিষয়বস্তুর উপর লিন্ক সুপারিশ করা যাবে তার কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম, মানদণ্ড বা সময়কাল নেই। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই তাঁরা মন্তব্য আকারে উল্লেখ করতে পারেন এখানে। ধন্যবাদ।
আজকের লিন্ক
এখানে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিন্কের তালিকা। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই সুপারিশ করুন এখানে। ধন্যবাদ।
১৩ comments
মাসুদ করিম - ৩ অক্টোবর ২০২২ (৬:৩১ পূর্বাহ্ণ)
হালদায় ফের ‘পরিযায়ী’ ইলিশ
https://bangla.bdnews24.com/ctg/f3q57pddt9
গবেষকরা বলছেন, কর্ণফুলী নদীতে চলে আসা ইলিশ সাধারণ উজানের দিকে বেশ কিছু দূর যায়। আর যাতায়াতের মধ্যেই এ মাছ হালদায় মদুনাঘাট অংশে আসে।
প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজননকেন্দ্র চট্টগ্রামের হালদা নদীতে একটি ইলিশ মাছ মিলেছে; এ নিয়ে পরপর দুবছর দেশের জাতীয় মাছ পাওয়া গেল হালদায়।
হালদায় অবৈধ জাল জব্দে অভিযান পরিচালনাকারী হাটাহাজারী উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নাজমুল হুদা ইলিশ ধরা পড়ার এই তথ্য জানান।
হালদা যেখানে কর্ণফুলী নদীর সঙ্গে মিশেছে, সেই মোহনার কাছাকাছি চান্দগাঁও অংশে অবৈধভাবে পাতা একটি জালে ২৬৫ গ্রাম ওজনের ছোট ইলিশটি পাওয়া যায় শনিবার বিকেলে। পরে জীবন্ত মাছটি নদীর ওই অংশেই ছেড়ে দেওয়া হয়।
কর্মকর্তা নাজমুল হুদা রনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “নদীর গড়দুয়ারা নয়াহাট থেকে মোহনা পর্যন্ত অংশে অভিযান চালানো হয়। চান্দগাঁও সংলগ্ন অংশে অবৈধভাবে পাতা জালে ১১ দশমিক ৫ ইঞ্চি দৈর্ঘ্যের ইলিশ মাছটি পাওয়া যায়।“
এর আগেও গত বছর অক্টোবরে এক অভিযানে একটি ছোট আকারের ইলিশ পেয়েছিল নৌপুলিশ। তবে প্রাকৃতিক মৎস্যের এই প্রজননকেন্দ্র ইলিশ পাওয়ার আরও পুরনো ঘটনাও আছে।
গবেষকরা বলছেন, কর্ণফুলী নদীতে চলে আসা ইলিশ সাধারণ উজানের দিকে বেশ কিছু দূর যায়। আর যাতায়াতের মধ্যেই এ মাছ হালদায় মদুনাঘাট অংশে চলে আসে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ও হালদা রিসার্চ কেন্দ্রের সমন্বয়ক ড. মনজুরুল কিবরিয়া বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, “কেবল গতকাল বা গতবছর নয়, এর আগেও হালদা নদীতে ইলিশ মাছ পাওয়া গেছে। জেলেরা মাঝেমধ্যেই দুয়েকটা পান এখনও।
“৮ থেকে ১০ বছর আগে হালদায় ৭০০-৮০০ গ্রাম ওজনের একটি ইলিশ জেলেদের জালে ধরা পড়েছিল। সেটি আমি নিজে দেখেছি। নদীর মদুনাঘাট অংশে প্রজনন মৌসুমে কিছু কিছু ইলিশ পাওয়া যায়।“
তিনি বলেন, হালদার ইলিশ মূলত পরিযায়ী (মাইগ্রেটেড)। যেহেতু এটি জোয়ার-ভাটার নদী (টাইডাল রিভার) এবং কর্ণফুলীর সাথে যুক্ত, তাই কর্ণফুলী থেকে এ ইলিশ হালদায় আসে। এক সময় কর্ণফুলীতে প্রচুর ইলিশ পাওয়া যেত।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভোগের অধ্যাপক কিবরিয়া জানান কর্ণফুলী একসময় ইলিশের ‘মাইগ্রেশন রুট’ ছিল। দূষণ প্রকট আকার ধারণ করায় এখন আর কর্ণফুলীতে ইলিশ সেভাবে মেলে না।
“ইলিশের শরীরে অসমো রেগুলেশন (পানি সাম্যতা) নামে একটি ফিজিওলজিক্যাল (শরীর বৃত্তীয়) সিস্টেম থাকে। সেটা সমুদ্রের লবণাক্ত পানিতে যখন থাকে– তখন এক রকম, আবার নদীতে গেলে অন্য রকম হয়।
“এ কারণেই ইলিশ লোনা পানি ও মিঠা পানি দুই অবস্থাতেই থাকতে পারে। জাটকা অবস্থায় ইলিশ সাধারণত নদীতে থাকে। একটু বড় হলে সাগরে যায়। আবার ডিম ছাড়ার সময়ে নদীতে ফেরে।”
কর্ণফুলীর পানির মান ও বাস্তুতন্ত্র ভালো হলে সেখানে আবারও আগের মত ইলিশ ফেরানো সম্ভব বলে মনে করেন এই গবেষক।
মাসুদ করিম - ৩ অক্টোবর ২০২২ (৬:৩৩ পূর্বাহ্ণ)
ঢাকার চেয়েও চাঁদপুরে ইলিশের দাম বেশি
https://www.banglatribune.com/country/chitagong/766128/%E0%A6%A2%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%93-%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%A6%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF
ইলিশের বড় বাজার চাঁদপুরে ভরা মৌসুমেও ইলিশের দাম চড়া। গত বছরের তুলনায় এবার এক কেজি সাইজের প্রতিমণ ইলিশ সাত-আট হাজার টাকা বেশিতে বিক্রি হচ্ছে। গত বছর এক কেজি সাইজের ইলিশের মণ বিক্রি হয়েছে ৩৬-৩৮ হাজার টাকা। দেড় কেজি সাইজের ইলিশের মণ বিক্রি হয়েছে ৪০-৪২ হাজার টাকা। এবার দাম বেশি হওয়ায় হতাশ ক্রেতারা।
রবিবার (০২ অক্টোবর) সকালে চাঁদপুর বড় স্টেশন মাছের আড়ত ঘুরে দেখা গেছে, ডাকাতিয়া নদীর পাড়ের এই বাজারের ঘাটে নেই কোনও ফিশিং বোট। বাজারে মোটামুটি ইলিশ থাকলেও ক্রেতা বেশি। মাছের দামও বেশি। দেড় কেজি সাইজের ইলিশের কেজি এক হাজার ৪০০-৫০০, এক কেজি সাইজের ইলিশ এক হাজার ২০০, ৭০০-৮০০ গ্রাম ওজনের ইলিশের কেজি ৮৫০, এর চেয়ে ছোট ইলিশের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকা। তবে গত বছর একই সাইজের ইলিশের কেজি ২০০-২৫০ টাকা কম ছিল। সে হিসাবে সব সাইজের ইলিশের দাম বেশি।
একই দিন বিকালে রাজধানীর কাওরান বাজারের মাছের আড়তদার মন্টু মিয়া জানিয়েছেন, রবিবার মাছের আমদানি বেশি ছিল। পাইকারিতে দেড় কেজি সাইজের ইলিশের কেজি এক হাজার ২০০-৩০০, এক কেজি সাইজের ইলিশ ৮৫০-৯০০ ও ৭০০-৮০০ গ্রামের ইলিশের কেজি ৫০০-৬০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। খুচরা বাজারে প্রকারভেদে ৫০-১০০ টাকা বেশিতে ইলিশের কেজি বিক্রি হয়েছে।
চাঁদপুরে এ বছর যে কারণে ইলিশের দাম বেশি
জেলে ও ব্যবসায়ীরা বলছেন, সাগর অঞ্চলে ইলিশ কম ধরা পড়ছে। এছাড়া যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হওয়ায় দেশের দক্ষিণাঞ্চল থেকে চাঁদপুরের বাজারে ইলিশ কম আসছে। সেইসঙ্গে জ্বালানি তেলের দাম এবং জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে যাওয়ার প্রভাব পড়েছে ইলিশের বাজারে।
চাঁদপুর বড় স্টেশন মৎস্য বণিক সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. সবে বরাত সরকার বলেন, ‘গত কয়েক বছর চাঁদপুরের নদী অঞ্চলে ইলিশ কম পাওয়া যাচ্ছে। অন্যান্য বছর ভোলা, বরিশাল, হাতিয়া ও সন্দ্বীপসহ দেশের দক্ষিণাঞ্চল থেকে এই সময়ে প্রচুর ইলিশ আসতো। কিন্তু এ বছর কম ইলিশ আসছে। কারণ সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হওয়ায় ওসব এলাকা থেকে সহজে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মাছ যাচ্ছে। পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় ইলিশ ক্রেতা ও পাইকাররা চাঁদপুরে কম আসছেন। তারা উপকূলীয় অঞ্চল থেকে পদ্মা সেতু দিয়ে দ্রুত সময়ে মাছ ঢাকায় নিয়ে যাচ্ছেন। যে কারণে চাঁদপুরের বাজার থেকে ঢাকায় ইলিশের দাম কম।’
চাঁদপুর বড় স্টেশন বাজারের আড়তদার ইমান হোসেন গাজী বলেন, ‘দাম না কমার মূল কারণ হচ্ছে মাছ কম ধরা পড়ছে। গত বছরের তুলনায় এ বছর সাগর মোহনা থেকে কম মাছ চাঁদপুর আসছে। আগে অমাবস্যা-পূর্ণিমায় যে পরিমাণ মাছ ধরা পড়তো তা এখন ধরা পড়ছে না। এখন মাছ ধরার মৌসুম। সব জেলে সাগরে অবস্থান করছেন। দুই-তিন দিন পর ফিরবেন। তখন চাঁদপুরের বাজারে প্রচুর ইলিশ আমদানি হবে বলে আশা করছি আমরা।’
ইলিশের দাম বেশি হওয়ায় যা বলছেন ক্রেতারা
মৌসুমের শুরু থেকে এ বছর ইলিশের দাম ক্রেতাদের নাগালের বাইরে। তবে বেশি মাছ ধরা পড়লে দাম কিছুটা কমে। এতে সন্তুষ্ট নন ক্রেতারা। কারণ গত বছরের তুলনায় এবার ইলিশের দাম অনেক বেশি।
ইলিশ কিনতে ঢাকা থেকে চাঁদপুরে আসা চাকরিজীবী রকিবুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা কয়েকজন ইলিশ কিনতে এসেছি। ভেবেছিলাম, কম দামে একমণ তাজা ইলিশ কিনবো। কিন্তু এখানে ঢাকার চেয়েও দাম বেশি। এটি অস্বাভাবিক। অন্যান্য বছর এখানে ইলিশের দাম কম ছিল।’
ইলিশ কিনতে ঢাকা থেকে আসা জুঁই আক্তার বলেন, ‘ইলিশের জেলা চাঁদপুর। এখানের বড় স্টেশন বাজারে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পাইকারি ও খুচরা ক্রেতারা মাছ কিনতে আসেন। তাই হয়তো দাম বেশি। তবে ইলিশ ব্যবসায়ীরা দাম নিয়ে কারসাজি করছেন কিনা তাও খতিয়ে দেখা দরকার।’
অনলাইনে কমেছে ইলিশ বেচাকেনা
চাঁদপুরের বাজার থেকে অন্যান্য স্থানে কম দামে ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে। তাই যারা অনলাইনে এতদিন চাঁদপুর থেকে ইলিশ কিনতেন তাদের অনেকে এখন কেনা কমিয়ে দিয়েছেন বলে জানালেন অনলাইনের ব্যবসায়ীরা।
অনলাইনে ইলিশ বিক্রেতা তানিয়া ইসলাম বলেন, ‘গত বছর অনলাইনে অর্ডার পেয়ে প্রচুর ইলিশ বিক্রি করেছিলাম। গত বছরের তুলনায় এবার অনেক কম বিক্রি করেছি। মাছের দাম বেশি। অনলাইনে ক্রেতাও কম।’
অনলাইনে ইলিশ বিক্রেতা ফাতেমাতুজ জোহরা বন্যা বলেন, ‘সাধারণত ঝামেলার ভয়ে অনলাইনে ইলিশের অর্ডার দেন ক্রেতারা। অনেক ক্রেতা আছেন; এর মধ্যে কেউ কেউ ৬০-৭০ হাজার টাকার ইলিশ কেনেন। চাঁদপুর থেকে দুই বছর ধরে অনলাইলে ইলিশ বিক্রি করছি। গত বছরের চেয়ে এ বছর বেশি বিক্রি করেছি। তবে এবার দাম বেশি। এখন বেচাকেনা কিছুটা কম। তবে আবারও বাড়তে পারে।’
তিনি বলেন, ‘ইলিশ বিক্রি করতে এসে দেখেছি, প্রচুর চাহিদা। ভালো জিনিসের দাম বেশি হলেও মানুষ কেনেন। হোক এক হাজার ৮০০ কিংবা দুই হাজার টাকা কেজি। যাদের সামর্থ্য আছে তারা দাম দেখেন না, ভালো জিনিসটাই কেনেন।’
ইলিশ কিনে প্রতারিত হওয়ার অভিযোগ আছে
গত কয়েক বছর চাঁদপুরে ইলিশ ধরা পড়ছে কম। চাঁদপুরের নদী অঞ্চলের বেশিরভাগ মাছ নদীর পাড়ের আড়তগুলোতে বিক্রি হয়ে যায়। এ অবস্থায় চাঁদপুর বড় স্টেশন মাছ বাজারে আসা অধিকাংশ ইলিশ সাগর মোহনা তথা নিম্নাঞ্চলের বিভিন্ন জেলার। কিন্তু এখানের বিক্রেতারা এসব মাছকে চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনার ইলিশ বলে বিক্রি করছেন। এতে ইলিশ না চেনা ক্রেতারা প্রতারিত হচ্ছেন।
নদী ও সাগরের ইলিশ চিনবেন কীভাবে?
স্বাদ ও গন্ধে চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনা নদী অঞ্চলের মিঠাপানির রূপালি ইলিশের জুড়ি নেই। এখানে তাজা ইলিশ পাওয়া যায়। সাগর থেকে মাছ শিকারের পর ঘাটে ফিরতে জেলেদের কয়েক দিন সময় লেগে যায়। বরফ দিয়ে সাগরের ইলিশ সংরক্ষণ করে বাজারে আনেন জেলেরা। এজন্য অনেক সময় নরম হয়ে যায়। তবে পদ্মা-মেঘনার ইলিশ তাজাই বাজারে চলে আসে।
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের ইলিশ গবেষক ড. আনিছুর রহমান বলেন, ‘যতই বর্ণনা দেওয়া হোক—নদী ও সাগরের ইলিশ সহজেই চিনতে পারেন অভিজ্ঞরা। ইলিশ কিনতে গেলে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘পদ্মা-মেঘনা নদীর মিঠাপানিতে ইলিশ কাঙ্ক্ষিত খাবার পায়। মাছ শিকারের পর বাজারে আনতে বেশি সময় লাগে না। এ কারণে উজ্জ্বলতা বেশি তথা চকচকে রূপালি বর্ণের থাকে। ইলিশগুলো অপেক্ষাকৃত গোলাকার তথা চ্যাপ্টা হয়। সব মিলে মাছগুলো তাজা থাকে।’
ড. আনিছুর রহমান বলেন, ‘সাগরের ইলিশের উজ্জ্বলতা কম থাকে এবং কিছুটা ধূসর বর্ণের হয়। কিছুটা সরু হয়। সাগর থেকে যে মাছগুলো আসে সেগুলো বরফ দিয়ে রাখা হয়। চোখ একটু ভেতরে থাকে এবং কিছুটা লালচে বর্ণের হয়। সাগর থেকে একশ কিলোমিটারের বেশি পথ পাড়ি দিয়ে ইলিশগুলো যখন এই অঞ্চলে এসে ধরা পড়ে তখন স্বাভাবিকভাবেই তার মধ্যে বর্ণ এবং স্বাদের কিছুটা পার্থক্য হয়ে থাকে।’
মাসুদ করিম - ৩ অক্টোবর ২০২২ (১:৩৭ অপরাহ্ণ)
The Nobel Prize in Physiology or Medicine 2022
https://www.nobelprize.org/prizes/medicine/2022/summary/
The Nobel Prize in Physiology or Medicine 2022 was awarded to Svante Pääbo “for his discoveries concerning the genomes of extinct hominins and human evolution”
https://twitter.com/NobelPrize/status/1576867978330591232
https://twitter.com/NobelPrize/status/1576868069376667648
মাসুদ করিম - ৪ অক্টোবর ২০২২ (৭:০২ অপরাহ্ণ)
The Nobel Prize in Physics 2022
https://www.nobelprize.org/prizes/physics/2022/summary/
The Nobel Prize in Physics 2022 was awarded jointly to Alain Aspect, John F. Clauser and Anton Zeilinger “for experiments with entangled photons, establishing the violation of Bell inequalities and pioneering quantum information science”
https://twitter.com/NobelPrize/status/1577234271546200064
https://twitter.com/NobelPrize/status/1577235230964224006
মাসুদ করিম - ৬ অক্টোবর ২০২২ (১০:১৬ পূর্বাহ্ণ)
The Nobel Prize in Chemistry 2022
https://www.nobelprize.org/prizes/chemistry/2022/summary/
The Nobel Prize in Chemistry 2022 was awarded jointly to Carolyn R. Bertozzi, Morten Meldal and K. Barry Sharpless “for the development of click chemistry and bioorthogonal chemistry”
https://twitter.com/NobelPrize/status/1577596410253508608
https://twitter.com/NobelPrize/status/1577597019270615040
মাসুদ করিম - ৬ অক্টোবর ২০২২ (৩:৩৯ অপরাহ্ণ)
The Nobel Prize in Literature 2022
https://www.nobelprize.org/prizes/literature/2022/summary/
The Nobel Prize in Literature 2022 was awarded to Annie Ernaux “for the courage and clinical acuity with which she uncovers the roots, estrangements and collective restraints of personal memory”
https://twitter.com/NobelPrize/status/1577977176355475456
https://twitter.com/NobelPrize/status/1578025717895680001
মাসুদ করিম - ৭ অক্টোবর ২০২২ (১০:২০ পূর্বাহ্ণ)
The Nobel Peace Prize 2022
https://www.nobelprize.org/prizes/peace/2022/summary/
The 2022 Peace Prize is awarded to human rights advocate Ales Bialiatski from Belarus, the Russian human rights organisation Memorial and the Ukrainian human rights organisation Center for Civil Liberties.
The Peace Prize laureates represent civil society in their home countries. They have for many years promoted the right to criticise power and protect the fundamental rights of citizens. They have made an outstanding effort to document war crimes, human right abuses and the abuse of power. Together they demonstrate the significance of civil society for peace and democracy.
https://twitter.com/NobelPrize/status/1578309539870318603
https://twitter.com/NobelPrize/status/1578309938341810176
https://twitter.com/NobelPrize/status/1578310339711492097
https://twitter.com/NobelPrize/status/1578310485661089792
মাসুদ করিম - ৯ অক্টোবর ২০২২ (৪:০২ অপরাহ্ণ)
শিল্পী সমরজিৎ রায় চৌধুরীর চিরবিদায়
https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/mndspmg0tn
একুশে পদকজয়ী এ চিত্রশিল্পীর বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর।
একুশে পদকজয়ী প্রবীণ চিত্রশিল্পী সমরজিৎ রায় চৌধুরী আর নেই।
রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার দুপুরে তার মৃত্যু হয়। রোমান্টিক ধারার এই শিল্পীর বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর।
সমরজিৎ রায়ের ছেলে সুরজিৎ রায় চৌধুরী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, হৃদরোগ আর ফুসফুসের জটিলতায় ভুগছিলেন তার বাবা।
“গত ৫ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। ১২ সেপ্টেম্বর উনাকে বাসায় নিয়ে আসি, তার তিন দিন পর ১৫ সেপ্টেম্বর আবার হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়। আজ দুপুর ২টা ৪০ মিনিটে চিকিৎসক জানালেন, উনি আর নেই।”
সুরজিৎ রায় বলেন, “সন্ধ্যায় বাবার মরদেহ আমাদের বাসায় নেওয়া হয়েছিল। সেখানে মাকে দেখানো হয়েছে। রাতে বারডেমের হিমাগারে রাখা হবে। সোমবার সকাল ১০টা থেকে ১১টা ২০ পর্যন্ত শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদে রাখা হবে। এরপর নেওয়া হবে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে। সাড়ে ১১টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করবে সর্বস্তরের মানুষ। পরে সবুজবাগ শশ্মানে শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।”
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমি কিছুদিন আগে উনাকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলাম। তখন চিকিৎসকরা বলেছিলেন, উনি হার্টের সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। পরে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়েছিলেন।”
সমরজিৎ রায় চৌধুরীর জন্ম ১৯৩৭ সালে কুমিল্লা জেলায়। ১৯৬০ সালে তিনি তখনকার সরকারি আর্ট ইনস্টিটিউট (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান চারুকলা অনুষদ) থেকে গ্রাফিক ডিজাইনে স্নাতক শেষ করেন। সেখানে তিনি শিক্ষক হিসেবে পেয়েছেন জয়নুল আবেদিন, কামরুল হাসানের মত শিল্পীদের।
স্নাতক শেষ করে চারুকলা অনুষদেই শিক্ষকতায় যোগ দেন সমরজিৎ, ৪৩ বছর সেই দায়িত্ব পালন করে ২০০৩ সালে অধ্যাপক হিসেবে অবসরে যান। এরপর ২০১০ সাল পর্যন্ত শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজির চারুকলা এবং প্রদর্শন কলা বিভাগের ডিন হিসেবে কাজ করেন।
১৯৭২ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান লেখার পর অলংকরণের জন্য পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছিল, যার প্রধান ছিলেন শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন। এই কমিটির সদস্য হিসাবে কাজ করছিলেন সমরজিৎ রায়।
গ্রাফিক ডিজাইনে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করলেও খুব দ্রুতই তিনি সৃজনশীল শিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। ২০১৪ সালে শিল্পকলায় একুশে পদক লাভ করেন গুণী এই শিল্পী।
মাসুদ করিম - ১০ অক্টোবর ২০২২ (৩:৩৮ অপরাহ্ণ)
The Sveriges Riksbank Prize in Economic Sciences in Memory of Alfred Nobel 2022
https://www.nobelprize.org/prizes/economic-sciences/2022/summary/
The Sveriges Riksbank Prize in Economic Sciences in Memory of Alfred Nobel 2022 was awarded to Ben S. Bernanke, Douglas W. Diamond, Philip H. Dybvig “for research on banks and financial crises”.
https://twitter.com/NobelPrize/status/1579408493211422721
https://twitter.com/NobelPrize/status/1579409323448766465
https://twitter.com/NobelPrize/status/1579409155580133376
মাসুদ করিম - ২২ অক্টোবর ২০২২ (৫:৩৬ অপরাহ্ণ)
China’s ex-president Hu Jintao leaves stage unexpectedly at closing session of CPC congress
https://www.straitstimes.com/asia/east-asia/china-s-ex-president-hu-jintao-leaves-stage-unexpectedly-at-closing-session-of-cpc-congress
Delegates and journalists witnessed drama at the usually staid closing session of the Communist Party of China’s congress on Saturday.
As local and foreign journalists, including from The Straits Times, filed into the Great Hall of the People, sitting before them on the main stage were China’s top leaders including President Xi Jinping. Beside Mr Xi was his predecessor Hu Jintao, 79.
But just as journalists had taken their places – just before the 2,300 delegates would vote unanimously to endorse Mr Xi’s core leadership position – a steward went over to Mr Hu and they spoke briefly. It is unclear what the conversation was about.
At one point, Mr Li Zhanshu, the party’s third-ranking official who was sitting to the left of Mr Hu, reached over and took the stack of documents in front of the former president.
Another steward then came over and persuaded Mr Hu to leave. A frail-looking Mr Hu appeared reluctant, even after one of the stewards pulled him up from his chair.
By now, it was clear that this was not part of the plan of what is usually a highly choreographed event.
As he was about to be escorted off the stage, Mr Hu said something to Mr Xi, who nodded. He also appeared to have said something to his protege, Premier Li Keqiang, who also nodded.
Mr Hu patted Mr Li’s shoulder as he left, as most of his party colleagues stared firmly ahead.
Mr Hu had attended the party congress as part of the presidium standing committee, the body that oversees the twice-a-decade congress. The 46-member committee comprises current leaders, as well as party leaders and retired senior officials.
Also part of the committee are former leader Jiang Zemin, 96, and former premiers Zhu Rongji, 93, and Wen Jiabao, 80. But both Mr Jiang and Mr Zhu, who are believed to be in poor health, did not attend the congress.
A clip of the awkward moment involving Mr Hu, posted on Twitter by The Straits Times, has gone viral, with close to four million views.
China watchers pored over the 85-second-long footage, with some saying Mr Hu had been made to leave after a disagreement with Mr Xi.
The end of the party congress would reveal that top officials including current Premier Li Keqiang and Mr Wang Yang, who heads the top advisory body to China’s Parliament, would not be in the party’s new Central Committee.
Both men are seen to be part of the Communist Youth League faction, to which Mr Hu belongs.
Others say Mr Hu, who is rumoured to be in poor health, had perhaps left because he was unwell.
But the debate underscores how Chinese elite politics have become opaque under Mr Xi, who has clamped down on leaks. Tidbits like this can offer rare insights into happenings within the party.
There has been no explanation for Mr Hu’s departure. No mention of the incident has appeared in Chinese media.
https://twitter.com/dansoncj/status/1583655629969063941
মাসুদ করিম - ২৪ অক্টোবর ২০২২ (৬:৫৮ পূর্বাহ্ণ)
Xinhua Headlines: CPC unveils new top leadership for new journey toward modernization
https://english.news.cn/20221023/763019864a944b82a6cc8761b47643b3/c.html
The Communist Party of China (CPC) on Sunday unveiled its new top leadership, which will lead the world’s most populous nation on its new journey toward a great modern socialist country in all respects.
Xi Jinping was elected general secretary of the CPC Central Committee at the first plenum of the 20th CPC Central Committee following the Party’s twice-a-decade national congress.
Greeted by rapturous rounds of applause, Xi led Li Qiang, Zhao Leji, Wang Huning, Cai Qi, Ding Xuexiang and Li Xi onto a red-carpeted stage at the Great Hall of the People.
They are members of the newly-elected Standing Committee of the Political Bureau of the CPC Central Committee.
According to the Party Constitution, the highest leading bodies of the Party are the National Congress and the Central Committee which it elects. Between plenary sessions of the Central Committee, the Political Bureau and its Standing Committee shall exercise the functions and powers of the Central Committee.
The 20th CPC Central Committee was elected Saturday at the closing session of the 20th CPC National Congress.
Speaking to over 600 journalists from home and abroad, Xi hailed the congress as one that held high its banner, pooled all the strength, and promoted solidarity and dedication.
Xi expressed gratitude for the trust the whole Party has placed in the new central leadership.
“We shall keep in mind the Party’s nature and purpose and our own mission and responsibility, and work diligently in the performance of our duty, to prove worthy of the great trust of the Party and our people,” he said.
Xi said China, having completed its building of a moderately prosperous society in all respects, is now taking confident strides on a new journey to turn China into a modern socialist country in all respects.
That journey, one that is “filled with glories and dreams,” will see China advance toward the second centenary goal, and embrace the great rejuvenation of the Chinese nation on all fronts through a Chinese path to modernization, Xi said.
In its two-step strategic plan, the CPC aims to basically realize socialist modernization from 2020 through 2035, and build China into a great modern socialist country that is prosperous, strong, democratic, culturally advanced, harmonious, and beautiful from 2035 through the middle of this century.
The world’s second largest economy is walking on a model of modernization that has not been seen before — the modernization of a huge population, of common prosperity for all, of material and cultural-ethical advancement, of harmony between humanity and nature, and of peaceful development.
“This is a great yet enormous undertaking. The enormity of the task is what makes it great and infinitely glorious,” Xi said.
He said the CPC and the Chinese people have sought long and hard to pursue a Chinese path to modernization, and the Party must always act for the people on the journey ahead and rely on them in everything it does.
“We will always ride out the storm with our people and stay heart to heart with them, taking their priorities as ours and acting on their wishes. We will continue the hard work to turn their aspiration for a better life into a living reality,” he said.
His emphasis on the people echoed a report Xi delivered to the 20th CPC National Congress, hailing the great achievements of the new era, which came from “the collective dedication and hard work” of the CPC and the Chinese people.
In the past decade, China’s GDP has grown from 54 trillion yuan (about 7.6 trillion U.S. dollars) to 114 trillion yuan and come to account for 18.5 percent of the world economy, up 7.2 percentage points. China has remained the world’s second largest economy, and its per capita GDP has risen from 39,800 yuan to 81,000 yuan.
The country has eradicated absolute poverty, and built the largest education, social security, and healthcare systems in the world.
It has also joined the ranks of the world’s innovators, while achieving an overwhelming victory and fully consolidating the gains in the fight against corruption.
But Xi said the Party cannot rest on its laurels just yet.
The just-concluded 20th CPC National Congress came at a time when the world is undergoing accelerating changes unseen in a century, and a new phase of uncertainty and transformation.
China has entered a period of development in which strategic opportunities, risks, and challenges are concurrent, and uncertainties and unforeseen factors are rising, Xi said in the report to the congress.
“Confronted with new challenges and tests on the journey ahead, we must remain on high alert and stay sober-minded and prudent like a student sitting for a never-ending exam,” he told journalists Sunday.
“We must make sure that our century-old Party will become ever more vigorous through self-reform and continue to be the strong backbone that the Chinese people can lean on at all times,” he said.
The journey ahead is long and arduous, but with determined steps, “we will reach our destination,” he said.
“We’ll not be daunted by high winds, choppy waters or even dangerous storms, for the people will always have our back and give us confidence,” Xi said.
He went on to express China’s commitment to further promoting the building of a human community with a shared future.
“We will work with peoples of all other countries to champion humanity’s shared values of peace, development, fairness, justice, democracy and freedom to safeguard global peace and promote global development, and keep promoting the building of a human community with a shared future,” Xi said.
Just as China cannot develop in isolation from the world, the world needs China for its development, he said, adding that the Chinese economy would remain on the positive trajectory over the long run, and that the country will open its door wider to the rest of the world.
“We’ll be steadfast in deepening reform and opening up across the board, and in pursuing high-quality development. A prosperous China will create many more opportunities for the world,” Xi said.
https://twitter.com/urumurum/status/1584223824882507778
https://twitter.com/urumurum/status/1584415086944583682
https://twitter.com/ProfYangZhang/status/1583788208894414849
https://twitter.com/ProfYangZhang/status/1584173480895221761
মাসুদ করিম - ২৯ অক্টোবর ২০২২ (৫:৫০ অপরাহ্ণ)
Op-Ed: To tweet or not to tweet, now that Elon’s the boss
https://www.latimes.com/opinion/story/2022-10-28/twitter-elon-musk-takeover
My plan was to dither. I find that if I plan to dither, the chances are high I’ll follow through.
This week, while the World’s Richest Man, Elon Musk, now Twitter’s owner and overlord, was lying in wait to seize the company, the question before a noisy swath of the platform’s 400 million users had become: Should I stay or should I go?
That’s where the dithering came in. I couldn’t decide, so I decided to not decide.
Musk had dithered too. Like a klutzy pickup artist, he courted Twitter and then snubbed it and then proposed marriage, all while proclaiming his contempt for all it stands for.
My plan was to dither. I find that if I plan to dither, the chances are high I’ll follow through.
This week, while the World’s Richest Man, Elon Musk, now Twitter’s owner and overlord, was lying in wait to seize the company, the question before a noisy swath of the platform’s 400 million users had become: Should I stay or should I go?
That’s where the dithering came in. I couldn’t decide, so I decided to not decide.
Musk had dithered too. Like a klutzy pickup artist, he courted Twitter and then snubbed it and then proposed marriage, all while proclaiming his contempt for all it stands for.
Will he actually follow through on his reckless fantasies of firing up to 75% of the staff, dropping content moderation, opening up the platform to election and COVID and Holocaust deniers, and reinstating Donald Trump, who was banned from Twitter on Jan. 6, 2021, for inciting violence?
What a short, strange trip it’s been. Just five months ago, on April 5, a securities filing revealed that Musk had become Twitter’s largest shareholder. That very day, Twitter’s then-Chief Executive, Parag Agrawal, asked Musk to join the board.
“He would bring great value,” Agrawal tweeted, decorously. One week later, Musk declined. “I believe this is for the best,” Agrawal tweeted, decorously. (Self-appointed Twitter CEO Musk fired former CEO Agrawal Thursday.)
A few days after Musk bowed out of board participation, in a bid that looked hostile, he offered to buy the company at $54.20 per share. Twitter accepted.
Then Musk slowed his roll. He told Twitter the platform was filled with spam; Agrawal rebutted the charge, decorously. Musk shot back: Poop emoji. Cool.
In July, Twitter sued Musk and Musk sued Twitter. In September, the Twitter board approved the $44-billion deal. If the company dropped its lawsuit, Musk said, he’d be back with his checkbook. On Wednesday, he christened himself Chief Twit, and on Thursday the deal was done.
Will he actually follow through on his reckless fantasies of firing up to 75% of the staff, dropping content moderation, opening up the platform to election and COVID and Holocaust deniers, and reinstating Donald Trump, who was banned from Twitter on Jan. 6, 2021, for inciting violence?
What a short, strange trip it’s been. Just five months ago, on April 5, a securities filing revealed that Musk had become Twitter’s largest shareholder. That very day, Twitter’s then-Chief Executive, Parag Agrawal, asked Musk to join the board.
“He would bring great value,” Agrawal tweeted, decorously. One week later, Musk declined. “I believe this is for the best,” Agrawal tweeted, decorously. (Self-appointed Twitter CEO Musk fired former CEO Agrawal Thursday.)
A few days after Musk bowed out of board participation, in a bid that looked hostile, he offered to buy the company at $54.20 per share. Twitter accepted.
Then Musk slowed his roll. He told Twitter the platform was filled with spam; Agrawal rebutted the charge, decorously. Musk shot back: Poop emoji. Cool.
In July, Twitter sued Musk and Musk sued Twitter. In September, the Twitter board approved the $44-billion deal. If the company dropped its lawsuit, Musk said, he’d be back with his checkbook. On Wednesday, he christened himself Chief Twit, and on Thursday the deal was done.
Planetary is another service mentioned. It’s promising. It boasts decentralized servers, but it is very, very new and thus very, very buggy.
For now, a lot of people appear to be heading for the Twitter exits even without a solid alternative. And even before Musk took over.
This week, Reuters acquired an internal research document from Twitter called “Where Did the Tweeters Go?” which revealed that, since the start of the pandemic, power users, who generate half of global revenue and 90% of all tweets, have been in “absolute decline.”
Big accounts — @justinbieber, @ladygaga — now post infrequently and in a pro forma style. And tweets that push cryptocurrency and porn are the platform’s fastest-growing topics among heavy users on English-language Twitter.
This redlight-district Garbage-Pail-Kids stuff repels advertisers. And the second Musk took the reins, racist trolls cheered, blasting feeds with the N-word and antisemitic hate. “Elon now controls Twitter,” one said, “Unleash the racial slurs.”
Anecdotally, follower counts are falling; I know mine are. But boycotts in the digital age are generally busts. Idle threats to delete Uber or Facebook en masse have not amounted to much, so some imperious Twitter quitters (“this is a cesspool, a hellhole!”) are being charged with crying wolf.
Many journalists, writers, professors and performers have resolved to stay on, but just to tweet out their news and work. A jokey movement is also afoot to “Tumblrize” Twitter — overrun it with smut and desert it, as users did to Tumblr after Yahoo acquired it in 2013,
I issued a Twitter poll last week. When Musk arrives, I asked, will you (a) leave (b) stay (c) dither (d) fake leave? With some 450 replies, “leave” came in second and “dither” came in first.
It’s the only way. Until the vibe shift is clear, I’m giving in to my Clash-like confusion: If I go there will be trouble. And if I stay it will be double.
https://twitter.com/page88/status/1586171432534306817
মাসুদ করিম - ৩১ অক্টোবর ২০২২ (৪:১৬ অপরাহ্ণ)
শ্রীলংকার অর্থনীতির ১৭টি গিরিখাদ
ড. এ কে এনামুল হক
https://bonikbarta.net/home/news_description/306728/%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A6%82%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A7%A7%E0%A7%AD%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A6
শ্রীলংকার অর্থনীতির দুর্দশা নিয়ে অনেকেই চিন্তিত। এর সঙ্গে অনেকেই তার কারণও খুঁজছেন। কেন এমনটি হলো? কারো মতে প্রেসিডেন্ট রাজাপাকসের অপরিণামদর্শী কার্যক্রমের ফল এটি। কথায় বলে, হাতি খাদে পড়লে পিপীলিকাও কামড় দিতে সাহস পায়। তাই এখন আমরা নানাভাবে তার ব্যর্থতার কারণ খুঁজছি। তেমনি কার ওপর দোষ দিয়ে পার পাওয়া যায় সেই চেষ্টাও চলছে। অনেকেই দেখছেন প্রকাশ্য কিছু কারণ। যার মধ্যে রয়েছে প্রেসিডেন্ট, তার পরিবার ও তাদের ক্ষমতা। ঘটনাক্রমে তাদের দায় যদিও একেবারে শূন্য নয়, তথাপি এককভাবে তাদের ওপর রোষ ঢেলে দিলেই যে রাতারাতি দেশ বিপদমুক্ত হবে তা বলা যায় না। তাই শ্রীলংকার অর্থনীতি নিয়ে এ আলোচনা।
শ্রীলংকার মাথাপিছু আয় ৪ হাজার ১৫৬ ডলার। বাংলাদেশের প্রায় দ্বিগুণ। সেখানে বাস করে মাত্র ২ কোটি ২০ লাখ লোক। দেশটির আয়তন বাংলাদেশের অর্ধেকেরও কম। তাই শ্রীলংকা যখন উত্তাল তখন তাকে বাংলাদেশের সঙ্গে সহজ তুলনা করা কতটুকু সঠিক হবে তা বলা মুশকিল। অতএব শ্রীলংকায় কী ঘটেছিল, আসুন তার ঘটনা পরম্পরা জেনে নিই। প্রথমত, শ্রীলংকা ২৫ বছর ৯ মাস যুদ্ধ করেছে। যার শুরু হয়েছিল ১৯৮৩ সালে, শেষ হয়েছে ২০০৯ সালে। এ যুদ্ধে তাদের ২০০ বিলিয়ন ডলার খরচ হয়েছে। সাড়ে তিন লাখ লোক বাস্তুহারা হয়েছে। ৭০ হাজার লোক দেশটি ছেড়ে ভারতে গেছে শরণার্থী হিসেবে (যার মধ্যে ৫০০০ যুদ্ধের পর ফেরত এসেছে)। দ্বিতীয়ত, ২৫ বছর যুদ্ধের সময় সরকারকে প্রচুর ঋণ গ্রহণ করতে হয়েছে দেশের ভেতর ও বাইরে থেকে। শ্রীলংকা যেহেতু উন্নয়নশীল দেশ, তাই তার ঋণ আমাদের মতো ‘সহজ’ শর্ত কিংবা নামমাত্র সুদে হয়নি। ১৯৮৯ সালেই শ্রীলংকার পুঞ্জীভূত ঋণের পরিমাণ ছিল মোট জাতীয় আয়ের ৯০ শতাংশ। তৃতীয়ত, শ্রীলংকা দীর্ঘদিন ভারতের মুখাপেক্ষী ছিল তার বৈদেশিক বাণিজ্যে। গৃহযুদ্ধের একপর্যায়ে ভারত শ্রীলংকায় সৈন্যও পাঠিয়েছিল। পরবর্তী সময়ে রাজীব গান্ধী নিহত হওয়ার পর ভারত তার সৈন্য প্রত্যাহার করে নেয়। শ্রীলংকার বাণিজ্যে ভারতের সঙ্গে ছিল বিশাল ঘাটতি। এ সময়ে ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য ঘাটতির কারণে শ্রীলংকা ভারতের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য এলাকা গঠনের চুক্তি করে। ভারতের ধারণা ছিল, এর ফলে ভারতীয় বিনিয়োগ শ্রীলংকায় যাবে আর তাতে দুই পক্ষই উপকৃত হবে। চতুর্থত, ২৫ বছরের গৃহযুদ্ধকালীন সেদেশে বিদেশী বিনিয়োগ আসেনি। তাই সরকারকে সে সময়ে বৈদেশিক মুদ্রার জন্য নির্ভর করতে হয়েছে তার জনশক্তি রফতানির ওপর। শেষদিকে গৃহযুদ্ধ কিছুটা স্তিমিত হয়ে পড়লে সেখানে বিদেশী পর্যটককে আকৃষ্ট করেছিল শ্রীলংকা। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি কমাতে তা সাহায্যও করেছিল। পঞ্চমত, নব্বই দশক থেকেই আইএমএফ শ্রীলংকার ওপর কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে আসছিল। কারণ ছিল বিপুল ঋণ মূলত গৃহযুদ্ধ ও বিনিয়োগ বন্ধের কারণে হয়েছিল। শ্রীলংকার জন্য এসব কঠিন কঠিন শর্ত অগ্রহণযোগ্য ছিল। শ্রীলংকা তাই বিদেশী বিনিয়োগের অন্য সূত্র খুঁজছিল। এরই মধ্যে চীন এসে শ্রীলংকাকে সাহায্যের আশ্বাস দিল। শ্রীলংকার পূর্ব উপকূলে হাম্বানটোটায় একটি গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণে তারা বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হলো।
শ্রীলংকার অর্থনীতির দুর্দশা নিয়ে অনেকেই চিন্তিত। এর সঙ্গে অনেকেই তার কারণও খুঁজছেন। কেন এমনটি হলো? কারো মতে প্রেসিডেন্ট রাজাপাকসের অপরিণামদর্শী কার্যক্রমের ফল এটি। কথায় বলে, হাতি খাদে পড়লে পিপীলিকাও কামড় দিতে সাহস পায়। তাই এখন আমরা নানাভাবে তার ব্যর্থতার কারণ খুঁজছি। তেমনি কার ওপর দোষ দিয়ে পার পাওয়া যায় সেই চেষ্টাও চলছে। অনেকেই দেখছেন প্রকাশ্য কিছু কারণ। যার মধ্যে রয়েছে প্রেসিডেন্ট, তার পরিবার ও তাদের ক্ষমতা। ঘটনাক্রমে তাদের দায় যদিও একেবারে শূন্য নয়, তথাপি এককভাবে তাদের ওপর রোষ ঢেলে দিলেই যে রাতারাতি দেশ বিপদমুক্ত হবে তা বলা যায় না। তাই শ্রীলংকার অর্থনীতি নিয়ে এ আলোচনা।
শ্রীলংকার মাথাপিছু আয় ৪ হাজার ১৫৬ ডলার। বাংলাদেশের প্রায় দ্বিগুণ। সেখানে বাস করে মাত্র ২ কোটি ২০ লাখ লোক। দেশটির আয়তন বাংলাদেশের অর্ধেকেরও কম। তাই শ্রীলংকা যখন উত্তাল তখন তাকে বাংলাদেশের সঙ্গে সহজ তুলনা করা কতটুকু সঠিক হবে তা বলা মুশকিল। অতএব শ্রীলংকায় কী ঘটেছিল, আসুন তার ঘটনা পরম্পরা জেনে নিই। প্রথমত, শ্রীলংকা ২৫ বছর ৯ মাস যুদ্ধ করেছে। যার শুরু হয়েছিল ১৯৮৩ সালে, শেষ হয়েছে ২০০৯ সালে। এ যুদ্ধে তাদের ২০০ বিলিয়ন ডলার খরচ হয়েছে। সাড়ে তিন লাখ লোক বাস্তুহারা হয়েছে। ৭০ হাজার লোক দেশটি ছেড়ে ভারতে গেছে শরণার্থী হিসেবে (যার মধ্যে ৫০০০ যুদ্ধের পর ফেরত এসেছে)। দ্বিতীয়ত, ২৫ বছর যুদ্ধের সময় সরকারকে প্রচুর ঋণ গ্রহণ করতে হয়েছে দেশের ভেতর ও বাইরে থেকে। শ্রীলংকা যেহেতু উন্নয়নশীল দেশ, তাই তার ঋণ আমাদের মতো ‘সহজ’ শর্ত কিংবা নামমাত্র সুদে হয়নি। ১৯৮৯ সালেই শ্রীলংকার পুঞ্জীভূত ঋণের পরিমাণ ছিল মোট জাতীয় আয়ের ৯০ শতাংশ। তৃতীয়ত, শ্রীলংকা দীর্ঘদিন ভারতের মুখাপেক্ষী ছিল তার বৈদেশিক বাণিজ্যে। গৃহযুদ্ধের একপর্যায়ে ভারত শ্রীলংকায় সৈন্যও পাঠিয়েছিল। পরবর্তী সময়ে রাজীব গান্ধী নিহত হওয়ার পর ভারত তার সৈন্য প্রত্যাহার করে নেয়। শ্রীলংকার বাণিজ্যে ভারতের সঙ্গে ছিল বিশাল ঘাটতি। এ সময়ে ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য ঘাটতির কারণে শ্রীলংকা ভারতের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য এলাকা গঠনের চুক্তি করে। ভারতের ধারণা ছিল, এর ফলে ভারতীয় বিনিয়োগ শ্রীলংকায় যাবে আর তাতে দুই পক্ষই উপকৃত হবে। চতুর্থত, ২৫ বছরের গৃহযুদ্ধকালীন সেদেশে বিদেশী বিনিয়োগ আসেনি। তাই সরকারকে সে সময়ে বৈদেশিক মুদ্রার জন্য নির্ভর করতে হয়েছে তার জনশক্তি রফতানির ওপর। শেষদিকে গৃহযুদ্ধ কিছুটা স্তিমিত হয়ে পড়লে সেখানে বিদেশী পর্যটককে আকৃষ্ট করেছিল শ্রীলংকা। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি কমাতে তা সাহায্যও করেছিল। পঞ্চমত, নব্বই দশক থেকেই আইএমএফ শ্রীলংকার ওপর কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে আসছিল। কারণ ছিল বিপুল ঋণ মূলত গৃহযুদ্ধ ও বিনিয়োগ বন্ধের কারণে হয়েছিল। শ্রীলংকার জন্য এসব কঠিন কঠিন শর্ত অগ্রহণযোগ্য ছিল। শ্রীলংকা তাই বিদেশী বিনিয়োগের অন্য সূত্র খুঁজছিল। এরই মধ্যে চীন এসে শ্রীলংকাকে সাহায্যের আশ্বাস দিল। শ্রীলংকার পূর্ব উপকূলে হাম্বানটোটায় একটি গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণে তারা বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হলো।
শ্রীলংকার অর্থনীতির দুর্দশা নিয়ে অনেকেই চিন্তিত। এর সঙ্গে অনেকেই তার কারণও খুঁজছেন। কেন এমনটি হলো? কারো মতে প্রেসিডেন্ট রাজাপাকসের অপরিণামদর্শী কার্যক্রমের ফল এটি। কথায় বলে, হাতি খাদে পড়লে পিপীলিকাও কামড় দিতে সাহস পায়। তাই এখন আমরা নানাভাবে তার ব্যর্থতার কারণ খুঁজছি। তেমনি কার ওপর দোষ দিয়ে পার পাওয়া যায় সেই চেষ্টাও চলছে। অনেকেই দেখছেন প্রকাশ্য কিছু কারণ। যার মধ্যে রয়েছে প্রেসিডেন্ট, তার পরিবার ও তাদের ক্ষমতা। ঘটনাক্রমে তাদের দায় যদিও একেবারে শূন্য নয়, তথাপি এককভাবে তাদের ওপর রোষ ঢেলে দিলেই যে রাতারাতি দেশ বিপদমুক্ত হবে তা বলা যায় না। তাই শ্রীলংকার অর্থনীতি নিয়ে এ আলোচনা।
শ্রীলংকার মাথাপিছু আয় ৪ হাজার ১৫৬ ডলার। বাংলাদেশের প্রায় দ্বিগুণ। সেখানে বাস করে মাত্র ২ কোটি ২০ লাখ লোক। দেশটির আয়তন বাংলাদেশের অর্ধেকেরও কম। তাই শ্রীলংকা যখন উত্তাল তখন তাকে বাংলাদেশের সঙ্গে সহজ তুলনা করা কতটুকু সঠিক হবে তা বলা মুশকিল। অতএব শ্রীলংকায় কী ঘটেছিল, আসুন তার ঘটনা পরম্পরা জেনে নিই। প্রথমত, শ্রীলংকা ২৫ বছর ৯ মাস যুদ্ধ করেছে। যার শুরু হয়েছিল ১৯৮৩ সালে, শেষ হয়েছে ২০০৯ সালে। এ যুদ্ধে তাদের ২০০ বিলিয়ন ডলার খরচ হয়েছে। সাড়ে তিন লাখ লোক বাস্তুহারা হয়েছে। ৭০ হাজার লোক দেশটি ছেড়ে ভারতে গেছে শরণার্থী হিসেবে (যার মধ্যে ৫০০০ যুদ্ধের পর ফেরত এসেছে)। দ্বিতীয়ত, ২৫ বছর যুদ্ধের সময় সরকারকে প্রচুর ঋণ গ্রহণ করতে হয়েছে দেশের ভেতর ও বাইরে থেকে। শ্রীলংকা যেহেতু উন্নয়নশীল দেশ, তাই তার ঋণ আমাদের মতো ‘সহজ’ শর্ত কিংবা নামমাত্র সুদে হয়নি। ১৯৮৯ সালেই শ্রীলংকার পুঞ্জীভূত ঋণের পরিমাণ ছিল মোট জাতীয় আয়ের ৯০ শতাংশ। তৃতীয়ত, শ্রীলংকা দীর্ঘদিন ভারতের মুখাপেক্ষী ছিল তার বৈদেশিক বাণিজ্যে। গৃহযুদ্ধের একপর্যায়ে ভারত শ্রীলংকায় সৈন্যও পাঠিয়েছিল। পরবর্তী সময়ে রাজীব গান্ধী নিহত হওয়ার পর ভারত তার সৈন্য প্রত্যাহার করে নেয়। শ্রীলংকার বাণিজ্যে ভারতের সঙ্গে ছিল বিশাল ঘাটতি। এ সময়ে ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য ঘাটতির কারণে শ্রীলংকা ভারতের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য এলাকা গঠনের চুক্তি করে। ভারতের ধারণা ছিল, এর ফলে ভারতীয় বিনিয়োগ শ্রীলংকায় যাবে আর তাতে দুই পক্ষই উপকৃত হবে। চতুর্থত, ২৫ বছরের গৃহযুদ্ধকালীন সেদেশে বিদেশী বিনিয়োগ আসেনি। তাই সরকারকে সে সময়ে বৈদেশিক মুদ্রার জন্য নির্ভর করতে হয়েছে তার জনশক্তি রফতানির ওপর। শেষদিকে গৃহযুদ্ধ কিছুটা স্তিমিত হয়ে পড়লে সেখানে বিদেশী পর্যটককে আকৃষ্ট করেছিল শ্রীলংকা। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি কমাতে তা সাহায্যও করেছিল। পঞ্চমত, নব্বই দশক থেকেই আইএমএফ শ্রীলংকার ওপর কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে আসছিল। কারণ ছিল বিপুল ঋণ মূলত গৃহযুদ্ধ ও বিনিয়োগ বন্ধের কারণে হয়েছিল। শ্রীলংকার জন্য এসব কঠিন কঠিন শর্ত অগ্রহণযোগ্য ছিল। শ্রীলংকা তাই বিদেশী বিনিয়োগের অন্য সূত্র খুঁজছিল। এরই মধ্যে চীন এসে শ্রীলংকাকে সাহায্যের আশ্বাস দিল। শ্রীলংকার পূর্ব উপকূলে হাম্বানটোটায় একটি গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণে তারা বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হলো।
https://twitter.com/urumurum/status/1587108582905954307