সুপারিশকৃত লিন্ক: মে ২০১৭

মুক্তাঙ্গন-এ উপরোক্ত শিরোনামের নিয়মিত এই সিরিজটিতে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিন্কের তালিকা। কী ধরণের বিষয়বস্তুর উপর লিন্ক সুপারিশ করা যাবে তার কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম, মানদণ্ড বা সময়কাল নেই। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই তাঁরা মন্তব্য আকারে উল্লেখ করতে পারেন এখানে।
ধন্যবাদ।

আজকের লিন্ক

এখানে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিন্কের তালিকা। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই সুপারিশ করুন এখানে। ধন্যবাদ।

১৬ comments

  1. মাসুদ করিম - ৩ মে ২০১৭ (৯:৩৬ পূর্বাহ্ণ)

    নারী ক্রিকেটারদের অংকটা কে মেলাবে

    মহান মে দিবস। বাকি বিশ্বের মতোই সভা-সেমিনার আয়োজনের কোনো কমতি ছিল না বাংলাদেশেও। শ্রমমূল্য, মজুরি, প্রান্তিক মানুষ, সস্তা শ্রম, শ্রমবৈষম্য কিংবা দেশের শতেক তালির, শতেক ছেঁড়া অর্থনীতিকে আব্রু দেয়ার জন্য কত পরিকল্পনা, কত তথ্য-উপাত্ত আর কতই না কাগজ-মগজের ব্যবহার। এত সব বড় বিষয়ের আলোচনার ভিড়ে হারিয়েই গেছে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে খবরটি।
    ২৯ এপ্রিল, মহান মে দিবসের মাত্র দুদিন আগে। ফেরত যাই বাংলাদেশের ‘হোম অব ক্রিকেট’খ্যাত শেরেবাংলা মিরপুর স্টেডিয়ামের সংবাদ সম্মেলনে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নারী উইংয়ের প্রধান এমএ আউয়াল চৌধুরী জানালেন, নারী ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি ৬০০ টাকা। প্রথমে সাংবাদিকরা ভাবলেন ভুল শুনেছেন। কয়েকজন বলে উঠলেন, ‘৬০০ ডলার?’ উইমেন উইং চেয়ারম্যানের জবাব, ‘না, টাকা।’ এবার সাংবাদিকদের প্রশ্ন, ‘৬ হাজার টাকা?’ এমএ আউয়াল চৌধুরী প্রধান জানালেন, ‘৬০০ টাকা।’ নিজ বক্তব্যের সমর্থনে বিসিবি নারী উইং প্রধানের ভাষ্য, ‘অর্থের পরিমাণটা নিতান্তই সামান্য। কিন্তু এর আগে মেয়েদের ক্রিকেটে ম্যাচ ফি বলে কিছুই ছিল না। বোর্ডের নিয়ম অনুসারে প্রতি বছর ১০ শতাংশ বাড়ানো হয়। তাতে আর কতইবা বাড়বে, বড়জোর ৬০ টাকা!’

    বিসিবি সহজ ভাষায় বুঝিয়ে দিল— মেয়েরা যে ক্রিকেট খেলার সুযোগ পাচ্ছে, এই তো ঢের, সঙ্গে কিছু টাকাও পাচ্ছে, আর কী চাই? বাজেটে নারী ক্রিকেটারদের জন্য কোনো বরাদ্দ নেই, এটাও স্মরণ করিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট অভিভাবক বিসিবি। আউয়াল চৌধুরীর কথায়, ‘নারী উইংয়ের জন্য নতুনভাবে বরাদ্দ করা বেশ কঠিন। কেননা নারী ক্রিকেটের জন্য আইসিসির পক্ষ থেকে যে বাজেট প্রদান করা হয়, তা খুবই সামান্য। সেটা দিয়ে জাতীয় দল পরিচালনা করে ঘরোয়া লিগ আয়োজন করতে বেশ হিমশিম খেতে হচ্ছে। ক’দিন আগে শ্রীলংকায় কোয়ালিফাইং রাউন্ড খেলছে মেয়েরা। সেখানে যাওয়ার আগে ওদের নিয়ে লম্বা একটা সময় কন্ডিশনিং ক্যাম্প করা হয়েছে। এছাড়া ওদের জন্য বিদেশী কোচ আনা হয়েছে। এসবে অনেক খরচ।’ রুমানা-সালমা-পান্না ঘোষদের প্রতি বিসিবির মনোভাব অনুধাবন করার জন্য বিশেষজ্ঞ হওয়ার কোনো প্রয়োজনই পড়ে না।
    মহান মে দিবসের দুদিন আগে বিসিবি ঘোষিত আমাদের ক্রিকেটে পুরুষ-নারী পারিশ্রমিকের বিষয়টা একবার চোখ বুলিয়ে নেয়া যাক। ছেলে ক্রিকেটারদের বেলায় বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে সর্বোচ্চ ৪ লাখ থেকে শুরু করে সর্বনিম্ন ১ লাখ টাকা পর্যন্ত বেতন প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বোর্ড। বিপরীতে মেয়ে ক্রিকেটারদের বেলায় ‘এ’ ক্যাটাগরিতে ৩০ হাজার, ‘বি’ ক্যাটাগরিতে ২০ হাজার ও ‘সি’ ক্যাটাগরিতে বেতন ধরা হয়েছে ১০ হাজার টাকা করে। বিসিবির নতুন বেতন কাঠামো অনুযায়ী কেন্দ্রীয় চুক্তিভুক্ত ‘ডি’ ক্যাটাগরিতে থাকা একজন ছেলে পাবে ১ লাখ টাকা। অর্থাৎ ছেলেদের সর্বনিম্ন ক্যাটাগরি ও মেয়েদের সর্বোচ্চ ক্যাটাগরির মধ্যে ব্যবধান ৭০ হাজার টাকা। সে হিসাবে মেয়েদের সর্বোচ্চ ক্যাটাগরির চেয়ে ছেলেদের ‘এ’ ক্যাটাগরির ক্রিকেটাররা টাকা পাচ্ছে প্রায় ১৪ গুণ বেশি! ছেলেদের সর্বনিম্ন ক্যাটাগরির ক্রিকেটারদের চেয়ে মেয়েদের সর্বনিম্ন ক্যাটাগরির ক্রিকেটাররা ১০ গুণ কম বেতন পাবে?

    টাকার অংকের প্রসঙ্গ থেকে মেয়েদের প্রতি বিসিবির দৃষ্টিভঙ্গির দিকটিতে একটু নজর দেয়া যাক। নারী ক্রিকেট উইং বিসিবি কেন রেখেছে, এর উত্তরটা পরিষ্কার হয়ে যায় সহজেই। বাংলাদেশকে তাদের দেশে সফর করাতে আঠার মতো লেগে আছে পাকিস্তান। নিরাপত্তার কারণে ক্রিকেট দুনিয়া বয়কট করেছে পাকিস্তান সফর। ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় সাকিব আল হাসান-মাশরাফি মর্তুজা-তামিম ইকবালদের পাকিস্তান সফরে পাঠায় না বিসিবি। দামি ছেলেদের আগলে রাখাটা যে বিসিবির কর্তব্য!
    আর সালমা-খাদিজাতুল কোবরা-রুমানাদের বেলায় আমাদের ক্রিকেট অভিভাবক বিসিবির দায়িত্ব-কর্তব্যবোধ সবারই জানা। গত বছর পাকিস্তান সফরে যেতে বাধ্য করা হলো মেয়েদের। সাকিব-মাশরাফি-তামিমরা দামি। দেশের সম্পদ। তাদের নিয়ে ঝুঁকির পথে হাঁটবে কেন বিসিবি? একসময় রাজা-বাদশাহরা খাবার খাওয়ার আগে যাদের জীবন কম মূল্যের, তাদের দিয়ে ওই খাবার খাইয়ে নিশ্চিত হতেন এতে বিষ মেশানো আছে কিনা! নিশ্চিত হওয়ার পর খাবার খেতেন। পুরনো সময়ের সেই এক্সপেরিমেন্টটা মেয়েদের ওপর করেছে বিসিবি। প্রায় প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে উঠে আসা এ মেয়েগুলো বিসিবির পরীক্ষাগারের খুবই লাগসই গিনিপিগ।
    আমাদের মেয়ে ক্রিকেটারদের নিজেদের সমস্যা নিয়ে কথা বলার কোনো সুযোগই রাখেনি ক্রিকেট অভিভাবক বিসিবি। মাঠের অভাবে দীর্ঘদিন ধরেই খেলার বাইরে নারী ক্রিকেটাররা। ঘরোয়া আসর শুরুই করা হয়নি। আন্তর্জাতিক আসর বসলে মেয়েরা মাঠ পায় না। ছেলেদের ঘরোয়া আসরের জন্য মাঠের বাইরে থাকতে বাধ্য মেয়েরা। যখন ছেলেদের আন্তর্জাতিক ম্যাচ কিংবা ঘরোয়া আসরের খেলা থাকে না, সে সময় চলে স্টেডিয়ামের সংস্কারকাজ। সুতরাং মাঠের বাইরে কারা থাকবে? সহজ উত্তর— মেয়েরা! অবশেষে মেয়েদের মাঠ দেয়া হলো। যেহেতু ঢাকায় ছেলেদের প্রিমিয়ার লিগ চলছে, তাই জাতীয় লিগ খেলার জন্য ১৬ মে মেয়েদের পাঠানো হচ্ছে কক্সবাজারে।

    একটা সুদীর্ঘ বিরতির পর সামনের বছরের শুরুতেই নারী ক্রিকেটের অন্যতম পরাশক্তি দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে সিরিজ খেলতে হবে রুমানা-সালমাদের। লম্বা একটা সময় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে থাকার পর মেয়েদের মাঠে ভালো পারফরম্যান্স আশা করাটা কি আদৌ সুবিবেচনাপ্রসূত? আর ফল খারাপ হওয়া মানে সেই মোক্ষম ‘যুক্তি’— ‘মেয়েদের মাঠের পারফরম্যান্স প্রত্যাশিত মানের নয়। তাই স্পন্সররা নারী ক্রিকেটারদের প্রতি আগ্রহ দেখায় না।’ নারী উইং প্রধানের কথায়, ‘আমাদের নারী ক্রিকেটে সমস্যা দুটি। যার একটি হলো, ওয়ানডে স্ট্যাটাস না থাকার কারণে বড় দলগুলোর খেলতে আসার অনীহা। আর দ্বিতীয়টি, দেশের বড় বড় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নারী ক্রিকেটারদের প্রতি অনাগ্রহ।’
    হাত-পা বেঁধে পানিতে সাঁতার কাটতে বলার পর আন্তর্জাতিক আঙ্গিনায় বড় সাফল্য না থাকার জন্য আবার দোষারোপ করা হবে মেয়েদেরই। যে যত্সামান্য সুযোগ পেয়েছে, তার কিন্তু ভালোভাবেই কাজে লাগিয়েছে মেয়েরা। ২০১৫ সালের বিশ্বকাপে নিজেদের সামর্থ্যের প্রমাণ রেখে বিশ্বকাপ মূলপর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে নেয় মেয়েরা। স্বভাবতই একটা তুলনা প্রাসঙ্গিকভাবে এসেই যায়। বাংলাদেশের ছেলে ক্রিকেটাররা প্রথমবার বিশ্বকাপ মূলপর্ব (১৯৯৯) খেলার যোগ্যতা অর্জন করে ১৯৯৭ সালে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মধ্য দিয়ে। এরপর বাংলাদেশ ক্রিকেটে ছেলেদের পেছনে কত বিনিয়োগ করা হয়েছে, আর মেয়েরা বিশ্বকাপ মূলপর্ব খেলার যোগ্যতা অর্জন করার পর কতটুকু বিনিয়োগ করা হয়েছে?
    একটা অংকের হিসাব না দিলেই নয়। ঘরোয়া আসরে খেলার জন্য একজন ছেলে ক্রিকেটারের ম্যাচ ফি ২৫ হাজার আর মেয়েদের ম্যাচ ফি ৬০০ টাকা! সরল অংকের হিসাবে প্রতি ম্যাচে ৪২ গুণ বেশি টাকা পাবে ছেলেরা!

  2. মাসুদ করিম - ৩ মে ২০১৭ (৯:৩৯ পূর্বাহ্ণ)

    ২০১৪ সালে বাংলাদেশ থেকে পাচার ৮৯৭ কোটি ডলার: জিএফআই

    ২০১৪ সালে বাংলাদেশ থেকে ৮৯৭ কোটি ডলার (৭০ হাজার কোটি টাকার বেশি) পাচার হয়েছে বলে গ্লোবাল ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেগ্রিটির (জিএফআই) এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

    ওয়াশিংটনভিত্তিক এই গবেষণা ও পরামর্শক সংস্থা বলছে, ২০০৫ থেকে ২০১৪ সাল- এই ১০ বছরে বাংলাদেশ এ প্রক্রিয়ায় ৭৫ বিলিয়ন ডলার হারিয়েছে। বৈদেশিক বাণিজ্যে মিথ্যা তথ্য দিয়ে ও অন্যান্য অবৈধ পথে এই অর্থ পাচার করা হয়েছে।

    সোমবার প্রকাশিত ‘ইলিসিট ফাইন্যান্সিয়াল ফ্লোজ টু অ্যান্ড ফ্রম ডেভেলপিং কান্ট্রিজ: ২০০৫-২০১৪’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এই তথ্য দিয়েছে জিএফআই।

    প্রতিবেদনে বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে এক দশকে অর্থপাচারের তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

    এতে বলা হয়, ২০১৩ সালের তুলনায় ২০১৪ সালে বাংলাদেশ থেকে অর্থ পাচার ১০ দশমিক ৬৫ শতাংশ কমেছে।
    দশম সংসদ নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক উত্তাপের ওই বছরে বাংলাদেশ থেকে মোট পাচার হয়েছিল ৯ দশমিক ৬৬ বিলিয়ন ডলার (৯৬৬ কোটি)। ২০১২ সালে এর পরিমাণ ছিল ৭২২ কোটি ৫০ লাখ ডলার।

    জিএফআই বলছে, উন্নয়নশীল ও উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলো থেকে অবৈধ অর্থপাচার একইভাবে অব্যাহত রয়েছে, ২০১৪ সালে পাচার হওয়া অর্থের পরিমাণ প্রায় ১ ট্রিলিয়ন ডলার।

    এই বছর উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে পাচার হওয়া অবৈধ অর্থের পরিমাণ দেশগুলোর মোট বাণিজ্যের ৪ দশমিক ২ থেকে ৬ দশমিক ৬ শতাংশ।

    Flight of capital goes on unabated

    GFI finds trade misinvoicing as major means of siphoning off dirty money

    A substantial amount of fund, ranging between 12 per cent and 17 per cent of its total trade value, had annually flown out of Bangladesh during last one decade, ending in December 2014, through trade misinvoicing and other illegal transfers.

    Global Financial Integrity (GFI), a Washington-based research organisation unveiled the estimate in its latest report titled ‘Illicit Financial Flows to and from Developing Countries: 2005-2014’.

    It also put Bangladesh’s total trade value for 2005-2014 at $446.153 billion.

    If the 17 per cent of trade value turned into illicit financial outflows, the amount stood at $75.84 billion in last 10 years.

    If it is 12 per cent or minimum, even then the annual outflow came to $5.35 billion.

    In its earlier report, released on December 2015, the US spy agency on the financial front had shown annual average outflow from Bangladesh $5.58 billion during 2004-2013.

    According to the latest count, illicit financial outflows from Bangladesh stood at $9.10 billion in 2014 as it is the amount of worth 13 per cent of total trade in the year under review.

    The latest report says the illegal fund flows (IFFs) from developing and emerging economies amounted to nearly $1.0 trillion in 2014. GFI study pegs illicit financial outflows at 4.2 to 6.6 per cent of developing-country total trade in 2014.

    Though it is almost half through the year 2017, the GFI has comprehensive data for 2014 at the latest.

    The latest report is also different from the previous one as it is ‘the first global study at GFI to equally emphasize illicit outflows and inflows’.

    “Each is found to have remained persistently high over the period between 2005 and 2014,” says the report. “Combined, these outflows and inflows are estimated to account for between 14.1 and 24.0 per cent of developing-country trade, on average.”

    Unlike the previous years, this year’s report doesn’t mention country-specific amount of illicit financial outflows or dirty money. Dirty money means money earned mostly through illegal ways and also transferred outside the country illegally.

    GFI’s measure of illicit financial flows stems from two sources. One is the deliberate misinvoicing in merchandise trade. The other one is leakages in the balance of payments or hot money flows.

    “Of those two sources, trade misinvoicing is the primary measurable means for shifting funds in and out of developing countries illicitly,” says the GFI report.

    “Even using the lower of GFI’s two estimates for trade misinvoicing, GFI finds that an average of 87 per cent of illicit financial outflows was due to the fraudulent misinvoice,” it adds.

    “Years of experience with businesses and governments in the developing world have taught us that the decision to bring illicit flows into a particular developing country often marks only the first phase of a strategy to subsequently move funds out of the country,” said GFI President Raymond Baker in a press statement issued in this regard on Monday.

    “Together, illicit inflows and outflows sap the crucial financial resources needed to reach the Sustainable Development Goals.”

  3. মাসুদ করিম - ৪ মে ২০১৭ (১০:০৮ পূর্বাহ্ণ)

    বাংলাদেশের বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে ওয়াইসিসি সম্মেলনে আইসিএসএফ এর ৩-টি প্রবন্ধ উপস্থাপন

    সম্প্রতি ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস স্ট্রাটেজি ফোরাম (আইসিএসএফ) এর তিন সদস্যের একটি প্যানেল ষষ্ঠ ওয়াইসিসি বৈশ্বিক সম্মেলনে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিটি-বিডি) এর বিচার প্রক্রিয়ার ওপর তিনটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করে। তুরষ্কের কচ্ বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত এবং আমেরিকান সোসাইটি অফ কমপারেটিভ ল এর ইয়ংগার কমপ্যারাটিভিস্ট কমিটি আয়োজিত এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় এপ্রিলের ২৮ ও ২৯ তারিখে। এই সম্মেলনে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ১০০ জনেরও বেশি আইনজ্ঞ, গবেষক ও বিশেষজ্ঞরা সামিল হয়েছিলেন।

    এই সম্মেলনের উদ্দেশ্য ছিল তুলনামূলক আইনে আগ্রহী তরুণ আইনবিদদের মধ্যে প্রাসঙ্গিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ আলোকপাত ও মত বিনিময়ের পরিসর তৈরী করা। কচ্ বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুষদের পক্ষ থেকে ড. ইসিক ওনেয় আইসিএসএফ এর বিশেষ প্যানেলটির সভাপতিত্ব করেন, যার শিরোনাম ছিল – “তুলনামূলক আইনের আঙ্গিকে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত” – যেখানে তিনটি প্রবন্ধই ছিল বাংলাদেশে ১৯৭১ এর যুদ্ধাপরাধ বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে।

    “ভিনদেশী বিধি আমদানীর বিধান বনাম বাধ্যকতা: আইসিটি বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত” শিরোনামে প্রথম প্রবন্ধটি উপস্থাপন করেন আইসিএসএফ ট্রাস্টি ড. রায়হান রশিদ। “বাংলাদেশে মানবতার বিরদ্ধে অপরাধের বিচার” শীর্ষক দ্বিতীয় প্রবন্ধটি উপস্থাপন করেন বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক বাহজাদ জোয়ারদার। তৃতীয় প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যুক্তরাজ্যের ওয়ারউইক আইন বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডডি গবেষক এম সানজিব হোসেন, যার শিরোনাম ছিল – “আইসিটি বাংলাদেশে ব্যক্তির অনুপস্থিতিতে বিচারঃ আইন ও ব্যাখ্যা” এই শিরোনামে। উল্লেখ্য, আইসিএসএফ প্যানেলের তিনজন সদস্যই আমেরিকান সোসাইটি অফ কমপারেটিভ ল এবং কচ্ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাপ্ত বৃত্তিতে সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন।

    ১৯৫১ সালে প্রতিষ্ঠিত আমেরিকান সোসাইটি অফ কমপারেটিভ ল তুলনামূলক আইন বিষয়ে বিশ্বের প্রথম সারির সংগঠনগুলোর একটি। খ্যাতিমান আয়োজক আর বহুজাতিক এই সমাবেশে আইসিটি বাংলাদেশ এবং সার্বিক বিচার প্রক্রিয়াকে উপস্থাপন করা ছিল আইসিএসেফ এর লক্ষ্য, বিশেষ করে যখন এই বিচারের বিরোধীরা তথ্য বিভ্রাট ও বিকৃতির মাধ্যমে বিশ্বের সামনে আইসিটি বাংলাদেশকে প্রশ্নবিদ্ধ করার কাজে তৎপর। আইসিএসএফ এর তিনটি প্রবন্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে প্রচলিত বিভ্রান্তিগুলোর সঠিক জবাব ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যাখ্যা তুলে ধরা হয়।

    আন্তর্জাতিক অপরাধের ভিক্টিমদের ন্যায়বিচার প্রদানের লক্ষ্যে কর্মরত শিক্ষাবিদ, গবেষক, বিশেষজ্ঞ এবং কর্মীদের সমন্বয়ে গঠিত ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস স্ট্রাটেজি ফোরাম (আইসিএসএফ) একটি স্বাধীন বৈশ্বিক নেটওয়ার্ক যা দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশে সংগঠিত গণহত্যার স্বীকৃতি আদায় ও অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনার লক্ষ্যে কাজ করে চলেছে।

  4. মাসুদ করিম - ৭ মে ২০১৭ (৯:৩৩ পূর্বাহ্ণ)

    Bangladesh top source of Europe boat migrants

    As the refugee crisis enters its fourth year, the demographics of the men, women and children arriving on Europe’s shores are undergoing an unprecedented shift.

    Syrians have so far made up the largest group of migrants attempting treacherous journeys across the Mediterranean Sea, followed by Afghans, Iraqis, Eritreans and sub-Saharan Africans.

    But as smugglers in Libya continue to expand their ruthless human trade, their counterparts in Asia are seeing an opportunity, according to a report by independent.co.uk.

    In the first three months of last year just one Bangladeshi arrived in Italy, but the number for 2017 stands at more than 2,800, making the country the largest single origin of migrants currently arriving on European shores.

    Those rescued in the Mediterranean Sea have told aid workers they paid more than $10,000 (£7,750) each to be taken from Dhaka to Dubai or Turkey and onwards to Libya, where the violence and chaos engulfing the fractured country is fuelling powerful smuggling networks.

    The International Organisation for Migration (IOM) said the emerging route had dramatically changed the demographics of asylum seekers arriving in Italy, who until now have largely hailed from sub-Saharan Africa.

    “The thing that’s really changing is the main nationality of the migrants, and the number coming from Bangladesh,” IOM’s Flavio di Giacomo told The Independent.

    “By the end of March last year only one Bangladeshi had arrived in Italy – and this year the number is more than 2,831 for the same period.”

    Some migrants taken ashore in Sicily and Apulia said their trip to Libya was organised by an “agency” that provided them with a working visa for between $3,000 (£2,300) and $4,000 (£3,100).

    “From Bangladesh, they first travelled to Dubai and Turkey, and finally reached Libya by plane,” an IOM spokesperson said.

    “At the airport, an ’employer’ met them and took their documents.”

    The practice is common in forced labour seen in both the Gulf and Libya, where smugglers frequently detain migrants before extorting their loved ones

    for money, or forcing them into labour or prostitution.

    Some Bangladeshis crossing the Mediterranean have lived in the country for up to four years, while others stay there for just months while attempting to travel directly to Europe.

    According to information gathered by IOM, Bangladeshi migrants pay up to $10,000 (£7,750) to reach Libya, then another $700 (£550) to board a boat.

    The crossing from North Africa to Italy is now the deadliest sea passage in the world, with a record of almost 1,100 people drowning, suffocating or dying of hypothermia on overcrowded boats so far this year.

    Hanan Salah, a senior Libya researcher at Human Rights Watch (HRW), said the country was a destination for Bangladeshi migrants looking for work before civil war broke out in 2011.

    “As for the current situation, to my knowledge there are no direct flights from Dubai to Tripoli, or anywhere else in Libya,” she told The Independent.

    “Most foreigners flying in would be entering through Mitiga airport in Tripoli after transiting in Tunis [the capital of neighbouring Tunisia].

    “We have reports that in some cases, documents of foreign nationals are confiscated and they are given a ‘slip’ – it can be a way to extort money from them.”

    Chaos following the British-backed removal of Muammar Gaddafi has seen countless armed factions, including Isis, wage bloody battles for territory as widespread lawlessness allows smugglers to work unchecked along the coast.

    They coordinate with gangs inland to detain migrants in squalid detention centres, where Ms Salah has met imprisoned Bangladeshis, while others continue to work in restaurants, services and construction.

    Nicholas McGeehan, a Gulf researcher at HRW, said the route from Dhaka to Dubai was well-trodden by “unscrupulous recruitment agents”.

    “What the agents sell is a route out of destitution and poverty,” he added.

    “It’s typically the young men that go, either of their own volition or as the main earner for the family.

    “They’re sold a dream and the dream all too often turns very sour, whether it’s in the Gulf States or this, which sounds even worse.”

    Mr McGeehan said “ignorance and deceit” combined to convince migrants that the more they pay, the safer they will be – drawing them into debts that make them increasingly vulnerable to exploitation.

    “South Asian states are all too happy to get people off their hands if there are remittances going back,” he added.

    “The scale of corruption of officials being involved in recruitment is huge – it’s rife.”

    Bangladeshis are frequently employed for semi-skilled or unskilled labour in north Africa or the Gulf, receiving worse pay and treatment than migrants from richer countries.

    Dr Gareth Price, a senior research fellow in the Asia programme at Chatham House, said that although poverty was the main driving factor, persecuted Rohingya Muslims from Burma had also been fleeing Bangladesh.

    Members of the country’s opposition Jamaat-e-Islami Islamist party have also been hanged for war crimes and claim they are being persecuted, with several members seeking asylum abroad.

    “Europe is a high value destination,” Dr Price added. “If someone discovers a route, then the supply of people, whether trafficked or willingly trying to get into Europe for work, creates its own market.”

    He said the migrants resorting to smugglers would not meet requirements for a legal working visa in Europe, where bank accounts are frequently checked for a minimum amount of funds as a condition of entry.

  5. মাসুদ করিম - ৭ মে ২০১৭ (৯:৩৫ পূর্বাহ্ণ)

    স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী মিহির নন্দীর মৃত্যু

    স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কণ্ঠযোদ্ধা খ্যাতিমান সঙ্গীতঙ্গ ওস্তাদ মিহির নন্দী মারা গেছেন।

    শনিবার রাত সোয়া ১১টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান তিনি। তার বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। তার স্ত্রী ও এক মেয়ে রয়েছে।

    মিহির নন্দীর জামাতা বৈশাখী টেলিভিশনের হেড অব নিউজ অশোক চৌধুরী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, এই শিল্পী দীর্ঘদিন ধরে ক্যান্সারে ভুগছিলেন। গত ২৩ দিন ধরে তিনি হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে ছিলেন।

    সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য মিহির নন্দীর মরদেহ রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রামের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে নেওয়া হবে। এরপর দুপুরে নগরীর বলুয়ার দীঘির পাড়ে অভয়মিত্র মহাশ্মশানে তার শেষকৃত্য হবে।

    ষাটের দশক থেকেই সাংস্কৃতিক আন্দোলনে যুক্ত ছিলেন ওস্তাদ মিহির নন্দী। উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীর চট্টগ্রামের সাবেক সহ-সভাপতি, রবীন্দ্র সংগীত সম্মিলন পরিষদের সহ-সভাপতি এবং সংগীত সংগঠন আনন্দ ধ্বনির প্রতিষ্ঠাতা তিনি।

    চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগে খণ্ডকালীন শিক্ষকতাও করেছেন মিহির নন্দী। বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশনের বিশেষ শ্রেণীর সংগীত শিল্পী তিনি।

    মিহির নন্দী ১৯৪৫ সালে চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন।

  6. মাসুদ করিম - ৭ মে ২০১৭ (১০:২২ পূর্বাহ্ণ)

    How number words may have changed us from zeroes to heroes

    In his exemplary new book Numbers and the Making of Us, Caleb Everett dissects the role that culture and language play in giving us our numerical smarts

    IMAGINE a world without numbers. Time and space would lose their meaning: telling time and counting the passing days, months and years would become impossible. Our ability to use numbers is essential for functioning in our quotidian here and now, from scheduling meetings to reading timetables and paying for groceries at the supermarket.

    But in a fascinating new book, Numbers and the Making of Us, linguistic anthropologist Caleb Everett argues that number is a recent cultural invention, deeply tied to our linguistic smarts. Moreover, he likens it to a “flint stone that ignited the human timeline”. Not only does number make it possible to perceive quantities in the world, it has, he claims, “led to the advent of agriculture and writing, and indirectly to the technologies that flowed from the latter two”.

    While on the face of it this is bold, heady stuff, the claim seems counterintuitive. After all, numbers are all around us. An octopus has eight legs, while you and I have two. Surely, that’s just an objective fact? And language reflects the reality of numbered quantities. We have a broad array of words for numbers: I can count from zero to 10, and beyond, using number words, and there are other quantifiers such as “few”, “several”, “many”, “a couple”, and so on. Moreover, the grammatical system of English is numerical through and through, with plural words like “coats” denoting a distinction between one versus more than one.

    English is by no means unusual, with other languages making more sophisticated grammatical distinctions. In the Austronesian language Moluccan, for example, there is a grammatical tier intermediate between one and more than one: a so-called “trial” category denoting exactly three items.

    But there are enough languages that lack number. These range from unrelated spoken languages, such as Pirahã and Mundurukú – both indigenous to different remote parts of Amazonia – to non-spoken languages, such as Nicaraguan Sign Language.

    Users of these languages, it turns out, cannot reliably count more than three items. According to Everett, quantity is not something that you or I can reliably perceive without the help of language: having number words makes it possible to see a world of number.

    Moreover, this startling claim has been experimentally verified. For instance, when asked to show how many dots are printed on a card by counting the same number of fingers, Mundurukú speakers cannot go beyond three. This, Everett argues, has nothing to do with any cognitive deficit or the fact that they belong to a pre-industrial society. The decisive factor appears to be the absence of number words.

    Recent research reveals that the human brain has, broadly, two number systems. The first is an approximate sense: human infants are born able to distinguish between, for instance, 8 and 16. This enables only fuzzy maths, in which we can determine that one group is larger than the other, rather than the numbers of entities in each. The other system is an exact number sense, but one that only works up to 3. We can distinguish between 1, 2 and 3, precisely.

    Unifying abilities

    So how do we manage to identify larger quantities? Everett’s answer is: verbal number. Numerate cultures can count and perceive quantities precisely because number words – language – unite these two innate mathematical abilities. His evidence is indigenes such as the Pirahã: anumeric cultures lack “the means of unifying these two genetically endowed capacities”.

    The invention of the linguistic means to convey number, a cultural tool, makes it possible to bootstrap our genetic endowment, enhancing and changing how we perceive our world. While anumeric peoples struggle to differentiate quantities greater than three, with the advent of verbal number, we can parcel up space and time in far greater detail.

    The central claim of the book is that far from our being born with the ability to precisely identify quantities, number is a cultural achievement; it is facilitated by language rather than being innate. Here Everett raises the spectre of the classic distinction between nature and nurture, although the welter of evidence relating to anumeric peoples strongly supports the cultural-developmental, anti-nativist view.

    Nevertheless, there are drawbacks to Everett’s arguments. A nativist sceptic may still argue that correlation is not causation. Everett describes ingenious behavioural experiments with anumeric groups, but they only show that an anumeric language correlates with counting problems. Crucially, this doesn’t establish that the absence of verbal number causes the counting deficit. To do that, we will have to go beyond clever field-based tasks to examine what’s going on in the brain.

    Second, the significance of number is perhaps over-egged in terms of human cultural and cognitive development – a tempting thing to do, perhaps, when this is the focus of an entire book. Everett’s claim is that how we perceive time and space is, in part, made possible because of the existence of number.

    Inevitably, things are more complex. Space and time are the foundational domains of human experience. And time, at the level of neurological processing, is arguably the cognitive glue that makes perception possible in the first place. For example, both being able to perceive a sequence of events and recognising iterations of events are fundamentally temporal abilities.

    In short, temporal abilities underpin number sequences and the ability to add up, which are fundamental to number. This suggests that it may in fact be our temporal smarts that make number systems possible, rather than vice versa.

    Finally, Everett invokes divergent quantification abilities across anumeric versus numerate cultures as evidence for linguistic relativity: grammatical differences across languages cause their speakers to perceive the world differently.

    This principle suggests that language can lead to cognitive restructuring in the minds of their speakers. To demonstrate this, however, we need to show that different number systems in different languages lead to divergent cognitive behaviour.

    While Everett makes a powerful case for the cognitive restructuring of numerate versus anumeric minds, the jury is still out on the effects of number systems across all languages.

    But these are minor quibbles. The breadth of research Everett covers is impressive, and allows him to develop a narrative that is both global and compelling. He is as much at home describing the niceties of experimental work in cognitive science as he is discussing arcane tribal rituals and the technical details of grammar.

    The book is an exemplar of the best kind of academic writing: well researched, while written in a sufficiently engaging way to appeal to many educated lay readers. It is often poignant, and makes a virtue of the author’s experiences with some of the indigenous peoples he describes, based on a childhood following his missionary parents – in particular his famous father, Daniel Everett – into the Amazon jungle.

    In many ways, Numbers is eye-opening, even eye-popping. And it makes a powerful case for language, as a cultural invention, being central to the making of us.

  7. মাসুদ করিম - ১৪ মে ২০১৭ (১০:৫২ পূর্বাহ্ণ)

    OBOR Forum starts today

    The much-awaited China’s flagship ‘One Belt One Road’ (OBOR) Forum begins today in Beijing where 28 heads of state across the world will meet for international cooperation of shared and equal socioeconomic outcomes.

    A high-level delegation from Bangladesh is expected to attend the two-day forum to discuss various issues like prospects of BCIM (Bangladesh, China, India and Myanmar) economic corridor which is a key OBOR project connecting to resourceful Indian ocean.

    Though experts see a little hope for BCIM corridor because of economic rivalry between two Asian economic powerhouses – India and China, they think Bangladesh could actively participate in the global forum and place other key issues relating to infrastructure development, trade and business as a whole.

    Besides BCIM, they said, Bangladesh could place some key other issues on the table like reducing trade gap between the friendly countries and allowing duty-free access of 22 major Bangladeshi products to Chinese markets for which Bangladesh has been fighting for several years.

    Wang Dehua, Director, Institute for South and Central Asia Studies in Shanghai, said the initiative created an opportunity for equal and shared economic benefits especially for the emerging economies like Bangladesh who need investments for developing physical infrastructures.

    Terming Bangladesh a trusted trade partner of China, he said Bangladesh made a significant progress in socioeconomic areas and it should play an active role in the forum by properly utilising the platform of shared destiny.

    When asked about the future of BCIM in the forum, Mr Dehua, who has long been involved in the BCIM corridor, sees a little hope for the special economic corridor, saying that mistrust and lack of understanding between India and China was the main reason behind its poor progress.

    “But I’m quite optimistic. I hope both countries will resolve all the differences through discussion for the sake of people in the region,” he said.

    Recent reports released in China show Pakistan has received more than US$ 46 billion worth investment after the launching of CPEC (China Pakistan Economic Corridor).

    But Pakistan is not alone in its association with China.

    According to Wang Dehua, Sri Lanka has benefited to the tune of US$ 1.5 billion while Bangladesh has signed more than 20 agreements amounting over $ 24 billion. “Myanmar too will have quite a lot of projects as will Maldives and Nepal,” he said.

    Chinese development projects in Myanmar include Letpadaung copper mine, KyaukPhyu port and oil and gas pipelines. Nepal decided to sign a framework agreement on the Belt and Road Initiative few days ago. And infra projects in Maldives include China-Maldives Friendship Bridge and a new airport runway in Male to boost tourism.

    Having located in favourable geographical location and huge market base, Bangladesh officially joined the OBOR during Chinese President Xi Jinping’s Dhaka visit later last year aiming to improve its infrastructure and job creation, which are believed to be the most key factors for achieving Bangladesh’s government vision of middle-income nation by 2021.

    According to the statistics of Export Promotion Bureau, Bangladesh’s merchandised export to China was US$ 808.14 million in the fiscal year (FY) 2016 which was US$ 319.66 in FY’11 while Bangladesh Bank data showed that import from China was worth around US$ 9.8 billion against US$ 5.9 billion five years ago.

    Hu Shisheng, Director of the China Institutes of Contemporary International Relations, said the OBOR has five components like physical connectivity and bilateral trade. “Bangladesh being an OBOR country can take the forum to place their demands and discuss the developments of the agreements signed during Chinese president’s Dhaka visit,” he said.

    Delwar Hossain, Deputy Chief of Mission of Bangladesh Embassy in Beijing, said the trade relations between the countries have been growing in recent years. “Being a big economy, China should gain trust of the emerging economy through seriously taking their pains into consideration. Thus it can make it a real win-win venture.”

    According to a report recently released in Dalian City, Liaoning Province, China’s total value of trade with countries along the Belt and Road Initiative routes has reached around US$ 953.59 billion in 2016, accounting for 25.7 per cent of the country’s total foreign trade volume.

    The report shows that China’s exports to countries along the routes have maintained growth momentum since 2011, hitting a value of US$ 587.48 billion in 2016, the highest in recent years.

    Official data shows that China has so far invested over US$ 50 billion under the OBOR initiative and planned to invest around US$ 500 billion in next five years. It will also build 56 economic zones in the OBOR countries with an investment of US$ 18.5 billion which will create 180,000 jobs.

  8. মাসুদ করিম - ১৭ মে ২০১৭ (৭:০৫ অপরাহ্ণ)

    দুর্ভাগ্য! ষড়যন্ত্রে দলের লোকরাও ছিল: হাসিনা

    স্বাধীনতার চার বছরের মাথায় বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের জন্য দলের ভেতরের মানুষদের ষড়যন্ত্রকেই দায়ী করেছেন শেখ হাসিনা।

    স্বাধীনতার স্থপতিকে হত্যায় তৎকালীন মন্ত্রী খোন্দকার মোশতাক আহমেদের জড়িত থাকার কথা তুলে ধরে বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেছেন, “আরও অনেকে এর মধ্যে জড়িত ছিল, এই ষড়যন্ত্রের সাথে।

    “আসলে ঘরের শত্রু বিভীষণ। ঘরের থেকে শত্রুতা না করলে বাইরের শত্রু সুযোগ পায় না। সে সুযোগটা (তারা) করে দিয়েছিল।”

    বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর নিজের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে বুধবার আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় একথা বলেন শেখ হাসিনা।

    ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার সময় দেশের বাইরে থাকায় বেঁচে গিয়েছিলেন দুই বোন শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা।

    ছয় বছর প্রবাসে থাকার পর প্রতিকূল অবস্থার মধ্যে ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে বাবার দল আওয়ামী লীগের হাল ধরেন শেখ হাসিনা। তারপর এখন তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।

    দেশের জনগণের উপর বিশ্বাস থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কখনও হত্যাকাণ্ডের শিকার হওয়ার কথা ভাবতে পারেননি বলে জানান তার মেয়ে।

    শেখ হাসিনা বলেন, “অনেকেই তাকে সাবধান করেছিলেন; এরকম একটা ঘটনা ঘটতে পারে। তিনি বিশ্বাসই করেন নাই। আব্বা বলতেন, ‘না, ওরা তো আমার ছেলের মতো, আমাকে কে মারবে?”

    পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসররাই জাতির জনককে হত্যা করেছিল, বলেন শেখ হাসিনা।

    এই হত্যাকাণ্ডে যারা জড়িত ছিলেন, তাদের অনেকের নিয়মিত ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে যাওয়ার কথাও বলেন তিনি।

    “ডালিম (শরিফুল হক ডালিম), ডালিমের শ্বাশুড়ি, ডালিমের বউ, ডালিমের শালী ২৪ ঘণ্টা আমাদের বাসায় পড়ে থাকত। ডালিমের শ্বাশুড়ি তো সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত … ডালিমের বউ তো সারাদিনই আমাদের বাসায়।”
    নিজের ভাই শেখ কামালের সঙ্গে খুনি মেজর এ এইচ এম বি নূর চৌধুরীর মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রধান সেনাপতি কর্নেল আতাউল গণি ওসমানীর এডিসি হিসাবে কাজ করার কথাও বলেন শেখ হাসিনা।

    “এরা তো অত্যন্ত চেনা মুখ।”

    আরেক খুনি সৈয়দ ফারুক রহমান বঙ্গবন্ধুর তৎকালীন মন্ত্রিসভার অর্থমন্ত্রী এ আর মল্লিকের শালীর ছেলে।

    “খুব দূরের না। এরাই ষড়যন্ত্র করল।”

    ২০০৭ সালে জরুরি অবস্থার সময় দলের নেতৃত্ব থেকে শেখ হাসিনাকে বাদ দেওয়ার ষড়যন্ত্রের জন্যও আওয়ামী লীগ কর্মীদের রোষের শিকার হয়েছিলেন কয়েক নেতা। পরে শেখ হাসিনা বলেন, তিনি তাদের ক্ষমা করে দিলেও ভুলে যাননি।

    বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জিয়াউর রহমানের জড়িত থাকার কথা আবারও বলেন শেখ হাসিনা; যে সেনা কর্মকর্তা তার কয়েক মাসের মধ্যে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেছিলেন।

    তিনি বলেন, “যারা এভাবে বেইমানি করে, মোনাফেকি করে, তারা কিন্তু এভাবে থাকতে পারে না। মোশতাক রাষ্ট্রপতি হয়ে জিয়াউর রহমানকে সেনাপ্রধান করে। তাদের মধ্যে অবশ্যই যোগসাজশ ছিল।”

    জিয়ার পারিবারিক সমস্যা সমাধানে বঙ্গবন্ধুর উদ্যোগ নেওয়ার কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, “জিয়াউর রহমান প্রতি সপ্তাহে একদিন তার স্ত্রীকে (খালেদা জিয়া) নিয়ে ওই ৩২ নম্বরের বাড়িতে যেত।”

    বঙ্গবন্ধু বাড়ি দুয়ার সবার জন্য অবারিত ছিল, যার সুযোগ ষড়যন্ত্রকারীরা নিয়েছিল বলে জানান শেখ হাসিনা।

    “তাদের যাওয়াটা আন্তরিকতা না.. চক্রান্ত করাটাই ছিল তাদের লক্ষ্য; সেটা বোধ হয় আমরা বুঝতে পারি নাই।”
    বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, “আমার মাঝে মধ্যে মনে হয়, আব্বা যখন দেখেছেন, তাকে গুলি করছে, তারই দেশের লোক, তার হাতে গড়া সেনাবাহিনীর সদস্য, তার হাতে গড়া মানুষ.. জানি না তার মনে কী প্রশ্ন জেগেছিল?”

    স্বামী এম ওয়াজেদ মিয়ার গবেষণার কারণে ১৯৭৫ সালের ৩০ জুলাই জার্মানিতে গিয়েছিলেন শেখ হাসিনা; ছোট বোন শেখ রেহানাও সেখানে গিয়েছিলেন বেড়াতে।

    বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের দিন দুই বোন ছিলেন বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে। খবর শোনার পর পশ্চিম জার্মানিতে ফিরে তৎকালীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন রশীদ চৌধুরীর বাসায় উঠেন তারা। পরে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যদের ভারতে আশ্রয় দিয়েছিলেন।

    এক দিনে পরিবারের সবাইকে হারানোর দিনটি মনে করতে গিয়ে আবেগ ধরে রাখতে পারেননি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    “তখনও ততটা জানতে পরিনি কী ঘটে গেছে বাংলাদেশে। যখন জানতে পারলাম, তখন সহ্য করাটা কঠিন ছিল।”

    ওই সময় তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী কামাল হোসেনের পশ্চিম জার্মানির বন শহরে সংবাদ সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের কথা চেপে রাখার কথাও বলেন শেখ হাসিনা।

    “এই হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে একটা কথাও বললেন না। উনার কোথায় যাওয়ার কথা ছিল চলে গেলেন। হুমায়ুন রশীদ সাহেব এই হত্যাকাণ্ডকে কনডেম করলেন প্রেসের সামনে।”

    বঙ্গবন্ধু সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কামাল হোসেন শেখ হাসিনার সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীতেও ছিলেন। পরে আলাদা দল গড়েন তিনি। হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী পরে আওয়ামী লীগের হয়ে সংসদের স্পিকার হয়েছিলেন।

    ভারতে নির্বাসিত জীবনের কথা বলতে গিয়ে কাঁদতে কাঁদতেই শেখ হাসিনা বলেন, “ভাবলাম দেশের কাছে যাই। কখনও শুনি, মা বেঁচে আছে। কখনও শুনি, রাসেল বেঁচে আছে। একেক সময় একেক খবর পেতাম। ওই আশা নিয়ে চলে আসলাম। কেউ বেঁচে থাকলে ঠিক পাব।

    “২৪ অগাস্ট দিল্লি পৌঁছলাম। মিসেস গান্ধী (ইন্দিরা গান্ধী) আমাদের ডাকলেন। ওনার কাছ থেকে শুনলাম, কেউ বেঁচে নেই। হুমায়ুন রশীদ সাহেব আগে বলেছিলেন। কিন্তু, আমি রেহানাকে বলতে পারি নাই। কারণ, ওর মনে একটা আশা ছিল, কেউ না কেউ বেঁচে থাকবে।”

    “দিল্লিতে মিসেস গান্ধী থাকার ব্যবস্থা করে দিলেন। ওয়াজেদ সাহেবকে (এম ওয়াজেদ মিয়া) এটমিক এনার্জিতে কাজের ব্যবস্থা করে দিলেন।”

    কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে শেখ হাসিনা বলেন, “এটা কী কষ্টের .. যন্ত্রণার কাউকে বুঝিয়ে বলতে পারব না।”

    অর্থের কারণে ১৯৭৭ সালে বোন শেখ রেহানার বিয়েতে লন্ডনে যেতে না পারার বেদনা তুলে ধরে তিনি বলেন, “দুই ছেলে-মেয়ে নিয়ে যাব, অত টাকা ছিল না। আর, কোথায় থাকব?”

    ১৯৮০ সালে লন্ডনে যাওয়ার ক্ষেত্রে ইন্দিরা গান্ধীর ব্যবস্থা করে দেওয়ার কথা স্মরণ করেন বঙ্গবন্ধুকন্যা।

    “ওর (শেখ রেহানা) যখন বাচ্চা হবে, আমি মিসেস গান্ধীকে গিয়ে বললাম, আমি যেতে চাই রেহানার কাছে। উনি ব্যবস্থা করে দিলেন। টিকেটের ব্যবস্থা করে দিলেন। থাকার ব্যবস্থা করে দিলেন।”

    “৮০ এর শেষে দিল্লিতে ফিরে আসি। টাকাও ছিল না। আর, কার কাছে হাত পাতা.. ভালো লাগত না।”

    ১৯৮০ সালে বিদেশে থাকার সময়ই আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে সভাপতি নির্বাচিত করা হয় রাজনীতির বাইরে থাকা শেখ হাসিনাকে।

    তিনি বলেন, “এত বড় সংগঠন করার অভিজ্ঞতাও আমার ছিলে না। আমার চলার পথ অত সহজ ছিল না।”

    দল এবং দলের বাইরে নানা প্রতিকূলতার কথা তুলে শেখ হাসিনা বলেন, “খুনিরা বহাল তবিয়তে বিভিন্ন দূতাবাসে কর্মরত। স্বাধীনতার বিরোধীরা তখন বহাল তবিয়তে। তারাই ক্ষমতার মালিক। যে পরিবারকে একেবারে নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিলো, সে পরিবারের একজন এসে রাজনীতি করবে।

    “সেটা এত সহজ ছিল না, প্রতি পদে পদে প্রতিবন্ধকতা ছিল।”

    বক্তব্যের এই পর্যায়ে উপস্থিত নেতাদের আওয়ামী লীগের নতুন নেতৃত্ব খুঁজতে বলেন শেখ হাসিনা; তবে সবাই সমস্বরে ‘না না’ বলে ওঠেন।

    শেখ হাসিনা বলেন, “নতুন নেতৃত্ব খোঁজা দরকার। জীবন-মৃত্যু আমি পরোয়া করি না। মৃত্যুকে আমি সামনে থেকে দেখেছি। আমি ভয় পাইনি।

    “আমি বিশ্বাস করি, আমার আব্বা আমাকে ছায়ার মতো আমাকে দেখে রাখেন.. আর, উপরে আল্লাহর ছায়া আমি পাই।”

    “মেয়ের হাত ধরে দুটা সুটকেস নিয়ে চলে আসি। আমি মনে করি, আমাকে যেতে হবে, কিছু করতে হবে,” ৩৬ বছর আগের এই দিনটিতে দেশে ফেরার কারণ ব্যাখ্যা করেন বঙ্গবন্ধুকন্যা।

  9. মাসুদ করিম - ১৯ মে ২০১৭ (১০:৩৮ পূর্বাহ্ণ)

    Mahesh Bhatt on Reema Lagoo: The sound of her breath still haunts me

    It’s past noon on Thursday. Mahesh Bhatt has just left Reema Lagoo’s residence after paying his last respects to the actress who close to midnight had called her relatives complaining of uneasiness and was rushed to a suburban hospital where she succumbed to a heart attack at around 3 am.

    “She walked into the hospital herself. She had no history of heart diseases and was only suffering from a throat infection. This is such a shock!” exclaims the inconsolable filmmaker who’d first worked with her in the musical Aashiqui in which she played Rahul Roy’s mother who brings him up alone after her husband leaves them. She then went on to play mother to love child Ajay Devgn in Naajayaz. More recently, Bhatt convinced her to be a part of a daily soap, Naamkaran, on the assurance that the tone and tenor of her character, Dayawanti Mehta, would be set by him, and he’d oversee the project on a daily basis.
    “Last August, I came out of retirement to direct her introduction scene in Naamkaran with the permission of the director. The sound of her breath in that scene still haunts me. She was the heartbeat of the show and the young writers marvelled at how she brought that something special to the screen. She was working 12 hours a day, how did this happen?” he wonders.

    Shreyas Talpade is equally shocked having read her post on a whatsapp group at 12.30 am on Tuesday. He had worked with her in the ’90s, as an assistant director on the pilot of a TV series. “She didn’t treat me any differently when I became an actor, always enquiring about my family and inviting me home,” he shares.

    Archana Puran Singh informs that Reema herself was extremely close to her own family and would ensure that she was back home in time for dinner so she could make the chapatis herself. The two had worked together in the madcap comedy, Shrimaan Shrimati, and Archana asserts that in real life Reema reflected the person she was on screen—warm, lovable and good-natured. She however confides that initially Reema wasn’t comfortable. “I told her to give it one episode and she’d love it. After we wrapped up the first episode, she admitted she’d never enjoyed herself as much. Despite her initial reservations she was effortlessly brilliant as Kokiji. It was tragic when Jatin Kanakia passed away, now Reema is gone,” she sobs.

    Another sitcom which is unforgettable is Tu Tu Main Main which her childhood friend, Sachin Pilgaonkar, acted in and directed. It also featured his wife, Supriya, who played Reema’s daughter-in-law. “It became a real big thing and her contribution was immense. Tu Tu Main Main is one of the most memorable experiences of my life,” he says, too overwhelmed to continue.

    Veteran actress Bharti Achrekar’s bond with her dated back to three decades even though they only worked together in one play, Lagnachi Bedhi. “Sadashiv Amrapukar, Suhas Joshi and Tanuja were all part of the cast. It was for a social cause and played all over Maharashtra. We were a part of a close circle in the Marathi industry,” she informs.

    Juhi Chawla who had a few scenes with Reema in Aziz Mirza’s Yes Boss, remembers that she used to be so busy with theatre and her travels that whenever she had a break between shots, she’d snatch 40 winks and return, refreshed.

    “I recently bumped into her at an awards function after a long time. When she learnt that I’m associated with certain social causes, she told me she’d love to do anything associated with children,” Juhi reminisces, adding that she loved watching her most in Sooraj Barjatya’s films.

    Bhagyashree who worked with her in Sooraj’s directorial debut, Maine Pyar Kiya, recalls the scene featuring Salman Khan, Reema who played his mother at 31, and her together. In it the actress asks her, “Mere pagle Prem ki Suman banegi?” “It was one of the first scenes we shot together. There was so much love and tenderness in her voice that it actually made me cry. And yet I will remember her as a woman with a smile that made her eyes twinkle,” she maintains.

    Kajol who shared the screen with her in Kuch Kuch Hota Hai, Pyaar To Hona Hi Tha and Yeh Dillagi, was one of the first to reach the Oshiwara crematorium even before the body arrived. She could not hold back her tears after paying her last respects and hurried away without speaking to anyone. But Farah Khan who choreographed the two in the song “Saajanji ghar aaye” in Kuch Kuch Hota Hai, insists that Reema always brought a happy, positive energy with her to the sets. “She was beautiful and joked that she was too young to play a mother. Today, I’ll say that she was too young to go. It’s really sad,” Farah says emotionally.

    A few days before she passed away, Bhatt had shared with her a video from one of the many inspirational Ted Talks. It was about a plane crash survivor who, when faced with the prospect of imminent death, realises that everything can change in an instant, one shouldn’t have any regrets and postpone anything for the morrow. “I thought of all the people I wanted to meet, all the fences I wanted to mend and all the things I wanted to change,” he says. Reema responded, saying “This was beautiful, timely and so very relevant.”

    Remembering their last exchange, Bhatt rues that he couldn’t make it to the Naamkaran sets. “We said goodbye over the phone with the promise to meet again. We keep thinking we have time but forget that none of us are sure there’s a tomorrow. That’s the essence of life,” he asserts. “The image of her lying there as I showered rose petals on her feet, so cold, silent and lifeless, and the memories of the warm woman so full of life, are two different streams that are impossible to reconcile.” —With inputs from Natasha Coutinho

  10. মাসুদ করিম - ২০ মে ২০১৭ (২:৫৭ অপরাহ্ণ)

    Iranian President Rohani Re-elected in Blow to Hardliners

    Rohani is leading with 58.6 percent of the vote, compared with 39.8 percent for his main challenger, hardline judge Ebrahim Raisi

    Iranians yearning for more freedom at home and less isolation abroad have emphatically re-elected President Hassan Rohani, throwing down a challenge to the conservative clergy that still holds ultimate sway.

    State television congratulated Rohani on his victory. The architect of Iran’s still-fragile detente with the West, he led with 58.6 percent of the vote, compared with 39.8 percent for his main challenger, hardline judge Ebrahim Raisi, according to near-complete results broadcast on Saturday.

    Although the powers of the elected president are limited by those of unelected Supreme Leader Ayatollah Ali Khamenei who outranks him, the scale of Rohani’s victory gives the pro-reform camp a strong mandate.

    Rohani’s opponent Raisi was a protege of Khamenei, tipped in Iranian media as a potential successor for the 77-year-old supreme leader who has been in power since 1989.

    The re-election is likely to safeguard the nuclear agreement Rohani’s government reached with global powers in 2015, under which most international sanctions have been lifted in return for Iran curbing its nuclear program.

    And it delivers a setback to the Revolutionary Guards, the powerful security force which controls a vast industrial empire in Iran. They had thrown their support behind Raisi to safeguard its interests.

    “I am very happy for Rohani’s win. We won. We did not yield to pressure. We showed them that we still exist,” said 37-year-old Mahnaz, a reformist voter reached by telephone in the early hours of Saturday. “I want Rohani to carry out his promises.”

    Nevertheless, Rohani stills faces the same restrictions on his ability to transform Iran that prevented him from delivering substantial social change in his first term and thwarted reform efforts by one of his predecessors, Mohammad Khatami.

    The supreme leader has veto power over all policies and ultimate control of the security forces. Rohani has been unable to secure the release of reformist leaders from house arrest, and media are barred from publishing the words or images of his reformist predecessor Khatami.

    “The last two decades of presidential elections have been short days of euphoria followed by long years of disillusionment,” said Karim Sadjadpour, senior fellow at the Carnegie Endowment who focuses on Iran.

    “Democracy in Iran is allowed to bloom only a few days every four years, while autocracy is evergreen.”

    The re-elected president will also have to navigate a tricky relationship with Washington, which appears at best ambivalent about the nuclear accord signed by former U.S. president Barack Obama. President Donald Trump has repeatedly described it as “one of the worst deals ever signed”, although his administration re-authorized waivers from sanctions this week.

    Trump arrived on Saturday in Saudi Arabia, his first stop on the first trip abroad of his presidency. The Saudis are Iran’s biggest enemies in the region and deplore the nuclear deal.

    Turnout

    Rohani, known for decades as a mild-mannered member of the establishment, campaigned as an ardent reformist to stir up the passions of young, urban voters yearning for change. At times he crossed traditional rhetorical boundaries, openly attacking the human rights record of the security forces and the judiciary.

    During one rally he referred to hardliners as “those who cut out tongues and sewed mouths shut”. In a debate last week he accused Raisi of seeking to “abuse religion for power”. The rhetoric at the debate earned a rare public rebuke from Khamenei, who called it “unworthy”.

    The big turnout appeared to have favored Rohani, whose backers’ main concern had been apathy among reformist-leaning voters disappointed with the slow pace of change.

    Many voters were particularly determined to block the rise of Raisi, one of four judges who sentenced thousands of political prisoners to death in the 1980s, regarded by reformers as a symbol of the security state at its most fearsome.

    “The wide mobilization of the hardline groups and the real prospect of Raisi winning scared many people into coming out to vote,” said Nasser, a 52-year-old journalist.

    “We had a bet among friends, and I said Raisi would win and I think that encouraged a few of my friends who might not have voted to come out and vote.”

    The election was important “for Iran’s future role in the region and the world”, Rohani said on Friday after voting.

    Raisi, 56, had accused Rohani of mismanaging the economy, travelling to poor areas and holding rallies where he promised more welfare benefits and jobs.

    Despite the removal of nuclear-related sanctions in 2016, lingering unilateral U.S. sanctions that target Iran’s record on human rights and terrorism have kept foreign companies wary of investing, limiting the economic benefits so far.

  11. মাসুদ করিম - ২০ মে ২০১৭ (৮:৫৫ অপরাহ্ণ)

    ‘পুরুষতান্ত্রিক শহর হিসেবে গড়ে উঠেছে ঢাকা’

    গণপরিবহনে যৌন হয়রানি আর সীমিত সুযোগ-সুবিধার স্বল্প সংখ্যক পাবলিক টয়লেটে নিরাপত্তাহীনতার সঙ্গে রাস্তাঘাট, ফুটপাত ও পার্কের মতো গণপরিসরের ব্যবহার উপযোগিতা নারীদের জন্য সীমিত দাবি করে ঢাকা শহর ‘নারীবান্ধব নয়’ বলছে একশনএইড।

    রাজধানীর রাস্তা, বাসস্ট্যান্ড, ফুটপাত, মার্কেট ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন বয়সের ২০০ জন নারীর উপর জরিপ চালিয়ে তৈরি এক গবেষণা প্রতিবেদনে একথা বলছে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাটি।

    ঢাকা শহরের প্রায় ২২.৫ শতাংশ নারী বাইরে বের হয়ে বাস সহকারী, চালক বা সহযাত্রীর কাছ থেকে যৌন হয়রানির শিকার হন বলে একশনএইড বাংলাদেশ পরিচালিত ওই জরিপে উঠে আসে।

    এছাড়া রাজধানীবাসী ৫৬ শতাংশ নারী ভালো পরিবহন ব্যবস্থা না থাকায় ঘরের বাইরে যেতে চান না বলে ওই জরিপভিত্তিক ‘নারী সংবেদনশীল নগর পরিকল্পনা’ শীর্ষক গবেষণাপত্রে জানানো হয়।

    শনিবার একশনএইড বাংলাদেশ গুলশান কার্যালয়ে ‘বিশ্ব নিরাপদ নগরী দিবস’ উপলক্ষে গবেষণাপত্র তুলে ধরেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর পরিকল্পনা বিভাগের অধ্যাপক আক্তার মাহমুদ।

    তিনি বলেন, “নারীদের চাহিদা নগর পরিকল্পনায় প্রতিফলিত হতে দেখা যায় না। একটি নগর পরিকল্পনা যখন নারী বান্ধব হয় না, তখন স্বভাবতই নারীদের জন্য নগর ছোট হয়ে আসে ও অনিরাপদ হয়ে দাঁড়ায়। নিরাপত্তার অভাবে নারীরা তাদের চলাফেরা সীমিত করে ফেলে।”

    ঢাকা শহর পুরুষতান্ত্রিক শহর হিসেবে গড়ে উঠেছে অভিযোগ করে এতে নারী ক্ষমতায়ন বাধাগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতি হচ্ছে বলছেন অধ্যাপক আক্তার মাহমুদ।

    “ঢাকা শহর পুরুষতান্ত্রিক শহর হিসেবেই গড়ে উঠেছে, যা মহিলা ও নারীদের অবাধ চলাচলে বাধার সৃষ্টি করে। এর ফলে নারীরা বাড়ির বাইরে যেতে চায় না কিংবা কর্মক্ষেত্রে পূর্ণ ক্ষমতা প্রয়োগ করে না; যা তাদের অধিকার ও দাবি থেকে বঞ্চিত করে, অর্থনৈতিকভাবেও ক্ষতির স্বীকার হয়।”

    এ অবস্থার পেছনে নগরের কাঠামোগুলো নারী বান্ধব না হওয়াকে দায়ী করে গবেষণাপত্রে বলা হয়, গণপরিবহন, রাস্তাঘাট, ফুটপাত, পাবলিক টয়লেট, পার্কের মতো গণপরিসরে নারীদের ব্যবহার উপযোগিতা সীমিত। ফলে শঙ্কা, নিরাপত্তাহীনতা ও সহিংসতার ভয়ে গণপরিসর এড়িয়ে চলতে হয় নারীদের।
    ভাল পরিবহন ব্যবস্থা না থাকায় ঢাকা শহরের ৫৬ শতাংশ নারী ঘরের বাইরে যেতে চান না বলার পাশাপাশি ২৬ শতাংশ নারী বলেছেন, নিরাপত্তার অভাবে তাদের পরিবার ঘরের বাইরে যেতে দেয় না।

    অতিরিক্ত ভিড়ের কারণে ৫৮ শতাংশ নারী গণপরিবহনে উঠতে পারেন না। ৬১ দশমিক ৫ শতাংশ নারী মনে করেন, ফুটপাতগুলো যথেষ্ট প্রশস্ত নয়। তাই চলাচলে সমস্যা হয়।

    ৯৩ দশমিক ৫ শতাংশ উত্তরদাতা পাবলিক টয়লেট ব্যবহার করেন না নিরাপত্তা ও সুবিধার অভাবে।

    জরিপে ৮৭ শতাংশ নারী বলেছেন, ঢাকা শহরে নেই পর্যাপ্ত পার্ক ও উদ্যান; যেগুলো আছে সেগুলো নিরাপদ নয় বলে মনে করেন ৪২ শতাংশ নারী।

    রাজধানীর গণপরিবহন সম্পর্কে ৮৬ শতাংশ উত্তরদাতা যানজট নিয়ে হতাশ। ৭৮ দশমিক ৫ শতাংশ নারী বলেছেন বাসের সংখ্যা অপ্রতুল।

    এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নিরাপত্তাহীনতা ও নগর উন্নয়ন পরিকল্পনায় নারীকে বাদ দিয়ে কাঠামো তৈরি করা।

    ঢাকা নগরীতে পর্যাপ্ত পাবলিক টয়লেট না থাকার কারণে নারীরা নানা ধরনের শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন বলে উঠে আসে গবেষণাপত্রে।
    এ বিষয়ে একশনএইড বাংলাদেশের নির্বাহী বোর্ডের সদস্য ডা. খলিলুর রহমান বলেন, “শহরে পর্যাপ্ত পাবলিক টয়লেট না থাকায় নারীরা পানি খেতে ভয় পান। আবার প্রয়োজন হলে টয়লেটে যেতে পারেন না নারীরা।

    “ফলে ঢাকা শহরের নারীরা নানা শারীরিক সমস্যায় ভোগেন। এতে পরিবারে নারীদের জন্য স্বাস্থ্য ব্যয় বাড়ছে। নগর কাঠামো যদি নারী বান্ধব হত, তবে নারীর শারীরিক ও মানসিক পরিস্থিতির আরো উন্নয়ন হত।”

    গবেষণাপত্রটি তুলে ধরার আগে এ গবেষণার প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন একশনএইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারাহ্ কবির।

    তিনি বলেন, “নগরের অর্ধেক জনসংখ্যা নারী হলেও নগর পরিকল্পনা ও উন্নয়নে নারীর চাহিদা ও আকাঙ্ক্ষার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনায় আসে না।

    “নগর উন্নয়নে সিদ্ধান্ত গ্রহণ, পরিকল্পনা প্রণয়ন, প্রকল্প ডিজাইন, বাস্তবায়ন ইত্যাদি বেশিরভাগ কাজে নারীদের সংখ্যা কম থাকায় নারী ব্যবহার বান্ধব নগর কাঠামো তৈরি হয় না। ফলে রাস্তাঘাট, ফুটপাত, মার্কেট, শপিংমল, পরিবহন ব্যবস্থা, পাবলিক টয়লেট, পার্ক, উন্মুক্ত স্থানসহ সকল গণপরিসরে নারীদের ব্যবহার উপযোগিতা সীমিত ও ঝুঁকিপূর্ণ।”

    গবেষণার ফলাফলের উপর কথা বলতে গিয়ে স্থপতি ইকবাল হাবিব বলেন, “সত্যিকার অর্থেই আমাদের এই নগরী শুধুমাত্র সবলের জন্য। আর এই সবল হল যারা সামাজিকভাবে, অর্থনৈতিকভাবে ও রাজনৈতিকভাবে সবল।

    “আমরা আমাদের ফুটপাতগুলো জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করতে পারিনি। নারীদের খেলাধুলার জন্য আমরা একটি জায়গাও তৈরি করিনি। নারীকে আমরা বন্দি করে রাখি, আবার মা দুর্গা রূপেও দেখি।”

    নারীবান্ধব নগর তৈরিতে সরকারকে উদ্যোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, “পথে-প্রান্তরে টয়লেট তৈরিতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে প্রয়োজনে বাধ্য করতে হবে। তা না হলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। প্রকল্প নারী বান্ধব, শিশু বান্ধব ও প্রতিবন্ধী বান্ধব হয়েছে কিনা তা অবশ্যই পরিকল্পনা কমিশনকে দেখতে হবে। আর তা নিশ্চিত না হলে প্রকল্পে অর্থায়ন বন্ধ করতে হবে।”

    গবেষণায় দেশে বিদ্যমান নীতি ও আইনের প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণ করে বেশ কিছু সুপারিশ তুলে ধরা হয়।

    জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য-এসডিজির ৫ ধারায় লিঙ্গ সমতা এবং নারী ক্ষমতায়নের কথা বলা হয়েছে। এ লক্ষ্য অর্জনের মাধ্যমে নারীদের সকল বৈষম্য ও সহিংসতা দূরীকরণ, গৃহস্থালি কাজের স্বীকৃতি প্রদান, রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক ও সামাজিক জীবনে নারীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ও নেতৃত্বের সমান সুযোগ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে উপযুক্ত ও প্রয়োগযোগ্য আইন প্রণয়নের কথা বলা হয়।

    আর দেশে খসড়া জাতীয় নগরায়ন নীতিমালা, স্থানীয় সরকার আইন ২০০৯, ঢাকা স্ট্রাকচার প্ল্যান (২০১৬-৩৫), জাতীয় গৃহায়ন নীতিমালা, মহানগর ইমারত নির্মাণ বিধিমালা, জাতীয় বহুমাত্রীয় পরিবহন নীতিমালা, জাতীয় নারী নীতিমালা, বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোডে জেন্ডার সংবেদনশীল নগর পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করার কৌশল প্রণয়নের উপর জোর দেওয়া হলেও বিষয়গুলো কাগজেই আটকে রয়েছে। বাস্তবায়নেই মূল সমস্য।

    গবেষণাপত্রের সুপারিশে বলা হয়, যে কোনো প্রকল্প প্রণয়নের ধারণাপত্র থেকে শুরু করে বাস্তবায়ন পর্যন্ত সকল পর্যায়ে নারী সংবেদনশীল ধ্যান-ধারণার প্রতিফলন থাকতে হবে; নারী বান্ধব শহর এবং কমিউনিটি/নেইবারহুড উন্নয়নের পরিকল্পনা নীতি তৈরির সময় নারী সংগঠনের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।

    এছাড়া ঢাকা স্ট্রাকচার প্ল্যানের ডিটেইল এরিয়া প্ল্যানে নারী সংবেদনশীল কৌশলনীতি ব্যাখ্যা করার দাবিও জানানো হয়।

    অন্যান্য সুপারিশের মধ্যে রয়েছে, মূলধারার পরিবহন পরিকল্পনা ও প্রস্তাবনায় নারী সংবেদনশীল নীতি গ্রহণ করা; নারী ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ব্যবহার উপযোগী রাস্তা, ওয়েটিং স্টেশন, টার্মিনাল ও স্টপেজ নির্মাণ করা; পার্ক, উদ্যান ও খেলার মাঠে অবৈধ দখলদারিত্ব প্রতিহত করা।

    শহর ও গ্রামে নারীর চলাচলের জন্য যৌন হয়রানির ভীতি ও সহিংসতামুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতসহ জেন্ডার সংবেদনশীল কাঠামো গঠনের লক্ষ্যে একশনএইড বাংলাদেশ ২০১১ সাল থেকে একশনএইড ফেডারেশনের সঙ্গে প্রকাশ করে নারীর জন্য নিরাপদ শহর বিষয়ক প্রচারণা এবং কার্যক্রম গ্রহণ করে।

    দেশের সাতটি বিভাগীয় শহরে প্রাথমিক গবেষণার কাজ সম্পাদন করে ২০১৪ সালে সেই গবেষণার ফল প্রকাশের মাধ্যমে ‘নিরাপদ নগরী, নির্ভয় নারী’ ক্যাম্পেইন ঘোষণা করে বেসরকারি এ সংস্থা।

    এরই প্রেক্ষাপটে একশনএইড ফেডারেশন ২০১৫ সালের ২০ মে-কে ‘বিশ্বব্যাপী নারীর জন্য নিরাপদ শহর দিবস’ নির্ধারণ করে প্রচারণা চালিয়ে আসছে। বর্তমানে বিশ্বের ১৭টি দেশ একযোগে এ দিবসটি পালন করছে।

  12. মাসুদ করিম - ২০ মে ২০১৭ (১০:০১ অপরাহ্ণ)

    গণহত্যাবিরোধী প্রচারণা চালিয়ে যাবে বাংলাদেশ

    বাংলাদেশ তার পররাষ্ট্র নীতি বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে বিশ্ব গণহত্যাবিরোধী প্রচারণা চালিয়ে যাবে বলেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।

    শুক্রবার ঢাকায় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর আয়োজিত পঞ্চম আন্তর্জাতিক গণহত্যা সম্মেলনের উদ্বোধনীতে একথা বলেন তিনি।

    পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, বিশ্বের সব মহাদেশ ও অঞ্চলে গণহত্যা প্রতিরোধ, বিচার ও গণহত্যা স্মরণে অনুষ্ঠান আয়োজনের বার্তা পৌঁছে দেওয়া দরকার।

    “এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চল এবং সাধারণভাবে বিশ্ব পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ তার (পররাষ্ট্রনীতি বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে) বিনিয়োগ চালিয়ে যাবে; গণহত্যা ও ব্যাপক সহিংসতায় ‘নেভার, নেভার, নেভার অ্যাগেইন’, বার্তা জোরদার করা যার লক্ষ্য।”

    ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর চালানো গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ে বিশ্ব সম্প্রদায়ের কাছ থেকে সমর্থন পাওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছে সরকার।

    একাত্তরের ২৫ মার্চের গণহত্যায় নিহতদের স্মরণে প্রতি বছর দিনটিকে জাতীয় গণহত্যা দিবস হিসেবে পালনের সংসদে প্রস্তাব পাসের পর হচ্ছে এবারের আন্তর্জাতিক এই জেনোসাইড কনফারেন্স, যাতে গণহত্যা বিষয়ক আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা অংশ নিয়েছেন।

    অতীতে সংঘটিত অপরাধ ও গণহত্যায় নিহতের স্মরণ বর্তমানকে অনুধাবনের পাশাপাশি ভবিষ্যতের কর্মপরিকল্পনায় পথ দেখাবে বলে সম্মেলনে দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলী।
    তিনি বলেন, “(গণহত্যায় নিহতদের) স্মরণ করা আমাদের কর্তব্য; এটা সামাজিক, নৈতিক বাধ্যবাধকতা।

    “অতীতের গণহত্যা স্বীকার করা, ঘটনা পরম্পরা চিহ্নিত করা এবং ক্ষতিগ্রস্তদের অধিকার নিশ্চিত করা শুধু তাদের সম্মানিত করাই নয়, এটা এ ধরনের অপরাধ যেন আর না হয় সেবিষয়ে আমাদের সদিচ্ছাও প্রকাশ করে।”

    একাত্তরের যুদ্ধাপরাধে চলমান বিচারপ্রক্রিয়া তুলে ধরে এটি আন্তর্জাতিক অপরাধের বিচার ব্যব্স্থায় এক ‘নতুন আদর্শ’ প্রতিষ্ঠা করেছে বলে মন্তব্য করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

    “আজকে পুরো জাতি একটি স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে যে, (একাত্তরে যুদ্ধাপরাধের) মূল যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা হয়েছে এবং পর্যায়ক্রমে (বিচার কার্যক্রম) চলমান রয়েছে।”

    বাংলাদেশের নিজস্ব আইনে করা এই বিচার প্রক্রিয়ার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি বিশেষত ২০১৪ সালে ইউরোপীয় পার্লামেন্টে স্বীকৃতি দিয়ে প্রস্তাব পাসের বিষয় তুলে ধরেন মাহমুদ আলী।

  13. মাসুদ করিম - ২৩ মে ২০১৭ (১:১১ অপরাহ্ণ)

    PM urges global leaders for solution to refugee crisis

    Prime Minister Sheikh Hasina has urged world leaders to take a strong stance for finding a solution to global refugee crisis that contributes to the rise in terrorism and violent extremism endangering global peace and development.

    “Global refugee crisis contributes to the rise in terrorism and violent extremism. Refugees could be a potential breeding ground of terrorists and extremists,” she said in a written statement on Sunday at the inaugural ceremony of Arab-Islamic-American Summit at King Abdul Aziz International Conference Centre in Riyadh.

    Custodian of the Two Holy Mosques King Salman bin Abdulaziz Al Saud, US President Donald Trump, Presidents and Prime Ministers of fellow Arab and Islamic countries spoke at the meeting.

    Sheikh Hasina called upon all to join the launching of a reconstruction and development plan for the war-ravaged countries like Syria and Iraq on the model of post-Second World War Marshall Plan.

    She said the longtime sufferings and deprivation of the people of Palestine always cause a sense of injustice in the minds of the young generation. “We must act together for the establishment of a Palestinian State.”

    Regarding the war-ravaged countries like Iraq and Syria, the Prime Minister said that these countries have become the main centres of recruitment and operation for terrorist organisations.

    She also proposed four specific steps like stopping the source of supply of arms and flow of financing to terrorists and their outfits alongside removing the division within the Muslim Ummah for peaceful and sustainable settlement of conflicts.

    Hasina’s another proposed step is pursuing the principle of peaceful settlement of international disputes through dialogues that can address the divides leading to a win-win situation for all.

    Extending her thanks to King Salman for his initiative to establish the Islamic Counter Terrorism Centre in Riyadh, she said, “We’re happy to be a founding member of this Centre.”

    The Prime Minister reiterated that Bangladesh maintains a ‘zero tolerance’ policy to all forms of violent extremism. “We’ve always stood firm not to allow any terrorist individual or entity to use our territory or resources.”

    She went on saying, “To us, a terrorist is a terrorist. They don’t have any religion, belief or race. They may come from any religious background. Islam is a religion of peace. It never supports violence or killing. We denounce the use of religion to justify any form of violent extremism.”

    Hasina said her government has effectively dealt with homegrown violent extremists in Bangladesh as a number of local outfits have been banned. “These elements used to get support from some vested quarters.”

    She said her government has adopted a multipronged strategy to address this menace. “Our law enforcement agencies have been made effective with proper training to combat extremism. We’re also working to build awareness among people against terrorism.”

    The Prime Minister said she is personally holding meetings and exchanging views through videoconferences with all sections of society, especially the public representatives, teachers, students and Imams of mosques, across the country to build a social movement against terrorism and militancy.

    Hasina called upon all to declare from the meeting that Islam should not be used to refer to terrorists.

    Hasina turned a bit emotional recalling her refugee life saying, “I feel the pain of refugee, as I myself had been a refugee. I along with my family was internally displaced in Dhaka in 1971 during our Liberation War.”

    After the assassination of her father, Father of the Nation Bangbandhu Sheikh Mujibur Rahman along with 18 members of her family, Hasina said she and her younger sister had to take refuge abroad for six years until 1981.

    “Who else can better realise than me the pain of a refugee? The image of three-year-old Aylan lying lifeless on the seashore and the image of bloodstained Omran in Aleppo shake our consciences. I can hardly take in these images as a mother,” she said.

    Meanwhile, BSS adds: US President Donald Trump expressed his hope to visit Bangladesh as he exchanged greetings with Prime Minister Sheikh Hasina during the Arab Islamic-American (AIA) Summit in the Saudi capital on Sunday. “Yes I would come (to Bangladesh),” Foreign Secretary Md Shahidul Haque quoted the US president as saying while briefing reporters after the summit.

    Prime Minister’s Press Secretary Ihsanul Karim and Deputy Press Secretary Md Nazrul Islam were present at the press briefing.

    The foreign secretary said the two leaders exchanged pleasantries in the holding room of the King Abdul Aziz International Conference Centre in Riyadh before the start of the Arab Islamic-American (AIA) Summit.

    At that time, he said, the prime minister invited the US president to visit Bangladesh.

    “Accepting the invitation, Trump expressed the hope that he would visit Bangladesh,” Haque said.

    Meanwhile, Prime Minister Sheikh Hasina and Tajik President Emomalii Rahmon held a meeting at the King Abdulaziz Conference Centre on the sidelines of the AIA Summit.

    The Tajik president invited Prime Minister Sheikh Hasina to visit Tajikistan at her convenient. “We hope that the Tajik President may visit Bangladesh or the Bangladesh Prime Minister may visit Tajikistan by this year,” the foreign secretary said.

    He said that Tajikistan considers Bangladesh as a potential country for boosting its trade.

    The Bangladesh prime minister also held a meeting with her Malaysian counterpart Najib Razak on the sidelines of the summit.

    The foreign secretary said Bangladesh enjoys very friendly relations with Malaysia for long and the two leaders discussed various issues relating to bilateral interests.

  14. মাসুদ করিম - ২৫ মে ২০১৭ (৪:০৯ অপরাহ্ণ)

    রুমানা এখন আইনে স্নাতক

    স্বামীর নির্যাতনে দৃষ্টিশক্তি হারানো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রুমানা মঞ্জুর এবার আইন বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি পেয়েছেন।

    কানাডার ভ্যাংকুভারের ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার (ইউবিসি) পিটার এ অ্যালার্ড স্কুল অব ল থেকে স্নাতক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন তিনি।

    স্নাতক ডিগ্রি অর্জনকারীদের সম্মনে বুধবার চ্যান শুন কনসার্ট হলে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়, যাতে রুমানাও বক্তব্য রাখেন।

    ২০১১ সালের ৫ জুন ঢাকায় ধানমণ্ডির বাসায় স্বামী হাসান সাইদের নির্যাতনের শিকার হন রুমানা। ওই হামলায় নাকে ক্ষত হওয়ার পাশাপাশি দৃষ্টি শক্তি হারান তিনি।

    দৃষ্টিশক্তি হারানোর পর বহু বাধা আর জটিলতা মোকাবেলা করে দুই বছরের মাথায় ইউবিসি থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি। এর পর আইন পড়া শুরু করেন তিনি।

    সিবিসি নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সতীর্থদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেওয়ার জন্য রুমানা মঞ্জুরকে যখন মঞ্চে নেওয়া হচ্ছিল হাজারখানেক উপস্থিতির মধ্যে ছিল পিনপতন নিরবতা।

    রুমানা সমবেতদের উদ্দেশ্যে বলেন, “ওই ভয়াবহ হামলা, জীবনশঙ্কায় ফেলা হামলার ফলে আমি অন্ধ হয়েছি। এই পৃথিবীকে আমি আর দেখতে পাইনি।”

    রুমানার ১১ বছরের কন্যা এসময় তার সঙ্গে ছিলেন। পাঁচ বছর আগে ছোট্ট ওই শিশুর সামনেই তার মায়ের উপর নির্যাতন চালানো হয়।

    রুমানা বলেন, “হামলার পর অনেকেই আমাকে সাহায্য করেছে। তবে আমি যখন হারিয়ে গিয়েছিলাম তখন ইউবিসি আমাকে পথ দেখিয়েছে। ইউবিসি পরিবারের সমর্থন ছাড়া আইন পড়া আমার পক্ষে সম্ভব হতো না।”

    বিশেষ করে অ্যালার্ড ল স্কুলের ডিন ক্যাথরিন ডুভার্নকে ধন্যবাদ জানান রুমানা।

    অনুষ্ঠানের পরে রুমানার প্রশংসা করে ডুভার্ন বলেন, “আজকের সকালটা ছিল উত্তেজনাপূর্ণ। আমি কেঁদে দিয়েছিলাম। সে অনন্য, সে নিজের পথ নিজে তৈরি করেছে। আমি আরেকজন মানুষের কথা ভাবতে পারি না যিনি তার মতো সক্ষম হতে পারে।”

    কনসার্ট হলের বাইরে রুমানাকে পেয়ে জড়িয়ে ধরেন অনেকে, যারা পুরো কোর্সজুড়ে তার সঙ্গে ছিলেন। তার অনেক সহপাঠীরাই রুমানার পথপ্রদর্শক হিসেবে তাদের সময় দিয়েছেন।

    ডুভার্ন বলেন, “রুমানা তার সহপাঠীদের উপর খুবই জোর ছাপ ফেলেছেন।”

    ২০১১ সালের ৫ জুন ধানমণ্ডির বাসায় স্বামী হাসান সাইদের নির্যাতনের শিকার হন রুমানা। এরপর তাকে ল্যাবএইড ও ভারতে চিকিৎসা দেওয়ার পর বর্তমানে কানাডায় আছেন। ওই ঘটনার সময়ে তিনি ইউবিসিতে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর করছিলেন।

    ওই হামলার ঘটনায় তার স্বামী হাসান সাঈদ সুমনকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ২০১১ সালের ডিসেম্বরে কারাগারেই তার মৃত্যু হয়।

    রুমানা বলছেন, বাংলাদেশে পারিবারিক নির্যাতন ও আইনি ব্যবস্থার বাস্তবতা উপলব্ধি করেই তিনি আইন বিষয়ে উচ্চতর শিক্ষা নিতে আগ্রহী হন।

  15. মাসুদ করিম - ২৮ মে ২০১৭ (৫:৫৪ অপরাহ্ণ)

    Culture Meets Nuclear Science in Brazil

    Art conservationists and nuclear scientists may make an unlikely team, but in Brazil these specialists have joined forces to harness nuclear technology to preserve more than 20 000 cultural artefacts.

    Applying nuclear solutions to industry — including the cultural industry — will be a key theme at the IAEA Technical Cooperation Conference from 30 May to 1 June in Vienna.

    “By merging these two worlds together, we are preserving our heritage and uncovering details about our past in a way we had never done before,” said Pablo Vasquez, researcher and manager of the multipurpose gamma irradiation facility at the Nuclear and Energy Research Institute (IPEN) in São Paulo, Brazil. “Radiation technology has become an essential part of our conservation process.”

    The multi-disciplinary group at IPEN has worked with the IAEA for more than 15 years to use radiation techniques to treat, analyse and preserve cultural artefacts ranging from art pieces to old military paraphernalia to public document archives (see Gamma irradiation). Among these are well-known pieces from artists such as Anatol Wladyslaw and Wassily Kandinsky, as well as modern Brazilian painters such as Tarsila do Amaral, Anita Malfatti, Di Cavalcanti, Clóvis Graciano, Candido Portinari and Alfredo Volpi.

    From medical devices to cultural heritage

    The team repurposed the IPEN irradiation facility that was originally used for sterilization of medical devices, so that it could also use gamma irradiation on historical objects to disinfect them, fight mould and insect infestations, and help improve the durability of these artefacts.

    This technique helps to protect artefacts from the effects of the country’s climate, Vasquez explained. “The problem in Brazil is the weather, the humidity, and natural disasters. We have a larger amount of fungi and termites than other countries do, and these can be destructive to books, paintings, wooden pieces, furniture, sculptures, and modern art.”

    Using gamma radiation is a much less invasive way to disinfect pieces than using conventional methods, explained Sunil Sabharwal, radiation processing specialist at the IAEA. “Using gamma rays is a better alternative because it is done at room temperature using no additional substances, unlike conventional decontamination methods that often involve heat or chemicals that can alter material,” he said.

    “We are better protecting the material without putting our hands on it,” Vasquez added.

    Uncovering clues buried in artefacts

    Before treating a piece, the team analyses it using various nuclear and conventional techniques including radiography, X-ray fluorescence and X-ray diffraction (see X ray Diffraction). This process uncovers details buried in the pieces, such as the kind of pigment or metals the artist used. This helps the team identify the most appropriate preservation method.

    The scientists used these analytical techniques to study a pre-Hispanic canvas from the collections of the Palace of the State Government of São Paulo. They took measurements that helped them determine the kind of paint the artist used and uncover details of how the piece of art had previously been restored. They also found hidden drawings under the original painting.

    A hub of knowledge

    Today the IPEN team’s decades of experience is a main source of knowledge for many experts in the region and around the world. In 2016, IPEN staff were involved in the first ever training course on this topic for Latin American experts. Organized by the IAEA, the course brought together conservators, restorers, museologists, librarians, curators and radiologists from ten countries in the region to learn about the different applications of radiation technologies in cultural heritage.

    IPEN now has a long list of requests for support. Its staff work on objects from different countries and regularly train foreign scientists and cultural experts.

    An interesting project in the pipeline, said Vasquez, is the possibility of bringing three mummies that have been attacked by insects and fungi to the institute for treatment from Ecuador. The IAEA is supporting this project with expertise and training.

    “I am glad that experts and international organizations are placing more and more importance on preserving cultural heritage because our heritage is what represents the identity of our people,” Vasquez said. “We must continue to work to protect it.”
    THE SCIENCE

    Gamma irradiation

    Gamma radiation, also known as gamma rays, refers to electromagnetic radiation of an extremely high frequency. It is emitted as high energy photons, an elementary particle with wave-like properties. A chemical element called cobalt-60 is a commonly used source of gamma radiation.

    Gamma rays are a type of ionizing radiation. At the dose levels used to protect cultural artefacts, this type of ionizing radiation inhibits reproduction of microbes at room temperature without any physical contact. The high frequency, high energy electromagnetic waves interact with the critical components of cells. And at these dose levels, they can alter the DNA so as to inhibit the reproduction of cells.

    This process of inhibiting cell reproduction helps to kill off unwanted insect and mould infestations. At the right dose levels, it can also be used to reinforce and consolidate the resins that specialists use to cover the porous materials of artefacts to protect them and give them a second life.

    X ray Diffraction (XRD)

    X-ray diffraction is a non-destructive, highly sensitive technique that relies on X-rays to uncover information about crystalline materials. Crystalline materials are solid materials, such as glass and silicon, whose constituents are arranged in a highly ordered microscopic structure. The technique is beneficial in that it can be used in very small samples of many different types of crystalline materials.

    Scientists expose a crystalline material to X-rays, and as the X-rays interact with the atoms of the crystals in the material, they scatter and produce an interference effect called a diffraction pattern. This pattern can provide information on the structure of the crystal or the identity of a crystalline substance, which helps scientists characterize and exactly identify the crystalline structure of an object.

  16. মাসুদ করিম - ২৯ মে ২০১৭ (৯:৩৯ পূর্বাহ্ণ)

    Jobless rate shrinks in 2016, marginally

    Unemployment rate fell by 0.1 percentage point in the last fiscal year, although youths, urbanites, female and highly educated remained vulnerable while entering the labour market, according to a new survey.

    The jobless rate decreased to 4.2 per cent in 2015-16 from 4.3 per cent in 2013, the latest Bangladesh Bureau of Statistics data showed.

    The labour force participation rate also rose over the past one and a half years reaching 58.5 per cent in 2015-16 from 57.1 per cent in 2013, meaning a total of 62.1 million persons from 106.8 million working age population (15+ years). The number of population outside labour force is 44 million.

    Of these 62.1 million labour force, 59.5 million were employed and 2.6 million unemployed in 2015-16.

    The BBS revealed the data at a dissemination seminar on ‘Findings of the Quarterly Labour Force Survey 2015-16’ at its auditorium in the city.

    Statistics and Information Division (SID) secretary Mozammel Hoq was present at the seminar as the chief guest.

    Director of BBS Kabir Uddin Ahmed presented the quarterly labour force survey. A total of 123,000 households were surveyed in 2015-16 against 36,000 in 2013.

    Meanwhile, the number of male labour force increased to 43.1 million until 2016 against 42.5 million in 2013, a small increase in 0.6 million, Kabir Uddin said, adding female labour force increased 0.9 million from 18.1 million in 2013.

    The male and female ratio in labour force is 81.9 and 35.6 per cent in 2015-16, which was 81.7 and 33.5 per cent in 2013.

    The report said Bangladesh labour market continued to improve over the years as the rate of unpaid family helpers decreased to 8.6 million in 2015-16 from 106 million in 2013.

    For female, it decreased 20.2 per cent or 1.7 million from 8.4 million in 2013. But unpaid family helper category is dominated by female, which is 15 per cent.

    The unemployment ratio of male and female is 50:50, while the rate of unemployment among the females went down by 6.8 per cent while the male unemployment rate decreased by 3.0 per cent.

    Unemployment rate was higher among female than male. Also unemployment is higher in urban areas, which was 4.4 per cent compared with 4.1 per cent in rural areas in 2015-16.

    Unemployment is also higher among youths aged 20-24 years, 10.4 per cent for both sexes while female unemployment is recorded at 12.8 per cent, compared with 9.1 per cent female unemployment.

    The unemployment rate was the highest recorded by the population completing tertiary level education at around 12.1 per cent for both sexes while it is higher among females with 15 per cent and male 10.8 per cent.

    Female outside the labour force decreased by 4.4 per cent, which is 1.6 million to 34.5 million in 2015-16 compared to 36.1 million in 2013.

    Employment share in agriculture remains the highest with 42.7 per cent, which was 45.1 per cent in 2013, followed by service sector 36.9 per cent with a smallest portion in industry 20.5 per cent.

    Employment in service sector increased by 11.1 per cent from 19.8 in 2013 million to 22 million in 2015-16.

    Dhaka University economics professor Barkat-e-Khuda, who was present as a discussant, said that the number of 1.4 million new jobs indicates that there is “very limited capacity of the economy to create enough employment”.

    The predominance of employment in service sector indicates that there is low production, low wage in the formal sector indicating absence of ‘decent’ jobs.

    Country director of the World Bank Bangladesh Qimiao Fan said although female labour force participation had increased, the share was still very low, which means significant loss of labour force utilisation.

    He suggested making the rate same as the males.

    The BBS released the results of the Quarterly Labour Force Survey (QLFS) 2015-16, the first-ever quarterly survey.

    The QLFS was the thirteenth Labour Force Survey and was conducted in close collaboration with the World Bank.

    ১৪ লাখ কর্মসংস্থান হলেও বেকার কমেনি

    দেশে নতুন করে ১৪ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হলেও বেকারের সংখ্যা কমেনি বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)।

    ২০১৫ সালের জুন শেষে দেশে কাজ পাওয়া মানুষের সংখ্যা বেড়ে ৫ কোটি ৯৫ লাখে দাঁড়িয়েছে, যা ২০১৩ সাল শেষে ছিল ৫ কোটি ৮১ লাখ।

    রোববার প্রকাশিত ত্রৈমাসিক শ্রম শক্তি জরিপ ২০১৫-১৬ প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

    রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিবিএসের সম্মেলনকক্ষে সাংবাদিকদের সামনে প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন পরিচালক কবির উদ্দিন আহমেদ।

    তিনি বলেন, ২০১৫ সালের জুলাই থেকে ২০১৬ সালের জুন পর্যন্ত একবছরব্যাপী এক লাখ ২৩ হাজার খানা থেকে বিবিএস তথ্য সংগ্রহ করেছে। এর আগে ২০১৩ সালের জরিপে মাত্র ৩৬ হাজার খানা থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল।

    “নতুন জরিপটি কলেবর বাড়িয়ে পরিচালনা করা হয়েছে।”

    বিবিএস নতুন জরিপ অনুযায়ী, দেশে মোট ৬ কোটি ২১ লাখ শ্রমশক্তির মধ্যে ২৬ লাখ লোক বেকার রয়েছে। বাকি ৫ কোটি ৯৫ লাখ মানুষের হাতে কাজ আছে।

    কবির উদ্দিন বলেন, আগের জরিপের তুলনায় বেকারের সংখ্যা বাড়েনি, অপরিবর্তিতই রয়েছে। ২০১৩ ও ২০১০ সালের জরিপেও বেকারের সংখ্যা ২৬ লাখ ছিল।

    সর্বশেষ জরিপ অনুযায়ী, দেশে ১৫ বছরের বেশি বয়সী জনসংখ্যা ১০ কোটি ৬১ লাখ, যাদের মধ্যে ৬ কোটি ২১ লাখ কর্মক্ষম।বাকি ৪ কোটি ৪০ লাখ মানুষ শ্রম শক্তির আওতার বাইরে রযেছে।

    কবির উদ্দিন বলেন, ২০১৩ সালের শ্রম জরিপের তুলনায় ৪ দশমিক ২ শতাংশ শ্রমশক্তি বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৫ সালে শ্রমবাজারে কর্মক্ষম মানুষের সংখ্যা ১৪ লাখ বেড়ে ৬ কোটি ২১ লাখে বেড়ে দাঁড়িয়েছে।

    জরিপ প্রকাশের অনুষ্ঠানে অনুষ্ঠানে বিশ্বব্যাংকের আবাসিক প্রতিনিধি চিমিয়াও ফান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব মো. মোজাম্মেল হক উপস্থিত ছিলেন।

    চিমিয়াও ফান বলেন, “বাংলাদেশের শ্রম বাজারে মহিলাদের অংশগ্রহণ বাড়ছে এটি খুবই ইতিবাচক। এসব ভাল দিক প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর সুযোগ কাজে লাগানো উচিত।”

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.