এবার জামায়াতে ইসলামী গঠন করেছে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ এবং তারই সমাবেশে এসে নিগৃহীত হয়েছেন শেখ মোহাম্মদ আলী আমান নামে এক বৃদ্ধ মুক্তিযোদ্ধা। কয়েক বছর আগে জামায়াতের ছাত্র সংগঠন ছাত্র শিবির যখন ২১শে ফেব্রুয়ারি পালন করতে শুরু করে তখন থেকেই সচেতন সমাজ শঙ্কিত। আজ সে শঙ্কা আতংকে রূপ নিচ্ছে।
শীঘ্রই জামায়াত হয়তো নিজেদেরকে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের প্রধান শক্তি হিসেবে প্রচার করা শুরু করবে। আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাস এমনিতেই কিছুটা কুয়াশায় ঘেরা। এখন কি চোখের সামনেই তাকে এভাবে মেঘে ঢেকে যেতে দেখবো আমরা?
Have your say
You must be logged in to post a comment.
৯ comments
রায়হান রশিদ - ১৩ জুলাই ২০০৮ (৪:২০ অপরাহ্ণ)
“আমার ব্লগ”-এ প্রকাশিত এই দু’টো ক্লিপ দেখুন:
মাসুদ করিম - ১৩ জুলাই ২০০৮ (৭:০৭ অপরাহ্ণ)
একটি দ্রুত মন্তব্য এখানে সেরে রাখছি,পরবর্তীতে সব লিন্ক ও ভিডিও দেখে আরো মন্তব্য করব এ বিষয়েঃ এদের সাহস জোগাচ্ছে কারা এটা জানা যেমন প্রয়োজন ঠিক এও ভাবা প্রয়োজন এই জানোয়ারদের বিরুদ্ধে লড়ার সাহস জোগাবে কে?
সৈয়দ তাজরুল হোসেন - ১৭ জুলাই ২০০৮ (৮:০০ অপরাহ্ণ)
আমার মনে হয় লড়ার সাহস যোগাবে মানুষের প্রতি ভালোবাসা এবং অন্যায়, গোঁড়ামী আর প্রতিক্রিয়াশীলতার প্রতি ঘৃণা। আর একটি কথা, এই লড়াইয়ে কিন্তু কোন সেনাপতি পাওয়া দুষ্কর হবে, কাজেই যার যার অবস্থান থেকেই লড়ে যেতে হবে প্রাণপন।
সৈকত আচার্য - ১৪ জুলাই ২০০৮ (৪:২৭ অপরাহ্ণ)
মনুষ্যবিবেকবর্জিত , দাসানুদাস , আত্মমর্যাদাহীন, ও পতিত সাবেক প্রধান বিচারপতি সৈয়দ জে, আর , মোদাচ্ছির হোসেনের ক্রীতদাসের হাসিটি দেখলাম একুশে টিভি’র কল্যানে ইউ টিউবের পর্দায়। গনধিকৃত ও পচনশীল চারদলীয় জামাত-বি এন পি’র বিশ্বস্ত ভৃত্য ও অনুগত সেবাদাস ছিলেন তিনি। অনেকের হয়তো মনে আছে যে, রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন (ইনি ও একজন ভৃত্য বটে!!) গত ২০০৬ সালের শেষের দিকে এসে নিজেই প্রধান উপদেষ্টা হয়ে বসেছিলেন । প্রতিবাদে হাইকোর্টে সংবিধান লংঘনের অভিযোগে মামলা (রীট) হয় । সেই মামলার প্রাথমিক শুনানি শেষে হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ রাষ্ট্রপতির ঐ পদে আসীন হওয়ার বিরুদ্ধে রুল নিশি জারি করার সিদ্ধান্ত নেয় । এখানে পড়ুন । ঠিক তার পূর্ব মূহুর্তে হাই কোর্টের ৪০ বছরের প্রথাকে অসম্মান দেখিয়ে এই মোদাচ্ছির সাহেব বাসায় বসে একটা আদেশ স্বাক্ষর করেন । এই আদেশে অবিলম্বে ঐ রীটের সকল কার্যক্রম স্থগিত করে দেয়া হয় । এ ভাবে হাইকোর্টের টুটি চেপে ধরা হয় । বিচার বিভাগকে কলংকিত করে ভ্রষ্ট জামাত-বি এন পি কে বাঁচানোর শেষ চেষ্টা করেছিলেন তিনি । এখানে এবং এখানে পড়ুন ।
Pingback: “সচলায়তন” এর পাশে আছি | মুক্তাঙ্গন : নির্মাণ ব্লগ
রাফি - ১৭ জুলাই ২০০৮ (৩:৪৬ অপরাহ্ণ)
দুঃসময়েরও ভাল দিক আছে জানতাম না। আপনাদের কল্যাণে জানা হল।
শামীম - ২৩ জুলাই ২০০৮ (১২:৩৮ অপরাহ্ণ)
মুক্তিযোদ্ধ কি বাপের সম্পদ নাকি? খুব জানতে ইচ্ছে করে। আর কতকাল পানি ঘোলাবে বাপুরা??? গালি দেয়া পছন্দ করি না শুধুই ধিক্কার জানাই বাঙলাদেশের নোঙরা রাজনীতি-নিপাত যাক।
আসুন- এমন কিছু করি যাতে দেশ ো জাতির কল্যাণে আসবে।
ইনসিডেন্টাল ব্লগার - ২৩ জুলাই ২০০৮ (১:৪৯ অপরাহ্ণ)
ভাই আপনার নিপাত যাওয়ার তালিকায় কি জামাত-শিবির-রাজাকাররা পড়ে? “দেশ ও জাতির কল্যাণে” আপনার প্রস্তাবিত এই পরিচ্ছন্নতা অভিযান তাদের দিয়ে শুরু করলে কেমন হয়?
সৈয়দ তাজরুল হোসেন - ২৩ জুলাই ২০০৮ (১০:২৭ অপরাহ্ণ)
জনাব শামীম,
মুক্তিযুদ্ধকে কিছু কীটাণুকীট এখন সত্যি বাপের সম্পদই ভাবতে শুরু করেছে। সেটাই হচ্ছে দুঃখ। এই নরপশুদের প্রতিহত করা অত্যন্ত জরুরী, কি বলেন? আবার জামায়াত, শীবিরের কিছু কিছু গর্দভ শাবক অবশ্য সব জায়গায়ই “পানি ঘোলা” করতে হাজির হয়ে যায়, তাদেরই বা কি করা যায়? ভাববেন আশা করি।