এই বই পড়তে পড়তে হঠাৎ হঠাৎই আমার খুব হাসি পেয়েছে, আমেরিকান প্রশাসনের এই নিষ্ঠুরতা চর্চার সেই বুঝি শুরু [...]

পুরনো বইপ্রস্থ বইপ্রস্থ ২৫ আগস্ট ২০০৯ বইপ্রস্থ ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ বইপ্রস্থ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১০ বইপ্রস্থ ২৬ জুন ২০১২ বইপ্রস্থ ২৩ এপ্রিল ২০১৩ তোদের গায়ে মুতি The Blood Telegram – India’s secret war in East Pakistan ।। Garry J. Bass ।। Vintage Books Random House India ।। First Published 2013।। Price 599 indian Rupies বইটি বাংলাদেশ নিয়ে নয়। ১৯৭১ সালের আমেরিকান প্রশাসনের পাকিস্তানের আগ্রাসী সামরিক জান্তার প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন এবং বিপরীতে ভারত সরকারের প্রতি চূড়ান্ত অসহিষ্ণুতার হিসাবকিতাব নিয়ে তিনটি সূত্রে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে গুছিয়ে পরিবেশিত একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুলিখন। সেখানে প্রকল্পটি হল ‘পূর্ব পাকিস্তান’এ ১৯৭১ সালের ‘গৃহযুদ্ধ’ যেখানে ইয়াহিয়ার সামরিক জান্তার নিষ্ঠুরতায় ‘সিলেক্টিভ জেনোসাইড’এর আলামত নিয়ে আমেরিকার ‘স্টেট ডিপার্টমেন্ট’কে অবহিত করতে গিয়ে প্রেসিডেন্ট নিক্সনের রোষানলে পড়ে ক্যারিয়ার ধ্বংস হল দূতাবাস কর্মকর্তা আর্চার ব্লাডের – আর সেই সূত্রেই বইটির নাম ‘দি ব্লাড টেলিগ্রাম’, ঠিকই আছে, কিন্তু বইটির দ্বিতীয় শিরোনাম ‘ইন্ডিয়াস সিক্রেট ওয়ার ইন ইস্ট পাকিস্তান’ না হয়ে ‘আমেরিকাস সিক্রেট স্টার্ট টু ভেনচার ইসলামিজম’ হলেই বইয়ে বর্ণিত নিক্সন-কিসিঞ্জারের ১৯৭১ সালের কার্যকলাপের একটা মূল্যবান ঐতিহাসিক ইঙ্গিত পাওয়া যেত। এই বইয়ের নিক্সন-কিসিঞ্জারকে পড়তে গিয়ে আমার মনে হয়েছে এই দুজনের হাতেই পাকিস্তানের সামরিক জান্তার সাথে সুগভীর বন্ধুত্বের সুযোগে পাকিস্তানের জঙ্গি ইসলামের বীজতলার কাজ সম্পন্ন হয়েছে ১৯৭১ সালেই এবং এ বীজতলা থেকে চারা নিয়েই পরবর্তীতে পুরো মধ্যপ্রাচ্যে তার নিবিড় চাষ করেছে আমেরিকান প্রশাসন। স্কুল কলেজে এরকম জুটি বেশ দেখতে পাওয়া যায়, একটি ক্ষমতাবান ছেলে বা মেয়ের সাথে একটি মেধাবী ছেলে বা মেয়ের সার্বক্ষণিক চলাফেরা – এবং এই জুটির নানা অপকর্মে চারপাশে সবাই আতঙ্কিত বিরক্ত কিন্তু ক্ষমতা ও মেধার দ্বৈত দাপটে সবার নাভিশ্বাস উঠলেও কারোরই কিছু করার থাকে না। নিক্সন-কিসিঞ্জার সেরকম একটি জুটি। ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং সেযুদ্ধে বাঙালিদের মরণপণ লড়াই তাদের উপর সংঘটিত গণহত্যা লুটপাট ধর্ষণ, তাদের রাজনৈতিক নেতৃত্ব এসব এদুজনের কাছে কিছুই নয়। তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ ইয়াহিয়ার বন্ধুত্ব সেই বন্ধুত্বের সর্বোচ্চ ব্যবহার করে গোপনে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির হর্তকর্তাদের কাছে পৌঁছানো এবং এভাবে ঠাণ্ডাযুদ্ধে সোভিয়েত ইউনিয়নের শক্তি ক্ষয় করে দেয়া। আর এই জুটির কিসিঞ্জার সাহেব তো পেটের পীড়ার অভিনয় করে রাষ্ট্রীয় সফর থেকে আড়ালে চলে গিয়ে…

আসলে মনে অনেক কিছুই আসে, মনে মনে অনেক গল্প রেডি করে রাখি যখন সাইকেলটা চালাই। তাতে সময়টা ভাল যায়।[...]

আসলে মনে অনেক কিছুই আসে, মনে মনে অনেক গল্প রেডি করে রাখি যখন সাইকেলটা চালাই। তাতে সময়টা ভাল যায়। নয়তো আটকে যেতে হয় প্রতিবার প্যাডেল দেয়ার সময়। আহ কষ্ট আছে। তাই ভাবি আজ দিন শেষে হলে কী কী করা হবে, কী খাব, আর কী খেলে কত টাকা যাবে। কোনো ক্যাম্প গ্রাউন্ড পাব তো? অথবা পার্ক? তবে টাকা বেঁচে যায়। যদি না পাই? আবার মোটেল? ভাল লাগে ভাবতে যে আরেকটা দিন আরামে থাকা যাবে? আবার চিন্তা, ঝুল বারান্দায় রান্না করতে দিবে তো? আর মুদি দোকানটা কি খুব বেশি দূর? এই গরমে আবার যেতে হয় তাকে। যদি তা না হয় তো আবার মেলা টাকা ঝক্কি! আমার পা চলতে থাকে সমান তালে আর অংক চলে মনে। --- পিছে গাড়ি, আরেক টা গাড়ি . . এটা বড় . . সাথে সাথে পাশ দিয়ে দমকা হওয়া দিয়ে একটা ১৮ চাকার গাড়ি চলে যায়। আমার চিন্তার চিতায় ভাটা পড়ে। তখনই মনে পড়ে আমার ডান হাঁটুটাতে একটু ব্যাথা ছিল, ওহ হ্যাঁ ওখানেই তো আবার ব্যাথা। আচ্ছা একটু আস্তে চালাই উজ্জল ভাই, পা টা ব্যাথা করছে; আচ্ছা -- সে বলে ওঠে। আমি আবার চিন্তার চিতায় আগুনটাকে উসকে দেই। সামনের পাহাড়টাতে একটানে উঠতে পারবো তো? এখন থেকেই কি জোরে চালাবো? নাকি শেষ চড়াইটাতে ধীরে উঠে যাব? হিসাব চলে, আমার সাইকেলের ২০ ইঞ্চি চাকাও চলতে থাকে। ওয়ালমার্টের পঁচা চাকাটার জন্য গতি কমে গেছে আর তার থেকে একটা হিসিং সাউন্ড আসে। খারাপের মধ্যে মজাও লাগে, বা কিছু একটা চলছে। শব্দে শব্দে আবার ঢালটা চলে আসে। দূরথেকে আকাশের পেট চেড়া মনে হলেও কাছে এলে মনে হয় – নাহ হয়ে যাবে। একটু কষ্ট হবে উজ্জল ভাই - আমি বলে উঠি। উনি হুঁ করে ওঠে। বলি বাঁয়ের গাড়িটার কথা আগে থেকেই বলেন। ঢালে উঠতে সময় লাগে, গতি কমে যায় তাই সাইকেলের ব্যালান্সটা একটু টালমাটাল করে। গাড়ি কাছে আসলে বলবেন, নেমে যাব। নাহ! এখনও এমনটা করতে হয়নি। চালকরা বরং আমাদের দেখে যতটা পারে বামে চলে যায়। আমরার যতটা পারি ডানে চলে আসি। এইটুকু ভাবতে ভাবতে আরেক টা গাড়ি আসে। আবার দুই জনের কথা হয় একফোটা।…

[...] আমার কাজটাও বেশ মজার। সাইকেল চালাবার সময় রাস্তার পাশে যখন কোনো প্লাস্টিকে তৈরি ময়লা দেখি তা আমার ফোনের অ্যাপ দিয়ে আমার ওয়েবে পাঠিয়ে দিই। আমরা দুই জন। আমাদের সাইকলেটা একটা ট্যানডেম। [...]

বহু দিন হলো কিছু লেখা হয়নি। তবে আমার ঘোরাঘুরি থেমে থাকেনি। এর মাঝে যাওয়া হয়েছে বেশ কিছু জায়গায়। মজার ব্যাপার হলো আজ আমার ১৭তম দিন সাইকেল চালানোর। আমি সিয়াটল থেকে রওনা হয়েছিলাম ১১ জুলাই আর এখন পৌঁছেছি মনটনা-র এলডার নামের একটা জায়াগায়। আজ পশ্চিম ইয়োলোস্টোনে চলে যাব। আমার কাজটাও বেশ মজার। সাইকেল চালাবার সময় রাস্তার পাশে যখন কোনো প্লাস্টিকে তৈরি ময়লা দেখি তা আমার ফোনের অ্যাপ দিয়ে আমার ওয়েবে পাঠিয়ে দিই। আমরা দুই জন। আমাদের সাইকলেটা একটা ট্যানডেম। আমাদের ওয়েব সাইট http://www.trashmaniac.com. যে-কোনো পাঠক আমাদের ছবি যে-কোনো জায়াগায় প্রকাশ করতে পারবেন শুধুমাত্র যদি দয়া করে ওয়েব-এর ঠিকানাটা জুড়ে দেন। যাত্রার বিবরণ লেখার চেষ্টা করছি। আশা করি শিগগিরই পোস্ট করতে পারব। তবে তার আগে মাঝে মাঝে ছবি প্রকাশ করাটা অনেক সহজ হবে।

এটাই ছিল সোভিয়েতের হতাশা। এবং এই হুমকির মধ্যে বসবাস করতে গিয়ে সোভিয়েত তার সম্পূর্ণ যোগাযোগ হারিয়েছিল এই তিন কমিউনিস্ট পার্টির সাথে।[...]

টুইট করতে করতে অনেক সময় এমন কিছু গুচ্ছ টুইট হয়ে যায় যেগুলোকে পোস্টের রূপ সহজে দেয়া যায়। সেকাজটাই এখানে করা হল। আগে এরকম প্রচুর টুইট কালের গর্ভে হারিয়ে গেছে। এখন থেকে ভাবছি, এরকম টুইটগুলোকে 'টুইট থেকে পোস্টে' সিরিজে সংগ্রহ করে রাখব। এই পোস্টে সংকলিত টুইটগুলো ক্রমান্বয়ে : এক, দুই, তিন, চার, পাঁচ, ছয়, সাত, আট, নয়, দশ, এগারো, বারো, তেরো, চৌদ্দ, পনেরো, ষোলো। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ভারত, না পাকিস্তানও স্বাধীন হয়েছিল -- সেদিন অবিভক্ত ভারতের কমুনিস্ট রাজনীতির ভাগটা কিভাবে হয়েছিল? আমেরিকা তখন ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের পর দৃষ্টি দিয়েছিল ভারতের দিকে, আর তখন ভারত = ভারত + পাকিস্তান, কিন্তু আমেরিকার দৃষ্টি নিক্ষিপ্ত হয়েছিল অবিভক্ত ভারতে কমুনিজমের প্রসার ও ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে তাদের অবদানের উপর ভিত্তি করে, তাদের ভাষাভাই ও সাম্রাজ্যের পুরনো গুরু ব্রিটিশরা এঅঞ্চলের ধর্মে মধ্যযুগীয় উপাদানের মধ্যে বিভক্তির বিন্যাস দেখে এবং মোগল আমলের হিন্দুনিগ্রহের পাল্টা মুসলিমনিগ্রহ আসবে স্বাধীন এক ভারতের হিন্দুগরিষ্ঠতার হাত ধরে -- এমন আশঙ্কাকে উসকে দিয়ে সংখ্যালঘু মুসলমানের হাতে রায়টের রাজনীতি তুলে দিয়েছিল। সেই রায়ট স্বাধীনতা সংগ্রামের রায়তের ঐক্যকে রাতারাতি ফাটল ধরিয়ে দিয়ে বিচ্ছিন্ন বিভক্ত দুটি রাষ্ট্রকে আটপৌরে বাস্তবতার মতো একবারে স্বাভাবিক একটা ঘটনায় রূপ দিয়েছিল। সেই দুটি রাষ্ট্রের একটি ছিল রাষ্ট্র আর আরেকটি ছিল জোড়া ঠেস, পশ্চিমেরটি ঠেস দিয়েছিল ভারত ও পশ্চিম এশিয়ার মধ্যে এবং পূর্বেরটি ঠেস দিয়েছিল ভারত ও পূর্ব এশিয়ার মধ্যে। এই ব্রিটিশরা যেখানে শেষ করল সেখান থেকেই শুরু করতে আসল তারই ভাষাভাই আমেরিকা। তার মাথার পেছনে কমুনিজমের ভয়, সেই ভয় তাড়াতে সে সামনে নিয়ে এল ব্রিটিশ প্রশাসনের রেকর্ড থেকে ইসলামবাদী উগ্রতা, তাকে যুগোপযোগী করে দিল জঙ্গি রাজনৈতিক রূপ। ভারত পাকিস্তান চলে গেল সোভিয়েত আমেরিকার দ্বন্দ্বের বলয়ে। তখন সেই ১৯৫৪ সালে ভারত পাকিস্তানে কি দুটি কমিউনিস্ট পার্টি ছিল? নাকি ছিল তিনটি : ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি, পশ্চিম আর পূর্ব পাকিস্তানের কমিউনিস্ট পর্টি। এই ত্রিশঙ্কু কমিউনিস্ট অস্তিত্বই ছিল আমেরিকার সুযোগ। আর এটাই ছিল সোভিয়েতের হতাশা। এবং এই হুমকির মধ্যে বসবাস করতে গিয়ে সোভিয়েত তার সম্পূর্ণ যোগাযোগ হারিয়েছিল এই তিন কমিউনিস্ট পার্টির সাথে। এই করতে করতে ১৯৭১ এলো, সোভিয়েতের হুমকি সুযোগ হতাশা একযোগে জ্বলে উঠল, বাংলাদেশ স্বাধীন হল।…

একই সময়ে সংগ্রহ করিনি বই দুটি। কিন্তু একই সময়ে পড়েছি। একই সময়ে পড়ে উপকৃত হয়েছি। এই বিজ্ঞাপন বলছে, এদুটো বই একসাথে পড়ুন – পড়লেই বুঝবেন দুটোর পরিপূরকতা কোথায়।[...]

পুরনো বইপ্রস্থ বইপ্রস্থ ২৫ আগস্ট ২০০৯ বইপ্রস্থ ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ একই সময়ে সংগ্রহ করিনি বই দুটি। কিন্তু একই সময়ে পড়েছি। একই সময়ে পড়ে উপকৃত হয়েছি। এই বিজ্ঞাপন বলছে, এদুটো বই একসাথে পড়ুন – পড়লেই বুঝবেন দুটোর পরিপূরকতা কোথায়। অতীত প্রগতির খেলাঘর বেহাত বিপ্লব ১৯৭১।।সলিমুল্লাহ খান সম্পাদিত।। আগামী প্রকাশনী, ঢাকা।। প্রথম প্রকাশ ফেব্রুয়ারি ২০০৭।। মূল্য ৩২০ টাকা।। এটি এক ভয়ংকর নাটকীয় প্লট, বিপ্লব মুক্তিযুদ্ধ দেশগড়ারসংগ্রাম হল, ১৯৪৭ থেকে ১৯৭৫, এইসময়ের জনগণনায়কেরা বিকট রাজনৈতিক জটিলতায় নিজেদের সব অর্জন নিজেরাই শেষ করে দিয়ে চলে গেল। রয়ে গেল কিছু নিয়ত ‘বেহাত’ তাত্ত্বিক। তেমনই একজন সলিমুল্লাহ খান সম্পাদনা করেছেন ‘বেহাত বিপ্লব ১৯৭১’, আহমদ ছফার ১৯৭৭এ লেখা ‘বাংলাদেশের রাজনৈতিক জটিলতা’ প্রবন্ধটিকে বইটির প্রধানকর্ম বিবেচনা করে। এবং এই বইটিকে ঘোষণা করা হয়েছে ‘আহমদ ছফা মহাফেজখানা ১’ । সলিমুল্লাহ খানের বই পড়া আমার হয়ে ওঠে না, পত্রিকা মারফত কিছু কলাম ও প্রবন্ধ পড়েই বুঝে নিয়েছি, এপথ মাড়িয়ে আমার কাজ নেই। এবারের এই বই নিতান্ত লেখক হিসেবে ছফার গুরুত্ব বিবেচনায় পড়তে নিয়েছি এবং ছফাকে কেন্দ্র করে মুক্তিযুদ্ধের জটিলতার দিকটি অনুধাবন করেছি। এবং যারই এই জটিলতা বোঝার প্রয়োজন আছে তাকেই আমি অনুরোধ করব এই বইটি পড়ে নিতে। ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, নিষিদ্ধ কমিউনিস্ট পার্টি ও কমিউনিস্ট পার্টি(এম-এল), আওয়ামী লীগ এই চতুর্ভুজের আভ্যন্তরীন জটিলতা ও রাশিয়া আমেরিকা ভারত চীন এই চতুর্ভুজের আন্তর্জাতিক জটিলতার হিরণ্ময় বাংলাদেশ কেন শেষ পর্যন্ত মুসলমানের বাংলাদেশ হয়ে উঠল? আসলে বাংলাদেশের অতীতের প্রগতির সব প্রাণশক্তি একে একে উধাও হয়ে গিয়েছিল। আভ্যন্তরীন চারধারা একে অপরকে খেয়ে ফেলেছিল, আন্তর্জাতিক চৌকোষ নিজ নিকেতনে ফিরে গিয়েছিল, পড়ে ছিল পাকিস্তানপন্থার মৌলবাদীরা আর আমেরিকা প্রতাপশালী হয়ে উঠছিল তেলসমৃদ্ধ মধ্যপ্রাচ্যে – তাতেই শক্তিশালী হয়ে উঠল পাকিস্তান – আর বাংলাদেশ জিয়া এরশাদের হাত ধরে চলে গেল একতরফা ধর্মীয় অন্ধকারে। বাংলাদেশের ভবিষ্যতের পাঠ নিতে ‘বেহাত বিপ্লব ১৯৭১’ কাজে লাগবে ঠিকই কিন্তু ‘বেহাত’ তাত্ত্বিকদের কাজে লাগার কোনো সম্ভাবনা আর নেই। একটি মুরগি ভারত অন্দরের অবরোধ।। এম. জে. আকবর।। অনুবাদ অশোক হালদার।। আনন্দ পাবলিশার্স, কলকাতা।। প্রথম সংস্করণ জানুয়ারি ১৯৯২।। মূল্য ৬০ ভারতীয় টাকা।। অথবা India The Siege Within || M. J. AKBAR || Penguin India || First Edition 1985 ||…

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.