রাতারগুল সারি নদী বিছনাকান্দি

সাম্প্রতিক সিলেট ভ্রমণের কিছু ছবি ফ্লিকারের মাধ্যমে স্লাইড করে দিয়েছি [...]

ছবি থাকলে আর একটা শব্দও লিখতে ইচ্ছে করে না। সাম্প্রতিক সিলেট ভ্রমণের কিছু ছবি ফ্লিকারের মাধ্যমে স্লাইড করে দিয়েছি, দেখুন। ফ্লিকারের ছবিগুলো তাহমিনা আখতারের তোলা, ক্যামেরা নাইকন কুলপিক্স পি ৬০০০, আমার হাতে উঠেছে টুইটারে শেয়ার করা (আরআইএম ব্ল্যাকবেরি ৯৮১০) তাৎক্ষণিক ছবিগুলো ।

সিলেটের যেতিনটি জায়গায় ভ্রমণের ছবি এখানে দেয়া হয়েছে তাতে রাতারগুল জলাবন ও সারি নদী যাওয়া খুবই সহজ। কিন্তু বিছনাকান্দি যাওয়া কষ্টসাধ্য, অর্ধেকের বেশি রাস্তা এমনই ভাঙ্গা আপনার মনে হতে পারে সমুদ্রের ঢেউ ডিঙ্গিয়ে রাস্তা পার হচ্ছেন। তারপর গোয়াইনঘাট হরদারপাড় বাজারের ঘাটে এসে নৌকা না পেলে হাঁটতে হবে গ্রামের পথে ও পাড়ি দিতে হবে জল পাথরের বাধা তাতে অনায়াসে লেগে যেতে পারে ঘণ্টা দুয়েক, আর নৌকা পেলে লাগতে পারে দেড়ঘণ্টা, বর্ষাকালে হয়ত আরো বিশ-পঁচিশ মনিটি কম। এ পর্যন্তই – একটিও শব্দ না লেখার ইচ্ছে থাকলেও বেশ কিছু শব্দ লিখে ফেলতে হল – কারণটা সহজ, এই মানবজন্মের সবচেয়ে শক্তিশালী উপাদান ‘শব্দ’কে উপেক্ষা করা খুবই খুবই কঠিন।

ফ্লিকার স্লাইডশো

রাতারগুল জলাবন ১২টি ছবি

সারি নদীর সবুজ জলে ১৫টি ছবি

বিছনাকান্দির পাথরের খনিতে অভিযান (হদরারপাড় বাজার) গোয়াইনঘাট ২০টি ছবি

রাতারগুল জলাবন সিলেট

সারি নদীর সবুজ জলে সিলেট

বিছনাকান্দির পাথরের খনিতে অভিযান (হদরারপাড় বাজার) গোয়াইনঘাট সিলেট

মাসুদ করিম

লেখক। যদিও তার মৃত্যু হয়েছে। পাঠক। যেহেতু সে পুনর্জন্ম ঘটাতে পারে। সমালোচক। কারণ জীবন ধারন তাই করে তোলে আমাদের। আমার টুইট অনুসরণ করুন, আমার টুইট আমাকে বুঝতে অবদান রাখে। নিচের আইকনগুলো দিতে পারে আমার সাথে যোগাযোগের, আমাকে পাঠের ও আমাকে অনুসরণের একগুচ্ছ মাধ্যম।

৭ comments

  1. Pingback: শ্রীহট্ট ত্রয়ী | প্রাত্যহিক পাঠ

  2. মাসুদ করিম - ২৭ নভেম্বর ২০১৩ (২:৩২ অপরাহ্ণ)

    এটা বিছনাকান্দি নয়, পাকিস্তানের সোয়াতে চুপরিয়াল, কিন্তু কী মিল!

  3. মাসুদ করিম - ১১ এপ্রিল ২০১৪ (৯:৩১ অপরাহ্ণ)

    রাতারগুলে স্থাপনা নির্মাণ উদ্যোগের প্রতিবাদ

    শুক্রবার বিকালে নগরীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘রাতারগুল জলারবন সংরক্ষণ কমিটি’ বন বিভাগের এ উদ্যোগের প্রতিবাদে মানববন্ধনের আয়োজন করে।

    মানববন্ধনে রাতারগুল জলারবন সংরক্ষণ কমিটি’র আহবায়ক লোকমান আহমদ, সদস্য সচিব আব্দুল করিম কিম, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন বাপার যুগ্ম সম্পাদক শরীফ জামিল, সিলেট জেলা সিপিবি সভাপতি ভেদানন্দ ভট্টাচার্য, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সিলেটের সহসভাপতি এমাদ উল্লাহ শহীদুল ইসলাম শাহীন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

    বক্তারা বলেন, সংরক্ষিত এ বনে ইকো ট্যুরিজমের নামে বন বিভাগ বনের ভেতর ওয়াচ টাওয়ার ও স্টাফ কোয়ার্টার ও ইটের রান্তা তৈরি করছে। এছাড়া বনের চারপাশে কাঁটাতারের বেড়া দেয়ারও উদ্যোগ নিয়েছে।

    এতে এ বনটির জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে পড়বে বলে দাবি করেন তারা।

    তারা বন বিভাগের নেয়া প্রকল্প প্রত্যাহারের দাবি জানান।

    জলাভূমির মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকা সারি সারি গাছের বিশাল এক জঙ্গল রাতারগুল। এতই ঘন জঙ্গল যে ভেতরের দিকটায় কোনো কোনো স্থানে সূর্যের আলো গাছের পাতা ভেদ করে জল ছুঁতে পারে না।

    অনেকে একে বাংলাদেশের আমাজনও বলে থাকেন।

    সিলেট শহর থেকে রাতারগুলের দূরত্ব প্রায় ২৬ কিলোমিটার। জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলায় এ বনের অবস্থান। সিলেট বন বিভাগের উত্তর সিলেট রেঞ্জে-২ এর অধীন প্রায় ৩০ হাজার ৩২৫ একর জায়গা জুড়ে এ জলাভূমি। এর মধ্যে ৫০৪ একর জায়গার মধ্যে বন, বাকি জায়গা জলাশয় আর সামান্য কিছু উঁচু জায়গা।

    তবে বর্ষাকালে পুরো এলাকাটিই পানিতে ডুবে থাকে। শীতে প্রায় শুকিয়ে যায় রাতারগুল। তখন বনের ভেতরে খনন করা বড় জলাশয়গুলোতে শুধু পানি থাকে।

  4. মাসুদ করিম - ২২ এপ্রিল ২০১৪ (৯:৩৩ অপরাহ্ণ)

    রাতারগুল: বন বিভাগের বাণিজ্য-ভাবনা

    ২০১২, ২০১৩ সালে সারাদেশের পর্যটকদের কাছে এক বিস্ময়-গন্তব্য হয়ে দেখা দিয়েছিল ‘রাতারগুল জলারণ্য’। সীমান্তবর্তী গোয়াইনঘাট উপজেলাধীন হলেও, রাতারগুল সিলেট শহরের বেশ কাছাকাছি। কিন্তু এই কাছাকাছি ‘গন্তব্য’টুকুও প্রায় অচেনা ছিল সিলেটের মানুষের কাছেই। অরণ্য ও জলের আশ্চর্য সুন্দর এই মিতালী পর্যটকদের কাছে পরিচিত হতে শুরু করে ২০১১ সাল থেকেই।

    পর্যটন-সম্ভাবনা একটা অঞ্চল কীভাবে দ্রুত বদলে দিতে পারে, তার উজ্জ্বল উদাহরণ রাতারগুল। বর্ষাকালেই মূলত পর্যটকরা যাচ্ছেন– মোটরঘাট, রাতারগুল গ্রাম এবং চিরিঙ্গি, এই তিনটি পথ ধরে। তিনটি পয়েন্টেই স্থানীয় মানুষেরা ছোট ছোট নৌকা নিয়ে থাকেন পর্যটকদের সেবা প্রদানের জন্য। যে দরিদ্র শ্রেণির মানুষজনের জন্য নদীতে মাছ ধরা ছাড়া বিকল্প কাজের সুযোগ ছিল না, তারা এখন রীতিমতো পর্যটনসেবায় নিয়োজিত।

    পর্যটকদের যাতায়াতের সুবিধার জন্য গত বছর রাতারগুল গ্রামের মানুষেরা স্বেচ্ছাশ্রমে এক কিলোমিটার রাস্তা তৈরি করেছেন। রাতের বেলা চাঁদের আলোর নিচে মাটি কেটে কেটে কাজ করেছেন স্থানীয় মানুষেরা। সে ছিল এক অপূর্ব আয়োজন!

    সাধারণ মানুষের স্ব-উদ্যোগের বিপরীতে আরও কিছু চিত্র ও দৃশ্যপট নির্মিত হয়েছে রাতারগুল ঘিরে। বর্তমান রাতারগুল মাত্র ৩৩৮ একর জায়গাজুড়ে টিকে থাকা ছোট্ট একটা বন। বর্ষায় বনের অর্ধেক ডুবে থাকে পানিতে। সারা বছর সাপ, বানর, পাখি ও আরও কিছু ছোট ছোট প্রাণি নিজেদের মতো করে এখানে সহাবস্থান করে।

    কিন্তু গত তিন বছরে হুট করে হাজার হাজার পর্যটকদের ভিড় সহ্য করার মতো অবস্থা কি রাতারগুলের ছিল কিংবা আছে?

    বহু বছর ধরে লোকচক্ষুর প্রায় আড়ালে থাকা এই ছোট্ট বনটি গত তিন বছরে সর্বাংশে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দায়িত্বজ্ঞানহীন পর্যটকেরা শহর থেকে বিরিয়ানি ও চিপসের প্যাকেট সঙ্গে করে নিয়ে গেছেন। জলারণ্যের জলে পলিথিনের প্যাকেট ফেলে এসেছেন। বনের ভিতরে উচ্চস্বরে বাজিয়েছেন চটুল গান। এতে বনের স্থায়ী বাসিন্দা পশু-পাখিদের কী ক্ষতি হচ্ছে সেটা বেশিরভাগ পর্যটক যেমন বিবেচনায় আনেননি, তেমনি তাদেরকে কেউ এটা মনে করিয়েও দেননি।

    অথচ বহু বছর আগে থেকেই এটি সরকার-ঘোষিত Wild Life Sanctuary এবং এই বন্যপ্রাণি অভয়ারণ্যের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য এখানে বন বিভাগের একটি বিট অফিসও রয়েছে।

    গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে দেখা যায়–

    The Assam Forest Regulation 1891(VII of 1891) এর Section 17 এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ৯ জুন, ১৯৩২ এর Notification no-1774 R মূলে ঘোষিত রাতারগুল রিজার্ভ ফরেস্ট এবং The Forest Act 1927 (XVI of 1927) এর Section 4 এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ১৯ জানুয়ারি, ১৯৮৫ সনের Notification No-X11/For-13-19/84(P-I/45(2) মূলে ঘোষিত মহিষখেড় মৌজা ও বগাবাড়ি মৌজার প্রজ্ঞাপিত বনভূমিকে The Bangladesh Wild Life( Preservation) Order 1973 ( President’s Order 23 of 1973) এর Article 23 এর Clause(7) এর প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সরকার Wild Life Sanctuary ঘোষণা করেন।

    এই প্রজ্ঞাপনে রাতারগুল মৌজার ৩৩৫.৮২, বগাবাড়ি মৌজার ৩৭.৫০ ও পূর্ব মহিষখেড় মৌজার ১৩১.১৮ একর– সর্বমোট ৫০৪.৫০ একর অভয়ারণ্য হিসেবে অধিভুক্ত করা হয়।

    কিন্তু বন বিভাগের কর্তৃত্বাধীন থাকা অবস্থায় বনের প্রকৃত অবস্থা কী সেটা দেখা যেতে পারে বন বিভাগেরই দলিল Statement of Land (Database) 2009 এ। এখানে দেখানো হয়েছে, সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলার উত্তর সিলেট রেঞ্জ-২ এর রাতারগুল বিটের অধীনে দশটি মৌজা– মেওয়াবিল, ঘোড়ামারা কান্দি, ছদিভদি হাওর, শিয়ালা হাওড়, লক্ষির হাওড়, শিমুল বিল হাওড়, চলিতাবাড়ি, রাতারগুল, বগাবাড়ি ও পূর্ব মহেশখেড়ে বন বিভাগের আওতাধীন মোট ভূমির পরিমাণ ৩৩২৫.৬১ একর। এর মধ্যে মাত্র ৮১৯.৬১ একর বন বিভাগের দখলে আছে। বাকি তিন চতুর্থাংশ বেদখল!

    গত তিন বছরে পর্যটক ও মিডিয়ার কল্যাণে পরিচিত হওয়ার আগে, বন বিভাগের তত্ত্বাবধানে থাকা অবস্থাতেই এই বন প্রায় পুরোটা লোপাট হয়ে গেছে। আর টিকে থাকা সামান্য ৩৩৫.৮২ একর অংশ যখন দায়িত্বজ্ঞানহীন জনস্রোতের চাপে মৃতপ্রায় হয়েছে, তখনও বন বিভাগ নিঃশ্চুপ। কোথাও একটা সামান্য সাইনবোর্ড দিয়েও পর্যটকদের স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়নি যে, এটি একটি অভয়ারণ্য, নিঃশব্দ থাকুন, খাবার প্যাকেট ফেলা থেকে বিরত থাকুন।

    গত বর্ষায় যখন ছোট ছোট সাধারণ নৌকার বদলে ইঞ্জিনচালিত নৌকা বনের ভেতর ঢোকা শুরু করল, তখনও বন বিভাগ চুপচাপ। বরং ওরা ব্যস্ত ছিল বন্যপ্রাণির জন্য তৈরি করা জলাধার বছরওয়ারী লিজ দিতে। পরবর্তীতে সিলেটের সচেতন মানুষদের আন্দোলনের মুখে এই অবৈধ লিজ প্রদান বন্ধ হয়।

    কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে বন বিভাগ তৎপর হয়ে উঠেছে এই ছোট্ট বনকে ইকোপার্ক বানাতে। প্রায় ছয় কোটি টাকার প্রজেক্ট অনুমোদিত হয়ে বনের ভিতর সুউচ্চ টাওয়ার উঠছে। শুধু তাই নয়, বন কর্মকর্তাদের জন্য আধুনিক কার্যালয় ও বাসস্থান এবং বনের ভেতর দিয়ে ইট-বিছানো রাস্তা হচ্ছে!

    এই বনের সঙ্গে আত্মিকভাবে সংশ্লিষ্ট সচেতন মানুষেরা ইতোমধ্যেই এই প্রজেক্টের বিরোধিতা করছেন। একটি টিভি চ্যানেলে বিভাগীয় বন কর্মকর্তার সাফাই শুনছিলাম; তিনি বলছিলেন– ইকোপার্ক হলে এখানে ট্যুরিস্টদের ঢল নামবে, কর্মসংস্থান হবে ইত্যাদি।

    একজন বিভাগীয় বনকর্মকর্তা যদি না বুঝেন যে, পর্যটকের ঢল নামলে লোপাট হতে হতে মাত্র এক বর্গ কিলোমিটার জুড়ে টিকে থাকা ছোট্ট একটা বন খুন হয়ে যাবে– তাহলে বুঝুন অবস্থা!

    সবচেয়ে বড় কথা, বন বিভাগের দায়িত্ব পর্যটনের বিকাশ নয়, বন সংরক্ষণ ও তত্ত্বাবধান। যারা পর্যটন বুঝেন তারা জানেন, পর্যটনের বিভিন্ন ধরন রয়েছে। থিম পার্কের পর্যটন এক রকম– সমুদ্রতীরের আরেক রকম– বনের ভেতর আবার একেবারে আলাদা। বনের মধ্যেও আবার সুন্দরবনের পর্যটন হবে এক রকম; রাতারগুলের হবে আরেক রকম।

    পর্যটন ও পরিবেশের মধ্যে যদি প্রাধান্যের প্রশ্ন আসে, নিঃসন্দেহে প্রাধান্য দিতে হবে পরিবেশে। পরিবেশ ধ্বংস করে পর্যটনের বিকাশ হবে আত্মঘাতী। পরিবেশ যদি বাঁচিয়ে রাখা যায়, তাহলেই পর্যটনের বিকাশ ঘটবে– এই কথাটি রাতারগুলের জন্য যেমন সত্য– উত্তর সিলেটের বিকাশমান আর সব পর্যটন গন্তব্য, লালাখাল, জাফলং, বিছনাকান্দির জন্যও তেমন।

    এই অঞ্চলে যদি কেউ পর্যটন বিকাশের কথা বলেন, তাহলে সবার আগে এখানকার পরিবেশ সংরক্ষণের কথা তাকে ভাবতে হবে। জাফলংয়ে বন বিভাগের বিশাল জায়গা দখল করে পাথর ডাম্প করে রাখা হয়েছে। বন বিভাগ সেদিকে গুরুত্ব না দিয়ে বাণিজ্যিক গেস্ট হাউজ তৈরি করেছে!

    বন বিভাগ যদি সত্যিই বনের প্রতি আন্তরিক থাকে, তাদের প্রথম ও প্রধান দায়িত্ব হওয়া উচিত বেদখল হয়ে যাওয়া রাতারগুল বিটের ২৫০৬ একর বনভূমি উদ্ধার ও সংরক্ষণ। মূল কাজ বাদ দিয়ে পর্যটন বিকাশের ধোঁয়া তুলে ছয় কোটি টাকার প্রজেক্ট বাস্তবায়ন কতটুকু বিধিসম্মত– সেই প্রশ্নের সমাধান হওয়া প্রয়োজন। দ্রুত।

    • মাসুদ করিম - ২৪ এপ্রিল ২০১৪ (১১:০৯ পূর্বাহ্ণ)

  5. মাসুদ করিম - ১০ আগস্ট ২০১৬ (৮:৩৭ পূর্বাহ্ণ)

    ভাল লাগছে। মনে হচ্ছে বিছনাকান্দি এখন অনেক পপুলার।

  6. মাসুদ করিম - ২৯ ডিসেম্বর ২০১৬ (২:৪৭ অপরাহ্ণ)

    Govt to introduce tourism-friendly system for Ratargul swamp forest

    The government is set to introduce a joint management system in the country’s lone swamp forest ‘Ratargul’ in Sylhet for its proper maintenance through new initiatives and locals’ participation.

    “We have already formed two committees for the purpose and soon some new materials would be set and terms and detail management programme is being prepared”, said Divisional Forest Officer (DFO) of Sylhet, RSM Monirul Islam.

    The tourism-friendly system would also help sustaining the site’s eco- system as a whole, he said, adding, “We would take opinions from the regional and national-level experts and stakeholders through consultation meetings soon.”

    Habitat of rare plants and wildlife, the ‘Ratargul Swamp Forest’ was declared ‘Special bio-diversity conservation area’ on May 31, 2015 through a gazette notification by the Ministry of Environment and Forests.

    Under a special project named Climate Resilient Environment and Livelihood (CREL), assisted by the UNDP, an organisation named CSRS would provide technical assistance for the purpose. The committees were formed last week at a meeting held at Gowainghat Upazila Auditorium, the official informed.

    Prime objective of the new the programme is to protect the rare resources as well as to provide the local stakeholders with the sharing of revenue earned through the new arrangement.

    However, indiscriminate movement of visitors to the site should be stopped, the official added.

    Under the programme, limited visitors would be allowed through ticket for visiting the site. The whole area would be protected through netting and digging canal, the official added, new towers would be set outside the site so that some visitors may not need to enter the main area. They would see the site from outside free of cost. Information centre and billboards would also be set around for all, the DFO said.

    The 19-member executive body of Co-management Committee has been formed with Mahbubul Alam as its president while the Forest Department’s range officer is member-secretary and the local lawmaker, DFO and upazila chairman would be the advisors. The draft of co-management plan is awaiting final approval from the ministry.

    About 26 km from Sylhet, Ratargul is a freshwater swamp forest under Gowainghat Upazila. It is only of its kind in Bangladesh and one of the few freshwater swamp forests in the world.

    The evergreen forest is situated by the river Gowain and linked with the canal Chenger Khal. The forest goes under 20 to 30 feet water during the rainy season while rest of the year the water level is about 10 feet deep.

    After being grabbed by groups during the last decades, the wetland Ratargul swamp forest is about 504 acres only now.

Have your say

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.