ছোটখাট তাৎক্ষণিক কড়চা : হাসিনা-সুকি বৈঠক নেই কেন?

কোন কারণে শেখ হাসিনার সফর সূচিতে সুকি নেই, জানা খুবই দরকার।[...]

কোথাও কি কেউ এমন লেখা দেখেছেন — শেখ হাসিনার সাথে সুকি-র দেখা করতে দিতে চায়নি বার্মা সরকার অথবা সুকি-র সাথে দেখা করতে চায় না শেখ হাসিনা অথবা সুকি চায় না শেখ হাসিনার সাথে দেখা করতে। নাকি এসবের কিছুই নয়, এবারের বার্মা সফর শুধু কিছু চুক্তির সফর?

নাকি এর পেছনে আছে হিলারি ক্লিনটনের প্রলম্বিত ছায়া অথবা চীনের পিপলস আর্মির সেনাকূটনীতি?

কোন কারণে শেখ হাসিনার সফর সূচিতে সুকি নেই, জানা খুবই দরকার।

মাসুদ করিম

লেখক। যদিও তার মৃত্যু হয়েছে। পাঠক। যেহেতু সে পুনর্জন্ম ঘটাতে পারে। সমালোচক। কারণ জীবন ধারন তাই করে তোলে আমাদের। আমার টুইট অনুসরণ করুন, আমার টুইট আমাকে বুঝতে অবদান রাখে। নিচের আইকনগুলো দিতে পারে আমার সাথে যোগাযোগের, আমাকে পাঠের ও আমাকে অনুসরণের একগুচ্ছ মাধ্যম।

৭ comments

  1. মাসুদ করিম - ৭ ডিসেম্বর ২০১১ (৫:৩০ অপরাহ্ণ)

    এবিষয়ে এখনো কারো কাছ থেকে কিছুই জানতে পারিনি। জানি না আদৌ কিছু জানা যাবে কিনা।

    তবে আরেকটা খবর পড়ে ভাল লাগল। বাংলাদেশই প্রথম দেশ যে প্রথম তার দূতাবাস রেঙ্গুন থেকে বার্মার নতুন রাজধানী নেপিথোতে স্থানান্তর করেছে।

    Bangladesh will be the first country to move its embassy from Rangoon to Naypyidaw, and marked the event by driving a stake into the ground on the site of its new office on Tuesday.

    The new Bangladeshi embassy will be located in Dekkhinathiri Township in Naypyidaw, though no date has been set for the commencement of construction.

    An official from Naypyidaw Municipality told The Irrawaddy that 120 plots of land have been reserved for foreign embassies, each of which measures 500 ft x 500 ft.

    He said that the Chinese, Indian, Saudi Arabian and Russian embassies will soon follow suit in moving their ambassadorial staff to the new capital.

    Bangladesh’s Prime Minister Sheikh Hasina arrived in Naypyidaw on Monday at the start of a three-day visit to Burma. She also attended Tuesday’s ceremony.

    Hasina has traveled to Burma at the invitation of the President Thein Sein whom she met on Tuesday morning. Her visit is the first by a Bangladeshi prime minister in eight years.

    Hasina has met with several Burmese ministers and officials in the Burmese capital, and reportedly expressed a desire to increase bilateral trade and expand ties between the two nations.

    বিস্তারিত পড়ুন : Bangladesh Embassy First to Move to Naypyidaw

  2. মাসুদ করিম - ১৮ এপ্রিল ২০১২ (১:১২ অপরাহ্ণ)

    ২৪ বছর পর সুকির প্রথম বিদেশ সফর হবে আগামী জুনে সম্ভবত নরওয়ে ও ব্রিটেনে।

    Nobel Peace Prize laureate and newly elected lawmaker Aung San Suu Kyi will travel outside Myanmar for the first time in 24 years after accepting invitations to visit Norway and Britain in June, her party said on Wednesday.

    Her travel caps months of dramatic change in Myanmar, including a historic by-election on April 1 that won her a seat in a year-old parliament that replaced nearly five decades of oppressive military rule.

    Her trip will include a visit to British city Oxford, where she attended university in the 1970s, said National League for Democracy (NLD) party spokesman Nyan Win.

    “But I don’t know the exact date yet,” Nyan Win said, adding he did not know which country she would visit first. She has previously indicated that it would be Norway.

    Suu Kyi, 66, was first detained in 1989, and spent 15 of the next 21 years in detention until her release from house arrest in November 2010, refused to leave the country during the brief periods when she was not held by authorities, for fear of not being allowed to return.

    She won one of her party’s 43 seats in this month’s by-election following a series of reforms under President Thein Sein, a former general, including the release of political prisoners, more media freedom, dialogue with ethnic militias and an exchange rate unification seen crucial to fixing the economy.

    খবরের লিন্ক : EXCLUSIVE – Suu Kyi to visit Norway, Britain after 24 yrs in Myanmar – party।

  3. মাসুদ করিম - ১ মার্চ ২০১৪ (৯:৩৭ অপরাহ্ণ)

    যাক অবশেষে হাসিনা-সুকি প্রথম বৈঠক হতে যাচ্ছে আগামী ৪ মার্চ।

    আগামী ৪ মার্চ মিয়ানমারের রাজধানী নে পি দওতে অনুষ্ঠেয় বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টিসেকটরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকনোমিক কো-অপারেশনের (বিআইএমএসটিইসি) সম্মেলনের আগের দিন তাদের এই বৈঠক হবে।

    এটিই হবে শান্তিতে নোবেল বিজয়ী প্রতিবেশী দেশের নেত্রী সূ চির সঙ্গে শেখ হাসিনার প্রথম বৈঠক।

    প্রায় ১৫ বছর গৃহবন্দী থাকার পর ২০১০ সালের নভেম্বরে মুক্তি পান সূ চি। তার দীর্ঘদিনের কারাবাসকে ১৯৬২ সাল থেকে সামরিক শাসনে থাকা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রামের ‘প্রতীক’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

    প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, সোমবার বিকাল ৪টায় মিয়ানমারের পার্লামেন্টে হাসিনা-সূ চির বৈঠক হবে।
    বিআইএমএসটিইসির তৃতীয় শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে সোমবার সকালে নে পি দওর উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ৩২ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন তিনি। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর টানা দ্বিতীয় মেয়াদে সরকার গঠনের পর এটাই হবে তার প্রথম বিদেশ সফর।

    প্রধানমন্ত্রীর সফর সূচি অনুযায়ী, মিয়ানমারের স্পিকার শুয়ে মানের সঙ্গে বৈঠকের পর সূ চির সঙ্গে আধা ঘণ্টার বৈঠক করার কথা শেখ হাসিনার।

    খবরের লিন্ক : সূ চির সঙ্গে বসছেন হাসিনা

    মিয়ানমারের বিরোধী দল ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে রয়েছেন সূ চি।

  4. মাসুদ করিম - ৩ মার্চ ২০১৪ (৪:২৭ অপরাহ্ণ)

    সুচির সঙ্গে শেখ হাসিনা

    দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় আঞ্চলিক জোট বিমসটেকের শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিতে মিয়ানমার সফররত শেখ হাসিনা সোমবার দুপুরে পার্লামেন্ট ভবনে গেলে দেশটির বিরোধী দল ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান, শান্তিতে নোবেল বিজয়ী সু চি তাকে আলিঙ্গনে বরণ করে নেন।

    আধ ঘণ্টার বৈঠক শেষে হাত ধরে শেখ হাসিনাকে গাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে দেন মিয়ানমারের এই নেত্রী।

    সকালে মিয়ানমারের রাজধানী নে পি দওয়ে পৌঁছানোর পর দুপুরে প্রেসিডেন্ট প্যালেসে মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট থেইন সেইনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    এরপর তিনি যান মিয়ারমারের পার্লামেন্টের রুল অব ল’ কমিটির কার্যালয়ে, সুচি ওই কমিটিরই চেয়ারম্যান।

    প্রধানমন্ত্রীর গাড়ি যখন ওই কার্যালয়ের সামনে পৌঁছায়, নোবেল বিজয়ী সুচি তখন সেখানেই তাকে স্বাগত জানানোর অপেক্ষায়।

    শেখ হাসিনা গাড়ি বারান্দায় পৌঁছালে মিয়ানমারের ঐতিহ্যবাসী পোশাক পরিহিত অং সান সু চি তাকে আলিঙ্গন করেন। কুশল বিনিময়ের সময় দুই নেত্রীকেই দারুণ হাস্যোজ্জ্বল দেখা যায়।

    সুচি এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে তার কার্যালয়ের ভেতরে নিয়ে যান। শেখ হাসিনা তার বোনের ছেলে রেদওয়ান সিদ্দিকী ববি ও তার স্ত্রী পেপ্পি সিদ্দিকীকে মিয়ানমারের নেত্রীর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন।

    এরপর পার্লামেন্টের ওই কার্যালয়ে বৈঠকে বসেন দুই নেতা। প্রতিবেশী দেশের এই নেত্রীর সঙ্গে শেখ হাসিনার এটিই প্রথম বৈঠক।

    আধা ঘণ্টারও বেশি সময় বৈঠকের পর হাতে হাত ধরে বেরিয়ে আসতে দেখা যায় দুই নেত্রীকে। শেখ হাসিনাকে গাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে দেন সুচি।

    পরে মিয়ানমারের পার্লামেন্টের স্পিকার শুয়ে মানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন শেখ হাসিনা।

    পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ এম জিয়াউদ্দিন, পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী মাহবুবুল হক শাকিল এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

    প্রায় ১৫ বছর গৃহবন্দী থাকার পর ২০১০ সালের নভেম্বরে মুক্তি পান সূ চি। তার দীর্ঘদিনের কারাবাসকে ১৯৬২ সাল থেকে সামরিক শাসনে থাকা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রামের ‘প্রতীক’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

  5. মাসুদ করিম - ৫ অক্টোবর ২০১৪ (৫:৩৮ অপরাহ্ণ)

    এশিয়ার এই দরিদ্র অঞ্চলটায় জনজাতি রাষ্ট্র দেখতে চাই

    বার্মা যদি ব্যাপারটাকে এভাবে দেখে বাংলাভাষী রোহিঙ্গারা বাঙালি, রাখাইনরা রাখাইন, শানরা শান, বর্মনরা বর্মন এবং এরা সবাই বার্মার নাগরিক তাতে আমার কোনোই আপত্তি নেই বরং শক্ত সমর্থন আছে, এবং বলার আছে বাংলাদেশও বার্মাকে অনুসরণ করুক বাঙালিরা বাঙালি, চাকমারা চাকমা, গারোরা গারো হয়েই বাংলাদেশের নাগরিক হোক। তামিলরা তামিল হয়ে বাঙালিরা বাঙালি হয়ে ভারতীয় হোক। জাতিরাষ্ট্র বিদায় নিক এশিয়ার এই দরিদ্র অঞ্চলটায় জনজাতি রাষ্ট্রের পত্তন হোক।

  6. মাসুদ করিম - ১০ নভেম্বর ২০১৫ (৮:৪৫ পূর্বাহ্ণ)

    সু চিকে অভিনন্দন হাসিনার

    মিয়ানমারের পার্লামেন্টে নির্বাচনে জয়ের পথে থাকা অং সান সু চিকে অভিনন্দন জানিয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    সোমবার প্রতিবেশী দেশটির নির্বাচনের ফল স্পষ্ট হওয়ার পর এক বিবৃতিতে এই অভিনন্দন বার্তার কথা জানানো হয়।

    দীর্ঘকাল সেনাশাসনে থাকা মিয়ানমারে ২৫ বছর পর গত রোববার প্রথমবারের মতো সব দলের অংশগ্রহণে শান্তিপূর্ণ ভোট হয়।

    নির্বাচন কমিশন এখনও চূড়ান্ত ফল ঘোষণা না করলেও মিয়ানমারের স্বাধীনতা সংগ্রামের নায়ক অং সানের মেয়ে সু চির দলের জয় অনেকটাই স্পষ্ট। ক্ষমতাসীন দলও পরাজয় মেনে নিয়েছে।

    সু চিকে অভিনন্দন জানিয়ে বাংলাদেশের জাতির জনকের কন্যা শেখ হাসিনা বলেছেন, এই জয় ‘আপনার প্রতি জনগণের ভালবাসা, সম্মান এবং বিশ্বাসেরই প্রমাণ দেয়’।

    “জনগণের এই রায় থেকেই বোঝা যায়, সত্যিকারের গণতন্ত্রের পথে ব্যাপক পরিবর্তনের এবং সত্যিকার অর্থে সকল জাতি ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির প্রয়োজন ও আকাঙ্ক্ষার সমন্বয়ে একটি বহুজাতিক রাষ্ট্র হয়ে ওঠার পথেই আছে মিয়ানমার।”

    মিয়ানমারের বহু আকাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্রিক সরকার প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে কাজের নতুন সুযোগ সৃষ্টি করে দেবে বলেও আশাবাদী বাংলাদেশের সরকার প্রধান।

    “আমাদের জনগণ ও সংস্কৃতির ঐতিহাসিক বন্ধন এবং পারস্পরিক সম্মান ধরে রাখার এই সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে।”

    দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ায় যোগাযোগের দ্বার হিসেবে বাংলাদেশের কাছে মিয়ানমারের গুরুত্বও তুলে ধরেন শেখ হাসিনা।

    মিয়ানমারের ‘শান্তি, উন্নয়ন ও স্থায়িত্বের’ পথে বাংলাদেশ সবসময়ই সহযোগী হিসেবে থাকবে বলেও সু চিকে প্রতিশ্রুতি দেন হাসিনা।

    শেখ হাসিনা তার দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকেও সু চিকে আভিনন্দন জানান।

  7. মাসুদ করিম - ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ (৯:৫৩ অপরাহ্ণ)

    হাসিনার সঙ্গে সু চির বৈঠক

    যুক্তরাষ্ট্রে মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সু চির সঙ্গে বৈঠক হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।

    জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্কে অবস্থানরত দুই নেতা সোমবার সকালে বৈঠকে বসেন, যার ছবি পিআইডি প্রকাশ করেছে।

    নিজ নিজ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সংগ্রামী শেখ হাসিনা ও সু চিকে বৈঠকে আন্তরিকভাবে কথা বলতে দেখা যায়। দুজনের বাবাই ছিলেন প্রতিবেশী দেশ দুটির স্বাধীনতা সংগ্রামের নায়ক।

    মিয়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে শেখ হাসিনার দ্বিপক্ষীয় বৈঠকটি জাতিসংঘ সদর দপ্তরে হয় বলে পিআইডি জানিয়েছে।

    দীর্ঘ সামরিক শাসনের অবসানের পর মিয়ানমারে গণতন্ত্র ফিরলেও সাংবিধানিক সীমাবদ্ধতার কারণে রাষ্ট্র কিংবা সরকার প্রধান হতে পারেননি সু চি। তিনি উপদেষ্টা এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

    শেখ হাসিনার সঙ্গে সু চির বৈঠকে কী নিয়ে আলোচনা হয়েছে, তা তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।

    প্রতিবেশী দেশটির সঙ্গে বাংলাদেশের শরণার্থী নিয়ে সমস‌্যা রয়েছে। মিয়ানমারের ৫ লাখের বেশি মুসলিম নাগরিক বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়ে আছে কয়েক দশক ধরে।

    কানাডা সফর শেষে রোববারই যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছান শেখ হাসিনা। বুধবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭১তম অধিবেশনের সাধারণ আলোচনায় বক্তব্য দেবেন তিনি।

    নিউ ইয়র্কে প্রথম কর্মসূচিতে সোমবার জাতিসংঘের সদর দপ্তরে উদ্বাস্তু ও অভিবাসনের ওপর সাধারণ পরিষদের প্ল্যানারি বৈঠকে ভাষণ দেন শেখ হাসিনা। এরপর তার সঙ্গে সু চির বৈঠক হয়।

    বিকালে জাতিসংঘে ‘গ্লোবাল কমপ‌্যাক্ট ফর সেইফ, রেগুলার অ্যান্ড অর্ডারলি মাইগ্রেশন: টুওয়ার্ডস রিয়ালাইজিং দ্য ২০৩০ এজেন্ডা ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড অ্যাচিভিং ফুল রেসপেক্ট ফর দ্য হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড মাইগ্র্যান্টস’ শীর্ষক গোলটেবিলে কো-চেয়ারের দায়িত্ব পালনের কথা রয়েছে শেখ হাসিনার।
    মঙ্গলবার তিনি জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭১তম অধিবেশনের সাধারণ আলোচনার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। পরে হোটেল ম্যারিয়ট ইস্টসাইডে জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে আয়োজিত কাউন্টার টেররিজমের উপর এশিয়ান লিডার্স ফোরামের বৈঠকে যোগ দেবেন।

    একই দিনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা আয়োজিত উদ্বাস্তু বিষয়ক একটি বৈঠক এবং এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানেও শেখ হাসিনার যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে।

    বুধবার সাধারণ অধিবেশনে বক্তব্য দেওয়ার পর সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী আয়োজিত গ্লোবাল ডিল ইনিশিয়েটিভের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন শেখ হাসিনা। এছাড়া সুইজারল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তার দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হওয়ারও কথা রয়েছে।

    বুধবার রাতে নিউ ইয়র্কে হোটেল গ্র্যান্ড হায়াতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এবং পরদিন নিউ ইয়র্কে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনে এক সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী।

    তিনি ২২ সেপ্টেম্বর ভার্জিনিয়ায় যাবেন ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের কাছে।

    সফর শেষে ২৬ সেপ্টেম্বর বিকালে ঢাকায় ফিরবেন প্রধানমন্ত্রী।

Have your say

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.