সুপারিশকৃত লিন্ক: মার্চ ২০১১

মুক্তাঙ্গন-এ উপরোক্ত শিরোনামের নিয়মিত এই সিরিজটিতে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিন্কের তালিকা। কী ধরণের বিষয়বস্তুর উপর লিন্ক সুপারিশ করা যাবে তার কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম, মানদণ্ড বা সময়কাল নেই। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই তাঁরা মন্তব্য আকারে উল্লেখ করতে পারেন এখানে।
ধন্যবাদ।

আজকের লিন্ক

এখানে থাকছে দেশী বিদেশী পত্রপত্রিকা, ব্লগ ও গবেষণাপত্র থেকে পাঠক সুপারিশকৃত ওয়েবলিন্কের তালিকা। পুরো ইন্টারনেট থেকে যা কিছু গুরত্বপূর্ণ, জরুরি, মজার বা আগ্রহোদ্দীপক মনে করবেন পাঠকরা, তা-ই সুপারিশ করুন এখানে। ধন্যবাদ।

৩৮ comments

  1. মাসুদ করিম - ২ মার্চ ২০১১ (৬:০৫ অপরাহ্ণ)

    পাকিস্তানের সংখ্যালঘু মন্ত্রী শাহবাজ ভাট্টিকে বন্দুকধারী দুষ্কৃতিকারীরা গুলি করে হত্যা করেছে। জানুয়ারিতে সালমান তাসিরকে যেরকম ধর্ম অবমাননা আইনের বিরুদ্ধে বলায় খুন করা হয়েছিল একই কারণে পাকিস্তানের মন্ত্রীসভার একমাত্র খ্রীস্টান সদস্যকে হত্যা করা হয়েছে বলে ধারনা করা হচ্ছে।

    “The initial reports are that there were three men who attacked him. He was probably shot using a Kalashnikov, but we are trying to ascertain what exactly happened,” said Islamabad police chief Wajid Durrani.

    The windshield of Bhatti’s car had four or five bullet holes and blood covered the back seat. A hospital spokesman said Bhatti, who had spoken out against the anti-blasphemy law, received several wounds.

    The law has been in the spotlight since last November, when a court sentenced a Christian mother of four to death.

    On January 4 the governor of the most populous province of Punjab, Salman Taseer, who had strongly opposed the law and sought a presidential pardon for the 45-year-old Christian farmhand, was killed by one of his bodyguards who had been angered by the governor’s stand.

    Bhatti was traveling without security, having left two escorts provided by police at home, Durrani said.

    “There was no protection when he left the house,” the police chief said. “There was just a private driver with him. We don’t know about the minister’s thinking, but we had provided him two escorts because he was under threat.”

    Pakistani Taliban militants had called for Bhatti’s death because of his attempts to amend the law and a militant spokesman, Sajjad Mohmand, said they had killed him.

    “He was a blasphemer like Salman Taseer,” Mohmand said by telephone from an undisclosed location.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

    • জি এইচ হাবীব - ৬ মার্চ ২০১১ (৯:৩২ অপরাহ্ণ)

      বিপ্লবী বন্ধু চে গেবারা চলে গেছেন অনেক আগে। এবার গেলেন তাঁর অমর সঙ্গী আলবের্তো গ্রানাদো।
      দেখুন এখানে

  2. মাসুদ করিম - ৭ মার্চ ২০১১ (৮:৩৫ পূর্বাহ্ণ)

    রবিবার সকালে কলকাতা রেমিডি নার্সিংহোমে জীবনাবসান হয়েছে কবি ও সম্পাদক সমরেন্দ্র সেনগুপ্তের। বেশকিছু ধরে অসুস্থ কবির মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। খবরের লিন্ক এখানে

  3. সরব দর্শক - ৭ মার্চ ২০১১ (৯:২১ অপরাহ্ণ)

    ‘ফেইসবুক অনুবাদের কৃতিত্ব হাইজ্যাকে গ্রামীণ ফোনের চেষ্টা’,সচলায়তনে লিখেছেন হাসিব। পড়ুন এখানে

  4. মাসুদ করিম - ৮ মার্চ ২০১১ (২:০৪ অপরাহ্ণ)

    ইউনূসের গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক থাকা না থাকা নিয়ে রায় কী হবে আমরা এখনো জানি না। তবে এখানে স্বল্প পরিসরে এম এম আকাশ যা বলেছেন, তাকে বলা যায়, এটাই ইউনূস মামলা নিয়ে একটি বিচক্ষণ বিবেচনা।

    ড. ইউনূস ও রাষ্ট্রের মধ্যে বর্তমানে যে মামলা চলছে তার ইস্যুটি বেশ জটিল এবং এর একাধিক মাত্রা রয়েছে।

    প্রথম মাত্রাটি অবশ্য legal বা আইনগত মাত্রা। বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্ডারে এবং গ্রামীণ ব্যাংকের ordinance-এ এদের অধিকার ও দায়িত্বের সংজ্ঞা দেয়া আছে। এগুলি বিভিন্ন সময় সংশোধন হয়েছে। বর্তমানে এগুলির যে চূড়ান্ত রূপ আছে তা এর অতীত রপগুলিকে বিবেচনা করে কোর্টকে বলতে হবে বাংলাদেশ ব্যাংক ড. ইউনূসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসাবে নিয়োগকে অবৈধ বলতে পারে কি না।

    আমি দুটি অর্ডার পড়েছি। তাতে আমার মনে হয়েছে দু-দিকেই যুক্তি রয়েছে, নির্ভর করবে আইনের বিভিন্ন ধারা-উপধারার সংজ্ঞা ও চূড়ান্ত ব্যাখ্যা কী দাঁড়ায় তার উপর। এছাড়া আমাদের সংবিধানেও এ ধরনের সংস্থাগুলিকে কী ও কতটুকু ক্ষমতা দেয়া হয়েছে, সেই ইস্যুটিও এই মামলায় প্রাসঙ্গিক। আমি রায় না হওয়া পর্যন্ত এই সুনির্দিষ্ট ইস্যুতে কিছু বলতে চাই না। বলার যোগ্যও আমি নই।

    তবে সাধারণ নাগরিক ও অর্থনিতিবিদ হিসাবে আমি কয়েকটি কথা বলতে চাই:

    প্রথমত, এটি আমাদের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। এটাকে কেন্দ্র করে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বা ড. ইউনূসের বিদেশী বন্ধুরা বন্ধু হিসাবে মতামত দিতে পারেন কিন্তু এ নিয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রকে Black mail করা উচিৎ হবে না। প্রথম আলোর সংবাদে বলা হয়েছে যে এই কারণে হিলারী ক্লিন্টন তার সফর বাতিল করবেন বা ওবামা শেখ হাসিনার সঙ্গে নির্ধারিত বৈঠকটি করবেন না–তা খুবই অন্যায় বলে মনে করি। দেশের ভেতরেও ড. ইউনূস সমর্থকদের বা বিরোধীদের এটা নিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা লোটার চেষ্টা–এই পক্ষে হোক ঐ পক্ষে হোক–করা ঠিক হবে না। ড. ইউনূসের রাজনৈতিক মত ও ভ্রান্তির বিষয়টি একটি পৃথক বিষয়–পৃথকভাবে এর সমাধান হতে হবে।

    দ্বিতীয়ত, যেকোন প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ কর্মকর্তার উচিৎ সবসময় তার দ্বিতীয় জন তৈরি করে রাখা। ড. ইউনূসের জন্য এটা আরো বেশি উচিৎ ছিল। তাকে তো বছরের বেশিরভাগ সময়ই বাইরে কাটাতে হোত। সে জন্যও সেটা আরো বেশি জরুরী ছিল। যদি এটা এতবছরেও না হয়ে থাকে, তাহলে এই ব্যর্থতার দায় তাকেই নিতে হবে।

    এসব ঘটনার আগেই আমি বলেছি ড. ইউনূসের অন্যতম দুর্বলতা হচ্ছে তার দ্বিতীয় পক্ষ গড়ে ওঠার সুযোগ পায় নি।

    তৃতীয়ত, গ্রামীণ ব্যাংকের মালিক হচ্ছে সরকার ও লক্ষ লক্ষ গরীব মহিলা। তাদের প্রতিনিধিরা হচ্ছে সরকার মনোনীত ৩ জন ও গরীব মহিলাদের দ্বারা নির্বাচিত ৯ জন বোর্ড সদস্য। এখন বোর্ডের অধিকাংশ সদস্য যদি ড. ইউনূসকেই তাদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসাবে বছরের পর বছর দেখতে চান তখন সেই ইচ্ছা অসংগত হলেও তাদের সঙ্গেই আলাপ করে তাদেরকে Convince করে তাদের ইচ্ছা আগে বদলাতে হবে। তাদের সবাইকে ক্ষুন্ন করে একটা প্রশাসনিক আদেশ বা আদালতের একটি ডিক্রী বলে এ ধরনের অদল-বদল কার্যকরী করলে মূল প্রতিষ্ঠানটি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। যেটা কাম্য নয়। কিন্তু দুঃখজনক হলো এই ব্যাপারগুলোই ঘটেছে।

    লিন্ক এখানে

    • মাসুদ করিম - ৯ মার্চ ২০১১ (১২:৪১ পূর্বাহ্ণ)

      রায় হয়ে গেছে, ইউনূসের রিট খারিজ করে দেয়া হয়েছে

      গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অপসারণের আদেশ চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা দুটি রিট খারিজ করে দিয়েছে আদালত।

      বিচারপতি মো. মমতাজউদ্দিন আহমেদ ও গোবিন্দ চন্দ্র ঠাকুরের হাইকোর্ট বেঞ্চ মঙ্গলবার বেলা তিনটায় এই আদেশ দেয়।

      গ্রামীণ ব্যাংক বিষয়ে না হয় একটা রায় হয়ে গেল, কিন্তু গ্রামীণ ব্যাংকের ‘ফেমিলি এন্টারপ্রাইজ’ হিসেবে করা কোম্পানিগুলোর সাথে গ্রামীণ ব্যাংকের কী ধরনের ভাগ-বাটোয়ারা আছে আমরা তো এসবের কিছুই জানি না। আমি অন্য কোম্পানি নিয়ে অত চিন্তিত নই — কিন্তু গ্রামীণ ফোনের ৩৪% শেয়ারের মালিক ‘গ্রামীণ টেলিকম’এর সাথে গ্রামীণ ব্যাংকের কী সম্পর্ক? ওই বিশাল শেয়ার কার হবে? গ্রামীণ ফোনের ওয়েবসাইটে গ্রামীণ টেলিকমকে বলা হচ্ছে

      is a not-for-profit company and works in close collaboration with Grameen Bank.

      এই close collaborationএর মানে কী, কে জানে?

      গ্রামীণ টেলিকমের ওয়েবসাইটে কোথাও কোম্পানিটির কর্পোরেট কাঠামোর কথা বলা হয়নি। শুধু বলা হয়েছে

      a wholly-Owned non-profit Organization to provide phone service in rural areas as an income-generating activity for members of Grameen Bank

      wholly-Owned non-profit মানে কী, এটার মানে কী গ্রামীণ ব্যাংকের পূর্ণ মালিকানা? কে জানে?

      এই জটিল ধাঁধাঁগুলোর কোনো সমাধান শেষ পর্যন্ত হবে কি না? কিভাবে যে চলত গ্রামীণ ব্যাংক?

  5. নওরীন তামান্না - ৮ মার্চ ২০১১ (৬:৪৪ অপরাহ্ণ)

    নারী দিবসের শতবর্ষে শুভেচ্ছা সবাইকে:
    ===========================

    বালিকার গোল্লাছুট
    – তসলিমা নাসরিন
    (কাব্যগ্রন্থঃ অতলে অন্তরীণ)

    আমরা বালিকারা যে খেলাটি খেলব বলে পৃথিবীতে বিকেল নামত
    সে খেলার নাম গোল্লাছুট।
    সারা মাঠ জুড়ে বিষম হই চই-
    সেই নিশ্ছিদ্র আনন্দ থেকে
    গড়িয়ে গড়িয়ে কবেই এসেছি শতচ্ছিন্ন দুঃখের ছায়ায়,
    মনে নেই, মনে নেই কোন দল কোন দিকে ছোটে,
    কাকে ছুঁলে হয় নিখাদ বিজয়!
    বালিকারা এখনও কি খেলে হাওয়ায় উড়িয়ে চুল গোল্লাছুট খেলা?

    আমার আবার ইচ্ছে করে খেলি
    এখনও মাঝে মধ্যে আকুপাকু করে পায়ের আঙুল
    ধুলোয় ডুবতে চায় গোপন গোড়ালি।
    ইচ্ছে করে যাই,
    পৃথিবীর সমস্ত বয়স্ক বালিকা দিই গোল্লা থেকে ছুট।

  6. মাসুদ করিম - ৮ মার্চ ২০১১ (৯:৫৯ অপরাহ্ণ)

    হ্যাঁ, সত্যিই তো গোল্লা থেকে ছুটই তো — আর এই কবিতার কবি এখন বাংলাদেশ থেকে দলছুট — আজকে কতগুলো অনুষ্ঠানের খবর দেখলাম টিভিতে কোথাও তসলিমা নাসরিনের নাম শুনতে পেলাম না — রাষ্ট্র তাকে তাড়িয়েছে, আমরা দেশশুদ্ধ মানুষও কি তাকে আমাদের মন থেকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করে দিলাম? মুক্তাঙ্গনে তসলিমা নাসরিনকে নিয়ে পোস্ট, এখানে

    • নওরীন তামান্না - ৯ মার্চ ২০১১ (১২:০৯ পূর্বাহ্ণ)

      সত্যিই বড়ো দুঃখ হয় মাসুদ ভাই। আমরা কয়েক প্রজন্মের নারীরা বড় হলাম, সান্ত্বনা পেলাম, শক্তি পেলাম যার ‘নির্বাচিত কলাম’ পড়ে, আজ তাকেই আর কোথাও দেখি না। অথচ এই দেশটিতে এরশাদ, আমিনী, গোলাম আযম – সকলেরই ঠাঁই হয়, কেবল তসলিমারই হয়না। তার অপরাধ ‍্(যদি নিজের মত প্রকাশ কোন অপরাধ হয়ে থাকে) কি এদের চেয়েও গুরুতর?

  7. মাসুদ করিম - ৯ মার্চ ২০১১ (৭:১৫ অপরাহ্ণ)

    Absolutely, for instance, I would say this is, for me, the most remarkable event in the Arab world in my life time and I think this is the beginning of a new opening which is why one has to be both optimistic and cautious at the same time. This is not the end of a revolution. This is just the beginning phase of a new part of the revolution. I fear very much that the counter revolution is going to be very harsh. Today, the British government has sent another warship to sit off the coast of Libya. In 2008, when Hezbollah and the government of Lebanon were fighting, the Saudi King at a time talked to the American Ambassador and said we need to create an Arab force from the Arab periphery to enter Lebanon and prevent the increase of the Iranian powers. I fear that the Europeans, Americans and the Saudis are going to try their very best to colour this revolutionary upsurge as an Iranian influenced upsurge, which is not true. You know we have to be very cautious. Here there are two problems. One, the local despots like Ben Ali, Gaddafi etc., and then there is, of course, the large contradictions against imperialism. Just because the large contradictions against imperialism exist does not mean that one defends Gaddafi. I think that is a very narrow minded kind of approach. There are two problems here. The immediate problem and the larger problem, both are to be confronted to make space for what you call a normal politics that can emerge in the Arab world.

    লিবিয়ান গোলকধাঁধার সমাধান কী? আদৌ এর কোনো সমাধান হবে? পড়ুন প্রবীর পুরকায়স্থর সাথে বিজয় প্রসাদের সাক্ষাৎকার এবং সময় সুযোগ হলে ভিডিওটি ডাউনলোড করে দেখতেও পারেন, এখানে

    • মাসুদ করিম - ২০ মার্চ ২০১১ (৫:২৫ অপরাহ্ণ)

      লিবিয়ায় ফ্রান্স, ব্রিটেন ও আমেরিকার বিমান হামলায় অসন্তুষ্ট ভারত, রাশিয়া ও চীন।

      ‘It regrets the air strikes that are taking place. The measures adopted should mitigate and not exacerbate an already difficult situation for the people of Libya.’ China and Russia have also issued similar statements.

      The two nations were the most prominent voices in opposition to military action in Libya within the 15-member United Nations Security Council, of which India is also a member.

      However Beijing, Moscow and New Delhi did not block the UN resolution authorising the operation, abstaining in the Security Council vote on the issue rather than using their veto power.

      খবরের লিন্ক এখানে

  8. অবিশ্রুত - ১০ মার্চ ২০১১ (৪:৩৮ অপরাহ্ণ)

    এই সুন্দর ফল, সুন্দর ফুল, মিঠা নদীর পানি, খোদা তোমার মেহেরবাণী! সেই মেহেরবাণীর এক খবর প্রকাশ করেছে দৈনিক আমার দেশ :

    যুক্তরাষ্ট্রের সাড়া জাগানো অভিনেত্রী প্যারিস হুইটনি হিলটন শান্তির ধর্ম ইসলাম গ্রহণ করেছেন। তার মুখপাত্র আয়ান ব্রিঙ্কহাম সিবিএস নিউজকে একথা জানিয়েছেন। ব্রিঙ্কহাম বলেছেন, তিনি বেশ কিছুদিন থেকে ইসলাম গ্রহণের কথা চিন্তাভাবনা করছিলেন। বিশেষ করে ২০০৪ সালে সেঞ্চুরি রিজিওনাল ডিটেনশন সেন্টারে অবস্থানের সময় ইসলামে দীক্ষিত হওয়ার স্বপ্ন দেখতে থাকেন। ওই ডিটেনশন সেন্টারে তিনি ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত লোকের সংস্পর্শে এসে ইসলাম সম্পর্কে ধারণা লাভ করেন। ইসলাম গ্রহণের মধ্য দিয়ে তিনি তাঁর অতীতের ক্লেদাক্ত জীবন থেকে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নেন। জেদ্দায় একটি ইসলামী শিক্ষাকেন্দ্র থেকে তিনি বলেন, ‘আমি জীবনের পরিপূর্ণ শান্তি খুঁজে পেয়েছি। আগে আমি একটি নষ্টা মেয়ে হিসেবে পরিচিত ছিলাম। সে অবস্থার এখন পরিবর্তন ঘটেছে। এই পরিবর্তনের জন্য মহান আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি।

    দৈনিক আমার দেশ-এর এ সংবাদের উৎস হলেন এক রম্য লেখক জনি উইলকো, যিনি ফান সাইট স্কুইব-এ এ সম্পর্কে লিখেছিলেন :

    JEDDAH – Saudi Arabia – Former American socialite, Paris Hilton has converted to Islam, her spokesman, Ian Brinkham, has revealed to CBS news.
    …Speaking from an Islamic study retreat in Jeddah, she said: “I have now found total peace in my life. Before, I used to be known as an STD-ridden streetwalker , a ‘hoe’ and a person of loose morals, but now, things have changed. Allah be praised.”

    Hollywood Jihad

    Ms Hilton plans to return to Los Angeles next week to start her own Islamic school in the middle of Beverly Hills

    এর কয়েকদিন পর ওই একই ফান সাইটটিতে আরেক রম্য লেখক ডিক সালোমন লেখেন যে :

    LOS ANGELES – USA – Former socialite, Paris Hilton has now decided to convert to Buddhism, after sensationally converting to Islam last week, her press officer, Ian Brinkham has revealed.

    “What can we say, Paris thought she was into that other religion last week but she gets bored all too easily. Besides, the praying five times a day thing with fasting was really getting on her tits. She likes to dress in fetish gear daily as well, and underneath her Burqa it was getting way too stinky,” Mr Brinkham revealed.
    …Paris’ latest boyfriend, Brad Mullet, opined: “Paris tried Islam for a week. Now she’s being mentored by a Buddhist monk and I guess two weeks from now she might try something else.”

    আসলে আমার দেশ-এর কোনও দোষ নেই। তারা খুবই সহজ-সরল, মাহমুদুর রহমানের অনুপস্থিতি তাদের আরও সহজ-সরল করে তুলেছে; তারা ফান বোঝে না, মানুষের ওপর তাদের বিশ্বাস অফুরন্ত। তার ওপর প্যারিস হিলটন…মোমিন বান্দারা কি এরকম সুযোগ হাতছাড়া করতে পারে? কোনও কোনও মিথ্যা নাকি সত্যের চেয়েও সুন্দর, সেই সুন্দরের ভাবনায় মোহিত হওয়ার সুযোগ কি হাতছাড়া করা যায়?

    • মাসুদ করিম - ১০ মার্চ ২০১১ (৭:০৬ অপরাহ্ণ)

      ওদেরকে কি সব নিউজ এজেন্সি খবর দেয়া বন্ধ করে দিয়েছে? নাকি এখন থেকে ওরা আর কোনো নিউজ এজেন্সি থেকে খবর সংগ্রহ করবে না সিদ্ধান্ত নিয়েছে? এরকম ফান বা ফ্যাইকিং নিউজ সাইট থেকে খবর নেয়াই মনে এই পত্রিকায় সম্পাদকীয় নীতিমালায় গৃহীত হয়েছে। বিশ্বাসে যে হিলটনকে মিলল সেই মুসলমান হিলটনের ফটোসেশন কি এখন থেকে মসজিদে হবে? হলে তো ভাল, মুসলমানেরা হা করে পড়বেন, সুবাহানাল্লাহ।

  9. মাসুদ করিম - ১২ মার্চ ২০১১ (১০:১০ পূর্বাহ্ণ)

    সেই ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বরের প্রশান্ত ভারত ও বঙ্গোপসাগরের ভয়ংকর সুনামির পর গতকাল ১১ মার্চ ২০১১ আরেকটি ভয়ংকর সুনামি। এবারের সুনামির পুরোটা ধকলই অবশ্য গেছে জাপানের পূর্ব উপকূলের উপর দিয়ে। গতবারের মতো থাইল্যান্ড ইন্দোনেশিয়া শ্রী লন্কা ও ভারতের বিস্তীর্ণ মহাদেশীয় উপকূল ধ্বংস করেনি যদিও এবার (২০০৪এর ভূমিকম্পের মাত্রা সব জায়গায় এক ছিল না, ইন্দোনেশিয়ায় এর মাত্রা ছিল সর্বোচ্চ ৯.১), এবারের ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৮.৯ যা ১৯০০ সাল থেকে এই পর্যন্ত রেকর্ডকৃত সবচেয়ে বড় পাঁচটি ভূমিকম্পের একটি।

    The 8.9 offshore quake unleashed a 23-ft. tsunami and was followed by more than 50 aftershocks for hours, many of them of more than magnitude 6.0. Dozens of cities and villages along a 2,100 km. stretch of coastline were shaken by violent tremors that reached as far away as Tokyo, hundreds of kilometres from the epicentre. The area around a nuclear power plant in northeast Japan was evacuated after the reactor’s cooling system failed.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

    • মাসুদ করিম - ১৩ মার্চ ২০১১ (১২:৩১ অপরাহ্ণ)

      দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আবার তেজস্ক্রিয়তায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে জাপানিরা। ভূমিকম্পের পর একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের দুটি কেন্দ্র থেকেই তেজস্ক্রিয় পদার্থের নিঃসরণ ঘটছে। ওই এলাকা থেকে প্রায় পৌনে ২ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

      শুক্রবার দুপুরে ৮ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে জাপানের উত্তর-পূর্ব উপকূল। ওই উপকূলেই রয়েছে ফুকুশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প। প্রকল্পের ডাইচি ও ডাইনি কেন্দ্র দুটিতে ভূমিকম্পের পরপরই সমস্যা দেখা দেয়।

      দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পরমাণু বোমা হামলার শিকার হয়েছিলো জাপান, যার ক্ষত এখনো তাড়িয়ে বেড়ায় জাপানিদের। এবার তাদের ঝুঁকিতে ফেলেছে প্রাকৃতিক দুর্যোগ।

      খুবই আশঙ্কার কথা। পড়ুন এখানে : তেজস্ক্রিয়তার ঝুঁকিতে জাপান

  10. মাসুদ করিম - ১২ মার্চ ২০১১ (১:৩৮ অপরাহ্ণ)

    ২০১১ কি ভারতের বামবিয়োগের বছর? ভারতের প্রভাবশালী ইংরেজি দৈনিক Indian Expressএর প্রধান সম্পাদক শেখর গুপ্ত সেরকমই ভাবছেন।

    It is a unique set of state elections where the Congress and the BJP will hardly cross swords anywhere. On the contrary, the Left will be the Congress’s adversary in all the five states, including in Tamil Nadu and Assam where it has a small but significant footprint. These elections will, therefore, have four important consequences. One, they will leave the Congress feeling much more confident, settled. Two, they will give the BJP time to regroup and savour the defeat of its bitterest ideological enemy, the Communists. Three, these will give the Congress and the BJP at least two, if not three, Parliament sessions where they can healthily cooperate and pass some legislations and economic policies on which they have a common view. And four, and most important, this decimation of the Left, unprecedented in recent years, may just push our national politics towards clearer bipolarity.

    তিনি আরো লিখছেন

    This will bring the biggest change and opportunity in our national politics in a long time. These powerful regional adversaries of the Congress will have to make a choice: to stay isolated on the national stage, or to gravitate towards the NDA. The opportunity will first be the BJP’s. If it can moderate its own politics and conduct, if it has the good sense of going to both Naidu and Patnaik with a humble mea culpa on the past and a promise of following the Nitish model in their states, it will have its first chance of rebuilding a credible national alternative post-Vajpayee. And if it has the wisdom and the large-heartedness to do this, gains will come from elsewhere too. The “other” Dravida party (other than the one with the UPA), for example. Even, at some point post-2012, Mayawati. Similarly, for Mulayam, Lalu, Paswan, Gowda and other regional chieftains, the Congress and UPA will emerge as their default option with the comforting shoulder of the articulate, English-speaking Left no longer available.

    Exactly two months from today, therefore, India will have a rare opportunity to rebalance its politics in a manner that would be ideologically and electorally more logical than what we have had since the beginning of the coalition era. Hopefully then the phenomenon of irresponsible “outside support” keeping governments unsettled and governance distorted through a Treaty of Versailles kind of CMPs will be behind us, at least for now. But for this to happen, leaders of both national parties, the Congress and the BJP, will quickly need to reboot their own politics. Whoever manages the aftermath of the mini election of 2011 better will have a headstart on 2014. The best thing is, you do not even need to wait till May 13 to start working on that.

    যদি তাই হয়, শেখর গুপ্ত যা বলছেন এবছর মে ১৩-তে প্রাদেশিক নির্বাচনের ফলাফলে পশ্চিমবঙ্গ কেরালা (বাম সরকার) ও তামিলনাড়ু আসামে (চোখে পড়ার মত বাম জনসমর্থন) ভারতের বামবিয়োগ হয়ে যায়, তাহলে ভারত তার আর দুই প্রতিবেশী পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মতো দুই ধারার রাজনীতিতে নিমজ্জিত হবে। ভবিষ্যতে কী হবে ভবিষ্যতই বলতে পারে। কিন্তু তেমন যদি হয় তাহলে এই উপমহাদেশে ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতির মান আরো খারাপ হবে, যেখান থেকে পুরো উপমহাদেশের রাজনীতিকে নতুন পথ খুঁজতে হবে।

    বিস্তারিত পড়ুন : Minus the Left

    • মাসুদ করিম - ২৮ মার্চ ২০১১ (২:০৫ পূর্বাহ্ণ)

      কিন্তু সিপিআইএম-এর সাধারণ সম্পাদক প্রকাশ কারাত বলছেন যে তারা পশ্চিমবাংলা ও কেরালায় জিতবেন এবিষয়ে পুরোপুরি আত্মবিশ্বাসী।

      Our assessment now is that we will win the elections. We know that there is a very strong combination against us. There is an anti-Left combination which stretches from the right to the extreme left. But despite that we are confident of winning the elections.

      সাক্ষাৎকারটি বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  11. মাসুদ করিম - ১৩ মার্চ ২০১১ (৯:৪৯ পূর্বাহ্ণ)

    নেপালের জাতীয় কবি মাধব প্রসাদ ঘিমিরে সম্বন্ধে আমি কিছুই জানি না। কিন্তু নেপালি ইংরেজি পত্রিকায় একটি লেখায় কবির এই কথাটি খুব ভাল লাগল

    The world has been brought together by technology, but arts and cultures can also bring it closer.

    তিনি এখন এই ৯২ বছর বয়সে একটি মহাকাব্য লিখছেন, ১০ সর্গ লেখা এর মধ্যে শেষ করেছেন আরো ৪ সর্গ লেখার পরিকল্পনা তার আছে, যদিও কাব্যিক কাজের পরিকল্পনা একেবারে অক্ষরে অক্ষরে পালিত হয় তা তো নয়, ৪ সর্গের চেয়ে কম বা বেশিও হতে পারে। তার উপর তার বয়স এখন ৯২, মৃত্যু যে কবির মানসী — সে মৃত্যু কি তার প্রেমিককে এই মহাকাব্য শেষ করতে দেবে?

    Does it scare Ghimire? His reply is measured, a deep contemplation about the life he has lived. “I am already 92. It’s not like I want to live till I am 100 or 108. Death is inevitable for me and I have accepted that, but before I die, I have to finish this epic that I am writing.” Ghimire has already finished writing 10 chapters, and according to his plan, he should write four more. “But you cannot bind a poet by plans.”

    Nor can one bind a poet by any other limitation. Ghimire has come a long way since the day he read Lekhnath Paudel in Pushtun. His is a life that has been marked by tragedy, but instead of letting tragedy destroy him, he converted it into something more positive, creating a work that will live on longer than people do. “The poet within me looks at the person I am, and laughs at my pains and my troubles, because my life provides the poet with fodder,” Ghimire muses, “Whatever my life has been, I have turned it all into poetry.”

    আমরা চাই কবির এই আধুনিক মহাকাব্য লেখা শেষ হোক, তার মহাকাব্য বিশ্ববীক্ষণের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করুক। বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  12. মাসুদ করিম - ১৪ মার্চ ২০১১ (২:৪৩ অপরাহ্ণ)

    আমরা অতীত-কাতরতা বা অতীত-বিলাসে বিশ্বাস করি না। অতীত থাকবে ঐতিহ্য হিসেবে, আমাদের দৃষ্টি সবসময় থাকবে সামনের দিকে। তারুণ্যের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে আমরা সম্পৃক্ত থাকতে চাই। দেশের বাইরে যারা আছেন, সেই তারুণ্যকেও আমরা সম্মাননা দিই, স্বীকৃতি দিই। বিশেষ করে জ্ঞান-বিজ্ঞান, প্রযুক্তিকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে থাকি। পেশাগত উৎকর্ষের প্রসঙ্গটি এ কথার সূত্র ধরেই আবার তুললেন অভীক সরকার। উদাহরণ হিসেবে বললেন, যখন বাজেটের ওপর একটা সম্পাদকীয় হয় তখন যে কোনো আন্তর্জাতিক মানের অর্থনীতির কাগজের মানে সে বিশ্লেষণটা উপস্থাপন করতে চেষ্টা করে আনন্দবাজার। আমরা ছাড়া ভারতে অন্যদের মধ্যে এই দৃষ্টিভঙ্গিটা দেখি না। সর্বভারতীয় ভাষার সংবাদের প্রেক্ষাপটেই বলব, তারা ধরেই নেন যে, যেহেতু আঞ্চলিক ভাষার কাগজ, সুতরাং আমরা দ্বিতীয় শ্রেণীর। বাংলাও আঞ্চলিক ভাষা। তাতে কী? এটা ভাবলে তো অগ্রসর হওয়া সম্ভব নয়। বাংলা ভাষার কাগজ হলেও আনন্দবাজার পত্রিকাকে আমরা ভারতের আঞ্চলিক ভাষার পত্রিকা মনে করি না। বিশ্ব প্রেক্ষাপটেই আমরা সবকিছু দেখতে চাই।

    ব্যবসায়ে কয়েক পুরুষের সফলতা থাকলে ও পেশাদারি লাভের অঙ্কের অব্যাহত আগমনে নিজেকে যোগ্যতার দাপটে শক্তিশালী মনে হয়। আর সেই শক্তিরূপের প্রকাশ স্বরূপ আনন্দবাজার পত্রিকার প্রধান সম্পাদক অভীক সরকারের উপরের বোল্ড করা কথাগুলো বাগাড়ম্বর। অতীতবিলাসী নন আবেগাপ্লুত নন, এসব একবারেই বাজে কথা। একমাত্র আনন্দবাজার পত্রিকা ভারতে ঘোষিত বাজেটের আন্তর্জাতিক মানের অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ করে? ঢাকায় বসে আমাদের এদেশীয় আতিথেয়তায় ডুবে অনেক কিছু খুব সহজে বলে ফেলা যায়। আজকের সমকালে অভীক সরকারের এই নাকউঁচু সাক্ষাৎকারটি পড়ে রাখা ভাল : অতীত-কাতরতা নয়, ভবিষ্যতের দিকেই ‘আনন্দবাজারে’র চোখ

  13. মাসুদ করিম - ১৬ মার্চ ২০১১ (১১:০০ অপরাহ্ণ)

    দুসপ্তাহ আগে কলকাতার এক ইংরেজি পত্রিকায় SUCI(C) দেখে ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম, এরকম বন্ধনীর ভিতর নতুন কোনো অক্ষর দেখলেই ধারণা হয় আরেকটা বামদল বুঝি বিভক্ত হল। কেরালার এক বন্ধুকে বলেছিলাম এই পার্টির মুখপত্র ‘Proletarian Era’য় একটু খোঁজ লাগাতে, গতকালই সে জানাল — না, সোসালিস্ট ইউনিটি সেন্টার অফ ইন্ডিয়া বিভক্ত হয়নি, গত ২০০৯এ অনুষ্ঠিত পার্টি কংগ্রেসে ‘কমিউনিস্ট’ শব্দটি পার্টির নামের সাথে যুক্ত করা হয়েছে। জিজ্ঞাসা করেছিলাম, কেন? — এর উত্তর ওর জানা নেই এবং পার্টি মুখপত্রে এর কোনো ঘোষণা নেই। তাহলে সেখানে কী লেখা আছে পাঠাতে বললাম, লেখা আছে

    ‘COMMUNIST’ added to our party’s name
    In the morning session of 15 November, proposed amendment of the Party Constitution were taken up for consideration of delegates. On behalf of the Central Commitee, it was proposed to the delegates that the word ‘Communist’ be added to the Party’s name; the name would then be SOCIALIST UNITY CENTRE OF INDIA (COMMUNIST), to be written as SUCI(C) in abbreviation. The proposed amendment was unanimously adopted by the delegates.

    এই বামদলের সাথে সংহতি প্রকাশ করা বাংলাদেশের বামদল ‘ বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল’ও কি একই রকমভাবে ‘কমিউনিস্ট’ শব্দটি সংযোজন করবে?

  14. মাসুদ করিম - ১৭ মার্চ ২০১১ (৯:১০ পূর্বাহ্ণ)

    গতকাল বুধবার দুপুরে বাংলা সবরকম গানের কিংবদন্তী শিল্পী বিমান মুখোপাধ্যায় মৃত্যুবরণ করেছেন। পনেরো দিন আগে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত কারণে তাকে নার্সিংহোমে ভর্তি করা হয়েছিল। খবরের লিন্ক এখানে

  15. মাসুদ করিম - ১৭ মার্চ ২০১১ (১২:৫৮ অপরাহ্ণ)

    আমাদের এখানে যেরকম ইউনূসের সম্মান নিয়ে একটা গোল বেঁধেছে সেরকম ভারতের পশ্চিমবাংলায় কংগ্রেস ও তৃণমূলের নির্বাচনী জোট হওয়া নিয়ে একটা সম্মানের প্যাঁচ লেগেছে। কলকাতার দৈনিক প্রাত্যহিক খবরে আশিস ঘোষ লিখছেন : সম্মানের সাইজ আর ওজনটা নিয়ে যত গোল পেকেছে জোটে। আমরা সাধারণ মানুষ এসব সম্মান জিলাপি নিয়ে কী ভাবতে পারি? হ্যাঁ, আমরা শুধু লালনকে অনুসরণ করে বলতে পারি, সম্মানের কী রূপ দেখলাম না এই জগতে

  16. রেজাউল করিম সুমন - ২০ মার্চ ২০১১ (১২:০৪ অপরাহ্ণ)

    গোলাম আযম-ফ কা চৌধুরীরা মুক্তি বাহিনী আ’লীগ ও হিন্দুদের হত্যার তাগিদ দিত

    ‘গোলাম আযম, ফজলুল কাদের চৌধুরী, মাওলানা ফরিদ আহমেদসহ শীর্ষস্থানীয় জামায়াত ও মুসলিম লীগ নেতৃবৃন্দ মাঝে মধ্যেই আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন স্থানে মুক্তিবাহিনী, আওয়ামী লীগার ও হিন্দুদের ওপর অপারেশন চালানোর পরিকল্পনা হাজির করতেন এবং তারা এসব অপারেশন জরুরি ভিত্তিতে সম্পন্ন করার তাগিদ দিতেন। এভাবে বেসামরিক ব্যক্তিদের পরামর্শে কাজ করতে হচ্ছে বলে একজন সেনা কমান্ডো হিসেবে নিজেকে খুব ছোট মনে হতো। কিন্তু এটাই ছিল তখন ওপরের নির্দেশ। সিলেটে এদের পরামর্শে পরিচালিত একটা অপারেশনের কথা মনে আছে। ওই অপারেশনে অনেক সাধারণ মানুষ নিহত হয়েছিলেন।’

    ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানের কমান্ডো বাহিনীর কর্মকর্তা লে. কর্নেল (অব.) নাদির আলী গত শনিবার ঢাকার ব্র্যাক ইনে সমকালের সঙ্গে এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে উল্লিখিত মন্তব্য করেন। ঢাকায় তিনি এক অনুষ্ঠানে যোগদান শেষে শনিবার সস্ত্রীক ঢাকা ত্যাগ করেন।

    সম্পূর্ণ সাক্ষাৎকারটি প্রকাশিত হয়েছে আজকের সমকাল-এ, উপসম্পাদকীয় পাতায়, পড়ুন এখানে

  17. মাসুদ করিম - ২১ মার্চ ২০১১ (৬:৫৬ অপরাহ্ণ)

    গত দুয়েক দিন ধরে ‘শর্মিলা বোস’ নামক এক মুক্তিযুদ্ধ নিন্দুকের সাথে পরিচয় হল আমার, ৫২ বছরের এই বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অক্লান্ত পরিশ্রমী বুদ্ধিজীবি জীবনের শুরু থেকেই মনে হয় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধাচরণকে জীবনের ব্রত করেছেন। পারিবারিক যোগ আছে তার নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু ও বাঙ্গালির ‘স্নবশিরোমণি’ নীরদ সি চৌধুরির সঙ্গে। দুয়েকটি লেখা পড়ে মোটা দাগে তাকে যতটুকু বুঝেছি, তাতে এটা খুব পরিস্কার ভাবেই বলা যায় তিনি সামরিক এলিট, কূটনৈতিক এলিট এবং সাংবাদিক এলিট ও গবেষক এলিটদের প্রতি এক ধরণের অন্ধ আকর্ষণ বোধ করেন। তার মধ্যে ‘পাবলিক’ কিছুর অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া কঠিন। তাই তার কাছে নিয়াজি পূর্ব ফ্রন্টের সবচেয়ে বড় বীর, মাইলাম তার কাছে ‘বাস্তব রাজনীতি’র একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যা ও ধর্ষণ নিয়ে সন্দিহান শর্মিলা বোস এখন প্রিয়পাত্র হয়ে উঠেছেন আগ্রাসি পাকিস্তানের ও পাকিস্তানি মনোভাবের মানুষের — এরকম মানুষেরা শুধু বাংলাদেশ বা পাকিস্তানে বসবাস করে না, এরা পুরো দক্ষিণ এশিয়াতেই বসবাস করেন এবং অভিবাসী হিসাবে ছড়িয়ে আছেন সারা পৃথিবীতে। আর আমরা যারা এই মনোভাবের বিপরীতে অবস্থান করি আমরাও ওই ভূগোলে ওদের পাশেই বসবাস করি। আমরা চাই যুদ্ধাপরাধীর বিচার আর ওরা চায় একে ঠেকিয়ে দিতে, আই সি এস এফ-র ব্লগে Chris Blackburn লিখছেন

    Dr. Bose has a bad reputation in South Asia; questions have been raised about her academic objectivity and questionable bias in her attempts to rewrite modern South Asian history. In June 2005, Dr. Bose was invited to deliver an academic paper at a two-day conference in Washington D.C at the request of the United States Department of State. In the paper she claimed that sections of Bangladesh and Indian society had deliberately exaggerated war crimes allegations.

    In October 2005, she wrote an article called ‘Anatomy of Violence: Analysis of Civil War in East Pakistan in 1971’ in the Economic and Political Weekly which echoed her lecture she gave at US State Department. The article caused a stir to say the least. Bangladeshi and Indian historians called it a ‘whitewash’ some have even called it a fabrication which leaned too closely to Bose’s seeming professional sympathy for Pakistan’s military. She’s even lavished praise on Musharraf in Pakistani newspapers.

    Western academia have shown that they can often have a negative effect on foreign policy due to lobbying; this behaviour should be put under the microscope. Dr. Bose also gave a lecture on Bangladesh’s ‘claims’ of war crimes for The Pakistan Society at the LSE in 2007. She has become an establishment figure in the West. She was also present at high-level talks on Pakistan at The Ditchley Foundation, Oxfordshire in 2007 with security and intelligence figures from Pakistan and the West.

    The Bangladeshi tribunal will inevitably be seen, by many on the Left, as a trial on the bankrupt politics of foreign policy realism. The testimony of Bose could provide western figures with an excuse to pull the plug on the tribunals. The tribunals in Dhaka are important because they can help shape the region and international relations forever. Justice must be done and it must be transparent.

    বিস্তারিত পড়ুন : Who’s Afraid of Sarmila Bose?

  18. অবিশ্রুত - ২২ মার্চ ২০১১ (৪:৫১ অপরাহ্ণ)

    This image shows the body of Gul Mudin, the son of a farmer, who was killed on Jan. 15, 2010. A member of the “kill team” is posing behind him. SPIEGEL published just three photos out of the numerous images and videos it has seen. Court martial proceedings against the soldiers involved in the killings are to begin soon.

    আফগানিস্তানে কিল টিমের নগ্ন উল্লাসের ছবি। দেখা যাবে এখানে থেকে

  19. মাসুদ করিম - ২৪ মার্চ ২০১১ (৯:৫৫ পূর্বাহ্ণ)

    হলিউড আর যার নাম সমার্থক ছিল সেই এলিজাবেথ টেলর ৭৯ বছর বয়সে হৃদযন্ত্রের রক্তসঞ্চালন সমস্যায় গতকাল বুধবার মৃত্যবরণ করলেন। সেই ১০ বছর বয়স থেকে পর্দায় উপস্থিতি, সেই প্রবাদপ্রতিম সৌন্দর্য, তারপর আস্তে আস্তে সত্যিকারের অভিনয়কে আয়ত্ত করা, এভাবেই সম্পূর্ণ হয়েছে তার সাত দশকের চলচ্চিত্রের জীবন। চলচ্চিত্রের বাইরে বিখ্যাত ছিলেন বিয়ে ও বিয়েবিচ্ছেদ, হীরার সংগ্রহ এবং শেষ জীবনে দাতব্য সামাজিক কাজে (বিশেষত এইডস প্রতিরোধে) নিয়োজিত থেকে।

    এখানে দেখুন স্লাইড শো : The Actress Elizabeth Taylor Dies

    In a life of many surprises, one of the oddest facts is that as an infant she was considered to be an ugly duckling. Elizabeth Rosemond Taylor was born in London on Feb. 27, 1932, the second child of American parents with roots in Kansas. Her father, Francis Lenn Taylor, was an art dealer who had been transferred to London from New York; her mother, the former Sara Viola Warmbrodt, had acted in the theater in New York, under the name Sara Sothern, before she was married. (Her brother, Howard, was born in 1929.) At birth, her mother said, her daughter’s “tiny face was so tightly closed it looked as if it would never unfold.”

    Elizabeth spent her early childhood in England. It was there, at 3, that she learned to ride horseback, a skill that helped her win her first major role. Just before World War II, the family moved to the United States, eventually settling in Beverly Hills.

    At 65, she said on the ABC program “20/20”: “I’m like a living example of what people can go through and survive. I’m not like anyone. I’m me.”

    Her life was played out in print: miles of newspaper and magazine articles, a galaxy of photographs and a shelf of biographies, each one painting a different portrait. “Planes, trains, everything stops for Elizabeth Taylor, but the public has no conception of who she is,” said Roddy McDowall, who was one of her earliest co-stars and a friend for life. “People who damn her wish to hell they could do what they think she does.”

    There was one point of general agreement: her beauty. As cameramen noted, her face was flawlessly symmetrical; she had no bad angle, and her eyes were of the deepest violet.

    One prominent and perhaps surprising dissenter about her looks was Richard Burton, who was twice her husband. The notion of his wife as “the most beautiful woman in the world is absolute nonsense,” he said. “She has wonderful eyes,” he added, “but she has a double chin and an overdeveloped chest, and she’s rather short in the leg.”

    On screen and off, Ms. Taylor was a provocative combination of the angel and the seductress. In all her incarnations she had a vibrant sensuality. But beneath it was more than a tinge of vulgarity, as in her love of showy jewelry. “I know I’m vulgar,” she said, addressing her fans with typical candor, “but would you have me any other way?”

    In a career of some 70 years and more than 50 films, she won two Academy Awards as best actress, for her performances as a call girl in “BUtterfield 8” (1960) and as the acid-tongued Martha in “Who’s Afraid of Virginia Woolf?” (1966). Mike Nichols, who directed her in “Virginia Woolf,” said he considered her “one of the greatest cinema actresses.”

    When Ms. Taylor was honored in 1986 by the Film Society of Lincoln Center, Vincent Canby wrote in The New York Times, “More than anyone else I can think of, Elizabeth Taylor represents the complete movie phenomenon — what movies are as an art and an industry, and what they have meant to those of us who have grown up watching them in the dark.”

    Ms. Taylor’s popularity endured throughout her life, but critics were sometimes reserved in their praise of her acting. In that sense she may have been upstaged by her own striking beauty. Could anyone as lovely as Elizabeth Taylor also be talented? The answer, of course, was yes.

    Given her lack of professional training, the range of her acting was surprisingly wide. She played predatory vixens and wounded victims. She was Cleopatra of the burnished barge; Tennessee Williams’s Maggie the cat; Catherine Holly, who confronted terror suddenly last summer; and Shakespeare’s Kate. Her melodramatic heroines would have been at home on soap operas.

    Joseph L. Mankiewicz, who directed her in “Suddenly, Last Summer” and “Cleopatra,” saw her for the first time, in Cannes, when she was 18. “She was the most incredible vision of loveliness I have ever seen in my life,” he said. “And she was sheer innocence.”

    Mankiewicz admired her professionalism. “Whatever the script called for, she played it,” he said. “The thread that goes through the whole is that of a woman who is an honest performer. Therein lies her identity.”

    It was also Mankiewicz who said that for Ms. Taylor, “living life was a kind of acting,” that she lived her life “in screen time.”

    বিস্তারিত পড়ুন : A Lustrous Pinnacle of Hollywood Glamour

    ভিডিও লিন্ক : Looking Back at Elizabeth Taylor

  20. মাসুদ করিম - ২৪ মার্চ ২০১১ (৩:৫১ অপরাহ্ণ)

    চীনের People’s Dailyর কলামিস্ট Zhang Xinyi বলছেন অত্যাচারী স্বৈরাচারই মধ্যপ্রাচ্যে সংকটের মূল কারণ নয়। তিনি মধ্যপ্রাচ্যে আমেরকিরা তিন আদর্শ বা Tripple Standardএর কথা বলছেন।

    The United States implemented a triple-standard measure to make full use of the changing Middle East situation and consolidate its own strategic goal. For the pro-America republics, such as Egypt, the United States hoped the authorities would answer the people’s call to end Mubarak’s long-time rule. For the pro-America monarchies, the United States needed to maintain the status quo because of oil interests and the potentially volatile situation in Iran. In those anti-U.S. countries, such as Iran and Syria, the United States would definitely agitate anti-government protests to trigger change.

    The United States launched a propaganda campaign. the Persian service of Voice and America (VOA), “Tomorrow Radio” and “Free Radio” have done whatever they can to advocate mass protests in Iran. Secretary of State Hilary Clinton literally sits on the Broadcasting Board of Governors (BBG), which oversees all these anti-Iran Persian radio programs. In the similar case, British Broadcasting Corporation (BBC) also started their campaign with Persian-language programs.

    Bahrain is a country that the United States cannot afford to target because it is crucial to forging an alliance with Saudi Arabia and attacking Iran. If no substantial changes happened in Bahrain, the United States’ posture of supporting democracy is merely a pretext to act in its own interests.

    পড়ুন এখানে : Turmoil in Middle East not result of oppressive autocracy

    হ্যাঁ, আমরা বুঝতে পারছি : আমেরিকা প্রো-আমেরিকান মিশরের গণতন্ত্রের জন্য একরকম করে ভাবছে, প্রো-আমেরিকান রাজতন্ত্রগুলোকে নিয়ে আরেক রকম করে ভাবছে আর অ্যান্টি-আমেরিকান ইরান-সিরিয়া নিয়ে আরেক রকম করে ভাবছে। কিন্তু আমাদের প্রশ্ন হল, চীন ভারত ও রাশিয়া কী ভাবছে? নাকি তারা এখনো ভাবতেই শেখেনি? নাকি শিখেছে শুধু আমেরিকার সমালোচনা চালাতে চালাতে আমেরিকাকে গর্তে ফেলে পরে নিজেরা অর্থনৈতিক রাজনৈতিক সামরিক ধান্দাবাজি চালিয়ে যাবে মধ্যপ্রাচ্যে। কই চীন ও রাশিয়াকে তো লিবিয়ায় আক্রমণ থামাতে ভেটো প্রয়োগ করতে দেখা গেল না? লিবিয়া আক্রমণে ভারতের অস্বস্তি প্রকাশে মিনমিন করা বিবৃতি ছাড়া আর তো কিছু দেখা গেল না(এই অস্বস্তি প্রকাশ শুধু আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গ কেরালা আসামের মুসলিম ভোটারদের সন্তুষ্ট করার জন্য)? পৃথিবীর বাস্তবরাজনীতির মুখে লাথি মারা ছাড়া আমাদের মতো সাধারণ মানুষের আর কিছুই করার নেই।

    • মাসুদ করিম - ২৫ মার্চ ২০১১ (১:১৩ অপরাহ্ণ)

      এবিষয়ে ‘দি হিন্দু’তে কলামিস্ট সিদ্ধার্থ বরদারাজন লিখছেন

      The decision to attack Libya is wrong on three grounds. First, the motive is not humanitarian but political and strategic. Second, it rests on dubious legality. Third, the intervention, because it is poorly conceived and ill-thought out, is likely to cause more harm than good for Libya, its people and the wider region.

      Let’s start with the motives. The ‘responsibility to protect’ doctrine which morally underpins the attack on Libya is still not a part of customary international law but even its advocates must agree that the selective and politically expedient invocation of R2P robs the doctrine of its normative force.

      Why does only Libya get attacked or referred to the International Criminal Court and not other countries? If there is one country in the Middle East which has threatened international peace and security for decades and which, even as these words are being written, has launched its air force, yet again, against a defenceless civilian population, it is Israel. Yet never have the cheerleaders for the war on Libya argued in favour of a mandatory no-fly zone to protect the Palestinian and Lebanese people from Israeli airstrikes.

      বিস্তারিত পড়ুন : Odyssey Dawn, a Homeric tragedy

    • মাসুদ করিম - ২৫ মার্চ ২০১১ (১:৪৩ অপরাহ্ণ)

      সামাজিক বিজ্ঞানের আলোকে লিবিয়ায় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ফ্রান্স ইংল্যান্ড আমেরিকার যু্দ্ধাভিযান নিয়ে ফরেন পলিসির স্টিফেন এম, ওয়াল্ট লিখছেন

      recent research suggests that we are likely to be disappointed by the outcome. A 2006 study by Jeffrey Pickering and Mark Peceny found that military intervention by liberal states (i.e., states like Britain, France and the United States) “has only very rarely played a role in democratization since 1945.” Similarly, George Downs, and Bruce Bueno de Mesquita of New York University found that U.S. interventions since World War II led to stable democracies within ten years less than 3 percent of the time, and a separate study by their NYU colleague William Easterly and several associates found that both U.S and Soviet interventions during the Cold War generally led to “significant declines in democracy.” Finally, a 2010 article by Goran Piec and Daniel Reiter examines forty-two “foreign imposed regime changes” since 1920 and finds that when interventions “damage state infrastructural power” they also increase the risk of subsequent civil war.

      বিস্তারিত পড়ুন : Social science and the Libyan adventure

    • মাসুদ করিম - ২৬ মার্চ ২০১১ (৯:৪৬ পূর্বাহ্ণ)

      রাশিয়ান কলামিস্ট ফিওদর লুকিয়ানভ রিয়ানভস্তিতে লিখছেন

      Russian government has decided to uphold national sovereignty and to resist a new bid for global hegemony by the United States, even though it was not Washington who proposed to go to war against Libya. This means that Russia’s interests as a global power are not limited by regional boundaries and hence it must not abstain when crucial decisions are made.

      Both stances are tenable, but it would be better if Russia decided which it will take. Sitting on the fence only puts the country in a strange position, showing that its authorities cannot agree when confronted with serious problems and lack a coordinated policy. This is particularly damaging in view of the growing chaos across the world.

      রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রধানমন্ত্রী জুড়ি মেদভেদেভ ও পুতিন লিবিয়ায় আক্রমণ প্রশ্নে দ্বিধাবিভক্ত ছিলেন।

      বিস্তারিত পড়ুন : Uncertain World: Putin, Medvedev split over Libya

  21. মাসুদ করিম - ২৫ মার্চ ২০১১ (১১:৪৮ পূর্বাহ্ণ)

    স্বাধীনতা যুদ্ধের একটা গণপরিকল্পনা ছিল। সেজন্যই পাকিস্তানি সেনা শাসকেরা গণহত্যার পরিকল্পনা করেছিল। স্বাধীনতার গণপরিকল্পনার ক্যানভাসটি বড়, এর অখণ্ড প্রামাণিক ঐতিহাসিক সাহিত্যিক কোনো রূপায়ন আজো হয়নি বলেই স্বাধীনতা যুদ্ধকে আমরা খণ্ড খণ্ড করে দেখি। গণহত্যার পরিকল্পনার অংশটি আয়ত্ত করে উঠতে আমরা পারিনি কারণ গণহত্যার মূল পরিকল্পনার পাকিস্তানি সেনা ও রাজনৈতিক অংশকে আমরা কোনো ভাবে জিজ্ঞাসাবাদের আওতায় আনতে পারিনি এবং এপরিকল্পনার সাথে জড়িত এদেশীয় দোসরদের আমরা নানাভাবে পুনর্বাসিত করেছি। স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস কোনো দিন সম্পূর্ণ হবে না যতদিন পর্যন্ত আমরা এই গণহত্যার পূর্ণ পরিকল্পনা আয়ত্ত করতে পারছি। তাই ২৫ মার্চ এলেই ভাবি পাকিস্তানি সেনা শাসকদের এই আক্রমণের সম্পূর্ণ ক্যানভাসটা ধরতে পারলেই স্বাধীনতা যুদ্ধের ক্যানভাসটাকেও সম্পূর্ণ ধরা যাবে। ডা. এম এ হাসানের আজকের একটা কলামের শিরোনাম ২৫ মার্চ ‘৭১-এ পাকিস্তানি সেনাদের আক্রমণ ও গণহত্যার পটভূমি দেখেই কথাগুলো ভাবছিলাম। তিনি লিখছেন

    ‘৭১-এর ২৫ মার্চের সকাল ১১টায় সব অবাঙালি পাকিস্তানি সেনা অধিনায়ককে রংপুরে ডাকা হয়। তাদের সবার হাতে অপারেশন সার্চলাইটের অর্ডারটা হস্তান্তর করা হয়। ওই অর্ডারে ছিল বাঙালি নিধনের খুঁটিনাটি সব নির্দেশ। ওই সময় সার্ভিসে থাকা সব সেনা সদস্যসহ যাঁরা স্বাধীনতা আন্দোলনকে সমর্থন জোগাচ্ছিলেন এবং বিভিন্ন গোপন মিটিংয়ে জেনারেল ওসমানীর নেতৃত্বে চলছিলেন, তাঁরা এক মহাসংকটে পড়লেন। ব্রিগেডিয়ার মজুমদার, কর্নেল মাসুদ, লে. কর্নেল এম আর চৌধুরীসহ অনেক সেনা অফিসার ২৪ মার্চ ‘৭১-এর একটি বিশেষ মুহূর্ত পর্যন্ত পাকিস্তানিদের আক্রমণ করার একটি নির্দেশের (বঙ্গবন্ধুর) অপেক্ষায় ছিলেন। শীর্ষ বাঙালি সেনা অফিসাররা অন্তরীণ অথবা চাপের মুখে নিষ্ক্রিয় হওয়ার আগ পর্যন্ত একটি সশস্ত্র উদ্যোগ আশা করেছিলেন। সে স্বপ্ন বা আশা অনুযায়ী রাজনৈতিক পদক্ষেপগুলো না এগোলেও সব সক্রিয় সেনা অফিসার, এমনকি অবসরপ্রাপ্ত অফিসাররাও জেনারেল ওসমানীর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে আসছিলেন। স্বাভাবিক কারণে জেনারেল ওসমানী ইতিবাচক কোনো সংকেত দিতে ব্যর্থ হচ্ছিলেন। তার পরও যে যাঁর মতো করে তৈরি হয়ে নিচ্ছিলেন এবং ঘটনাগুলোর ওপর নজর রাখছিলেন।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ২৫ মার্চ সন্ধ্যার দিকে ইকবাল হলে জমায়েত হন। ইকবাল ও জগন্নাথ হলে কয়েকটি ডামি রাইফেল রাখা ছিল। এ ছাড়া কিছু মলটেভ ককটেল ছিল। আসলে ওগুলো পেট্রল ভর্তি কাচের বোতল ছাড়া আর কিছুই ছিল না। তবে পাড়ায় পাড়ায় কিছু বন্দুক ও পয়েন্ট টু টু রাইফেল সংগ্রহ করা হয়েছিল। এ ছাড়া পুলিশের ‘থ্রি নট থ্রি’ রাইফেলগুলো ছিল। বন্দুকের দোকান, টঙঞঈ ও থানার রাইফেলগুলো স্বেচ্ছাসেবকদের হাতে ছিল। অবসরে অথবা রিজার্ভে থাকা সেনা ও পুলিশরাও এদের সঙ্গে ছিলেন। তাঁরা ২৫ মার্চ সন্ধ্যা থেকে আক্ষরিক অর্থে জনগণের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন। ঢাকা সেন্ট্রাল মেডিক্যাল স্টোর ও মেডিক্যাল ইকুইপমেন্ট সেন্টারের এক প্লাটুন পুলিশ সদস্য তাঁদের অস্ত্রসহ লেখকের সঙ্গে রাত ৯-১০টায় প্রতিরোধ যুদ্ধে যোগ দেন। আমি নিজে, শহীদ লে. সেলিম এবং পুলিশ সদস্যরা ঢাকা পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট, ‘সার্ভে অব ইস্ট পাকিস্তান’ অফিসের ছাদ এবং সাতরাস্তার মোড়ে অবস্থান নিই সন্ধ্যা থেকে। বড় বড় স্যুয়ারেজ পাইপগুলো আড়াআড়িভাবে ফেলা হয় কারওয়ান বাজার রেলগেট থেকে শুরু করে পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট পর্যন্ত। এমন প্রতিরোধ তৈরি করা হয়, হোটেল সালমার থেকে বর্তমান ফার্মগেট ওভারব্রিজ পর্যন্ত। এ ধরনের প্রতিরোধ ছিল শাহবাগ, টিএসসি, নিউমার্কেট, নীলক্ষেত, কাঁটাবন, এলিফেন্ট রোড, ধানমণ্ডি ৩২ নম্বর রোড, পিলখানা, রাজারবাগ, মৌচাক ইত্যাদি এলাকায়।

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  22. মাসুদ করিম - ২৭ মার্চ ২০১১ (৫:৪৮ অপরাহ্ণ)

    ১৯৫৬ সালের ২৩ মার্চ পাকিস্তানের প্রথম সংবিধান জারির পর, সেদিনটিকে পাকিস্তানের Republic Day বা প্রজাতন্ত্র দিবস বা ইয়াউম-ই-জামহুরিয়া হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছিল, কিন্তু ১৯৫৮ সালের অক্টোবরে আইয়ুব খানের ক্ষমতা দখলের মাধ্যমে সামরিক অধ্যাদেশে সংবিধান স্থগিত হয়ে যাওয়ার পর ১৯৫৯ সালের ২৩ মার্চ থেকে এদিনটি হয়ে ‘পাকিস্তান ডে’।

    March 23 is invariably painted in all the media, textbooks and in everything around us, as “Pakistan Day”. Little does the term offer to understand what it actually means. To quote a textbook description of “Pakistan Day”:

    “Annual Session of All India Muslim League was held on March 23, 1940 at the historical Iqbal Park of Lahore. Quaid-e-Azam Mohammad Ali Jinnah presided over it and a large number of Muslims from all over India participated. Maulvi Fazl-e-Haq of Bengal Province presented a resolution with the title Lahore Resolution and the participants adopted the resolution amid loud slogans…”

    This textbook for grade 12 has been published by the Punjab Textbook Board, printed by Malik House, Ganpath Road, Lahore, authored by some Mr Mohammad Farooq Malik, Dr Sultan Khan, Rai Faiz and Khadim Ali Khan. It neither tells the date of printing nor the number of printed copies. On the first page, however, it carries messages from former president Pervez Musharraf and Chaudhry Pervaiz Elahi, former chief minister of Punjab. Amazing is the fact that no parent has ever tried to know about the authors or to challenge the lies told in this book. So much for responsible parenting!

    The quoted passage is not the only instance of tampering with history. The propaganda has been done at state level, in media and in the entire public sphere. For example, the notification of public holiday on March 23 says that the day marks the adoption of the “Pakistan Resolution”.

    This propaganda needs to be challenged with necessary changes to be made in textbooks and official records immediately. It should be clearly stated that the said resolution was passed as the Lahore Resolution, later changed to Pakistan Resolution by the All India Muslim League in 1946.

    Moreover, it is portrayed as if the resolution came as a shock in which a “separate country for Muslims” was demanded. It did not. One can quote several dozen proposals of partition, with different details, prior to this Resolution. Pakistanis may continue to fool themselves by asserting that the idea of separation was homegrown by the Muslims of India starting from Syed Ahmed Khan, but facts will stubbornly remain facts.

    বিস্তারিত পড়ুন এখানে

  23. মাসুদ করিম - ২৭ মার্চ ২০১১ (১০:৩৩ অপরাহ্ণ)

    ক্ষমা চাওয়ার যেকথা উঠেছে, তার লক্ষ্য যদি হয় পাকিস্তানি যুদ্ধপরাধীদের (একজনও যদি বেঁচে থাকে) আর বিচার না হওয়া তাহলে সেই ক্ষমা চাওয়ার কোনো অর্থ থাকতে পারে না।

    It may be too late to convene trials for suspected Pakistani war criminals — too many of them have gone to their graves without expressing remorse or regret. But an unqualified apology from Pakistan to Bangladesh, albeit 40 years too late, would still not go amiss.

    লিন্ক এখানে

  24. মাসুদ করিম - ২৯ মার্চ ২০১১ (২:৪২ অপরাহ্ণ)

    জাবেদ আখতার বলেছেন, উর্দু কোনো ধর্মের ভাষা নয় — ভারতের অন্যান্য ভাষাগুলো আঞ্চলিকভাবে বিবেচিত হলেও উর্দু আঞ্চলিক ভাষা হিসেবে বিবেচিত হয় না। এতে ৫০০ বছরের ঐতিহ্যবাহী গালিব ও ইকবালের মতো আরো সব অসাধারণ কবি সাহিত্যিকের এই ভাষাটি সরকারী পৃষ্টপোষকতার অভাবে এর ঔজ্জ্বল্য হারাচ্ছে। অথচ এই ভারত উপমহাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতা ও উদারবাদী চিন্তাচেতনার কথা সবার আগে উর্দু ভাষাতেই বলা হয়েছে।

    Urdu does not enjoy the status that it deserves because of lack of enough government support, said well-known lyricist Javed Akhtar at a Urdu book fair organised at the Jamia Millia Islamia here.

    Every year the National Council for Promotion of Urdu Language (NCPUL) organises this book fair in different cities for promotion of Urdu language. This year’s book fair started Saturday in Jamia university premises and it was inaugurated by well known scriptwriter Javed Akhtar.

    While talking about Urdu language Javed Akhtar said that other languages belong to a region but unfortunately Urdu is the only language which has been assigned a religion. According to him, Urdu was the only language that talked about liberalism and secularism even before these words came into existence.

    Another Urdu writer Akhtarul Wasey (Vice Chairman of Delhi Urdu Academy) said ‘Urdu language does not belong to a religion. None of the languages need religion but all religions need a language.’

    কিস্তারিত পড়ুন এখানে

  25. মাসুদ করিম - ২৯ মার্চ ২০১১ (৭:০৪ অপরাহ্ণ)

    চীনের সেনাবাহিনী প্রধান চেন বিঙ্গডে নেপাল ঘুরে গেলেন, নেপালের সেনাবাহিনীর জন্য দিয়ে গেলেন কিছু সামরিক ও অন্যান্য সুবিধা। মায়ানমার ও শ্রী লঙ্কায় চীনের যেরকম উপস্থিতি সেরকম উপস্থিতি নেপালেও গড়ে তুলে ভারতকে পেছনে ফেলাই উদ্দেশ্য, যদিও বারবার বলা হচ্ছিল

    I know there is a lot of concern in India about China-Nepal relations. But there is nothing for India to worry about. This is a normal visit by officials from a neighbouring country

    ভারত-নেপাল ‘বিশেষ’ সম্পর্ক এমনিতেই কয়েক বছর ধরে আর আগের মত নেই, এখন তো মনে হচ্ছে সেই সম্পর্কের সামনে আরো চ্যালেঞ্জ নিয়ে উপস্থিত হবে চীনের পিপলস আর্মি।

    বিস্তারিত পড়ুন : Chinese army chief concludes Nepal visit

  26. মাসুদ করিম - ২৯ মার্চ ২০১১ (৭:২৩ অপরাহ্ণ)

    বাংলাদেশ-ভারত ট্রান্সশিপমেন্টের প্রথম চালান আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় বাংলাদেশের আশুগঞ্জ সীমান্ত অতিক্রম করে ত্রিপুরার দিকের ‘নো ম্যানস ল্যান্ড’এর উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছে। ‘নো ম্যানস ল্যান্ড’এ ত্রিপুরার ‘পালটানা বিদ্যুৎ কেন্দ্র’ নির্মাণের মালামালের প্রথম চালানটি খালাস করে পণ্য পরিবহনকারী ওভার ডাইমেনশনাল কার্গো বা ওডিসিগুলো আবার আজ রাতেই আশুগঞ্জ ফিরে আসবে।

    খবরের লিন্ক এখানে

  27. মাসুদ করিম - ৩১ মার্চ ২০১১ (৭:৩৮ অপরাহ্ণ)

    পুরো উপমহাদেশের অস্তিত্বে আজো এক ঘূর্ণি ১৯৭১, আমাদের কাছে এখনো অমীমাংসিত, এখনো বাংলাদেশে আমাদের চাপের মুখে থাকতে হচ্ছে ‘স্বাধীনতাবিরোধী’দের, পাকিস্তানে আজ শুধু সামরিক শাসকেরা নয় — প্রতাপশালী সমান্তরাল শক্তির দাপট চালাচ্ছে জঙ্গিরা, ভারত এসব কিছু নিয়ে কূটনীতির কূটকচালে নিমজ্জিত ও সেখানকার আদিবাসী জাতিগোষ্ঠি ও হতদরিদ্ররা নিজেদের অস্তিত্ব নিয়ে আতঙ্কিত। ১৯৭১ নিয়ে প্রতাপ ভানু মেহতা লিখছেন

    Scholars like Farzana Shaikh have argued that Pakistan requires a negative identity predicated on opposition to India. 1971 exacerbated that syndrome very vividly. These were compounded by the vested interests of the army. There has also been very candid discussion of 1971 inside Pakistan. But most of it is devoted to why Pakistan failed, not how it can move beyond that history. Pakistan’s options are fundamentally limited so long as its elites are gripped by the trauma of 1971. If they can overcome the fear that India poses any kind of existential threat, so much more political space can open up both domestically and internationally. Whether 2011 can overcome that trauma, particularly in the military, is an open question. But the big lesson of 1971 is this: the resentments of a wounded party cast a longer shadow than the logic of open combat. And we have few tools to deal with the former.

    ১৯৭১এর ছায়ায় আটকে থেকে আর নয়, ১৯৭১কে এর সত্যমূল্যে উপলব্ধি করে ১৯৭১কে ছাড়িয়ে আমাদের সামনে এগোতে হবে, the only way to deal with history is often to move beyond it। বিস্তারিত পড়ুন : A fateful year that still is

  28. Pingback: ইউনূসমিতি ৩ | প্রাত্যহিক পাঠ

  • Sign up
Password Strength Very Weak
Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
We do not share your personal details with anyone.